কোরান সূরা নিসা আয়াত 18 তাফসীর

  1. Mokhtasar
  2. Ahsanul Bayan
  3. AbuBakr Zakaria
  4. Ibn Kathir
Surah Nisa ayat 18 Bangla tafsir - তাফসীর ইবনে কাসীর - Tafsir Ahsanul Bayan তাফসীরে আহসানুল বায়ান - Tafsir Abu Bakr Zakaria bangla কিং ফাহাদ কুরআন প্রিন্টিং কমপ্লেক্স - বাংলা ভাষায় নোবেল কোরআনের অর্থের অনুবাদ উর্দু ভাষা ও ইংরেজি ভাষা & তাফসীর ইবনে কাসীর : সূরা নিসা আয়াত 18 আরবি পাঠে(Nisa).
  
   

﴿وَلَيْسَتِ التَّوْبَةُ لِلَّذِينَ يَعْمَلُونَ السَّيِّئَاتِ حَتَّىٰ إِذَا حَضَرَ أَحَدَهُمُ الْمَوْتُ قَالَ إِنِّي تُبْتُ الْآنَ وَلَا الَّذِينَ يَمُوتُونَ وَهُمْ كُفَّارٌ ۚ أُولَٰئِكَ أَعْتَدْنَا لَهُمْ عَذَابًا أَلِيمًا﴾
[ النساء: 18]

আর এমন লোকদের জন্য কোন ক্ষমা নেই, যারা মন্দ কাজ করতেই থাকে, এমন কি যখন তাদের কারো মাথার উপর মৃত্যু উপস্থিত হয়, তখন বলতে থাকেঃ আমি এখন তওবা করছি। আর তওবা নেই তাদের জন্য, যারা কুফরী অবস্থায় মৃত্যুবরণ করে। আমি তাদের জন্য যন্ত্রণাদায়ক শাস্তি প্রস্তুত করে রেখেছি। [সূরা নিসা: 18]

Surah An-Nisa in Bangla

জহুরুল হক সূরা বাংলা Surah Nisa ayat 18


আর তওবা তাদের জন্য নয় যারা কুকর্ম করেই চলে, যে পর্যন্ত না মৃত্যু তাদের কোনো একের কাছে হাজির হলে সে বলে -- ''আমি অবশ্যই এখন তওবা করছি’’, তাদের জন্যও যারা মারা যায় অথচ তারা অবিশ্বাসী থাকে। তারাই -- তাদের জন্য আমরা তৈরি করেছি ব্যথাদায়ক শাস্তি।


Tafsir Mokhtasar Bangla


১৮. তবে যারা গুনাহের উপর অটল থেকে তা থেকে দ্রæত তাওবা না করে তাদের তাওবা আল্লাহ তা‘আলা গ্রহণ করেন না। মৃত্যু যন্ত্রণা ভোগ করার সময় তাদের কেউ কেউ বলে: আমি এখন আমার সমস্ত পাপ থেকে তাওবা করছি। তেমনিভাবে আল্লাহ তা‘আলা কুফরিতে অটল মৃত ব্যক্তির তাওবাও কবুল করেন না। বস্তুতঃ আমি গুনাহের উপর অটল পাপী এবং কুফরির উপর অটল অবস্থায় মৃত্যু বরণকারীদের জন্য যন্ত্রণাদায়ক শাস্তি প্রস্তুত রেখেছি।

Tafsir Ahsanul Bayan তাফসীরে আহসানুল বায়ান


এবং ( আজীবন ) যারা মন্দ কাজ করে, তাদের জন্য তওবা নয়, আর তাদের কারো মৃত্যু উপস্থিত হলে সে বলে, ‘আমি এখন তওবা করছি।’ [১] আর যারা অবিশ্বাসী অবস্থায় মারা যায়, তাদের জন্যও তওবা নয়। এরাই তো তারা, যাদের জন্য আমি মর্মন্তুদ শাস্তির ব্যবস্থা করেছি। [১] এ থেকে এ কথা পরিষ্কার হয়ে যায় যে, মৃত্যুর সময় কৃত তওবা গৃহীত হয় না। অনুরূপ কথা হাদীসেও এসেছে। আর এর প্রয়োজনীয় ব্যাখ্যা সূরা আল-ইমরানের ৩:৯০নং আয়াতে অতিবাহিত হয়েছে।

Tafsir Abu Bakr Zakaria bangla কিং ফাহাদ কুরআন প্রিন্টিং কমপ্লেক্স


তাওবাহ্‌ তাদের জন্য নয় যারা আজীবন মন্দ কাজ করে, অবশেষে তাদের কারো মৃত্যু উপস্থিত হলে সে বলে, ‘আমি এখন তাওবাহ্‌ করছি’ এবং তাদের জন্যও নয়, যাদের মৃত্যু হয় কাফের অবস্থায়। এরাই তারা যাদের জন্য আমরা কষ্টদায়ক শাস্তির ব্যবস্থা করেছি []। [] ইবন আব্বাস বলেন, এ আয়াত এবং ৪৮ নং আয়াত থেকে বোঝা যায় যে, আল্লাহ তা’আলা কাফের অবস্থায় যারা মারা যাবে তাদেরকে ক্ষমা করবেন না। পক্ষান্তরে যাদের তাওহীদ ঠিক আছে তাদেরকে তিনি তাঁর ইচ্ছার উপর রেখেছেন। তাদেরকে তিনি ক্ষমা থেকে নিরাশ করেন নি। [ তাবারী ]

Tafsir ibn kathir bangla তাফসীর ইবনে কাসীর


১৭-১৮ নং আয়াতের তাফসীর: ভাবার্থ এই যে, মহান আল্লাহ তাঁর ঐ বান্দাদের তাওবা কবূল করে থাকেন যারা অজ্ঞানতা বশতঃ কোন খারাপ কাজ করে বসে, অতঃপর তাওবা করে, যদিও এ তাওবা মৃত্যুর ফেরেশতাকে দেখার পরেও গড়গড়ার পূর্বে হয়। হযরত মুজাহিদ ( রঃ ) প্রভৃতি মনীষী বলেন, ইচ্ছেপূর্বকই হোক আর ভুল বশতঃই হোক যে কেউই আল্লাহ তাআলার অবাধ্য হয় সেই অজ্ঞ, যে পর্যন্ত না সে তা হতে বিরত হয়। হযরত আবুল আলিয়া ( রঃ ) বলেনঃ সাহাবা-ই-কিরাম বলতেন, বান্দা যে পাপ করে তা অজ্ঞতা বশতঃই করে। হযরত কাতাদাও ( রঃ ) সাহাবীদের একটি দল হতে অনুরূপ বর্ণনা দিয়েছেন। হযরত আতা ( রঃ ) এবং হযরত ইবনে আব্বাস ( রাঃ ) হতেও এ রকমই বর্ণিত আছে। অবিলম্বে তাওবা করে নেয়ার তাফসীরে বর্ণিত হয়েছে যে, মরণের ফেরেশতাকে দেখে নেয়ার পূর্বে মৃত্যু যন্ত্রণার সময়কে অবিলম্বে বলা হয়েছে। সুস্থ থাকার সময় তাওবা করা উচিত। গড়গড়ার সময়ের পূর্বে তাওবা করলে সেই তাওবা গৃহীত হয়ে থাকে। হযরত ইকরামা ( রঃ ) বলেন যে, দুনিয়ার সমস্তই নিকটেই বটে। এ সম্পর্কে বহু হাদীস রয়েছে।( ১ ) রাসূলুল্লাহ ( সঃ ) বলেছেনঃ আল্লাহ তাআলা স্বীয় বান্দাদের তাওবা ককূল করে থাকেন যে পর্যন্ত না গড়গড়া উপস্থিত হয় ।' ( জামেউত্ তিরমিযী ) ইমাম তিরমিযী ( রঃ ) বলেন যে, এ হাদীসটি হাসান গারীব।( ২ ) হযরত ইবনে উমার ( রাঃ ) হতে বর্ণিত আছে, তিনি বলেন, আমি রাসূলুল্লাহ ( সঃ )-কে বলতে শুনেছি ও যে কোন বান্দা তার মৃত্যুর এক মাস পূর্বেও তাওবা করে, তার তাওবা আল্লাহ তা'আলা গ্রহণ করে থাকেন, এমনকি তার পরেও বরং মৃত্যুর এক দিন পূর্বে হলেও, এমনকি এক ঘন্টা পূর্বে হলেও। যে ব্যক্তি খাটি অন্তরে ও সত্যতার ( সততার ) সাথে আল্লাহর দিকে ঝুঁকে পড়ে, তিনি তার তাওবা কবূল করে থাকেন।( ৩ ) হযরত আবদুল্লাহ ইবনে উমার ( রাঃ ) বলেনঃ “ যে ব্যক্তি তার মৃত্যুর এক বছর পূর্বে তাওবা করে আল্লাহ তা'আলা তার তাওবা গ্রহণ করে থাকেন । আর যে এক মাস পূর্বে তাওবা করে তার তাওবাও আল্লাহ পাক কবূল করে থাকেন এবং যে এক সপ্তাহ পূর্বে তাওবা করে তার তাওবাও তিনি গ্রহণ করেন। আর যে একদিন পূর্বে তাওবা করে তার তাওবাও গৃহীত হয়ে থাকে। এটা শুনে হযরত আইয়ূব ( রঃ ) এ আয়াতটি পাঠ করেন। তখন হযরত ইবনে উমার ( রাঃ ) বলেনঃ “ আমি রাসূলুল্লাহ ( সঃ )-এর নিকট যা শুনেছি তাই বলছি । ( ৪ ) মুসনাদ-ই-আহমাদে রয়েছে যে, চারজন সাহাবী একত্রিত হন। তাঁদের মধ্যে একজন বলেনঃ আমি রাসূলুল্লাহ ( সঃ )-এর নিকট শুনেছিঃ “ যে ব্যক্তি তার মৃত্যুর একদিন পূর্বেও তাওবা করে নেয়, আল্লাহ তা'আলা তার তাওবাও ককূল করে থকেন ।' অন্য একজন জিজ্ঞেস করেনঃ ‘সত্যই কি আপনি রাসূলুল্লাহ ( সঃ )-এর নিকট হতে শুনেছেন? তিনি বলেনঃ হ্যাঁ। তখন ঐ দ্বিতীয় ব্যক্তি বলেনঃ “ আমি রাসূলুল্লাহ ( সঃ )-এর নিকট হতে শুনেছিঃ 'যদি অর্ধদিন পূর্বেও তাওবা করে তবে সেই তাওবাও আল্লাহ তা'আলা কবূল করে থাকেন ।'তৃতীয়জন বলেনঃ “ তুমি কি এটা শুনেছ?' তিনি বলেনঃ “হ্যাঁ, আমি স্বয়ং শুনেছি ।' তিনি বলেনঃ “ আমি তো শুনেছিঃ যদি এক প্রহর পূর্বেও তাওবা করার সৌভাগ্য হয় তবে সেই তাওবাও গৃহীত হয়ে থাকে । চতুর্থ ব্যক্তি বলেনঃ ‘আপনি এটা শুনেছেন?' তিনি বলেনঃ হ্যাঁ।' তিনি বলেনঃ আমি তো রাসূলুল্লাহ ( সঃ )-এর নিকট এমন পর্যন্ত শুনেছিঃ যে পর্যন্ত তার গড়গড়া উপস্থিত না হয় সে পর্যন্ত তার জন্যে তাওবার দরজা খোলা থাকে।( ৫ ) তাফসীর-ই-ইবনে মিরদুওয়াই-এর মধ্যে রয়েছে, হযরত আবু হুরাইরা ( রাঃ ) হতে বর্ণিত আছে যে, রাসূলুল্লাহ ( সঃ ) বলেছেনঃ “ যে পর্যন্ত গড়গড়া আরম্ভ না হয় সে পর্যন্ত তাওবা কবুল হয়ে থাকে । কয়েকটি মুরসাল হাদীসেও এ বিষয়টি রয়েছে। হযরত আবু কালাবা ( রঃ ) বলেন যে, যখন আল্লাহ তা'আলা। ইবলিসের উপর অভিসম্পাত বর্ষণ করেন তখন সে অবকাশ চেয়ে বলেঃ আপনার সম্মান ও মর্যাদার শপথ! আদম সন্তানের অন্তরে যে পর্যন্ত আত্মা থাকবে সে পর্যন্ত আমি তার অন্তর হতে বের হবে না। আল্লাহ তাআলা তখন উত্তরে বলেনঃ “ আমিও আমার সম্মান ও মর্যাদার শপথ করে বলছি যে, যে পর্যন্ত তার দেহে আত্মা থাকবে সে পর্যন্ত আমি তার তাওবা কবূল করবো । একটি মারফু হাদীসেও এর কাছাকাছি বর্ণিত আছে। সুতরাং এ সমুদয় হাদীস দ্বারা জানা যাচ্ছে যে, বান্দা যে পর্যন্ত জীবিত রয়েছে এবং তার জীবনের আশা আছে সে পর্যন্ত যদি সে আল্লাহ তা'আলার দিকে ঝুঁকে পড়ে এবং তাওবা করে তবে আল্লাহ তা'আলা তার তাওবা কবূল করে থাকেন ও তার দিকে প্রত্যাবর্তিত হন। আল্লাহ তা'আলা মহাজ্ঞানী বিজ্ঞানময়।তবে হ্যাঁ, যখন সে জীবন হতে সম্পূর্ণরূপে নিরাশ হয়ে যাবে, মৃত্যুর ফেরেশতা তাকে দেখতে পাবে এবং আত্মা দেহ হতে বেরিয়ে কণ্ঠনালীতে পৌছে যাবে এবং গড়গড়া শুরু হয়ে যাবে তখন তার তাওবা গৃহীত হয় না। এ জন্যেও আল্লাহ তা'আলা বলেনঃ “ জীবন ভর যে পাপ কার্যে লিপ্ত থাকে এবং মৃত্যু অবলোকন করে বলে, এখন আমি তাওবা করছি ।' এরূপ লোকের তাওবা গৃহীত হয় না। যেমন অন্য জায়গায় রয়েছে- ( আরবী ) ( দুই আয়াত পর্যন্ত ) ভাবার্থ এই যে, আমার শাস্তি দেখে নেয়ার পর ঈমানের স্বীকারোক্তি কোন উপকারে আসবে না। ( ৪০:৮৪ )অন্য জায়গায় রয়েছে ( আরবী ) ভাবার্থ এই যে, যখন মানুষ সূর্যকে পশ্চিম দিকে উদিত হতে দেখবে তখন যে কেউ ঈমান আনয়ন করবে বা সকার্য সম্পাদন করবে তার সে সকাজ বা ঈমান কোন উপকারে আসবে না। ( ৬:১৫৮ ) অতঃপর আল্লাহ তাআলা বলেনঃ “ যারা কুফর ও শিরকের উপর মৃত্যু বরণ করে তাদেরও তাওবায় কোন উপকার হবে না, তাদের নিকট হতে কোন ক্ষতিপূরণ বা বিনিময়ও নেয়া হবে না । যদিও তারা পৃথিবী পরিমাণ স্বর্ণ দেবারও ইচ্ছে প্রকাশ করে। হযরত ইবনে আব্বাস ( রাঃ ) প্রমুখ মহাপুরুষ বলেন যে, এ আয়াতটি মুশরিকদের ব্যাপারে অবতীর্ণ হয়।মুসনাদ-ই-আহমাদে রয়েছে, রাসূলুল্লাহ ( সঃ ) বলেছেনঃ আল্লাহ তা'আলা স্বীয় বান্দাদের তাওবা কবুল করে থাকেন এবং তাদেরকে ক্ষমা করে থাকেন যে পর্যন্ত পর্দা পড়ে না যায় । তাঁকে তখন জিজ্ঞেস করা হয়, পর্দা পড়ে যাওয়ার অর্থ কি?' তিনি বলেনঃ ‘শিরকের অবস্থায় প্রাণ বহির্গত হওয়া। এরূপ লোকদের জন্যেই আল্লাহ তা'আলা চিরস্থায়ী বেদনাদায়ক শাস্তি তৈরী করে রেখেছেন।

সূরা নিসা আয়াত 18 সূরা

وليست التوبة للذين يعملون السيئات حتى إذا حضر أحدهم الموت قال إني تبت الآن ولا الذين يموتون وهم كفار أولئك أعتدنا لهم عذابا أليما

سورة: النساء - آية: ( 18 )  - جزء: ( 4 )  -  صفحة: ( 80 )


English Türkçe Indonesia
Русский Français فارسی
تفسير Urdu اعراب

বাংলায় পবিত্র কুরআনের আয়াত

  1. তাদের কাছে তাদের মধ্য থেকেই একজন রাসূল আগমন করেছিলেন। অনন্তর ওরা তাঁর প্রতি মিথ্যারোপ করল।
  2. শোয়ায়েব (আঃ) বলেন-হে আমার জাতি, আমার ভাই বন্ধুরা কি তোমাদের কাছে আল্লাহর চেয়ে প্রভাবশালী? আর
  3. এবং তিনি পৃথিবীর উপর বোঝা রেখেছেন যে, কখনো যেন তা তোমাদেরকে নিয়ে হেলে-দুলে না পড়ে
  4. তোমাদের কারো যখন মৃত্যুর সময় উপস্থিত হয়, সে যদি কিছু ধন-সম্পদ ত্যাগ করে যায়, তবে
  5. তোমরা অবশ্যই জাহান্নাম দেখবে,
  6. এতে কোন সন্দেহ নেই যে, যারা ঈমান এনেছে, দেশ ত্যাগ করেছে, স্বীয় জান ও মাল
  7. তাছাড়া তারা যখন বলতে আরম্ভ করে যে, ইয়া আল্লাহ, এই যদি তোমার পক্ষ থেকে (আগত)
  8. আপনি মুমিনদেরকে সুসংবাদ দিন যে, তাদের জন্য আল্লাহর পক্ষ থেকে বিরাট অনুগ্রহ রয়েছে।
  9. হে ঈমানদারগণ! আমি তোমাদেরকে যে রুযী দিয়েছি, সেদিন আসার পূর্বেই তোমরা তা থেকে ব্যয় কর,
  10. মানুষের সৃষ্টি অপেক্ষা নভোমন্ডল ও ভূ-মন্ডলের সৃষ্টি কঠিনতর। কিন্তু অধিকাংশ মানুষ বোঝে না।

বাংলায় কোরআনের সূরা পড়ুন :

সুরত আল বাক্বারাহ্ আলে ইমরান সুরত আন-নিসা
সুরত আল-মায়েদাহ্ সুরত ইউসুফ সুরত ইব্রাহীম
সুরত আল-হিজর সুরত আল-কাহফ সুরত মারইয়াম
সুরত আল-হাজ্জ সুরত আল-ক্বাসাস আল-‘আনকাবূত
সুরত আস-সাজদা সুরত ইয়াসীন সুরত আদ-দুখান
সুরত আল-ফাতহ সুরত আল-হুজুরাত সুরত ক্বাফ
সুরত আন-নাজম সুরত আর-রাহমান সুরত আল-ওয়াক্বি‘আহ
সুরত আল-হাশর সুরত আল-মুলক সুরত আল-হাক্কাহ্
সুরত আল-ইনশিক্বাক সুরত আল-আ‘লা সুরত আল-গাশিয়াহ্

সবচেয়ে বিখ্যাত কোরআন তেলাওয়াতকারীদের কণ্ঠে সূরা নিসা ডাউনলোড করুন:

সূরা Nisa mp3 : উচ্চ মানের সাথে সম্পূর্ণ অধ্যায়টি Nisa শুনতে এবং ডাউনলোড করতে আবৃত্তিকারকে বেছে নিন
সুরত নিসা  ভয়েস আহমেদ আল-আজমি
আহমেদ আল-আজমি
সুরত নিসা  ভয়েস ইব্রাহীম আল-আখদার
ইব্রাহীম আল-আখদার
সুরত নিসা  ভয়েস বান্দার বেলাইলা
বান্দার বেলাইলা
সুরত নিসা  ভয়েস খালিদ গালিলি
খালিদ গালিলি
সুরত নিসা  ভয়েস হাতেম ফরিদ আল ওয়ার
হাতেম ফরিদ আল ওয়ার
সুরত নিসা  ভয়েস খলিফা আল টুনাইজি
খলিফা আল টুনাইজি
সুরত নিসা  ভয়েস সাদ আল-গামদি
সাদ আল-গামদি
সুরত নিসা  ভয়েস সৌদ আল-শুরাইম
সৌদ আল-শুরাইম
সুরত নিসা  ভয়েস সালাহ আবু খাতর
সালাহ বুখাতীর
সুরত নিসা  ভয়েস আবদুল বাসিত আব্দুল সামাদ
আবদ এল বাসেট
সুরত নিসা  ভয়েস আবদুল রশিদ সুফি
আবদুল রশিদ সুফি
সুরত নিসা  ভয়েস আব্দুল্লাহ্ বাস্‌ফার
আব্দুল্লাহ্ বাস্‌ফার
সুরত নিসা  ভয়েস আবদুল্লাহ আওওয়াদ আল-জুহানী
আবদুল্লাহ আল-জুহানী
সুরত নিসা  ভয়েস আলী আল-হুদায়েফি
আলী আল-হুদায়েফি
সুরত নিসা  ভয়েস আলী জাবের
আলী জাবের
সুরত নিসা  ভয়েস ফারেস আব্বাদ
ফারেস আব্বাদ
সুরত নিসা  ভয়েস মাহের আলমাইকুলই
মাহের আলমাইকুলই
সুরত নিসা  ভয়েস মোহাম্মদ আইয়ুব
মোহাম্মদ আইয়ুব
সুরত নিসা  ভয়েস মুহাম্মদ আল-মুহাইসনি
মুহাম্মদ আল-মুহাইসনি
সুরত নিসা  ভয়েস মুহাম্মাদ জিব্রীল
মুহাম্মাদ জিব্রীল
সুরত নিসা  ভয়েস মুহাম্মদ সিদ্দিক আল মিনশাবি
আল-মিনশাবি
সুরত নিসা  ভয়েস আল হোসারি
আল হোসারি
সুরত নিসা  ভয়েস আল-আফসী
মিশারী আল-আফসী
সুরত নিসা  ভয়েস নাসের আল কাতামি
নাসের আল কাতামি
সুরত নিসা  ভয়েস ইয়াসের আল-দোসারি
ইয়াসের আল-দোসারি


Monday, November 18, 2024

Please remember us in your sincere prayers