কোরান সূরা মুজাদালা আয়াত 1 তাফসীর
﴿قَدْ سَمِعَ اللَّهُ قَوْلَ الَّتِي تُجَادِلُكَ فِي زَوْجِهَا وَتَشْتَكِي إِلَى اللَّهِ وَاللَّهُ يَسْمَعُ تَحَاوُرَكُمَا ۚ إِنَّ اللَّهَ سَمِيعٌ بَصِيرٌ﴾
[ المجادلة: 1]
যে নারী তার স্বামীর বিষয়ে আপনার সাথে বাদানুবাদ করছে এবং অভিযোগ পেশ করছে আল্লাহর দরবারে, আল্লাহ তার কথা শুনেছেন। আল্লাহ আপনাদের উভয়ের কথাবার্তা শুনেন। নিশ্চয় আল্লাহ সবকিছু শুনেন, সবকিছু দেখেন। [সূরা মুজাদালা: 1]
Surah Al-Mujadilah in Banglaজহুরুল হক সূরা বাংলা Surah Mujadilah ayat 1
আল্লাহ্ আলবৎ তার কথা শুনেছেন যে তার স্বামী সন্বন্ধে তোমার কাছে অনুযোগ করছে আর আল্লাহ্র নিকট ফরিয়াদ করছে, আর আল্লাহ্ তোমাদের দুজনের কথোপকথন শুনেছেন। নিশ্চয় আল্লাহ্ সর্বশ্রোতা, সম্যক দ্রষ্টা।
Tafsir Mokhtasar Bangla
১. হে রাসূল! অবশ্যই আল্লাহ সেই মহিলার কথা শুনেছেন ( যিনি হলেন খাওলা বিনতে সালাবা ) যে আপনার সাথে তার স্বামীর ব্যাপারে ( যিনি হলেন আওস ইবনু সামিত ) বাদানুবাদে লিপ্ত হয়। যখন সে তার সাথে জেহার করে এবং আপনার নিকট তার স্বামীর ব্যাপারে অভিযোগ করে। আল্লাহ আপনাদের উভয়ের কথোপকথন শুনেন। বস্তুতঃ আল্লাহর নিকট কোন কিছুই গোপন নয়। আল্লাহ অবশ্যই স্বীয় বান্দাদের কথা শ্রবণকারী এবং তাদের আচরণ দর্শনকারী। তাঁর নিকট এর কোন কিছুই অজানা নয়।
Tafsir Ahsanul Bayan তাফসীরে আহসানুল বায়ান
( হে রসূল! ) অবশ্যই আল্লাহ শুনেছেন সেই নারীর কথা, যে তার স্বামীর বিষয়ে তোমার সাথে বাদানুবাদ করছে এবং আল্লাহর নিকট ফরিয়াদ করছে। আল্লাহ তোমাদের কথোপকথন শুনেন।[১] নিশ্চয় আল্লাহ সর্বশ্রোতা, সর্বদ্রষ্টা। [১] এখানে খাওলা বিনতে মালেক বিন সা'লাবা ( রাঃ ) র ঘটনার প্রতি ইঙ্গিত করা হয়েছে। তাঁর স্বামী তাঁর সাথে 'যিহার' করেছিল। 'যিহার' মানে স্ত্রীকে এই বলা যে, 'তুমি আমার কাছে আমার মায়ের পিঠের মত।' জাহেলী যুগে যিহারকে তালাক গণ্য করা হত। সুতরাং খাওলা ( রাঃ ) বড়ই অস্থির হয়ে পড়েন। আর তখন যিহারের ব্যাপারে কোন বিধান অবতীর্ণ হয়নি। ফলে তিনি রসূল ( সাঃ )-এর কাছে এলেন। তিনিও এ ব্যাপারে একটু নীরবতা অবলম্বন করলেন এবং খাওলা ( রাঃ ) তাঁর সাথে বাদানুবাদ করেই যাচ্ছিলেন। ঠিক এ সময়ই এই আয়াতগুলো নাযিল হয়। এতে যিহারের মাসআলা, তার বিধান এবং তার কাফফারার কথা বর্ণনা করে দেওয়া হয়েছে। ( আবূ দাউদ তালাক অধ্যায়ঃ যিহার পরিচ্ছেদ ) আয়েশা ( রাঃ ) বলেন, মহান আল্লাহ কিভাবে মানুষের কথা শুনে থাকেন যে, একটি মহিলা রসূল ( সাঃ )-এর সাথে বাদানুবাদ করছিল এবং তাঁর স্বামীর বিরুদ্ধে অভিযোগ পেশ করছিল। আমি তার কথা শুনতে পাইনি, কিন্তু মহান আল্লাহ সাত আসমানের উপর থেকে তার কথা শুনে নিয়েছেন। ( ইবনে মাজাহঃ ভূমিকা, বুখারীতেও বিনা সনদে সংক্ষিপ্তভাবে তাওহীদ অধ্যায়ে এ বর্ণনা রয়েছে )
Tafsir Abu Bakr Zakaria bangla কিং ফাহাদ কুরআন প্রিন্টিং কমপ্লেক্স
আল্লাহ অবশ্যই শুনেছেন সে নারীর কথা; যে তার স্বামীর বিষয়ে আপনার সাথে বাদানুবাদ করছে এবং আল্লাহর কাছেও ফরিয়াদ করছে। আল্লাহ তোমাদের কথোপকথন শুনেন ; নিশ্চয় আল্লাহ সর্বশ্রোতা, সর্বদ্ৰষ্টা [ ১ ]। একটি বিশেষ ঘটনা এই সূরার প্রাথমিক কয়েকটি আয়াত অবতরণের হেতু। আউস ইবন সামেত রাদিয়াল্লাহু আনহু একবার তার স্ত্রী খাওলা বিনতে সালাবাকে বলে দিলেনঃ أَنْتِ عَلَيَّ كَظَهْرِ أُمِّيْ অর্থাৎ তুমি আমার পক্ষে আমার মাতার পৃষ্ঠদেশের ন্যায় ; মানে হারাম। ইসলাম-পূর্বকালে এই বাক্যটি স্ত্রীকে চিরতরে হারাম করার জন্যে বলা হতো যা ছিল চূড়ান্ত তালাক অপেক্ষাও কঠোরতর। এই ঘটনার পর খাওলা রাদিয়াল্লাহু ‘আনহা এর শরীআতসম্মত বিধান জানার জন্যে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম-এর কাছে উপস্থিত হলেন। তখন পর্যন্ত এই বিষয় সম্পর্কে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম-এর প্রতি কোন ওহি নাযিল হয়নি। তাই তিনি পূর্ব থেকে প্রচলিত রীতি অনুযায়ী খাওলাকে বলে দিলেন, আমার মতে তুমি তোমার স্বামীর জন্যে হারাম হয়ে গেছ। খাওলা একথা শুনে বিলাপ শুরু করে দিলেন এবং বললেন, আমি আমার যৌবন তার কাছে নিঃশেষ করেছি। এখন বার্ধক্যে সে আমার সাথে এই ব্যবহার করল। আমি কোথায় যাব। আমার ও আমার বাচ্চাদের ভরণ-পোষণ কিরূপে হবে। এক বর্ণনায় খাওলার এ উক্তিও বর্ণিত আছেঃ আমার স্বামী তো তালাক উচ্চারণ করেনি। এমতাবস্থায় তালাক কিরূপে হয়ে গেল? অন্য এক বর্ণনায় আছে, খাওলা আল্লাহ তা'আলার কাছে ফরিয়াদ করলেনঃ আল্লাহ আমি তোমার কাছে অভিযোগ করছি। এক বর্ণনায় আছে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম খাওলাকে একথা বললেনঃ তোমার মাস’আলা সম্পর্কে আমার প্রতি এখন পর্যন্ত কোনো বিধান অবতীর্ণ হয়নি ( এসব বর্ণনায় কোন বৈপরীত্য নেই। সবগুলোই সঠিক হতে পারে )। এই ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে আয়াতসমূহ অবতীর্ণ হয়েছে। [ ইবনে মাজাহ: ২০৬৩, মুস্তাদরাকে হাকিম:২/৪৮১ ]। [ ১ ] শরীআতের পরিভাষায় এই বিশেষ মাসআলাটিকে ‘যিহার' বলা হয়। এই সূরার প্রাথমিক আয়াতসমূহে যিহারের শরীআতসম্মত বিধান বর্ণনা করা হয়েছে। এতে আল্লাহ তা’আলা খাওলা রাদিয়াল্লাহু ‘আনহার ফরিয়াদ শুনে তার জন্য তার সমস্যা সমাধান করে দিয়েছেন। তার খাতিরে আল্লাহ তা'আলা পবিত্র কুরআনে এসব আয়াত নাযিল করেছেন। আয়েশা রাদিয়াল্লাহু আনহা বলেনঃ সেই সত্তা পবিত্র, যার শোনা সবকিছুকে শামিল করে। যিনি সব আওয়ায ও প্রত্যেকের ফরিয়াদ শুনেন; খাওলা বিনতে সালাবাহ যখন রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম-এর কাছে তার স্বামীর ব্যাপারে অভিযোগ করছিল, তখন আমি সেখানে উপস্থিত ছিলাম। কিন্তু এত নিকটে থাকা সত্ত্বেও আমি তার কোনো কোনো কথা শুনতে পারিনি। অথচ, আল্লাহ তায়ালা সব শুনেছেন বলেছেন قَدْسَمِعَ اللّٰهُ قَوْلَ الَّتِىْ تُجَادِلُكَ فِىْ زَوْجِهَا وَ تَشْتَكِىْٓ اِلَى اللّٰهِ [ বুখারী: ৭৩৮৫, নাসায়ী: ৩৪৬০ ] তাই সাহাবায়ে কেরাম এই মহিলার প্রতি অত্যন্ত সম্মান প্রদর্শন করতেন। একদিন খলীফা ওমর রাদিয়াল্লাহু আনহু একদল লোকের সাথে গমনরত ছিলেন। পথিমধ্যে এই মহিলা সামনে এসে দণ্ডায়মান হলে তিনি দাঁড়িয়ে তার কথাবার্তা শুনলেন। কেউ কেউ বললঃ আপনি এই বৃদ্ধার খাতিরে এতবড় দলকে পথে আটকিয়ে রাখলেন। খলিফা বললেনঃ জান ইনি কে? এ সেই মহিলা, যার কথা আল্লাহ তা’আলা সপ্ত আকাশের উপরে শুনেছেন। অতএব, আমি কি তার কথা এড়িয়ে যেতে পারি? আল্লাহর কসম, তিনি যদি স্বেচ্ছায় প্রস্থান না করতেন, তবে আমি রাত্রি পর্যন্ত তার সাথে এখানেই দাঁড়িয়ে থাকতাম। [ ইবনে কাসীর ]
Tafsir ibn kathir bangla তাফসীর ইবনে কাসীর
হযরত আয়েশা ( রাঃ ) হতে বর্ণিত, তিনি বলেনঃ “ সমস্ত প্রশংসা আল্লাহরই জন্যে যাঁর শ্রবণশক্তি সমস্ত শব্দকে পরিবেষ্টন করে রেখেছে । এই বাদানুবাদকারিণী মহিলাটি এসে নবী ( সঃ )-এর সাথে এতো চুপে চুপে কথা বলতে শুরু করে যে, আমি ঐ ঘরেই থাকা সত্ত্বেও মোটেই শুনতে পাইনি যে, সে কি বলছে! কিন্তু আল্লাহ্ তা'আলা ঐ গুপ্ত কথাও শুনে নেন এবং এই আয়াত অবতীর্ণ করেন।” ( এ হাদীসটি ইমাম আহমাদ (রঃ ), ইমাম বুখারী ( রঃ ), ইমাম নাসাঈ ( রঃ ), ইমাম ইবনেমাজাহ ( রঃ ), ইমাম ইবনে আবি হাতিম ( রঃ ) এবং ইমাম ইবনে জারীর ( রঃ ) বর্ণনা করেছেন)মুসনাদে ইবনে আবি হাতিমে হাদীসটি নিম্নরূপে বর্ণিত আছেঃহযরত আয়েশা ( রাঃ ) বলেনঃ “ আল্লাহ্ কল্যাণময় যিনি উঁচু-নীচু সব শব্দই শুনেন । এই অভিযোগকারিণী মহিলাটি ছিল হযরত খাওলা বিনতে সা’লাবাহ ( রাঃ )। যখন সে রাসূলুল্লাহ্ ( সঃ )-এর নিকট হাযির হয় তখন এতো ফিসফিস করে কথা বলে যে, তার কোন কোন শব্দ আমার কানে আসছিল বটে, কিন্তু অধিকাংশ কথাই আমার কানেও পৌছেনি। অথচ আমি ঐ ঘরেই বিদ্যমান ছিলাম। সে তার স্বামীর বিরুদ্ধে অভিযোগ করে বলেঃ “ হে আল্লাহর রাসূল ( সঃ )! আমার যৌবন তো তার সাথেই কেটেছে । এখন আমি বুড়ি হয়ে গেছি এবং আমার সন্তান জন্মদানের যোগ্যতা লোপ পেয়েছে, এমতাবস্থায় আমার স্বামী আমার সাথে যিহার [ যাহেলী যুগে আরব সমাজে যদি কোন লোক তার স্ত্রীকে ( আরবী ) ( তুমি আমার জন্যে আমার মাতার পৃষ্ঠ সদৃশ ) এ কথা বলতো তাহলে স্বামী-স্ত্রীর সম্পর্ক ছিন্ন হয়েযেতো। এভাবে বিবাহ বন্ধন ছিন্ন করাকে যিহার বলে ] করেছে। হে আল্লাহ! আমি আপনার সামনে দুঃখের কান্না কাঁদছি।” তখনো মহিলাটি ঘর হতে বের হয়নি ইতিমধ্যেই হযরত জিবরাঈল ( আঃ ) আয়াত নিয়ে অবতীর্ণ হন। তার স্বামীর নাম ছিল হযরত আউস ইবনে সামিত ( রাঃ )।কখনো কখনো তার মাথা খারাপ হয়ে যেতো, ঐ সময় তিনি তাঁর স্ত্রীর সাথে যিহার করে ফেলতেন। তারপর যখন জ্ঞান ফিরে আসতো তখন এমন হতেন যে, যেন কিছুই হয়নি। তার স্ত্রী রাসূলুল্লাহ ( সঃ )-এর নিকট ফতওয়া নিতে এবং আল্লাহ্ তা'আলার নিকট আবেদন জানাতে আসলে আল্লাহ্ তা'আলা এই আয়াত অবতীর্ণ করেন। হযরত যায়েদ ( রাঃ ) বলেন যে, হযরত উমার ( রাঃ ) তাঁর খিলাফতের আমলে লোকদের সাথে পথ চলছিলেন, পথে একটি মহিলার সাথে সাক্ষাৎ হয়। মহিলাটি তাকে ডেকে থামতে বলে। হযরত উমার ( রাঃ ) তৎক্ষণাৎ থেমে যান এবং মহিলাটির কাছে গিয়ে আদব ও মনোযোগের সাথে মাথা ঝুঁকিয়ে দিয়ে তার কথা শুনতে থাকেন। নিজের ফরমায়েশ মুতাবেক কাজ করিয়ে নিয়ে মহিলাটি ফিরে যায় এবং হযরত উমার ( রাঃ ) তার লোকদের কাছে ফিরে আসেন। তখন একটি লোক বলে ওঠেঃ “ হে আমীরুল মুমিনীন! একটি বৃদ্ধা মহিলার কথায় আপনি থেমে গেলেন এবং আপনার কারণে এতোগুলো লোককে এতক্ষণ ধরে অপেক্ষা করতে হলো ।” একথা শুনে হযরত উমার ( রাঃ ) বললেনঃ “ আফসোস! এই মহিলাটি কে তা কি তুমি জান?” উত্তরে লোকটি বলেঃ “জ্বী, না । তখন তিনি বলেনঃ “ ইনি ঐ মহিলা যার আবেদন আল্লাহ্ তা'আলা সপ্তম আকাশের উপর হতে শুনেন । ইনি হলেন হযরত খাওলা বিনতে সা'লাবাহ ( রাঃ )। যদি তিনি আজ সকাল হতে সন্ধ্যা পর্যন্ত, এমনকি কিছু রাত্রি পর্যন্তও কথা বলতে থাকতেন তবুও আমি তার খিদমত হতে সরতাম না। হ্যাঁ, তবে নামাযের সময় নামায আদায় করতাম এবং তারপর আজ্ঞাবহ রূপে তাঁর খিদমতে হাযির হয়ে যেতাম।” ( এ হাদীসটির সনদ ছেদকাটা। তবে অন্য ধারাতেও এটা বর্ণিত আছে )অন্য একটি রিওয়াইয়াতে আছে যে, মহিলাটি ছিলেন খাওলা বিনতে সামিত ( রাঃ ) এবং তাঁর মাতার নাম ছিল মুআযাহ্ ( রাঃ ), যার ব্যাপারে ( আরবী ) ( ২৪:৩৩ ) এই আয়াতটি অবতীর্ণ হয়েছিল। কিন্তু সঠিক কথা এটাই যে, মহিলাটি ছিলেন আউস ইবনে সামিত ( রাঃ )-এর স্ত্রী খাওলা ( রাঃ )।
সূরা মুজাদালা আয়াত 1 সূরা
English | Türkçe | Indonesia |
Русский | Français | فارسی |
تفسير | Urdu | اعراب |
বাংলায় পবিত্র কুরআনের আয়াত
- আপনি কি তাদেরকে দেখেননি, যারা আল্লাহর আয়াত সম্পর্কে বিতর্ক করে, তারা কোথায় ফিরছে?
- এই তো তাদের বাড়ীঘর-তাদের অবিশ্বাসের কারণে জনশূন্য অবস্থায় পড়ে আছে। নিশ্চয় এতে জ্ঞানী সম্প্রদায়ের জন্যে
- যেন সে পীতবর্ণ উষ্ট্রশ্রেণী।
- আমি লোকমানকে প্রজ্ঞা দান করেছি এই মর্মে যে, আল্লাহর প্রতি কৃতজ্ঞ হও। যে কৃতজ্ঞ হয়,
- আর বিস্মিত হয়ো না তাদের ধন সম্পদ ও সন্তান-সন্তুতির দরুন। আল্লাহ তো এই চান যে,
- আমি বনী ইসরাঈলকে কিতাবে পরিষ্কার বলে দিয়েছি যে, তোমরা পৃথিবীর বুকে দুবার অনর্থ সৃষ্টি করবে
- আর সবার জন্যই রয়েছে কেবলা একেক দিকে, যে দিকে সে মুখ করে (এবাদত করবে)। কাজেই
- তিনি তোমাদের উপর অজস্র বৃষ্টিধারা ছেড়ে দিবেন,
- অতএব তাদের জন্যে আফসোস! যারা নিজ হাতে গ্রন্থ লেখে এবং বলে, এটা আল্লাহর পক্ষ থেকে
- যখনই তাদের কাছে কোন রসূল আগমন করেছেন, তখনই তারা তাঁর সাথে ঠাট্টা-বিদ্রুপ করেছে।
বাংলায় কোরআনের সূরা পড়ুন :
সবচেয়ে বিখ্যাত কোরআন তেলাওয়াতকারীদের কণ্ঠে সূরা মুজাদালা ডাউনলোড করুন:
সূরা Mujadilah mp3 : উচ্চ মানের সাথে সম্পূর্ণ অধ্যায়টি Mujadilah শুনতে এবং ডাউনলোড করতে আবৃত্তিকারকে বেছে নিন
আহমেদ আল-আজমি
ইব্রাহীম আল-আখদার
বান্দার বেলাইলা
খালিদ গালিলি
হাতেম ফরিদ আল ওয়ার
খলিফা আল টুনাইজি
সাদ আল-গামদি
সৌদ আল-শুরাইম
সালাহ বুখাতীর
আবদ এল বাসেট
আবদুল রশিদ সুফি
আব্দুল্লাহ্ বাস্ফার
আবদুল্লাহ আল-জুহানী
আলী আল-হুদায়েফি
আলী জাবের
ফারেস আব্বাদ
মাহের আলমাইকুলই
মোহাম্মদ আইয়ুব
মুহাম্মদ আল-মুহাইসনি
মুহাম্মাদ জিব্রীল
আল-মিনশাবি
আল হোসারি
মিশারী আল-আফসী
নাসের আল কাতামি
ইয়াসের আল-দোসারি
Please remember us in your sincere prayers