কোরান সূরা ক্বাসাস আয়াত 51 তাফসীর

  1. Mokhtasar
  2. Ahsanul Bayan
  3. AbuBakr Zakaria
  4. Ibn Kathir
Surah Qasas ayat 51 Bangla tafsir - তাফসীর ইবনে কাসীর - Tafsir Ahsanul Bayan তাফসীরে আহসানুল বায়ান - Tafsir Abu Bakr Zakaria bangla কিং ফাহাদ কুরআন প্রিন্টিং কমপ্লেক্স - বাংলা ভাষায় নোবেল কোরআনের অর্থের অনুবাদ উর্দু ভাষা ও ইংরেজি ভাষা & তাফসীর ইবনে কাসীর : সূরা ক্বাসাস আয়াত 51 আরবি পাঠে(Qasas).
  
   

﴿۞ وَلَقَدْ وَصَّلْنَا لَهُمُ الْقَوْلَ لَعَلَّهُمْ يَتَذَكَّرُونَ﴾
[ القصص: 51]

আমি তাদের কাছে উপর্যুপরি বাণী পৌছিয়েছি। যাতে তারা অনুধাবন করে। [সূরা ক্বাসাস: 51]

Surah Al-Qasas in Bangla

জহুরুল হক সূরা বাংলা Surah Qasas ayat 51


আর আমরা অবশ্যই তাদের কাছে বাণী পৌঁছিয়ে দিয়েছি যেন তারা মনোযোগ দিতে পারে।


Tafsir Mokhtasar Bangla


৫১. আমি মুশরিক ও বনী ইসরাঈলের ইহুদিদের নিকট পূর্ববর্তী উম্মতদের ঘটনাবলীর কথা এবং রাসূলদেরকে অস্বীকার করার দরুন তাদের উপর নেমে আসা আযাবের কথা পৌঁছিয়ে দিয়েছি। এ আশায় যে, তারা যেন এ থেকে শিক্ষা নিয়ে দ্রæত ঈমান গ্রহণ করে। যাতে তাদের উপর সে বিপদ না আসে যা পূর্ববর্তীদের উপর এসেছে।

Tafsir Ahsanul Bayan তাফসীরে আহসানুল বায়ান


আর আমি অবশ্যই ওদের নিকট বার বার আমার বাণী পৌঁছিয়ে দিয়েছি;[১] যাতে ওরা উপদেশ গ্রহণ করে। [২] [১] অর্থাৎ, রসূলের পর রসূল, কিতাবের পর কিতাব আমি প্রেরণ করেছি আর এভাবে ধারাবাহিকরূপে আমি আমার বাণী মানুষের নিকট পৌঁছাতে থেকেছি। [২]অর্থাৎ এর উদ্দেশ্য ছিল, পূর্ববর্তী জাতিসমূহের অশুভ পরিণতিকে ভয় করে এবং আমার উপদেশ গ্রহণ করে ঈমান আনবে।

Tafsir Abu Bakr Zakaria bangla কিং ফাহাদ কুরআন প্রিন্টিং কমপ্লেক্স


আর অবশ্যই আমরা তাদের কাছে পরপর বাণী পৌঁছে দিয়েছি []; যাতে তারা উপদেশ গ্ৰহণ করে। [] وصّلنا শব্দটি توصيل থেকে উদ্ভূত। এর আসল আভিধানিক অর্থ রশির সূতায় আরো সূতা মিলিয়ে রশিকে মজবুত করা। [ ফাতহুল কাদীর ] উদ্দেশ্য এই যে, আল্লাহ্‌ তা‘আলা কুরআনে একের পর এক হেদায়াত অব্যাহত রেখেছেন এবং অনেক উপদেশমূলক বিষয়বস্তুর বার বার পুনরাবৃত্তিও করা হয়েছে, যাতে শ্রোতারা প্রভাবান্বিত হয়। [ কুরতুবী ] এ থেকে জানা গেল যে, সত্য কথা উপর্যুপরি বলা ও পৌঁছাতে থাকা নবীগণের তাবলীগ তথা দ্বীন-প্রচারের একটি গুরুত্বপূর্ণ দিক ছিল। মানুষের অস্বীকার ও মিথ্যারোপ তাদের কাজে ও কর্মাসক্তিতে কোনরূপ বাধা সৃষ্টি করতে পারত না। সত্যকথা একবার না মানা হলে দ্বিতীয়বার, তৃতীয়বার ও চতুর্থবার তারা পেশ করতে থাকতেন। কারও মধ্যে প্রকৃত অন্তর সৃষ্টি করে দেয়ার সাধ্য তো কোন সহৃদয় উপদেশদাতার নেই। কিন্তু নিজের অক্লান্ত প্রচেষ্টা অব্যাহত রাখার ব্যাপারে তারা ছিলেন আপোষহীন। আজকালও যারা দাওয়াতের কাজ করেন, তাদের এ থেকে শিক্ষা গ্ৰহণ করা উচিত।

Tafsir ibn kathir bangla তাফসীর ইবনে কাসীর


৪৮-৫১ নং আয়াতের তাফসীর ইতিপূর্বে আল্লাহ তা'আলা বর্ণনা করেছেনঃ যদি নবীদেরকে প্রেরণ করার পূর্বে আমি তাদেরকে শাস্তি প্রদান করতাম তবে তাদের একথা বলার অধিকার থাকতো যে, তাদের কাছে নবী আগমন করলে তবে অবশ্যই তারা তাদেরকে মেনে চলতো। এজন্যেই আমি রাসূল প্রেরণ করেছি। বিশেষ করে আমি শেষ নবী হযরত মুহাম্মাদ ( সঃ )-কে পাঠিয়েছি। যখন তিনি জনগণের নিকট আগমন করেন তখন তারা চক্ষু ফিরিয়ে নেয়, মুখ ঘুরিয়ে নেয় এবং অত্যন্ত দর্পভরে বলেঃ হযরত মূসা ( আঃ )-কে যেমন বহু মুজিযা দেয়া হয়েছিল যথা-লাঠি, হাতের ঔজ্জ্বল্য, তুফান, ফড়িং, উকুন, ব্যাঙ, রক্ত এবং শস্য ও ফলের হ্রাস পাওয়া ইত্যাদি, যেগুলো দেখে আল্লাহর শত্রুরা বিচলিত হয়ে পড়ে এবং সমুদ্রকে বিভক্ত করা, মেঘ দ্বারা ছায়া করা ও মান্না-সালওয়া অবতীর্ণ হওয়া ইত্যাদি, যেগুলো ছিল বড় বড় মুজিযা, তেমনিভাবে মুহাম্মাদ ( সঃ )-কে কেন দেয়া হয় না? তাদের একথার জবাবে আল্লাহ তা'আলা বলেনঃ এ লোকগুলো যে ঘটনাকে উদাহরণ রূপে পেশ করছে এবং যেসব মুজিযা দেখতে চাচ্ছে এসব মু'জিযা হযরত মূসা ( আঃ )-এর থাকা সত্ত্বেও কয়জন লোক তার উপর ঈমান এনেছিল? তারা তো পরিষ্কারভাবে বলেছিলঃ “ মূসা ( আঃ ) ও হারূন ( আঃ ) এ দুই ভাই যাদুকর ছাড়া কিছুই নয় । তারা আমাদের হতে শাসন ক্ষমতা ছিনিয়ে নিতে চায়। সুতরাং আমরা কখনো তাদের কথা মানতে পারি না। এভাবে তারা ঐ দুই নবী ( আঃ )-কে অবিশ্বাস করে, ফলে তারা ধ্বংস হয়ে যায়। তাই মহান আল্লাহ বলেনঃ তারা বলেছিল, “ এই দুই ভাই যাদুকর, তারা একত্রিত হয়ে আমাদেরকে খাটো করার জন্যে ও নিজেদেরকে বড় মানিয়ে নেয়ার জন্যেই এসেছে । আমরা তাদের প্রত্যেককেই প্রত্যাখ্যান করি।”এখানে শুধু হযরত মূসা ( আঃ )-এর উল্লেখ রয়েছে বটে, কিন্তু তারা দু ভাই এমনভাবে মিলে গিয়েছিলেন যে, যেন তারা দুজন এক। এ জন্যে একজনের উল্লেখই অপরজনের জন্যে যথেষ্ট মনে করা হয়। যেমন কবি বলেনঃ ( আরবি ) অর্থাৎ “ যখন আমি কোন জায়গার ইচ্ছা করি তখন সেখানে আমার লাভ হবে কি ক্ষতি হবে তা আমি জানি না । এখানে কবি শুধু লাভের কথা উল্লেখ করেছেন, ক্ষতির কথা উল্লেখ করেননি। কেননা, লাভ ও ক্ষতি, ভাল ও মন্দ অঙ্গাঙ্গীভাবে জড়িত। একটির সাথে অপরটি থাকা অপরিহার্য। এজন্যেই কবি শুধু কল্যাণের উল্লেখ করেই ক্ষান্ত হয়েছেন, অনিষ্টের উল্লেখ তিনি করেননি।মুজাহিদ ( রঃ ) বলেন যে, ইয়াহূদীরা কুরায়েশদেরকে বলে যে, তারা যেন মুহাম্মাদ ( সঃ )-কে এ কথা বলে। তখন আল্লাহ তা'আলা তাদের কথার প্রতিবাদে বলেনঃ পূর্বে মূসা ( আঃ )-কে যা দেয়া হয়েছিল তা কি তারা অস্বীকার করেনি? তারা বলেছিলঃ উভয়ই যাদু, একে অপরকে সমর্থন করে, অর্থাৎ হযরত মূসা ( আঃ ) হযরত হারূন ( আঃ )। তারা এই উত্তর পেয়ে নীরব হয়ে যায়। একটি উক্তি এও আছে যে, দু’জন যাদুকর দ্বারা হযরত মূসা ( আঃ ) হযরত মুহাম্মাদ ( সঃ )-কে বুঝানো হয়েছে। আর একটি উক্তি এটাও যে, দু’জন যাদুকর দ্বারা হযরত ঈসা ( আঃ ) হযরত মুহাম্মাদ ( সঃ ) উদ্দেশ্য। দ্বিতীয় উক্তি অপেক্ষা প্রথম উক্তিটিই বেশী দৃঢ় ও উত্তম। এসব ব্যাপারে আল্লাহ তা'আলাই সবচেয়ে ভাল জানেন। ( আরবি ) এর কিরআতের উপর এই ভাবার্থ। আর ( আরবি ) যাদের কিরআত তারা বলেন যে, এর দ্বারা তাওরাত ও কুরআন উদ্দেশ্য। এ দু’টি একটি অপরটির সত্যতা প্রতিপাদনকারী। কারো কারো মতে এর দ্বারা উদ্দেশ্য হলো তাওরাত ও ইঞ্জীল। আবার কেউ কেউ বলেন যে, এর দ্বারা ইঞ্জীল ও কুরআন উদ্দেশ্য। কোনটি সঠিক কথা তা একমাত্র আল্লাহ তাআলাই জানেন। তবে এই কিরআতেও যাহেরী তাওরাত ও কুরআনের অর্থ সঠিক। কেননা এর পরেই আল্লাহ পাকের উক্তি রয়েছেঃ “ তোমরাই তাহলে এ দু’টো অপেক্ষা বেশী হিদায়াত দানকারী কোন কিতাব আল্লাহ তা'আলার নিকট হতে নিয়ে এসো, যার আনুগত্য আমি করবো?” কুরআন কারীমে তাওরাত ও কুরআনকে অধিকাংশ জায়গায় একই সাথে আনয়ন করা হয়েছে । যেমন আল্লাহ তা'আলা বলেনঃ ( আরবি )অর্থাৎ “ তুমি বল- কে ঐ কিতাব অবতীর্ণ করেছেন যা নিয়ে মূসা ( আঃ ) এসেছিল, যা লোকদের জন্যে জ্যোতি ও হিদায়াত স্বরূপ?” ( ৬:৯২ ) এর পরেই তিনি বলেনঃ ( আরবি ) অর্থাৎ “এই কিতাবকেও ( কুরআনকেও ) আমি বরকতময় ও কল্যাণময় রূপে অবতীর্ণ করেছি । আর এক জায়গায় মহান আল্লাহ বলেনঃ ( আরবি )অর্থাৎ “ তোমরা আমার অবতারিত এই কল্যাণময় কিতাবের অনুসরণ কর এবং আল্লাহকে ভয় কর, তাহলে তোমাদের উপর দয়া করা হবে ।( ৬:১৫৬ ) জ্বিনেরা বলেছিলঃ “ আমরা এমন এক কিতাব শ্রবণ করেছি যা মূসা ( আঃ )-এর পরে অবতীর্ণ করা হয়েছে, যা ওর পূর্ববর্তী কিতাবগুলোর সত্যতা প্রতিপাদনকারী ।” অরাকা ইবনে নওফল ( রাঃ ) বলেছিলেনঃ “ এটা আল্লাহর রহস্যবিদ যাকে হযরত মূসা ( আঃ )-এর উপর অবতীর্ণ করা হয়েছিল ।” চিন্তাবিদ ও ধর্মীয় শাস্ত্রে গভীরভাবে মনোনিবেশকারী ব্যক্তির কাছে এটা স্পষ্ট যে, আসমানী কিতাবসমূহের মধ্যে সবচেয়ে বেশী মর্যাদা ও শ্রেষ্ঠত্বের অধিকারী এই কুরআন মজীদ ও ফুরকান হামীদই বটে। এটা প্রশংসিত ও মহামহিমান্বিত আল্লাহ স্বীয় দয়ালু নবী ( সঃ )-এর উপর অবতীর্ণ করেছেন। এরপর তাওরাত শরীফের মর্যাদা, যাতে নূর ও হিদায়াত ছিল, যা অনুসারে নবীরা ও তাদের অনুসারীরা হুকুম জারী করতেন। ইঞ্জীল তো শুধু তাওরাতকে পূর্ণকারী এবং কোন কোন হারামকে হালালকারী ছিল। এজন্যেই এখানে বলা হয়েছেঃ তোমরা সত্যবাদী হলে আল্লাহর নিকট হতে এক কিতাব আনয়ন কর, যা পথ-নির্দেশে এতদুভয় হতে উৎকৃষ্টতর হবে; আমি সে কিতাব অনুসরণ করবো। অতঃপর হে নবী ( সঃ )! তারা যদি এতে অপারগ হওয়া সত্ত্বেও তোমার আহ্বানে সাড়া না দেয়, তাহলে জানবে যে, তারা তো শুধু নিজেদের খেয়াল খুশীর অনুসরণ করে। আর আল্লাহর পথ-নির্দেশ অগ্রাহ্য করে যে ব্যক্তি নিজ খেয়াল খুশীর অনুসরণ করে তার চেয়ে অধিক বিভ্রান্ত আর কে হতে পারে? এভাবে যারা নিজেদের নফসের উপর যুলুম করে সে শেষ পর্যন্ত সঠিক পথ লাভে বঞ্চিত হয়। আমি তো তাদের কাছে বিস্তারিতভাবে আমার বাণী পৌছিয়ে দিয়েছি যাতে তারা উপদেশ গ্রহণ করে। তাদের দ্বারা বলতে মুজাহিদ ( রঃ ) ও অন্যান্যদের মতে কুরায়েশদেরকে বুঝানো হয়েছে। স্পষ্ট ও প্রকাশমান কথা এটাই। কারো কারো মতে এদের দ্বারা রিফাআহ্ ও তার সঙ্গী নয়জন লোককে বুঝানো হয়েছে। রিফাআহ্ ছিল হযরত সুফিয়া বিন্তে হুইয়াই ( রাঃ )-এর মামা, যে তামীমাহ্ বিতে অহাবকে তালাক প্রদান করেছিল, যার দ্বিতীয় বিয়ে হয়েছিল আবদুর রহমান ইবনে যুবায়েরের সাথে।

সূরা ক্বাসাস আয়াত 51 সূরা

ولقد وصلنا لهم القول لعلهم يتذكرون

سورة: القصص - آية: ( 51 )  - جزء: ( 20 )  -  صفحة: ( 392 )


English Türkçe Indonesia
Русский Français فارسی
تفسير Urdu اعراب

বাংলায় পবিত্র কুরআনের আয়াত

  1. আমি বুদ্ধিমান লোকদের জন্যে এতে একটি স্পষ্ট নিদর্শন রেখে দিয়েছি।
  2. তোমরা জেনে রাখ, আল্লাহই ভূ-ভাগকে তার মৃত্যুর পর পুনরুজ্জীবিত করেন। আমি পরিস্কারভাবে তোমাদের জন্যে আয়াতগুলো
  3. এবং বলবে, দুর্ভাগ্য আমাদের! এটাই তো প্রতিফল দিবস।
  4. তারা কি জেনে নেয়নি যে, আল্লাহ তাদের রহস্য ও শলা-পরামর্শ সম্পর্কে অবগত এবং আল্লাহ খুব
  5. এতে প্রত্যেক কাজের জন্যে ফেরেশতাগণ ও রূহ অবতীর্ণ হয় তাদের পালনকর্তার নির্দেশক্রমে।
  6. উপদেশ ফলপ্রসূ হলে উপদেশ দান করুন,
  7. পুত্র-সন্তান কি তোমাদের জন্যে এবং কন্যা-সন্তান আল্লাহর জন্য?
  8. আমি আপনার কাছে মূসা ও ফেরাউনের বৃত্তান্ত সত্য সহকারে বর্ণনা করছি ঈমানদার সম্প্রদায়ের জন্যে।
  9. এবং তাদেরকে সরল পথ প্রদর্শন করেছিলাম।
  10. বলুন, এর জ্ঞান আল্লাহ তা’আলার কাছেই আছে। আমি তো কেবল প্রকাশ্য সতর্ককারী।

বাংলায় কোরআনের সূরা পড়ুন :

সুরত আল বাক্বারাহ্ আলে ইমরান সুরত আন-নিসা
সুরত আল-মায়েদাহ্ সুরত ইউসুফ সুরত ইব্রাহীম
সুরত আল-হিজর সুরত আল-কাহফ সুরত মারইয়াম
সুরত আল-হাজ্জ সুরত আল-ক্বাসাস আল-‘আনকাবূত
সুরত আস-সাজদা সুরত ইয়াসীন সুরত আদ-দুখান
সুরত আল-ফাতহ সুরত আল-হুজুরাত সুরত ক্বাফ
সুরত আন-নাজম সুরত আর-রাহমান সুরত আল-ওয়াক্বি‘আহ
সুরত আল-হাশর সুরত আল-মুলক সুরত আল-হাক্কাহ্
সুরত আল-ইনশিক্বাক সুরত আল-আ‘লা সুরত আল-গাশিয়াহ্

সবচেয়ে বিখ্যাত কোরআন তেলাওয়াতকারীদের কণ্ঠে সূরা ক্বাসাস ডাউনলোড করুন:

সূরা Qasas mp3 : উচ্চ মানের সাথে সম্পূর্ণ অধ্যায়টি Qasas শুনতে এবং ডাউনলোড করতে আবৃত্তিকারকে বেছে নিন
সুরত ক্বাসাস  ভয়েস আহমেদ আল-আজমি
আহমেদ আল-আজমি
সুরত ক্বাসাস  ভয়েস ইব্রাহীম আল-আখদার
ইব্রাহীম আল-আখদার
সুরত ক্বাসাস  ভয়েস বান্দার বেলাইলা
বান্দার বেলাইলা
সুরত ক্বাসাস  ভয়েস খালিদ গালিলি
খালিদ গালিলি
সুরত ক্বাসাস  ভয়েস হাতেম ফরিদ আল ওয়ার
হাতেম ফরিদ আল ওয়ার
সুরত ক্বাসাস  ভয়েস খলিফা আল টুনাইজি
খলিফা আল টুনাইজি
সুরত ক্বাসাস  ভয়েস সাদ আল-গামদি
সাদ আল-গামদি
সুরত ক্বাসাস  ভয়েস সৌদ আল-শুরাইম
সৌদ আল-শুরাইম
সুরত ক্বাসাস  ভয়েস সালাহ আবু খাতর
সালাহ বুখাতীর
সুরত ক্বাসাস  ভয়েস আবদুল বাসিত আব্দুল সামাদ
আবদ এল বাসেট
সুরত ক্বাসাস  ভয়েস আবদুল রশিদ সুফি
আবদুল রশিদ সুফি
সুরত ক্বাসাস  ভয়েস আব্দুল্লাহ্ বাস্‌ফার
আব্দুল্লাহ্ বাস্‌ফার
সুরত ক্বাসাস  ভয়েস আবদুল্লাহ আওওয়াদ আল-জুহানী
আবদুল্লাহ আল-জুহানী
সুরত ক্বাসাস  ভয়েস আলী আল-হুদায়েফি
আলী আল-হুদায়েফি
সুরত ক্বাসাস  ভয়েস আলী জাবের
আলী জাবের
সুরত ক্বাসাস  ভয়েস ফারেস আব্বাদ
ফারেস আব্বাদ
সুরত ক্বাসাস  ভয়েস মাহের আলমাইকুলই
মাহের আলমাইকুলই
সুরত ক্বাসাস  ভয়েস মোহাম্মদ আইয়ুব
মোহাম্মদ আইয়ুব
সুরত ক্বাসাস  ভয়েস মুহাম্মদ আল-মুহাইসনি
মুহাম্মদ আল-মুহাইসনি
সুরত ক্বাসাস  ভয়েস মুহাম্মাদ জিব্রীল
মুহাম্মাদ জিব্রীল
সুরত ক্বাসাস  ভয়েস মুহাম্মদ সিদ্দিক আল মিনশাবি
আল-মিনশাবি
সুরত ক্বাসাস  ভয়েস আল হোসারি
আল হোসারি
সুরত ক্বাসাস  ভয়েস আল-আফসী
মিশারী আল-আফসী
সুরত ক্বাসাস  ভয়েস নাসের আল কাতামি
নাসের আল কাতামি
সুরত ক্বাসাস  ভয়েস ইয়াসের আল-দোসারি
ইয়াসের আল-দোসারি


Thursday, November 21, 2024

Please remember us in your sincere prayers