কোরান সূরা তাগাবুন আয়াত 18 তাফসীর

  1. Mokhtasar
  2. Ahsanul Bayan
  3. AbuBakr Zakaria
  4. Ibn Kathir
Surah Taghabun ayat 18 Bangla tafsir - তাফসীর ইবনে কাসীর - Tafsir Ahsanul Bayan তাফসীরে আহসানুল বায়ান - Tafsir Abu Bakr Zakaria bangla কিং ফাহাদ কুরআন প্রিন্টিং কমপ্লেক্স - বাংলা ভাষায় নোবেল কোরআনের অর্থের অনুবাদ উর্দু ভাষা ও ইংরেজি ভাষা & তাফসীর ইবনে কাসীর : সূরা তাগাবুন আয়াত 18 আরবি পাঠে(Taghabun).
  
   

﴿عَالِمُ الْغَيْبِ وَالشَّهَادَةِ الْعَزِيزُ الْحَكِيمُ﴾
[ التغابن: 18]

তিনি দৃশ্য ও অদৃশ্যের জ্ঞানী, পরাক্রান্ত, প্রজ্ঞাময়। [সূরা তাগাবুন: 18]

Surah At-Taghabun in Bangla

জহুরুল হক সূরা বাংলা Surah Taghabun ayat 18


তিনি অদৃশ্য ও দৃশ্যের পরিজ্ঞাতা, মহাশক্তিশালী, পরমজ্ঞানী।


Tafsir Mokhtasar Bangla


১৮. মহান আল্লাহ উপস্থিত-অনুপস্থিত সব কিছুর জ্ঞান রাখেন। তাঁর নিকট এ সবের কোন কিছুই গোপন থাকে না। তিনি পরাক্রমশালী; তাঁকে কোন কিছুই পরাস্ত করতে পারে না। তিনি তদীয় সৃষ্টি, বিধান ও ফায়সালায় প্রজ্ঞাবান।

Tafsir Ahsanul Bayan তাফসীরে আহসানুল বায়ান


তিনি দৃশ্য ও অদৃশ্যের পরিজ্ঞাতা, পরাক্রমশালী, প্রজ্ঞাময়।

Tafsir Abu Bakr Zakaria bangla কিং ফাহাদ কুরআন প্রিন্টিং কমপ্লেক্স


তিনি গায়েব ও উপস্থিত যাবতীয় বিষয়ের জ্ঞানী, পরাক্রমশালী, প্রজ্ঞাময়।

Tafsir ibn kathir bangla তাফসীর ইবনে কাসীর


১৪-১৮ নং আয়াতের তাফসীর আল্লাহ্ তা'আলা স্ত্রী ও সন্তান-সন্ততি সম্পর্কে খবর দিতে গিয়ে বলেনঃ কতক স্ত্রী তাদের স্বামীদেরকে এবং কতক সন্তান তাদের পিতা-মাতাদেরকে আল্লাহ্‌ স্মরণ ও নেক আমল হতে দূরে সরিয়ে রাখে যা প্রকৃতপক্ষে শক্রতাই বটে। যেমন আল্লাহ্ তা'আলা বলেনঃ ( আরবি )অর্থাৎ “ হে মুমিনগণ! তোমাদের ঐশ্বর্য ও সন্তান-সন্ততি যেন তোমাদেরকে আল্লাহর স্মরণে উদাসীন না করে । যারা উদাসীন হবে তারাই তো ক্ষতিগ্রস্ত।” ( ৬৩:৯ ) এখানেও আল্লাহ্ তা'আলা বলেনঃ তোমরা তাদের সম্পর্কে সতর্ক থাকবে। দ্বীনের রক্ষণাবেক্ষণকে তাদের প্রয়োজন ও ফরমায়েশ পূর্ণ করার উপর প্রাধান্য দিবে। মানুষ স্ত্রী, ছেলে মেয়ে এবং মাল-ধনের খাতিরে আত্মীয়তার সম্পর্ক ছিন্ন করে ফেলে এবং আল্লাহর নাফরমানী করে বসে। তাদের প্রেমে পড়ে আহকামে ইলাহীকে পৃষ্ঠের পিছনে নিক্ষেপ করে।হযরত ইবনে আব্বাস ( রাঃ ) বলেন যে, মক্কাবাসী কতক লোক ইসলাম কবূল করে নিয়েছিল, কিন্তু স্ত্রী ও ছেলেমেয়ের প্রেমে পড়ে হিজরত করেনি। অতঃপর যখন ইসলামের খুব বেশী প্রকাশ ঘটে তখন তারা হিজরত করে আল্লাহর নবী ( সঃ )-এর নিকট চলে যায়। গিয়ে দেখে যে, যাঁরা পূর্বে হিজরত করেছিলেন তাঁরা বহু কিছুর জ্ঞান লাভ করেছেন। তখন এই লোকদের মনে হলো যে, তারা তাদের সন্তান-সন্ততিকে শাস্তি প্রদান করবে। তখন আল্লাহ্ তা'আলা ঘোষণা করলেনঃ তোমরা যদি তাদেরকে মার্জনা কর, তাদের দোষ-ক্রটি উপেক্ষা কর এবং তাদেরকে ক্ষমা কর তবে জেনে রেখো যে, আল্লাহ ক্ষমাশীল, পরম দয়ালু। অর্থাৎ এখন তোমরা তোমাদের ছেলেমেয়েদেরকে ক্ষমা করে দাও, ভবিষ্যতের জন্যে সতর্ক থাকবে।মহান আল্লাহ বলেনঃ “ তোমাদের সম্পদ ও সন্তান-সন্ততি তোমাদের জন্যে পরীক্ষা, আল্লাহরই নিকট রয়েছে মহাপুরস্কার ।' অর্থাৎ আল্লাহ্ তা'আলা ধন-সম্পদ ও সন্তান-সন্ততি দিয়ে মানুষকে পরীক্ষা করে থাকেন যে, এগুলো পেয়ে কে নাফরমানীতে জড়িয়ে পড়ছে এবং কে আনুগত্য করছে। আল্লাহ তা'আলার নিকট যে মহাপুরস্কার রয়েছে সেদিকে মানুষের খেয়াল রাখা উচিত। যেমন আল্লাহ তা'আলা বলেনঃ ( আরবি )অর্থাৎ “ নারী, সন্তান, রাশিকৃত স্বর্ণ রৌপ্য আর চিহ্নিত অশ্বরাজি, গবাদি পশু এবং ক্ষেত-খামারের প্রতি আসক্তি, মানুষের নিকট মনোরম করা হয়েছে । এই সব ইহজীবনের ভোগ্যবস্তু। আর আল্লাহ্, তাঁর নিকট উত্তম আশ্রয়স্থল।” ( ৩:১৪ ) আরো, যা এর পরে রয়েছে।হযরত আবূ বুরাইদাহ্ ( রাঃ ) হতে বর্ণিত আছে যে, একদা রাসূলুল্লাহ ( সঃ ) খুৎবাহ দিচ্ছিলেন এমন সময় হযরত হাসান ( রাঃ ) হযরত হুসাইন ( রাঃ ) লম্বা লম্বা জামা পরিহিত হয়ে এসে পড়লেন। তাঁরা জামার মধ্যে জড়িয়ে পড়েছিলেন বলে বাধা লেগে লেগে পড়ছিলেন ও উঠছিলেন, এই ভাবে আসছিলেন। তাঁরা তো তখন শিশু! জামাগুলো লাল রঙএর ছিল। রাসূলুল্লাহ( সঃ )-এর দৃষ্টি তাঁদের উপর পড়া মাত্রই তিনি মিম্বর হতে নেমে গিয়ে তাদেরকে উঠিয়ে নিয়ে আসলেন এবং নিজের সামনে বসিয়ে নিলেন। অতঃপর তিনি বলতে লাগলেনঃ আল্লাহ তা'আলা সত্য বলেছেন এবং তাঁর রাসূল ( সঃ )-ও সত্য কথা বলেছেন, তা হলোঃ “তোমাদের সম্পদ ও সন্তান-সন্ততি তোমাদের জন্যে পরীক্ষা ।” এই দুই শিশুকে পড়ে উঠে আসতে দেখে আমার ধৈর্যচ্যুতি ঘটলো। তাই খুৎবাহ ছেড়ে এদেরকে উঠিয়ে নিয়ে আসতে হলো। ( এ হাদীসটি মুসনাদে আহমদে বর্ণিত হয়েছে। ইমাম তিরমিযী (রঃ ) হাদীসটি হাসান গারীব বলেছেন)হযরত আশআস ইবনে কায়েস ( রাঃ ) হতে বর্ণিত, তিনি বলেনঃ “ কিনদাহ গোত্রের প্রতিনিধি দলের মধ্যে শামিল হয়ে আমিও রাসূলুল্লাহ ( সঃ )-এর খিদমতে হাযির হলাম । রাসূলুল্লাহ ( সঃ ) আমাকে জিজ্ঞেস করলেনঃ “ তোমার সন্তান-সন্ততি আছে কি?” আমি উত্তরে বললামঃ জ্বী হ্যাঁ, আপনার খিদমতে হাযির হওয়ার উদ্দেশ্যে বের হবার সময় আমার একটি পুত্র সন্তান জন্মগ্রহণ করেছে । যদি তার স্থলে একটি বন্য জন্তু হতো তবে ওটাই আমার জন্যে ভাল ছিল। তিনি একথা শুনে বললেনঃ “ না, না, এরূপ কথা বলো না । এরাই হলো চক্ষু ঠাণ্ডাকারী এবং এরা মারা গেলেও পুণ্য রয়েছে। তারপর তিনি বললেনঃ “ তবে হ্যাঁ, এরা আবার ভীরুতা ও দুঃখেরও কারণ হয়ে থাকে ।( এ হাদীসটিও ইমাম আহমাদ (রঃ ) বর্ণনা করেছেন)হযরত আবূ সাঈদ ( রাঃ ) হতে বর্ণিত আছে যে, রাসূলুল্লাহ ( সঃ ) বলেছেনঃ “ সন্তান অন্তরের ফল বটে, কিন্তু আবার সন্তানই কাপুরুষতা, কৃপণতা ও দুঃখেরও কারণ হয় ।( এ হাদীসটি হাফিয আবূ বকর আল বায্‌যার (রঃ ) বর্ণনা করেছেন)হযরত আবূ মালিক আশআরী ( রাঃ ) হতে বর্ণিত আছে যে, রাসূলুল্লাহ ( সঃ ) বলেছেনঃ “ শুধু ঐ ব্যক্তি তোমার শত্রু নয় যে, ( সে কাফির বলে ) তুমি ( যুদ্ধে ) তাকে হত্যা কর তবে ওটা হবে তোমার জন্যে সফলতা, আর যদি তুমি নিহত হও তবে তুমি জান্নাতে প্রবেশ করবে । বরং সম্ভবতঃ তোমার সবচেয়ে বড় শত্রু হলো তোমার সন্তান, যে তোমার পৃষ্ঠ হতে বের হয়েছে। অতঃপর তোমার আর একটি চরম শত্রু হলো তোমার মাল, যার মালিক হয়েছে তোমার দক্ষিণ হস্ত। [ এ হাদিসটি বর্ণনা করেছেন ইমাম তিবরানী ( রঃ ) ]এরপর আল্লাহ পাক বলেনঃ “ তোমরা আল্লাহকে যথাসাধ্য ভয় কর ।' অর্থাৎ তোমরা তোমাদের শক্তি ও সাধ্য অনুযায়ী আল্লাহকে ভয় কর। যেমন সহীহ বুখারী ও সহীহ মুসলিমে হযরত আবূ হুরাইরা ( রাঃ ) হতে বর্ণিত আছে যে, রাসূলুল্লাহ ( সঃ ) বলেছেনঃ “ আমি যখন তোমাদেরকে কোন আদেশ করবো তখন তোমরা যথাসাধ্য তা পালন করবে এবং যখন নিষেধ করবো ( কোন কিছু হতে ) তখন তা হতে বিরত থাকবে ।”কোন কোন মুফাসসির বলেছেন যে, এই আয়াতটি সূরায়ে আলে ইমরানের নিম্নের আয়াতটিকে রহিতকারীঃ ( আরবি )অর্থাৎ “ হে মুমিনগণ! তোমরা আল্লাহকে যথার্থভাবে ভয় কর এবং তোমরা আত্মসমর্পণ না করে কোন অবস্থায় মরো না ।" ( ৩:১০২ ) অর্থাৎ প্রথমে বলেছিলেনঃ “ তোমরা আল্লাহকে যথার্থভাবে ভয় কর । আর পরে বললেনঃ ‘তোমরা আল্লাহকে যথাসাধ্য ভয় কর হযরত সাঈদ ইবনে জুবায়ের ( রাঃ ) বলেছেন, প্রথম আয়াতটি জনগণের কাছে খুবই কঠিন ঠেকেছিল। তাঁরা নামাযে এতো দীর্ঘ সময় দাঁড়িয়ে থাকতেন যে, তাঁদের পা ফুলে যেতো। আর তাঁরা সিজদায় এতো দীর্ঘক্ষণ ধরে পড়ে থাকতেন যে, তাঁদের কপালে ক্ষত হয়ে যেতো। তখন আল্লাহ তা'আলা এই দ্বিতীয় আয়াতটি নাযিল করে তাঁদের উপর হালকা করে দিলেন। আরো কিছু মুফাসসিরও একথাই বলেছেন যে, প্রথম আয়াতটি মানসূখ এবং দ্বিতীয় আয়াতটি নাসেখ। অতঃপর মহান আল্লাহ বলেনঃ তোমরা আল্লাহ ও তাঁর রাসূল ( সঃ )-এর অনুগত হয়ে যাও। তাদের আনুগত্য হতে এক ইঞ্চি পরিমাণও এদিক ওদিক হয়ো না। আগেও বেড়ে যেয়ো না এবং পিছনেও সরে এসো না। আর আল্লাহ তা’আলা তোমাদেরকে যা দিয়ে রেখেছেন তা হতে তোমাদের আত্মীয়-স্বজনকে ফকীর-মিসকীন ও অভাবগ্রস্তদেরকে দান করতে থাকো। আল্লাহ তা'আলা তোমাদের প্রতি যে ইহসান করেছেন ঐ ইহসান তোমরা তাঁর সৃষ্টজীবের প্রতি করে যাও। তাহলে এটা হবে তোমাদের জন্য কল্যাণকর। আর যদি এটা না কর তবে দুনিয়ার ধ্বংস তোমরা নিজেরাই নিজেদের হাতে টেনে আনবে। ( আরবি ) এর তাফসীর সূরায়ে হাশরের এই আয়াতে গত হয়েছে। সুতরাং এখানে পুনরাবৃত্তির প্রয়োজন নেই।মহামহিমান্বিত আল্লাহ বলেনঃ যদি তোমরা আল্লাহকে উত্তম ঋণ দান কর তবে তিনি তোমাদের জন্যে ওটা বহুগুণ বৃদ্ধি করবেন এবং তিনি তোমাদেরকে ক্ষমা করবেন। অর্থাৎ তোমাদের দরিদ্র ও অভাগ্রস্তদের উপর খরচ করাই হলো আল্লাহ তা'আলাকে উত্তম ঋণ দেয়া। সূরায়ে বাকারাতেও এটা গত হয়েছে।মহান আল্লাহ বলেনঃ তিনি তোমাদেরকে ক্ষমা করবেন। অর্থাৎ তোমাদের অপরাধসমূহ তিনি মার্জনা করবেন। এ জন্যেই আল্লাহ তাবারাকা ওয়া তা'আলা এখানে বলেনঃ আল্লাহ গুণগ্রাহী অর্থাৎ তিনি অল্প সকাজের বেশী পুণ্য দান করেন এবং তিনি সহনশীল অর্থাৎ তিনি পাপ ও অপরাধসমূহ ক্ষমা করে থাকেন এবং স্বীয় বান্দাদের পাপ দেখেও দেখেন না। অর্থাৎ ক্ষমার চক্ষে দেখেন। তিনি দৃশ্য ও অদৃশ্যের পরিজ্ঞাতা, পরাক্রমশালী, প্রজ্ঞাময়। এর তাফসীর ইতিপূর্বে কয়েকবার গত হয়েছে।

সূরা তাগাবুন আয়াত 18 সূরা

عالم الغيب والشهادة العزيز الحكيم

سورة: التغابن - آية: ( 18 )  - جزء: ( 28 )  -  صفحة: ( 557 )


English Türkçe Indonesia
Русский Français فارسی
تفسير Urdu اعراب

বাংলায় পবিত্র কুরআনের আয়াত

  1. আমি কি আজ্ঞাবহদেরকে অপরাধীদের ন্যায় গণ্য করব?
  2. আর এক নিদর্শন এই যে, তিনি তোমাদের জন্যে তোমাদের মধ্য থেকে তোমাদের সংগিনীদের সৃষ্টি করেছেন,
  3. শপথ গ্রহ-নক্ষত্র শোভিত আকাশের,
  4. আর যদি আপনি পৃথিবীর অধিকাংশ লোকের কথা মেনে নেন, তবে তারা আপনাকে আল্লাহর পথ থেকে
  5. হে ঈমানদারগণ তোমরা যদি আল্লাহকে ভয় করতে থাক, তবে তোমাদের মধ্যে ফয়সালা করে দেবেন এবং
  6. আমি তাদের কাছে জীবিকা চাই না এবং এটাও চাই না যে, তারা আমাকে আহার্য যোগাবে।
  7. এবং গোছা গোছার সাথে জড়িত হয়ে যাবে।
  8. যে ভাল কাজে বাধা দেয়, সে সীমালংঘন করে, সে পাপিষ্ঠ,
  9. আমি এমন লোকদের সুকর্মগুলো কবুল করি এবং মন্দকর্মগুলো মার্জনা করি। তারা জান্নাতীদের তালিকাভুক্ত সেই সত্য
  10. যে ব্যক্তি তার পালনকর্তার পক্ষ থেকে আগত নিদর্শন অনুসরণ করে, সে কি তার সমান, যার

বাংলায় কোরআনের সূরা পড়ুন :

সুরত আল বাক্বারাহ্ আলে ইমরান সুরত আন-নিসা
সুরত আল-মায়েদাহ্ সুরত ইউসুফ সুরত ইব্রাহীম
সুরত আল-হিজর সুরত আল-কাহফ সুরত মারইয়াম
সুরত আল-হাজ্জ সুরত আল-ক্বাসাস আল-‘আনকাবূত
সুরত আস-সাজদা সুরত ইয়াসীন সুরত আদ-দুখান
সুরত আল-ফাতহ সুরত আল-হুজুরাত সুরত ক্বাফ
সুরত আন-নাজম সুরত আর-রাহমান সুরত আল-ওয়াক্বি‘আহ
সুরত আল-হাশর সুরত আল-মুলক সুরত আল-হাক্কাহ্
সুরত আল-ইনশিক্বাক সুরত আল-আ‘লা সুরত আল-গাশিয়াহ্

সবচেয়ে বিখ্যাত কোরআন তেলাওয়াতকারীদের কণ্ঠে সূরা তাগাবুন ডাউনলোড করুন:

সূরা Taghabun mp3 : উচ্চ মানের সাথে সম্পূর্ণ অধ্যায়টি Taghabun শুনতে এবং ডাউনলোড করতে আবৃত্তিকারকে বেছে নিন
সুরত তাগাবুন  ভয়েস আহমেদ আল-আজমি
আহমেদ আল-আজমি
সুরত তাগাবুন  ভয়েস ইব্রাহীম আল-আখদার
ইব্রাহীম আল-আখদার
সুরত তাগাবুন  ভয়েস বান্দার বেলাইলা
বান্দার বেলাইলা
সুরত তাগাবুন  ভয়েস খালিদ গালিলি
খালিদ গালিলি
সুরত তাগাবুন  ভয়েস হাতেম ফরিদ আল ওয়ার
হাতেম ফরিদ আল ওয়ার
সুরত তাগাবুন  ভয়েস খলিফা আল টুনাইজি
খলিফা আল টুনাইজি
সুরত তাগাবুন  ভয়েস সাদ আল-গামদি
সাদ আল-গামদি
সুরত তাগাবুন  ভয়েস সৌদ আল-শুরাইম
সৌদ আল-শুরাইম
সুরত তাগাবুন  ভয়েস সালাহ আবু খাতর
সালাহ বুখাতীর
সুরত তাগাবুন  ভয়েস আবদুল বাসিত আব্দুল সামাদ
আবদ এল বাসেট
সুরত তাগাবুন  ভয়েস আবদুল রশিদ সুফি
আবদুল রশিদ সুফি
সুরত তাগাবুন  ভয়েস আব্দুল্লাহ্ বাস্‌ফার
আব্দুল্লাহ্ বাস্‌ফার
সুরত তাগাবুন  ভয়েস আবদুল্লাহ আওওয়াদ আল-জুহানী
আবদুল্লাহ আল-জুহানী
সুরত তাগাবুন  ভয়েস আলী আল-হুদায়েফি
আলী আল-হুদায়েফি
সুরত তাগাবুন  ভয়েস আলী জাবের
আলী জাবের
সুরত তাগাবুন  ভয়েস ফারেস আব্বাদ
ফারেস আব্বাদ
সুরত তাগাবুন  ভয়েস মাহের আলমাইকুলই
মাহের আলমাইকুলই
সুরত তাগাবুন  ভয়েস মোহাম্মদ আইয়ুব
মোহাম্মদ আইয়ুব
সুরত তাগাবুন  ভয়েস মুহাম্মদ আল-মুহাইসনি
মুহাম্মদ আল-মুহাইসনি
সুরত তাগাবুন  ভয়েস মুহাম্মাদ জিব্রীল
মুহাম্মাদ জিব্রীল
সুরত তাগাবুন  ভয়েস মুহাম্মদ সিদ্দিক আল মিনশাবি
আল-মিনশাবি
সুরত তাগাবুন  ভয়েস আল হোসারি
আল হোসারি
সুরত তাগাবুন  ভয়েস আল-আফসী
মিশারী আল-আফসী
সুরত তাগাবুন  ভয়েস নাসের আল কাতামি
নাসের আল কাতামি
সুরত তাগাবুন  ভয়েস ইয়াসের আল-দোসারি
ইয়াসের আল-দোসারি


Friday, November 22, 2024

Please remember us in your sincere prayers