কোরান সূরা আম্বিয়া আয়াত 79 তাফসীর

  1. Mokhtasar
  2. Ahsanul Bayan
  3. AbuBakr Zakaria
  4. Ibn Kathir
Surah Anbiya ayat 79 Bangla tafsir - তাফসীর ইবনে কাসীর - Tafsir Ahsanul Bayan তাফসীরে আহসানুল বায়ান - Tafsir Abu Bakr Zakaria bangla কিং ফাহাদ কুরআন প্রিন্টিং কমপ্লেক্স - বাংলা ভাষায় নোবেল কোরআনের অর্থের অনুবাদ উর্দু ভাষা ও ইংরেজি ভাষা & তাফসীর ইবনে কাসীর : সূরা আম্বিয়া আয়াত 79 আরবি পাঠে(Anbiya).
  
   

﴿فَفَهَّمْنَاهَا سُلَيْمَانَ ۚ وَكُلًّا آتَيْنَا حُكْمًا وَعِلْمًا ۚ وَسَخَّرْنَا مَعَ دَاوُودَ الْجِبَالَ يُسَبِّحْنَ وَالطَّيْرَ ۚ وَكُنَّا فَاعِلِينَ﴾
[ الأنبياء: 79]

অতঃপর আমি সুলায়মানকে সে ফায়সালা বুঝিয়ে দিয়েছিলাম এবং আমি উভয়কে প্রজ্ঞা ও জ্ঞান দিয়েছিলাম। আমি পর্বত ও পক্ষীসমূহকে দাউদের অনুগত করে দিয়েছিলাম; তারা আমার পবিত্রতা ও মহিমা ঘোষণা করত। এই সমস্ত আমিই করেছিলাম। [সূরা আম্বিয়া: 79]

Surah Al-Anbiya in Bangla

জহুরুল হক সূরা বাংলা Surah Anbiya ayat 79


আর আমরা সুলাইমানকে এটি বুঝতে দিয়েছিলাম। আর উভয়কেই আমরা দিয়েছিলাম বিচার-বিবেচনা ও জ্ঞান-বিজ্ঞান, আর আমরা দাউদের সঙ্গে পাহাড়-পর্বতকে ও পাখিগুলোকে মহিমা ঘোষণায় অনুগত করেছিলাম। আর আমরাই কার্যকর্তা।


Tafsir Mokhtasar Bangla


৭৯. আমি সুলাইমান ( আলাইহিস-সালাম ) এর পিতা দাঊদ ( আলাইহিস-সালাম ) কে এ বিষয়ের সঠিক বুঝ না দিয়ে কেবল তা সুলাইমান ( আলাইহিস-সালাম ) কেই দিয়েছি। তবে আমি দাঊদ ও সুলাইমান ( আলাইহিমাস-সালাম ) এর মধ্যকার উভয়কেই নবুওয়াত ও শরীয়তের বিধানাবলীর পূর্ণ জ্ঞান দিয়েছি। এ ক্ষেত্রে আমি শুধু সুলাইমান ( আলাইহিস-সালাম ) কে বিশেষিত করিনি। আর আমি পাহাড়গুলোকে দাঊদ ( আলাইহিস-সালাম ) এর অনুগত বানিয়েছি। তাঁর তাসবীহের সাথে সাথে পাহাড়গুলোও তাসবীহ করে। তেমনিভাবে আমি পাখিগুলোকেও তাঁর অনুগত বানিয়েছি। আর আমি সাধারণত এ কাজগুলো করে থাকি। যেমন: কাউকে সঠিক বুঝ, বিচারিক ক্ষমতা ও জ্ঞান দেয়া এবং কাউকে কারো অধীন করা ইত্যাদি।

Tafsir Ahsanul Bayan তাফসীরে আহসানুল বায়ান


আমি সুলাইমানকে এ বিষয়ের মীমাংসা বুঝিয়ে দিয়েছিলাম[১] এবং তাদের প্রত্যেককে আমি দিয়েছিলাম প্রজ্ঞা ও জ্ঞান। আমি পর্বত[২] ও পক্ষীকুলকে[৩] দাঊদের অনুগত করে দিয়েছিলাম, ওরা তার সাথে আমার পবিত্রতা ও মহিমা ঘোষণা করত; আমিই ছিলাম এই সবের কর্তা।[৪] [১] ব্যাখ্যাতাগণ এ ঘটনাকে এভাবে বর্ণনা করেছেন যে, এক ব্যক্তির ছাগল অন্য ব্যক্তির ক্ষেতে রাত্রে ঢুকে ফসল নষ্ট করে দেয়। দাঊদ ( আঃ ) যিনি নবী হওয়ার সাথে সাথে একজন বাদশাহও ছিলেন, তিনি ফায়সালা করলেন যে, ক্ষেতের মালিক ছাগলগুলি নিয়ে নিক; যাতে তার ক্ষতিপূরণ হয়। সুলাইমান ( আঃ ) এই ফায়সালায় একমত হলেন না। বরং তিনি ফায়সালা করলেন যে, ছাগলগুলি ক্ষেতের মালিককে কিছু দিনের জন্য দেওয়া হোক; সে সেগুলি দ্বারা উপকৃত হবে এবং ক্ষেত ছাগলের মালিকের হাতে তুলে দেওয়া হোক, সে ক্ষেতের সেচ-যত্ন ও দেখাশুনা করে ঠিক করুক। যখন ক্ষেত পূর্বের অবস্থায় ফিরে আসবে, তখন ক্ষেত ক্ষেতের মালিককে ও ছাগলগুলি ছাগলের মালিককে ফিরিয়ে দেওয়া হবে। প্রথম ফায়সালার তুলনায় দ্বিতীয় ফায়সালা এই জন্যই ভালো যে, এতে কাউকেই নিজের মাল হতে বঞ্চিত হতে হচ্ছে না। কিন্তু প্রথম ফায়সালায় ছাগলের মালিককে ছাগল থেকে বঞ্চিত করা হয়েছিল। এ সত্ত্বেও আল্লাহ দাঊদ ( আঃ )-এরও প্রশংসা করেছেন ও বলেছেন যে, আমি দাঊদ ও সুলাইমান উভয়কেই জ্ঞান ও প্রজ্ঞা দান করেছি। কিছু লোক এখান থেকে দলীল গ্রহণ করেছেন যে, প্রত্যেক মুজতাহিদ ( শরীয়তের বিধান বর্ণনা করার যোগ্যতাসম্পন্ন ব্যক্তি তাঁর প্রচেষ্টায় ) সঠিকতায় পৌঁছে থাকেন। ইমাম শাওকানী ( রঃ ) বলেন এ দাবী সঠিক নয়। কোন একটি ব্যাপারে দুই ভিন্নমুখী মীমাংসাকারী দুই মুজতাহিদ একই সময়ে সঠিকতায় উপনীত হতে পারেন না। ওঁদের মধ্যে একজন ঠিক ফায়সালাদাতা ও অপরজন ভুল ফায়সালাদাতা হিসাবে গণ্য হবেন। অবশ্য এ কথা আলাদা যে, ভুল ফায়সালাদাতা মুজতাহিদ আল্লাহর নিকট অপরাধী নন; বরং তাঁকেও একটি নেকী দান করা হবে; যেমন হাদীসে এসেছে। ( ফাতহুল কাদীর ) [২] এর অর্থ এই নয় যে, পাহাড় দাঊদ ( আঃ )-এর তসবীহর আওয়াজে প্রতিধ্বনিত হত। কারণ, তাতে কোন মু'জিযা ( অলৌকিকতা ) প্রমাণ হয় না। যেহেতু যে কেউ আওয়াজ করলেই তো পাহাড়ে প্রতিধ্বনি হয়। বরং এর অর্থ হল, দাঊদ ( আঃ )-এর সাথে পাহাড়ও তসবীহ পাঠ করত এবং তা বাস্তব সত্য, রূপক অর্থে নয়। [৩] অর্থাৎ, পাখিরাও দাঊদ ( আঃ )-এর তসবীহ পড়ার সাথে সাথে তসবীহ পড়তে শুরু করত। وَالطَّيرَ শব্দটির শেষে যবর কিরাআতে এর সংযোগ হবে الجِبَال এর সাথে। আর পেশ কিরাআতে ঊহ্য বিধেয়র উদ্দেশ্য হবে; অর্থাৎ, والطَّيرُ مسخَّراتٌ আর এর অর্থ হবে, পক্ষীকুলও ( তার ) অনুগত। [৪] অর্থাৎ, দাঊদকে ফায়সালা বুঝিয়ে দেওয়া, প্রজ্ঞা দান করা এবং পাখি ও পাহাড়কে তার অনুগত করে দেওয়া এসব কাজ আমিই করেছি। এতে কারো আশ্চর্য্য প্রকাশ করার অথবা অস্বীকার করার কিছুই নেই। কারণ আমি যা ইচ্ছা তাই করতে পারি।

Tafsir Abu Bakr Zakaria bangla কিং ফাহাদ কুরআন প্রিন্টিং কমপ্লেক্স


অতঃপর আমরা সুলায়মানকে এ বিষয়ের মীমাংসা বুঝিয়ে দিয়েছিলাম এবং তাদের প্রত্যেককে আমরা দিয়েছিলাম প্রজ্ঞা ও জ্ঞান []। আর আমরা পর্বত ও পাখিদেরকে দাউদের অনুগত করে দিয়েছিলাম, তারা তার সাথে পবিত্রতা ও মহিমা ঘোষণা করত [] , আর আমরাই ছিলাম এ সবের কর্তা। [] এ আয়াত থেকে পরোক্ষভাবে ন্যায়বিচারের এ মূলনীতি জানা যায় যে, দু’জন বিচারপতি যদি একটি মোকদ্দমার ফায়সালা করে এবং দু'জনের ফায়সালা বিভিন্ন হয়, তাহলে যদিও একজনের ফায়সালাই সঠিক হবে। তবুও দু’জনেই ন্যায়বিচারক বিবেচিত হবেন। তবে এখানে শর্ত হচ্ছে বিচার করার প্রয়োজনীয় যোগ্যতা উভয়ের মধ্যে থাকতে হবে। তাদের কেউ যেন অজ্ঞতা ও অনভিজ্ঞতা সহকারে বিচারকের আসনে বসে না যান। [ দেখুন, কুরতুবী ] রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম হাদীসে একথা আরো বেশী সুস্পষ্ট করে বর্ণনা করে দিয়েছেন। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেনঃ “ যদি বিচারক নিজের সামর্থ অনুযায়ী ফায়সালা করার পূর্ণ প্রচেষ্টা চালান, তাহলে সঠিক ফায়সালা করার ক্ষেত্রে তিনি দু'টি প্রতিদান পাবেন এবং ভুল ফায়সালা করলে পাবেন একটি প্রতিদান ।” [ বুখারীঃ ৬৯১৯, মুসলিমঃ ১৭১৬ ] অন্য হাদীসে এসেছে, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ “ বিচারক তিন প্রকারের । এদের একজন জান্নাতী এবং দু’জন জাহান্নামী। জান্নাতের অধিকারী হচ্ছেন এমন বিচারক যিনি সত্য চিহ্নিত করতে পারলে সে অনুযায়ী ফায়সালা দেন। কিন্তু যে ব্যক্তি সত্য চিহ্নিত করার পরও সত্য বিরোধী ফায়সালা দেয় সে জাহান্নামী। আর অনুরূপভাবে যে ব্যক্তি জ্ঞান ছাড়াই লোকদের মোকদ্দমার ফায়সালা করতে বসে যায় সেও জাহান্নামী। ” [ আবুদাউদঃ ২৫৭৩, তিরমিয়ীঃ ১৩২২, ইবনে মাজাহঃ ২৩১৫ ] [] আয়াতে مع শব্দ ব্যবহার করা হয়েছে। অর্থাৎ দাউদ আলাইহিস সালামের সাথে পাহাড় ও পাখীদেরকে অনুগত করা হয়েছিল এবং সে কারণে তারাও দাউদের সাথে আল্লাহর মহিমা ঘোষণা করতো। একথাটিই কুরআনের অন্যত্র বলা হয়েছেঃ “ আমরা তার সাথে পাহাড়গুলোকে অনুগত করে দিয়েছিলাম । সকাল-সন্ধ্যা তারা আল্লাহর পবিত্রতা ও মহিমা ঘোষণা করতো। আর সমবেত পাখিদেরকেও ( অনুগত করা হয়েছিল )। তারা প্রত্যেকেই ছিল অধিক আল্লাহ অভিমুখী ।" [ সূরা সাদঃ ১৮,১৯ ] অন্য সূরায় আরও অতিরিক্ত বলা হয়েছেঃ “ পাহাড়গুলোকে আমরা হুকুম দিয়েছিলাম যে, তার সাথে সাথে পবিত্রতা ও মহিমা ঘোষণার পুনরাবৃত্তি করো এবং এই একই হুকুম পাখিদেরকেও দিয়েছিলাম ।” [ সূরা সাবাঃ ১০ ] এ বক্তব্যগুলো থেকে যে কথা বুঝা যায় তা হচ্ছে এই যে, দাউদ যখন আল্লাহর প্রশংসা ও মহিমা গীতি গাইতেন তখন তার উচ্চতর ও সুরেলা আওয়াজে পাহাড় ও পাখিরা গেয়ে ফেলত এবং একটা অপূর্ব মূৰ্ছনার সৃষ্টি হতো। তিনি যখন যাবুর পাঠ করতেন, তখন পক্ষীকুল শূন্যে তার সাথে তসবীহ পাঠ করতে থাকত। [ ইবন কাসীর ] সমধুর কণ্ঠস্বর ছিল একটি বাহ্যিক গুণ এবং পক্ষীকুল ও পর্বতসমূহের তসবীহ পাঠে শরীক হওয়া ছিল আল্লাহর কুদরতের অধীন একটি মু'জেযা। মু'জেযার জন্য পক্ষীকুল ও পর্বতসমূহের মধ্যেও বিশেষ চেতনা সৃষ্টি হতে পারে। সাহাবায়ে কেরামের মধ্যে আবু মূসা আশা আরী রাদিয়াল্লাহু ‘আনহু অত্যন্ত সুমধুর কণ্ঠস্বরের অধিকারী ছিলেন। একবার আবু মূসা আশা আরী রাদিয়াল্লাহু আনহু কুরআন তিলাওয়াত করছিলেন। তার কণ্ঠ ছিল অসাধারণ সুরেলা। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম সেদিক দিয়ে যাচ্ছিলেন। তার আওয়াজ শুনে তিনি দাঁড়িয়ে গেলেন এবং অনেকক্ষণ শুনতে থাকলেন। তার পড়া শেষ হলে তিনি বললেনঃ “ এ ব্যক্তি দাউদের সুরেলা কণ্ঠের একটা অংশ পেয়েছে ।” [ মুসনাদে আহমাদঃ ৫/৩৫৯ ] আবু মুসা যখন জানতে পারলেন যে, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তার তিলাওয়াত শুনেছেন, তখন আরয করলেনঃ আপনি শুনছেন – একথা আমার জানা থাকলে আমি আরও সুন্দরভাবে তিলাওয়াত করার চেষ্টা করতাম। [ ইবনে হিব্বানঃ ৭১৯৭, অনুরূপ মুসলিমঃ ৭৯৩ ] এ থেকে জানা গেল যে, কুরআন তেলাওয়াতে সুন্দর স্বর ও চিত্তাকর্ষক উচ্চারণ কাম্য ও পছন্দনীয়।

সূরা আম্বিয়া আয়াত 79 সূরা

ففهمناها سليمان وكلا آتينا حكما وعلما وسخرنا مع داود الجبال يسبحن والطير وكنا فاعلين

سورة: الأنبياء - آية: ( 79 )  - جزء: ( 17 )  -  صفحة: ( 328 )


English Türkçe Indonesia
Русский Français فارسی
تفسير Urdu اعراب

বাংলায় পবিত্র কুরআনের আয়াত

  1. তাদেরকে বলা হবেঃ তারা কোথায়, তোমরা যাদের পূজা করতে।
  2. অতঃপর তাদের মধ্যে থেকে বিভিন্ন দল মতভেদ সৃষ্টি করল। সুতরাং যালেমদের জন্যে রয়েছে যন্ত্রণাদায়ক দিবসের
  3. হে মূসা, তোমার ডানহাতে ওটা কি?
  4. পবিত্র আপনার পরওয়ারদেগারের সত্তা, তিনি সম্মানিত ও পবিত্র যা তারা বর্ণনা করে তা থেকে।
  5. তিনি তাদের উপর প্রেরণ করেছেন ঝাঁকে ঝাঁকে পাখী,
  6. অতঃপর আমার বান্দাদের অন্তর্ভুক্ত হয়ে যাও।
  7. এবং চন্দ্রের, যখন তা পূর্ণরূপ লাভ করে,
  8. ফেরাউনের নিকট যাও, সে দারুণ উদ্ধত হয়ে গেছে।
  9. আল্লাহই তোমাদের সৃষ্টি করেছেন, অতঃপর রিযিক দিয়েছেন, এরপর তোমাদের মৃত্যু দেবেন, এরপর তোমাদের জীবিত করবেন।
  10. অতঃপর কেয়ামতের দিন তোমরা পুনরুত্থিত হবে।

বাংলায় কোরআনের সূরা পড়ুন :

সুরত আল বাক্বারাহ্ আলে ইমরান সুরত আন-নিসা
সুরত আল-মায়েদাহ্ সুরত ইউসুফ সুরত ইব্রাহীম
সুরত আল-হিজর সুরত আল-কাহফ সুরত মারইয়াম
সুরত আল-হাজ্জ সুরত আল-ক্বাসাস আল-‘আনকাবূত
সুরত আস-সাজদা সুরত ইয়াসীন সুরত আদ-দুখান
সুরত আল-ফাতহ সুরত আল-হুজুরাত সুরত ক্বাফ
সুরত আন-নাজম সুরত আর-রাহমান সুরত আল-ওয়াক্বি‘আহ
সুরত আল-হাশর সুরত আল-মুলক সুরত আল-হাক্কাহ্
সুরত আল-ইনশিক্বাক সুরত আল-আ‘লা সুরত আল-গাশিয়াহ্

সবচেয়ে বিখ্যাত কোরআন তেলাওয়াতকারীদের কণ্ঠে সূরা আম্বিয়া ডাউনলোড করুন:

সূরা Anbiya mp3 : উচ্চ মানের সাথে সম্পূর্ণ অধ্যায়টি Anbiya শুনতে এবং ডাউনলোড করতে আবৃত্তিকারকে বেছে নিন
সুরত আম্বিয়া  ভয়েস আহমেদ আল-আজমি
আহমেদ আল-আজমি
সুরত আম্বিয়া  ভয়েস ইব্রাহীম আল-আখদার
ইব্রাহীম আল-আখদার
সুরত আম্বিয়া  ভয়েস বান্দার বেলাইলা
বান্দার বেলাইলা
সুরত আম্বিয়া  ভয়েস খালিদ গালিলি
খালিদ গালিলি
সুরত আম্বিয়া  ভয়েস হাতেম ফরিদ আল ওয়ার
হাতেম ফরিদ আল ওয়ার
সুরত আম্বিয়া  ভয়েস খলিফা আল টুনাইজি
খলিফা আল টুনাইজি
সুরত আম্বিয়া  ভয়েস সাদ আল-গামদি
সাদ আল-গামদি
সুরত আম্বিয়া  ভয়েস সৌদ আল-শুরাইম
সৌদ আল-শুরাইম
সুরত আম্বিয়া  ভয়েস সালাহ আবু খাতর
সালাহ বুখাতীর
সুরত আম্বিয়া  ভয়েস আবদুল বাসিত আব্দুল সামাদ
আবদ এল বাসেট
সুরত আম্বিয়া  ভয়েস আবদুল রশিদ সুফি
আবদুল রশিদ সুফি
সুরত আম্বিয়া  ভয়েস আব্দুল্লাহ্ বাস্‌ফার
আব্দুল্লাহ্ বাস্‌ফার
সুরত আম্বিয়া  ভয়েস আবদুল্লাহ আওওয়াদ আল-জুহানী
আবদুল্লাহ আল-জুহানী
সুরত আম্বিয়া  ভয়েস আলী আল-হুদায়েফি
আলী আল-হুদায়েফি
সুরত আম্বিয়া  ভয়েস আলী জাবের
আলী জাবের
সুরত আম্বিয়া  ভয়েস ফারেস আব্বাদ
ফারেস আব্বাদ
সুরত আম্বিয়া  ভয়েস মাহের আলমাইকুলই
মাহের আলমাইকুলই
সুরত আম্বিয়া  ভয়েস মোহাম্মদ আইয়ুব
মোহাম্মদ আইয়ুব
সুরত আম্বিয়া  ভয়েস মুহাম্মদ আল-মুহাইসনি
মুহাম্মদ আল-মুহাইসনি
সুরত আম্বিয়া  ভয়েস মুহাম্মাদ জিব্রীল
মুহাম্মাদ জিব্রীল
সুরত আম্বিয়া  ভয়েস মুহাম্মদ সিদ্দিক আল মিনশাবি
আল-মিনশাবি
সুরত আম্বিয়া  ভয়েস আল হোসারি
আল হোসারি
সুরত আম্বিয়া  ভয়েস আল-আফসী
মিশারী আল-আফসী
সুরত আম্বিয়া  ভয়েস নাসের আল কাতামি
নাসের আল কাতামি
সুরত আম্বিয়া  ভয়েস ইয়াসের আল-দোসারি
ইয়াসের আল-দোসারি


Tuesday, July 16, 2024

Please remember us in your sincere prayers