কোরান সূরা ইউসুফ আয়াত 5 তাফসীর

  1. Mokhtasar
  2. Ahsanul Bayan
  3. AbuBakr Zakaria
  4. Ibn Kathir
Surah Yusuf ayat 5 Bangla tafsir - তাফসীর ইবনে কাসীর - Tafsir Ahsanul Bayan তাফসীরে আহসানুল বায়ান - Tafsir Abu Bakr Zakaria bangla কিং ফাহাদ কুরআন প্রিন্টিং কমপ্লেক্স - বাংলা ভাষায় নোবেল কোরআনের অর্থের অনুবাদ উর্দু ভাষা ও ইংরেজি ভাষা & তাফসীর ইবনে কাসীর : সূরা ইউসুফ আয়াত 5 আরবি পাঠে(Yusuf).
  
   

﴿قَالَ يَا بُنَيَّ لَا تَقْصُصْ رُؤْيَاكَ عَلَىٰ إِخْوَتِكَ فَيَكِيدُوا لَكَ كَيْدًا ۖ إِنَّ الشَّيْطَانَ لِلْإِنسَانِ عَدُوٌّ مُّبِينٌ﴾
[ يوسف: 5]

তিনি বললেনঃ বৎস, তোমার ভাইদের সামনে এ স্বপ্ন বর্ণনা করো না। তাহলে তারা তোমার বিরুদ্ধে চক্রান্ত করবে। নিশ্চয় শয়তান মানুষের প্রকাশ্য। [সূরা ইউসুফ: 5]

Surah Yusuf in Bangla

জহুরুল হক সূরা বাংলা Surah Yusuf ayat 5


তিনি বললেন, ''হে আমার পুত্র! তোমার স্বপ্ন তোমার ভাইদের কাছে বর্ণনা কর না পাছে তারা তোমার বিরুদ্ধে কোনো চক্রান্তের ফন্দি আঁটে। নিঃসন্দেহ শয়তান মানুষের জন্য প্রকাশ্য শত্রু।


Tafsir Mokhtasar Bangla


৫. ইয়াক‚ব ( আলাইস-সালাম ) তাঁর পুত্র ইউসুফ ( আলাইস-সালাম ) কে বললেন: হে আমার পুত্র! তোমার স্বপ্নের কথা তোমার ভাইদের কাছে বর্ণনা করো না। কেননা তারা সে স্বপ্নের মর্ম উপলব্ধি করে হিংসাবশতঃ তোমার বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করবে। শয়তান অবশ্যই মানুষের জন্য প্রকাশ্য শত্রæ।

Tafsir Ahsanul Bayan তাফসীরে আহসানুল বায়ান


( পিতা ইয়াকূব ) বলল, ‘হে আমার পুত্র! তোমার স্বপ্ন-বৃত্তান্ত তোমার ভাইদের নিকট বর্ণনা করো না, করলে তারা তোমার বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করবে।[১] শয়তান তো মানুষের প্রকাশ্য শত্রু।[২] [১] ইয়াকূব ( আঃ ) সপ্ন শুনে অনুমান করলেন যে, তাঁর এই পুত্র মহা সম্মানের অধিকারী হবে। ফলে তিনি ভয় করছিলেন যে, এই স্বপ্ন শুনে তাঁর অন্য ভাইরাও তাঁর মর্যাদার কথা বুঝতে পেরে তাঁর কোন ক্ষতি না করে বসে। তাই তিনি এই স্বপ্নের কথা বর্ণনা করতে নিষেধ করলেন। [২] তিনি ভাইদের চক্রান্তের কারণও বলে দিলেন যে, শয়তান যেহেতু মানুষের চিরশত্রু সেহেতু সে মানুষকে ভ্রষ্ট ও হিংসা-বিদ্বেষে নিমজ্জিত করার সর্বদা সুযোগ খোঁজে। বলা বাহুল্য, এটা শয়তানের জন্য একটি সুবর্ণ সুযোগ ছিল যে, ইউসুফ ( আঃ )-এর বিরুদ্ধে ভাইদের মনে হিংসা ও বিদ্বেষের আগুন জ্বালিয়ে দেয়। যেমন পরে সত্য সত্যই সে তাই করেছিল এবং ইয়াকূব ( আঃ )-এর আশঙ্কা সঠিক প্রমাণিত হয়েছিল।

Tafsir Abu Bakr Zakaria bangla কিং ফাহাদ কুরআন প্রিন্টিং কমপ্লেক্স


তিনি বললেন, ‘হে আমার বৎস ! তোমার স্বপ্নের কথা তোমার ভাইদের কাছে বলো না [] ; বললে তাঁরা তোমার বিরুদ্ধে গভীর ষড়যন্ত্র করবে []। শয়তান তো মানুষের প্রকাশ্য শত্রু []। [] আয়াতে ইয়াকুব ‘আলাইহিস সালাম ইউসুফ আলাইহিস সালাম-কে স্বীয় স্বপ্ন ভাইদের কাছে বর্ণনা করতে নিষেধ করেছেন। এতে বোঝা যায় যে, হিতাকাংখী ও সহানুভূতিশীল নয়- এরূপ লোকের কাছে স্বপ্ন বর্ণনা করা উচিত নয়। এছাড়া স্বপ্নের ব্যাখ্যা সম্পর্কে পারদর্শী নয়- এমন ব্যক্তির কাছেও স্বপ্ন ব্যক্ত করা সঙ্গত নয়। এ আয়াত থেকে জানা যায় যে, কষ্টদায়ক বিপজ্জনক স্বপ্ন কারো কাছে বর্ণনা করতে নেই। এক হাদীসে এসেছে, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, ‘স্বপ্ন পাখির পায়ের সাথে থাকে যতক্ষণ না সেটার ব্যাখ্যা করা হয়। যখনই সেটার ব্যাখ্যা করা হয়, তখনই সেটা পড়ে যায়। তিনি আরও বলেন, স্বপ্ন হচ্ছে নবুওয়াতের ছেচল্লিশ ভাগের এক ভাগ। তিনি আরও বলেছেন, স্বপ্নকে যেন কোন বন্ধু বা বুদ্ধিমান ব্যক্তি ব্যতীত অন্য কারও কাছে বিবৃত করা না হয়।’ [ ইবন মাজাহ ৩৯১৪; মুসনাদ:৪/১০ ] অন্য হাদীসে এসেছে, তোমাদের কেউ যখন কোন পছন্দনীয় স্বপ্ন দেখে তখন সে যেন যাকে মহব্বত করে তার নিকট বলে। আর যখন কোন খারাপ স্বপ্ন দেখে তখন সে যেন তার অন্য পার্শ্বে শয়ন করে এবং বামদিকে তিনবার থুথু ফেলে, আল্লাহর কাছে এর অনিষ্ট হতে আশ্রয় চায়, কাউকে এ সম্পর্কে কিছু না বলে, ফলে এ স্বপ্ন তার কোন ক্ষতি করতে পারবে না। [ মুসলিম: ২২৬২ ] অন্যান্য হাদীসের বর্ণনা অনুযায়ী বুঝা যায় যে, এ নিষেধাজ্ঞা শুধুমাত্র দয়া ও সহানুভূতির উপর ভিত্তিশীল -আইনগত হারাম নয়। সহীহ্ হাদীসসমূহে বলা হয়েছে, ওহুদ যুদ্ধের সময় রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বললেনঃ আমি স্বপ্নে দেখেছি আমার তরবারী যুলফিকার ভেঙ্গে গেছে এবং আরো কিছু গাভীকে জবাই হতে দেখেছি। এর ব্যাখ্যা ছিল হামযা রাদিয়াল্লাহু আনহু-সহ অনেক মুসলিমের শাহাদাত বরণ। এটা একটা আশু মারাত্মক বিপর্যয় সম্পর্কিত ইঙ্গিত হওয়া সত্ত্বেও তিনি সাহাবীদের কাছে এ স্বপ্ন বর্ণনা করেছিলেন। [ মুস্তাদরাক হাকেমঃ ২৫৮৮, মুসনাদে আহমাদঃ ১/২৭১ ] [] এ আয়াত থেকে আরো জানা যায় যে, মুসলিমকে অপরের অনিষ্ট থেকে বাঁচানোর জন্য অপরের কোন মন্দ অভ্যাস কিংবা খারাপ উদ্দেশ্য প্রকাশ করা জায়েয। এটা গীবত কিংবা অসাক্ষাতে পরনিন্দার অন্তর্ভুক্ত নয়। এ আয়াতে ইয়াকুব ‘আলাইহিস সালাম ইউসুফ আলাইহিস সালাম-কে বলে দিয়েছেন যে, ভাইদের পক্ষ থেকে তার প্রতি শক্রতার আশংকা রয়েছে। [ কুরতুবী ] [] অর্থাৎ বৎস! তুমি এ স্বপ্ন ভাইদের কাছে বর্ণনা করো না। আল্লাহ্ না করুন, তারা এ স্বপ্ন শুনে তোমার মাহাত্ম্য সম্পর্কে অবগত হয়ে তোমাকে বিপর্যস্ত করার ষড়যন্ত্রে লিপ্ত হতে পারে। কেননা, শয়তান হল মানুষের প্রকাশ্য শক্র। সে পার্থিব প্রভাব-প্রতিপত্তি ও অর্থকড়ির লোভ দেখিয়ে মানুষকে এহেন অপকর্মে লিপ্ত করে দেয়। নবীগণের সব স্বপ্ন ওহীর সমপর্যায়ভুক্ত। সাধারণ মুসলিমদের স্বপ্নে নানাবিধ সম্ভাবনা বিদ্যমান থাকে। তাই তা কারো জন্য প্রমাণ হয় না। রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেনঃ ‘যখন সময় ঘনিয়ে আসবে ( কেয়ামত নিকটবতী হবে ) তখন মুমিন ব্যক্তির স্বপ্ন প্রায়ই সত্য হবে। আর মুমিনের স্বপ্ন নবুয়তের চল্লিশতম অংশ, আর যা নবুওয়াতের এ অংশের স্বপ্ন, তা মিথ্যা হবে না। বলা হয়ে থাকে, স্বপ্ন তিন প্রকার। এক প্রকার হচ্ছে মনের ভাষ্য, আরেক প্রকার হচ্ছে শয়তানের পক্ষ থেকে ভীতি জাগ্রত করে দেয়া। আর তৃতীয় প্রকার স্বপ্ন হচ্ছে- আল্লাহর পক্ষ থেকে সুসংবাদ। তোমাদের মধ্যে যদি কেউ অপছন্দনীয় কিছু দেখে তবে সে যেন তা কারো কাছে বিবৃত না করে; বরং উঠে এবং সালাত আদায় করে। [ বুখারীঃ ৭০১৭ ] অপর এসেছে, “ যতক্ষন পর্যন্ত স্বপ্নের তা'বীর করা না হয় ততক্ষণ তা উড়ন্ত অবস্থায় থাকে, তারপর যখনি তাবীর করা হয় তখনি তা পতিত হয় বা ঘটে যায়” । [ মুসনাদে আহমাদ ৪/১০, আবু দাউদঃ ৫০২০, তিরমিযীঃ ২২৭৮, ইবনে মাজাহঃ ৩৯১৪ ] এখানে এ বিষয়টি চিন্তাসাপেক্ষ যে, সত্য স্বপ্ন নবুয়তের অংশ-এর অর্থ কি? এর তাৎপর্য সম্পর্কে বলা হয়ে থাকে যে, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম-এর কাছে তেইশ বৎসর পর্যন্ত ওহী আগমন করতে থাকে। তন্মধ্যে প্রথম ছ'মাস স্বপ্নের আকারে এ ওহী আগমন করে। অবশিষ্ট পয়তাল্লিশ ষান্মাসিকে জিবরাঈলের মধ্যস্থতায় ওহী আগমন করে। এ হিসাব অনুযায়ী দেখা যায় যে, সত্য স্বপ্ন নুবয়তের ৪৬তম অংশ। [ কুরতুবী ] এখানে আরও জানা আবশ্যক যে, হাদীসের বর্ণনা অনুযায়ী সত্য স্বপ্ন অবশ্যই নবুয়তের অংশ, কিন্তু নবুওয়াত নয়। নবুওয়াত আখেরী নবী মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম পর্যন্ত এসে শেষ হয়ে গেছে। এক হাদীসে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেনঃ ভবিষ্যতে মুবাশশিরাত ব্যতীত নবুয়তের কোন অংশ বাকী নেই। সাহাবায়ে কেরাম বললেনঃ মুবাশশিরাত’ বলতে কি বুঝায়? উত্তর হলঃ সত্য স্বপ্ন। [ বুখারীঃ ৬৯৯০ ] এতে প্রমাণিত হয় যে, নবুওয়াত কোন প্রকারে অথবা কোন আকারেই অবশিষ্ট নেই। শুধুমাত্র এর একটি ক্ষুদ্রতম অংশ অবশিষ্ট আছে যাকে মুবাশশিরাত অথবা সত্য স্বপ্ন বলা হয়। তবে সত্য স্বপ্ন দেখা এবং তদনুরূপ ঘটনা সংঘটিত হওয়া এটুকু বিষয়ই কারো সৎ, দ্বীনী এমনকি মুসলিম হওয়ারও প্রমাণ নয়। তবে এটা ঠিক যে, সৎ ও নেক লোকদের স্বপ্ন সাধারণতঃ সত্য হবে -এটাই আল্লাহর সাধারণ রীতি। ফাসেক ও পাপাচারীদের সাধারণতঃ মনের সংলাপ ও শয়তানী প্ররোচনা ধরণের মিথ্যা স্বপ্ন হয়ে থাকে। কিন্তু মাঝে মাঝে এর বিপরীতও হওয়া সম্ভব। মোটকথা, সত্য স্বপ্ন সাধারণ মুসলিমদের জন্য হাদীসের বর্ণনা অনুযায়ী সুসংবাদ কিংবা হুশিয়ারীর চাইতে অধিক মর্যাদা রাখে না। এটা স্বয়ং তাদের জন্য কোন ব্যাপারে প্রমাণরূপে গণ্য নয় এবং অন্যের জন্যও নয়।

Tafsir ibn kathir bangla তাফসীর ইবনে কাসীর


হযরত ইয়াকুব ( আঃ ) স্বীয় পুত্র হযরত ইউসুফের ( আঃ ) স্বপ্নের বৃত্তান্ত শুনে তাঁকে যে কথা বলেছিলেন আল্লাহ তাআ’লা এখানে ঐ খবরই দিচ্ছেন। তিনি এই স্বপ্নের ব্যাখ্যাকে সামনে রেখে পুত্র ইউসুফকে ( আঃ ) সতর্ক করতে গিয়ে বলেনঃ “ হে আমার প্রিয় পুত্র! তোমার এই স্বপ্নের কথা তুমি তোমার ভাইদের সামনে বর্ণনা করো না । কেননা এই স্বপ্নের ব্যাখ্যা এই যে, তোমার ভ্রাতাগণ তোমার সামনে খাটো হয়ে যাবে। এমনকি তারা তোমার সম্মানার্থে তোমার সামনে অত্যন্ত বিনয়ের সাথে মাথা নত করবে। সুতরাং খুব সম্ভব যে, তোমার এই স্বপ্নের বৃত্তান্ত শুনে এর ব্যাখ্যাকে সামনে রেখে তারা শয়তানের প্রতারণার ফাঁদে পড়ে যাবে এবং এখন থেকেই তোমার সাথে শত্রুতা শুরু করে দেবে। আর হিংসার বশবর্তী হয়ে ছলনা ও কৌশল করে তোমাকে বিপদে ফেলার চেষ্টা করবে। রাসূলুল্লাহ( সঃ ) শিক্ষাও এটাই তিনি বলেছেনঃ “ তোমাদের কেউ যদি ভাল স্বপ্ন দেখে তবে সে যেন তা বর্ণনা করে । আর কেউ যদি কোন খারাপ স্বপ্ন দেখে তবে সে যেন ( শয়ন অবস্থায় ) পার্শ্ব পরিবর্তন করে এবং বাম দিকে তিনবার থুথু ফেলে; আর এর অনিষ্টকারীতা থেকে আল্লাহর নিকট আশ্রয় প্রার্থনা করে এবং কারো কাছে যেন তা বর্ণনা না করে, তাহলে ঐ স্বপ্ন তার কোনই ক্ষতি করতে পারবে না।”মুআ’বিয়া ইবনু হায়দাহ্ আল-কুশায়বী ( রাঃ ) হতে বর্ণিত আছে যে, রাসূলুল্লাহ ( সঃ ) বলেছেনঃ যে পর্যন্ত স্বপ্নের ব্যাখ্যা করা না হয় সেই পর্যন্ত তা পাখীর পায়ের উপর থাকে ( অর্থাৎ উড়ন্ত অবস্থায় থাকে ), আর যখন ওর ব্যাখ্যা বর্ণিত হয় তখন তা সংঘটিত হয়ে যায়। ( এ হাদীসটি ইমাম আহমদ (রঃ ) এবং কোন কোন আহলে সুনান বর্ণনা করেছেন)একারণেই এ হুকুমও নেয়া যেতে পারে যে, নিয়ামতকে গোপন রাখা উচিত, যে পর্যন্ত না ওটা উত্তমরূপে লাভ করা যায় এবং প্রকাশিত হয়ে পড়ে। যেমন হাদীসে এসেছেঃ “ প্রয়োজনসমূহ পুরো করার ব্যাপারে ওগুলি গোপন করার মাধ্যমে সাহায্য নাও, কেননা যে ব্যক্তি কোন নিয়ামত লাভ করে তার প্রতি হিংসা করা হয়ে থাকে ।

সূরা ইউসুফ আয়াত 5 সূরা

قال يابني لا تقصص رؤياك على إخوتك فيكيدوا لك كيدا إن الشيطان للإنسان عدو مبين

سورة: يوسف - آية: ( 5 )  - جزء: ( 12 )  -  صفحة: ( 236 )


English Türkçe Indonesia
Русский Français فارسی
تفسير Urdu اعراب

বাংলায় পবিত্র কুরআনের আয়াত

  1. যে ব্যক্তি তার পালনকর্তার সামনে পেশ হওয়ার ভয় রাখে, তার জন্যে রয়েছে দু’টি উদ্যান।
  2. আর যারা কাফের হয়েছে, তাদের জন্যে রয়েছে জাহান্নামের আগুন। তাদেরকে মৃত্যুর আদেশও দেয়া হবে না
  3. আমি কি তাঁর পরিবর্তে অন্যান্যদেরকে উপাস্যরূপে গ্রহণ করব? করুণাময় যদি আমাকে কষ্টে নিপতিত করতে চান,
  4. অতঃপর যখন তাদের কাছে আমার উজ্জল নিদর্শনাবলী আগমন করল, তখন তারা বলল, এটা তো সুস্পষ্ট
  5. যাদেরকে তোমরা আল্লাহর সাথে শরীক করে রেখেছ, তাদেরকে কিরূপে ভয় কর, অথচ তোমরা ভয় কর
  6. বরং আমরাও তো বলি যে, আমাদের কোন দেবতা তোমার উপরে শোচনীয় ভূত চাপিয়ে দিয়েছে। হুদ
  7. সে সত্বরই সন্তুষ্টি লাভ করবে।
  8. আল্লাহর কসম, আমরা প্রকাশ্য বিভ্রান্তিতে লিপ্ত ছিলাম।
  9. আমি যদি এমন বায়ু প্রেরণ করি যার ফলে তারা শস্যকে হলদে হয়ে যেতে দেখে, তখন
  10. এরপর অন্যদেরকে নিপাত করলাম।

বাংলায় কোরআনের সূরা পড়ুন :

সুরত আল বাক্বারাহ্ আলে ইমরান সুরত আন-নিসা
সুরত আল-মায়েদাহ্ সুরত ইউসুফ সুরত ইব্রাহীম
সুরত আল-হিজর সুরত আল-কাহফ সুরত মারইয়াম
সুরত আল-হাজ্জ সুরত আল-ক্বাসাস আল-‘আনকাবূত
সুরত আস-সাজদা সুরত ইয়াসীন সুরত আদ-দুখান
সুরত আল-ফাতহ সুরত আল-হুজুরাত সুরত ক্বাফ
সুরত আন-নাজম সুরত আর-রাহমান সুরত আল-ওয়াক্বি‘আহ
সুরত আল-হাশর সুরত আল-মুলক সুরত আল-হাক্কাহ্
সুরত আল-ইনশিক্বাক সুরত আল-আ‘লা সুরত আল-গাশিয়াহ্

সবচেয়ে বিখ্যাত কোরআন তেলাওয়াতকারীদের কণ্ঠে সূরা ইউসুফ ডাউনলোড করুন:

সূরা Yusuf mp3 : উচ্চ মানের সাথে সম্পূর্ণ অধ্যায়টি Yusuf শুনতে এবং ডাউনলোড করতে আবৃত্তিকারকে বেছে নিন
সুরত ইউসুফ  ভয়েস আহমেদ আল-আজমি
আহমেদ আল-আজমি
সুরত ইউসুফ  ভয়েস ইব্রাহীম আল-আখদার
ইব্রাহীম আল-আখদার
সুরত ইউসুফ  ভয়েস বান্দার বেলাইলা
বান্দার বেলাইলা
সুরত ইউসুফ  ভয়েস খালিদ গালিলি
খালিদ গালিলি
সুরত ইউসুফ  ভয়েস হাতেম ফরিদ আল ওয়ার
হাতেম ফরিদ আল ওয়ার
সুরত ইউসুফ  ভয়েস খলিফা আল টুনাইজি
খলিফা আল টুনাইজি
সুরত ইউসুফ  ভয়েস সাদ আল-গামদি
সাদ আল-গামদি
সুরত ইউসুফ  ভয়েস সৌদ আল-শুরাইম
সৌদ আল-শুরাইম
সুরত ইউসুফ  ভয়েস সালাহ আবু খাতর
সালাহ বুখাতীর
সুরত ইউসুফ  ভয়েস আবদুল বাসিত আব্দুল সামাদ
আবদ এল বাসেট
সুরত ইউসুফ  ভয়েস আবদুল রশিদ সুফি
আবদুল রশিদ সুফি
সুরত ইউসুফ  ভয়েস আব্দুল্লাহ্ বাস্‌ফার
আব্দুল্লাহ্ বাস্‌ফার
সুরত ইউসুফ  ভয়েস আবদুল্লাহ আওওয়াদ আল-জুহানী
আবদুল্লাহ আল-জুহানী
সুরত ইউসুফ  ভয়েস আলী আল-হুদায়েফি
আলী আল-হুদায়েফি
সুরত ইউসুফ  ভয়েস আলী জাবের
আলী জাবের
সুরত ইউসুফ  ভয়েস ফারেস আব্বাদ
ফারেস আব্বাদ
সুরত ইউসুফ  ভয়েস মাহের আলমাইকুলই
মাহের আলমাইকুলই
সুরত ইউসুফ  ভয়েস মোহাম্মদ আইয়ুব
মোহাম্মদ আইয়ুব
সুরত ইউসুফ  ভয়েস মুহাম্মদ আল-মুহাইসনি
মুহাম্মদ আল-মুহাইসনি
সুরত ইউসুফ  ভয়েস মুহাম্মাদ জিব্রীল
মুহাম্মাদ জিব্রীল
সুরত ইউসুফ  ভয়েস মুহাম্মদ সিদ্দিক আল মিনশাবি
আল-মিনশাবি
সুরত ইউসুফ  ভয়েস আল হোসারি
আল হোসারি
সুরত ইউসুফ  ভয়েস আল-আফসী
মিশারী আল-আফসী
সুরত ইউসুফ  ভয়েস নাসের আল কাতামি
নাসের আল কাতামি
সুরত ইউসুফ  ভয়েস ইয়াসের আল-দোসারি
ইয়াসের আল-দোসারি


Sunday, May 19, 2024

لا تنسنا من دعوة صالحة بظهر الغيب