কোরান সূরা ইউনুস আয়াত 83 তাফসীর

  1. Mokhtasar
  2. Ahsanul Bayan
  3. AbuBakr Zakaria
  4. Ibn Kathir
Surah Yunus ayat 83 Bangla tafsir - তাফসীর ইবনে কাসীর - Tafsir Ahsanul Bayan তাফসীরে আহসানুল বায়ান - Tafsir Abu Bakr Zakaria bangla কিং ফাহাদ কুরআন প্রিন্টিং কমপ্লেক্স - বাংলা ভাষায় নোবেল কোরআনের অর্থের অনুবাদ উর্দু ভাষা ও ইংরেজি ভাষা & তাফসীর ইবনে কাসীর : সূরা ইউনুস আয়াত 83 আরবি পাঠে(Yunus).
  
   

﴿فَمَا آمَنَ لِمُوسَىٰ إِلَّا ذُرِّيَّةٌ مِّن قَوْمِهِ عَلَىٰ خَوْفٍ مِّن فِرْعَوْنَ وَمَلَئِهِمْ أَن يَفْتِنَهُمْ ۚ وَإِنَّ فِرْعَوْنَ لَعَالٍ فِي الْأَرْضِ وَإِنَّهُ لَمِنَ الْمُسْرِفِينَ﴾
[ يونس: 83]

আর কেউ ঈমান আনল না মূসার প্রতি তাঁর কওমের কতিপয় বালক ছাড়া-ফেরাউন ও তার সর্দারদের ভয়ে যে, এরা না আবার কোন বিপদে ফেলে দেয়। ফেরাউন দেশময় কর্তꦣ2499;ত্বের শিখরে আরোহণ করেছিল। আর সে তার হাত ছেড়ে রেখেছিল। [সূরা ইউনুস: 83]

Surah Yunus in Bangla

জহুরুল হক সূরা বাংলা Surah Yunus ayat 83


কিন্তু তাঁর সম্প্রদায়ের সন্তানসন্ততি ব্যতীত আর কেউ মূসার প্রতি বিশ্বাস করে নি ফিরআউন ও তাদের পরিষদবর্গের ভয়ে পাছে তারা তাদের নির্যাতন করে। আর ফিরআউন দেশের মধ্যে অবশ্যই ছিল মহাপ্রতাপশালী, আর সে নিশ্চয়ই ছিল ন্যায়লঙ্ঘন-কারীদের অন্তর্ভুক্ত।


Tafsir Mokhtasar Bangla


৮৩. ফির‘আউনের জাতি তাদের রাসূল থেকে মুখ ফিরিয়ে নেয়ার ব্যাপারে চ‚ড়ান্ত সিদ্ধান্ত নিলো। ফলে মূসা ( আলাইহিস-সালাম ) যে প্রকাশ্য দলীল ও সুস্পষ্ট নিদর্শনাবলী নিয়ে আসলেন তা তাঁর বংশধর কিছু বনী ইসরাঈলের যুবকরাই বিশ্বাস করলো। তারা এ কথার ভয় পাচ্ছিলো যে, তাদের ব্যাপারটি প্রকাশ হয়ে গেলে ফির‘আউন ও তার বংশের বড়রা তাদেরকে শাস্তি দিয়ে ঈমান থেকে দূরে সরিয়ে দিতে চাইবে। বস্তুতঃ ফির‘আউন মিশর ও তার অধিবাসীদের উপর খুব প্রতাপশালী অহঙ্কারী ছিলো। নিশ্চয়ই সে কুফরি এবং বনী ইসরাঈলকে হত্যা ও শাস্তি দেয়ার ব্যাপারে বিশেষ সীমাতিক্রমকারী ছিলো।

Tafsir Ahsanul Bayan তাফসীরে আহসানুল বায়ান


অতঃপর ফিরআউন ও তার পারিষদবর্গ নির্যাতন করবে, এই আশঙ্কায় মূসার প্রতি তার গোত্রের[১] লোকদের মধ্যে শুধু অল্প সংখ্যক লোক ব্যতীত আর কেউ বিশ্বাস স্থাপন করল না।[২] বাস্তবিকপক্ষে ফিরআউন ছিল সেই দেশে উদ্ধত, আর অবশ্যই সে ছিল সীমালংঘনকারীদের একজন। [৩] [১] قَوْمِهِ -এর 'ه' ( তার ) সর্বনাম দ্বারা কাকে বুঝানো হয়েছে তা নিয়ে উলামাগণের মাঝে মতভেদ রয়েছে। কেউ কেউ 'তার' বলতে মূসা ( আঃ )-কে ধরেছেন। কারণ উক্ত আয়াতে সর্বনামের পূর্বে তাঁরই নাম উল্লেখ হয়েছে। অর্থাৎ, মূসা ( আঃ )-এর গোত্র থেকে কিছু মানুষ ঈমান এনেছিল। কিন্তু ইমাম ইবনে কাসীর ও অন্যান্যরা 'তার' বলতে ফিরআউনকে বুঝিয়েছেন। অর্থাৎ ফিরআউনের সম্প্রদায় থেকে কিছু মানুষ ঈমান এনেছিল। এর প্রমাণ হল, বনী ইস্রাঈলরা তো একজন রসূল ও পরিত্রাতার অপেক্ষায় ছিল এবং মূসা ( আঃ ) রূপে তারা তা পেয়ে গিয়েছিল। আর সেই হিসেবে ( কারূন ) ছাড়া সকল বনী ইস্রাঈল তাঁর প্রতি ঈমান রাখত। ফলে এটাই সঠিক যে ذُرِّيَّةٌ مِنْ قَوْمِهِ ( তার গোত্রের কিছু লোক ) থেকে উদ্দেশ্য হল ফিরআউনী সম্প্রদায়ের কিছু মানুষ, যারা মূসা ( আঃ )-এর প্রতি ঈমান এনেছিল; তার মধ্যে তার স্ত্রী আসিয়াও ছিলেন। [২] কুরআন কারীমের এই পরিষ্কার বর্ণনা থেকে এই কথাও বুঝা যাচ্ছে যে, এই অল্প সংখ্যক লোক যারা ঈমান এনেছিল, তারা ফিরআউনী সম্প্রদায়ের লোক ছিল। কারণ ফিরআউন, তার দরবারী ও শাসকবর্গের তরফ থেকে শাস্তির ভয় তাদেরই ছিল। যদিও বনী ইস্রাঈলরা ফিরআউনের দাসতত্ত্ব ও অধীনত্বের লাঞ্ছনা বেশ কিছু দিন থেকে সহ্য করে আসছিল। কিন্তু মূসা ( আঃ )-এর প্রতি ঈমান আনার সাথে না তার কোন সম্পর্ক ছিল, আর না এই কারণে অতিরিক্ত শাস্তির সম্ভাবনা ছিল। [৩] আর মু'মিনগণ তার সীমালংঘনকারী ও অত্যাচারী স্বভাব থেকে ভীত-সন্ত্রস্ত ছিলেন।

Tafsir Abu Bakr Zakaria bangla কিং ফাহাদ কুরআন প্রিন্টিং কমপ্লেক্স


কিন্তু ফির’আউন এবং তার পরিষদবর্গ নির্যাতন করবে এ আশংকায় মূসার সম্প্রদায়ের এক ছোট্ট নওজোয়ান দল [] ছাড়া আর কেউ তার প্রতি ঈমান আনেনি। আর নিশ্চয় ফির’আউন ছিল যমীনে পরাক্রমশীল এবং সে নিশ্চয় ছিল সীমালংঘনকারীদের অন্তর্ভুক্ত []। [] কুরআনের মূল বাক্যে ( ذُرِّيَّةٌ ) শব্দ ব্যবহৃত হয়েছে। এর মানে সন্তান-সন্ততি। কিন্তু প্রশ্ন হলো, এখানে যে মুষ্টিমেয় যুবকদেরকে ঈমান এনেছিল বলে জানানো হলো এরা কারা? তারা কি ফিরআউনের বংশের? নাকি মূসা আলাইহিসসালামের বংশের লোক? আল্লামা ইবনে কাসীর রাহেমাহুল্লাহ প্রথম মতটিকে প্রাধান্য দিয়েছেন এবং এ মতের সমর্থনে বিভিন্ন প্রমাণাদি পেশ করেছেন। পক্ষান্তরে আল্লামা ইবনে জরীর আত-তাবার রাহেমাহুল্লাহ ও আব্দুর রহমান ইবন নাসের আস-সাদী দ্বিতীয় মতটিকে প্রাধান্য দিয়েছেন। দুটি মতের স্বপক্ষেই যুক্তি রয়েছে। তবে আয়াত থেকে একটি বিষয় বুঝা যাচ্ছে যে, যারাই তখন ঈমান এনেছিল তারা ছিল অল্প বয়স্ক যুবক। [ ইবন কাসীর; সা’দী ] কুরআনের একথা বিশেষভাবে সুস্পষ্ট করে পেশ করার কারণ সম্ভবত এই যে, মক্কার জনবসতিতেও মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের সাথে সহযোগিতা করার জন্য যারা এগিয়ে এসেছিলেন তারাও জাতির বয়স্ক ও বয়োবৃদ্ধ লোক ছিলেন না বরং তাদের বেশিরভাগই ছিলেন বয়সে নবীন। [] আয়াতে ( مُسۡرِفِیۡنَ ) শব্দ ব্যবহৃত হয়েছে। এর মানে হচ্ছে, সীমা অতিক্রমকারী। সে সত্যিকার অর্থেই সীমা অতিক্রম করে গিয়েছিল। কারণ সে কুফরির সীমা অতিক্রম করেছিল। সে ছিল দাস, অথচ দাবী করল প্রভুত্বের। [ কুরতুবী ]

Tafsir ibn kathir bangla তাফসীর ইবনে কাসীর


আল্লাহ তা'আলা খবর দিচ্ছেন যে, মূসা ( আঃ ) যখন সুস্পষ্ট নিদর্শনাবলী পেশ করলেন, তখন ফিরআউনের কওম ও তার স্বগোত্রীয় লোকদের মধ্যে খুব কম সংখ্যক লোকই তার উপর ঈমান আনলো। ঈমান আনয়নকারী নবযুবকদের এই ভয় ছিল যে, জোরপূর্বক তাদেরকে পুনরায় কুফরীর দিকে ফিরিয়ে নেয়া হবে। কেননা, ফিরআউন ছিল বড়ই দাম্ভিক, ধূর্ত ও উদ্ধত। তার শান-শওকত ও দবদবা ছিল খুই বেশী। তার কওম তাকে অত্যধিক ভয় করতো। বানী ইসরাঈল ছাড়া অন্যান্যদের মধ্য থেকে শুধু ফিরআউনের স্ত্রী, ফিরআউনের বংশধরের মধ্য হতে অন্য একটি লোক, তার কোষাধ্যক্ষ এবং তার স্ত্রী, এই অল্প সংখ্যক লোক ঈমান এনেছিল। ইবনে আব্বাস ( রাঃ ) হতে বর্ণিত আছে যে, ( আরবী ) দ্বারা মূসা। ( আঃ )-এর বানী ইসরাঈলকে বুঝানো হয়েছে। মুজাহিদ ( রঃ ) বলেন যে, ( আরবী ) দ্বারা ঐ লোকদের সন্তানাদি উদ্দেশ্য যাদের কাছে মূসা ( আঃ )-কে প্রেরণ করা হয়েছিল এবং তাদের এই সন্তানদেরকে ছেড়ে তারা বহু যুগ পূর্বে মারা গিয়েছিল। ইমাম ইবনে জারীর ( রঃ ) মুজাহিদ ( রঃ )-এর অভিমত পছন্দ করে বলেন যে, ( আরবী ) দ্বারা ফিরআউনের কওম নয়, বরং মূসা ( আঃ )-এর কওমের বানী ইসরাঈলকে বুঝানো হয়েছে। কেননা ( আরবী ) বা সর্বনাম যখন কারো দিকে প্রত্যাবর্তিত হয় তখন তা নিকটতরের দিকেই প্রত্যাবর্তিত হয়ে থাকে। এখানে নিকটতর হচ্ছে ( আরবী ) শব্দটি, ( আরবী ) শব্দটি নয়। আর এ ব্যাপারে চিন্তা-ভাবনার অবকাশ রয়েছে। কেননা, ( আরবী ) শব্দ দ্বারা উদ্দেশ্য হচ্ছে নবযুবক লোকেরা। আর তারা ছিল বানী ইসরাঈলের অন্তর্ভুক্ত। প্রসিদ্ধ উক্তি এই যে, বানী ইসরাঈলের সবাই তো মূসা ( আঃ )-এর উপর ঈমান আনয়ন করেছিল এবং তাদেরকে সুসংবাদও দেয়া হয়েছিল। তারা মূসা ( আঃ )-এর গুণাবলী সম্পর্কে পূর্ণ ওয়াকিফহাল ছিল। পবিত্র গ্রন্থাবলী হতে তারা এই সুসংবাদ প্রাপ্ত হয়েছিল যে, আল্লাহ তাআলা তাদেরকে ফিরআউনের বন্দীত্ব থেকে মুক্তিদান করবেন এবং তার উপর তাদেরকে করবেন জয়যুক্ত। আর এ কারণেই ফিরআউন যখন এ খবর জানতে পারলো তখন থেকে সে খুব সতর্কতা অবলম্বন করতে লাগলো। মূসা ( আঃ ) যখন তার কাছে প্রচারক হয়ে আসলেন তখন সে বানী ইসরাঈলের উপর যুলুম করতে শুরু করে। তখন তারা মূসা ( আঃ )-কে বলেঃ “ হে মূসা ( আঃ )! আপনার আগমনের পূর্বেও আমাদের উপর অত্যাচার করা হয়েছে এবং আপনার আগমনের পরেও আমরা অত্যাচারিত হচ্ছি ।” মূসা ( আঃ ) তাদেরকে বললেনঃ “ কিছুদিন সবর কর । অল্পদিনের মধ্যেই আল্লাহ তা'আলা তোমাদের শত্রুদেরকে ধ্বংস করবেন। তারপর তিনি তোমাদেরকে তাদের স্থলাভিষিক্ত করবেন এবং তোমরা কি আমল কর তা তিনি দেখবেন।" কথা যখন এটাই তখন ( আরবী ) দ্বারা মূসা ( আঃ )-এর কওম অর্থাৎ বানী ইসরাঈলকে ছাড়া আর কি উদ্দেশ্য হতে পারে? বানী ইসরাঈল ফিরআউনকে এবং নিজেদের কওমের কোন কোন লোককেও ভয় করতো যে, তারা তাদেরকে পুনরায় কাফির করে দেবে। বানী ইসরাঈলের মধ্যে কারূন ছাড়া অন্য কেউ এরূপ ছিল না যাকে তারা ভয় করতো। কারূন মূসা ( আঃ )-এরই কওমের লোক ছিল। কিন্তু সে বিদ্রোহী হয়ে ফিরআউনের দলে মিলে গিয়েছিল।এখন ( আরবী )-এর সর্বনামটি বানী ইসরাঈলের দিকে ফিরেছে। কিন্তু যারা বলেন যে, এই সর্বনামটি ফিরআউন ও তার প্রধানদের দিকে ফিরেছে, কেননা, তার প্রধানরাও তারই অনুসারী ছিল, অথবা ফিরআউনের পূর্বে ( আরবী ) শব্দটি উহ্য রয়েছে, এ জন্যে সর্বনামটি বহুবচন আনা হয়েছে এবং ( আরবী ) এর স্থলে ( আরবী ) টি বসানো হয়েছে, অর্থাৎ ( আরবী ) শব্দের স্থলে ( আরবী ) শব্দটি বসিয়ে দেয়া হয়েছে, এটা কিয়াস হতে খুবই দূরের কথা। যদিও ইবনে জারীর ( রঃ ) এ দুটো কথাই লিখেছেন। এসব বর্ণনা এটাই প্রমাণ করে যে, বানী ইসরাঈলের সবাই মুমিন ছিল।

সূরা ইউনুস আয়াত 83 সূরা

فما آمن لموسى إلا ذرية من قومه على خوف من فرعون وملئهم أن يفتنهم وإن فرعون لعال في الأرض وإنه لمن المسرفين

سورة: يونس - آية: ( 83 )  - جزء: ( 11 )  -  صفحة: ( 218 )


English Türkçe Indonesia
Русский Français فارسی
تفسير Urdu اعراب

বাংলায় পবিত্র কুরআনের আয়াত

  1. অতঃপর কেন তুমি অবিশ্বাস করছ কেয়ামতকে?
  2. আমার ভাই হারুণ, সে আমা অপেক্ষা প্রাঞ্জলভাষী। অতএব, তাকে আমার সাথে সাহায্যের জন্যে প্রেরণ করুন।
  3. এবং আমরা প্রতিফল দিবসকে অস্বীকার করতাম।
  4. এটা হলো সামান্য ফায়দা-এরপর তাদের ঠিকানা হবে দোযখ। আর সেটি হলো অতি নিকৃষ্ট অবস্থান।
  5. যে ব্যক্তি ইহকালে অন্ধ ছিল সে পরকালেও অন্ধ এবং অধিকতর পথভ্রান্ত।
  6. তারা মান্নত পূর্ণ করে এবং সেদিনকে ভয় করে, যেদিনের অনিষ্ট হবে সুদূরপ্রসারী।
  7. এবং তাদেরকে জানিয়ে দাও যে, তাদের মধ্যে পানির পালা নির্ধারিত হয়েছে এবং পালাক্রমে উপস্থিত হতে
  8. কখনও না, বরং তারা পরকালকে ভয় করে না।
  9. এবং তোমরাও অপেক্ষা করে থাক, আমরাও অপেক্ষায় রইলাম।
  10. যে ব্যক্তি কুফরী করে তার কুফরী যেন আপনাকে চিন্তিত না করে। আমারই দিকে তাদের প্রত্যাবর্তন,

বাংলায় কোরআনের সূরা পড়ুন :

সুরত আল বাক্বারাহ্ আলে ইমরান সুরত আন-নিসা
সুরত আল-মায়েদাহ্ সুরত ইউসুফ সুরত ইব্রাহীম
সুরত আল-হিজর সুরত আল-কাহফ সুরত মারইয়াম
সুরত আল-হাজ্জ সুরত আল-ক্বাসাস আল-‘আনকাবূত
সুরত আস-সাজদা সুরত ইয়াসীন সুরত আদ-দুখান
সুরত আল-ফাতহ সুরত আল-হুজুরাত সুরত ক্বাফ
সুরত আন-নাজম সুরত আর-রাহমান সুরত আল-ওয়াক্বি‘আহ
সুরত আল-হাশর সুরত আল-মুলক সুরত আল-হাক্কাহ্
সুরত আল-ইনশিক্বাক সুরত আল-আ‘লা সুরত আল-গাশিয়াহ্

সবচেয়ে বিখ্যাত কোরআন তেলাওয়াতকারীদের কণ্ঠে সূরা ইউনুস ডাউনলোড করুন:

সূরা Yunus mp3 : উচ্চ মানের সাথে সম্পূর্ণ অধ্যায়টি Yunus শুনতে এবং ডাউনলোড করতে আবৃত্তিকারকে বেছে নিন
সুরত ইউনুস  ভয়েস আহমেদ আল-আজমি
আহমেদ আল-আজমি
সুরত ইউনুস  ভয়েস ইব্রাহীম আল-আখদার
ইব্রাহীম আল-আখদার
সুরত ইউনুস  ভয়েস বান্দার বেলাইলা
বান্দার বেলাইলা
সুরত ইউনুস  ভয়েস খালিদ গালিলি
খালিদ গালিলি
সুরত ইউনুস  ভয়েস হাতেম ফরিদ আল ওয়ার
হাতেম ফরিদ আল ওয়ার
সুরত ইউনুস  ভয়েস খলিফা আল টুনাইজি
খলিফা আল টুনাইজি
সুরত ইউনুস  ভয়েস সাদ আল-গামদি
সাদ আল-গামদি
সুরত ইউনুস  ভয়েস সৌদ আল-শুরাইম
সৌদ আল-শুরাইম
সুরত ইউনুস  ভয়েস সালাহ আবু খাতর
সালাহ বুখাতীর
সুরত ইউনুস  ভয়েস আবদুল বাসিত আব্দুল সামাদ
আবদ এল বাসেট
সুরত ইউনুস  ভয়েস আবদুল রশিদ সুফি
আবদুল রশিদ সুফি
সুরত ইউনুস  ভয়েস আব্দুল্লাহ্ বাস্‌ফার
আব্দুল্লাহ্ বাস্‌ফার
সুরত ইউনুস  ভয়েস আবদুল্লাহ আওওয়াদ আল-জুহানী
আবদুল্লাহ আল-জুহানী
সুরত ইউনুস  ভয়েস আলী আল-হুদায়েফি
আলী আল-হুদায়েফি
সুরত ইউনুস  ভয়েস আলী জাবের
আলী জাবের
সুরত ইউনুস  ভয়েস ফারেস আব্বাদ
ফারেস আব্বাদ
সুরত ইউনুস  ভয়েস মাহের আলমাইকুলই
মাহের আলমাইকুলই
সুরত ইউনুস  ভয়েস মোহাম্মদ আইয়ুব
মোহাম্মদ আইয়ুব
সুরত ইউনুস  ভয়েস মুহাম্মদ আল-মুহাইসনি
মুহাম্মদ আল-মুহাইসনি
সুরত ইউনুস  ভয়েস মুহাম্মাদ জিব্রীল
মুহাম্মাদ জিব্রীল
সুরত ইউনুস  ভয়েস মুহাম্মদ সিদ্দিক আল মিনশাবি
আল-মিনশাবি
সুরত ইউনুস  ভয়েস আল হোসারি
আল হোসারি
সুরত ইউনুস  ভয়েস আল-আফসী
মিশারী আল-আফসী
সুরত ইউনুস  ভয়েস নাসের আল কাতামি
নাসের আল কাতামি
সুরত ইউনুস  ভয়েস ইয়াসের আল-দোসারি
ইয়াসের আল-দোসারি


Sunday, December 22, 2024

Please remember us in your sincere prayers