কোরান সূরা নাহল আয়াত 8 তাফসীর
﴿وَالْخَيْلَ وَالْبِغَالَ وَالْحَمِيرَ لِتَرْكَبُوهَا وَزِينَةً ۚ وَيَخْلُقُ مَا لَا تَعْلَمُونَ﴾
[ النحل: 8]
তোমাদের আরোহণের জন্যে এবং শোভার জন্যে তিনি ঘোড়া, খচ্চর ও গাধা সৃষ্টি করেছেন। আর তিনি এমন জিনিস সৃষ্টি করেন যা তোমরা জান না। [সূরা নাহল: 8]
Surah An-Nahl in Banglaজহুরুল হক সূরা বাংলা Surah Nahl ayat 8
আর ঘোড়া ও খচ্চর ও গাধা যেন তোমরা তাদের চড়তে পার, এবং শোভাদানের জন্য। আর তিনি সৃষ্টি করেন যা তোমরা জানো না।
Tafsir Mokhtasar Bangla
৮. তেমনিভাবে আল্লাহ তা‘আলা তোমাদের আরোহণ, সামান বহন করা ও মানুষের মাঝে তোমাদের সৌন্দর্য বিকাশের জন্য ঘোড়া, খচ্চর ও গাধা সৃষ্টি করেছেন। তিনি আরো বিভিন্ন আরোহণের মাধ্যম সৃষ্টি করবেন যা তোমরা জানো না।
Tafsir Ahsanul Bayan তাফসীরে আহসানুল বায়ান
তোমাদের আরোহণের জন্য ও শোভার জন্য তিনি সৃষ্টি করেছেন ঘোড়া, খচ্চর ও গাধা।[১] আর তিনি সৃষ্টি করেন এমন অনেক কিছু যা তোমরা অবগত নও। [২] [১] অর্থাৎ, তাদের সৃষ্টির আসল উদ্দেশ্য ও উপকারিতা তাদেরকে বাহনরূপে ব্যবহার করা। তা সত্ত্বেও সেসব সৌন্দর্যের কারণও বটে। ঘোড়া, খচ্চর ও গাধাকে পৃথকভাবে উল্লেখ করার কারণে কোন কোন ফকীহ প্রমাণ করেছেন যে, ঘোড়াও হারাম যেমন গাধা ও খচ্চর হারাম। তাছাড়া খাদ্যরূপে ব্যবহার্য পশুর উল্লেখ প্রথমেই এসে গেছে। সেই কারণে এই আয়াতে যে সব পশুর উল্লেখ রয়েছে তা শুধু বাহনের জন্য। কিন্তু তাঁদের এই দলীল সঠিক নয়, কারণ সহীহ হাদীসে ঘোড়ার গোশত হালাল হওয়ার কথা প্রমাণিত। জাবের ( রাঃ ) বলেন নবী ( সাঃ ) ঘোড়ার গোশত খাওয়ার অনুমতি দিয়েছেন। ( বুখারীঃ যবেহ অধ্যায়, মুসলিম শিকার অধ্যায় ) তাছাড়া সাহাবায়ে কিরামগণ নবী ( সাঃ ) এর উপস্থিতিতে খাইবার ও মদীনায় ঘোড়া যবেহ করে গোশত রান্না করেছেন ও খেয়েছেন। আর নবী ( সাঃ ) নিষেধ করেননি। ( দেখুন মুসলিম উক্ত অধ্যায়, আহমাদ ৩/৩৫৬, আবু দাউদঃ খাদ্য অধ্যায় ) এই কারণে অধিকাংশ উলামা ঘোড়ার গোশত হালাল বলেছেন। ( তাফসীর ইবনে কাসীর ) এখানে ঘোড়ার উল্লেখ শুধু বাহনরূপে করা হয়েছে। কারণ তার অধিক ব্যবহার এই উদ্দেশেই হয়ে থাকে এবং তা পৃথিবীতে সর্বযুগে এত বেশি মূল্যবান ও দামী থেকেছে যে তাকে খাবারের জন্য খুব কম ব্যবহার করা হয়েছে। ছাগল-ভেড়ার মত তা সাধারণতঃ যবেহ করে ভক্ষণ করা হয় না। কিন্তু এর অর্থ এই নয় যে, বিনা স্পষ্ট প্রমাণে তাকে হারাম সাব্যস্ত করা যেতে পারে। [২] ভূগর্ভে, সমুদ্রে, মরুভূমিতে এবং জঙ্গলে মহান আল্লাহ অসংখ্য উদ্ভিদ ও প্রাণী সৃষ্টি করে থাকেন, যার জ্ঞান আল্লাহ ছাড়া কারো নেই। এর সঙ্গে নব আবিষ্কৃত সকল বাহনও এসে যায়, যা আল্লাহ প্রদত্ত জ্ঞান ও যোগ্যতা প্রয়োগ করে তাঁরই সৃষ্ট বস্তুকে বিভিন্নভাবে কাজে লাগিয়ে মানুষ তৈরী করেছে। যেমন বাস, ট্টেন, রেলগাড়ি, জলজাহাজ ও বিমান ইত্যাদি অসংখ্য যানবাহন এবং আরো অনেক কিছু, যা ভবিষ্যতে আশা করা যায়।
Tafsir Abu Bakr Zakaria bangla কিং ফাহাদ কুরআন প্রিন্টিং কমপ্লেক্স
আর তোমাদের আরোহনের জন্য এবং শোভার জন্য সৃষ্টি করেছেন ঘোড়া, খচ্চর ও গাধা [ ১ ] এবং তিনি সৃষ্টি করেন এমন অনেক কিছু, যা তোমরা জান না [ ২ ] [ ১ ] উট, বলদ ইত্যাদির বোঝা বহনের কথা আলোচিত হওয়ার পর ঐসব জন্তুর কথা প্রসঙ্গতঃ উত্থাপন করা উপযুক্ত মনে করা হয়েছে, যেগুলো সৃষ্ট হয়েছে সওয়ারী ও বোঝা বহনের উদ্দেশ্যে। বলা হয়েছে, আমি ঘোড়া, খচ্চর ও গাধা সৃষ্টি করেছি, যাতে তোমরা এগুলোতে সওয়ার হও। আর তোমাদের শোভা ও সৌন্দর্যের উপকরণ হওয়াও এগুলোকে সৃষ্টি করার অন্যতম কারণ। [ তাবারী ]। [ ২ ] অর্থাৎ বিপুল পরিমাণ জিনিস এমন আছে যা মানুষের উপকার করে যাচ্ছে। অথচ কোথায় কত সেবক তার সেবা করে যাচ্ছে বরং কি সেবা করছে সে সম্পর্কে মানুষ কিছুই জানে না। সওয়ারীর তিনটি জন্তু ঘোড়া, খচ্চর ও গাধার কথা বিশেষভাবে বর্ণনা করার পর পরিশেষে অন্যান্য যানবাহন সম্পর্কে ভবিষ্যত পদবাচ্যে ব্যবহার করে বলা হয়েছে- ( وَيَخْلُقُ مَا لَا تَعْلَمُوْنَ ) অর্থাৎ আল্লাহ্ তা'আলা ঐসব বস্তু সৃষ্টি করবেন, যেগুলো তোমরা জান না। যেমন, কীট-পতঙ্গ ও যমীনে অন্যান্য প্রাণী। যেগুলো যমীনের নীচে থাকে বা শুষ্ক স্থানে বা সমুদ্রে অবস্থান করে। যেগুলো মানুষ দেখতে পায়নি বা শুনতেও পায়নি। [ কুরতুবী ] কারও কারও মতে এখানে আল্লাহ্ তাআলা জান্নাতে জান্নাতীদের জন্য এবং জাহান্নামে জাহান্নামীদের জন্য যা সৃষ্টি করবেন বা করেছেন তা-ই বুঝিয়েছেন। [ কুরতুবী ] তাছাড়া সম্ভবত: এখানে ঐসব নবাবিস্কৃত যানবাহন ও গাড়ী বোঝানো হয়েছে, যেগুলোর অস্তিত্ব প্রাচীনকালে ছিল না; যেমন, রেল, মটর, বিমান ইত্যাদি।
Tafsir ibn kathir bangla তাফসীর ইবনে কাসীর
এখানে আল্লাহ তাআলা তাঁর আর একটি নিয়ামতের বর্ণনা দিচ্ছেন যে, তিনি সৌন্দর্যের জন্যে এবং সওয়ারীর জন্যে ঘোড়া, খচ্চর ও গাধা সৃষ্টি করেছেন। এই জন্তুগুলি সৃষ্টির বড় উদ্দেশ্য হচ্ছে মানুষের উপকার লাভ। এই জন্তগুলিকে অন্যান্য জন্তুগুলির উপর তিনি ফযীলত দান করেছেন এবং এই কারণে পৃথকভাবে এগুলির বর্ণনা দিয়েছেন। এ জন্যেই কতক আলেম এই আয়াত দ্বারা ঘোড়ার গোশত হারাম হওয়ার দলীল গ্রহণ করেছেন। যেমন ইমাম আবূহানীফা ( রঃ ) এবং তাঁর অনুসরণকারী ফকীহগণ বলেন যে, খচ্চর ও গাধার সাথে ঘোড়ার বর্ণনা দেয়া হয়েছে। আর প্রথম দুটি জন্তুর গোশতহারাম। সুতরাং এটির গোশতও হারাম হলো। খচ্চর ও গাধার গোশত হারাম হওয়ার কথা বহু হাদীসে বর্ণিত হয়েছে। অধিকাংশ আলেমের মাযহাব এটাই বটে। হযরত ইবনু আব্বাস ( রাঃ ) হতে এই তিনটি জন্তুর গোশত হারামহওয়ার কথা বর্ণিত হয়েছে। তিনি বলেন যে, এই আয়াতের পূর্ববর্তী আয়াতে চতুষ্পদ জন্তুগুলির বর্ণনা দিয়ে আল্লাহ তাআলা বলেনঃ “ ঐ গুলি তোমরা ভক্ষণ করে থাকো । সুতরাং ঐগুলো হলো খাওয়ার জন্তু।” আর এখানে মহান আল্লাহ বলেছেনঃ “ তোমরা এগুলোর উপর সওয়ার হয়ে থাকো । সুতরাং এগুলো হলো সওয়ারী জন্তু।”হযরত খালিদ ইবনু ওয়ালীদ ( রাঃ ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ ( সঃ ) ঘোড়া, খচ্চর এবং গাধার গোশত খেতে নিষেধ করেছেন। ( এ হাদীসটি ইমাম আহমদ (রঃ ) বর্ণনা করেছেন এবং ইমাম আবু দাউদ ( রঃ ) ইমাম নাসাঈ ( রঃ ) এবং ইমাম ইবনু মাজাহ ( রঃ ) এটা তাখরীজ করেছেন। এ হাদীসের বর্ণনাকারীদের মধ্যে সালিহ ইবনু ইয়াহইয়া ইবনু মিকদাদ নামক একজন বর্ণনাকারী রয়েছেন, যার সম্পর্কে সমালোচনা করা হয়েছে)হযরত মিকদাদ ইবনু মা’দীকারাব ( রাঃ ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেনঃ “ আমরা ‘সা’য়েকা’ যুদ্ধে হযরত খালিদ ইবনু ওয়ালীদের ( রাঃ ) সাথে ছিলাম । আমার কাছে আমার এক সঙ্গী কিছু গোশত নিয়ে আসলো। আমার কাছে সে একটা পাথর চাইলো। আমি তাকে তা দিলাম। সে তাতে তা বাঁধলো। আমি বললামঃ থামো, আমি খালিদ ইবনু ওয়ালীদের ( রাঃ ) নিকট যাই এবং এ সম্পর্কে জিজ্ঞেস করে আসি। অতঃপর আমি তার কাছে গেলাম এবং এ সম্পর্কে জিজ্ঞেস করলাম। তখন তিনি বললেনঃ “ রাসূলুল্লাহর ( সঃ ) সাথে আমরা খায়বারের যুদ্ধে ছিলাম । ইয়াহূদীদের শস্য ক্ষেত্রের ব্যাপারে জনগণ তাড়াহুড়া করতে শুরু করে। তখন রাসূলুল্লাহ ( সঃ ) আমাকে নির্দেশ দেন যে, আমি যেন জনগণকে নামাযের জন্যে হাজির হওয়ার আহ্বান জানাই। আর একথাও যেন জানিয়ে দিই যে, মুসলমান ছাড়া অন্য কেউ যেন না আসে। অতঃপর রাসূলুল্লাহ ( সঃ ) বলেনঃ “ হে লোক সকল! তোমরা ইয়াহুদীদের বাগানে ঢুকে পড়ার ব্যাপারে তাড়াহুড়া করছো । জেনে রেখো যে, চুক্তিকৃতদের মাল হক ছাড়া হালাল নয় এবং পালিত গাধা, ঘোড়া ও খচ্চরের গোশত; আর। হিংস্র জন্তু ও থাবা দ্বারা শিকারী পাখীর গোশত হারাম।” ( এ হাদীসটি ইমাম আহমদ (রঃ ) বর্ণনা করেছেন) ইয়াহুদীদের বাগানে অনুপ্রবেশের এই নিষেধাজ্ঞা সম্ভবতঃ ঐ সময়ে ছিল, যখন তাদের সাথে চুক্তি ও সন্ধি হয়েছিল। সুতরাং যদি এ হাদীসটি সহীহ হতো তবে অবশ্যই এটা ঘোড়ার গোশত হারাম হওয়ার ব্যাপারে দলীল হতে পারতো। কিন্তু এতে সহীহ বুখারী ও সহীহ মুসলিমের ঐ হাদীসের মুকাবিলা করার শক্তি নেই যাতে হযরত জাবির ইবনু আবদিল্লাহ ( রাঃ ) হতে বর্ণিত আছে যে, রাসূলুল্লাহ ( সঃ ) পালিত গাধার গোশত খেতে নিষেধ করেছেন এবং ঘোড়ার গোশত খেতে অনুমতি দিয়েছেন।হযরত জাবির ইবনু আবদিল্লাহ ( রাঃ ) হতেই বর্ণিত, তিনি বলেনঃ “ খায়বারের যুদ্ধের দিন আমরা ঘোড়া, খচ্চর ও গাধা যবাহ করি । তখন রাসূলুল্লাহ ( সঃ ) আমাদেরকে খচ্চর ও গাধার গোশত খেতে নিষেধ করেন, কিন্তু ঘোড়ার গোশত খেতে নিষেধ করেন নাই।” ( এ হাদীসটি ইমাম আহমদ ও ইমাম আবু দাউদ (রঃ ) দু' ইসনাদে বর্ণনা করেছেন এবং প্রত্যেকেই ইমাম মুসলিমের ( রঃ ) শর্তের উপর বর্ণনা করেছেন)হযরত আসমা বিনতে আবি বকর ( রাঃ ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেনঃ “ আমরা রাসূলুল্লাহর ( সঃ ) উপস্থিতিতে ঘোড়া যবাহ করে ওর গোশত ভক্ষণ করেছি । ঐ সময় আমরা মদীনায় অবস্থান করেছিলাম।” ( হাদীসটি ইমাম মুসলিম (রাঃ ) বর্ণনা করেছেন)সুতরাং এটা হচ্ছে সবচেয়ে বড়, মযবূত ও প্রমাণ যোগ্য হাদীস। জমহুর উলামার মাযহাব এটাই। ইমাম মালিক ( রঃ ) ইমাম শাফিয়ী ( রঃ ), ইমাম আহমদ ( রঃ ) ও তাদের সকল সাথী এবং পূর্ববর্তী ও পরবর্তী অধিকাংশ গুরুজনও একথাই বলেন। এ সব ব্যাপারে আল্লাহ তাআলাই সর্বাধিক সঠিক জ্ঞানের অধিকারী।হযরত ইবনু আব্বাস ( রাঃ ) হতে বর্ণিত আছে যে, পূর্বে ঘোড়ার মধ্যে জংলিপনা ছিল। আল্লাহ তাআলা হযরত ইসমাঈলের ( আঃ ) খাতিরে ওকে অনুগত করে দেন। অহাব ( রাঃ ) ইসরাঈলী রিওয়াইয়াতে বর্ণনা করেছেন যে, দক্ষিণ হাওয়ায় ঘোড়ার জন্ম হয়ে থাকে। এ সব বিষয়ে আল্লাহ তাআলা সর্বাধিক জ্ঞান রাখেন।এই তিনটি জন্তুর উপর সওয়ারীর বৈধতা তো কুরআন কারীমের শব্দ দ্বারাই সাব্যস্ত হয়েছে। রাসূলুল্লাহকে ( সঃ ) একটি খচ্চরও উপহার স্বরূপ দেয়া হয়েছিল, যার উপর তিনি সওয়ার হতেন। তবে ঘোড়ার সাথে গর্দভীর মিলন ঘটাতে তিনি নিষেধ করেছেন। এই নিষেধাজ্ঞার কারণ ছিল বংশ কর্তিতহওয়া। হযরত দেহইয়া কালবী ( রাঃ ) রাসূলুল্লাহর ( সঃ ) নিকট আবেদন করেনঃ “ আপনি যদি অনুমতি দেন, তবে আমরা ঘোড়া ও গর্দভীর মিলন ঘটাই এবং এর দ্বারা খচ্চর জন্ম গ্রহণ করবে । আপনি ওর উপর সওয়ারহবেন।” তাঁর এ কথা শুনে রাসূলুল্লাহ ( সঃ ) বলেনঃ “ এই কাজ ওরাই করতে পারে যারা কিছুই জানে না ।”
সূরা নাহল আয়াত 8 সূরা
English | Türkçe | Indonesia |
Русский | Français | فارسی |
تفسير | Urdu | اعراب |
বাংলায় পবিত্র কুরআনের আয়াত
- অতঃপর নিকটবর্তী হল ও ঝুলে গেল।
- যখন তাঁরা সে স্থানটি অতিক্রম করে গেলেন, মূসা সঙ্গী কে বললেনঃ আমাদের নাশতা আন। আমরা
- সে মুমিন ব্যক্তি বললঃ হে আমার কওম, আমি তোমাদের জন্যে পূর্ববর্তী সম্প্রদায়সমূহের মতই বিপদসঙ্কুল দিনের
- তোমরা যদি কল্যাণ কর প্রকাশ্যভাবে কিংবা গোপনে অথবা যদি তোমরা আপরাধ ক্ষমা করে দাও, তবে
- তালাকে-‘রাজঈ’ হ’ল দুবার পর্যন্ত তারপর হয় নিয়মানুযায়ী রাখবে, না হয় সহৃদয়তার সঙ্গে বর্জন করবে। আর
- তারা রহমান আল্লাহর জন্যে যে, কন্যা-সন্তান বর্ণনা করে, যখন তাদের কাউকে তার সংবাদ দেয়া হয়,
- যে ব্যক্তিকে তার পালনকর্তার আয়াতসমূহ দ্বারা উপদেশ দান করা হয়, অতঃপর সে তা থেকে মুখ
- যাদের চক্ষুসমূহের উপর পর্দা ছিল আমার স্মরণ থেকে এবং যারা শুনতেও সক্ষম ছিল না।
- আর যখন তাদের মধ্যে থেকে এক সম্প্রদায় বলল, কেন সে লোকদের সদুপদেশ দিচ্ছেন, যাদেরকে আল্লাহ
- তারা বিশ্বাস করে না বলে আপনি হয়তো মর্মব্যথায় আত্নঘাতী হবেন।
বাংলায় কোরআনের সূরা পড়ুন :
সবচেয়ে বিখ্যাত কোরআন তেলাওয়াতকারীদের কণ্ঠে সূরা নাহল ডাউনলোড করুন:
সূরা Nahl mp3 : উচ্চ মানের সাথে সম্পূর্ণ অধ্যায়টি Nahl শুনতে এবং ডাউনলোড করতে আবৃত্তিকারকে বেছে নিন
আহমেদ আল-আজমি
ইব্রাহীম আল-আখদার
বান্দার বেলাইলা
খালিদ গালিলি
হাতেম ফরিদ আল ওয়ার
খলিফা আল টুনাইজি
সাদ আল-গামদি
সৌদ আল-শুরাইম
সালাহ বুখাতীর
আবদ এল বাসেট
আবদুল রশিদ সুফি
আব্দুল্লাহ্ বাস্ফার
আবদুল্লাহ আল-জুহানী
আলী আল-হুদায়েফি
আলী জাবের
ফারেস আব্বাদ
মাহের আলমাইকুলই
মোহাম্মদ আইয়ুব
মুহাম্মদ আল-মুহাইসনি
মুহাম্মাদ জিব্রীল
আল-মিনশাবি
আল হোসারি
মিশারী আল-আফসী
নাসের আল কাতামি
ইয়াসের আল-দোসারি
Please remember us in your sincere prayers