কোরান সূরা ত্বা-হা আয়াত 114 তাফসীর

  1. Mokhtasar
  2. Ahsanul Bayan
  3. AbuBakr Zakaria
  4. Ibn Kathir
Surah TaHa ayat 114 Bangla tafsir - তাফসীর ইবনে কাসীর - Tafsir Ahsanul Bayan তাফসীরে আহসানুল বায়ান - Tafsir Abu Bakr Zakaria bangla কিং ফাহাদ কুরআন প্রিন্টিং কমপ্লেক্স - বাংলা ভাষায় নোবেল কোরআনের অর্থের অনুবাদ উর্দু ভাষা ও ইংরেজি ভাষা & তাফসীর ইবনে কাসীর : সূরা ত্বা-হা আয়াত 114 আরবি পাঠে(TaHa).
  
   

﴿فَتَعَالَى اللَّهُ الْمَلِكُ الْحَقُّ ۗ وَلَا تَعْجَلْ بِالْقُرْآنِ مِن قَبْلِ أَن يُقْضَىٰ إِلَيْكَ وَحْيُهُ ۖ وَقُل رَّبِّ زِدْنِي عِلْمًا﴾
[ طه: 114]

সত্যিকার অধীশ্বর আল্লাহ মহান। আপনার প্রতি আল্লাহর ওহী সম্পুর্ণ হওয়ার পূর্বে আপনি কোরআন গ্রহণের ব্যপারে তাড়াহুড়া করবেন না এবং বলুনঃ হে আমার পালনকর্তা, আমার জ্ঞান বৃদ্ধি করুন। [সূরা ত্বা-হা: 114]

Surah Ta-Ha in Bangla

জহুরুল হক সূরা বাংলা Surah TaHa ayat 114


কাজেই আল্লাহ্ অতি মহান, রাজাধিরাজ, চিরন্তন সত্য, আর কুরআন নিয়ে তুমি তাড়াতাড়ি করো না তোমার কাছে এর প্রত্যাদেশ সম্পূর্ণ হওয়ার আগে, বরং বলো -- ''আমার প্রভু! আমাকে জ্ঞান-বিজ্ঞান তুমি বাড়িয়ে দাও’’।


Tafsir Mokhtasar Bangla


১১৪. আল্লাহ তা‘আলা মহান, পূত-পবিত্র ও সর্বোচ্চ। তিনি এমন মালিক সবকিছুই যার মালিকানাধীন। যিনি সত্য এবং যাঁর কথা সত্য। মুশরিকরা যা দিয়ে তাঁকে বিভ‚ষিত করে তিনি তা থেকে অনেক ঊর্ধ্বে। হে রাসূল! জিব্রীল তার ওহী পৌঁছানো শেষ করার আগেই আপনি তার সাথে দ্রæত কুর‘আন পড়বেন না। আর আপনি বলুন: হে আমার প্রতিপালক! আপনি আমাকে যা শিখিয়েছেন তার সাথে আমার জ্ঞান আরো বাড়িয়ে দিন।

Tafsir Ahsanul Bayan তাফসীরে আহসানুল বায়ান


আল্লাহ অতি মহান, সত্য অধীশ্বর।[১] তোমার প্রতি আল্লাহর অহী ( প্রত্যাদেশ ) সম্পূর্ণ হওয়ার পূর্বে তুমি কুরআন পাঠে তাড়াতাড়ি করো না। [২] আর বল, ‘হে আমার প্রতিপালক! আমার জ্ঞান বৃদ্ধি কর।’[৩] [১] যাঁর সুখের প্রতিশ্রুতি ও শাস্তির ধমক সত্য, জান্নাত ও জাহান্নাম সত্য এবং তাঁর প্রতিটি কথা সত্য।[২] জিবরীল ( আঃ ) যখন অহী নিয়ে আসতেন ও শুনাতেন, তখন নবী ( আঃ )ও তার কিছু ভুলে যাওয়ার ভয়ে তাড়াতাড়ি পড়তেন। আল্লাহ তাঁকে এ রকম করতে নিষেধ করে বললেন, প্রথমে অহী মনোযোগ দিয়ে শোনো, তা মুখস্থ করানো ও অন্তরে স্থান করে দেওয়া আমার কাজ; যেমন এ কথা সূরা কিয়ামাহ ৭৫:১৬-১৯ নং আয়াতে আসবে।[৩] অর্থাৎ, আল্লাহর কাছে অধিক জ্ঞান লাভের জন্য প্রার্থনা করতে থাকো। এ নির্দেশে উলামাদের জন্য উপদেশ রয়েছে যে, তাঁরা যেন ফতোয়া দেওয়ার ব্যাপারে পূর্ণ গবেষণা-বিবেচনা ও চিন্তা-ভাবনা করবেন। তাড়াহুড়ো থেকে দূরে থাকবেন এবং জ্ঞান বৃদ্ধি করার পথ অবলম্বন করতে কোন প্রকার আলস্য ও ক্রটি করবেন না। এখানে জ্ঞান বলতে কুরআন-হাদীসের জ্ঞান। কুরআনে এটিকেই 'ইলম' বলে আখ্যায়িত করা হয়েছে। আর এর জ্ঞানীদেরকে উলামা বলা হয়েছে। অন্যান্য জ্ঞান যা মানুষ জীবিকা নির্বাহের জন্য অর্জন করে থাকে তা হল, শিল্প, পেশা ও কারিগরী। নবী ( সাঃ ) যে জ্ঞানের জন্য প্রার্থনা করতেন, তা একমাত্র অহী ও রিসালাতের জ্ঞান; যা কুরআন ও হাদীসে বিদ্যমান। যার দ্বারা মানুষের সাথে আল্লাহর সম্পর্ক সৃষ্টি হয়, চরিত্র ও ব্যবহারে সংস্কার সাধন হয় এবং আল্লাহর সন্তুষ্টি ও অসন্তুষ্টির কথা বুঝতে পারা যায়। এই শ্রেণীর দু'আর মধ্যে একটি দু'আ যা তিনি বলতেন তা এই, اَللّهُمَّ انْفَعْنِيْ بِمَا عَلَّمْتَنِيْ وَعَلِّمْنِيْ مَا يَنْفَعُنِيْ وَزِدْنِيْ عِلْمًا। অর্থাৎ, হে আল্লাহ! যা কিছু আমাকে শিখিয়েছ তার দ্বারা আমাকে উপকৃত কর এবং আমাকে সেই জ্ঞান দান কর, যা আমাকে উপকৃত করবে। আর আমার ইলম আরো বৃদ্ধি কর। ( সঃ ইবনে মাজাহ ১/৪৭ )

Tafsir Abu Bakr Zakaria bangla কিং ফাহাদ কুরআন প্রিন্টিং কমপ্লেক্স


সুতরাং প্রকৃত মালিক আল্লাহ্ অতি মহান সর্বোচ্চ সত্ত্বা []। আর আপনার প্রতি আল্লাহর ওহী সম্পূর্ণ হওয়ার আগে আপনি কুরআন পাঠে তাড়াহুড়া করবেন না এবং বলুন, ‘হে আমার রব! আমাকে জ্ঞানে সমৃদ্ধ করুন। [] মহান আল্লাহ্ বলছেন, যখন পুনরুত্থানের দিন, ভাল-মন্দ প্রতিফলের দিন অবশ্যই ঘটবে, তখন আমরা এ কুরআন নাযিল করেছি, যাতে এরা নিজেদের গাফলতি থেকে সজাগ হবে, ভুলে যাওয়া শিক্ষাকে কিছুটা স্মরণ করবে এবং পথ ভুলে কোন পথে যাচ্ছে আর এই পথ ভুলে চলার পরিণাম কি হবে সে সম্পর্কে এদের মনে বেশ কিছুটা অনুভূতি জগবে। সুতরাং সেই মহান হক বাদশাহর জন্যই যাবতীয় মহত্ব। যিনি হক, যাঁর ওয়াদা হক, যার সতর্কীকরণ হক, যার রাসূলরা হক, জান্নাত হক, জাহান্নাম হক। তার থেকে যা কিছু আসে সবই হক। তাঁর আদল ও ইনসাফ হচ্ছে যে, তিনি কাউকে সাবধান না করে রাসূল না পাঠিয়ে শাস্তি দেন না। যাতে করে তিনি মানুষের ওযর আপত্তির উৎস বন্ধ করে দিতে পারেন। ফলে তাদের কোন সন্দেহ বা প্রমাণ অবশিষ্ট না থাকে। [ ইবন কাসীর ]

Tafsir ibn kathir bangla তাফসীর ইবনে কাসীর


১১৩-১১৪ নং আয়াতের তাফসীর: আল্লাহ তাআলা বলেনঃ কিয়ামতের দিন অবশ্যই আসবে এবং সেইদিন ভাল ও মন্দ কাজের প্রতিফল অবশ্যই পেতে হবে, তাই আমি লোকদেরকে সতর্ক করার জন্যে সুসংবাদ দানকারী এবং ভীতি প্রদর্শনকারী আমার পবিত্র কালাম পরিষ্কার আরবী ভাষায় অবতীর্ণ করেছি যাতে মানুষ বুঝতে পারে। আমি তাদেরকে বিভিন্ন ভাবে ভয় প্রদর্শন করেছি যাতে তারা পাপ থেকে বাঁচতে পারে, কল্যাণ লাভের কাজে লেগে যায়, তাদের অন্তরে চিন্তা ভাবনা ও উপদেশ এসে যায়, তারা আনুগত্যের দিকে ঝুঁকে পড়ে এবং ভাল কাজের চেষ্টায় লেগে পড়ে। সুতরাং মহান ও পবিত্র ঐ আল্লাহ যিনি প্রকৃত অধিপতি। এবং ইহজগত ও পরজগতের একচ্ছত্র মালিক। তিনি স্বয়ং সত্য, তাঁর প্রতিশ্রুতি সত্য, তঁর ভয় প্রদর্শন সত্য, তাঁর রাসূলগণ সত্য এবং তার জান্নাত ও জাহান্নাম সত্য। তাঁর ফরমান এবং তার পক্ষ হতে যা কিছু হয় সবই ন্যায় ও সত্য। তাঁর সত্ত্বা এর থেকে পবিত্র যে, তিনি পূর্বে সতর্ক না করেই কাউকেও শাস্তি প্রদান করবেন। তিনি সবারই ওজরের সুযোগ কেটে দেন এবং কারো সন্দেহ তিনি বাকী রাখেন না। তিনি সত্য উদঘাটিত করেন। অতঃপর তিনি মুশরিকদেরকে ন্যায়ের সাথে শাস্তি প্রদান করে থাকেন।এরপর মহান আল্লাহ বলেনঃ তোমার প্রতি আমার ওয়াহী সম্পূর্ণ হবার পূর্বে কুরআন পাঠে তুমি ত্বরা করে না। প্রথমে ভাল রূপে শুনে নাও। যেমন অন্য জায়গায় তিনি বলেনঃ “ তাড়াতাড়ি ওয়াহী আয়ত্ত করার জন্যে তুমি তোমার জিহবা ওর সাথে সঞ্চালন করো না । এটা সংরক্ষণ ও পাঠ করাবার দায়িত্ব আমারই। সুতরাং যখন আমি তা পাঠ করি তুমি সেই পাঠের অনুসরণ কর। অতঃপর এর বিশদ ব্যাখ্যার দায়িত্ব আমারই।”হাদীসে আছে যে, প্রথম দিকে রাসূলুল্লাহ ( সঃ ) হযরত জিবরাঈলের ( আঃ ) সাথে সাথেই পড়তেন। তাতে তার খুব কষ্ট হতো। যখন উপরোক্ত আয়াত অবতীর্ণ হয় তখন তার থেকে ঐ কষ্ট দূর হয়ে যায় এবং তিনি প্রশান্তি লাভ করেন যে, আল্লাহ যতগুলিই ওয়াহী নাযিল করুন না কেন তার মুখস্থ। হবেই। একটা অক্ষরও তিনি ভুলবেন না। কেননা, আল্লাহ ওয়াদা করেছেন এবং তার ওয়াদা সত্য। এখানেও একথাই বলা হচ্ছে যে, তিনি যেন ফেরেশতার কুরআন পাঠ শ্রবণ করেন এবং তাঁর পাঠ শেষে যেন তিনি পাঠ শুরু করেন। আর তাঁর কর্তব্য হবে জ্ঞান বৃদ্ধির জন্যে মহান আল্লাহর নিকট প্রার্থনা করা। সুতরাং তিনি দুআ করেন এবং আল্লাহ তাআলা তার দুআ ককূল করেন। তাই, মৃত্যু পর্যন্ত তাঁর ইলম বাড়তেই থাকে।হাদীসে আছে যে, বরাবরই পর্যায়ক্রমে ওয়াহী আসতে থাকে, এমনকি যেদিন তিনি দুনিয়া হতে চিরবিদায় গ্রহণ করেন সেদিনও বহু সংখ্যক ওয়াহী অবতীর্ণ হয়।হযরত আবু হুরাইরা ( রাঃ ) হতে বর্ণিত আছে যে, রাসূলুল্লাহ ( সঃ ) বলতেনঃ ( আরবী ) অর্থাৎ “ হে আল্লাহ! আপনি যা আমাকে শিখিয়েছেন তা দ্বারা আমাকে উপকৃত করুন এবং আমাকে শিখিয়ে দিন যা আমার উপকার করে এবং আমার ইলম বৃদ্ধি করুন! আর সর্বাবস্থায় সমস্ত প্রশংসা আল্লাহর । ( এ হাদীসটি ইমাম ইবনু মাজাহ (রঃ ) বর্ণনা করেছেন। জামে তিরমিযীতেও এ হাদীসটি রয়েছে। তাতে নিম্নের কথাটুকু বেশী রয়েছে; ( আরবী ) অর্থাৎ “আমি জাহান্নামবাসী অবস্থা হতে আল্লাহর নিকট আশ্রয় চাচ্ছি)

সূরা ত্বা-হা আয়াত 114 সূরা

فتعالى الله الملك الحق ولا تعجل بالقرآن من قبل أن يقضى إليك وحيه وقل رب زدني علما

سورة: طه - آية: ( 114 )  - جزء: ( 16 )  -  صفحة: ( 320 )


English Türkçe Indonesia
Русский Français فارسی
تفسير Urdu اعراب

বাংলায় পবিত্র কুরআনের আয়াত

  1. যে না দেখে দয়াময় আল্লাহ তা’আলাকে ভয় করত এবং বিনীত অন্তরে উপস্থিত হত।
  2. তোমরা সত্যকে মিথ্যার সাথে মিশিয়ে দিও না এবং জানা সত্ত্বে সত্যকে তোমরা গোপন করো না।
  3. নিশ্চয় যে অত্যাচারিত হওয়ার পর প্রতিশোধ গ্রহণ করে, তাদের বিরুদ্ধেও কোন অভিযোগ নেই।
  4. আমার কাছে উপদেশ আসার পর সে আমাকে তা থেকে বিভ্রান্ত করেছিল। শয়তান মানুষকে বিপদকালে ধোঁকা
  5. বরং যারা কাফের, তারা অহংকার ও বিরোধিতায় লিপ্ত।
  6. ওরা এর প্রতি বিশ্বাস করবে না। পূর্ববর্তীদের এমন রীতি চলে আসছে।
  7. হে মুমিনগণ, তোমরা নিজেদের গৃহ ব্যতীত অন্য গৃহে প্রবেশ করো না, যে পর্যন্ত আলাপ-পরিচয় না
  8. যারা আল্লাহর পথে বাধা দিত এবং তাতে বক্রতা অন্বেষণ করত। তারা পরকালের বিষয়েও অবিশ্বাসী ছিল।
  9. সুতরাং তোমরা খাও গনীমত হিসাবে তোমরা যে পরিচ্ছন্ন ও হালাল বস্তু অর্জন করেছ তা থেকে।
  10. আল্লাহ করে দিয়েছেন তোমাদের গৃহকে অবস্থানের জায়গা এবং চতুস্পদ জন্তুর চামড়া দ্বারা করেছেন তোমার জন্যে

বাংলায় কোরআনের সূরা পড়ুন :

সুরত আল বাক্বারাহ্ আলে ইমরান সুরত আন-নিসা
সুরত আল-মায়েদাহ্ সুরত ইউসুফ সুরত ইব্রাহীম
সুরত আল-হিজর সুরত আল-কাহফ সুরত মারইয়াম
সুরত আল-হাজ্জ সুরত আল-ক্বাসাস আল-‘আনকাবূত
সুরত আস-সাজদা সুরত ইয়াসীন সুরত আদ-দুখান
সুরত আল-ফাতহ সুরত আল-হুজুরাত সুরত ক্বাফ
সুরত আন-নাজম সুরত আর-রাহমান সুরত আল-ওয়াক্বি‘আহ
সুরত আল-হাশর সুরত আল-মুলক সুরত আল-হাক্কাহ্
সুরত আল-ইনশিক্বাক সুরত আল-আ‘লা সুরত আল-গাশিয়াহ্

সবচেয়ে বিখ্যাত কোরআন তেলাওয়াতকারীদের কণ্ঠে সূরা ত্বা-হা ডাউনলোড করুন:

সূরা TaHa mp3 : উচ্চ মানের সাথে সম্পূর্ণ অধ্যায়টি TaHa শুনতে এবং ডাউনলোড করতে আবৃত্তিকারকে বেছে নিন
সুরত ত্বা-হা  ভয়েস আহমেদ আল-আজমি
আহমেদ আল-আজমি
সুরত ত্বা-হা  ভয়েস ইব্রাহীম আল-আখদার
ইব্রাহীম আল-আখদার
সুরত ত্বা-হা  ভয়েস বান্দার বেলাইলা
বান্দার বেলাইলা
সুরত ত্বা-হা  ভয়েস খালিদ গালিলি
খালিদ গালিলি
সুরত ত্বা-হা  ভয়েস হাতেম ফরিদ আল ওয়ার
হাতেম ফরিদ আল ওয়ার
সুরত ত্বা-হা  ভয়েস খলিফা আল টুনাইজি
খলিফা আল টুনাইজি
সুরত ত্বা-হা  ভয়েস সাদ আল-গামদি
সাদ আল-গামদি
সুরত ত্বা-হা  ভয়েস সৌদ আল-শুরাইম
সৌদ আল-শুরাইম
সুরত ত্বা-হা  ভয়েস সালাহ আবু খাতর
সালাহ বুখাতীর
সুরত ত্বা-হা  ভয়েস আবদুল বাসিত আব্দুল সামাদ
আবদ এল বাসেট
সুরত ত্বা-হা  ভয়েস আবদুল রশিদ সুফি
আবদুল রশিদ সুফি
সুরত ত্বা-হা  ভয়েস আব্দুল্লাহ্ বাস্‌ফার
আব্দুল্লাহ্ বাস্‌ফার
সুরত ত্বা-হা  ভয়েস আবদুল্লাহ আওওয়াদ আল-জুহানী
আবদুল্লাহ আল-জুহানী
সুরত ত্বা-হা  ভয়েস আলী আল-হুদায়েফি
আলী আল-হুদায়েফি
সুরত ত্বা-হা  ভয়েস আলী জাবের
আলী জাবের
সুরত ত্বা-হা  ভয়েস ফারেস আব্বাদ
ফারেস আব্বাদ
সুরত ত্বা-হা  ভয়েস মাহের আলমাইকুলই
মাহের আলমাইকুলই
সুরত ত্বা-হা  ভয়েস মোহাম্মদ আইয়ুব
মোহাম্মদ আইয়ুব
সুরত ত্বা-হা  ভয়েস মুহাম্মদ আল-মুহাইসনি
মুহাম্মদ আল-মুহাইসনি
সুরত ত্বা-হা  ভয়েস মুহাম্মাদ জিব্রীল
মুহাম্মাদ জিব্রীল
সুরত ত্বা-হা  ভয়েস মুহাম্মদ সিদ্দিক আল মিনশাবি
আল-মিনশাবি
সুরত ত্বা-হা  ভয়েস আল হোসারি
আল হোসারি
সুরত ত্বা-হা  ভয়েস আল-আফসী
মিশারী আল-আফসী
সুরত ত্বা-হা  ভয়েস নাসের আল কাতামি
নাসের আল কাতামি
সুরত ত্বা-হা  ভয়েস ইয়াসের আল-দোসারি
ইয়াসের আল-দোসারি


Monday, November 4, 2024

Please remember us in your sincere prayers