কোরান সূরা আনকাবূত আয়াত 25 তাফসীর

  1. Mokhtasar
  2. Ahsanul Bayan
  3. AbuBakr Zakaria
  4. Ibn Kathir
Surah Ankabut ayat 25 Bangla tafsir - তাফসীর ইবনে কাসীর - Tafsir Ahsanul Bayan তাফসীরে আহসানুল বায়ান - Tafsir Abu Bakr Zakaria bangla কিং ফাহাদ কুরআন প্রিন্টিং কমপ্লেক্স - বাংলা ভাষায় নোবেল কোরআনের অর্থের অনুবাদ উর্দু ভাষা ও ইংরেজি ভাষা & তাফসীর ইবনে কাসীর : সূরা আনকাবূত আয়াত 25 আরবি পাঠে(Ankabut).
  
   

﴿وَقَالَ إِنَّمَا اتَّخَذْتُم مِّن دُونِ اللَّهِ أَوْثَانًا مَّوَدَّةَ بَيْنِكُمْ فِي الْحَيَاةِ الدُّنْيَا ۖ ثُمَّ يَوْمَ الْقِيَامَةِ يَكْفُرُ بَعْضُكُم بِبَعْضٍ وَيَلْعَنُ بَعْضُكُم بَعْضًا وَمَأْوَاكُمُ النَّارُ وَمَا لَكُم مِّن نَّاصِرِينَ﴾
[ العنكبوت: 25]

ইব্রাহীম বললেন, পার্থিব জীবনে তোমাদের পারস্পরিক ভালবাসা রক্ষার জন্যে তোমরা আল্লাহর পরিবর্তে প্রতিমাগুলোকে উপাস্যরূপে গ্রহণ করেছ। এরপর কেয়ামতের দিন তোমরা একে অপরকে অস্বীকার করবে এবং একে অপরকে লানত করবে। তোমাদের ঠিকানা জাহান্নাম এবং তোমাদের কোন সাহায্যকারী নেই। [সূরা আনকাবূত: 25]

Surah Al-Ankabut in Bangla

জহুরুল হক সূরা বাংলা Surah Ankabut ayat 25


আর তিনি বলেছিলেন -- ''তোমরা তো আল্লাহ্‌কে ছেড়ে দিয়ে প্রতিমা-গুলোকে গ্রহণ করে, তোমাদের মধ্যে বন্ধুত্ব এই দুনিয়ার জীবনেই, তারপর কিয়ামতের দিনে তোমাদের একপক্ষ অপর পক্ষকে অস্বীকার করবে এবং তোমাদের একে অপরকে অভিশাপ দেবে, আর তোমাদের আবাস হবে আগুন, আর তোমাদের জন্য সাহায্যকারীদের কেউ থাকবে না।’’


Tafsir Mokhtasar Bangla


২৫. ইব্রাহীম ( আলাইহিস-সালাম ) তাঁর সম্প্রদায়কে বলেন: নিশ্চয়ই তোমরা মূর্তিগুলোকে মা’বূদ বানিয়ে নিয়েছো। দুনিয়ার জীবনে সেগুলোর পূজা করার ক্ষেত্রে নিজেদের পারস্পরিক ভালোবাসা ও পরিচয় রক্ষা করার নিমিত্তেই তোমরা সেগুলোর পূজা করছো। তবে কিয়ামতের দিন তোমাদের সেই ভালোবাসার বাঁধন ছিঁড়ে যাবে। আযাব দেখে তোমাদের একে অপর থেকে সম্পর্ক ছিন্নতার ঘোষণা দিবে এবং একে অপরকে অভিশাপ দিবে। আর তোমাদের আশ্রয়স্থল হবে জাহান্নাম। সেদিন আল্লাহর শাস্তি থেকে রক্ষা করার জন্য তোমাদের কোন সাহায্যকারী থাকবে না। না সে মূর্তিগুলো -আল্লাহ ব্যতিরেকে যেগুলোর তোমরা পূজা করছো, না অন্য কেউ।

Tafsir Ahsanul Bayan তাফসীরে আহসানুল বায়ান


( ইবরাহীম ) বলল, ‘পার্থিব জীবনে তোমাদের পারস্পরিক বন্ধুত্ব রক্ষার জন্য তোমরা আল্লাহর পরিবর্তে প্রতিমাগুলিকে উপাস্যরূপে গ্রহণ করেছ;[১] কিয়ামতের দিন তোমরা একে অপরকে অস্বীকার করবে এবং একে অপরকে অভিশাপ দেবে।[২] আর তোমাদের আবাস হবে জাহান্নাম এবং তোমাদের কোন সাহায্যকারী থাকবে না।’ [১] অর্থাৎ, এ সব তোমাদের জাতীয় দেবতা। যা তোমাদের একতা ও পারস্পরিক সম্প্রীতির কারণ। যদি তোমরা তাদের ইবাদত ছেড়ে দাও, তাহলে তোমাদের একতা ও পারস্পরিক সম্প্রীতির বন্ধন ছিন্ন-ভিন্ন হয়ে পড়বে। [২] অর্থাৎ, কিয়ামত দিবসে তোমরা এক অপরকে অস্বীকার করবে এবং বন্ধুত্ব প্রকাশের পরিবর্তে এক অপরকে অভিশাপ দিতে থাকবে। আর পূজারী পূজিতের নিন্দাবাদ করবে এবং পূজিত পূজারীর সাথে সম্পর্কহীনতার কথা ঘোষণা করবে।

Tafsir Abu Bakr Zakaria bangla কিং ফাহাদ কুরআন প্রিন্টিং কমপ্লেক্স


ইবরাহীম আরও বললেন [], ‘তোমরা তো আল্লাহ্‌র পরিবর্তে মূর্তিগুলোকে উপাস্যরূপে গ্ৰহণ করেছ, দুনিয়ার জীবনে তোমাদের পারস্পরিক বন্ধুত্বের খাতিরে []। পরে কিয়ামতের দিন তোমরা একে অন্যকে অস্বীকার করবে এবং পরস্পর পরস্পরকে লা‘নত দেবে। আর তোমাদের আবাস হবে জাহান্নাম এবং তোমাদের কোন সাহায্যকারী থাকবে না []।’ [] বক্তব্যটি আগুনে নিক্ষেপের আগেও বলা হয়ে থাকতে পারে। তবে বক্তব্যের ধারাবাহিকতা থেকে বুঝা যায়, আগুনের মধ্য থেকে নিরাপদে বের হয়ে আসার পর ইবরাহীম আলাইহিস সালাম লোকদেরকে একথা বলেন। [ আত-তাহরীর ওয়াত তানওয়ীর ] [] অর্থাৎ তোমরা আল্লাহ্‌র প্রতি আনুগত্যের পরিবর্তে মূর্তিপূজার ভিত্তিতে নিজেদের সামাজিক জীবন গড়ে তুলেছো। এ ব্যবস্থা দুনিয়ার জীবনের সীমানা পর্যন্ত তোমাদের জাতীয় সত্ত্বকে একত্র করে রাখতে পারে। কারণ এখানে সত্য-মিথ্যা নির্বিশেষে যে কোন আকীদার ভিত্তিতেই যে কোন ঐক্য ও সমাজ গড়ে উঠুক না কেন তা পারস্পরিক বন্ধুত্ব, আত্মীয়তা, ভ্রাতৃত্ব ও অন্যান্য সকল ধমীয়, সামাজিক, তামাদ্দুনিক, অর্থনৈতিক সম্পর্ক প্রতিষ্ঠার মাধ্যম হতে পারে। সেটাই কেবল তোমাদেরকে এ শির্কের উপর একত্রিত করে রেখেছে। [ দেখুন, আত-তাহরীর ওয়াত তানওয়ীর ] [] অর্থাৎ মিথ্যা আকীদার ভিত্তিতে প্রতিষ্ঠিত তোমাদের এ সম্পর্ক আখেরাতে প্রতিষ্ঠিত থাকতে পারে না। সেখানে পারস্পরিক প্রীতি-ভালোবাসা, সহযোগিতা, আত্মীয়তা এবং আকীদা-বিশ্বাস ও কামনা-বাসনার কেবলমাত্র এমন ধরনের সম্পর্ক বজায় থাকতে পারে যা দুনিয়ায় এক আল্লাহ্‌র বন্দেগী এবং সৎকর্মশীলতা ও আল্লাহ্‌ভীতির ভিত্তিতে প্রতিষ্ঠিত হয়। কুফরী ও শির্ক এবং ভুল পথ ও কুপথের সাথে জড়িত যাবতীয় সম্পর্ক সেখানে ছিন্ন হয়ে যাবে। সকল ভালোবাসা শক্রতায় পরিণত হবে। সমস্ত শ্রদ্ধা-ভক্তি ঘৃণায় রূপান্তরিত হবে। একে অন্যের ওপর লা‘নত বর্ষণ করবে [ ইবন কাসীর ] এবং প্রত্যেকে নিজের গোমরাহীর দায়-দায়িত্ব অন্যের ঘাড়ে চাপিয়ে বলবে, এই যালেম আমাকে ধ্বংস করেছে, কাজেই একে দ্বিগুণ শাস্তি দেয়া হোক। একথা কুরআনের বিভিন্ন স্থানে বলা হয়েছে। এক স্থানে বলা হয়েছেঃ “ বন্ধুরা সেদিন পরস্পরের শক্র হয়ে যাবে, মুত্তাকীরা ছাড়া ।” [ সূরা যুখরুফঃ ৬৭ ] অন্যত্র বলা হয়েছে, “ প্রত্যেকটি দল যখন জাহান্নামে প্রবেশ করবে তখন তার কাছের দলের প্রতি লানত বর্ষণ করতে করতে প্রবেশ করবে, এমনকি শেষ পর্যন্ত যখন সবাই সেখানে একত্ৰ হয়ে যাবে তখন প্রত্যেক পরবর্তী দল পূর্ববর্তী দলের বিরুদ্ধে বলবেঃ হে আমাদের রব! এ লোকেরাই আমাদের পথভ্রষ্ট করেছে, কাজেই এদেরকে দ্বিগুণ আগুনের শাস্তি দিন ।” [ সূরা আল-আ‘রাফঃ ৩৮ ] অন্যত্র বলা হয়েছে, “ আর তারা বলবে, হে আমাদের রব! আমরা নিজেদের সরদারদের ও বড়দের আনুগত্য করেছি এবং তারা আমাদের বিপথগামী করেছে হে আমাদের রব! আপনি তাদেরকে দ্বিগুণ শাস্তি দিন এবং তাদের ওপর বড় রকমের লানত বর্ষণ করুন।” [ সূরা আল-আহযাবঃ ৬৭-৬৮ ]

Tafsir ibn kathir bangla তাফসীর ইবনে কাসীর


২৪-২৫ নং আয়াতের তাফসীর আল্লাহ তাআলা খবর দিচ্ছেন যে, হযরত ইবরাহীম ( আঃ )-এর এই জ্ঞান সম্মত ও শরীয়ত সম্মত যুক্তি প্রমাণ এবং উপদেশাবলী তাঁর কওমের উপর মোটেই ক্রিয়াশীল হলো না। তারা ঔদ্ধত্য ও হঠকারিতা প্রকাশ করতেই থাকলো। হযরত ইবরাহীম ( আঃ ) তাদের সামনে যেসব দলীল প্রমাণ উপস্থাপিত করেছিলেন সেগুলোর জবাব দেয়ার ক্ষমতা তাদের ছিল না। তাই শক্তির বলে সত্যকে তারা দাবিয়ে রাখতে থাকে। শক্তির গর্বে গর্বিত হয়ে তারা সত্যকে প্রত্যাখ্যান করে এবং বলেঃ 'তাকে ( ইবরাহীম আঃ )-কে হত্যা কর অথবা তাকে অগ্নিদগ্ধ কর।' কিন্তু মহান আল্লাহ তাদের ষড়যন্ত্র ব্যর্থ করে দিয়ে তাঁকে আগুন হতে রক্ষা করলেন। বহুদিন ধরে তারা জ্বালানী কাষ্ঠ জমা করতে থাকে এবং একটি গর্ত খনন করে ওর চতুর্দিকে প্রাচীর খাড়া করে দেয়, তারপর কাঠে আগুন ধরিয়ে দেয়। যখন অগ্নি-শিখা আকাশ পর্যন্ত পৌছে যায় এবং এমন ভীষণভাবে আগুন প্রজ্বলিত হয় যে, দুনিয়ায় ঐরূপ আগুন কখনো দেখা যায়নি, এমতাবস্থায় তারা হযরত ইবরাহীম ( আঃ )-কে ধরে বেঁধে ঐ অগ্নিকুণ্ডে নিক্ষেপ করে। কিন্তু পরম করুণাময় আল্লাহ স্বীয় বন্ধু হযরত ইবরাহীম ( আঃ )-এর জন্যে ঐ অগ্নিকুণ্ডকে ফুল বাগানে পরিণত করেন। কয়েক দিন পরে তিনি নিরাপদে ও সহীহ-সালামতে ওর মধ্য হতে বেরিয়ে আসেন। এটা এবং এ ধরনের আরো বহু আত্মত্যাগ তাঁর ছিল বলেই মহামহিমান্বিত আল্লাহ তাঁকে ইমামতির আসনে অধিষ্ঠিত করেন। হযরত ইবরাহীম ( আঃ ) স্বীয় প্রাণকে রহমানের ( আল্লাহর ) জন্যে, স্বীয় দেহকে মীযানের জন্যে, নিজের সন্তানকে কুরবানীর জন্যে এবং স্বীয় সম্পদকে মেহমানের জন্যে রেখে দেন। এ কারণেই দুনিয়ার সমস্ত মুমিন তাঁকে। ভালবাসে। আল্লাহ তা'আলা তার জন্যে আগুনকে বাগান বানিয়ে দেন, এই ঘটনায় ঈমানদারদের জন্যে আল্লাহর ব্যাপক ক্ষমতার বহু নিদর্শন বিদ্যমান রয়েছে।হযরত ইবরাহীম ( আঃ ) স্বীয় কওমকে বলেনঃ তোমরা আল্লাহর পরিবর্তে মূর্তিগুলোকে উপাস্যরূপে গ্রহণ করেছে, পার্থিব জীবনে তোমাদের পারস্পরিক বন্ধুত্বের খাতিরে। ( আরবি ) শব্দের উপর যবর দিয়ে পড়লে ( আরবি ) এটা হবে। একটি কিরআতে পেশ দিয়েও রয়েছে। অর্থাৎ এই মূর্তি-পূজার মাধ্যমে যদিও তোমরা দুনিয়ার ভালবাসা লাভে সমর্থ হও, কিন্তু জেনে রেখো যে, কিয়ামতের দিন সম্পূর্ণ বিপরীত অবস্থা হয়ে যাবে। বন্ধুত্বের স্থানে ঘৃণা এবং মতৈক্যের স্থলে মতানৈক্য সৃষ্টি হয়ে যাবে। সেদিন তোমরা একে অপরের সাথে ঝগড়ায় লিপ্ত হবে এবং একে অপরকে অভিসম্পাত দেবে। একদল অপর দলকে অভিশাপ দিতে থাকবে। বন্ধু শত্রুতে পরিণত হবে। তবে আল্লাহভীরু লোকেরা আজও একে অপরের বন্ধু হিসেবে রয়েছে এবং সেদিনও তাই থাকবে।কাফিররা সবাই কিয়ামতের মাঠে হোঁচট খেয়ে খেয়ে পরিশেষে জাহান্নামে চলে যাবে। এমন কেউ থাকবে না যে তাকে কোন প্রকারের সাহায্য করতে পারে। হযরত আলী ইবনে আবি তালিব ( রাঃ )-এর ভগ্নী হযরত উম্মে হানী ( রাঃ ) হতে বর্ণিত, তিনি বলেন, আমাকে রাসূলুল্লাহ ( সঃ ) বলেনঃ “ আমি তোমাকে খবর দিচ্ছি যে, আল্লাহ তা'আলা পূর্বের ও পরের সমস্তকে কিয়ামতের দিন এক ময়দানে একত্রিত করবেন । দুই দিকের কোন্ দিকে হবে তা কেউ জানে কি?” আমি জবাবে বললামঃ আল্লাহ ও তাঁর রাসূলই ( সঃ ) ভাল জানেন। তখন একজন আহ্বানকারী আরশের নীচে হতে আহ্বান করবেনঃ “ হে একত্ববাদীদের দল!” এ আহ্বান শুনে একত্ববাদীরা তাদের উত্তোলন করবে । দ্বিতীয়বার এই আহ্বানই করবেন। তৃতীয়বারও এই ডাকই দেবেন এবং বলবেনঃ আল্লাহ তা'আলা তোমাদের সমস্ত গুনাহ মাফ করে দিয়েছেন ।” একথা শুনে লোকগুলো দাঁড়িয়ে। যাবে এবং পরস্পরের যুলুম ও লেন-দেনের ব্যাপারে একে অপরের নিকট দাবী জানাবে। তখন আল্লাহ তাআলার পক্ষ হতে আওয়ায আসবেঃ “ হে একত্ববাদীদের দল! তোমরা পরস্পর একে অপরকে ক্ষমা করে দাও । আল্লাহ তোমাদের এর প্রতিদান প্রদান করবেন।”

সূরা আনকাবূত আয়াত 25 সূরা

وقال إنما اتخذتم من دون الله أوثانا مودة بينكم في الحياة الدنيا ثم يوم القيامة يكفر بعضكم ببعض ويلعن بعضكم بعضا ومأواكم النار وما لكم من ناصرين

سورة: العنكبوت - آية: ( 25 )  - جزء: ( 20 )  -  صفحة: ( 399 )


English Türkçe Indonesia
Русский Français فارسی
تفسير Urdu اعراب

বাংলায় পবিত্র কুরআনের আয়াত

  1. আল্লাহ তোমাদের সাহায্য করেছেন অনেক ক্ষেত্রে এবং হোনাইনের দিনে, যখন তোমাদের সংখ্যধিক্য তোমাদের প্রফুল্ল করেছিল,
  2. বরং যারা কাফের, তারা অহংকার ও বিরোধিতায় লিপ্ত।
  3. তোমরা কি লক্ষ্য কর না যে, আল্লাহ কিভাবে সপ্ত আকাশ স্তরে স্তরে সৃষ্টি করেছেন।
  4. বরং আল্লাহ তোমাদের সাহায্যকারী, আর তাঁর সাহায্যই হচ্ছে উত্তম সাহায্য।
  5. তুমি তোমার হাতে এক মুঠো তৃণশলা নাও, তদ্বারা আঘাত কর এবং শপথ ভঙ্গ করো না।
  6. এবং যারা তাদের নামাযসমূহের খবর রাখে।
  7. হয়ত তোমাদের পালনকর্তা তোমাদের প্রতি অনুগ্রহ করবেন। কিন্তু যদি পুনরায় তদ্রূপ কর, আমিও পুনরায় তাই
  8. অতঃপর তারা যদি তোমাদের কথা পুরণ করতে অপারগ হয়; তবে জেনে রাখ, এটি আল্লাহর এলম
  9. যাতে তাদের উপর মাটির ঢিলা নিক্ষেপ করি।
  10. যারা কুফুরী করে, তাদের ধন-সম্পদ ও সন্তান-সন্ততি আল্লাহর সামনে কখনও কাজে আসবে না। আর তারাই

বাংলায় কোরআনের সূরা পড়ুন :

সুরত আল বাক্বারাহ্ আলে ইমরান সুরত আন-নিসা
সুরত আল-মায়েদাহ্ সুরত ইউসুফ সুরত ইব্রাহীম
সুরত আল-হিজর সুরত আল-কাহফ সুরত মারইয়াম
সুরত আল-হাজ্জ সুরত আল-ক্বাসাস আল-‘আনকাবূত
সুরত আস-সাজদা সুরত ইয়াসীন সুরত আদ-দুখান
সুরত আল-ফাতহ সুরত আল-হুজুরাত সুরত ক্বাফ
সুরত আন-নাজম সুরত আর-রাহমান সুরত আল-ওয়াক্বি‘আহ
সুরত আল-হাশর সুরত আল-মুলক সুরত আল-হাক্কাহ্
সুরত আল-ইনশিক্বাক সুরত আল-আ‘লা সুরত আল-গাশিয়াহ্

সবচেয়ে বিখ্যাত কোরআন তেলাওয়াতকারীদের কণ্ঠে সূরা আনকাবূত ডাউনলোড করুন:

সূরা Ankabut mp3 : উচ্চ মানের সাথে সম্পূর্ণ অধ্যায়টি Ankabut শুনতে এবং ডাউনলোড করতে আবৃত্তিকারকে বেছে নিন
সুরত আনকাবূত  ভয়েস আহমেদ আল-আজমি
আহমেদ আল-আজমি
সুরত আনকাবূত  ভয়েস ইব্রাহীম আল-আখদার
ইব্রাহীম আল-আখদার
সুরত আনকাবূত  ভয়েস বান্দার বেলাইলা
বান্দার বেলাইলা
সুরত আনকাবূত  ভয়েস খালিদ গালিলি
খালিদ গালিলি
সুরত আনকাবূত  ভয়েস হাতেম ফরিদ আল ওয়ার
হাতেম ফরিদ আল ওয়ার
সুরত আনকাবূত  ভয়েস খলিফা আল টুনাইজি
খলিফা আল টুনাইজি
সুরত আনকাবূত  ভয়েস সাদ আল-গামদি
সাদ আল-গামদি
সুরত আনকাবূত  ভয়েস সৌদ আল-শুরাইম
সৌদ আল-শুরাইম
সুরত আনকাবূত  ভয়েস সালাহ আবু খাতর
সালাহ বুখাতীর
সুরত আনকাবূত  ভয়েস আবদুল বাসিত আব্দুল সামাদ
আবদ এল বাসেট
সুরত আনকাবূত  ভয়েস আবদুল রশিদ সুফি
আবদুল রশিদ সুফি
সুরত আনকাবূত  ভয়েস আব্দুল্লাহ্ বাস্‌ফার
আব্দুল্লাহ্ বাস্‌ফার
সুরত আনকাবূত  ভয়েস আবদুল্লাহ আওওয়াদ আল-জুহানী
আবদুল্লাহ আল-জুহানী
সুরত আনকাবূত  ভয়েস আলী আল-হুদায়েফি
আলী আল-হুদায়েফি
সুরত আনকাবূত  ভয়েস আলী জাবের
আলী জাবের
সুরত আনকাবূত  ভয়েস ফারেস আব্বাদ
ফারেস আব্বাদ
সুরত আনকাবূত  ভয়েস মাহের আলমাইকুলই
মাহের আলমাইকুলই
সুরত আনকাবূত  ভয়েস মোহাম্মদ আইয়ুব
মোহাম্মদ আইয়ুব
সুরত আনকাবূত  ভয়েস মুহাম্মদ আল-মুহাইসনি
মুহাম্মদ আল-মুহাইসনি
সুরত আনকাবূত  ভয়েস মুহাম্মাদ জিব্রীল
মুহাম্মাদ জিব্রীল
সুরত আনকাবূত  ভয়েস মুহাম্মদ সিদ্দিক আল মিনশাবি
আল-মিনশাবি
সুরত আনকাবূত  ভয়েস আল হোসারি
আল হোসারি
সুরত আনকাবূত  ভয়েস আল-আফসী
মিশারী আল-আফসী
সুরত আনকাবূত  ভয়েস নাসের আল কাতামি
নাসের আল কাতামি
সুরত আনকাবূত  ভয়েস ইয়াসের আল-দোসারি
ইয়াসের আল-দোসারি


Friday, November 22, 2024

Please remember us in your sincere prayers