কোরান সূরা বাকারাহ্ আয়াত 154 তাফসীর

  1. Mokhtasar
  2. Ahsanul Bayan
  3. AbuBakr Zakaria
  4. Ibn Kathir
Surah Baqarah ayat 154 Bangla tafsir - তাফসীর ইবনে কাসীর - Tafsir Ahsanul Bayan তাফসীরে আহসানুল বায়ান - Tafsir Abu Bakr Zakaria bangla কিং ফাহাদ কুরআন প্রিন্টিং কমপ্লেক্স - বাংলা ভাষায় নোবেল কোরআনের অর্থের অনুবাদ উর্দু ভাষা ও ইংরেজি ভাষা & তাফসীর ইবনে কাসীর : সূরা বাকারাহ্ আয়াত 154 আরবি পাঠে(Baqarah).
  
   

﴿وَلَا تَقُولُوا لِمَن يُقْتَلُ فِي سَبِيلِ اللَّهِ أَمْوَاتٌ ۚ بَلْ أَحْيَاءٌ وَلَٰكِن لَّا تَشْعُرُونَ﴾
[ البقرة: 154]

আর যারা আল্লাহর রাস্তায় নিহত হয়, তাদের মৃত বলো না। বরং তারা জীবিত, কিন্তু তোমরা তা বুঝ না। [সূরা বাকারাহ্: 154]

Surah Al-Baqarah in Bangla

জহুরুল হক সূরা বাংলা Surah Baqarah ayat 154


আর যারা আল্লাহ্‌র পথে নিহত হয় তাদের বলো না -- “মৃত,” বরং জীবন্ত, যদিও তোমরা বুঝতে পারছ না।


Tafsir Mokhtasar Bangla


১৫৪. হে মু’মিনরা! তোমরা আল্লাহর পথে জিহাদ করতে গিয়ে যারা নিহত হয়েছে তাদের ব্যাপারে এমন বলো না যে, তারা অন্যদের ন্যায় মৃত। বরং তারা তাদের প্রভুর নিকট জীবিত। তবে তোমরা তাদের জীবন সম্পর্কে এতটুকুও আন্দায করতে পারো না। কারণ, সেটি হলো এক বিশেষ জীবন। যা আল্লাহর পক্ষ থেকে আসা ওহীর মাধ্যম ছাড়া কখনোই বুঝা সম্ভবপর নয়।

Tafsir Ahsanul Bayan তাফসীরে আহসানুল বায়ান


যারা আল্লাহর পথে মৃত্যুবরণ করে, তাদেরকে মৃত বলো না,[১] বরং তারা জীবিত; কিন্তু তা তোমরা উপলব্ধি করতে পার না। [১] শহীদদেরকে মৃত না বলা তাঁদের শ্রদ্ধা ও সম্মানের জন্য। পক্ষান্তরে তাঁদের সে জীবন বারযাখের জীবন যা আমাদের অনুভূতি ও উপলব্ধির অনেক ঊর্ধ্বে। এই বারযাখী জীবন মর্যাদার স্তর অনুযায়ী আম্বিয়া, মু'মিনগণ এমন কি কাফেররাও লাভ করবে। শহীদদের আত্মা এবং কোন কোন বর্ণনায় এসেছে, মু'মিনদের আত্মাও একটি পাখীর মধ্যে বা বুকে অবস্থান করে জান্নাতে যেখানে ইচ্ছা বিচরণ করবে। ( ইবনে কাসীর, দ্রষ্টব্যঃ আলে-ইমরান ১৬৯ আয়াত )

Tafsir Abu Bakr Zakaria bangla কিং ফাহাদ কুরআন প্রিন্টিং কমপ্লেক্স


আর আল্লাহ্‌র পথে যারা নিহত হয় তাদের কে মৃত বলো না, বরং তারা জীবিত []; কিন্তু তোমরা উপলব্ধি করতে পার না। [] প্রত্যেক মৃত ব্যক্তি আলমে-বরযখে বা কবরে বিশেষ ধরণের এক প্রকার হায়াত বা জীবন প্রাপ্ত হয় এবং সে জীবনে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তি কবরের আযাব বা সওয়াব ভোগ করে থাকে। তবে সে জীবনের হাকীকত আমরা জানি না। যেসব লোক আল্লাহ্‌র রাস্তায় নিহত হন, তাদেরকে শহীদ বলা হয়। তাদের মৃত্যুকে অন্যান্যদের মৃত্যুর সমপর্যায়ভুক্ত মনে করতে নিষেধ করা হয়েছে। কেননা, মৃত্যুর পর প্রত্যেকেই বরযখের জীবন লাভ করে থাকে এবং সে জীবনের পুরস্কার অথবা শাস্তি ভোগ করতে থাকে। কিন্তু শহীদগণকে সে জীবনের অন্যান্য মৃতের তুলনায় একটা বিশেষ বৈশিষ্ট্যপূর্ণ মর্যাদা দান করা হয়। হাদীসে এসেছে, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, “ শহীদগণের রূহ সবুজ পাখীর প্রতিস্থাপন করা হয়, ফলে তারা জান্নাতের যেখানে ইচ্ছা সেখানে ঘুরে বেড়াতে পারে তারপর তারা আরশের নীচে অবস্থিত কিছু ঝাড়বাতির মধ্যে ঢুকে পড়ে। তখন তাদের রব তাদের প্রতি এক দৃষ্টি দিয়ে তাদেরকে জিজ্ঞেস করেন, তোমরা কি চাও? তারা বলে হে রব! আমরা কি চাইতে পারি? আমাদেরকে যা দিয়েছেন তা তো আপনি আপনার কোন সৃষ্টিকে দেন নি? তারপরও তাদের রব আবার তাদের প্রতি দৃষ্টি দিয়ে অনুরূপ প্রশ্ন করেন। যখন তারা বুঝল যে, তারা কিছু চাইতেই হবে, তখন তারা বলে, আমরা চাই আপনি আমাদেরকে দুনিয়ার জীবনে ফেরৎ পাঠান, যাতে আমরা পুনরায় আল্লাহ্‌র রাস্তায় জিহাদ করে শহীদ হতে পারি। শহীদগণের সাওয়াবের আধিক্য দেখেই তারা এ কথা বলবে- তখন তাদের মহান রব তাদের বলবেন, আমি এটা পূর্বে নির্ধারিত করে নিয়েছি যে, এখান থেকে আর ফেরার কোন সুযোগ নেই। " [ মুসলিম: ১৮৮৭ ] তবে সাধারণ নিয়মে শহীদদেরকে মৃতই ধরা হয় এবং তাদের পরিত্যক্ত সম্পত্তি ওয়ারিসগণের মধ্যে বন্টিত হয়, তাদের বিধবাগণ অন্যের সাথে পুনর্বিবাহ করতে পারে। যেহেতু বরযখের অবস্থা মানুষের সাধারণ পঞ্চেন্দ্রিয়ের মাধ্যমে অনুভব করা যায় না, সেহেতু কুরআনে শহীদের সে জীবন সম্পর্কে ( لَاتَشْعُرُوْنَ ) ( তোমরা বুঝতে পার না ) বলা হয়েছে। এর মর্মার্থ হলো এই যে, সে জীবন সম্পর্কে অনুভব করার মত অনুভূতি তোমাদের দেয়া হয়নি। এ আলোচনা থেকে একথা সুস্পষ্ট হলো যে, শহীদেরা পার্থিব জীবনের মত জীবিত নন। তাদেরকে জীবিত বলা হয়েছে এজন্য যে, আল্লাহ্ তা'আলা তাদেরকে বিশেষ এক জীবন বরযখে দিয়েছেন, যার হাকীকত বা বাস্তবতা সম্পর্কে আল্লাহ্‌ই ভাল জানেন।

Tafsir ibn kathir bangla তাফসীর ইবনে কাসীর


১৫৩-১৫৪ নং আয়াতের তাফসীর শুকরের পর ‘সবর বা ধৈর্যের বর্ণনা দেয়া হচ্ছে এবং সাথে সাথেই নামাযের বর্ণনা দিয়ে এইসব সৎ কার্যকে মুক্তি লাভের মাধ্যম করে নেয়ার নির্দেশ দেয়া হচ্ছে। এটা স্পষ্ট কথা যে, মানুষ যখন সুখে থাকে তখন সেটা হচ্ছে তার জন্যে শুকরের সময়। হাদীসে রয়েছে যে, মু'মিনের অবস্থা কতই না উত্তম যে, প্রত্যেক কাজে তার জন্যে মঙ্গলই নিহিত রয়েছে। সে শান্তি লাভ করলে কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করে এবং এর ফলে সে প্রতিদান পেয়ে থাকে। আর সে কষ্ট পেয়ে ধৈর্য ধারণ করে এবং এরও সে প্রতিদান পেয়ে থাকে। এই আয়াতের মধ্যে এরও বর্ণনা রয়েছে যে, বিপদে ধৈর্য ধারণ করতে হবে এবং সেই বিপদ থেকে রক্ষা পাওয়ার মাধ্যম ধৈর্য ও নামায। যেমন এর পূর্বে বর্ণিত হয়েছে ( আরবি )অর্থাৎ তোমরা ধৈর্য ও নামাযের মাধ্যমে সাহায্য প্রার্থনা কর এবং নিশ্চয় ওটা বিনয়ীদের ছাড়া অন্যদের উপর কঠিন কাজ।' ( ২:৪৫ ) হাদীস শরীফের মধ্যে রয়েছে যে, যখন রাসূলুল্লাহ ( সঃ )-কে কোন কাজ কঠিন চিন্তার মধ্যে নিক্ষেপ করতো। তখন তিনি নামায আরম্ভ করে দিতেন।' ‘সবর’ দুই প্রকার। প্রথম সবর হচ্ছে নিষিদ্ধ ও পাপের কাজ ছেড়ে দেয়ার উপর 'সবর'। দ্বিতীয় হচ্ছে আনুগত্য ও পুণ্যের কাজ করার উপর সবর'। এ সবর' প্রথম 'সবর' হতে বড়। আরও এক প্রকারের ধৈর্য আছে, তা হচ্ছে বিপদ ও দুঃখের সময় ধৈর্য। এটাও ওয়াজিব। যেমন দোষ ও পাপ হতে ক্ষমা প্রার্থনা করা ওয়াজিব। হযরত আবদুর রহমান ( রঃ ) বলেন যে, জীবনের উপর কঠিন হলেও, স্বভাব বিরুদ্ধ হলেও এবং মনে না চাইলেও ধৈর্যের সাথে আল্লাহ তা'আলার আদেশ পালনে লেগে থাকা হচ্ছে একটা সবর। দ্বিতীয় সবর’ হচ্ছে প্রকৃতির ও মনের চাহিদা মোতাবেক হলেও আল্লাহর অসন্তুষ্টির কাজ হতে বিরত থাকা। ইমাম যায়নুল আবেদীন ( রঃ ) বলেন যে, কিয়ামতের দিন একজন আহ্বানকারী ডাক দিয়ে বলবেনঃ ধৈর্যশীলগণ কোথায়? আপনারা উঠুন ও বিনা হিসাবে বেহেস্তে প্রবেশ করুন।' একথা শুনে কিছু লোক দাঁড়িয়ে যাবেন এবং বেহেশতের দিকে অগ্রসর হবেন। ফেরেশতাগণ তাঁদেরকে দেখে জিজ্ঞেস করবেনঃ ‘কোথায় যাচ্ছেন?' তারা বলবেনঃ ‘বেহেস্তে'। ফেরেশতাগণ বলবেনঃ ‘এখনও তো হিসেব দেয়াই হয়নি? তারা বলবেনঃ “ হাঁ, হিসেব দেয়ার পূর্বেই' ফেরেশতাগণ তখন জিজ্ঞেস করবেনঃ তাহলে আপনারা কি প্রকৃতির লোক? উত্তরে তারা বলবেনঃ ‘আমরা ধৈর্যশীল লোক। আমরা সদা আল্লাহর নির্দেশ পালনে লেগে ছিলাম, তার অবাধ্যতা ও বিরুদ্ধাচরণ হতে বেঁচে থাকতাম। মৃত্যু পর্যন্ত আমরা ওর উপর ধৈর্য ধারণ করেছি এবং অটল থেকেছি।' তখন ফেরেশতারা বলবেনঃ ‘বেশ, ঠিক আছে। আপনাদের প্রতিদান অবশ্যই এটাই এবং আপনারা এরই যোগ্য। যান, বেহেশতে গিয়ে আনন্দ উপভোগ করুন।' কুরআন মাজীদে একথাই ঘোষিত হচ্ছেঃ ( আরবি ) অর্থাৎ “ ধৈর্যশীলগণকে তাদের পূর্ণ প্রতিদান বে হিসাব দেয়া হবে ।' ( ৩৯১০ )হযরত সাঈদ বিন যুবাইর ( রঃ ) বলেন যে, 'সবর'-এর অর্থ হচ্ছে আল্লাহ তা'আলার দানকে স্বীকার করা, বিপদের প্রতিদান আল্লাহ তা'আলার নিকট পাওয়ার বিশ্বাস রেখে তার জন্যে পণ্যের প্রার্থনা করা, প্রত্যেক ভয়, উদ্বেগ এবং কাঠিণ্যের স্থলে ধৈর্য ধারণ করা এবং পুণ্যের আশায় ওর প্রতি সন্তুষ্ট থাকা। অতঃপর আল্লাহ তা'আলা বলেনঃ 'আল্লাহর পথে শহীদ ব্যক্তিগণকে তোমরা মৃত বলো না। বরং তারা এমন জীবন লাভ করেছে যা তোমরা অনুধাবন করতে পার না। তারা বারযাখী জীবন ( মৃত্যু ও কিয়ামতের মধ্যবর্তী অবকাশ ) লাভ করেছে এবং তথায় তারা আহার্য পাচ্ছে। সহীহ মুসলিম শরীফে বর্ণিত আছে যে, শহীদগণের আত্মাগুলো সবুজ রঙ্গের পাখীসমূহের দেহের ভিতরে রয়েছে এবং তারা বেহেস্তের মধ্যে যথেচ্ছা চরে ফিরে বেড়ায়, অতঃপর তারা ঐসব প্রদীপের উপর এসে বসে যা ‘আরশের নীচে ঝুলানো রয়েছে। তাদের প্রভু একবার তাদের দিকে তাকিয়ে জিজ্ঞেস করেনঃ “ এখন তোমরা কি চাও? তারা উত্তরে বলেঃ হে আমাদের প্রভু! আপনি তো আমাদেরকে ঐসব জিনিস দিয়ে রেখেছেন যা অন্য কাউকেও দেননি । সুতরাং এখন আর আমাদের কোন্ জিনিসের প্রয়োজন হবে? তাদেরকে পুনরায় এই প্রশ্নই করা হয়। যখন তারা দেখে যে, ছাড়া হচ্ছে না তখন তারা বলেঃ হে আমাদের প্রভু! আমরা চাই যে, আপনি পুনরায় পৃথিবীতে পাঠিয়ে দিন। আমরা আপনার পথে আবার যুদ্ধ করে পুনরায় শাহাদাৎ বরণ করতঃ আপনার নিকট ফিরে আসবো। এর ফলে আমরা শাহাদাতের দ্বিগুণ মর্যাদা লাভ করবো। প্রবল প্রতাপান্বিত প্রভু তখন বলেনঃ ‘এটা হতে পারে না। আমি তো এটা লিখেই দিয়েছি যে, কেউই মৃত্যুর পর দুনিয়ায় আর ফিরে যাবে না।' ‘মুসনাদ-ই-আহমাদের একটি হাদীসে রয়েছে যে, মু'মিনের রূহ একটি পাখী যা বেহেশতের গাছে অবস্থান করে এবং কিয়ামতের দিন সে নিজের দেহে ফিরে আসবে। এর দ্বারা জানা যাচ্ছে যে, প্রত্যেক মু'মিনের আত্মা তথায় জীবিত রয়েছে। কিন্তু শহীদগণের আত্মার এক বিশেষ সম্মান, মর্যাদা ও শ্রেষ্ঠত্ব রয়েছে।

সূরা বাকারাহ্ আয়াত 154 সূরা

ولا تقولوا لمن يقتل في سبيل الله أموات بل أحياء ولكن لا تشعرون

سورة: البقرة - آية: ( 154 )  - جزء: ( 2 )  -  صفحة: ( 24 )


English Türkçe Indonesia
Русский Français فارسی
تفسير Urdu اعراب

বাংলায় পবিত্র কুরআনের আয়াত

  1. তিনিই সৃষ্টি করেছেন রাত্রি ও দিন এবং সূর্য ও চন্দ্র। সবাই আপন আপন কক্ষপথে বিচরণ
  2. মানবকূলকে মোহগ্রস্ত করেছে নারী, সন্তান-সন্ততি, রাশিকৃত স্বর্ণ-রৌপ্য, চিহ্নিত অশ্ব, গবাদি পশুরাজি এবং ক্ষেত-খামারের মত আকর্ষণীয়
  3. যখন তাদের কাছে আমার সুস্পষ্ট আয়াত সমূহ তেলাওয়াত করা হয়, তখন তারা বলে, তোমাদের বাপ-দাদারা
  4. অতঃপর তাদেরকে যখন সুস্থ ও ভাল দান করা হল, তখন দানকৃত বিষয়ে তার অংশীদার তৈরী
  5. লম্বা লম্বা খুঁটিতে।
  6. তিনি তোমাদের কান, চোখ ও অন্তঃকরণ সৃষ্টি করেছেন; তোমরা খুবই অল্প কৃতজ্ঞতা স্বীকার করে থাক।
  7. তারা সেখানে সিংহাসনে হেলান দিয়ে বসবে। সেখানে রৌদ্র ও শৈত্য অনুভব করবে না।
  8. তারা কি জেনে নেয়নি যে, আল্লাহ তাদের রহস্য ও শলা-পরামর্শ সম্পর্কে অবগত এবং আল্লাহ খুব
  9. অতঃপর সেখানে যারা ঈমানদার ছিল, আমি তাদেরকে উদ্ধার করলাম।
  10. তিনিই প্রথম আদ সম্প্রদায়কে ধ্বংস করেছেন,

বাংলায় কোরআনের সূরা পড়ুন :

সুরত আল বাক্বারাহ্ আলে ইমরান সুরত আন-নিসা
সুরত আল-মায়েদাহ্ সুরত ইউসুফ সুরত ইব্রাহীম
সুরত আল-হিজর সুরত আল-কাহফ সুরত মারইয়াম
সুরত আল-হাজ্জ সুরত আল-ক্বাসাস আল-‘আনকাবূত
সুরত আস-সাজদা সুরত ইয়াসীন সুরত আদ-দুখান
সুরত আল-ফাতহ সুরত আল-হুজুরাত সুরত ক্বাফ
সুরত আন-নাজম সুরত আর-রাহমান সুরত আল-ওয়াক্বি‘আহ
সুরত আল-হাশর সুরত আল-মুলক সুরত আল-হাক্কাহ্
সুরত আল-ইনশিক্বাক সুরত আল-আ‘লা সুরত আল-গাশিয়াহ্

সবচেয়ে বিখ্যাত কোরআন তেলাওয়াতকারীদের কণ্ঠে সূরা বাকারাহ্ ডাউনলোড করুন:

সূরা Baqarah mp3 : উচ্চ মানের সাথে সম্পূর্ণ অধ্যায়টি Baqarah শুনতে এবং ডাউনলোড করতে আবৃত্তিকারকে বেছে নিন
সুরত বাকারাহ্  ভয়েস আহমেদ আল-আজমি
আহমেদ আল-আজমি
সুরত বাকারাহ্  ভয়েস ইব্রাহীম আল-আখদার
ইব্রাহীম আল-আখদার
সুরত বাকারাহ্  ভয়েস বান্দার বেলাইলা
বান্দার বেলাইলা
সুরত বাকারাহ্  ভয়েস খালিদ গালিলি
খালিদ গালিলি
সুরত বাকারাহ্  ভয়েস হাতেম ফরিদ আল ওয়ার
হাতেম ফরিদ আল ওয়ার
সুরত বাকারাহ্  ভয়েস খলিফা আল টুনাইজি
খলিফা আল টুনাইজি
সুরত বাকারাহ্  ভয়েস সাদ আল-গামদি
সাদ আল-গামদি
সুরত বাকারাহ্  ভয়েস সৌদ আল-শুরাইম
সৌদ আল-শুরাইম
সুরত বাকারাহ্  ভয়েস সালাহ আবু খাতর
সালাহ বুখাতীর
সুরত বাকারাহ্  ভয়েস আবদুল বাসিত আব্দুল সামাদ
আবদ এল বাসেট
সুরত বাকারাহ্  ভয়েস আবদুল রশিদ সুফি
আবদুল রশিদ সুফি
সুরত বাকারাহ্  ভয়েস আব্দুল্লাহ্ বাস্‌ফার
আব্দুল্লাহ্ বাস্‌ফার
সুরত বাকারাহ্  ভয়েস আবদুল্লাহ আওওয়াদ আল-জুহানী
আবদুল্লাহ আল-জুহানী
সুরত বাকারাহ্  ভয়েস আলী আল-হুদায়েফি
আলী আল-হুদায়েফি
সুরত বাকারাহ্  ভয়েস আলী জাবের
আলী জাবের
সুরত বাকারাহ্  ভয়েস ফারেস আব্বাদ
ফারেস আব্বাদ
সুরত বাকারাহ্  ভয়েস মাহের আলমাইকুলই
মাহের আলমাইকুলই
সুরত বাকারাহ্  ভয়েস মোহাম্মদ আইয়ুব
মোহাম্মদ আইয়ুব
সুরত বাকারাহ্  ভয়েস মুহাম্মদ আল-মুহাইসনি
মুহাম্মদ আল-মুহাইসনি
সুরত বাকারাহ্  ভয়েস মুহাম্মাদ জিব্রীল
মুহাম্মাদ জিব্রীল
সুরত বাকারাহ্  ভয়েস মুহাম্মদ সিদ্দিক আল মিনশাবি
আল-মিনশাবি
সুরত বাকারাহ্  ভয়েস আল হোসারি
আল হোসারি
সুরত বাকারাহ্  ভয়েস আল-আফসী
মিশারী আল-আফসী
সুরত বাকারাহ্  ভয়েস নাসের আল কাতামি
নাসের আল কাতামি
সুরত বাকারাহ্  ভয়েস ইয়াসের আল-দোসারি
ইয়াসের আল-দোসারি


Monday, November 4, 2024

Please remember us in your sincere prayers