কোরান সূরা বাকারাহ্ আয়াত 189 তাফসীর

  1. Mokhtasar
  2. Ahsanul Bayan
  3. AbuBakr Zakaria
  4. Ibn Kathir
Surah Baqarah ayat 189 Bangla tafsir - তাফসীর ইবনে কাসীর - Tafsir Ahsanul Bayan তাফসীরে আহসানুল বায়ান - Tafsir Abu Bakr Zakaria bangla কিং ফাহাদ কুরআন প্রিন্টিং কমপ্লেক্স - বাংলা ভাষায় নোবেল কোরআনের অর্থের অনুবাদ উর্দু ভাষা ও ইংরেজি ভাষা & তাফসীর ইবনে কাসীর : সূরা বাকারাহ্ আয়াত 189 আরবি পাঠে(Baqarah).
  
   

﴿۞ يَسْأَلُونَكَ عَنِ الْأَهِلَّةِ ۖ قُلْ هِيَ مَوَاقِيتُ لِلنَّاسِ وَالْحَجِّ ۗ وَلَيْسَ الْبِرُّ بِأَن تَأْتُوا الْبُيُوتَ مِن ظُهُورِهَا وَلَٰكِنَّ الْبِرَّ مَنِ اتَّقَىٰ ۗ وَأْتُوا الْبُيُوتَ مِنْ أَبْوَابِهَا ۚ وَاتَّقُوا اللَّهَ لَعَلَّكُمْ تُفْلِحُونَ﴾
[ البقرة: 189]

তোমার নিকট তারা জিজ্ঞেস করে নতুন চাঁদের বিষয়ে। বলে দাও যে এটি মানুষের জন্য সময় নির্ধারণ এবং হজ্বের সময় ঠিক করার মাধ্যম। আর পেছনের দিক দিয়ে ঘরে প্রবেশ করার মধ্যে কোন নেকী বা কল্যাণ নেই। অবশ্য নেকী হল আল্লাহকে ভয় করার মধ্যে। আর তোমরা ঘরে প্রবেশ কর দরজা দিয়ে এবং আল্লাহকে ভয় করতে থাক যাতে তোমরা নিজেদের বাসনায় কৃতকার্য হতে পার। [সূরা বাকারাহ্: 189]

Surah Al-Baqarah in Bangla

জহুরুল হক সূরা বাংলা Surah Baqarah ayat 189


তারা তোমাকে নতুন চাঁদ সন্বন্ধে জিজ্ঞাসা করছে। তুমি বলো -- ''এসব হচ্ছে নির্দিষ্ট সময় জনসাধারণের জন্য ও হজের জন্য।’’ আর ধার্মিকতা এ নয় যে তোমরা বাড়িতে প্রবেশ করবে তাদের পেছন দিক দিয়ে, বরং ধার্মিকতা হচ্ছে যে ধর্মভীরুতা অবলন্বন করে। তাই বাড়ীতে ঢোকো তাদের দরজা দিয়ে, আর আল্লাহ্‌তে ভয়-শ্রদ্ধা করো যেন তোমরা সফলকাম হতে পার।


Tafsir Mokhtasar Bangla


১৮৯. হে রাসূল! তারা তোমাকে চাঁদগুলোর গঠন ও সেগুলোর অবস্থার পরিবর্তন সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করবে। তুমি তাদেরকে এর রহস্য সম্পর্কে উত্তর দিতে গিয়ে বলবে যে, এগুলো হলো মানুষের সময় নির্ধারক। যার মাধ্যমে তারা নিজেদের ইবাদাতের সময়গুলো জানতে পারবে। যেমন: হজ্জের মাসসমূহ, রোযার মাস, যাকাতের বছর পরিপূর্ণ হওয়া। তেমনিভাবে তারা এগুলোর মাধ্যমে নিজেদের মধ্যকার লেনদেনসমূহের সময় জানতে পারবে। যেমন: দিয়ত তথা রক্তমূল্য ও ঋণের সময় নির্ধারণ। নিশ্চয়ই হজ্জ ও উমরাহর ইহরামের সময় ঘরের পেছন দিয়ে আসার মাঝে কোন কল্যাণ ও সাওয়াব নিহিত নেই। যা তোমরা জাহিলী যুগে মনে করতে। বরং নিশ্চিত কল্যাণ হলো ওর যে প্রকাশ্যে ও অপ্রকাশ্যে আল্লাহকে ভয় করতে পেরেছে। অথচ ঘরের দরজাগুলো দিয়েই ঘরে প্রবেশ করা তোমাদের জন্য অতি সহজ ও আরামদায়ক। আর আল্লাহ তা‘আলা তোমাদেরকে এমন কিছু করতে বাধ্য করেননি যা খুব কঠিন ও কষ্টদায়ক। তোমরা নেক আমলের মাধ্যমে আল্লাহর আযাব ও তোমাদের মাঝে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করতে পারো। যাতে করে তোমরা নিজেদের পছন্দনীয় জিনিস পেয়ে এবং অপছন্দনীয় জিনিস থেকে দূরে থাকার মাধ্যমে সফলতা পেতে পারো।

Tafsir Ahsanul Bayan তাফসীরে আহসানুল বায়ান


লোকে তোমাকে নতুন চাঁদ সম্বন্ধে জিজ্ঞাসা করে, ( কেন তা বাড়ে এবং কমে ) বল, তা লোকেদের ( কাজ-কারবারের ) এবং হজ্জের জন্য সময় নির্দেশক। পিছন দিক দিয়ে ঘরে প্রবেশ করা পুণ্যের কাজ নয়; কিন্তু পুণ্যের কাজ হল সংযম অবলম্বন করে চলা। অতএব তোমরা দরজাসমূহ দিয়েই ঘরে প্রবেশ কর[১] এবং আল্লাহকে ভয় কর, তবেই তোমরা পরিত্রাণ পাবে।\r\n [১] আনসার এবং অন্যান্য আরবরা জাহেলী যুগে হজ্জের ইহরাম বেঁধে নেওয়ার পর যদি পুনরায় কোন বিশেষ প্রয়োজনে তাদের বাড়িতে আসার দরকার হত, তাহলে তারা বাড়ির দরজা দিয়ে আসার পরিবর্তে পিছন দিক দিয়ে দেওয়াল টপকে ভিতরে আসত এবং এটাকে তারা নেকী বা পুণ্যের কাজ মনে করত। মহান আল্লাহ বললেন, এটা নেকী বা পুণ্যের কাজ নয়। ( আইসারুত্ তাফাসীর )

Tafsir Abu Bakr Zakaria bangla কিং ফাহাদ কুরআন প্রিন্টিং কমপ্লেক্স


লোকেরা আপনার কাছে নতুন চাঁদ সম্পর্কে প্রশ্ন করে []। বলুন, ‘এটা মানুষ এবং হজ্জের জন্য সময় নির্দেশক’। আর পিছন দিক দিয়ে ঘরে প্রবেশ করাতে কোন পুণ্য নেই []; বরং পুণ্য আছে কেউ তাকওয়া অবলম্বন করলে। কাজেই তোমরা ঘরে প্রবেশ কর দরজা দিয়ে এবং তোমরা আল্লাহ্‌র তাকওয়া অবলম্বন কর, যাতে তোমরা সফলকাম হতে পার। [] সমগ্র কুরআনে এমনিভাবে প্রশ্নোত্তরের আকারে বিশেষ বিধানের বর্ণনা প্রায় সতেরটি জায়গায় রয়েছে। তন্মধ্যে সাতটি সূরা আল-বাকারায়, একটি সূরা আল-মায়েদায়, একটি সূরা আনফালে। এ নয়টি স্থানে প্রশ্ন করা হয়েছে সাহাবায়ে কেরামের পক্ষ থেকে। এছাড়া সূরা আল-আ’রাফে দু'টি এবং সূরা আল-ইসরা, সূরা আল-কাহাফ, সূরা ত্বা-হা ও সূরা আন-নাযি'আতে একটি করে ছয়টি স্থানে কাফেরদের পক্ষ থেকে প্রশ্ন ছিল - যার উত্তর কুরআনুল কারীমে উত্তরের আকারেই দেয়া হয়েছে। তাছাড়া সূরা আল-আহযাব ও সূরা আয-যারিয়াতে একটি করে দুটি প্রশ্ন ছিল। ইবনে আব্বাস রাদিয়াল্লাহু আনহু বলেছেন, "মুহাম্মাদ রাসূল সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর সাহাবীগণের চাইতে কোন উত্তম দল আমি দেখিনি; দ্বীনের প্রতি তাদের অনুরাগ ছিল অত্যন্ত গভীর আর রাসূল সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর প্রতি তাদের এহেন ভালবাসা ও সম্পর্ক সত্বেও তারা মাত্র তেরটি প্রশ্ন করেছিলেন”। [ সুনান দারমী:১২৫ ] [] এই আয়াত দ্বারা এই মাসআলা জানা গেল যে, যে বিষয়কে ইসলামী শরীআত প্রয়োজনীয় বা ইবাদাত বলে মনে করে না, তাকে নিজের তরফ থেকে প্রয়োজনীয় বা ইবাদাত মনে করা জায়েয নয়। এমনিভাবে যে বিষয় শরীআতে জায়েয রয়েছে, তাকে পাপ মনে করাও গোনাহ। মক্কার কাফেররা তাই করছিল। তারা ঘরের দরজা দিয়ে প্রবেশ করা শরীআত সম্মতভাবে জায়েয থাকা সত্বেও না জায়েয মনে করত এবং পাপ বলে গণ্য করত, ঘরের পিছন দিক দিয়ে দেয়াল ভেঙ্গে বা বেড়া কেটে বা সিঁধ কেটে ঘরে প্রবেশ করাকে ( শরীআতে যার কোন আবশ্যকতা ছিল না ) নিজেদের জন্য অপরিহার্য ও অত্যাবশ্যকীয় বলে মনে করছিল। এ ব্যাপারে তাদের সতর্ক করে দেয়া হয়েছিল। মূলত: ‘বিদ'আত’-এর নাজায়েয হওয়ার বড় কারণই এই যে, এতে অপ্রয়োজনীয় বিষয়সমূহকে ফরয-ওয়াজিবের মতই অত্যাবশ্যকীয় মনে করা হয় অথবা কোন কোন জায়েয বস্তুকে নাজায়েয ও হারাম বলে গণ্য করা হয়। আলোচ্য আয়াতে এরূপ শরীআত-বহির্ভূত নিয়মে জায়েযকে নাজায়েয মনে করা অথবা হারামকে হালাল মনে করা বা ‘বিদ"আত’-এর প্রচলন করার নিষেধাজ্ঞা সুস্পষ্টভাবে প্রমাণিত হয়েছে। [ মাআরিফুল কুরআন ]

Tafsir ibn kathir bangla তাফসীর ইবনে কাসীর


হযরত ইবনে আব্বাস ( রাঃ ) বলেন যে, জনগণ রাসূলুল্লাহ ( সঃ )-কে চন্দ্র সম্বন্ধে জিজ্ঞেস করে, ফলে এই আয়াত অবতীর্ণ হয় এবং বলা হয় যে, এর দ্বারা ঋণ ইত্যাদির অঙ্গীকারের সময়কাল, স্ত্রীলোকদের ইদ্দতের এবং হজ্বের সময় জানা যায়। মুসলমানদের রোযা-ইফতারের সম্পর্কও এর সঙ্গে। মুসনাদই-আবদুর রাযযাকের মধ্যে হযরত আবদুল্লাহ বিন উমার ( রাঃ ) হতে বর্ণিত আছে যে, রাসূলুল্লাহ ( সঃ ) বলেছেনঃ আল্লাহ তা'আলা মানুষের সময় নিরূপণের জন্যে চাঁদ তৈরী করেছেন । ওটা দেখে রোযা রাখ, ওটা দেখে ঈদ পর্ব উদযাপন কর। যদি মেঘের কারণে চাঁদ দেখতে না পাও তবে পূর্ণ ত্রিশ দিন গণনা করে নাও। এই বর্ণনাটিকে ইমাম হাকীম ( রঃ ) সঠিক বলেছেন। এই হাদীসটি অন্য সনদেও বর্ণিত হয়েছে। হযরত আলী ( রাঃ ) হতে একটি মাওকুফ বর্ণনায় এই বিষয়টি এসেছে। সম্মুখে বেডে বলা হচ্ছে-ঘরের পিছন দিয়ে আগমনে পুণ্য নেই। বরং খোদাভীরুতার মধ্যেই পুণ্য রয়েছে। তোমরা গৃহের দরজা দিয়ে প্রবেশ কর।সহীহ বুখারী শরীফের মধ্যে হাদীস রয়েছে-‘অজ্ঞতার যুগে প্রথা ছিল যে, মানুষ ইহরামের অবস্থায় থাকলে বাড়ীতে পিছন দিক দিয়ে প্রবেশ করতো। ফলে এই আয়াতটি অবতীর্ণ হয়। আবু দাউদ ও তায়ালেসীর হাদীস গ্রন্থেও এই বর্ণনাটি রয়েছে। মদীনার আনসারদের সাধারণ প্রথা এই ছিল যে, সফর থেকে প্রত্যাবর্তনের সময় তারা বাড়ীতে দরজা দিয়ে প্রবেশ করতো না। প্রকৃতপক্ষে অজ্ঞতার যুগের কুরাইশরা নিজেদের জন্যে এটাও একটা স্বাতন্ত্র্য স্থাপন করেছিল যে, তারা নিজেদের নাম ‘হুমুস’ রেখেছিল। ইহরামের অবস্থায় এরা সোজা পথে গৃহে প্রবেশ করতে পারতো; কিন্তু বাকি লোকেরা এভাবে যেতো না। রাসূলুল্লাহ ( সঃ ) একটি বাগানে অবস্থান করছিলেন। ওখান থেকে তিনি ওটার দরজা দিয়ে বের হন। হযরত কুতবাহ বিন আমর ( রাঃ ) নামক তাঁর একজন আনসারী সাহাবীও তাঁর সাথে ঐ দরজা দিয়েই বের হন। তখন জনগণ রাসূলুল্লাহ ( সঃ ) -কে বলেঃ হে আল্লাহর রাসূল ( সঃ ) ইনিতো একজন ব্যবসায়ী মানুষ। ইনি আপনার সাথে আপনার মতই দরজা দিয়ে বের হলেন কেন:' তখন হযরত কুতবাহ বিন আমের ( রাঃ ) উত্তর দেনঃ ‘আমি রাসূলুল্লাহ ( সঃ )-কে যা করতে দেখেছি তাই করেছি। আমি স্বীকার করি যে, তিনি হুমুসের অন্তর্ভুক্ত। কিন্তু আমিও তো তাঁর ধর্মের উপরে রয়েছি।' তখন এই আয়াতটি অবতীর্ণ হয়। ( মুসনাদ-ই-ইবনে আবি হাতিম ) হযরত হাসান বসরী ( রাঃ ) বলেনঃ ‘অজ্ঞতার যুগে বহু সম্প্রদায়ের মধ্যে এই প্রথা চালু ছিল যে, যখন তারা সফরের উদ্দেশ্যে বের হতো তখন যদি কোন কারণবশতঃ সফরকে অর্ধ সমাপ্ত অবস্থায় ছেড়ে ফিরে আসতো তবে তারা দরজা দিয়ে গৃহে প্রবেশ করতো না, বরং পিছনের দিক দিয়ে আসতো। এই আয়াত দ্বারা তাদেরকে ঐ কুপ্রথা থেকে বিরত রাখা হয়েছে। মুহাম্মদ বিন কা'ব ( রাঃ ) বলেন যে, ইতিফাকের অবস্থাতেও এই প্রথাই ছিল। ইসলাম তা উঠিয়ে দিয়েছে। আতা ( রঃ ) বলেন যে,মদীনাবাসীর ঈদসমূহেও এই প্রথাই চালু ছিল। ইসলাম তা বিলুপ্ত করেছে। অতঃপর বলা হচ্ছে যে, আল্লাহ তা'আলার নির্দেশ পালন করা, তাঁর নিষিদ্ধ কার্যাবলী হতে বিরত থাকা, অন্তরে তার ভয় রাখা, এগুলো প্রকৃতপক্ষে ঐ দিন কাজে আসবে যেদিন প্রত্যেকে আল্লাহ তা'আলার সামনে উপস্থিত হবে এবং তাদেরকে পূর্ণভাবে প্রতিদান ও শাস্তি দেয়া হবে।

সূরা বাকারাহ্ আয়াত 189 সূরা

يسألونك عن الأهلة قل هي مواقيت للناس والحج وليس البر بأن تأتوا البيوت من ظهورها ولكن البر من اتقى وأتوا البيوت من أبوابها واتقوا الله لعلكم تفلحون

سورة: البقرة - آية: ( 189 )  - جزء: ( 2 )  -  صفحة: ( 29 )


English Türkçe Indonesia
Русский Français فارسی
تفسير Urdu اعراب

বাংলায় পবিত্র কুরআনের আয়াত

  1. সম্মানিত আমল লেখকবৃন্দ।
  2. এমনিই হয়েছিল এবং আমি ওগুলোর মালিক করেছিলাম ভিন্ন সম্প্রদায়কে।
  3. এবং সে যখন তাদেরকে তাদের রসদ প্রস্তুত করে দিল, তখন সে বললঃ তোমাদের বৈমাত্রেয় ভাইকে
  4. যারা যাকাত দেয় না এবং পরকালকে অস্বীকার করে।
  5. কাফেররা বলে, আমরা কি তোমাদেরকে এমন ব্যক্তির সন্ধান দেব, যে তোমাদেরকে খবর দেয় যে; তোমরা
  6. বস্তুতঃ তারা বলে, তাঁর কাছে তাঁর পরওয়ারদেগারের পক্ষ থেকে কোন নির্দেশ এল না কেন? বলে
  7. তুমি কি সে লোককে দেখনি, যে পালনকর্তার ব্যাপারে বাদানুবাদ করেছিল ইব্রাহীমের সাথে এ কারণে যে,
  8. আর যখন তোমাদেরকে দেখালেন সে সৈন্যদল মোকাবেলার সময় তোমাদের চোখে অল্প এবং তোমাদেরকে দেখালেন তাদের
  9. তারা বললঃ হে মূসা, হয় তুমি নিক্ষেপ কর, না হয় আমরা প্রথমে নিক্ষেপ করি।
  10. যারা আল্লাহ ও তাঁর রসূলকে কষ্ট দেয়, আল্লাহ তাদের প্রতি ইহকালে ও পরকালে অভিসম্পাত করেন

বাংলায় কোরআনের সূরা পড়ুন :

সুরত আল বাক্বারাহ্ আলে ইমরান সুরত আন-নিসা
সুরত আল-মায়েদাহ্ সুরত ইউসুফ সুরত ইব্রাহীম
সুরত আল-হিজর সুরত আল-কাহফ সুরত মারইয়াম
সুরত আল-হাজ্জ সুরত আল-ক্বাসাস আল-‘আনকাবূত
সুরত আস-সাজদা সুরত ইয়াসীন সুরত আদ-দুখান
সুরত আল-ফাতহ সুরত আল-হুজুরাত সুরত ক্বাফ
সুরত আন-নাজম সুরত আর-রাহমান সুরত আল-ওয়াক্বি‘আহ
সুরত আল-হাশর সুরত আল-মুলক সুরত আল-হাক্কাহ্
সুরত আল-ইনশিক্বাক সুরত আল-আ‘লা সুরত আল-গাশিয়াহ্

সবচেয়ে বিখ্যাত কোরআন তেলাওয়াতকারীদের কণ্ঠে সূরা বাকারাহ্ ডাউনলোড করুন:

সূরা Baqarah mp3 : উচ্চ মানের সাথে সম্পূর্ণ অধ্যায়টি Baqarah শুনতে এবং ডাউনলোড করতে আবৃত্তিকারকে বেছে নিন
সুরত বাকারাহ্  ভয়েস আহমেদ আল-আজমি
আহমেদ আল-আজমি
সুরত বাকারাহ্  ভয়েস ইব্রাহীম আল-আখদার
ইব্রাহীম আল-আখদার
সুরত বাকারাহ্  ভয়েস বান্দার বেলাইলা
বান্দার বেলাইলা
সুরত বাকারাহ্  ভয়েস খালিদ গালিলি
খালিদ গালিলি
সুরত বাকারাহ্  ভয়েস হাতেম ফরিদ আল ওয়ার
হাতেম ফরিদ আল ওয়ার
সুরত বাকারাহ্  ভয়েস খলিফা আল টুনাইজি
খলিফা আল টুনাইজি
সুরত বাকারাহ্  ভয়েস সাদ আল-গামদি
সাদ আল-গামদি
সুরত বাকারাহ্  ভয়েস সৌদ আল-শুরাইম
সৌদ আল-শুরাইম
সুরত বাকারাহ্  ভয়েস সালাহ আবু খাতর
সালাহ বুখাতীর
সুরত বাকারাহ্  ভয়েস আবদুল বাসিত আব্দুল সামাদ
আবদ এল বাসেট
সুরত বাকারাহ্  ভয়েস আবদুল রশিদ সুফি
আবদুল রশিদ সুফি
সুরত বাকারাহ্  ভয়েস আব্দুল্লাহ্ বাস্‌ফার
আব্দুল্লাহ্ বাস্‌ফার
সুরত বাকারাহ্  ভয়েস আবদুল্লাহ আওওয়াদ আল-জুহানী
আবদুল্লাহ আল-জুহানী
সুরত বাকারাহ্  ভয়েস আলী আল-হুদায়েফি
আলী আল-হুদায়েফি
সুরত বাকারাহ্  ভয়েস আলী জাবের
আলী জাবের
সুরত বাকারাহ্  ভয়েস ফারেস আব্বাদ
ফারেস আব্বাদ
সুরত বাকারাহ্  ভয়েস মাহের আলমাইকুলই
মাহের আলমাইকুলই
সুরত বাকারাহ্  ভয়েস মোহাম্মদ আইয়ুব
মোহাম্মদ আইয়ুব
সুরত বাকারাহ্  ভয়েস মুহাম্মদ আল-মুহাইসনি
মুহাম্মদ আল-মুহাইসনি
সুরত বাকারাহ্  ভয়েস মুহাম্মাদ জিব্রীল
মুহাম্মাদ জিব্রীল
সুরত বাকারাহ্  ভয়েস মুহাম্মদ সিদ্দিক আল মিনশাবি
আল-মিনশাবি
সুরত বাকারাহ্  ভয়েস আল হোসারি
আল হোসারি
সুরত বাকারাহ্  ভয়েস আল-আফসী
মিশারী আল-আফসী
সুরত বাকারাহ্  ভয়েস নাসের আল কাতামি
নাসের আল কাতামি
সুরত বাকারাহ্  ভয়েস ইয়াসের আল-দোসারি
ইয়াসের আল-দোসারি


Friday, November 22, 2024

Please remember us in your sincere prayers