কোরান সূরা বাকারাহ্ আয়াত 150 তাফসীর

  1. Mokhtasar
  2. Ahsanul Bayan
  3. AbuBakr Zakaria
  4. Ibn Kathir
Surah Baqarah ayat 150 Bangla tafsir - তাফসীর ইবনে কাসীর - Tafsir Ahsanul Bayan তাফসীরে আহসানুল বায়ান - Tafsir Abu Bakr Zakaria bangla কিং ফাহাদ কুরআন প্রিন্টিং কমপ্লেক্স - বাংলা ভাষায় নোবেল কোরআনের অর্থের অনুবাদ উর্দু ভাষা ও ইংরেজি ভাষা & তাফসীর ইবনে কাসীর : সূরা বাকারাহ্ আয়াত 150 আরবি পাঠে(Baqarah).
  
   

﴿وَمِنْ حَيْثُ خَرَجْتَ فَوَلِّ وَجْهَكَ شَطْرَ الْمَسْجِدِ الْحَرَامِ ۚ وَحَيْثُ مَا كُنتُمْ فَوَلُّوا وُجُوهَكُمْ شَطْرَهُ لِئَلَّا يَكُونَ لِلنَّاسِ عَلَيْكُمْ حُجَّةٌ إِلَّا الَّذِينَ ظَلَمُوا مِنْهُمْ فَلَا تَخْشَوْهُمْ وَاخْشَوْنِي وَلِأُتِمَّ نِعْمَتِي عَلَيْكُمْ وَلَعَلَّكُمْ تَهْتَدُونَ﴾
[ البقرة: 150]

আর তোমরা যেখান থেকেই বেরিয়ে আস এবং যেখানেই অবস্থান কর, সেদিকেই মুখ ফেরাও, যাতে করে মানুষের জন্য তোমাদের সাথে ঝগড়া করার অবকাশ না থাকে। অবশ্য যারা অবিবেচক, তাদের কথা আলাদা। কাজেই তাদের আপত্তিতে ভীত হয়ো না। আমাকেই ভয় কর। যাতে আমি তোমাদের জন্যে আমার অনুগ্রহ সমূহ পূর্ণ করে দেই এবং তাতে যেন তোমরা সরলপথ প্রাপ্ত হও। [সূরা বাকারাহ্: 150]

Surah Al-Baqarah in Bangla

জহুরুল হক সূরা বাংলা Surah Baqarah ayat 150


আর যেখান থেকেই তুমি আস, তোমার মুখ পবিত্র মসজিদের দিকে ফেরাবে। আর যেখানেই তোমরা থাকো, তোমাদের মুখ সেই দিকেই ফেরাবে। যাতে তোমাদের বিরুদ্ধে লোকজনদের কোনো হুজ্জত না থাকে -- তাদের মাঝে যারা অন্যায় করে তারা ব্যতীত। অতএব তাদের ভয় করো না, বরং ভয় করো আমাকে। আর যাতে আমি তোমাদের উপরে আমার নিয়ামত সম্পূর্ণ করতে পারি, আর যাতে তোমরা সুপথগামী হতে পারো, --


Tafsir Mokhtasar Bangla


১৫০. হে নবী! আপনি যেখান থেকেই বের হোন না কেন। যখনই আপনি নামায পড়ার ইচ্ছা করবেন তখনই আপনি মসজিদুল-হারামমুখী হন। আর হে মু’মিনরা! তোমরা যেখানেই থাকো না কেন যখন তোমরা নামায পড়ার ইচ্ছা করবে তখনই মসজিদুল-হারামের দিকে মুখ ফিরাবে। যেন লোকেরা তোমাদের বিপক্ষে কোন দলীল সাব্যস্ত করতে না পারে। তবে যারা যালিম তারা তো সর্বদা হঠকারিতা দেখাতেই থাকবে। তারা যে কোন দুর্বল দলীলের মাধ্যমে তোমাদেরকে চ্যালেঞ্জ করবে। তাই তোমরা তাদেরকে ভয় পেয়ো না। বরং তোমরা একমাত্র তোমাদের প্রতিপালককেই ভয় করো। তাঁর আদেশ মান্য করো এবং তাঁর নিষেধকৃত বস্তু থেকে দূরে থাকো। কারণ, আল্লাহ তা‘আলা কা’বার দিকে ফিরার বিধান এ জন্যই করেছেন যেন তিনি তোমাদের উপর তাঁর নিয়ামত পরিপূর্ণ করে দেন। যেন তোমরা বিশেষ ও সম্মানজনক ক্বিবলা পেতে পারো।

Tafsir Ahsanul Bayan তাফসীরে আহসানুল বায়ান


আর তুমি যেখান হতেই বের হও না কেন, মাসজিদুল হারামের ( কা’বা শরীফের ) দিকে মুখ ফেরাও এবং যেখানেই থাক না কেন, সেই ( কা’বার ) দিকেই মুখ ফেরাও।[১] যাতে তাদের মধ্যে সীমালঘংনকারিগণ[২] ছাড়া অন্য কোন লোক তোমাদের সাথে বিতর্ক না করতে পারে।[৩] সুতরাং তোমরা তাদের ভয় করো না,[৪] বরং একমাত্র আমাকেই ভয় কর, যাতে আমি আমার অনুগ্রহ তোমাদেরকে পরিপূর্ণরূপে দান করতে পারি এবং যাতে তোমরা সৎপথ পেতে পার। [১] ক্বিবলার দিকে মুখ ফিরানোর নির্দেশের তিনবার পুনরাবৃত্তি করা হয়েছে। হয় এর উপর তাকীদ ও এর গুরুত্ব বর্ণনা করার জন্য অথবা এই জন্য যে, এটা কোন বিধানকে রহিত ঘোষণা করার প্রথম পরীক্ষা ছিল। তাই মনের মধ্যেকার সন্দেহ-সংশয় ও খুঁতখুঁতে ভাবকে দূর করার জন্য জরুরী ছিল যে, তার বারবার পুনরাবৃত্তি করে মানুষের অন্তরে সুদৃঢ় করে দেওয়া হোক। আবার এও হতে পারে যে, একাধিক কারণের জন্য এ রকম করা হয়েছে। এক কারণ তো এই ছিল যে, নবী করীম ( সাঃ )-এর এটা আন্তরিক ইচ্ছা ও আশা ছিল। তা বর্ণনা করার জন্য এ কথা বলা হয়েছে। দ্বিতীয় কারণ, প্রত্যেক ধর্মাবলম্বি ও দাওয়াতদাতার নিজস্ব পৃথক কেন্দ্র ( ক্বিবলা ) ছিল, তা বর্ণনা করে এ কথার পুনরাবৃত্তি হয়। তৃতীয় কারণ, বিরোধীপক্ষের অভিযোগসমূহের খন্ডনের জন্য তৃতীয়বার তা পুনরুক্ত হয়। ( ফাতহুল ক্বাদীর ) [২] এখানে {ظَلَمُوْا} ( সীমালংঘনকারী যালেম ) থেকে বিদ্বেষ পোষণকারীদেরকে বুঝানো হয়েছে। অর্থাৎ, আহলে-কিতাবদের মধ্যে যারা কট্টর বিদ্বেষী, তারা জানে যে, শেষ নবীর ক্বিবলা কা'বাগৃহ হবে, তা সত্ত্বেও শুধুমাত্র শত্রুতাবশতঃ বলবে যে, 'বায়তুল মুক্বাদ্দাসের পরিবর্তে কা'বাকে ক্বিবলা বানিয়ে মুহাম্মাদ শেষ পর্যন্ত স্বীয় বাপ-দাদার ধর্মের প্রতি ঝুঁকে পড়েছে।' আবার কারো কাছে সীমালংঘনকারী বলে উদ্দেশ্য হল মক্কার মুশরিকগণ। [৩] অর্থাৎ, যাতে আহলে-কিতাব বলতে না পারে যে, আমাদের কিতাবে তো ওদের ক্বিবলা কা'বা শরীফ বলা হয়েছে, অথচ ওরা বায়তুল মুক্বাদ্দাসের দিকে মুখ করে নামায পড়ছে। [৪] 'তাদেরকে ভয় করো না' অর্থাৎ, মুশরিকদের কথার পরোয়া করো না। তারা বলেছিল যে, মুহাম্মাদ তো আমাদের ক্বিবলা গ্রহণ করে নিয়েছে, এবার অতি সত্বর দেখবে সে আমাদের দ্বীনও গ্রহণ করে নেবে। 'আমাকেই ভয় কর' অর্থাৎ, যে নির্দেশ আমি দিতে থাকব, তার উপর নির্ভয়ে আমল করতে থাকো। ক্বিবলার পরিবর্তনকে অনুগ্রহ পরিপূর্ণতা ও পথপ্রাপ্তি বলে আখ্যায়িত করে এ কথা পরিষ্কার করে দেওয়া হয়েছে যে, অবশ্যই আল্লাহর নির্দেশের উপর আমল মানুষকে অনুগ্রহ, পুরস্কার ও সম্মানের অধিকারী বানায় এবং সে সুপথপ্রাপ্তি তথা হিদায়াতের তওফীক লাভ করে।

Tafsir Abu Bakr Zakaria bangla কিং ফাহাদ কুরআন প্রিন্টিং কমপ্লেক্স


আর আপনি যেখান থেকেই বের হন না কেন মসজিদুল হারামের দিকে আপনার চেহারা ফিরান এবং তোমরা যেখানেই থাক না কেন এর দিকে তোমাদের চেহারা ফিরাও [], যাতে তাদের মধ্যে যালিম ছাড়া অন্যদের তোমাদের বিরুদ্ধে বিতর্কের কিছু না থাকে। কাজেই তাদেরকে ভয় করো না এবং আমাকেই ভয় কর। আর যাতে আমি তোমাদের উপর আমার নেয়ামত পরিপূর্ণ করি এবং যাতে তোমরা হিদায়াত লাভ কর। [] আলোচ্য আয়াতে কেবলা পরিবর্তনের বিষয়টি বলতে গিয়ে ( فَوَلِّ وَجْهَكَ شَطْرَ الْمَسْجِدِ الْحَرَامِ ) বাক্যটি তিনবার এবং ( وَحَيْثُ مَاكُنْتُمْ فَوَلُّوْا وُجُوْهَكُمْ شَطْرَهٗ ) বাক্যটি দু’বার করে পুনরাবৃত্তি করা হয়েছে। এর একটা সাধারণ কারণ এই যে, কেবলা পরিবর্তনের নির্দেশটি বিরোধীদের জন্য তো এক হৈ-চৈএর ব্যাপার ছিলই, স্বয়ং মুসলিমদের জন্যও তাদের ‘ইবাদাতের ক্ষেত্রে ছিল একটা গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা। কাজেই এ নির্দেশটি যদি যথার্থ তাকীদ ও গুরুত্ব সহকারে ব্যক্ত করা না হত, তাহলে মনের প্রশান্তি অর্জন হয়ত যথেষ্ট সহজ হত না। আর সেজন্যই নির্দেশটিকে বার বার পুনরাবৃত্তি করা হয়েছে। তদুপরি এতে এরূপ ইংগিতও রয়েছে যে, কেবলার এই যে পরিবর্তন, এটাই সর্বশেষ পরিবর্তন। এরপর পুনঃপরিবর্তনের আর কোন সম্ভাবনা নেই।

Tafsir ibn kathir bangla তাফসীর ইবনে কাসীর


১৪৯-১৫০ নং আয়াতের তাফসীর এখন তিনবার নির্দেশ হচ্ছে যে, সারা জগতের মুসলমানকে নামাযের সময় মসজিদে হারামের দিকে মুখ করতে হবে। তিনবার বলে এই হুকুমের প্রতি বিশেষ জোর দেয়া হয়েছে। কেননা, এই পরিবর্তনের নির্দেশ এই প্রথমবারই ঘটেছে। ইমাম ফাখরুদ্দীন রাযী ( রঃ )-এর কারণ বর্ণনা করেছেন যে, প্রথম নির্দেশ তো ঐসব লোকদের জন্যে যারা কা'বা শরীফকে দেখতে পাচ্ছে। দ্বিতীয় নির্দেশ ওদের জন্যে যারা মক্কায় বাস করে বটে কিন্তু কা'বা তাদের সামনে নেই। তৃতীয় নির্দেশ মক্কার বাইরের লোকদের জন্য। কুরতুবী ( রঃ ) একটা কারণ এটাও বর্ণনা করেছেন যে, প্রথম নির্দেশ মক্কাবাসীদের জন্যে, দ্বিতীয় নির্দেশ শহর বাসীদের জন্যে এবং তৃতীয় নির্দেশ মুসাফিরদের জন্যে। কেউ কেউ বলেন যে, তিনটি নির্দেশের সম্পর্ক পূর্ব ও পরের রচনার সঙ্গে রয়েছে। প্রথম নির্দেশের মধ্যে রাসূলুল্লাহ ( সঃ )-এর প্রার্থনা ও তা কবুল হওয়ার বর্ণনা আছে। দ্বিতীয় নির্দেশের মধ্যে এই কথার বর্ণনা রয়েছে যে, রাসূলুল্লাহ ( সঃ )-এর চাহিদা আমাদের চাহিদারই অনুরূপ ছিল এবং সঠিক কাজও এটাই ছিল। তৃতীয় নির্দেশের মধ্যে ইয়াহুদীদের দলীলের উত্তর রয়েছে। কেননা তাদের গ্রন্থে প্রথম হতেই এটা বিদ্যমান ছিল যে, মুহাম্মদ ( সঃ ) -এর কিবলাহ হবে কা'বা শরীফ। সুতরাং এই নির্দেশের ফলে ঐ ভবিষ্যদ্বাণীও সত্যে পরিণত হয়। সাথে সাথে ঐ মুশরিকদের যুক্তিও শেষ হয়ে যায়। কেননা, তারা কাবাকে বরকতময় ও মর্যাদাপূর্ণ মনে করতো আর এখন রাসূলুল্লাহ ( সঃ ) এর মনোযোগও ওরই দিকে হয়ে গেল। ইমাম রাযী ( রঃ ) প্রভৃতি মণীষী এখানে এই হুকুমকে বার বার আনার হিকমত বেশ বিস্তারিতভাবে বর্ণনা করেছেন।অতঃপর আল্লাহ তাআলা বলেনঃ ‘যেন তোমাদের উপর আহলে কিতাবের যুক্তি ও বিতর্কের কোন অবকাশ না থাকে। তারা জানতো যে, এই উম্মতের বৈশিষ্ট্য হচ্ছে কাবার দিকে নামায পড়া। যখন তারা এই বৈশিষ্ট্য তাদের মধ্যে না পাবে তখন তাদের সন্দেহের অবকাশ থাকতে পারে। কিন্তু যখন তারা রাসূলুল্লাহ ( সঃ )-কে এই কিবলার দিকে ফিরতে দেখে নিলো তখন তাদের কোন প্রকারের সন্দেহ না থাকারই কথা। আর এটা একটা কারণ যে, যখন তারা মুসলমানদেরকে তাদের ( ইয়াহুদীদের ) কিবলাহুর দিকে নামায পড়তে দেখবে তখন তারা একটা অজুহাত দেখাবার সুযোগ পেয়ে যাবে। কিন্তু যখন মুসলমানের হযরত ইবরাহীম ( আঃ )-এর কিবলাহর দিকে নামায পড়বে তখন সেই সুযোগ কাদের হাত ছাড়া হয়ে যাবে। হযরত আবু আলিয়া ( রঃ ) বলেনঃ ইয়াহূদীদের এই যুক্তি ছিল যে, আজ মুসলমানেরা আমাদের কিবলাহর দিকে ফিরেছে, কাল তারা আমাদের ধর্মও মেনে নেবে। কিন্তু যখন রাসূলুল্লাহ ( সঃ ) আল্লাহ তা'আলার নির্দেশক্রমে প্রকৃত কিবলাহ গ্রহণ করলেন, তাদের আশায় গুড়ে বালি পড়ে যায়।' তারপরে আল্লাহ তা'আলা বলেন যে, তাদের মধ্যে যারা ঝগড়াটে ও অত্যাচারী রয়েছে তারা ব্যতীত মুশরিকরা রাসূলুল্লাহ ( সঃ )-এর সমালোচনা করে বলতো যে, এই ব্যক্তি ( মুহাম্মদ সঃ ) মিল্লাতে ইবরাহীমের ( আঃ ) দাবী করছেন অথচ তাঁর কিবলার দিকে নামায পড়েন না, এখানে যেন তাদেরকেই উত্তর দেয়া হচ্ছে যে, এই নবী ( সঃ ) আল্লাহ তা'আলার নির্দেশের অনুসারী। তিনি স্বীয় পূর্ণ বিজ্ঞতা অনুসারে তাকে বায়তুল মুকাদ্দাসের দিকে মুখ করে নামায পড়ার নির্দেশ দেন, যা তিনি পালন করেন। অতঃপর তাঁকে হযরত ইবরাহীমের ( আঃ ) কিবলাহর দিকে ফিরে যাওয়ার নির্দেশ দেন, যা তিনি সাগ্রহে পালন করেন। সুতরাং তিনি সর্বাবস্থায়ই আল্লাহ তাআলার নির্দেশাধীন। অতঃপর আল্লাহ পাক মুসলমানদেরকে লক্ষ্য করে বলেন যে, তারা যেন ঐসব অত্যাচারীর সন্দেহের মধ্যে পতিত না হয়। তারা যেন ঐ বিদ্রোহীদের বিদ্রোহকে ভয় না করে। তারা যেন ঐ যালিমদের অর্থহীন সমালোচনার প্রতি মোটেই দৃকপাত না করে। বরং তারা যেন একমাত্র আল্লাহ তা'আলাকেই ভয় করে। কিবলাহ পরিবর্তন করার মধ্যে এক মহৎ উদ্দেশ্য ছিল বাতিল পন্থীদের মুখ বন্ধ করা এবং আল্লাহ তা'আলার দ্বিতীয় উদ্দেশ্য ছিল মুসলমানদের উপর তাঁর নিয়ামত পূর্ণ করে দেয়া এবং কিবলাহ্র মত তাদের শরীয়তকেও পরিপূর্ণ করা। এর মধ্যে আর একটি রহস্য ছিল যে, যে কিবলাহ হতে পূর্ববর্তী উম্মতেরা ভ্রষ্ট হয়ে পড়েছিল মুসলমানেরা ওটা থেকে সরে না পড়ে। আল্লাহ তাআলা মুসলমানদেরকে এই কিবলাহ বিশেষভাবে দান করে সমস্ত উম্মতের উপর তাদের মর্যাদা ও শ্রেষ্ঠত্ব সাব্যস্ত করেন।

সূরা বাকারাহ্ আয়াত 150 সূরা

ومن حيث خرجت فول وجهك شطر المسجد الحرام وحيث ما كنتم فولوا وجوهكم شطره لئلا يكون للناس عليكم حجة إلا الذين ظلموا منهم فلا تخشوهم واخشوني ولأتم نعمتي عليكم ولعلكم تهتدون

سورة: البقرة - آية: ( 150 )  - جزء: ( 2 )  -  صفحة: ( 23 )


English Türkçe Indonesia
Русский Français فارسی
تفسير Urdu اعراب

বাংলায় পবিত্র কুরআনের আয়াত

  1. আমি তাদের পেছনে সঙ্গী লাগিয়ে দিয়েছিলাম, অতঃপর সঙ্গীরা তাদের অগ্র-পশ্চাতের আমল তাদের দৃষ্টিতে শোভনীয় করে
  2. অতঃপর তা থেকে সৃষ্টি করেছেন যুগল নর ও নারী।
  3. প্রত্যেককে মৃত্যুর স্বাদ আস্বাদন করতে হবে। আমি তোমাদেরকে মন্দ ও ভাল দ্বারা পরীক্ষা করে থাকি
  4. অতএব তারা যেন এবাদত করে এই ঘরের পালনকর্তার
  5. সুলায়মানের সামনে তার সেনাবাহিনীকে সমবেত করা হল। জ্বিন-মানুষ ও পক্ষীকুলকে, অতঃপর তাদেরকে বিভিন্ন ব্যূহে বিভক্ত
  6. তিনি তোমাদের উপর অজস্র বৃষ্টিধারা ছেড়ে দিবেন,
  7. প্রবাল ও পদ্মরাগ সদৃশ রমণীগণ।
  8. বস্তুতঃ আমি সাগর পার করে দিয়েছি বনী-ইসরাঈলদিগকে। তখন তারা এমন এক সম্প্রদায়ের কাছে গিয়ে পৌছাল,
  9. কখনই নয়! সে আমার নিদর্শনসমূহের বিরুদ্ধাচরণকারী।
  10. আর যখন আমি তোমাদের কাছ থেকে প্রতিশ্রুতি নিলাম এবং তুর পর্বতকে তোমাদের উপর তুলে ধরলাম

বাংলায় কোরআনের সূরা পড়ুন :

সুরত আল বাক্বারাহ্ আলে ইমরান সুরত আন-নিসা
সুরত আল-মায়েদাহ্ সুরত ইউসুফ সুরত ইব্রাহীম
সুরত আল-হিজর সুরত আল-কাহফ সুরত মারইয়াম
সুরত আল-হাজ্জ সুরত আল-ক্বাসাস আল-‘আনকাবূত
সুরত আস-সাজদা সুরত ইয়াসীন সুরত আদ-দুখান
সুরত আল-ফাতহ সুরত আল-হুজুরাত সুরত ক্বাফ
সুরত আন-নাজম সুরত আর-রাহমান সুরত আল-ওয়াক্বি‘আহ
সুরত আল-হাশর সুরত আল-মুলক সুরত আল-হাক্কাহ্
সুরত আল-ইনশিক্বাক সুরত আল-আ‘লা সুরত আল-গাশিয়াহ্

সবচেয়ে বিখ্যাত কোরআন তেলাওয়াতকারীদের কণ্ঠে সূরা বাকারাহ্ ডাউনলোড করুন:

সূরা Baqarah mp3 : উচ্চ মানের সাথে সম্পূর্ণ অধ্যায়টি Baqarah শুনতে এবং ডাউনলোড করতে আবৃত্তিকারকে বেছে নিন
সুরত বাকারাহ্  ভয়েস আহমেদ আল-আজমি
আহমেদ আল-আজমি
সুরত বাকারাহ্  ভয়েস ইব্রাহীম আল-আখদার
ইব্রাহীম আল-আখদার
সুরত বাকারাহ্  ভয়েস বান্দার বেলাইলা
বান্দার বেলাইলা
সুরত বাকারাহ্  ভয়েস খালিদ গালিলি
খালিদ গালিলি
সুরত বাকারাহ্  ভয়েস হাতেম ফরিদ আল ওয়ার
হাতেম ফরিদ আল ওয়ার
সুরত বাকারাহ্  ভয়েস খলিফা আল টুনাইজি
খলিফা আল টুনাইজি
সুরত বাকারাহ্  ভয়েস সাদ আল-গামদি
সাদ আল-গামদি
সুরত বাকারাহ্  ভয়েস সৌদ আল-শুরাইম
সৌদ আল-শুরাইম
সুরত বাকারাহ্  ভয়েস সালাহ আবু খাতর
সালাহ বুখাতীর
সুরত বাকারাহ্  ভয়েস আবদুল বাসিত আব্দুল সামাদ
আবদ এল বাসেট
সুরত বাকারাহ্  ভয়েস আবদুল রশিদ সুফি
আবদুল রশিদ সুফি
সুরত বাকারাহ্  ভয়েস আব্দুল্লাহ্ বাস্‌ফার
আব্দুল্লাহ্ বাস্‌ফার
সুরত বাকারাহ্  ভয়েস আবদুল্লাহ আওওয়াদ আল-জুহানী
আবদুল্লাহ আল-জুহানী
সুরত বাকারাহ্  ভয়েস আলী আল-হুদায়েফি
আলী আল-হুদায়েফি
সুরত বাকারাহ্  ভয়েস আলী জাবের
আলী জাবের
সুরত বাকারাহ্  ভয়েস ফারেস আব্বাদ
ফারেস আব্বাদ
সুরত বাকারাহ্  ভয়েস মাহের আলমাইকুলই
মাহের আলমাইকুলই
সুরত বাকারাহ্  ভয়েস মোহাম্মদ আইয়ুব
মোহাম্মদ আইয়ুব
সুরত বাকারাহ্  ভয়েস মুহাম্মদ আল-মুহাইসনি
মুহাম্মদ আল-মুহাইসনি
সুরত বাকারাহ্  ভয়েস মুহাম্মাদ জিব্রীল
মুহাম্মাদ জিব্রীল
সুরত বাকারাহ্  ভয়েস মুহাম্মদ সিদ্দিক আল মিনশাবি
আল-মিনশাবি
সুরত বাকারাহ্  ভয়েস আল হোসারি
আল হোসারি
সুরত বাকারাহ্  ভয়েস আল-আফসী
মিশারী আল-আফসী
সুরত বাকারাহ্  ভয়েস নাসের আল কাতামি
নাসের আল কাতামি
সুরত বাকারাহ্  ভয়েস ইয়াসের আল-দোসারি
ইয়াসের আল-দোসারি


Sunday, May 19, 2024

لا تنسنا من دعوة صالحة بظهر الغيب