কোরান সূরা আ'রাফ আয়াত 26 তাফসীর

  1. Mokhtasar
  2. Ahsanul Bayan
  3. AbuBakr Zakaria
  4. Ibn Kathir
Surah Araf ayat 26 Bangla tafsir - তাফসীর ইবনে কাসীর - Tafsir Ahsanul Bayan তাফসীরে আহসানুল বায়ান - Tafsir Abu Bakr Zakaria bangla কিং ফাহাদ কুরআন প্রিন্টিং কমপ্লেক্স - বাংলা ভাষায় নোবেল কোরআনের অর্থের অনুবাদ উর্দু ভাষা ও ইংরেজি ভাষা & তাফসীর ইবনে কাসীর : সূরা আ'রাফ আয়াত 26 আরবি পাঠে(Araf).
  
   

﴿يَا بَنِي آدَمَ قَدْ أَنزَلْنَا عَلَيْكُمْ لِبَاسًا يُوَارِي سَوْآتِكُمْ وَرِيشًا ۖ وَلِبَاسُ التَّقْوَىٰ ذَٰلِكَ خَيْرٌ ۚ ذَٰلِكَ مِنْ آيَاتِ اللَّهِ لَعَلَّهُمْ يَذَّكَّرُونَ﴾
[ الأعراف: 26]

হে বনী-আদম আমি তোমাদের জন্যে পোশাক অবর্তীণ করেছি, যা তোমাদের লজ্জাস্থান আবৃত করে এবং অবর্তীণ করেছি সাজ সজ্জার বস্ত্র এবং পরহেযগারীর পোশাক, এটি সর্বোত্তম। এটি আল্লাহর কুদরতেরঅন্যতম নিদর্শন, যাতে তারা চিন্তা-ভাবনা করে। [সূরা আ'রাফ: 26]

Surah Al-Araf in Bangla

জহুরুল হক সূরা বাংলা Surah Araf ayat 26


হে আদম-সন্তানগণ! আমরা তোমাদের জন্য নিশ্চয়ই পোশাক পাঠিয়েছি তোমাদের লজ্জা ঢাকবার ও বেশভূষার জন্য। আর ধর্মপরায়ণতার পোশাক -- তাই সর্বশ্রেষ্ঠ। এ হচ্ছে আল্লাহ্‌র নির্দেশাবলী থেকে, যেন তারা মনে রাখে।


Tafsir Mokhtasar Bangla


২৬. হে আদম সন্তান! আমি তোমাদের লজ্জাস্থান ঢাকার জন্য প্রয়োজনীয় পোশাক বানিয়েছি উপরন্তু আমি তোমাদের জন্য মানুষের মাঝে সাজসজ্জার প্রয়োজনে পরিপূরক পোশাকও বানিয়েছি। তবে এ প্রকাশ্য পোশাকের চেয়ে তাক্বওয়ার পোশাকই সর্বোত্তম। যা হলো আল্লাহর আদেশ-নিষেধ সার্বিকভাবে পালন করা। উক্ত পোশাক মূলতঃ আল্লাহর এমন এক নিদর্শন যা আল্লাহর ক্ষমতা ও মহিমা বুঝায়। আশা করি তোমরা তাঁর নিয়ামতগুলোর কথা স্মরণ করে সেগুলোর কৃতজ্ঞতা আদায় করবে।

Tafsir Ahsanul Bayan তাফসীরে আহসানুল বায়ান


হে বনী আদম ( হে মানবজাতি )! তোমাদের লজ্জাস্থান ঢাকার ও বেশভূষার উদ্দেশ্যে আমি তোমাদের জন্য পরিচ্ছদ অবতীর্ণ করেছি।[১] আর সংযমশীলতার পরিচ্ছদই[২] সর্বোৎকৃষ্ট।[৩] এ হল আল্লাহর নিদর্শনসমূহের অন্যতম; যাতে তারা উপদেশ গ্রহণ করে। [১] سَوْأتٌ হল শরীরের সেই অংশগুলো, যা ঢেকে রাখা জরুরী। যেমন, লজ্জাস্থান। আর رِيْشًَا হল সেই পোশাক, যা সৌন্দর্য প্রকাশ ও বেশভূষার জন্য পরিধান করা হয়। অর্থাৎ, পোশাকের প্রথম প্রকার হল প্রয়োজনীয় বিষয়াদির অন্তর্ভুক্ত এবং তার দ্বিতীয় প্রকার হল পরিপূরক ও বাড়তি। মহান আল্লাহ উভয় প্রকার পোশাকের জন্য সরঞ্জাম ও উপাদান সৃষ্টি করেছেন। [২] এ থেকে কারো কারো নিকট সেই পোশাক উদ্দিষ্ট, যা সংযমশীল পরহেযগারগণ কিয়ামতের দিন পরিধান করবেন। কারো নিকট এর অর্থ ঈমান এবং কারো নিকট নেক আমল ও আল্লাহভীরুতা ইত্যাদি। তবে সবগুলির অর্থ কাছাকাছি প্রায় একই, আর তা হল এমন পোশাক, যা পরিধান করে মানুষ ( প্রয়োজনীয় অঙ্গ আবৃত করবে, ) অহংকার করার পরিবর্তে আল্লাহকে ভয় করবে এবং ঈমান ও নেক আমলের দাবীসমূহ পূরণ করার প্রতি যত্ন নেবে। [৩] এ থেকে এ অর্থও ফুটে ওঠে যে, সৌন্দর্য ও সাজ-সজ্জার জন্য যদিও পোশাক পরা বৈধ, তবুও পোশাকের ব্যাপারে এমন সাদামাঠা হওয়া বেশী উত্তম, যাতে পরহেযগারী ও আল্লাহভীরুতা প্রকাশ পায়। ( পোশাক যেহেতু আল্লাহর দান, সেহেতু তা পরিধানের সময় তাঁর যিকর করা কর্তব্য, اَلْحَمْدُ للهِ الَّذِيْ كَسَانِيْ هذَا وَرَزَقَنِيْهِ مِنْ غَيْرِ حَوْلٍ مِّنِّيْ وَلاَ قُوَّةٍ। অর্থাৎ, সেই আল্লাহর সমস্ত প্রশংসা যিনি আমাকে এই কাপড় পরিয়েছেন এবং আমার নিজস্ব কোন শক্তি ও চেষ্টা ছাড়াই তা আমাকে দান করেছেন। এই দু'আ কোন কাপড় পরিধান করার সময় পাঠ করলে পূর্বেকার (স্বাগীরাহ ) গোনাহ মাফ হয়ে যায়। ( সুনানে আরবাআহ )

Tafsir Abu Bakr Zakaria bangla কিং ফাহাদ কুরআন প্রিন্টিং কমপ্লেক্স


হে বনী আদম! অবশ্যই আমারা তোমাদের জন্য পোষাক নাযিল করেছি, তোমাদের লজ্জাস্থান ঢাকা ও বেশ-ভুষার জন্য। আর তাকওয়ার পোষাক [], এটাই সর্বোওম []। এটা আল্লাহ্‌র নিদর্শসমূহের অন্যতম, যাতে তারা উপদেশ গ্রহণ করে []। তৃতীয় রুকূ’ [] ( وَلِبَاسُ التَّقْوٰى ) শব্দ থেকে এদিকেও ইঙ্গিত পাওয়া যায় যে, বাহ্যিক পোষাক দ্বারা গুপ্ত-অঙ্গ আবৃত করা ও সাজ-সজ্জা করার আসল উদ্দেশ্য তাকওয়া ও আল্লাহভীতি। এ আল্লাহভীতি পোষাকের মধ্যেও এভাবে প্রকাশ পায়। তাই পোষাকে যেন গুপ্তাঙ্গগুলি পুরোপুরি আবৃত হয়। উলঙ্গের মত দৃষ্টিগোচর না হয়। অহংকার ও গর্বের ভঙ্গিও না থাকা চাই। অপব্যয় না থাকা চাই। মহিলাদের জন্য পুরুষের পোষাকের মত আর পুরুষের জন্য মহিলাদের পোষাকের মত না হওয়া চাই। পোষাকে বিজাতির অনুকরণ না হওয়া চাই। এর প্রত্যেকটির ব্যাপারেই রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এর হাদীসে বিস্তারিত দিকনির্দেশনা দেয়া হয়েছে। [] এ আয়াতে আল্লাহ তা'আলা সমস্ত আদম সন্তানকে সম্বোধন করে বলেছেনঃ তোমাদের পোষাক আল্লাহ তা'আলার একটি মহান নেয়ামত। একে যথার্থ মূল্য দাও। এখানে মুসলিমদেরকে সম্বোধন করা হয়নি- সমগ্র বনী-আদমকে করা হয়েছে। এতে ইঙ্গিত রয়েছে যে, গুপ্তাঙ্গ আচ্ছাদন ও পোষাক মানব জাতির একটি সহজাত প্রবৃত্তি ও প্রয়োজন। জাতি ধর্ম নির্বিশেষে সবাই এ নিয়ম পালন করে। অতঃপর এর বিশদ বিবরণে তিন প্রকার পোশাকের উল্লেখ করা হয়েছে। ( এক ) ( لِبَاسًا يُّوَارِيْ سَوْاٰتِكُمْ ) -এখানে ( يُوَارِي ) শব্দটি ( مواراة ) থেকে উদ্ভুত, এর অর্থ আবৃত করা। আর ( سَوْاٰت ) শব্দটি ( سوءة ) এর বহুবচন, এর অর্থ মানুষের ঐসব অঙ্গ, যেগুলো খোলা রাখাকে মানুষ স্বভাবতই খারাপ ও লজ্জাকর মনে করে। উদ্দেশ্য এই যে, আমি তোমাদের মঙ্গলার্থে এমন একটি পোষাক সৃষ্টি করেছি, যা দ্বারা তোমরা গুপ্তাঙ্গ আবৃত করতে পার। মুজাহিদ বলেন, আরবের কিছু লোক আল্লাহর ঘরের তাওয়াফ উলঙ্গ হয়ে সম্পাদন করত। আবার কোন কোন লোক যে পোষাক পরিধান করে তাওয়াফ করেছে সে পোষাক আর পরিধান করত না। এ আয়াতে তাদেরকেও উদ্দেশ্য নেয়া হয়েছে। [ তাবারী ] ( দুই ) ( وَرِيْشًا ) -অর্থাৎ সাজ-সজ্জার জন্য মানুষ যে পোষাক পরিধান করে, তাকে ( ريش ) বলা হয়। অর্থ এই যে, গুপ্তাঙ্গ আবৃত করার জন্য তো সংক্ষিপ্ত পোষাকই যথেষ্ট হয়; কিন্তু আমি তোমাদেরকে আরো পোষাক দিয়েছি, যাতে তোমরা তা দ্বারা সাজ-সজ্জা করে বাহ্যিক দেহাবয়বকে সুশোভিত করতে পার। ইবন আব্বাস রাদিয়াল্লাহু আনহুমা বলেন, এখানে ‘রীশ’ বলে ‘সম্পদ' বোঝানো হয়েছে। [ তাবারী ] বাস্তবিকই পোষাক একটি গুরুত্বপূর্ণ ও মূল্যবান সম্পদ। ( তিন ) আয়াতে আল্লাহ্ তা'আলা তৃতীয় এক প্রকার পোশাকের কথা উল্লেখ করে বলেছেনঃ ( وَلِبَاسُ التَّقْوٰى ۙ ذٰلِكَ خَيْرٌ ) অর্থাৎ তা হচ্ছে তাকওয়ার পোষাক আর এটিই সর্বোত্তম পোষাক। ইবন আব্বাস ও উরওয়া ইবন যু বাইর রাদিয়াল্লাহু আনহুমের তাফসীর অনুযায়ী তাকওয়ার পোষাক বলে সৎকর্ম ও আল্লাহভীতি বুঝানো হয়েছে। এটি মানুষের চারিত্রিক দোষ ও দুর্বলতার আবরণ এবং স্থায়ী কষ্ট ও বিপদাপদ থেকে মুক্তিলাভের উপায়। এ কারণেই এটি সবোত্তম পোষাক। কাতাদা বলেন, তাকওয়ার পোষাক বলে ঈমানকে বোঝানো হয়েছে। [ তাবারী ] [] অর্থাৎ মানুষকে এ তিন প্রকার পোষাক দান করা আল্লাহ তা'আলার শক্তির নিদর্শনসমূহের অন্যতম- যাতে মানুষ এ থেকে শিক্ষা গ্রহণ করে।

Tafsir ibn kathir bangla তাফসীর ইবনে কাসীর


আল্লাহ পাক বান্দাদের উপর স্বীয় অনুগ্রহের কথা উল্লেখ করে বলেনঃ আমি তোমাদেরকে পোশাকে ভূষিত করেছি। পোশাক পরিচ্ছদ তো দেহ ও গুপ্তস্থান আবত করার কাজে লেগে থাকে। আর ( আরবী ) হচ্ছে ঐ পোশাক যা সৌন্দর্য বৃদ্ধির জন্যে পরিধান করা হয়। প্রথমটা প্রয়োজনীয়তার অন্তর্ভুক্ত এবং দ্বিতীয়টা পরিপূর্ণতা ও অতিরিক্ততার অন্তর্ভুক্ত। ইবনে জারীর ( রঃ ) বলেন যে, আরবী ভাষায় বাড়ীর আসবাবপত্র ও প্রয়োজনের অতিরিক্ত পোশাককে ( আরবী ) বলা হয়ে থাকে। ইবনে আব্বাস ( রাঃ )-এর অর্থ নিয়েছেন মালধন ও বিলাসিতা। আবু উমামা ( রঃ ) যখন কোন নতুন কাপড় কষ্ঠ পর্যন্ত পরিধান করতেন তখন তিনি বলতেন- “ আমি ঐ আল্লাহর কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করছি যিনি আমাকে পোশাক পরিয়েছেন, যার দ্বারা আমি জরুরী ভিত্তিতে স্বীয় দেহ আবৃত করছি এবং সাথে সাথে নিজের সৌন্দর্যও বৃদ্ধি করছি ।রাসূলুল্লাহ ( সঃ ) বলেছেন, যে ব্যক্তি কোন নতুন কাপড় পরিধান করে তা গলা পর্যন্ত জড়িয়ে নেয়ার পর বলে- “ সেই আল্লাহর সমস্ত প্রশংসা যিনি আমাকে পোশাক পরালেন, যা দ্বারা আমি আমার অনাবৃত দেহ আবৃত করলাম এবং যা আমার জীবদ্দশায় আমার সৌন্দর্য বৃদ্ধির কারণ ।” অতঃপর সে তার খুলে ফেলা কাপড় কোন গরীব দুঃখীকে দান করে দেয়, সে আল্লাহর দায়িত্বে এসে যায়, এটা জীবদ্দশাতেও এবং মৃত্যুর পরেও। হযরত আলী ( রাঃ ) একটি ছেলের কাছ থেকে তিন দিরহামের বিনিময়ে একটি জামা খরিদ করেছিলেন এবং হাতের কজি হতে পায়ের গিঁঠ পর্যন্ত ওটা পরিধান করে বলেছিলেনঃ “ সেই আল্লাহর সমস্ত প্রশংসা যিনি আমাকে ( আরবী ) সৌন্দর্য মণ্ডিত করলেন এবং তা দ্বারা আমি আমার দেহের গুপ্তাংশকে আবৃত করলাম ।” তখন তাঁকে জিজ্ঞেস করা হলোঃ “ এটা আপনি নিজের পক্ষ থেকেই বললেন, না রাসূলুল্লাহ ( সঃ )-এর মুখ থেকে শুনেছেন?” উত্তরে তিনি বললেনঃ “রাসূলুল্লাহ ( সঃ )-এর মুখে আমি এটা শুনেছি ।” ইরশাদ হচ্ছে- তাকওয়ার পোশাকই হচ্ছে সর্বোত্তম পোশাক। কেউ কেউ ( আরবী ) শব্দটিকে ( আরবী ) দিয়ে পড়েছেন। আবার কেউ কেউ একে ( আরবী ) হিসেবে ( আরবী ) দিয়ে পড়েছেন। ( আরবী ) হচ্ছে এর ( আরবী ) বা বিধেয়। মুফাসসিরদের মধ্যে ( আরবী ) শব্দের অর্থ নিয়েও মতানৈক্য রয়েছে। ইকরামা ( রঃ ) বলেন যে, এর দ্বারা ঐ পোশাক বুঝানো হয়েছে যা কিয়ামতের দিন মুত্তাকীদেরকে পরানো হবে। ইবনে জুরাইজ ( রঃ ) বলেন যে, এর অর্থ হচ্ছে ‘ঈমান'। উরওরা ( রঃ ) ( আরবী ) দ্বারা ‘আল্লাহর ভয়’ অর্থ নিয়েছেন। এসবের অর্থ প্রায় কাছাকাছিই। এটা নিম্নের হাদীসের সহায়কঃহযরত উসমান ইবনে আফফান ( রাঃ ) একদা রাসূলুল্লাহ ( সঃ )-এর মিম্বরের উপর উঠলেন। সেই সময় তিনি এমন একটি জামা পরিহিত ছিলেন যার বুতামগুলো খোলা ছিল। তিনি কুকুরগুলোকে মেরে ফেলার নির্দেশ দিচ্ছিলেন এবং কবুতরবাজি থেকে বিরত রাখছিলেন। তিনি বলছিলেনঃ হে লোক সকল! গোপনে গোপনে কাজ করা থেকে বেঁচে থাক। কেননা রাসূলুল্লাহ ( সঃ ) বলেছেন, আল্লাহর শপথ! কেউ যদি লুকিয়ে চুকিয়ে কোন কাজ করে তবে আল্লাহ সেই কাজকে প্রকাশ করে দেবেন । সেই কাজ যদি ভাল হয় তবে তো সুনাম হবে, আর মন্দ হলে দুর্ণাম হবে।” অতঃপর তিনি উপরে বর্ণিত আয়াতটিই পাঠ করেন।

সূরা আ'রাফ আয়াত 26 সূরা

يابني آدم قد أنـزلنا عليكم لباسا يواري سوآتكم وريشا ولباس التقوى ذلك خير ذلك من آيات الله لعلهم يذكرون

سورة: الأعراف - آية: ( 26 )  - جزء: ( 8 )  -  صفحة: ( 153 )


English Türkçe Indonesia
Русский Français فارسی
تفسير Urdu اعراب

বাংলায় পবিত্র কুরআনের আয়াত

  1. যে দিন কেয়ামত সংঘটিত হবে, সেদিন অপরাধীরা হতাশ হয়ে যাবে।
  2. অতএব, সে তার সভাসদদেরকে আহবান করুক।
  3. যারা বিশ্বাস স্থাপন করে এবং তাদের অন্তর আল্লাহর যিকির দ্বারা শান্তি লাভ করে; জেনে রাখ,
  4. যদি তোমরা তোমাদের মতই একজন মানুষের আনুগত্য কর, তবে তোমরা নিশ্চিতরূপেই ক্ষতিগ্রস্ত হবে।
  5. অতঃপর তাঁর পালনকর্তা তাঁকে উত্তম ভাবে গ্রহণ করে নিলেন এবং তাঁকে প্রবৃদ্ধি দান করলেন-অত্যন্ত সুন্দর
  6. যখন তার পালনকর্তা তাকে পবিত্র তুয়া উপ্যকায় আহবান করেছিলেন,
  7. আমরা সাবেক ধর্মে এ ধরনের কথা শুনিনি। এটা মনগড়া ব্যাপার বৈ নয়।
  8. যিনি সৃষ্টি করে, তিনি কি সে লোকের সমতুল্য যে সৃষ্টি করতে পারে না? তোমরা কি
  9. আমি তোমাদের কাছে এর জন্য কোন প্রতিদান চাই না। আমার প্রতিদান তো বিশ্ব-পালনকর্তাই দেবেন।
  10. এবং আমি আদমকে হুকুম করলাম যে, তুমি ও তোমার স্ত্রী জান্নাতে বসবাস করতে থাক এবং

বাংলায় কোরআনের সূরা পড়ুন :

সুরত আল বাক্বারাহ্ আলে ইমরান সুরত আন-নিসা
সুরত আল-মায়েদাহ্ সুরত ইউসুফ সুরত ইব্রাহীম
সুরত আল-হিজর সুরত আল-কাহফ সুরত মারইয়াম
সুরত আল-হাজ্জ সুরত আল-ক্বাসাস আল-‘আনকাবূত
সুরত আস-সাজদা সুরত ইয়াসীন সুরত আদ-দুখান
সুরত আল-ফাতহ সুরত আল-হুজুরাত সুরত ক্বাফ
সুরত আন-নাজম সুরত আর-রাহমান সুরত আল-ওয়াক্বি‘আহ
সুরত আল-হাশর সুরত আল-মুলক সুরত আল-হাক্কাহ্
সুরত আল-ইনশিক্বাক সুরত আল-আ‘লা সুরত আল-গাশিয়াহ্

সবচেয়ে বিখ্যাত কোরআন তেলাওয়াতকারীদের কণ্ঠে সূরা আ'রাফ ডাউনলোড করুন:

সূরা Araf mp3 : উচ্চ মানের সাথে সম্পূর্ণ অধ্যায়টি Araf শুনতে এবং ডাউনলোড করতে আবৃত্তিকারকে বেছে নিন
সুরত আ'রাফ  ভয়েস আহমেদ আল-আজমি
আহমেদ আল-আজমি
সুরত আ'রাফ  ভয়েস ইব্রাহীম আল-আখদার
ইব্রাহীম আল-আখদার
সুরত আ'রাফ  ভয়েস বান্দার বেলাইলা
বান্দার বেলাইলা
সুরত আ'রাফ  ভয়েস খালিদ গালিলি
খালিদ গালিলি
সুরত আ'রাফ  ভয়েস হাতেম ফরিদ আল ওয়ার
হাতেম ফরিদ আল ওয়ার
সুরত আ'রাফ  ভয়েস খলিফা আল টুনাইজি
খলিফা আল টুনাইজি
সুরত আ'রাফ  ভয়েস সাদ আল-গামদি
সাদ আল-গামদি
সুরত আ'রাফ  ভয়েস সৌদ আল-শুরাইম
সৌদ আল-শুরাইম
সুরত আ'রাফ  ভয়েস সালাহ আবু খাতর
সালাহ বুখাতীর
সুরত আ'রাফ  ভয়েস আবদুল বাসিত আব্দুল সামাদ
আবদ এল বাসেট
সুরত আ'রাফ  ভয়েস আবদুল রশিদ সুফি
আবদুল রশিদ সুফি
সুরত আ'রাফ  ভয়েস আব্দুল্লাহ্ বাস্‌ফার
আব্দুল্লাহ্ বাস্‌ফার
সুরত আ'রাফ  ভয়েস আবদুল্লাহ আওওয়াদ আল-জুহানী
আবদুল্লাহ আল-জুহানী
সুরত আ'রাফ  ভয়েস আলী আল-হুদায়েফি
আলী আল-হুদায়েফি
সুরত আ'রাফ  ভয়েস আলী জাবের
আলী জাবের
সুরত আ'রাফ  ভয়েস ফারেস আব্বাদ
ফারেস আব্বাদ
সুরত আ'রাফ  ভয়েস মাহের আলমাইকুলই
মাহের আলমাইকুলই
সুরত আ'রাফ  ভয়েস মোহাম্মদ আইয়ুব
মোহাম্মদ আইয়ুব
সুরত আ'রাফ  ভয়েস মুহাম্মদ আল-মুহাইসনি
মুহাম্মদ আল-মুহাইসনি
সুরত আ'রাফ  ভয়েস মুহাম্মাদ জিব্রীল
মুহাম্মাদ জিব্রীল
সুরত আ'রাফ  ভয়েস মুহাম্মদ সিদ্দিক আল মিনশাবি
আল-মিনশাবি
সুরত আ'রাফ  ভয়েস আল হোসারি
আল হোসারি
সুরত আ'রাফ  ভয়েস আল-আফসী
মিশারী আল-আফসী
সুরত আ'রাফ  ভয়েস নাসের আল কাতামি
নাসের আল কাতামি
সুরত আ'রাফ  ভয়েস ইয়াসের আল-দোসারি
ইয়াসের আল-দোসারি


Monday, November 18, 2024

Please remember us in your sincere prayers