কোরান সূরা ক্বাসাস আয়াত 32 তাফসীর

  1. Mokhtasar
  2. Ahsanul Bayan
  3. AbuBakr Zakaria
  4. Ibn Kathir
Surah Qasas ayat 32 Bangla tafsir - তাফসীর ইবনে কাসীর - Tafsir Ahsanul Bayan তাফসীরে আহসানুল বায়ান - Tafsir Abu Bakr Zakaria bangla কিং ফাহাদ কুরআন প্রিন্টিং কমপ্লেক্স - বাংলা ভাষায় নোবেল কোরআনের অর্থের অনুবাদ উর্দু ভাষা ও ইংরেজি ভাষা & তাফসীর ইবনে কাসীর : সূরা ক্বাসাস আয়াত 32 আরবি পাঠে(Qasas).
  
   

﴿اسْلُكْ يَدَكَ فِي جَيْبِكَ تَخْرُجْ بَيْضَاءَ مِنْ غَيْرِ سُوءٍ وَاضْمُمْ إِلَيْكَ جَنَاحَكَ مِنَ الرَّهْبِ ۖ فَذَانِكَ بُرْهَانَانِ مِن رَّبِّكَ إِلَىٰ فِرْعَوْنَ وَمَلَئِهِ ۚ إِنَّهُمْ كَانُوا قَوْمًا فَاسِقِينَ﴾
[ القصص: 32]

তোমার হাত বগলে রাখ। তা বের হয়ে আসবে নিরাময় উজ্জ্বল হয়ে এবং ভয় হেতু তোমার হাত তোমার উপর চেপে ধর। এই দু’টি ফেরাউন ও তার পরিষদবর্গের প্রতি তোমার পালনকর্তার তরফ থেকে প্রমাণ। নিশ্চয় তারা পাপাচারী সম্প্রদায়। [সূরা ক্বাসাস: 32]

Surah Al-Qasas in Bangla

জহুরুল হক সূরা বাংলা Surah Qasas ayat 32


''তোমার হাত তোমার পকেটে ঢোকাও, এটি বেরিয়ে আসবে সাদা হয়ে কোনো দোষত্রুটি ছাড়া, আর তোমার পাখনা তোমার প্রতি চেপে ধর ভয়ের থেকে। সুতরাং এ দুটি হচ্ছে তোমার প্রভুর কাছ থেকে ফিরআউন ও তার প্রধানদের কাছে দুই প্রমাণ। নিঃসন্দেহ তারা হচ্ছে সীমালংঘনকারী জাতি।’’


Tafsir Mokhtasar Bangla


৩২. আর আপনি নিজের ডান হাতটিকে গলার দিককার জামার ফাঁকা দিয়ে ঢুকান দেখবেন তা কুষ্ঠ রোগ ব্যতীত এমনিতেই সাদা হয়ে বেরিয়ে আসবে। ফলে মূসা ( আলাইহিস-সালাম ) হাতটিকে সেখানে প্রবেশ করালে তা বরফের ন্যায় সাদা হয়ে বেরিয়ে আসে। আর আপনি নিজ হাতটিকে শরীরের সাথে লাগিয়ে রাখুন যাতে আপনার ভয় কেটে যায়। ফলে মূসা ( আলাইহিস-সালাম ) হাতটিকে শরীরের সাথে লাগিয়ে রাখলে তাঁর ভয়টুকু কেটে যায়। বস্তুতঃ উল্লিখিত এ দু’টি জিনিস তথা লাঠি ও হাত সত্যিই আপনার প্রতিপালকের পক্ষ থেকে ফিরআউন ও তার সম্প্রদায়ের নেতৃস্থানীয়দের নিকট পাঠানোর প্রমাণ স্বরূপ। নিশ্চয়ই তারা কুফরি ও গুনাহে লিপ্ত হওয়ার মাধ্যমে আল্লাহর আনুগত্য থেকে বেরিয়ে আসা একটি সম্প্রদায়।

Tafsir Ahsanul Bayan তাফসীরে আহসানুল বায়ান


তোমার হাত নিজ জামার বুকের উন্মুক্ত অংশে প্রবেশ করাও, তা নির্মল উজ্জ্বল হয়ে বের হয়ে আসবে।[১] ভয় দূর করবার জন্য তোমার হাতকে বুকের উপর চেপে ধর।[২] এ দুটি ফিরআউন ও তার পারিষদবর্গের জন্য তোমার প্রতিপালক-প্রদত্ত প্রমাণ। ওরা অবশ্যই সত্যত্যাগী সম্প্রদায়।’ [৩] [১] يَدٌ بَيضَاء ( উজ্জ্বল হাত ) এটি ছিল দ্বিতীয় মু'জিযা, যা তাঁকে দান করা হয়েছিল। [২] লাঠি সাপ হয়ে যাওয়ার ফলে মূসা ( আঃ )-এর মনে যে ভয় সঞ্চারিত হয়েছিল তা দূর করার এক পদ্ধতি বলে দেওয়া হল। নিজের বাজু ( হাত ) শরীরে রেখে নাও, তাতে ভয় দূর হয়ে যাবে। কোন কোন মুফাসসির বলেন, এটি সকল মানুষ ও সকল প্রকার ভয় দূর করার জন্য প্রযোজ্য। যখনই কেউ কোন কিছু হতে ভয় পাবে তখনই এ রকম করলে তার ভয় দূর হয়ে যাবে। ইমাম ইবনে কাসীর ( রঃ ) বলেন, যে কোন ব্যক্তি মূসা ( আঃ )-এর অনুকরণে ভয়ের সময় নিজ হাত হৃদয়ের উপর রাখলে তার হৃদয় হতে ভয় বিলকুল দূর হয়ে যাবে, নতুবা কমসে কম সে ভয় কিছু হাল্কা হবে -- ইন শাআল্লাহ। [৩] অর্থাৎ, ফিরআউন ও তার জাতির সামনে এই দুই মু'জিযা নিজের সত্যতার প্রমাণস্বরূপ পেশ কর। এরা আল্লাহর আনুগত্য হতে দূরে সরে গেছে এবং এরা আল্লাহর দ্বীন-বিরোধী।

Tafsir Abu Bakr Zakaria bangla কিং ফাহাদ কুরআন প্রিন্টিং কমপ্লেক্স


আপনার হাত আপনার বগলে রাখুন, এটা বের হয়ে আসবে শুভ্ৰ-সমুজ্জল নির্দোষ হয়ে। আর ভয় দূর করার জন্য আপনার দুহাত নিজের দিকে চেপে ধরুন। অতঃপর এ দু‘টি আপনার রব-এর দেয়া প্রমাণ, ফির‘আউন ও তার পরিষদবর্গের জন্য []। তারা তো ফাসেক সম্প্রদায়। [] এ মু‘জিযা দু’টি তখন মূসাকে দেখানোর কারণ তাকে ফির‘আউনের কাছে যে ভয়াবহ দায়িত্ব দিয়ে পাঠানো হচ্ছে সেখানে তিনি একেবারে খালি হাতে তার মুখোমুখি হবেন না বরং প্রচণ্ড শক্তিশালী অস্ত্ৰ নিয়ে যাবেন। এ দু’টি মু‘জিযাই ছিল অত্যন্ত সুস্পষ্ট। নবুওয়াতের পক্ষে বিরাট ও অকাট্য প্রমাণ। [ দেখুন, ইবন কাসীর ]

Tafsir ibn kathir bangla তাফসীর ইবনে কাসীর


২৯-৩২ নং আয়াতের তাফসীর পূর্বেই এটা বর্ণিত হয়েছে যে, হযরত মূসা ( আঃ ) দশ বছর পূর্ণ করেছিলেন। কুরআন কারীমের ( আরবি ) শব্দের দ্বারাও ঐদিকে ইঙ্গিত করা হয়েছে। এসব ব্যাপারে আল্লাহ তাআলাই সবচেয়ে ভাল জানেন। হযরত মুজাহিদ ( রঃ ) তো বলেন যে, এই দশ বছর এবং আরো দশ বছর তিনি পূর্ণ করেছিলেন। কুরআন কারীমের শব্দ দ্বারা আমরা এই দশ বছরই বুঝছি। এসব ব্যাপারে আল্লাহ তাআলাই সর্বাধিক সঠিক জ্ঞানের অধিকারী। হযরত মূসা ( আঃ )-এর মনে খেয়াল ও আগ্রহ জাগে যে, তিনি চুপে চুপে স্বদেশে চলে যাবেন এবং নিজের আত্মীয়-স্বজনের সাথে মিলিত হবেন। তাই তিনি স্বীয় স্ত্রী ও নিজের বকরীগুলো সাথে নিয়ে মাদইয়ান হতে মিসরের পথে যাত্রা শুরু করেন। রাত্রে বৃষ্টি বর্ষণ শুরু হয় এবং ঠাণ্ডা বাতাস বইতে থাকে। চতুর্দিক অন্ধকারে ছেয়ে যায়। তিনি বারবার প্রদীপ জ্বালানোর চেষ্টা করলেন কিন্তু কোনক্রমেই আলো জ্বালাতে পারলেন না। তিনি খুবই বিস্মিত ও হতবাক হয়ে গেলেন। ইতিমধ্যে তিনি কিছু দূরে আগুন জ্বলতে দেখতে পেলেন। তাই তিনি স্বীয় পরিজনকে বললেনঃ “ তোমরা এখানে অপেক্ষা কর । ওখানে আগুন জুলতে দেখা যাচ্ছে। আমি ওখানে যাচ্ছি। সেখানে যদি কেউ থেকে থাকে তবে আমি তার কাছে রাস্তা জেনে নেবো, যেহেতু আমরা পথ ভুল করেছি এবং সেখান হতে কিছু আগুন নিয়ে আসবো যাতে তোমরা আগুন পোহাতে পার।”যখন তিনি সেখানে পৌঁছেন তখন ঐ উপত্যকার ডান দিকের পশ্চিমা পাহাড় হতে শব্দ শুনতে পান। যেমন কুরআন কারীমের অন্য আয়াতে রয়েছেঃ ( আরবি ) ( ২৮: ৪৪ )-এর দ্বারা জানা যাচ্ছে যে, হযরত মূসা ( আঃ ) আগুনের উদ্দেশ্যে কিবলার দিকে গিয়েছিলেন এবং মাগরীবের পাহাড়টি তাঁর ডান দিকে ছিল। এক সবুজ-শ্যামল গাছে আগুন দেখা যাচ্ছিল। যা পাহাড় সংলগ্ন মাঠে অবস্থিত ছিল। তিনি সেখানে গিয়ে এ অবস্থা দেখে হতভম্ব হয়ে পড়েন যে, সবুজ-শ্যামল গাছ হতে অগ্নিশিখা বের হচ্ছে! অথচ কোন জিনিসে আগুন জ্বলতে দেখা যাচ্ছে না।!হযরত আবদুল্লাহ ( রাঃ ) বলেনঃ হযরত মূসা ( আঃ )-এর নিকট যে গাছ হতে শব্দ এসেছিল আমি ঐ গাছটি দেখেছি । ওটা ডালে-পাতায় ভরা সবুজ-শ্যামল গাছ। গাছটি উজ্জ্বলতায় ঝলমল করছিল।” কেউ কেউ বলেন যে, ওটা আওসাজ বৃক্ষ। তাঁর লাঠিও ঐ গাছেরই ছিল। হযরত মূসা ( আঃ ) শুনতে পেলেন যে, শব্দ আসছেঃ “ হে মূসা ( আঃ )! আমিই আল্লাহ, জগতসমূহের প্রতিপালক । আমি যা ইচ্ছা করি তাই করতে পারি। আমি ছাড়া ইবাদতের যোগ্য কেউ নেই। আমি ব্যতীত প্রতিপালকও কেউ নেই। আমি এক ও অদ্বিতীয়। আমি অতুলনীয়। আমার কোন অংশীদার নেই। আমার সত্তায়, আমার গুণাবলীতে, আমার কাজে এবং আমার কথায় আমার কোন শরীক ও সঙ্গী-সাথী নেই। সর্বদিক দিয়েই আমি পবিত্র। আমার কোন লয় ও ক্ষয় নেই।” এই শব্দে তাঁকে আরো বলা হলোঃ “ তুমি তোমার যষ্টিটি নিক্ষেপ কর এবং আমার ক্ষমতা তুমি স্বচক্ষে দেখে নাও ।” অন্য আয়াতে রয়েছেঃ ( আরবি )অর্থাৎ “ হে মূসা ( আঃ )! তোমার দক্ষিণ হস্তে ওটা কি? সে বললোঃ ওটা আমার লাঠি; আমি এতে ভর দিই এবং এটা দ্বারা আঘাত করে আমি আমার মেষপালের জন্যে বৃক্ষপত্র ফেলে থাকি এবং এটা আমার অন্যান্য কাজেও লাগে ।( ২০১৭-১৮ ) অর্থ হলো এই যে, তোমার যে লাঠিটি তুমি চেনো, অর্থাৎ তুমি ওটাকে নিক্ষেপ কর।'( আরবি ) অর্থাৎ “ অতঃপর ওটা নিক্ষেপ করলো, সাথে সাথে ওটা সাপ হয়ে ছুটতে লাগলো ।( ২০:২০ ) এটা ঐ বিষয়েরই প্রমাণ ছিল যে, শব্দকারী প্রকৃতপক্ষে আল্লাহ তা'আলাই বটে। যিনি ব্যাপক ক্ষমতার অধিকারী। তিনি যে জিনিসকে যা বলে দেন তা টুলবার নয়। সূরায়ে তোয়া-হা-এর তাফসীরে এর বর্ণনা গত হয়েছে।এখানে মহামহিমান্বিত আল্লাহ বলেনঃ “ যখন সে ওকে সর্পের ন্যায় ছুটাছুটি করতে দেখলো তখন পিছনের দিকে ছুটতে লাগলো এবং পিছনের দিকে ফিরেও তাকালো না । তখন আল্লাহ তা'আলার পক্ষ থেকে শব্দ আসলোঃ “ হে মূসা ( আঃ )! সামনে এসো, ভয় করো না; তুমি তো নিরাপদ । এ শব্দ শুনে হযরত মূসা ( আঃ )-এর ভয় কেটে গেল। তিনি নির্ভয়ে শান্তভাবে নিজের স্থানে এসে আদবের সাথে দাড়িয়ে গেলেন। এই মু'জিযা দান করার পর আল্লাহ তা'আলা তাঁকে বলেনঃ “ তোমার হাত তোমার বগলে রাখো, এটা বের হয়ে আসবে শুভ্র সমুজ্জ্বল নিদোষ হয়ে ।” এরপর আল্লাহ তা'আলা বলেনঃ ‘ভয় দূর করবার জন্যে তোমার হস্তদ্বয় নিজের দিকে চেপে ধর। যে ব্যক্তি ভয় ও সন্ত্রাসের সময় আল্লাহর এই নির্দেশ অনুযায়ী স্বীয় হাতখানা বুকের উপর রাখবে, ইনশাআল্লাহ তার ভয় দূর হয়ে যাবে।হযরত মুজাহিদ ( রঃ ) বলেন যে, প্রথম প্রথম হযরত মূসা ( আঃ ) ফিরাউনকে। খুব ভয় করতেন। যখন তিনি তাকে দেখতেন তখন নিম্নের দু'আটি পাঠ করতেনঃ ( আরবি )অর্থাৎ “ হে আল্লাহ! আমি আপনাকে তার মুকাবিলায় রাখছি এবং তার অনিষ্ট হতে আপনার আশ্রয় প্রার্থনা করছি ।” তখন আল্লাহ তাআলা তার অন্তর হতে ফিরাউনের ভয় দূর করে দেন এবং ফিরাউনের অন্তরে তার ভয় প্রবেশ করিয়ে দেন। অবস্থা এমন দাঁড়ালো যে, যখনই ফিরাউন হযরত মূসা ( আঃ )-কে দেখতে তখনই গাধার মত সে প্রস্রাব করে ফেলতো।এরপর মহামহিমান্বিত আল্লাহ হযরত মূসা ( আঃ )-কে বলেনঃ এ দুটি মু'জিযা অর্থাৎ লাঠি ও উজ্জ্বল হাত নিয়ে ফিরাউন ও তার লোকদের নিকট গমন কর এবং দলীল হিসেবে তার সামনে এ মু'জিযাগুলো পেশ কর এবং ঐ পাপাচারদেরকে আল্লাহর পথ প্রদর্শন কর।

সূরা ক্বাসাস আয়াত 32 সূরা

اسلك يدك في جيبك تخرج بيضاء من غير سوء واضمم إليك جناحك من الرهب فذانك برهانان من ربك إلى فرعون وملئه إنهم كانوا قوما فاسقين

سورة: القصص - آية: ( 32 )  - جزء: ( 20 )  -  صفحة: ( 389 )


English Türkçe Indonesia
Русский Français فارسی
تفسير Urdu اعراب

বাংলায় পবিত্র কুরআনের আয়াত

  1. হে ঈমানদারগণ! আল্লাহকে যেমন ভয় করা উচিৎ ঠিক তেমনিভাবে ভয় করতে থাক। এবং অবশ্যই মুসলমান
  2. নিশ্চয় জাহান্নাম গুরুতর বিপদসমূহের অন্যতম,
  3. বস্তুতঃ আমি একমাত্র এই উদ্দেশ্যেই রসূল প্রেরণ করেছি, যাতে আল্লাহর নির্দেশানুযায়ী তাঁদের আদেশ-নিষেধ মান্য করা
  4. যে, তুমি (মূসাকে) সিন্দুকে রাখ, অতঃপর তা দরিয়ায় ভাসিয়ে দাও, অতঃপর দরিয়া তাকে তীরে ঠেলে
  5. তাদের জন্যে উপর দিক থেকে এবং নীচের দিক থেকে আগুনের মেঘমালা থাকবে। এ শাস্তি দ্বারা
  6. মেঘবিস্তৃতকারী বায়ুর শপথ
  7. তারা যখনই যন্ত্রনায় অতিষ্ঠ হয়ে জাহান্নাম থেকে বের হতে চাইবে, তখনই তাদেরকে তাতে ফিরিয়ে দেয়া
  8. আল্লাহ ইচ্ছা করলে তোমাদের সবাইকে এক জাতি করে দিতে পারতেন, কিন্তু তিনি যাকে ইচ্ছা বিপথগামী
  9. তোমরা জেনে রাখ তোমাদের মধ্যে আল্লাহর রসূল রয়েছেন। তিনি যদি অনেক বিষয়ে তোমাদের আবদার মেনে
  10. বলা হবে, তোমরা জাহান্নামের দরজা দিয়ে প্রবেশ কর, সেখানে চিরকাল অবস্থানের জন্যে। কত নিকৃষ্ট অহংকারীদের

বাংলায় কোরআনের সূরা পড়ুন :

সুরত আল বাক্বারাহ্ আলে ইমরান সুরত আন-নিসা
সুরত আল-মায়েদাহ্ সুরত ইউসুফ সুরত ইব্রাহীম
সুরত আল-হিজর সুরত আল-কাহফ সুরত মারইয়াম
সুরত আল-হাজ্জ সুরত আল-ক্বাসাস আল-‘আনকাবূত
সুরত আস-সাজদা সুরত ইয়াসীন সুরত আদ-দুখান
সুরত আল-ফাতহ সুরত আল-হুজুরাত সুরত ক্বাফ
সুরত আন-নাজম সুরত আর-রাহমান সুরত আল-ওয়াক্বি‘আহ
সুরত আল-হাশর সুরত আল-মুলক সুরত আল-হাক্কাহ্
সুরত আল-ইনশিক্বাক সুরত আল-আ‘লা সুরত আল-গাশিয়াহ্

সবচেয়ে বিখ্যাত কোরআন তেলাওয়াতকারীদের কণ্ঠে সূরা ক্বাসাস ডাউনলোড করুন:

সূরা Qasas mp3 : উচ্চ মানের সাথে সম্পূর্ণ অধ্যায়টি Qasas শুনতে এবং ডাউনলোড করতে আবৃত্তিকারকে বেছে নিন
সুরত ক্বাসাস  ভয়েস আহমেদ আল-আজমি
আহমেদ আল-আজমি
সুরত ক্বাসাস  ভয়েস ইব্রাহীম আল-আখদার
ইব্রাহীম আল-আখদার
সুরত ক্বাসাস  ভয়েস বান্দার বেলাইলা
বান্দার বেলাইলা
সুরত ক্বাসাস  ভয়েস খালিদ গালিলি
খালিদ গালিলি
সুরত ক্বাসাস  ভয়েস হাতেম ফরিদ আল ওয়ার
হাতেম ফরিদ আল ওয়ার
সুরত ক্বাসাস  ভয়েস খলিফা আল টুনাইজি
খলিফা আল টুনাইজি
সুরত ক্বাসাস  ভয়েস সাদ আল-গামদি
সাদ আল-গামদি
সুরত ক্বাসাস  ভয়েস সৌদ আল-শুরাইম
সৌদ আল-শুরাইম
সুরত ক্বাসাস  ভয়েস সালাহ আবু খাতর
সালাহ বুখাতীর
সুরত ক্বাসাস  ভয়েস আবদুল বাসিত আব্দুল সামাদ
আবদ এল বাসেট
সুরত ক্বাসাস  ভয়েস আবদুল রশিদ সুফি
আবদুল রশিদ সুফি
সুরত ক্বাসাস  ভয়েস আব্দুল্লাহ্ বাস্‌ফার
আব্দুল্লাহ্ বাস্‌ফার
সুরত ক্বাসাস  ভয়েস আবদুল্লাহ আওওয়াদ আল-জুহানী
আবদুল্লাহ আল-জুহানী
সুরত ক্বাসাস  ভয়েস আলী আল-হুদায়েফি
আলী আল-হুদায়েফি
সুরত ক্বাসাস  ভয়েস আলী জাবের
আলী জাবের
সুরত ক্বাসাস  ভয়েস ফারেস আব্বাদ
ফারেস আব্বাদ
সুরত ক্বাসাস  ভয়েস মাহের আলমাইকুলই
মাহের আলমাইকুলই
সুরত ক্বাসাস  ভয়েস মোহাম্মদ আইয়ুব
মোহাম্মদ আইয়ুব
সুরত ক্বাসাস  ভয়েস মুহাম্মদ আল-মুহাইসনি
মুহাম্মদ আল-মুহাইসনি
সুরত ক্বাসাস  ভয়েস মুহাম্মাদ জিব্রীল
মুহাম্মাদ জিব্রীল
সুরত ক্বাসাস  ভয়েস মুহাম্মদ সিদ্দিক আল মিনশাবি
আল-মিনশাবি
সুরত ক্বাসাস  ভয়েস আল হোসারি
আল হোসারি
সুরত ক্বাসাস  ভয়েস আল-আফসী
মিশারী আল-আফসী
সুরত ক্বাসাস  ভয়েস নাসের আল কাতামি
নাসের আল কাতামি
সুরত ক্বাসাস  ভয়েস ইয়াসের আল-দোসারি
ইয়াসের আল-দোসারি


Monday, November 18, 2024

Please remember us in your sincere prayers