কোরান সূরা যুখরুফ আয়াত 20 তাফসীর

  1. Mokhtasar
  2. Ahsanul Bayan
  3. AbuBakr Zakaria
  4. Ibn Kathir
Surah Zukhruf ayat 20 Bangla tafsir - তাফসীর ইবনে কাসীর - Tafsir Ahsanul Bayan তাফসীরে আহসানুল বায়ান - Tafsir Abu Bakr Zakaria bangla কিং ফাহাদ কুরআন প্রিন্টিং কমপ্লেক্স - বাংলা ভাষায় নোবেল কোরআনের অর্থের অনুবাদ উর্দু ভাষা ও ইংরেজি ভাষা & তাফসীর ইবনে কাসীর : সূরা যুখরুফ আয়াত 20 আরবি পাঠে(Zukhruf).
  
   

﴿وَقَالُوا لَوْ شَاءَ الرَّحْمَٰنُ مَا عَبَدْنَاهُم ۗ مَّا لَهُم بِذَٰلِكَ مِنْ عِلْمٍ ۖ إِنْ هُمْ إِلَّا يَخْرُصُونَ﴾
[ الزخرف: 20]

তারা বলে, রহমান আল্লাহ ইচছা না করলে আমরা ওদের পূজা করতাম না। এ বিষয়ে তারা কিছুই জানে না। তারা কেবল অনুমানে কথা বলে। [সূরা যুখরুফ: 20]

Surah Az-Zukhruf in Bangla

জহুরুল হক সূরা বাংলা Surah Zukhruf ayat 20


আর তারা বলে -- ''পরম করুণাময় যদি চাইতেন তবে আমরা এ-সবের উপাসনা করতাম না।’’ তাদের এ ব্যাপারে কোনো জ্ঞান নেই, তারা তো শুধু ঝুটা আন্দাজই করছে।


Tafsir Mokhtasar Bangla


২০. তারা ভাগ্য দিয়ে প্রমাণ দিতে গিয়ে বলে: যদি আল্লাহ চাইতেন, আমরা ফিরিশতাদের ইবাদাত করবো না তাহলে আমরা তাদের ইবাদাত করতাম না। তাই তাঁর এই চাওয়া তাঁর সন্তুষ্টির পরিচায়ক। মূলতঃ তাদের এই উক্তির পেছনে তাদের কোনরূপ জ্ঞান নেই। এটি তাদের একটি মিথ্যাচার মাত্র।

Tafsir Ahsanul Bayan তাফসীরে আহসানুল বায়ান


ওরা বলে, ‘পরম দয়াময় ইচ্ছা না করলে আমরা এদের পূজা করতাম না।’ এ বিষয়ে ওদের কোন জ্ঞান নেই;[১] ওরা তো কেবল অনুমান-ভিত্তিক কথাই বলে। [১] অর্থাৎ, নিজেদের কার্যকলাপের উপর আল্লাহর ইচ্ছার দোহাই দেয়। এটাই তাদের সব থেকে বড় দলীল। কেননা, বাহ্যিকভাবে এ কথা ঠিক যে, আল্লাহর ইচ্ছা ব্যতীত কোন কাজ না হয়, আর না হতে পারে। কিন্তু তারা এ ব্যাপারে অজ্ঞ যে, তাঁর ইচ্ছা তাঁর সন্তুষ্টি থেকে পৃথক জিনিস। অবশ্যই প্রতিটি কাজ তাঁর ইচ্ছায় হয়, কিন্তু তিনি সন্তুষ্ট সেই কাজগুলোতেই হন, যার তিনি নির্দেশ দিয়েছেন; প্রত্যেক সেই কাজেই তিনি সন্তুষ্ট নন, যা মানুষ তাঁর ( আল্লাহর ) ইচ্ছার আওতায় করে থাকে। মানুষ চুরি, ব্যভিচার এবং অত্যাচার ও বড় বড় পাপ করে। আল্লাহ তাআলা ইচ্ছা করলে কাউকেই এ সব করার সামর্থ্য দেবেন না। সত্বর তার হাত ধরে নিবেন, পায়ের চলা বন্ধ করে দিবেন এবং চোখের দৃষ্টি কেড়ে নিবেন। কিন্তু এটা হবে বাধ্য করার ব্যাপার। অথচ তিনি মানুষকে ইচ্ছা ও এখতিয়ারের স্বাধীনতা দিয়ে রেখেছেন। যাতে তাকে পরীক্ষা করা যায়। আর এরই কারণে তিনি দুই প্রকারের কাজগুলোকে সুস্পষ্টভাবে বর্ণনা করে দিয়েছেন; যেগুলোতে তিনি সন্তুষ্ট হন, সেগুলোও এবং যেগুলোতে তিনি সন্তুষ্ট নন, সেগুলোও। এই উভয় প্রকার কাজগুলোর মধ্য থেকে মানুষ যে কাজই করবে, আল্লাহ তার হাত ধরবেন না। হ্যাঁ, সে কাজ যদি অন্যায় ও পাপাচার হয়, তবে তিনি অবশ্যই অসন্তুষ্ট হবেন। কেননা, সে আল্লাহ প্রদত্ত স্বাধীনতার অপব্যবহার করেছে। আর দুনিয়াতে এই এখতিয়ার তার কাছ থেকে ছিনিয়েও নেবেন না। তবে কিয়ামতে এর শাস্তি অবশ্যই দেবেন।

Tafsir Abu Bakr Zakaria bangla কিং ফাহাদ কুরআন প্রিন্টিং কমপ্লেক্স


তারা আরও বলে, ‘রহমান ইচ্ছে করলে আমরা এদের ইবাদাত করতাম না।’ এ বিষয়ে তাদের কোন জ্ঞান নেই ; তারা তো শুধু মনগড়া কথা বলছে।

Tafsir ibn kathir bangla তাফসীর ইবনে কাসীর


১৫-২০ নং আয়াতের তাফসীর: আল্লাহ তাআলা মুশরিকদের ঐ অপবাদ ও মিথ্যার খবর দিচ্ছেন যা তারা তাঁর উপর আরোপ করেছিল, যার বর্ণনা সূরায়ে আন'আমের নিম্নের আয়াতে রয়েছেঃ ( আরবী ) অর্থাৎ আল্লাহ যে শস্য ও গবাদি পশু সৃষ্টি করেছেন তন্মধ্য হতে তারা আল্লাহর জন্যে এক অংশ নির্দিষ্ট করে এবং নিজেদের ধারণা অনুযায়ী বলেঃ এটা আল্লাহর জন্যে এবং এটা আমাদের দেবতাদের জন্যে । যা তাদের দেবতাদের অংশ তা আল্লাহর কাছে পৌঁছে না এবং যা আল্লাহর অংশ তা তাদের দেবতাদের কাছে পৌছে; তারা যা মীমাংসা করে তা নিকৃষ্ট।”( ৬:১৩৬ ) অনুরূপভাবে মুশরিকরা ছেলে ও মেয়েদের ভাগ বন্টন করে মেয়েদেরকে সাব্যস্ত করতো আল্লাহর জন্যে, যারা তাদের ধারণায় ঘৃণ্য ছিল, আর ছেলেদেরকে নিজেদের জন্যে পছন্দ করতো। যেমন মহান আল্লাহ অন্য জায়গায় বলেনঃ ( আরবী ) অর্থাৎ “ তবে কি পুত্র সন্তান তোমাদের জন্যে এবং কন্যা সন্তান আল্লাহর জন্যে? এই প্রকার বন্টন তো অসংগত ।( ৫৩:২১-২২ )এখানেও আল্লাহ তা'আলা বলেনঃ “ তারা তাঁর বান্দাদের মধ্য হতে তার অংশ সাব্যস্ত করেছে । মানুষ তো স্পষ্টই অকৃতজ্ঞ।”এরপর মহামহিমান্বিত আল্লাহ বলেনঃ “ তিনি কি তাঁর সৃষ্টি হতে নিজের জন্যে কন্যা সন্তান গ্রহণ করেছেন এবং তোমাদেরকে বিশিষ্ট করেছেন পুত্র সন্তান দ্বারা?” এর দ্বারা আল্লাহ তা'আলা মুশরিকদের উক্তিকে চরমভাবে অস্বীকার করেছেন । তারপর পূর্ণভাবে অস্বীকৃতি জানিয়ে বলেনঃ দয়াময় আল্লাহর প্রতি তারা যা আরোপ করে তাদের কাউকেও সেই সন্তানের সংবাদ দেয়া হলে তার চেহারা লজ্জায় কালো হয়ে যায়। শরমে সে মানুষকে মুখ দেখায় না। এটা যেন তার কাছে খুবই লজ্জার ব্যাপার। অথচ সে নিজের পূর্ণ নির্বুদ্ধিতা প্রকাশ করে বলে যে, আল্লাহর কন্যা রয়েছে। এটা কতই না বিস্ময়কর ব্যাপার যে, তারা নিজেদের জন্যে যা পছন্দ করে না তাই আল্লাহর জন্যে সাব্যস্ত করছে!অতঃপর প্রবল পরাক্রান্ত আল্লাহ বলেনঃ “ তারা আল্লাহর প্রতি আরোপ করে এমন সন্তান, যে অলংকারে মণ্ডিত হয়ে লালিত পালিত হয় এবং তর্ক-বিতর্ক কালে স্পষ্ট বক্তব্যে অসমর্থ? অর্থাৎ যে কন্যা সন্তানদেরকে অসম্পূর্ণ মনে করা হয় এবং অলংকারে মণ্ডিত করে যাদের এ অসম্পূর্ণতাকে ঢাকা দেয়া হয় এবং বাল্যাবস্থা হতে মৃত্যু পর্যন্ত যারা সাজ সজ্জারই মুখাপেক্ষী থেকে যায়, আবার ঝগড়া-বিবাদ এবং তর্ক-বিতর্কের সময় যাদের কথাকে দলীল হিসেবে গ্রহণ করা হয় না, এদেরকেই মহামহিমান্বিত আল্লাহর দিকে সম্পর্কিত করা হচ্ছে । যাদের বাহির ও ভিতর ত্রুটিপূর্ণ, যাদের বাহ্যিক ক্রটিকে অলংকারের দ্বারা দূর করার চেষ্টা করা হয়, তাদেরকেই সম্পর্কযুক্ত করা হয় আল্লাহর সাথে। মেয়েদের বাহ্যিক ত্রুটিকে ঢাকা দেয়ার জন্যে অলংকার দ্বারা যে তাদেরকে সৌন্দর্যমণ্ডিত করা হয় এটা আরব কবিদের কবিতার মধ্যেও পাওয়া যায়। যেমন কোন আরব কবি বলেছেনঃ ( আরবী ) অর্থাৎ “ সৌন্দর্যের ক্রটি দূর করার জন্যেই অলংকারের প্রয়োজন হয়, সুতরাং পূর্ণ সৌন্দর্যের জন্যে অলংকারের কি প্রয়োজন?”মেয়েদের আভ্যন্তরীণ ক্রটিও রয়েছে, যেমন তারা প্রতিশোধ গ্রহণ করতে পারে না । না মুখের দ্বারা পারে, না সাহসিকতার দ্বারা পারে। কোন একজন আরববাসী এটাও প্রকাশ করেছেন। তিনি বলেছেনঃ ( আরবী ) অর্থাৎ “ সে শুধু কান্নাকাটির দ্বারা সাহায্য করতে পারে এবং শুধু গোপনে কোন কল্যাণের কার্য করতে পারে ।”মহান আল্লাহ বলেনঃ “ তারা দয়াময় আল্লাহর বান্দা ফেরেশতাদেরকে নারী গণ্য করেছে ।' অর্থাৎ তারা এটা বিশ্বাস করে নিয়েছে। মহান আল্লাহ তাদের এই উক্তিকে অস্বীকার করে বলেনঃ ‘এদের সৃষ্টি কি তারা প্রত্যক্ষ করেছে?' অর্থাৎ আল্লাহ যে ফেরেশতাদেরকে নারীরূপে সৃষ্টি করেছেন এটা কি তারা দেখেছে? এরপর তিনি বলেনঃ ‘তাদের এই উক্তি লিপিবদ্ধ করা হবে এবং তাদেরকে জিজ্ঞেস করা হবে। অর্থাৎ কিয়ামতের দিন তাদেরকে এ সম্পর্কে জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে। এর দ্বারা তাদেরকে ভয় প্রদর্শন ও সতর্ক করা হয়েছে।এরপর তাদের আরো নির্বুদ্ধিতার বর্ণনা দেয়া হচ্ছে যে, তারা বলেঃ দয়াময় আল্লাহ ইচ্ছা করলে আমরা এদের পূজা করতাম না।' অর্থাৎ “ আমরা ফেরেশতাদেরকে নারী মনে করে ওদের মূর্তি বানিয়েছি এবং ওদের পূজা করছি, এটা যদি আল্লাহর ইচ্ছা না থাকতো তবে তিনি আমাদের এবং ওদের মধ্যে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করতে পারতেন এবং তখন আমরা এদের আর পূজা করতে পারতাম না । সুতরাং আমরা যখন এদের পূজা করছি এবং তিনি আমাদের ও এদের মাঝে কোন প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করেননি তখন এটা স্পষ্টভাবে প্রতীয়মান হচ্ছে যে, আমরা ভুল করছি না, বরং ঠিকই করছি।” সুতরাং তাদের প্রথম ভুল এই যে, তারা আল্লাহর সন্তান সাব্যস্ত করেছে। তাদের দ্বিতীয় ভুল হলো এই যে, তারা ফেরেশতাদেরকে আল্লাহর কন্যা সাব্যস্ত করেছে। আর তাদের তৃতীয় ভুল হচ্ছে এই যে, তারা ফেরেশতাদের পূজা শুরু করে দিয়েছে, অথচ এ ব্যাপারে তাদের কাছে দলীল প্রমাণ কিছুই নেই। তারা শুধু তাদের পূর্বপুরুষদেরকে অন্ধভাবে অনুসরণ করছে। তাদের চতুর্থ ভুল এই যে, তারা এটাকে আল্লাহর পক্ষ হতে নির্ধারিত বলছে এবং এর কারণ এই বের করেছে যে, যদি আল্লাহ তাদের এই কাজে অসন্তুষ্ট থাকতেন তবে তাদের জন্যে এদের পূজা করা সম্ভব হতো না। কিন্তু এটা তাদের সরাসরি মূর্খতা ও অবাধ্যতা ছাড়া কিছুই নয়। আল্লাহ তা'আলা অবশ্যই তাদের এ কাজে চরম অসন্তুষ্ট। এক একজন নবী ( আঃ ) এটা খণ্ডন করে গেছেন এবং এক একটি কিতাব এর নিকৃষ্টতা বর্ণনা করেছে। যেমন আল্লাহ তা'আলা বলেনঃ ( আরবী ) অর্থাৎ “ আমি প্রত্যেক উম্মতের মধ্যে রাসূল প্রেরণ করেছি ( একথা বলাবার জন্যে ) যে, তোমরা আল্লাহরই ইবাদত কর এবং তাগূতের ( শয়তানের বা অন্যান্যদের ) ইবাদত হতে দূরে থাকো, অতঃপর তাদের মধ্যে কতক এমন বের হয় যাদেরকে আল্লাহ হিদায়াত দান করেন এবং তাদের মধ্যে কতক এমনও বের হয় যাদের উপর পথভ্রষ্টতা বাস্তবায়িত হয় । সুতরাং ভূপৃষ্ঠে ভ্রমণ কর এবং দেখো যে, অবিশ্বাসকারীদের পরিণাম কি হয়েছিল।”( ১৬:৩৬ ) অন্য জায়গায় রয়েছেঃ ( আরবী ) অর্থাৎ ( হে নবী সঃ )! তোমার পূর্বে আমি যাদেরকে ( রাসূলরূপে ) প্রেরণ করেছিলাম তাদেরকে তুমি জিজ্ঞেস করঃ আমি কি তাদেরকে রহমান ( আল্লাহ ) ছাড়া অন্যান্যদের ইবাদত করার অনুমতি দিয়েছিলাম? ( কখনো নয় )'( ৪৩:৪৫ ) এরপর মহান আল্লাহ বলেনঃ “ এ বিষয়ে তাদের কোন জ্ঞান নেই । তারা সবকিছুই নিজেরাই বানিয়ে নিয়েছে এবং তারা সম্পূর্ণ মিথ্যা কথা বলছে। অর্থাৎ তাদের আল্লাহর কুদরত বা ক্ষমতা সম্পর্কে কোন জ্ঞানই নেই।

সূরা যুখরুফ আয়াত 20 সূরা

وقالوا لو شاء الرحمن ما عبدناهم ما لهم بذلك من علم إن هم إلا يخرصون

سورة: الزخرف - آية: ( 20 )  - جزء: ( 25 )  -  صفحة: ( 490 )


English Türkçe Indonesia
Русский Français فارسی
تفسير Urdu اعراب

বাংলায় পবিত্র কুরআনের আয়াত

  1. লূত বললেনঃ তারা আমার মেহমান। অতএব আমাকে লাঞ্ছিত করো না।
  2. যখন নির্দেশ দান করেন ফেরেশতাদিগকে তোমাদের পরওয়ারদেগার যে, আমি সাথে রয়েছি তোমাদের, সুতরাং তোমরা মুসলমানদের
  3. তিনিই ভুমন্ডলকে বিস্তৃত করেছেন এবং তাতে পাহাড় পর্বত ও নদ-নদী স্থাপন করেছেন এবং প্রত্যেক ফলের
  4. অথচ তিনি তোমাদেরকে বিভিন্ন রকমে সৃষ্টি করেছেন।
  5. তার স্ত্রীকে, তার ভ্রাতাকে,
  6. এবং সে নিশ্চিতই ধন-সম্পদের ভালবাসায় মত্ত।
  7. অতঃপর তিনি গর্ভে সন্তান ধারণ করলেন এবং তৎসহ এক দূরবর্তী স্থানে চলে গেলেন।
  8. সেদিন তোমাদেরকে জাহান্নামের অগ্নির দিকে ধাক্কা মেরে মেরে নিয়ে যাওয়া হবে।
  9. এবং সুলায়মানের অধীন করে দিয়েছিলাম প্রবল বায়ুকে; তা তাঁর আদেশে প্রবাহিত হত ঐ দেশের দিকে,
  10. যখন তাদের সর্বাধিক হতভাগ্য ব্যক্তি তৎপর হয়ে উঠেছিল।

বাংলায় কোরআনের সূরা পড়ুন :

সুরত আল বাক্বারাহ্ আলে ইমরান সুরত আন-নিসা
সুরত আল-মায়েদাহ্ সুরত ইউসুফ সুরত ইব্রাহীম
সুরত আল-হিজর সুরত আল-কাহফ সুরত মারইয়াম
সুরত আল-হাজ্জ সুরত আল-ক্বাসাস আল-‘আনকাবূত
সুরত আস-সাজদা সুরত ইয়াসীন সুরত আদ-দুখান
সুরত আল-ফাতহ সুরত আল-হুজুরাত সুরত ক্বাফ
সুরত আন-নাজম সুরত আর-রাহমান সুরত আল-ওয়াক্বি‘আহ
সুরত আল-হাশর সুরত আল-মুলক সুরত আল-হাক্কাহ্
সুরত আল-ইনশিক্বাক সুরত আল-আ‘লা সুরত আল-গাশিয়াহ্

সবচেয়ে বিখ্যাত কোরআন তেলাওয়াতকারীদের কণ্ঠে সূরা যুখরুফ ডাউনলোড করুন:

সূরা Zukhruf mp3 : উচ্চ মানের সাথে সম্পূর্ণ অধ্যায়টি Zukhruf শুনতে এবং ডাউনলোড করতে আবৃত্তিকারকে বেছে নিন
সুরত যুখরুফ  ভয়েস আহমেদ আল-আজমি
আহমেদ আল-আজমি
সুরত যুখরুফ  ভয়েস ইব্রাহীম আল-আখদার
ইব্রাহীম আল-আখদার
সুরত যুখরুফ  ভয়েস বান্দার বেলাইলা
বান্দার বেলাইলা
সুরত যুখরুফ  ভয়েস খালিদ গালিলি
খালিদ গালিলি
সুরত যুখরুফ  ভয়েস হাতেম ফরিদ আল ওয়ার
হাতেম ফরিদ আল ওয়ার
সুরত যুখরুফ  ভয়েস খলিফা আল টুনাইজি
খলিফা আল টুনাইজি
সুরত যুখরুফ  ভয়েস সাদ আল-গামদি
সাদ আল-গামদি
সুরত যুখরুফ  ভয়েস সৌদ আল-শুরাইম
সৌদ আল-শুরাইম
সুরত যুখরুফ  ভয়েস সালাহ আবু খাতর
সালাহ বুখাতীর
সুরত যুখরুফ  ভয়েস আবদুল বাসিত আব্দুল সামাদ
আবদ এল বাসেট
সুরত যুখরুফ  ভয়েস আবদুল রশিদ সুফি
আবদুল রশিদ সুফি
সুরত যুখরুফ  ভয়েস আব্দুল্লাহ্ বাস্‌ফার
আব্দুল্লাহ্ বাস্‌ফার
সুরত যুখরুফ  ভয়েস আবদুল্লাহ আওওয়াদ আল-জুহানী
আবদুল্লাহ আল-জুহানী
সুরত যুখরুফ  ভয়েস আলী আল-হুদায়েফি
আলী আল-হুদায়েফি
সুরত যুখরুফ  ভয়েস আলী জাবের
আলী জাবের
সুরত যুখরুফ  ভয়েস ফারেস আব্বাদ
ফারেস আব্বাদ
সুরত যুখরুফ  ভয়েস মাহের আলমাইকুলই
মাহের আলমাইকুলই
সুরত যুখরুফ  ভয়েস মোহাম্মদ আইয়ুব
মোহাম্মদ আইয়ুব
সুরত যুখরুফ  ভয়েস মুহাম্মদ আল-মুহাইসনি
মুহাম্মদ আল-মুহাইসনি
সুরত যুখরুফ  ভয়েস মুহাম্মাদ জিব্রীল
মুহাম্মাদ জিব্রীল
সুরত যুখরুফ  ভয়েস মুহাম্মদ সিদ্দিক আল মিনশাবি
আল-মিনশাবি
সুরত যুখরুফ  ভয়েস আল হোসারি
আল হোসারি
সুরত যুখরুফ  ভয়েস আল-আফসী
মিশারী আল-আফসী
সুরত যুখরুফ  ভয়েস নাসের আল কাতামি
নাসের আল কাতামি
সুরত যুখরুফ  ভয়েস ইয়াসের আল-দোসারি
ইয়াসের আল-দোসারি


Wednesday, December 18, 2024

Please remember us in your sincere prayers