কোরান সূরা মু'মিন আয়াত 9 তাফসীর

  1. Mokhtasar
  2. Ahsanul Bayan
  3. AbuBakr Zakaria
  4. Ibn Kathir
Surah Ghafir ayat 9 Bangla tafsir - তাফসীর ইবনে কাসীর - Tafsir Ahsanul Bayan তাফসীরে আহসানুল বায়ান - Tafsir Abu Bakr Zakaria bangla কিং ফাহাদ কুরআন প্রিন্টিং কমপ্লেক্স - বাংলা ভাষায় নোবেল কোরআনের অর্থের অনুবাদ উর্দু ভাষা ও ইংরেজি ভাষা & তাফসীর ইবনে কাসীর : সূরা মু'মিন আয়াত 9 আরবি পাঠে(Ghafir).
  
   

﴿وَقِهِمُ السَّيِّئَاتِ ۚ وَمَن تَقِ السَّيِّئَاتِ يَوْمَئِذٍ فَقَدْ رَحِمْتَهُ ۚ وَذَٰلِكَ هُوَ الْفَوْزُ الْعَظِيمُ﴾
[ غافر: 9]

এবং আপনি তাদেরকে অমঙ্গল থেকে রক্ষা করুন। আপনি যাকে সেদিন অমঙ্গল থেকে রক্ষা করবেন, তার প্রতি অনুগ্রহই করবেন। এটাই মহাসাফল্য। [সূরা মু'মিন: 9]

Surah Ghafir in Bangla

জহুরুল হক সূরা বাংলা Surah Ghafir ayat 9


''আর তাদের রক্ষা করো মন্দ থেকে। আর সেইদিন যাকে তুমি মন্দ থেকে রক্ষা করবে তাকে তো তুমি আলবৎ করুণা করেছ। আর এইটিই খোদ মহাসাফল্য।’’


Tafsir Mokhtasar Bangla


৯. আর তাদেরকে তাদের মন্দ আমল থেকে হেফাজত করুন এবং এর জন্য তাদেরকে শাস্তি দিবেন না। বস্তুতঃ আপনি যাকে কিয়ামত দিবসে তার মন্দ আমলের শাস্তি থেকে রক্ষা করবেন তাকে অবশ্যই আপনি দয়া করেছেন। এই শাস্তি থেকে মুক্তি ও জান্নাতে প্রবেশ হলো এমন সফলতা যার সাথে কোন সফলতার তুলনা হয় না।

Tafsir Ahsanul Bayan তাফসীরে আহসানুল বায়ান


এবং তুমি তাদেরকে শাস্তি হতে রক্ষা কর।[১] সেদিন তুমি যাকে শাস্তি হতে রক্ষা করবে তাকে তো দয়াই করবে। আর এটিই তো মহাসাফল্য।’ [২] [১] سَيِّئات ( পাপরাশি ) বলতে এখানে তার শাস্তি বুঝানো হয়েছে। অথবা جَزَاء শব্দ ঊহ্য আছে। অর্থাৎ, তাদেরকে পাপরাশির ( শাস্তি ) থেকে, অর্থাৎ আখেরাতের শাস্তি থেকে বাঁচিয়ে নাও। [২] অর্থাৎ, আখেরাতের আযাব থেকে পরিত্রাণ পেয়ে যাওয়া এবং জান্নাতে প্রবেশ লাভ করাই হল সবচেয়ে বড় সফলতা। কারণ, এর মত আর কোন সফলতা নেই এবং এর তুলনায় আর কোন মুক্তি নেই। এই আয়াতগুলোতে ঈমানদারদের জন্য রয়েছে দু'টি মহা সুসংবাদ। একটি হল, ফিরিশতাগণ তাদের জন্য তাদের অদৃশ্যে দু'আ করেন ( যার বড় ফযীলতের কথা হাদীসে বর্ণিত হয়েছে। )। দ্বিতীয়টি হল, ঈমানদারদের পরিবারের লোকেরা জান্নাতে এক সাথে বাস করবে। جَعَلَنَا اللهُ مِنَ الَّذِيْنَ يُلْحِقُهُمُ اللهُ بِآبَائِهِمُ الصَّالِحِيْنَ।

Tafsir Abu Bakr Zakaria bangla কিং ফাহাদ কুরআন প্রিন্টিং কমপ্লেক্স


'আর আপনি তাদেরকে অপরাধের শাস্তি হতে রক্ষা করুন। সেদিন আপনি যাকে ( অপরাধের ) খারাপ পরিণতি হতে রক্ষা করবেন, তাকে অবশ্যই অনুগ্রহ করবেন; আর এটাই মহাসাফল্য!'

Tafsir ibn kathir bangla তাফসীর ইবনে কাসীর


৭-৯ নং আয়াতের তাফসীর: আরশ বহনকারী চারজন ফেরেশতা এবং এর আশেপাশের সমস্ত ভাল ও সম্মানিত ফেরেশতা এক দিকে তো আল্লাহর পবিত্রতা বর্ণনা করেন, সমস্ত দোষ ও অপরাধ হতে তাঁকে দূর বলেন এবং অপরদিকে তাকে সমস্ত গুণ ও প্রশংসার যোগ্য মেনে নিয়ে তার প্রশংসা কীর্তন করেন। মোটকথা, যা আল্লাহর মধ্যে নেই তা হতে তারা তাকে পবিত্র ও মুক্ত বলেন এবং যা তাঁর মধ্যে রয়েছে তা তারা সাব্যস্ত করেন। তারা তার উপর ঈমান ও বিশ্বাস রাখেন এবং নিজেদের নীচতা ও অপারগতা প্রকাশ করেন। যমীনবাসী সমস্ত মুমিন পুরুষ ও স্ত্রীর জন্যে তারা ক্ষমা প্রার্থনা করতে থাকেন। পৃথিবীবাসীদের আল্লাহর উপর ঈমান তাঁকে না দেখেই ছিল বলে তিনি তাদের জন্যে ক্ষমা প্রার্থনার উদ্দেশ্যে তাঁর নৈকট্য লাভকারী ফেরেশতাদেরকে নিযুক্ত করে দেন। সুতরাং তারা তাদেরকে না দেখেই সদা-সর্বদা তাদের জন্যে ক্ষমা প্রার্থনা করেন। সহীহ মুসলিমে রয়েছে যে, যখন কোন মুসলিম তার কোন ( মুসলিম ) ভাই-এর অনুপস্থিতির সময় তার জন্যে দু'আ করে তখন ফেরেশতা তার দু'আয় আমীন বলেন এবং বলেনঃ আল্লাহ তোমাকেও ওটাই প্রদান করুন যা তুমি তোমার ঐ মুমিন ভাই-এর জন্যে চাচ্ছ ।”মুসনাদে আহমাদে হযরত ইবনে আব্বাস ( রাঃ ) হতে বর্ণিত আছে যে, রাসূলুল্লাহ( সঃ ) উমাইয়া ইবনে সালাতের কোন কোন কবিতার সত্যতা স্বীকার করেন। যেমন নিম্নের কবিতাঃ ( আরবী ) অর্থাৎ “ আর বহনকারী ফেরেশতা চারজন । দুই জন একদিকে এবং অপর দুই জন অন্যদিকে থাকেন।”তখন রাসূলুল্লাহ( সঃ ) বলেনঃ “ সে সত্য বলেছে ।” তারপর ঐ কবি বলেনঃ ( আরবী ) অর্থাৎ “ সূর্য প্রত্যেক রাত্রির শেষে রক্তিম বর্ণে উদিত হয়, তারপর গোলাপী বর্ণ ধারণ করে । এটা কখনো স্বীয় আকৃতিতে প্রকাশিত হয় না, বরং রুক্ষ ও পানসেই থাকে।” এবারও রাসূলুল্লাহ ( সঃ ) বলেনঃ “ সে সত্য বলেছে ।( এর সনদ খুব পাকা ও মযবৃত। এর দ্বারা স্পষ্টভাবে প্রতীয়মান হচ্ছে যে, এই সময় আরশ বহনকারী ফেরেশতাদের সংখ্যা চারজন হবে )কিয়ামতের দিন কিন্তু আটজন ফেরেশতা আরশ বহন করবেন। যেমন কুরআন মাজীদে রয়েছেঃ ( আরবী ) অর্থাৎ “ সেই দিন আটজন ফেরেশতা তাদের প্রতিপালকের আর্শকে ধারণ করবে তাদের ঊর্ধ্বে ।( ৬৯-১৭ ) হ্যাঁ, তবে এই আয়াতের ভাবার্থেও এই হাদীস হতে দলীল গ্রহণে একটি প্রশ্ন থেকে যাচ্ছে যে, সুনানে আবি দাউদের একটি হাদীসে রয়েছেঃ হযরত আব্বাস ইবনে আবদিল মুত্তালিব ( রাঃ ) হতে বর্ণিত আছে যে, তিনি একদা বাতহা নামক স্থানে একটি সমাবেশে ছিলেন যেখানে রাসূলুল্লাহ( সঃ )-ও অবস্থান করছিলেন। এমন সময় ( আকাশে ) এক খণ্ড মেঘ চলতে দেখা যায়। রাসূলুল্লাহ( সঃ ) ঐ মেঘের দিকে তাকিয়ে বলেনঃ “ এর নাম কি?” সাহাবীগণ ( রাঃ ) উত্তরে বললেনঃ “আমরা এটাকে ( আরবী ) বলে থাকি ।” তিনি আবার প্রশ্ন করলেনঃ “ তোমরা কি এটাকে ( আরবী )-ও বল না?” তাঁরা জবাব দিলেনঃ “হ্যা এটাকে আমরা ( আরবী )-ও বলে থাকি ।” তিনি পুনরায় জিজ্ঞেস করলেনঃ “ তোমরা এটাকে ( আরবী )-ও কি বল না?” তারা উত্তর দিলেনঃ “ হ্যা, ( আরবী )-ও বলি বটে ।” তখন রাসূলুল্লাহ( সঃ ) তাঁদেরকে প্রশ্ন করলেনঃ “ আসমান ও যমীনের মধ্যে দূরত্ব কত তা কি তোমরা জান?” তারা উত্তরে বললেনঃ “জ্বী, না ।” তিনি বললেনঃ “ এ দু'টোর মধ্যে দূরত্ব হচ্ছে একাত্তর, বাহাত্তর অথবা তেহাত্তর বছরের পৃথ । এর উপরের আসমানও এই প্রথম আসমান হতে এরূপই দূরত্বে রয়েছে। সপ্তম আকাশ পর্যন্ত একটি হতে অপরটির মাঝে অনুরূপ দূরত্ব রয়েছে। সপ্তম আকাশের উপর একটি সমুদ্র রয়েছে যার গভীরতা এই পরিমাণই। ওর উপর আট জন ফেরেশতা পাহাড়ী ছাগলের আকারে রয়েছেন যেগুলোর খুর হতে হাঁটু পর্যন্ত স্থানের দূরত্ব হলো এক আকাশ হতে অন্য আকাশের দূরত্বের সমান। তাঁদের পিঠের উপর আল্লাহ্ তা'আলার আরুশ রয়েছে। যার উচ্চতাও এই পরিমাণ। এর উপরে আল্লাহ তাবারাকা ওয়া তা'আলা রয়েছেন। ( এ হাদীসটি জামেউত তিরমিযীতেও রয়েছে এবং ইমাম তিরমিযী (রঃ ) এটাকে গারীব বলেছেন) এর দ্বারা জানা যাচ্ছে যে, এই সময় আল্লাহ্ তা'আলার আরশ আটজন ফেরেশতার উপর রয়েছে। তাদের মধ্যে চারজনের তাসবীহ্ নিম্নরূপঃ ( আরবী ) অর্থাৎ “ হে আল্লাহ! আমি আপনার প্রশংসাসহ আপনার পবিত্রতা ঘোষণা করছি । সমস্ত প্রশংসা আপনারই প্রাপ্য যে, আপনি ( আপনার বান্দাদের পাপরাশি ) জানা সত্ত্বেও সহনশীলতা প্রদর্শন করছেন।”অপর চারজন ফেরেশতার তাসবীহ নিম্নরূপঃ ( আরবী ) অর্থাৎ “ হে আল্লাহ! আপনি ক্ষমতার পরেও ( আপনার বান্দাদের পাপরাশি ) ক্ষমা করছেন এ জন্যে আমি আপনার মহিমা ঘোষণা করছি এবং আপনার প্রশংসা করছি ।” এ জন্যেই মুমিনদের ক্ষমা প্রার্থনায় তারা এ কথাও বলেনঃ “ হে আমাদের প্রতিপালক! আপনার দয়া ও জ্ঞান সর্বব্যাপী । বানী আদমের সমস্ত গুনাহ ও তাদের অপরাধের উপর আপনার রহমত ছেয়ে আছে। অনুরূপভাবে আপনার জ্ঞানও তাদের সমস্ত কথা এবং কাজকে পরিবেষ্টন করে আছে। তাদের সমস্ত অঙ্গ-ভঙ্গী সম্পর্কে আপনি পূর্ণ ওয়াকিফহাল। সুতরাং তাদের এই ব্যক্তিরা যখন তাওবা করতঃ আপনার দিকে ঝুঁকে পড়ে। পাপকার্য হতে বিরত থাকে, আপনার আহকাম পালন করে, ভাল কাজ করে ও মন্দ কাজ পরিত্যাগ করে তখন আপনি তাদেরকে ক্ষমা করে দিন এবং তাদেরকে জাহান্নামের যন্ত্রণাদায়ক শাস্তি হতে রক্ষা করুন এবং আপনি তাদেরকে দাখিল করুন স্থায়ী জান্নাতে, যার প্রতিশ্রুতি আপনি তাদেরকে দিয়েছেন এবং তাদের পিতা-মাতা, পতি-পত্নী ও সন্তান-সন্ততিদের মধ্যে যারা সৎকর্ম করেছে তাদেরকেও ক্ষমা করে দিন। আপনি তো পরাক্রমশালী, প্রজ্ঞাময়।” যেমন আল্লাহ তাবারাকা ওয়া তা'আলা বলেনঃ ( আরবী ) অর্থাৎ “ যারা ঈমান এনেছে এবং তাদের সন্তানরাও তাদের ঈমানের অনুসরণ করেছে, আমি তাদের সন্তানদেরকেরও তাদের সাথে মিলিত করবো এবং তাদের আমলের কিছুই কম করবো না ।( ৫২:২১ ) অর্থাৎ তাদের সবকেই মর্যাদার দিক দিয়ে সমান করবো, যাতে উভয় পক্ষেরই চক্ষু ঠাণ্ডা হয়। আর আমি এটা করবো না যে, উচ্চ মর্যাদা সম্পন্ন লোকদের মর্যাদা কমিয়ে দিবো, বরং যাদের মর্যাদা কম তাদের মর্যাদা আমি বাড়িয়ে দিবো এবং এটা তাদের উপর আমার দয়া ও অনুগ্রহেরই ফল। হযরত সাঈদ ইবনে জুবায়ের ( রঃ ) বলেন, মুমিন জান্নাতে গিয়ে জিজ্ঞেস করবেঃ “ আমার পিতা, আমার ভাই এবং আমার সন্তান-সন্ততি কোথায়?” উত্তর দেয়া হবেঃ “তাদের পুণ্য এতো ছিল না যে, তারা এরূপ মর্যাদায় পৌছতে পারে ।” সে বলবেঃ “ আমি তো আমার জন্যে এবং তাদের সবারই জন্যে আমল করেছিলাম । তখন আল্লাহ্ তা'আলা তাদেরকেও তার মর্যাদায় পৌঁছিয়ে দিবেন। অতঃপর তিনি ( আরবী ) এ আয়াতটি পাঠ করেন। হযরত মুতরাফ ইবনে আবদিল্লাহ ( রঃ ) বলেন যে, ফেরেশতারাও মুমিনদের মঙ্গল কামনা করে থাকেন। অতঃপর তিনিও এই আয়াতটিই পাঠ করেন। আর শয়তান তাদের অমঙ্গল কামনা করে। মহান আল্লাহর উক্তিঃ ( আরবী ) অর্থাৎ “ আপনি তো পরাক্রমশালী, প্রজ্ঞাময় ।” অর্থাৎ তিনি এমন বিজয়ী যার উপর কেউ বিজয় লাভ করতে পারে না এবং যাকে কেউ বাধা দিতে পারে না। তিনি যা চান তাই হয় এবং যা চান না তা হয় না। তিনি স্বীয় কথায়, কাজে এবং শরীয়তে ও তকদীরে প্রজ্ঞাময়। সুতরাং ফেরেশতারা প্রার্থনায় আরো বলেনঃ “ হে আল্লাহ! আপনি মুমিনদেরকে আপনার শাস্তি হতে রক্ষা করুন । সেই দিন আপনি যাকে শাস্তি হতে রক্ষা করবেন তার প্রতি তো আপনি অনুগ্রহই করবেন। আর এটাই তো মহা সাফল্য।

সূরা মু'মিন আয়াত 9 সূরা

وقهم السيئات ومن تق السيئات يومئذ فقد رحمته وذلك هو الفوز العظيم

سورة: غافر - آية: ( 9 )  - جزء: ( 24 )  -  صفحة: ( 468 )


English Türkçe Indonesia
Русский Français فارسی
تفسير Urdu اعراب

বাংলায় পবিত্র কুরআনের আয়াত

  1. আল্লাহ প্রদত্ত উদ্ধৃত্ত তোমাদের জন্য উত্তম, যদি তোমরা ঈমানদার হও, আর আমি তো তোমাদের উপর
  2. এমতাবস্থায় যদি তাদের কৃতকর্মের দরুন বিপদ আরোপিত হয়, তবে তাতে কি হল! অতঃপর তারা আপনার
  3. সামুদ, লূতের সম্প্রদায় ও আইকার লোকেরা। এরাই ছিল বহু বাহিনী।
  4. অভিযোগ কেবল তাদের বিরুদ্ধে, যারা মানুষের উপর অত্যাচার চালায় এবং পৃথিবীতে অন্যায়ভাবে বিদ্রোহ করে বেড়ায়।
  5. সে বলল, আপনার ইযযতের কসম, আমি অবশ্যই তাদের সবাইকে বিপথগামী করে দেব।
  6. তোমাদেরকে আমার আয়াতসমূহ শোনানো হত, তখন তোমরা উল্টো পায়ে সরে পড়তে।
  7. কাফেররাই কেবল আল্লাহর আয়াত সম্পর্কে বিতর্ক করে। কাজেই নগরীসমূহে তাদের বিচরণ যেন আপনাকে বিভ্রান্তিতে না
  8. নিশ্চয় এটা এক সুস্পষ্ট পরীক্ষা।
  9. অতঃপর সুর্যোদয়ের সময় তাদেরকে প্রচন্ড একটি শব্দ এসে পাকড়াও করল।
  10. সাবার অধিবাসীদের জন্যে তাদের বাসভূমিতে ছিল এক নিদর্শন-দুটি উদ্যান, একটি ডানদিকে, একটি বামদিকে। তোমরা তোমাদের

বাংলায় কোরআনের সূরা পড়ুন :

সুরত আল বাক্বারাহ্ আলে ইমরান সুরত আন-নিসা
সুরত আল-মায়েদাহ্ সুরত ইউসুফ সুরত ইব্রাহীম
সুরত আল-হিজর সুরত আল-কাহফ সুরত মারইয়াম
সুরত আল-হাজ্জ সুরত আল-ক্বাসাস আল-‘আনকাবূত
সুরত আস-সাজদা সুরত ইয়াসীন সুরত আদ-দুখান
সুরত আল-ফাতহ সুরত আল-হুজুরাত সুরত ক্বাফ
সুরত আন-নাজম সুরত আর-রাহমান সুরত আল-ওয়াক্বি‘আহ
সুরত আল-হাশর সুরত আল-মুলক সুরত আল-হাক্কাহ্
সুরত আল-ইনশিক্বাক সুরত আল-আ‘লা সুরত আল-গাশিয়াহ্

সবচেয়ে বিখ্যাত কোরআন তেলাওয়াতকারীদের কণ্ঠে সূরা মু'মিন ডাউনলোড করুন:

সূরা Ghafir mp3 : উচ্চ মানের সাথে সম্পূর্ণ অধ্যায়টি Ghafir শুনতে এবং ডাউনলোড করতে আবৃত্তিকারকে বেছে নিন
সুরত মু'মিন  ভয়েস আহমেদ আল-আজমি
আহমেদ আল-আজমি
সুরত মু'মিন  ভয়েস ইব্রাহীম আল-আখদার
ইব্রাহীম আল-আখদার
সুরত মু'মিন  ভয়েস বান্দার বেলাইলা
বান্দার বেলাইলা
সুরত মু'মিন  ভয়েস খালিদ গালিলি
খালিদ গালিলি
সুরত মু'মিন  ভয়েস হাতেম ফরিদ আল ওয়ার
হাতেম ফরিদ আল ওয়ার
সুরত মু'মিন  ভয়েস খলিফা আল টুনাইজি
খলিফা আল টুনাইজি
সুরত মু'মিন  ভয়েস সাদ আল-গামদি
সাদ আল-গামদি
সুরত মু'মিন  ভয়েস সৌদ আল-শুরাইম
সৌদ আল-শুরাইম
সুরত মু'মিন  ভয়েস সালাহ আবু খাতর
সালাহ বুখাতীর
সুরত মু'মিন  ভয়েস আবদুল বাসিত আব্দুল সামাদ
আবদ এল বাসেট
সুরত মু'মিন  ভয়েস আবদুল রশিদ সুফি
আবদুল রশিদ সুফি
সুরত মু'মিন  ভয়েস আব্দুল্লাহ্ বাস্‌ফার
আব্দুল্লাহ্ বাস্‌ফার
সুরত মু'মিন  ভয়েস আবদুল্লাহ আওওয়াদ আল-জুহানী
আবদুল্লাহ আল-জুহানী
সুরত মু'মিন  ভয়েস আলী আল-হুদায়েফি
আলী আল-হুদায়েফি
সুরত মু'মিন  ভয়েস আলী জাবের
আলী জাবের
সুরত মু'মিন  ভয়েস ফারেস আব্বাদ
ফারেস আব্বাদ
সুরত মু'মিন  ভয়েস মাহের আলমাইকুলই
মাহের আলমাইকুলই
সুরত মু'মিন  ভয়েস মোহাম্মদ আইয়ুব
মোহাম্মদ আইয়ুব
সুরত মু'মিন  ভয়েস মুহাম্মদ আল-মুহাইসনি
মুহাম্মদ আল-মুহাইসনি
সুরত মু'মিন  ভয়েস মুহাম্মাদ জিব্রীল
মুহাম্মাদ জিব্রীল
সুরত মু'মিন  ভয়েস মুহাম্মদ সিদ্দিক আল মিনশাবি
আল-মিনশাবি
সুরত মু'মিন  ভয়েস আল হোসারি
আল হোসারি
সুরত মু'মিন  ভয়েস আল-আফসী
মিশারী আল-আফসী
সুরত মু'মিন  ভয়েস নাসের আল কাতামি
নাসের আল কাতামি
সুরত মু'মিন  ভয়েস ইয়াসের আল-দোসারি
ইয়াসের আল-দোসারি


Tuesday, May 21, 2024

لا تنسنا من دعوة صالحة بظهر الغيب