কোরান সূরা নূহ আয়াত 24 তাফসীর

  1. Mokhtasar
  2. Ahsanul Bayan
  3. AbuBakr Zakaria
  4. Ibn Kathir
Surah Nuh ayat 24 Bangla tafsir - তাফসীর ইবনে কাসীর - Tafsir Ahsanul Bayan তাফসীরে আহসানুল বায়ান - Tafsir Abu Bakr Zakaria bangla কিং ফাহাদ কুরআন প্রিন্টিং কমপ্লেক্স - বাংলা ভাষায় নোবেল কোরআনের অর্থের অনুবাদ উর্দু ভাষা ও ইংরেজি ভাষা & তাফসীর ইবনে কাসীর : সূরা নূহ আয়াত 24 আরবি পাঠে(Nuh).
  
   

﴿وَقَدْ أَضَلُّوا كَثِيرًا ۖ وَلَا تَزِدِ الظَّالِمِينَ إِلَّا ضَلَالًا﴾
[ نوح: 24]

অথচ তারা অনেককে পথভ্রষ্ট করেছে। অতএব আপনি জালেমদের পথভ্রষ্টতাই বাড়িয়ে দিন। [সূরা নূহ: 24]

Surah Nuh in Bangla

জহুরুল হক সূরা বাংলা Surah Nuh ayat 24


আর তারা অনেককে পথভ্রষ্ট করেই ফেলেছে। আর তুমি অন্যায়াচারীদের বিভ্রান্তি ছাড়া আর কিছুই বাড়াচ্ছ না!


Tafsir Mokhtasar Bangla


২৪. বস্তুতঃ তারা নিজেদের এ সব মূর্তি দিয়ে বহু সংখ্যক মানুষকে পথভ্রষ্ট করেছে। হে আমার প্রতিপালক! আপনি কুফরী ও পাপাচারের উপর অবিচল থাকার মাধ্যমে নিজেদের উপর অবিচারকারীদেরকে সত্য থেকে ভ্রষ্টতা ব্যতীত অন্য কিছু বাড়িয়ে দিবেন না।

Tafsir Ahsanul Bayan তাফসীরে আহসানুল বায়ান


তারা অনেককে বিভ্রান্ত করেছে; [১] সুতরাং অনাচারীদের বিভ্রান্তি ব্যতীত আর কিছুই বৃদ্ধি করো না।’ [১] أَضَلُّوا ক্রিয়ার কর্তা ( তারা ) হল নূহ ( আঃ )-জাতির মান্য লোকেরা। অর্থাৎ, তারা বহু সংখ্যক লোককে ভ্রষ্ট করেছিল। উদ্দেশ্য হল, উল্লিখিত ঐ পাঁচ নেক লোকের প্রতিমা। জাতির ভ্রষ্টতায় তাঁদের হাত না থাকলেও তাঁদেরকে কেন্দ্র করেই লোকেরা ভ্রষ্ট হয়েছিল। আর সে জন্যই ক্রিয়ার সম্বন্ধ তাঁদের সাথে জুড়ে দেওয়া হয়েছে। যেমন, ইবরাহীম ( আঃ )-ও বলেছিলেন, رَبِّ إِنَّهُنَّ أَضْلَلْنَ كَثِيرًا مِنَ النَّاسِ " হে আমার পালনকর্তা! ওরা অনেক মানুষকে বিপথগামী করেছে। " ( সূরা ইবরাহীম ১৪:৩৬ আয়াত )

Tafsir Abu Bakr Zakaria bangla কিং ফাহাদ কুরআন প্রিন্টিং কমপ্লেক্স


বস্তুত তারা অনেককে বিভ্রান্ত করেছে; কাজেই আপনি যালিমদের বিভ্রান্তি ছাড়া আর কিছুই বৃদ্ধি করবেন না []।’ [] অর্থাৎ এই যালেমদের পথভ্রষ্টতা আরও বাড়িয়ে দিন। এখানে প্রশ্ন হয় যে জাতিকে সৎপথ প্রদর্শন করা রাসূলগণের কর্তব্য। নূহ্ আলাইহিস্ সালাম তাদের পথভ্রষ্টতার দো‘আ করলেন কিভাবে? জওয়াব এই যে, প্রকৃতপক্ষে নূহ্ আলাইহিস্ সালাম দীর্ঘকাল তাদের মাঝে থেকে বুঝে গিয়েছিলেন যে, এখন তাদের মধ্যে কেউ ঈমান আনবে না। সেমতে পথভ্রষ্টতা ও কুফরের উপর তাদের মৃত্যু নিশ্চিত ছিল। নূহ্ আলাইহিস্ সালাম তাদের পথভ্রষ্টতা বাড়িয়ে দেয়ার দো‘আ করলেন যাতে সত্বরই তারা ধ্বংসপ্রাপ্ত হয়। [ দেখুন, আয়সারুত তাফসীর ]

Tafsir ibn kathir bangla তাফসীর ইবনে কাসীর


২১-২৪ নং আয়াতের তাফসীর আল্লাহ তা'আলা হযরত নূহ ( আঃ ) সম্পর্কে খবর দিচ্ছেন যে, তিনি তাঁর অতীতের অভিযোগের সাথে সাথেই আল্লাহ তা'আলার সামনে স্বীয় সম্প্রদায়ের আরেকটি আচরণের কথাও তুলে ধরে বলেছিলেনঃ আমার আহ্বান যেন তাদের কানেও না পৌঁছে এ জন্যে তারা তাদের কানে অঙ্গুলি দিয়েছিল, অথচ এটা ছিল তাদের জন্যে খুবই উপকারী। তারা আমার অনুসরণ না করে অনুসরণ করেছে এমন লোকের যার ধন-সম্পদ ও সন্তান সন্ততি তার ক্ষতি ব্যতীত আর কিছুই বৃদ্ধি করেনি। কেননা, এই ধন-মাল ও সন্তান সন্ততির গর্বে গর্বিত হয়ে তারা আল্লাহকেও ভুলে বসেছিল এবং ধরাকে সরা জ্ঞান করেছিল। ( আরবি ) এর অন্য পঠন ( আরবি ) রয়েছে।কাফিরদের মধ্যে যারা নেতৃস্থানীয় ও সম্পদশালী ছিল তারা ভীষণ ষড়যন্ত্র করেছিল। ( আরবি )( আরবি ) দুটোই ( আরবি )-এর অর্থে ব্যবহৃত অর্থাৎ খুব বড়। কিয়ামতের দিনও তারা এ কথাই বলবেঃ ( আরবি )অর্থাৎ “ বরং দিন রাত তোমাদের চক্রান্ত ও ষড়যন্ত্রমূলক কাজ ছিল এই যে, তোমরা আমাদেরকে আল্লাহর সাথে কুফরী করার ও তাঁর সাথে শরীক স্থাপন করার নির্দেশ দিতে ।( ৩৪:৩৩ ) তাদের বড়রা ছোটদেরকে বলেঃ তোমরা তোমাদের যে দেব-দেবীগুলোর পূজা করতে রয়েছে ওগুলোকে কখনও পরিত্যাগ করো না।সহীহ বুখারীতে রয়েছে যে, হযরত নূহ ( আঃ )-এর যুগের প্রতিমাগুলোকে আরবের কাফিররা গ্রহণ করে। দুমাতুল জানদালে কালব গোত্র ওয়াদ প্রতিমার, পূজা করতো। হুয়েল গোত্র পূজা করতো সূওয়া নামক প্রতিমার। মুরাদ গোত্র এবং সাবা শহরের নিকটবর্তী জারফ নামক স্থানের অধিবাসী বানু গাতীফ গোত্র ইয়াগ্স নামক প্রতিমার উপাসনা করতো। হামাদান গোত্র ইয়াউক নামক প্রতিমার পূজারী ছিল এবং যীকিলার গোত্র হুমায়ের নাসর নামক প্রতিমার পূজা করতো। প্রকৃতপক্ষে এগুলো হযরত নূহ ( আঃ )-এর কওমের সৎ লোকদের নাম ছিল। তাদের মৃত্যুর পর শয়তান ঐ যুগের লোকদের মনে এই খেয়াল জাগিয়ে তুললো যে, ঐ সৎ লোকদের উপাসনালয়ে তাদের স্মারক হিসেবে কোন নিদর্শন স্থাপন করা উচিত। তাই তারা তথায় কয়েকটি নিশান স্থাপন করে ও প্রত্যেকের নামে নামে ওগুলোকে প্রসিদ্ধ করে। তারা জীবিত থাকা পর্যন্ত ঐ সৎলোকদের পূজা হয়নি বটে, কিন্তু তাদের মৃত্যুর পর ও ইলম উঠে যাওয়ার পর যে লোকগুলোর আগমন ঘটে তারা অজ্ঞতা বশতঃ ঐ জায়গাগুলোর ও ঐ নামগুলোর নিদর্শন সমূহের পূজা শুরু করে দেয়। হযরত ইকরামা ( রঃ ), হযরত যহহাক ( রঃ ), হযরত কাতাদা ( রঃ ) এবং হযরত ইবনে ইসহাকও ( রঃ ) একথাই বলেন।হযরত মুহাম্মাদ ইবনে কায়েস ( রঃ ) বলেন যে, ঐ লোকগুলো ছিলেন আল্লাহর ইবাদতকারী, দ্বীনদার, আল্লাহওয়ালা ও সৎ। তাঁরা হযরত আদম ( আঃ ) হযরত নূহ ( আঃ )-এর ছিলেন সত্য অনুসারী, যাদের অনুসরণ অন্য লোকেরাও করতো। যখন তাঁরা মারা গেলেন তখন তাদের অনুসারীরা পরস্পর বলাবলি করলোঃ যদি আমরা এঁদের প্রতিমূর্তি তৈরী করে নিই তবে ইবাদতে আমাদের ভালভাবে মন বসবে এবং এদের প্রতিমূর্তি দেখে আমাদের ইবাদতের আগ্রহ বদ্ধি পাবে। সুতরাং তারা তাই করলো। অতঃপর যখন এ লোকগুলোও মারা গেল এবং তাদের বংশধরদের আগমন ঘটলো তখন শয়তান তাদের কাছে এসে বললোঃ “ তোমাদের পূর্বপুরুষরা তো ঐ বুযুর্গ ব্যক্তির পূজা করতো এবং তাদের কাছে বৃষ্টি ইত্যাদির জন্যে প্রার্থনা করতো । সুতরাং তোমরাও তাই করো!' তারা তখন নিয়মিতভাবে ঐ মহান ব্যক্তিদের প্রতিমূর্তিগুলোর পূজা শুরু করে দিলো।হাফিয ইবনে আসাকির ( রঃ ) হযরত শীষ ( আঃ )-এর ঘটনার বর্ণনা করেছেন যে, হযরত আবদুল্লাহ ইবনে আব্বাস ( রাঃ ) বলেনঃ হযরত আদম ( আঃ )-এর চল্লিশটি সন্তান ছিল। বিশটি ছিল পুত্র এবং বিশটি ছিল কন্যা। তাদের মধ্যে যারা বেশী বয়স পেয়েছিল তারা হলো হাবীল, কাবীল, সালিহ এবং আব্দুর রহমান, যাঁর প্রথম নাম ছিল আবদুর হারিস এবং ওয়াদ। তাঁকে শীষ ও হিব্বাতুল্লাহও বলা হতো। সমস্ত ভাই তাঁকেই নেতৃত্ব দান করেছিল। সুওয়াআ, ইয়াগ্স, ইয়াউক এবং নাসার এই চারজন ছিলেন তাঁরই পুত্র।হযরত উরওয়া ইবনে যুবায়ের ( রঃ ) বলেন যে, হযরত আদম ( আঃ )-এর রোগের সময় তার পাঁচটি ছেলে ছিলেন। তাঁরা হলেন ওয়াদ, ইয়াউক, ইয়াগৃস, সূওয়াআ এবং নাসর। এদের মধ্যে ওয়াদ ছিলেন সর্বাপেক্ষা বড় ও সবচেয়ে সৎ।মসনাদে ইবনে আবী হাতিমে বর্ণিত আছে যে, আবূ জাফর ( রঃ ) নামায পড়ছিলেন এবং জনগণ ইয়াযীদ ইবনে মুহাল্লিবের সম্পর্কে আলোচনা করে। নামায শেষ করার পর তিনি বলেনঃ তোমরা ইয়াযীদ ইবনে মুহাল্লাব সম্পর্কে আলোচনা করছো? সে এমন এক ব্যক্তি, যাকে এমন জায়গায় হত্যা করা হয় যেখানে সর্বপ্রথম গায়রুল্লাহর ইবাদত করা হয়। অতঃপর একজন মুসলমান সম্পর্কে আলোচনা করা হয় যিনি তাঁর কওমের কাছে অত্যন্ত প্রিয় ছিলেন। তিনি খুব জ্ঞানী লোক ছিলেন। যখন তিনি মারা গেলেন তখন জনগণ তাঁর কবরের চারদিকে বসে পড়লো এবং তাদের মধ্যে কান্নার রোল উঠলো। তাঁর মৃত্যু তাদের কাছে বড়ই বিপদের কারণ হয়ে গেল। অভিশপ্ত শয়তান তাদের এই অবস্থা দেখে মানুষের রূপ ধরে তাদের নিকট আগমন করে এবং তাদেরকে বলেঃ “ এই বুযুর্গ ব্যক্তির কোন স্মারক স্থাপন করছো না কেন? যা সদা-সর্বদা তোমাদের সামনে থাকবে এবং তোমরা তাঁকে ভুলবে না?" সবাই এই প্রস্তাব পছন্দ করলো । অতঃপর শয়তান ঐ বুযুর্গ লোকটির প্রতিমূর্তি তৈরী করে তাদের সামনে দাঁড় করিয়ে দিলো। ঐ প্রতিমূর্তি দেখে দেখে ঐ লোকগুলো তাকে স্মরণ করতে থাকলো। যখন তারা তাতে মগ্ন হয়ে পড়লো তখন শয়তান তাদেরকে বললোঃ “ তোমাদের সকলকেই এখানে আসতে হচ্ছে । এটা তোমাদের জন্যে বড়ই অসুবিধাজনক। কাজেই এটা খুব ভাল হবে যে, আমি তোমাদের জন্যে তার অনেকগুলো মূর্তি তৈরী করে দিচ্ছি। তোমরা ওগুলো নিয়ে গিয়ে নিজ নিজ বাড়ীতে রেখে দিবে।” ঐ লোকগুলো এতেও সম্মত হয়ে গেল এবং ওটা কার্যেও পরিণত হলো। এ পর্যন্ত ঐ মূর্তিগুলো শুধু স্মারক হিসেবেই ছিল। কিন্তু ঐ লোকদের উত্তরসূরীরা সরাসরিভাবে ঐ মূর্তিগুলোর পূজা শুরু করে দিলো। প্রকৃত ব্যাপারটি তারা সম্পূর্ণরূপে বিস্মৃত হয়ে গেল এবং নিজেদের পূর্বপুরুষদেরকেও এর পূজারী মনে করে নিজেরাও এর পূজায় লিপ্ত হয়ে পড়লো। ঐ বুযুর্গ ব্যক্তির নাম ছিল ওয়াদ এবং ওটাই ছিল প্রথম প্রতিমূর্তি আল্লাহ ছাড়া যার পূজা করা হয়েছিল।তারা অনেককে বিভ্রান্ত করেছে। ঐ সময় হতে নিয়ে আজ পর্যন্ত আরব ও অনারবে আল্লাহকে ছাড়া অন্যদের পূজা হতে থাকে এবং মানুষ পথভ্রষ্ট হয়ে পড়ে। হযরত ( ইবরাহীম ) খলীল ( আঃ ) স্বীয় প্রার্থনায় বলেছিলেনঃ “ হে আমার প্রতিপালক! আমাকে এবং আমার সন্তানদেরকে মূর্তিপূজা হতে রক্ষা করুন! হে আমার প্রতিপালক! তারা অধিকাংশ লোককে পথভ্রষ্ট করেছে ।”এরপর হযরত নূহ ( আঃ ) স্বীয় কওমের উপর বদ দু'আ করেন। কেননা তাদের ঔদ্ধত্য, হঠকারিতা এবং শত্রুতা চরমে পৌঁছেছিল। তিনি বদ দু'আয় বলেনঃ হে আমার প্রতিপালক! আপনি যালিমদের বিভ্রান্তি ব্যতীত আর কিছুই বৃদ্ধি করবেন না। যেমন হযরত মূসা ( আঃ ) ফিরাউন ও তার লোকদের উপর বদ দু'আ করে বলেছিলেনঃ ( আরবি )অর্থাৎ “ হে আমাদের প্রতিপালক! তাদের মাল-ধনকে আপনি ধ্বংস করে দিন ও তাদের অন্তরকে কঠোর করে দিন, সুতরাং তারা যেন যন্ত্রণাদায়ক শাস্তি প্রত্যক্ষ করা পর্যন্ত ঈমান আনয়ন না করে ।( ১০:৮৮ )অতঃপর হযরত নূহ ( আঃ )-এর প্রার্থনা কবূল হয়ে যায় এবং তাঁর কওমকে পানিতে নিমজ্জিত করা হয় এবং তাদেরকে দাখিল করা হয় অগ্নিতে, অতঃপর তারা কাউকেও আল্লাহর মুকাবিলায় সাহায্যকারী পায়নি। পরবর্তীতে আল্লাহ তা'আলা একথাই বলেনঃ

সূরা নূহ আয়াত 24 সূরা

وقد أضلوا كثيرا ولا تزد الظالمين إلا ضلالا

سورة: نوح - آية: ( 24 )  - جزء: ( 29 )  -  صفحة: ( 571 )


English Türkçe Indonesia
Русский Français فارسی
تفسير Urdu اعراب

বাংলায় পবিত্র কুরআনের আয়াত

  1. সেখানে থাকবে সচ্চরিত্রা সুন্দরী রমণীগণ।
  2. যে কেউ আল্লাহ ও রসূলের অবাধ্যতা করে এবং তার সীমা অতিক্রম করে তিনি তাকে আগুনে
  3. বরং তা আসবে তাদের উপর অতর্কিত ভাবে, অতঃপর তাদেরকে তা হতবুদ্ধি করে দেবে, তখন তারা
  4. যারা পালনকর্তার আদেশ পালন করে, তাদের জন্য উত্তম প্রতিদান রয়েছে এবং যারা আদেশ পালন করে
  5. অনন্তর তাঁরই দিকে তোমাদের প্রত্যাবর্তন। অতঃপর তোমাদেরকে বলে দিবেন, যা কিছু তোমরা করছিলে। তিনিই স্বীয়
  6. যা শেষ হবার নয় এবং নিষিদ্ধ ও নয়,
  7. তোমার নিকট তারা জিজ্ঞেস করে নতুন চাঁদের বিষয়ে। বলে দাও যে এটি মানুষের জন্য সময়
  8. আর যদি মোহর সাব্যস্ত করার পর স্পর্শ করার পূর্বে তালাক দিয়ে দাও, তাহলে যে, মোহর
  9. যখন কিয়ামতের ঘটনা ঘটবে,
  10. আমি আমার নিদর্শনসমূহ হতে তাদেরকে ফিরিয়ে রাখি, যারা পৃথিবীতে অন্যায়ভাবে গর্ব করে। যদি তারা সমস্ত

বাংলায় কোরআনের সূরা পড়ুন :

সুরত আল বাক্বারাহ্ আলে ইমরান সুরত আন-নিসা
সুরত আল-মায়েদাহ্ সুরত ইউসুফ সুরত ইব্রাহীম
সুরত আল-হিজর সুরত আল-কাহফ সুরত মারইয়াম
সুরত আল-হাজ্জ সুরত আল-ক্বাসাস আল-‘আনকাবূত
সুরত আস-সাজদা সুরত ইয়াসীন সুরত আদ-দুখান
সুরত আল-ফাতহ সুরত আল-হুজুরাত সুরত ক্বাফ
সুরত আন-নাজম সুরত আর-রাহমান সুরত আল-ওয়াক্বি‘আহ
সুরত আল-হাশর সুরত আল-মুলক সুরত আল-হাক্কাহ্
সুরত আল-ইনশিক্বাক সুরত আল-আ‘লা সুরত আল-গাশিয়াহ্

সবচেয়ে বিখ্যাত কোরআন তেলাওয়াতকারীদের কণ্ঠে সূরা নূহ ডাউনলোড করুন:

সূরা Nuh mp3 : উচ্চ মানের সাথে সম্পূর্ণ অধ্যায়টি Nuh শুনতে এবং ডাউনলোড করতে আবৃত্তিকারকে বেছে নিন
সুরত নূহ  ভয়েস আহমেদ আল-আজমি
আহমেদ আল-আজমি
সুরত নূহ  ভয়েস ইব্রাহীম আল-আখদার
ইব্রাহীম আল-আখদার
সুরত নূহ  ভয়েস বান্দার বেলাইলা
বান্দার বেলাইলা
সুরত নূহ  ভয়েস খালিদ গালিলি
খালিদ গালিলি
সুরত নূহ  ভয়েস হাতেম ফরিদ আল ওয়ার
হাতেম ফরিদ আল ওয়ার
সুরত নূহ  ভয়েস খলিফা আল টুনাইজি
খলিফা আল টুনাইজি
সুরত নূহ  ভয়েস সাদ আল-গামদি
সাদ আল-গামদি
সুরত নূহ  ভয়েস সৌদ আল-শুরাইম
সৌদ আল-শুরাইম
সুরত নূহ  ভয়েস সালাহ আবু খাতর
সালাহ বুখাতীর
সুরত নূহ  ভয়েস আবদুল বাসিত আব্দুল সামাদ
আবদ এল বাসেট
সুরত নূহ  ভয়েস আবদুল রশিদ সুফি
আবদুল রশিদ সুফি
সুরত নূহ  ভয়েস আব্দুল্লাহ্ বাস্‌ফার
আব্দুল্লাহ্ বাস্‌ফার
সুরত নূহ  ভয়েস আবদুল্লাহ আওওয়াদ আল-জুহানী
আবদুল্লাহ আল-জুহানী
সুরত নূহ  ভয়েস আলী আল-হুদায়েফি
আলী আল-হুদায়েফি
সুরত নূহ  ভয়েস আলী জাবের
আলী জাবের
সুরত নূহ  ভয়েস ফারেস আব্বাদ
ফারেস আব্বাদ
সুরত নূহ  ভয়েস মাহের আলমাইকুলই
মাহের আলমাইকুলই
সুরত নূহ  ভয়েস মোহাম্মদ আইয়ুব
মোহাম্মদ আইয়ুব
সুরত নূহ  ভয়েস মুহাম্মদ আল-মুহাইসনি
মুহাম্মদ আল-মুহাইসনি
সুরত নূহ  ভয়েস মুহাম্মাদ জিব্রীল
মুহাম্মাদ জিব্রীল
সুরত নূহ  ভয়েস মুহাম্মদ সিদ্দিক আল মিনশাবি
আল-মিনশাবি
সুরত নূহ  ভয়েস আল হোসারি
আল হোসারি
সুরত নূহ  ভয়েস আল-আফসী
মিশারী আল-আফসী
সুরত নূহ  ভয়েস নাসের আল কাতামি
নাসের আল কাতামি
সুরত নূহ  ভয়েস ইয়াসের আল-দোসারি
ইয়াসের আল-দোসারি


Sunday, December 22, 2024

Please remember us in your sincere prayers