কোরান সূরা ইবরাহীম আয়াত 4 তাফসীর

  1. Mokhtasar
  2. Ahsanul Bayan
  3. AbuBakr Zakaria
  4. Ibn Kathir
Surah Ibrahim ayat 4 Bangla tafsir - তাফসীর ইবনে কাসীর - Tafsir Ahsanul Bayan তাফসীরে আহসানুল বায়ান - Tafsir Abu Bakr Zakaria bangla কিং ফাহাদ কুরআন প্রিন্টিং কমপ্লেক্স - বাংলা ভাষায় নোবেল কোরআনের অর্থের অনুবাদ উর্দু ভাষা ও ইংরেজি ভাষা & তাফসীর ইবনে কাসীর : সূরা ইবরাহীম আয়াত 4 আরবি পাঠে(Ibrahim).
  
   

﴿وَمَا أَرْسَلْنَا مِن رَّسُولٍ إِلَّا بِلِسَانِ قَوْمِهِ لِيُبَيِّنَ لَهُمْ ۖ فَيُضِلُّ اللَّهُ مَن يَشَاءُ وَيَهْدِي مَن يَشَاءُ ۚ وَهُوَ الْعَزِيزُ الْحَكِيمُ﴾
[ إبراهيم: 4]

আমি সব পয়গম্বরকেই তাদের স্বজাতির ভাষাভাষী করেই প্রেরণ করেছি, যাতে তাদেরকে পরিষ্কার বোঝাতে পারে। অতঃপর আল্লাহ যাকে ইচ্ছা, পথঃভ্রষ্ট করেন এবং যাকে ইচ্ছা সৎপথ প্রদর্শন করেন। তিনি পরাক্রান্ত, প্রজ্ঞাময়। [সূরা ইবরাহীম: 4]

Surah Ibrahim in Bangla

জহুরুল হক সূরা বাংলা Surah Ibrahim ayat 4


আর আমরা এমন কোনো রসূলকে পাঠাইনি তাঁর স্বজাতির ভাষা ব্যতীত, যেন তাদের জন্য তিনি সুস্পষ্ট করতে পারেন। তারপর আল্লাহ্ পথভ্রষ্ট হতে দেন যাকে তিনি ইচ্ছে করেন, আর যাকে ইচ্ছে করেন সৎপথে চালান। আর তিনিই তো মহাশক্তিশালী, পরমজ্ঞানী।


Tafsir Mokhtasar Bangla


৪. আমি যে কোন রাসূলকে তাঁর জাতির ভাষাভাষী করেই পাঠিয়েছি। যাতে আল্লাহর পক্ষ থেকে নিয়ে আসা বিধি-বিধান বুঝা তাদের জন্য সহজ হয়। আমি কোন রাসূলকে পাঠাইনি তাদেরকে আল্লাহর উপর ঈমান আনতে বাধ্য করার জন্য। কারণ, আল্লাহ যাকে চান তাঁর ইনসাফের ভিত্তিতেই তাকে পথভ্রষ্ট করেন আর যাকে চান তাঁর অনুগ্রহের ভিত্তিতেই হিদায়েতের তাওফীক দিয়ে থাকেন। তিনি পরাক্রমশালী। তাঁকে কেউ পরাজিত করতে পারে না। তিনি তাঁর সৃষ্টি ও পরিচালনায় প্রজ্ঞাময়।

Tafsir Ahsanul Bayan তাফসীরে আহসানুল বায়ান


আমি প্রত্যেক রসূলকেই তার স্বজাতির ভাষাভাষী করে পাঠিয়েছি তাদের নিকট পরিষ্কারভাবে ব্যাখ্যা করবার জন্য।[১] আল্লাহ যাকে ইচ্ছা বিভ্রান্ত করেন এবং যাকে ইচ্ছা সৎপথে পরিচালিত করেন। আর তিনি পরাক্রমশালী, প্রজ্ঞাময়। [২] [১] মহান আল্লাহ দুনিয়াবাসীর প্রতি এই অনুগ্রহ করলেন যে, তাদের হিদায়াতের জন্য কিতাব অবতীর্ণ করলেন এবং রসূলগণকে প্রেরণ করলেন এবং উক্ত অনুগ্রহকে এভাবে পরিপূর্ণতা দান করলেন যে, প্রত্যেক রসূলকে তাঁর স্বজাতির ভাষাভাষী করে প্রেরণ করলেন, যাতে হিদায়াতের রাস্তা বুঝতে কোন প্রকার জটিলতা না আসে। [২] কিন্তু উক্ত বর্ণনা ও ব্যাখ্যা সত্ত্বেও হিদায়াত সেই পাবে, যাকে আল্লাহ দিতে চাইবেন।

Tafsir Abu Bakr Zakaria bangla কিং ফাহাদ কুরআন প্রিন্টিং কমপ্লেক্স


আর আমরা প্রত্যেক রাসূলকে তাঁর স্বজাতির ভাষাভাষী [] করে পাঠিয়েছি [] তাদের কাছে পরিষ্কারভাবে ব্যাখ্যা করার জন্য [], অতঃপর আল্লাহ্‌ যাকে ইচ্ছে বিভ্রান্ত করেন এবং যাকে ইচ্ছে সৎপথে পরিচালিত করেন এবং তিনি পরাক্রমশালী, প্রজ্ঞাময় []। [] অর্থাৎ আল্লাহ্ যে সম্প্রদায়ের মধ্যে যে নবী পাঠিয়েছেন তার উপর তার ভাষায়ই নিজের বাণী নাযিল করেছেন। এর উদ্দেশ্য ছিল, সংশ্লিষ্ট সম্প্রদায় যেন নবীর কথা বুঝতে পারে এবং যা নাযিল হয়েছে তাও জানতে পারে। [ ইবন কাসীর ] যাতে করে পরবর্তী পর্যায়ে তারা এ ধরনের কোন ওজর পেশ করতে না পারে যে, আপনার পাঠানো শিক্ষা তো আমরা বুঝতে পারিনি কাজেই কেমন করে তার প্রতি ঈমান আনতে পারতাম। এ উদ্দেশ্যে কোন জাতিকে তার নিজের ভাষায়, যে ভাষা সে বোঝে, পয়গাম পৌঁছানো প্রয়োজন। [] আদম ‘আলাইহিস্ সালাম জগতে প্রথম মানুষ। তিনি তাকেই মানুষের জন্য সর্বপ্রথম নবী মনোনীত করেন। এরপর পৃথিবীর জনসংখ্যা যতই বৃদ্ধি পেয়েছে, আল্লাহ্ তা’আলার পক্ষ থেকে বিভিন্ন নবীর মাধ্যমে হেদায়াত ও পথ-প্রদর্শনের ব্যবস্থা ততই সম্প্রসারিত হয়েছে। প্রত্যেক যুগ ও জাতির অবস্থার উপযোগী বিধি-বিধান ও শরী’আত নাযিল হয়েছে। শেষ পর্যন্ত মানব জগতের ক্রমঃবিকাশ যখন পূর্ণত্বের স্তরে উপনীত হয়েছে, তখন সাইয়্যেদুল আউয়ালীন ওয়াল আখেরীন, ইমামুল আম্বিয়া মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম-কে সমগ্র বিশ্বের জন্য রাসূলরূপে প্রেরণ করা হয়েছে। তাকে যে গ্রন্থ ও শরী’আত দান করা হয়েছে, তাতে তাকে সমগ্র বিশ্ব এবং কেয়ামত পর্যন্ত সর্বকালের জন্য স্বয়ংসম্পূর্ণ করে দেয়া হয়েছে। এখানে এটা জানা আবশ্যক যে, এ আয়াতে যদিও বলা হয়েছে যে, আল্লাহ্ তা’আলা প্রত্যেক নবীকে তার জাতির কাছে পাঠিয়েছেন কিন্তু অন্য আয়াতে স্পষ্ট করে দিয়েছেন যে, আল্লাহ্ তা’আলা মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লামকে সমস্ত মানুষের জন্যই রাসূল করে পাঠিয়েছেন। কোন জাতির সাথে সুনির্দিষ্ট করে নয়। যেমন, আল্লাহ্ বলেন, “বলুন, ‘হে মানুষ! নিশ্চয় আমি তোমাদের সবার প্রতি আল্লাহ্র রাসূল” [ সূরা আল-আ’রাফঃ ১৫৮ ] আরও বলেন, “ কত বরকতময় তিনি! যিনি তাঁর বান্দার উপর ফুরকান নাযিল করেছেন, সৃষ্টিজগতের জন্য সতর্ককারী হতে ।” [ সূরা আল-ফুরকানঃ ১ ] আরও বলেন, “ আর আমরা তো আপনাকে সমগ্র মানুষের জন্যই সুসংবাদদাতা ও সতর্ককারীরূপে প্রেরণ করেছি” [ সূরা সাবাঃ ২৮ ] ইত্যাদি আয়াতসমূহ । যা থেকে প্রমাণিত হয় যে, মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লামের রিসালাত সমস্ত সৃষ্টিকুলের জন্য, প্রতিটি ভাষাভাষির জন্য। প্রতি ভাষাভাষির কাছে এ বাণী পৌঁছে দেয়া মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লামের কর্তব্য। [ আদওয়াউল বায়ান ] [] এ আয়াত এ প্রমাণ বহন করে যে, যা দিয়ে আল্লাহ্‌র কালাম ও তাঁর রাসূলের সুন্নাত স্পষ্টভাবে বুঝা যাবে, ততটুকু আরবী ভাষাজ্ঞান প্রয়োজন এবং আল্লাহ্‌র কাছেও প্রিয় বিষয়। কেননা এটা ব্যতীত আল্লাহ্‌র কাছে যা নাযিল হয়েছে তা জানা অসম্ভব। তবে যদি কেউ এমন হয় যে, তার সেটা শিক্ষা গ্রহণ করার প্রয়োজন পড়ে না যেমন ছোটকাল থেকে এটার উপর বড় হয়েছে এবং সেটা তার প্রকৃতিতে পরিণত হয়েছে তাহলে সেটা ভিন্ন কথা। কারণ, তখন সে আল্লাহ্‌ ও তাঁর রাসূলের বাণী থেকে দ্বীন ও শরী’আত গ্রহণ করতে সক্ষম হবে। যেমন সাহাবায়ে কিরাম গ্রহণ করতে সক্ষম হয়েছিলেন। [ সা’দী ] [] অর্থাৎ আমি মানুষের সুবিধার জন্য নবীগণকে তাদের ভাষায় প্রেরণ করেছি- যাতে নবীগণ আমার বিধি-বিধান উত্তমরূপে বুঝিয়ে দেন। কিন্তু হেদায়াত ও পথভ্রষ্টতা এরপরও মানুষের সাধ্যাধীন নয়। আল্লাহ্‌ তা’আলাই স্বীয় শক্তিবলে যাকে ইচ্ছা পথভ্রষ্টতায় রাখেন এবং যাকে ইচ্ছা হেদায়াত দেন। সমগ্র জাতি যে ভাষা বোঝে নবী সে ভাষায় তার সমগ্র প্রচার কার্য পরিচালনা ও উপদেশ দান করা সত্ত্বেও সবাই হেদায়াত লাভ করে না। কারণ কোন বাণী কেবলমাত্র সহজবোধ্য হলেই যে, সকল শ্রোতা তা মেনে নেবে এমন কোন কথা নেই। সঠিক পথের সন্ধান লাভ ও পথভ্রষ্ট হওয়ার মূল সূত্র রয়েছে আল্লাহ্‌র হাতে। তিনি যাকে চান নিজের বাণীর সাহায্যে সঠিক পথে পরিচালিত করেন এবং যার জন্য চান না সে হিদায়াত পায় না। আয়াতের শেষে আল্লাহ্‌র দু’টি মহান গুণের উল্লেখ করা হয়েছে, বলা হয়েছে, তিনি পরাক্রমশালী, প্রজ্ঞাবান। এ দু’টি গুণবাচক নাম এখানে উল্লেখ করার পিছনে বিশেষ উদ্দেশ্য রয়েছে। যার অর্থ, লোকেরা নিজে নিজেই সৎপথ লাভ করবে বা পথভ্রষ্ট হয়ে যাবে, এটা সম্ভব নয়। কোন যুক্তিসংগত কারণ ছাড়াই তিনি যাকে ইচ্ছা হেদায়াত দান করবেন এবং যাকে ইচ্ছা অযথা পথভ্রষ্ট করবেন এটা তাঁর রীতি নয়। কর্তৃত্বশীল ও বিজয়ী হওয়ার সাথে সাথে তিনি জ্ঞানী এবং প্রজ্ঞও। তাঁর কাছ থেকে কোন ব্যক্তি যুক্তিসংগত কারণেই হেদায়াত লাভ করে। আর যে ব্যক্তিকে সঠিক পথ থেকে বঞ্চিত করে ভ্রষ্টতার মধ্যে ছেড়ে দেয়া হয় সে নিজেই নিজের ভ্রষ্টতাপ্রীতির কারণে এহেন আচরণ লাভের অধিকারী হয়। [ দেখুন, সা’দী ]

Tafsir ibn kathir bangla তাফসীর ইবনে কাসীর


এটা আল্লাহ তাআলার অসীম মেহেরবানী যে, তিনি প্রত্যেক নবীকে তাঁর কওমের ভাষাভাষী করে পাঠিয়েছেন। যাতে বুঝতে ও বুঝাতে সহজ হয়। হযরত আবু যার ( রাঃ ) হতে বর্ণিত আছে যে, রাসুলুল্লাহ ( সঃ ) বলেছেনঃ “ মহামহিমান্বিত আল্লাহ প্রত্যেক নবীকে তাঁর কওমের ভাষাভাষী করে প্রেরণ করেছেন । সুতরাং তাদের উপর সত্য তো উদভাসিত হয়েই যায়, কিন্তু হিদায়াত ও গুমরাহী আল্লাহ তাআলার পক্ষ থেকেই হয়ে থাকে। তাঁর ইচ্ছার বিরুদ্ধে কোন কাজ হতে পারে না। তিনি জয়যুক্ত। তাঁর প্রতিটি কাজ নিপুণতায় পরিপূর্ণ। পথভ্রষ্ট সেই হয় যে ওর যোগ্য। আবার হিদায়াত লাভ সেই করে যে ওর উপযুক্ত পাত্র। যেহেতু প্রত্যেক নবী শুধুমাত্র নিজ নিজ কওমের নিকট প্রেরিত হতেন, সেহেতু তিনি তাঁর কওমের ভাষাতেই কিতাব লাভ করতেন এবং তিনিও সেই ভাষারই লোক হতেন। কিন্তু হযরত মুহাম্মদ ( সঃ ) ইবনু আবদুল্লাহর রিসালত ছিল সাধারণ। তিনি ছিলেন সারা দুনিয়ার সমস্ত কওমের জন্যে রাসূল। যেমন হযরত জাবির ( রাঃ ) হতে বর্ণিত আছে যে, রাসূলুল্লাহ ( সঃ ) বলেছেনঃ “ আমাকে এমন পাঁচটি জিনিস দেয়া হয়েছে ।যেগুলি আমার পূর্ববর্তী নবীদের কাউকেও দেয়া হয়নি। ১.
আমাকে এক মাসের পথের দূরত্বের প্রভাব দ্বারা সাহায্য করা হয়েছে। ( এক মাসের পথের দূরত্ব থেকে শত্রুরা আমার নামে ভীত সন্ত্রস্ত হয়ে পড়ে ) । ২, আমার জন্যে ( সমস্ত ) যমীনকে সিজদা’র স্থান ও পবিত্র বানানো হয়েছে। ৩.
আমার জন্যে গনীমতের মালকে হালাল করা হয়েছে, যা আমার পূর্বে কারো জন্যে হালাল ছিল না। ৪.
আমার জন্যে শাফায়াত করার অনুমতি রয়েছে। ৫.
প্রত্যেক নবীকে শুধুমাত্র তাঁর কওমের নিকট প্রেরণ করা হয়েছিল। আর আমি সমস্ত মানুষের নিকট প্রেরিত হয়েছি। ( এ হাদীসটি সহীহ বুখারীও সহীহ মুসলিমে বর্ণিত হয়েছে )এর আরো বহু সাক্ষ্য প্রমাণ রয়েছে। আল্লাহ তাআলা এখানে ঘোষণা করেনঃ “ হে নবী ( সঃ )! তুমি বলে দাওঃ হে জনমণ্ডলী! আমি তোমাদের সকলের নিকট রাসূলরূপে প্রেরিত হয়েছি ।

সূরা ইবরাহীম আয়াত 4 সূরা

وما أرسلنا من رسول إلا بلسان قومه ليبين لهم فيضل الله من يشاء ويهدي من يشاء وهو العزيز الحكيم

سورة: إبراهيم - آية: ( 4 )  - جزء: ( 13 )  -  صفحة: ( 255 )


English Türkçe Indonesia
Русский Français فارسی
تفسير Urdu اعراب

বাংলায় পবিত্র কুরআনের আয়াত

  1. অতঃপর তিনি সেখান থেকে ভীত অবস্থায় বের হয়ে পড়লেন পথ দেখতে দেখতে। তিনি বললেন, হে
  2. আপনি আপনার পালনকর্তার নির্দেশের অপেক্ষায় সবর করুন। আপনি আমার দৃষ্টির সামনে আছেন এবং আপনি আপনার
  3. এবং তোমরাও অপেক্ষা করে থাক, আমরাও অপেক্ষায় রইলাম।
  4. সে বললঃ হে আমার পালনকর্তা আমার অস্থি বয়স-ভারাবনত হয়েছে; বার্ধক্যে মস্তক সুশুভ্র হয়েছে; হে আমার
  5. যে লোক রসূলের হুকুম মান্য করবে সে আল্লাহরই হুকুম মান্য করল। আর যে লোক বিমুখতা
  6. এবং পূর্ণ পানপাত্র।
  7. এবং আকাশের প্রতি লক্ষ্য করে না যে, তা কিভাবে উচ্চ করা হয়েছে?
  8. ঊর্ধ্ব জগৎ সম্পর্কে আমার কোন জ্ঞান ছিল না যখন ফেরেশতারা কথাবার্তা বলছিল।
  9. আল্লাহ বলবেনঃ তোমাদের পূর্বে জিন ও মানবের যেসব সম্প্রদায় চলে গেছে, তাদের সাথে তোমরাও দোযখে
  10. নিশ্চয় তোমাদের মাবুদ এক।

বাংলায় কোরআনের সূরা পড়ুন :

সুরত আল বাক্বারাহ্ আলে ইমরান সুরত আন-নিসা
সুরত আল-মায়েদাহ্ সুরত ইউসুফ সুরত ইব্রাহীম
সুরত আল-হিজর সুরত আল-কাহফ সুরত মারইয়াম
সুরত আল-হাজ্জ সুরত আল-ক্বাসাস আল-‘আনকাবূত
সুরত আস-সাজদা সুরত ইয়াসীন সুরত আদ-দুখান
সুরত আল-ফাতহ সুরত আল-হুজুরাত সুরত ক্বাফ
সুরত আন-নাজম সুরত আর-রাহমান সুরত আল-ওয়াক্বি‘আহ
সুরত আল-হাশর সুরত আল-মুলক সুরত আল-হাক্কাহ্
সুরত আল-ইনশিক্বাক সুরত আল-আ‘লা সুরত আল-গাশিয়াহ্

সবচেয়ে বিখ্যাত কোরআন তেলাওয়াতকারীদের কণ্ঠে সূরা ইবরাহীম ডাউনলোড করুন:

সূরা Ibrahim mp3 : উচ্চ মানের সাথে সম্পূর্ণ অধ্যায়টি Ibrahim শুনতে এবং ডাউনলোড করতে আবৃত্তিকারকে বেছে নিন
সুরত ইবরাহীম  ভয়েস আহমেদ আল-আজমি
আহমেদ আল-আজমি
সুরত ইবরাহীম  ভয়েস ইব্রাহীম আল-আখদার
ইব্রাহীম আল-আখদার
সুরত ইবরাহীম  ভয়েস বান্দার বেলাইলা
বান্দার বেলাইলা
সুরত ইবরাহীম  ভয়েস খালিদ গালিলি
খালিদ গালিলি
সুরত ইবরাহীম  ভয়েস হাতেম ফরিদ আল ওয়ার
হাতেম ফরিদ আল ওয়ার
সুরত ইবরাহীম  ভয়েস খলিফা আল টুনাইজি
খলিফা আল টুনাইজি
সুরত ইবরাহীম  ভয়েস সাদ আল-গামদি
সাদ আল-গামদি
সুরত ইবরাহীম  ভয়েস সৌদ আল-শুরাইম
সৌদ আল-শুরাইম
সুরত ইবরাহীম  ভয়েস সালাহ আবু খাতর
সালাহ বুখাতীর
সুরত ইবরাহীম  ভয়েস আবদুল বাসিত আব্দুল সামাদ
আবদ এল বাসেট
সুরত ইবরাহীম  ভয়েস আবদুল রশিদ সুফি
আবদুল রশিদ সুফি
সুরত ইবরাহীম  ভয়েস আব্দুল্লাহ্ বাস্‌ফার
আব্দুল্লাহ্ বাস্‌ফার
সুরত ইবরাহীম  ভয়েস আবদুল্লাহ আওওয়াদ আল-জুহানী
আবদুল্লাহ আল-জুহানী
সুরত ইবরাহীম  ভয়েস আলী আল-হুদায়েফি
আলী আল-হুদায়েফি
সুরত ইবরাহীম  ভয়েস আলী জাবের
আলী জাবের
সুরত ইবরাহীম  ভয়েস ফারেস আব্বাদ
ফারেস আব্বাদ
সুরত ইবরাহীম  ভয়েস মাহের আলমাইকুলই
মাহের আলমাইকুলই
সুরত ইবরাহীম  ভয়েস মোহাম্মদ আইয়ুব
মোহাম্মদ আইয়ুব
সুরত ইবরাহীম  ভয়েস মুহাম্মদ আল-মুহাইসনি
মুহাম্মদ আল-মুহাইসনি
সুরত ইবরাহীম  ভয়েস মুহাম্মাদ জিব্রীল
মুহাম্মাদ জিব্রীল
সুরত ইবরাহীম  ভয়েস মুহাম্মদ সিদ্দিক আল মিনশাবি
আল-মিনশাবি
সুরত ইবরাহীম  ভয়েস আল হোসারি
আল হোসারি
সুরত ইবরাহীম  ভয়েস আল-আফসী
মিশারী আল-আফসী
সুরত ইবরাহীম  ভয়েস নাসের আল কাতামি
নাসের আল কাতামি
সুরত ইবরাহীম  ভয়েস ইয়াসের আল-দোসারি
ইয়াসের আল-দোসারি


Sunday, December 22, 2024

Please remember us in your sincere prayers