কোরান সূরা বাকারাহ্ আয়াত 229 তাফসীর

  1. Mokhtasar
  2. Ahsanul Bayan
  3. AbuBakr Zakaria
  4. Ibn Kathir
Surah Baqarah ayat 229 Bangla tafsir - তাফসীর ইবনে কাসীর - Tafsir Ahsanul Bayan তাফসীরে আহসানুল বায়ান - Tafsir Abu Bakr Zakaria bangla কিং ফাহাদ কুরআন প্রিন্টিং কমপ্লেক্স - বাংলা ভাষায় নোবেল কোরআনের অর্থের অনুবাদ উর্দু ভাষা ও ইংরেজি ভাষা & তাফসীর ইবনে কাসীর : সূরা বাকারাহ্ আয়াত 229 আরবি পাঠে(Baqarah).
  
   

﴿الطَّلَاقُ مَرَّتَانِ ۖ فَإِمْسَاكٌ بِمَعْرُوفٍ أَوْ تَسْرِيحٌ بِإِحْسَانٍ ۗ وَلَا يَحِلُّ لَكُمْ أَن تَأْخُذُوا مِمَّا آتَيْتُمُوهُنَّ شَيْئًا إِلَّا أَن يَخَافَا أَلَّا يُقِيمَا حُدُودَ اللَّهِ ۖ فَإِنْ خِفْتُمْ أَلَّا يُقِيمَا حُدُودَ اللَّهِ فَلَا جُنَاحَ عَلَيْهِمَا فِيمَا افْتَدَتْ بِهِ ۗ تِلْكَ حُدُودُ اللَّهِ فَلَا تَعْتَدُوهَا ۚ وَمَن يَتَعَدَّ حُدُودَ اللَّهِ فَأُولَٰئِكَ هُمُ الظَّالِمُونَ﴾
[ البقرة: 229]

তালাকে-‘রাজঈ’ হ’ল দুবার পর্যন্ত তারপর হয় নিয়মানুযায়ী রাখবে, না হয় সহৃদয়তার সঙ্গে বর্জন করবে। আর নিজের দেয়া সম্পদ থেকে কিছু ফিরিয়ে নেয়া তোমাদের জন্য জায়েয নয় তাদের কাছ থেকে। কিন্তু যে ক্ষেত্রে স্বামী ও স্ত্রী উভয়েই এ ব্যাপারে ভয় করে যে, তারা আল্লাহর নির্দেশ বজায় রাখতে পারবে না, অতঃপর যদি তোমাদের ভয় হয় যে, তারা উভয়েই আল্লাহর নির্দেশ বজায় রাখতে পারবে না, তাহলে সেক্ষেত্রে স্ত্রী যদি বিনিময় দিয়ে অব্যাহতি নিয়ে নেয়, তবে উভয়ের মধ্যে কারোরই কোন পাপ নেই। এই হলো আল্লাহ কর্তৃক নির্ধারিত সীমা। কাজেই একে অতিক্রম করো না। বস্তুতঃ যারা আল্লাহ কর্তৃক নির্ধারিত সীমা লঙ্ঘন করবে, তারাই জালেম। [সূরা বাকারাহ্: 229]

Surah Al-Baqarah in Bangla

জহুরুল হক সূরা বাংলা Surah Baqarah ayat 229


তালাক দুইবার, তারপর পুরোদস্তুর রক্ষণ নয়ত সুন্দরভাবে বিদায় দান। আর তোমাদের জন্য বৈধ নয় তাদের যা দিয়েছ তা থেকে কিছু ফিরিয়ে নেয়া, যদি না দুজনেই আশঙ্কা করে যে আল্লাহ্‌র নির্দেশিত সীমা কায়েম রাখা তাদের পক্ষে সম্ভবপর নয়। কিন্তু তোমরা যদি আশঙ্কা কর যে তারা আল্লাহ্‌র গন্ডির ভেতরে কায়েম থাকতে পারবে না, তা হলে তাদের জন্যে অপরাধ হবে না যার বিনিময়ে সে মুক্ত হতে চায়। এইসব হচ্ছে আল্লাহ্‌র নির্দেশিত গন্ডি, অতএব এ-সব লঙ্ঘন করো না, আর যারা আল্লাহ্‌র গন্ডি লঙ্ঘন করে তারা নিজেরাই হচ্ছে অন্যায়কারী।


Tafsir Mokhtasar Bangla


২২৯. যে তালাকে স্বামী তার স্ত্রীকে ফেরত নিতে পারে তা হলো দু’ তালাক। তথা একবার তালাক দিবে আবার ফেরত নিবে। আবার তালাক দিবে আবার ফেরত নিবে। এরপর দু’ তালাক শেষে স্বামী তার স্ত্রীকে ভালোভাবে তার অধীনে রাখবে না হয় তাকে তার প্রতি দয়া ও তার অধিকার আদায় করে তৃতীয় তালাক দিবে। হে স্বামীরা! তোমাদের জন্য হালাল হবে না তোমরা নিজেদের স্ত্রীদেরকে যে মোহরানা দিয়েছো তা থেকে কোন কিছু ফেরত নেয়া। তবে স্ত্রী যদি তার স্বামীকে তার চরিত্র ও গঠনের দরুন অপছন্দ করে আর এ অপছন্দের দরুন তাদের উভয় জনই নিজেদের পরস্পর অধিকার আদায় না করার আশঙ্কা করে তাহলে তারা যেন নিজেদের ব্যাপারগুলো এমন ব্যক্তির নিকট উপস্থাপন করে যার সাথে তাদের আত্মীয়তা ইত্যাদির সম্পর্ক রয়েছে। অভিভাবকরাও যদি তাদের মধ্যকার দাম্পত্য অধিকার আদায় না হওয়ার আশঙ্কা করে তাহলে তাদের এ ব্যাপারে কোন অসুবিধে নেই যে, স্ত্রী তার স্বামীকে তালাকের বিনিময়ে কিছু সম্পদ দিয়ে নিজকে তার অধীনতা থেকে বের করে আনবে। এ শরয়ী বিধানগুলো হালাল ও হারামের মাঝে পার্থক্য সৃষ্টিকারী। তাই তোমরা তা অতিক্রম করবে না। যারা হালাল ও হারামের মধ্যকার আল্লাহর দেয়া সীমারেখা অতিক্রম করবে তারা মূলতঃ নিজেদের উপর নিজেরাই যুলুম করবে। কারণ, তারা এর মাধ্যমেই নিজেরা ধ্বংসের দ্বারে উপনীত হবে এবং নিজেদেরকে আল্লাহর ক্রোধ ও তাঁর শাস্তির সম্মুখীন করবে।

Tafsir Ahsanul Bayan তাফসীরে আহসানুল বায়ান


এ তালাক দু’বার,[১] অতঃপর স্ত্রীকে হয় বিধিসম্মতভাবে রাখবে[২] অথবা সদ্ভাবে বিদায় দেবে।[৩] আর স্ত্রীগণকে দেওয়া কোন কিছু ফেরৎ নেওয়া তোমাদের পক্ষে বৈধ নয়; তবে যদি তাদের উভয়ের আশংকা হয় যে, তারা আল্লাহর সীমারেখা রক্ষা করে চলতে পারবে না। সুতরাং তোমরা যদি আশংকা কর যে, তারা আল্লাহর সীমারেখা ( বাস্তবিকই ) রক্ষা করে চলতে পারবে না, তাহলে ( সে অবস্থায় ) স্ত্রী কোন কিছুর বিনিময়ে ( স্বামী থেকে ) নিক্ককৃতি পেতে চাইলে তাতে ( স্বামী-স্ত্রীর ) ‎কারো কোন পাপ নেই।[৪] এ সব আল্লাহর সীমারেখা। অতএব তা তোমরা লংঘন করো না। আর যারা আল্লাহ( নির্দিষ্ট ) সীমারেখা লংঘন করে, তারাই অত্যাচারী। [১] অর্থাৎ, সেই তালাক, যে তালাকে স্বামীর ( ইদ্দতের মধ্যে ) স্ত্রীকে ফিরিয়ে নেওয়ার অধিকার থাকে, তার সংখ্যা হল দুই। প্রথমবার তালাক দেওয়ার পর এবং দ্বিতীয়বার তালাক দেওয়ার পরও ফিরিয়ে নেওয়া যায়। তৃতীয়বার তালাক দেওয়ার পর ফিরিয়ে নেওয়ার অনুমতি নেই। জাহেলিয়াতে তালাকের ও ফিরিয়ে নেওয়ার ব্যাপারে কোন নির্ধারিত সময়-সীমা ছিল না। ফলে নারীর উপর বড়ই যুলুম হত। মানুষ বার বার স্বীয় স্ত্রীকে তালাক দিয়ে আবার ফিরিয়ে নিত। এইভাবে না তাকে নিয়ে সঠিকভাবে সংসার করত, আর না তাকে মুক্ত করত। মহান আল্লাহ এই যুলুমের পথ বন্ধ করে দিলেন। পরন্তু প্রথমবার ও দ্বিতীয়বারে চিন্তা-ভাবনা করার সুযোগ থেকে বঞ্চিত করেননি। তা না হলে যদি প্রথম তালাকেই চির দিনের জন্য বিচ্ছেদের নির্দেশ দিতেন, তাহলে এ থেকে পারিবারিক যে সব সমস্যার সৃষ্টি হত, তা কল্পনাতীত। তাছাড়া মহান আল্লাহ ( (طَلْقَتَانِ )) ( দু'তালাক ) বলেননি, বরং বলেছেন, ( (الطَّلاَقُ مَرَّتَانِ )) ( তালাক দু'বার )। এ থেকে ইঙ্গিত করেছেন যে, একই সময়ে দুই বা তিন তালাক দেওয়া এবং তা কার্যকরী করা আল্লাহর হিকমতের পরিপন্থী। আল্লাহর হিকমতের দাবী হল, একবার তালাক দেওয়ার পর ( তাতে 'তালাক' শব্দ একবার প্রয়োগ করুক বা একাধিকবার করুক ) এবং অনুরূপ দ্বিতীয়বার তালাক দেওয়ার পর ( তাতে 'তালাক' শব্দ একবার প্রয়োগ করুক বা একাধিকবার করুক ) স্বামীকে চিন্তা-ভাবনা করার এবং ত্বরান্বিত ও রাগান্বিত অবস্থায় কৃত কর্ম সম্বন্ধে পুনর্বিবেচনা করার সুযোগ দেওয়া। আর এই হিকমত ( যৌক্তিকতা ) এক মজলিসে তিন তালাককে এক তালাক গণ্য করার মধ্যেই বিদ্যমান থাকে। একই সময়ে দেওয়া তিন তালাককে কার্যকরী করে দিয়ে চিন্তা-বিবেচনা করা ও ভুল সংশোধনের সুযোগ দেওয়া থেকে বঞ্চিত করে দিলে সেই হিকমত অবশিষ্ট থাকে না। ( আরো বিস্তারিত জানার জন্য নিম্নের বইগুলো দ্রষ্টব্যঃ 'মাজমূআহ মাক্বালাত ইলমিয়াহ'-এক মজলিসে তিন তালাক- এবং 'ইখতিলাফে উম্মাহ আওর সিরাতে মুস্তাক্বীম' ) এ কথাও জেনে রাখা দরকার যে, বহু উলামা এক মজলিসে দেওয়া তিন তালাককে কার্যকরী হয়ে যাওয়ার ফতওয়া দিয়ে থাকেন। [২] অর্থাৎ, তালাক প্রত্যাহার করে নিয়ে তার সাথে ভালভাবে সাংসারিক জীবন-যাপন করবে। [৩] অর্থাৎ, তৃতীয়বার তালাক দেওয়ার পর। [৪] এখানে খুলা' ( খোলা তালাকের ) কথা বলা হচ্ছে। অর্থাৎ, স্ত্রী স্বামী থেকে পৃথক হতে চাইলে, স্বামী তার স্ত্রীকে দেওয়া মোহরানা ফিরিয়ে নিতে পারে। স্বামী যদি স্ত্রীকে পৃথক করে দিতে না চায়, তাহলে আদালত স্বামীকে তালাক দেওয়ার নির্দেশ দেবে। এতেও যদি সে না মানে, তবে আদালত তাদের বিবাহ বানচাল ঘোষণা করবে। অর্থাৎ, খুলা' তালাকের মাধ্যমেও হতে পারে এবং বিবাহ বানচালের মাধ্যমেও হতে পারে। উভয় অবস্থাতেই স্ত্রীর ইদ্দত কেবল এক মাসিক। ( আবূ দাউদ, তিরমিযী, নাসায়ী, হাকেম, ফাতহুল ক্বাদীর ) মহিলাকে এই অধিকার দেওয়ার সাথে সাথে এ কথার উপরেও শক্ত তাকীদ করা হয়েছে যে, কোন উপযুক্ত কারণ ছাড়া সে যেন তার স্বামীর কাছে তালাক কামনা না করে। যদি সে এ রকম ( অকারণে তালাক কামনা ) করে, তাহলে নবী করীম ( সাঃ ) এই ধরনের নারীর জন্য কঠিন শাস্তির কথা ঘোষণা করে বলেছেন যে, সে জান্নাতের সুগন্ধও পাবে না। ( ইবনে কাসীর ইত্যাদি )

Tafsir Abu Bakr Zakaria bangla কিং ফাহাদ কুরআন প্রিন্টিং কমপ্লেক্স


তালাক দু’বার। অতঃপর ( স্ত্রীকে ) হয় বিধিমত রেখে দেওয়া, নতুবা সদয়ভাবে মুক্ত করে দেওয়া। আর তোমরা তোমাদের স্ত্রীদেরকে যা প্রদান করেছ তা থেকে কোন কিছু গ্রহন করা তোমাদের পক্ষে হালাল নয় []। অবশ্য যদি তাদের উভয়ের আশংকা হয় যে, তারা আল্লাহ্‌র সীমারেখা রক্ষা করে চলতে পারবে না, তারপর যদি তোমরা আশংকা কর যে, তারা আল্লাহ্‌র সীমারেখা রক্ষা করে চলতে পারবে না, তবে স্ত্রী কোন কিছুর বিনিময়ে নিস্কৃতি পেতে চাইলে তাতে তাদের কারো কোন অপরাধ নেই []। এ সব আল্লাহ্‌র সীমারেখা সুতরাং তোমরা এর লংঘন করো না। আর যারা আল্লাহ্‌র সীমারেখা লংঘন করে তারাই যালিম। [] অর্থাৎ তালাকের পরিবর্তে তোমাদের দেয়া অর্থ-সম্পদ বা মাহর ফেরত নেয়া হালাল নয়। কোন কোন অত্যাচারী স্বামী স্ত্রীকে রাখতেও চায় না, আবার তার অধিকার আদায় করারও কোন চিন্তা করে না, আবার তালাকও দেয় না। এতে স্ত্রী যখন অতিষ্ট হয়ে পড়ে, সেই সুযোগ নিয়ে স্ত্রীর নিকট থেকে কিছু অর্থকড়ি আদায় করার বা মাহর মাফ করিয়ে নেয়ার বা ফেরত নেয়ার দাবী করে বসে। কুরআনুল কারীম এ ধরনের কাজকে হারাম ঘোষণা করেছে। [] অবশ্য একটি ব্যাপারে তা থেকে স্বতন্ত্র্য ব্যবস্থা রাখা হয়েছে, যাতে মাহর ফেরত নেয়া বা ক্ষমা করিয়ে নেয়া যেতে পারে। তা হচ্ছে এই যে, যদি স্ত্রী এমন অনুভব করে যে, মনের গরমিলের দরুন আমি স্বামীর হক আদায় করতে পারিনি এবং স্বামী যদি তাই বুঝে, তবে এমতাবস্থায় মাহর ফেরত নেয়া বা ক্ষমা করিয়ে নেয়া এবং এর পরিবর্তে তালাক নেয়া জায়েয হবে। ইবনে আব্বাস রাদিয়াল্লাহু আনহুমা বর্ণিত যে, সাবেত ইবনে কাইসের স্ত্রী নবী রাসূল সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর নিকট এসে বললঃ ইয়া রাসূলাল্লাহ! সাবেত ইবনে কাইসের দ্বীনদারী এবং চরিত্রের উপর আমার কোন অভিযোগ নেই; কিন্তু আমি মুসলিম হয়ে কুফরী করাটা মোটেও পছন্দ করি না( তাদের উভয়ের সম্পর্কে অমিল ছিল ) রাসূল সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেনঃ তুমি কি তাকে ( স্বামীকে )-মাহর হিসেবে তোমাকে যে বাগান দিয়েছিল-তা ফিরিয়ে দেবে? সে বলল, হ্যাঁ। রাসূল সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম সাবেত রাদিয়াল্লাহু আনহু-কে বললেন, বাগানটি ফেরত নিয়ে তাকে এক তালাক দিয়ে দাও"। [ বুখারীঃ ৫২৭৩ ]

সূরা বাকারাহ্ আয়াত 229 সূরা

الطلاق مرتان فإمساك بمعروف أو تسريح بإحسان ولا يحل لكم أن تأخذوا مما آتيتموهن شيئا إلا أن يخافا ألا يقيما حدود الله فإن خفتم ألا يقيما حدود الله فلا جناح عليهما فيما افتدت به تلك حدود الله فلا تعتدوها ومن يتعد حدود الله فأولئك هم الظالمون

سورة: البقرة - آية: ( 229 )  - جزء: ( 2 )  -  صفحة: ( 36 )


English Türkçe Indonesia
Русский Français فارسی
تفسير Urdu اعراب

বাংলায় পবিত্র কুরআনের আয়াত

  1. আর কেউ যখন তাদের নিকট আমার আয়াতসমূহ পাঠ করে তবে বলে, আমরা শুনেছি, ইচ্ছা করলে
  2. অতঃপর তাদের প্রত্যাবর্তন হবে জাহান্নামের দিকে।
  3. মুমিনগণ, তোমরা আল্লাহর সাহায্যকারী হয়ে যাও, যেমন ঈসা ইবনে-মরিয়ম তার শিষ্যবর্গকে বলেছিল, আল্লাহর পথে কে
  4. অর্থাৎ আল্লাহর একজন রসূল, যিনি আবৃত্তি করতেন পবিত্র সহীফা,
  5. তারা কি আল্লাহর সৃজিত বস্তু দেখে না, যার ছায়া আল্লাহর প্রতি বিনীতভাবে সেজদাবনত থেকে ডান
  6. আপনি তাদেরকে সুপথে আনতে আগ্রহী হলেও আল্লাহ যাকে বিপথগামী করেন তিনি তাকে পথ দেখান না
  7. তাকে শিখিয়েছেন বর্ণনা।
  8. যেদিন পৃথিবী পর্বতমালা প্রকম্পিত হবে এবং পর্বতসমূহ হয়ে যাবে বহমান বালুকাস্তুপ।
  9. অতঃপর আপনার পালনকর্তা তাদেরকে শাস্তির কশাঘাত করলেন।
  10. আপনার পূর্বে আমি যত রসূল প্রেরণ করেছি, তাদের ক্ষেত্রেও এরূপ নিয়ম ছিল। আপনি আমার নিয়মের

বাংলায় কোরআনের সূরা পড়ুন :

সুরত আল বাক্বারাহ্ আলে ইমরান সুরত আন-নিসা
সুরত আল-মায়েদাহ্ সুরত ইউসুফ সুরত ইব্রাহীম
সুরত আল-হিজর সুরত আল-কাহফ সুরত মারইয়াম
সুরত আল-হাজ্জ সুরত আল-ক্বাসাস আল-‘আনকাবূত
সুরত আস-সাজদা সুরত ইয়াসীন সুরত আদ-দুখান
সুরত আল-ফাতহ সুরত আল-হুজুরাত সুরত ক্বাফ
সুরত আন-নাজম সুরত আর-রাহমান সুরত আল-ওয়াক্বি‘আহ
সুরত আল-হাশর সুরত আল-মুলক সুরত আল-হাক্কাহ্
সুরত আল-ইনশিক্বাক সুরত আল-আ‘লা সুরত আল-গাশিয়াহ্

সবচেয়ে বিখ্যাত কোরআন তেলাওয়াতকারীদের কণ্ঠে সূরা বাকারাহ্ ডাউনলোড করুন:

সূরা Baqarah mp3 : উচ্চ মানের সাথে সম্পূর্ণ অধ্যায়টি Baqarah শুনতে এবং ডাউনলোড করতে আবৃত্তিকারকে বেছে নিন
সুরত বাকারাহ্  ভয়েস আহমেদ আল-আজমি
আহমেদ আল-আজমি
সুরত বাকারাহ্  ভয়েস ইব্রাহীম আল-আখদার
ইব্রাহীম আল-আখদার
সুরত বাকারাহ্  ভয়েস বান্দার বেলাইলা
বান্দার বেলাইলা
সুরত বাকারাহ্  ভয়েস খালিদ গালিলি
খালিদ গালিলি
সুরত বাকারাহ্  ভয়েস হাতেম ফরিদ আল ওয়ার
হাতেম ফরিদ আল ওয়ার
সুরত বাকারাহ্  ভয়েস খলিফা আল টুনাইজি
খলিফা আল টুনাইজি
সুরত বাকারাহ্  ভয়েস সাদ আল-গামদি
সাদ আল-গামদি
সুরত বাকারাহ্  ভয়েস সৌদ আল-শুরাইম
সৌদ আল-শুরাইম
সুরত বাকারাহ্  ভয়েস সালাহ আবু খাতর
সালাহ বুখাতীর
সুরত বাকারাহ্  ভয়েস আবদুল বাসিত আব্দুল সামাদ
আবদ এল বাসেট
সুরত বাকারাহ্  ভয়েস আবদুল রশিদ সুফি
আবদুল রশিদ সুফি
সুরত বাকারাহ্  ভয়েস আব্দুল্লাহ্ বাস্‌ফার
আব্দুল্লাহ্ বাস্‌ফার
সুরত বাকারাহ্  ভয়েস আবদুল্লাহ আওওয়াদ আল-জুহানী
আবদুল্লাহ আল-জুহানী
সুরত বাকারাহ্  ভয়েস আলী আল-হুদায়েফি
আলী আল-হুদায়েফি
সুরত বাকারাহ্  ভয়েস আলী জাবের
আলী জাবের
সুরত বাকারাহ্  ভয়েস ফারেস আব্বাদ
ফারেস আব্বাদ
সুরত বাকারাহ্  ভয়েস মাহের আলমাইকুলই
মাহের আলমাইকুলই
সুরত বাকারাহ্  ভয়েস মোহাম্মদ আইয়ুব
মোহাম্মদ আইয়ুব
সুরত বাকারাহ্  ভয়েস মুহাম্মদ আল-মুহাইসনি
মুহাম্মদ আল-মুহাইসনি
সুরত বাকারাহ্  ভয়েস মুহাম্মাদ জিব্রীল
মুহাম্মাদ জিব্রীল
সুরত বাকারাহ্  ভয়েস মুহাম্মদ সিদ্দিক আল মিনশাবি
আল-মিনশাবি
সুরত বাকারাহ্  ভয়েস আল হোসারি
আল হোসারি
সুরত বাকারাহ্  ভয়েস আল-আফসী
মিশারী আল-আফসী
সুরত বাকারাহ্  ভয়েস নাসের আল কাতামি
নাসের আল কাতামি
সুরত বাকারাহ্  ভয়েস ইয়াসের আল-দোসারি
ইয়াসের আল-দোসারি


Sunday, December 22, 2024

Please remember us in your sincere prayers