কোরান সূরা হুদ আয়াত 73 তাফসীর

  1. Mokhtasar
  2. Ahsanul Bayan
  3. AbuBakr Zakaria
  4. Ibn Kathir
Surah Hud ayat 73 Bangla tafsir - তাফসীর ইবনে কাসীর - Tafsir Ahsanul Bayan তাফসীরে আহসানুল বায়ান - Tafsir Abu Bakr Zakaria bangla কিং ফাহাদ কুরআন প্রিন্টিং কমপ্লেক্স - বাংলা ভাষায় নোবেল কোরআনের অর্থের অনুবাদ উর্দু ভাষা ও ইংরেজি ভাষা & তাফসীর ইবনে কাসীর : সূরা হুদ আয়াত 73 আরবি পাঠে(Hud).
  
   

﴿قَالُوا أَتَعْجَبِينَ مِنْ أَمْرِ اللَّهِ ۖ رَحْمَتُ اللَّهِ وَبَرَكَاتُهُ عَلَيْكُمْ أَهْلَ الْبَيْتِ ۚ إِنَّهُ حَمِيدٌ مَّجِيدٌ﴾
[ هود: 73]

তারা বলল-তুমি আল্লাহর হুকুম সম্পর্কে বিস্ময়বোধ করছ? হে গৃহবাসীরা, তোমাদের উপর আল্লাহর রহমত ও প্রভুত বরকত রয়েছে। নিশ্চয় আল্লাহ প্রশংসিত মহিমাময়। [সূরা হুদ: 73]

Surah Hud in Bangla

জহুরুল হক সূরা বাংলা Surah Hud ayat 73


তারা বললে -- ''তুমি কি তাজ্জব হচ্ছ আল্লাহ্‌র হুকুমের প্রতি? আল্লাহ্‌র অনুগ্রহ ও তাঁর আশীর্বাদ তোমাদের উপরে রয়েছে, হে পরিবারবর্গ, নিঃসন্দেহ তিনি প্রশংসার্হ, মহিমান্নিত।


Tafsir Mokhtasar Bangla


৭৩. সারা সুসংবাদ শুনে যখন আশ্চর্য হলেন তখন ফিরিশতাগণ তাঁকে বললেন: আপনি কি আল্লাহর ফয়সালা ও তাকদীরের উপর আশ্চর্য হচ্ছেন? আপনার মত লোকের নিকট তো গোপন থাকার কথা নয় যে, আল্লাহ এ ধরনের বিষয়ে অবশ্যই ক্ষমতাবান। ওহে ইব্রাহীমের পরিবার! আপনাদের উপর আল্লাহর রহমত ও বরকত রয়েছে। নিশ্চয়ই আল্লাহ স্বীয় গুণাবলী ও কার্যাবলীতে বড়ই প্রশংসিত, বড়ই মর্যাদাবান ও মহান।

Tafsir Ahsanul Bayan তাফসীরে আহসানুল বায়ান


তারা বলল, ‘তুমি কি আল্লাহর কাজে বিস্ময়বোধ করছ?[১] ( হে নবীর ) পরিবার! তোমাদের প্রতি তো আল্লাহ( বিশেষ ) করুণা ও তাঁর বরকতসমূহ রয়েছে।[২] নিশ্চয় তিনি প্রশংসার যোগ্য মহিমান্বিত।’ [১] এটা অস্বীকৃতিসূচক প্রশ্ন। অর্থাৎ তুমি আল্লাহ তাআলার ফায়সালা ও ভাগ্যের উপর বিস্ময়বোধ করছ? অথচ তাঁর জন্য কোন বস্তুই দুষ্কর নয়। আর না তিনি প্রয়োজনীয় উপকরণের মুখাপেক্ষী, তিনি যা চান, তা كن ( হও ) শব্দ দ্বারা তৈরী করতে পারেন।[২] ইবরাহীম ( আঃ )-এর স্ত্রীকে এখানে ফিরিশতাগণ 'আহলে বায়ত' বলে সম্বোধন করেছেন এবং তার জন্য বহুবচন ( আপনাদের ) শব্দ ব্যবহার করেছেন। যাতে প্রথমতঃ এই কথা প্রমাণ হয় যে, স্ত্রী সর্বপ্রথম আহলে বায়তের অন্তর্ভুক্ত। দ্বিতীয়তঃ এ প্রমাণ হয় যে, 'আহলে বায়তের' জন্য বহুবচন পুংলিঙ্গ শব্দ ব্যবহার করাও ঠিক। যেমন সূরা আহযাবের ৩৩:৩৩ নং আয়াতে আল্লাহ তাআলা নবী ( সাঃ )-এর পবিত্রা স্ত্রীগণকেও 'আহলে বায়ত' বলেছেন এবং তাঁদেরকেও বহুবচন পুংলিঙ্গ শব্দ দ্বারা সম্বোধন করেছেন।

Tafsir Abu Bakr Zakaria bangla কিং ফাহাদ কুরআন প্রিন্টিং কমপ্লেক্স


তারা বলল, ‘আল্লাহ্‌র কাজে আপনি বিস্ময় বোধ করছেন ? হে নবী পরিবার ! আপনাদের প্রতি রয়েছে আল্লাহ্‌র অনুগ্রহ ও কল্যাণ []। তিনি তো প্রশংসার যোগ্য ও অত্যন্ত সম্মানিত []। [] এর মানে হচ্ছে, যদিও প্রকৃতিগত নিয়ম অনুযায়ী এ বয়সে মানুষের সন্তান হয় না তবুও আল্লাহর কুদরতে এমনটি হওয়া কোন অসম্ভব ব্যাপারও নয়। আর এ সুসংবাদ যখন তোমাকে আল্লাহর পক্ষ থেকে দেয়া হচ্ছে তখন তোমার মতো একজন মুমিনা মহিলার পক্ষে এ ব্যাপারে বিস্ময় প্রকাশ করার কোন কারণ নেই। [ তাবারী; কুরতুবী ] মুজাহিদ বলেন, তখন সারার বয়স ছিল ৯৯ বছর। আর ইবরাহীমের বয়স ছিল ১০০ বছর, সে হিসেবে ইবরাহীমের বয়স তার স্ত্রী অপেক্ষা ১ বছর বেশি। [ বাগভী; কুরতুবী ] ইবন ইসহাক বলেন, তার বয়স ১২০ বছর এবং তার স্ত্রীর ৯০ বছর। এতে আরও মতামত রয়েছে। [ বাগভী; কুরতুবী ] [] বরকত শব্দের অর্থ, বৃদ্ধি ও প্রাচুর্যতা। এখানে যে বরকতের কথা বলা হচ্ছে পরবর্তী সমস্ত নবী-রাসুল ইবরাহীমের বংশধরদের থেকেই হয়েছে। [ কুরতুবি ] এ আয়াতে বর্ণিত রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু থেকে ইবন আব্বাস মত নিয়েছেন যে, সালামের সর্বশেষ শব্দ হবে, ‘বারাকাতুহু’ [ মুয়াত্তা মালিক: ২/৯৫৯; কুরতুবী ]

Tafsir ibn kathir bangla তাফসীর ইবনে কাসীর


৬৯-৭৩ নং আয়াতের তাফসীর আল্লাহ তাআ’লা বলেনঃ “ যখন আমার দূতেরা ইবরাহীমের ( আঃ ) নিকট সুসংবাদ নিয়ে আসলো ।” তাঁরা ছিলেন ফেরেশতা। একটি উক্তি এই রয়েছে যে, তাঁরা তাঁকে হযরত ইসহাকের ( আঃ ) সুসংবাদ দিয়েছিলেন। দ্বিতীয় উক্তি এই আছে যে, তাঁরা তাঁকে হযরত লূতের ( আঃ ) কওমের ধ্বংস প্রাপ্ত হওয়ার সুসংবাদ দিয়েছিলেন। প্রথম উক্তিটির সাক্ষী হচ্ছে আল্লাহ পাকের নিম্নের উক্তিঃ ( আরবী )অর্থাৎ “ যখন ইবরাহীম ( আঃ ) হতে ভয় দূরীভূত হলো এবং তার কাছে সুসংবাদ আসলো, তখন সে লূতের ( আঃ ) কওমের ব্যাপারে আমার সাথে বিতর্কে লিপ্ত হলো । ( ১১ :৭৪ ) ফেরেশতারা এসে তাঁকে সালাম দিলেন। তিনিও তাদের সালামের জবাবে ( আরবি ) বললেন। ইলমে বায়ানের আলেমগণ বলেন যে, ফেরেশতাদের সালামের উত্তরে হযরত ইবরাহীমের ( আঃ ) সালামটাই উত্তম। কেননা, ( আরবি ) শব্দটি বা ( আরবি ) পেশ দিয়ে পড়ায় এতে দৃঢ়তা ও স্থায়িত্ব এসেছে। সালাম বিনিময়ের পরেই হযরত ইবরাহীম ( আঃ ) তাদের সামনে আতিথ্যরূপে গো-বৎসের ভাজা মাংস পেশ করেন। যখন তিনি দেখেন যে, নবাগত মেহমানদের হাত খাবারের দিকে বাড়ছে না তখন তিনি তাদেরকে অদ্ভুত ভাবতে লাগলেন এবং শঙ্কিত হলেন। হযরত সুদ্দী ( রঃ ) বলেন যে, হযরত লূতের ( আঃ ) কওমের ধ্বংস সাধনের জন্যে যে ফেরেশতাদের পাঠান হয়েছিল তাঁরা যুবক মানুষের আকারে ভূ-পৃষ্ঠে অবতরণ করেছিলেন। তাঁরা হযরত ইবরাহীমের ( আঃ ) বাড়িতে আগমন করেন। তিনি তাদেরকে দেখে খুবই সম্মান করেন এবং তাড়াতাড়ি গো-বৎসের গোশত গরম পাথরে সেঁকে নিয়ে তাদের সামনে পেশ করেন। নিজেও তিনি তাঁদের সাথে দস্তরখানায় বসে পড়েন। তাঁর স্ত্রী হয়রত সারা’ তাদের পানাহার করাবার কাজে লেগে যান। এটা সর্বজন বিদিত যে, ফেরেশতারা পানাহার করেন না। সুতরাং তারা খাদ্য গ্রহণ থেকে বিরত থাকেন এবং বলেনঃ “ আমরা কোন খাদ্যের মূল্য না দেয়া পর্যন্ত তা খাই না । হযরত ইবরাহীম ( আঃ ) বলেনঃ “ তা হলে মূল্য প্রদান করুন!” তাঁরা জিজ্ঞেস করলেনঃ এর মূল্য কত? তিনি উত্তরে বললেনঃ “বিসমিল্লাহ বলে খাওয়া শুরু করা এবং খাওয়ার শেষে আলহামদুলিল্লাহ বলা, এটাই হচ্ছে এর মূল্য ।” তারা এ কথা শুনে হযরত জিবরাইল ( আঃ ) হযরত মীকাঈলের ( আঃ ) দিকে দৃষ্টিপাত করেন এবং তারা পরস্পরে বলাবলি করেন যে, বাস্তবিকই তার মধ্যে এই যোগ্যতা রয়েছে যে, আল্লাহ তাআ’লা তাঁকে নিজের খলিল ( দোস্ত ) বানিয়ে নেবেন। তখনও তাঁরা যখন খাদ্য খেলেন না তখন বিভিন্ন প্রকারের ধারণা তাঁর অন্তরে জাগ্রত হলো। হযরত সারা’ ( রঃ ) যখন দেখলেন যে, হযরত ইবরাহীম ( আঃ ) স্বয়ং তাঁদেরকে আহার করানোর কাজে লেগে রয়েছেন, তথাপি তাঁরা খাচ্ছেন না তখন তিনি হেসে উঠলেন। আর এদিকে হযরত ইবরাহীম ( আঃ ) ভীত হয়ে পড়লেন। তাঁর এ অবস্থা দেখে ফেরেশতাগণ তাঁকে বললেনঃ “ ভয়ের কোন কারণ নেই । এখন তাঁর ভয় দূর করার জন্যে তারা প্রকৃত ব্যাপার তাঁর সামনে তুলে ধরলেন। তাঁরা বললেনঃ “ আমরা মানুষ নই, বরং ফেরেশতা । হযরত লূতের ( আঃ ) কওমকে ধ্বংস করার জন্যে আমরা প্রেরিত হয়েছি।”হযরত লূতের ( আঃ ) কওমের ধ্বংসের কথা শুনে হযরত সারা’ ( রঃ ) খুশী হলেন। ঐ সময় তিনি আরো একটি সুসংবাদ শুনালেন। তা এই যে, ঐ নৈরাশ্যের বয়সেও তিনি সন্তান প্রসব করবেন। এটা ছিল তাঁর কাছে খুবই বিস্ময়কর ব্যাপার। তিনি এতেও বিস্ময় বোধ করলেন যে, যে কওমের উপর আল্লাহর শাস্তি অবতীর্ণ হতে যাচ্ছে তারা তো সম্পূর্ণরূপে গাফেল রয়েছে। মোট কথা, ফেরেশতাগণ তাকে ইসহাক ( আঃ ) নামক সন্তানের সুসংবাদ প্রদান করেন এবং এ কথাও বলেন, হযরত ইসহাকের ( আঃ ) ঔরসে ইয়াকুব ( আঃ ) নামক সন্তান জন্মগ্রহণ করবেন।এই আয়াত দ্বারা এই দলিল গ্রহণ করা যায় যে, ‘যাবীহুল্লাহ' ( আল্লাহর পথে যবাইকৃত ) হযরত ইসমাইল ( আঃ ) ছিলেন। কেননা, হযরত ইসহাকেরই ( আঃ ) তো সুসংবাদ দেয়া হয়েছিল এবং সাথে সাথে এ সুসংবাদও দেয়া হয়েছিল যে, তাঁর ঔরসে হযরত ইয়াকুব ( আঃ ) জন্মগ্রহণ করবেন। ফেরেশতাদের এই শুভ সংবাদ শুনে নারীদের সাধারণ অভ্যাস অনুযায়ী হযরত সারা’ ( রঃ ) বিস্ময় প্রকাশ করেন। তাঁর বিস্ময়ের কারণ ছিল এই যে, তাঁরা স্বামী-স্ত্রী উভয়েই তো বার্ধক্যে উপনীত হয়েছেন। সুতরাং সেই বয়সে সন্তান লাভ কিরূপে সম্ভব? এটা বড়ই বিস্ময়কর ব্যাপারই বটে। এ দেখে ফেরেশতাগণ বললেনঃ আল্লাহ তাআ’লার কাজে বিস্মিত হওয়ার কি আছে? আল্লাহ তাআ’লা আপনাদেরকে এই বয়সেই সন্তান দান করবেন । যদিও আজ পর্যন্ত আপনার কোন সন্তান হয় নাই এবং আপনার স্বামী বুড়ো হয়ে গেছেন, তথাপি জেনে রাখুন যে, আল্লাহর ক্ষমতার কোন শেষ নেই। তিনি যা চান তা-ই হয়ে থাকে। হে নবী পরিবারের লোক! আপনাদের উপর আল্লাহ তাআ’লার রহমত ও বরকত রয়েছে। সুতরাং আপনাদের জন্যে এটা শোভনীয় নয় যে, তাঁর কাজে বিস্ময় প্রকাশ করবেন। তিনি হচ্ছেন প্রশংসার যোগ্য ও মহা মহিমান্বিত।

সূরা হুদ আয়াত 73 সূরা

قالوا أتعجبين من أمر الله رحمة الله وبركاته عليكم أهل البيت إنه حميد مجيد

سورة: هود - آية: ( 73 )  - جزء: ( 12 )  -  صفحة: ( 230 )


English Türkçe Indonesia
Русский Français فارسی
تفسير Urdu اعراب

বাংলায় পবিত্র কুরআনের আয়াত

  1. তোমাদের কে প্রতিপালকের পয়গাম পৌঁছাই এবং আমি তোমাদের হিতাকাঙ্ক্ষী বিশ্বস্ত।
  2. অতঃপর তার সব ফল ধ্বংস হয়ে গেল এবং সে তাতে যা ব্যয় করেছিল, তার জন্য
  3. এই কিতাবে ইসমাঈলের কথা বর্ণনা করুন, তিনি প্রতিশ্রুতি পালনে সত্যাশ্রয়ী এবং তিনি ছিলেন রসূল, নবী।
  4. আমি অবশ্যই তাকে কঠোর শাস্তি দেব কিংবা হত্যা করব অথবা সে উপস্থিত করবে উপযুক্ত কারণ।
  5. আমি আপনাকে বিশ্ববাসীর জন্যে রহমত স্বরূপই প্রেরণ করেছি।
  6. মূসা বলল, তিনি নভোমন্ডল, ভূমন্ডল ও এতদুভয়ের মধ্যবর্তী সবকিছুর পালনকর্তা যদি তোমরা বিশ্বাসী হও।
  7. অতএব, আপনি তাদেরকে এবং তাদের মিথ্যাপবাদকে মুক্ত ছেড়ে দিন যাতে কারুকার্যখচিত বাক্যের প্রতি তাদের মন
  8. কাজেই, তোমাদের পূর্ববতী জাতি গুলির মধ্যে এমন সৎকর্মশীল কেন রইল না, যারা পৃথিবীতে বিপর্যয় সৃষ্টি
  9. আল্লাহ মানুষের প্রাণ হরণ করেন তার মৃত্যুর সময়, আর যে মরে না, তার নিদ্রাকালে। অতঃপর
  10. তোমরা যাতে আমাকে প্রস্তরবর্ষণে হত্যা না কর, তজ্জন্যে আমি আমার পালনকর্তা ও তোমাদের পালনকর্তার শরনাপন্ন

বাংলায় কোরআনের সূরা পড়ুন :

সুরত আল বাক্বারাহ্ আলে ইমরান সুরত আন-নিসা
সুরত আল-মায়েদাহ্ সুরত ইউসুফ সুরত ইব্রাহীম
সুরত আল-হিজর সুরত আল-কাহফ সুরত মারইয়াম
সুরত আল-হাজ্জ সুরত আল-ক্বাসাস আল-‘আনকাবূত
সুরত আস-সাজদা সুরত ইয়াসীন সুরত আদ-দুখান
সুরত আল-ফাতহ সুরত আল-হুজুরাত সুরত ক্বাফ
সুরত আন-নাজম সুরত আর-রাহমান সুরত আল-ওয়াক্বি‘আহ
সুরত আল-হাশর সুরত আল-মুলক সুরত আল-হাক্কাহ্
সুরত আল-ইনশিক্বাক সুরত আল-আ‘লা সুরত আল-গাশিয়াহ্

সবচেয়ে বিখ্যাত কোরআন তেলাওয়াতকারীদের কণ্ঠে সূরা হুদ ডাউনলোড করুন:

সূরা Hud mp3 : উচ্চ মানের সাথে সম্পূর্ণ অধ্যায়টি Hud শুনতে এবং ডাউনলোড করতে আবৃত্তিকারকে বেছে নিন
সুরত হুদ  ভয়েস আহমেদ আল-আজমি
আহমেদ আল-আজমি
সুরত হুদ  ভয়েস ইব্রাহীম আল-আখদার
ইব্রাহীম আল-আখদার
সুরত হুদ  ভয়েস বান্দার বেলাইলা
বান্দার বেলাইলা
সুরত হুদ  ভয়েস খালিদ গালিলি
খালিদ গালিলি
সুরত হুদ  ভয়েস হাতেম ফরিদ আল ওয়ার
হাতেম ফরিদ আল ওয়ার
সুরত হুদ  ভয়েস খলিফা আল টুনাইজি
খলিফা আল টুনাইজি
সুরত হুদ  ভয়েস সাদ আল-গামদি
সাদ আল-গামদি
সুরত হুদ  ভয়েস সৌদ আল-শুরাইম
সৌদ আল-শুরাইম
সুরত হুদ  ভয়েস সালাহ আবু খাতর
সালাহ বুখাতীর
সুরত হুদ  ভয়েস আবদুল বাসিত আব্দুল সামাদ
আবদ এল বাসেট
সুরত হুদ  ভয়েস আবদুল রশিদ সুফি
আবদুল রশিদ সুফি
সুরত হুদ  ভয়েস আব্দুল্লাহ্ বাস্‌ফার
আব্দুল্লাহ্ বাস্‌ফার
সুরত হুদ  ভয়েস আবদুল্লাহ আওওয়াদ আল-জুহানী
আবদুল্লাহ আল-জুহানী
সুরত হুদ  ভয়েস আলী আল-হুদায়েফি
আলী আল-হুদায়েফি
সুরত হুদ  ভয়েস আলী জাবের
আলী জাবের
সুরত হুদ  ভয়েস ফারেস আব্বাদ
ফারেস আব্বাদ
সুরত হুদ  ভয়েস মাহের আলমাইকুলই
মাহের আলমাইকুলই
সুরত হুদ  ভয়েস মোহাম্মদ আইয়ুব
মোহাম্মদ আইয়ুব
সুরত হুদ  ভয়েস মুহাম্মদ আল-মুহাইসনি
মুহাম্মদ আল-মুহাইসনি
সুরত হুদ  ভয়েস মুহাম্মাদ জিব্রীল
মুহাম্মাদ জিব্রীল
সুরত হুদ  ভয়েস মুহাম্মদ সিদ্দিক আল মিনশাবি
আল-মিনশাবি
সুরত হুদ  ভয়েস আল হোসারি
আল হোসারি
সুরত হুদ  ভয়েস আল-আফসী
মিশারী আল-আফসী
সুরত হুদ  ভয়েস নাসের আল কাতামি
নাসের আল কাতামি
সুরত হুদ  ভয়েস ইয়াসের আল-দোসারি
ইয়াসের আল-দোসারি


Saturday, May 18, 2024

لا تنسنا من دعوة صالحة بظهر الغيب