কোরান সূরা আ'লা আয়াত 13 তাফসীর
﴿ثُمَّ لَا يَمُوتُ فِيهَا وَلَا يَحْيَىٰ﴾
[ الأعلى: 13]
অতঃপর সেখানে সে মরবেও না, জীবিতও থাকবে না। [সূরা আ'লা: 13]
Surah Al-Ala in Banglaজহুরুল হক সূরা বাংলা Surah Al Ala ayat 13
তখন সে সেখানে মরবে না, আর বাঁচবেও না।
Tafsir Mokhtasar Bangla
১৩. অতঃপর সে আগুনে স্থায়ীভাবে থাকবে। সেখানে মৃত্যু বরণ করার মাধ্যমে সে তা থেকে রেহাই পাবে না। না তথায় পবিত্র ও সম্মানজনক আয়ু পেয়ে জীবন যাপন করবে।
Tafsir Ahsanul Bayan তাফসীরে আহসানুল বায়ান
অতঃপর সে সেখানে মরবেও না, [১] বাঁচবেও না। [১] এর বিপরীতে এক শ্রেণীর ( তওহীদবাদী ) জাহান্নামী এমনও হবে, যারা শুধু নিজেদের কৃতপাপের শাস্তি ভোগার জন্য কিছুকাল সাময়িকভাবে জাহান্নামে অবস্থান করবে। অতঃপর আল্লাহ তাআলা তাদেরকে এক প্রকার মৃত্যু দেবেন। এমনকি তারা আগুনে পুড়ে কয়লা হয়ে যাবে। তারপর মহান আল্লাহ নবীগণের সুপারিশে তাদেরকে একদল একদল করে বের করা হবে। অতঃপর তাদেরকে জান্নাতের ( হায়াত ) নহরে নিক্ষেপ করা হবে। জান্নাতীগণও তাদের উপর পানি ঢালবেন। তখন তারা এতে এমন সজীব হয়ে উঠবে যেমন শস্যদানা স্রোতবাহিত আবর্জনার উপর অঙ্কুরিত হয়ে উদগত হয়। (সহীহ মুসলিম ঈমান অধ্যায়, শাফাআত প্রমাণ এবং জাহান্নাম থেকে একত্ববাদীদের বের হওয়া পরিচ্ছেদ।
Tafsir Abu Bakr Zakaria bangla কিং ফাহাদ কুরআন প্রিন্টিং কমপ্লেক্স
তারপর সেখানে সে মরবেও না বাঁচবেও না [ ১ ]। [ ১ ] অর্থাৎ তার মৃত্যু হবে না। যার ফলে আযাব থেকে রেহাই পাবে না। আবার বাঁচার মতো বাঁচাবেও না। যার ফলে জীবনের কোন স্বাদ-আহলাদও পাবে না। [ ইবন কাসীর ] হাদীসে এসেছে, রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেন, “ আর যারা জাহান্নামী; তারা সেখানে মরবেও না, বাঁচবেও না । তবে এমন কিছু লোক হবে যারা গোনাহ করেছিল ( কিন্তু মুমিন ছিল ) তারা সেখানে মরে যাবে। তারপর যখন তারা কয়লায় পরিণত হবে তখন তাদের জন্য সুপারিশের অনুমতি দেয়া হবে; ফলে তাদেরকে টুকরা টুকরা অবস্থায় নিয়ে এসে জান্নাতের নালাসমূহে প্রসারিত করে রাখা হবে। তারপর বলা হবে, হে জান্নাতীরা তোমরা এদেরকে সিক্ত কর। এতে তারা বন্যায় ভেসে আসা বীজের ন্যায় আবার উৎপন্ন হবে।” [ মুসলিম: ১৮৫ ] এ হাদীস থেকে বোঝা গেল যে, আলোচ্য আয়াতে শুধু কাফের মুশরিকদের ক্ষেত্রেই বলা হয়েছে যে, তারা বাঁচবেও না আবার মরবেও না। অর্থাৎ তারা আরামের বাঁচা বাঁচবে না। আবার মৃত্যুও হবে না যে, তারা আযাব থেকে মুক্তি পেয়ে যাবে। পক্ষান্তরে ঈমানদারদের ব্যাপারটি সম্পূর্ণ ভিন্ন। তারা জাহান্নামে গেলে সেখানে তাদের গোনাহ পরিমাণ শাস্তি ভোগ করার পর মৃত্যু প্রাপ্ত হবে, ফলে তারা অতিরিক্ত শাস্তি ভোগ থেকে মুক্তি পাবে। এরপর সুপারিশের মাধ্যমে সেখান থেকে বেরিয়ে আসবে।
Tafsir ibn kathir bangla তাফসীর ইবনে কাসীর
এ সূরাটি যে মক্কী সূরা তার প্রমাণ এই যে, হযরত বারা ইবনে আযিব ( রাঃ ) হতে বর্ণিত, তিনি বলেনঃ “ নবী করীম ( সঃ )-এর সাহাবীদের মধ্যে যারা সর্ব প্রথম আমাদের নিকট ( মদীনায় ) আসেন তারা হলেন হযরত মুসআব ইবনে উমায়ের ( রাঃ ) এবং হযরত ইবনে উম্মি মাকতুম ( রাঃ ) । তাঁরা আমাদেরকে কুরআন পড়াতে শুরু করেন। অতঃপর হযরত বিলাল ( রাঃ ), হযরত আম্মার ( রাঃ ) এবং হযরত সা'দ ( রাঃ ) আগমন করেন। তারপর হযরত উমার ইবনে খাত্তাব ( রাঃ ) বিশজন সাহাবী সমভিব্যাহারে আমাদের কছে আসেন। তারপর নবী করীম ( সঃ ) আসেন। আমি মদিনাবাসীকে অন্য কোন ব্যাপারে এতো বেশী খুশী হতে দেখিনি যতোটা খুশী তারা নবী ( সঃ ) এবং তাঁর সহচরদের আগমনে হয়েছিলেন। ছোট ছোট শিশু ও অপ্রাপ্তবয়স্ক বালকরা পর্যন্ত আনন্দে কোলাহল শুরু করে যে, ইনি হলেন আল্লাহর রাসূল হযরত মুহাম্মদ ( সঃ ) রাসুলুল্লাহ্ ( সঃ )-এর আগমনের পূর্বেই আমি( আরবি ) সূরাটি, এ ধরনের অন্যান্য সূরাগুলোর সাথে মুখস্থ করে ফেলেছিলাম।”মুসনাদে আহমদে হযরত আলী ( রাঃ ) হতে বর্ণিত আছে যে, রাসূলুল্লাহ্ ( সঃ ) ( আরবি ) এই সূরাটিকে খুবই ভালবাসতেন। সহীহ্ বুখারী ও সহীহ মুসলিমে বর্ণিত হয়েছে যে, রাসূলুল্লাহ্ ( সঃ ) হযরত মুআয ( রাঃ )-কে বলেনঃ “ কেন তুমি নামাযে( আরবি ) এই সূরাগুলো পড় না?” মুসনাদে আহমদে আরও বর্ণিত আছে যে, নবী করীম ( সঃ ) উভয় ঈদের নামাযে , ( আরবি ) এবং এ সূরা দুটি পাঠ করতেন । যদি ঘটনাক্রমে একই দিনে জুমআ ও ঈদের নামায পড়ে যেতো তবে তিনি উভয় নামাযেই এই সূরা দুটি পড়তেন। ( এ হাদীসটি সহীহ মুসলিম, সুনানে আবী দাউদ, জামে তিরমিযী, সুনানে নাসায়ী এবং সুনানে ইবনে মাজাহতেও বর্ণিত হয়েছে )মুসনাদে আহমদে উম্মুল মুমিনীন হযরত আয়েশা ( রাঃ ) হতে বর্ণিত আছে যে, রাসূলুল্লাহ্ ( সঃ ) বেতরের নামাযে ( আরবি ) এবং ( আরবি ) এই সূরাগুলো পাঠ করতেন। অন্য একটি বর্ণনায় আরো বাড়িয়ে বলা হয়েছে যে, ( আরবি ) এবং( আরবি ) এই সূরা দু’টিও পড়তেন। ( এই হাদীসটিও নানাভাবে বহুসংখ্যক সাহাবী (রাঃ ) হতে বর্ণিত আছে। তবে, এসব ব্যাপারে আল্লাহ তা'আলাই সর্বাধিক সঠিক জ্ঞানের অধিকারী) ১-১৩ নং আয়াতের তাফসীর মুসনাদে আহমদে হযরত উকবা ইবনে আমির ( রাঃ ) হতে বর্ণিত আছে যে, যখন ( আরবি ) অবতীর্ণ হয় তখন রাসূলুল্লাহ্ ( সঃ ) সাহাবীদেরকে বলেনঃ “ এটাকে তোমরা রুকুর মধ্যে গ্রহণ করে নাও ।” তারপর যখন ( আরবি ) অবতীর্ণ হলো তখন তিনি বললেনঃ “ এটাকে তোমরা তোমাদের সিজদাহ্নর মধ্যে গ্রহণ কর ।” ( এ হাদীসটি ইমাম আবু দাউদ (রঃ ) ও ইমাম ইবনে মাজা ( রঃ ) ও বর্ণনা করেছেন)হযরত ইবনে আব্বাস ( রাঃ ) হতে বর্ণিত আছে যে, রাসূলুল্লাহ্ ( সঃ ) যখন ( আরবি ) পাঠ করতেন তখন তিনি ( আরবি )বলতেন। [ এ হাদীসটি বর্ণনা করেছেন ইমাম আহমাদ ( রঃ ) ও ইমাম আবু দাউদ ( রঃ ) ]হযরত আলী ( রাঃ ) হতেও এটা বর্ণিত আছে। হযরত ইবনে আব্বাস ( রাঃ ) হতে আরো বর্ণিত আছে যে, রাসূলুল্লাহ্ ( সঃ ) ( আরবি ) পাঠ করে বলতেন এবং যখন তিনি ( আরবি )এ সূরাটি পাঠ করতেন এবং শেষে, ( আরবি ) পড়তেন তখন বলতেন। ( এটা ইমাম ইবনে জারীর (রঃ ) বর্ণনা করেছেন)আল্লাহ্ তা'আলা এখানে বলেনঃ তুমি তোমার সুমহান প্রতিপালকের নামের পবিত্রতা ও মহিমা ঘোষণা কর যিনি সমস্ত মাখলুককে সৃষ্টি করেছেন এবং সকলকে সুন্দর ও উন্নত আকৃতি দান করেছেন। যিনি মানুষকে সৌভাগ্যের বলতেন পনির্দেৰেছেন। যিনি পশুদের চারণভূমিতে তৃণ ও সবুজ ঘাসের ব্যবস্থা ফোন আল্লাহ্ তা'আলা অন্য জায়গায় বলেনঃ ( আরবি )অর্থাৎ “ ( হযরত মুসা বললেন ) আমাদের প্রতিপালক তিনি যিনি প্রত্যেক বস্তুকে তার যোগ্য আকৃতি দান করেছেন, অতঃপর পথ নির্দেশ করেছেন ।” ( ২০ ৫০ ) যেমন সহীহ মুসলিমে হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে আমর ( রাঃ ) হতে বর্ণিত আছে যে, রাসূলুল্লাহ ( সঃ ) বলেছেনঃ “ আসমান ও জমীন সৃষ্টির পঞ্চাশ হাজার বছর পূর্বে আল্লাহ্ তা'আলা তাঁর সৃষ্ট জীবের ভাগ্যলিপি নির্ধারণ করেছেন । সেই সময় তার আরশ ছিল পানির উপর।”মহান আল্লাহ বলেনঃ “ যিনি তৃণাদি উৎপন্ন করেন, পরে ওকে ধূসর আবর্জনায় পরিণত করেন । আরবের কোন কোন ভাষা-বিশেষজ্ঞ বলেছেন যে, এখানে ( আরবি ) শব্দটিকে যদিও শেষে উল্লেখ করা হয়েছে, কিন্তু অর্থের দিক দিয়ে এটাকে প্রথমে ধরে নিতে হবে। অর্থাৎ যিনি ঘাস, তৃণ, শস্য, গাঢ় সবুজ রঙের করে সৃষ্টি করেছেন, তারপর ওকে বিশুদ্ধ করেছেন। এরপর আল্লাহ্ পাক স্বীয় নবী ( সঃ )-কে সম্বোধন করে বলেনঃ হে মুহাম্মাদ ( সঃ ) তোমাকে আমি নিশ্চয়ই পাঠ করাবো, ফলে তুমি বিস্মৃত হবে না। তবে হ্যা যদি স্বয়ং আল্লাহ্ কোন আয়াত ভুলিয়ে দিতে চান তবে সেটা স্বতন্ত্র কথা। ইমাম ইবনে জারীর ( রঃ ) এ অর্থই পছন্দ করেন এবং তাতে এ আয়াতের অর্থ হবেঃ যে কুরআন আমি তোমাকে পড়াচ্ছি তা ভুলে যেয়ো না। তবে হ্যা, আমি যে অংশ মানসুখ করে দেই সেটা ভিন্ন কথা। অতঃপর আল্লাহ তাবারাকা ওয়া তা'আলা বলেনঃ আল্লাহর কাছে তাঁর বান্দাদের প্রকাশ্য ও গোপনীয় সমস্ত আমল বা কাজ এবং আকীদা বা বিশ্বাস সবই সুস্পষ্ট। হে নবী ( সঃ )! আমি তোমার উপর ভাল কাজ, ভাল কথা, শরীয়তের হুকুম-আহকাম সহজ করে দিবো। এতে কোন প্রকার সংকীর্ণতা ও কাঠিন্য থাকবে না। থাকবে না কোন প্রকার বক্রতা। তুমি এমন জায়গায় উপদেশ দাও যেখানে উপদেশ হয় ফলপ্রসূ। এতে বুঝা যায় যে, অযোগ্য নালায়েকদেরকে শিক্ষাদান করা উচিত নয়। যেমন আমীরুল মুমিনীন হযরত আলী ( রাঃ ) বলেনঃ “ যদি তোমরা কারো সাথে এমন কথা বল যা তার জন্যে বোধগম্য নয়, তবে তোমাদের কল্যাণকর কথা তার জন্যে অকল্যাণ বয়ে আনবে । তাতে ফিত্না-ফাসা ব। বরং মানুষের সাথে তোমরা তাদের বোধগম্য বিষয়ে কথা বলো, যাতে মানুষ আল্লাহ্ ও তাঁর রাসূল ( সঃ )-কে মিথ্যা প্রতিপন্ন করতে না পারে।” এরপর আল্লাহ তা'আলা বলেনঃ এই কুরআন থেকে তারাই নসীহত বা উপদেশ লাভ করবে যাদের অন্তরে আল্লাহ্ ভীতি রয়েছে এবং যারা আল্লাহর সাথে সাক্ষাতের ভয় মনে পোষণ করে। পক্ষান্তরে, যারা হতভাগ্য তারা এ কুরআন থেকে কোন শিক্ষা বা উপদেশ গ্রহণ করতে পারবে না। তারা হবে জাহান্নামের অধিবাসী। যেখানে কোনরূপ আরাম-আয়েশ ও শান্তি-সুখ নেই, বরং আছে চিরস্থায়ী আযাব ও নানা প্রকার যন্ত্রণাদায়ক শাস্তি।যারা আসল জাহান্নামী তারা না মৃত্যুবরণ করবে, না শান্তিপূর্ণ জীবন যাপন করতে পাবে। তবে যাদের প্রতি আল্লাহ্ তা'আলা দয়া করার ইচ্ছা রাখেন তারা জাহান্নামের আগুনে পতিত হবার সাথে সাথেই পুড়ে মারা যাবে। তারপর সুপারিশকারী লোকেরা গিয়ে তাদের জন্যে সুপারিশ করবেন এবং তাদেরকে জাহান্নাম হতে বের করে এনে জীবনদানকারী ঝর্ণায় ফেলে দিবেন। তাদের উপর জান্নাতের ঐ ঝর্ণাধারা পানি ঢেলে দেয়া হবে। ফলে তারা সজীব হয়ে উঠবে যেমনভাবে বন্যায় নিক্ষেপিত বস্তুর ( আবর্জনা স্কুপের ) মাঝে বীজ গজিয়ে ওঠে।” তারপর রাসূলুল্লাহ ( সঃ ) বললেনঃ “ তোমরা দেখো না যে, ঐ উদ্ভিদ প্রথমে সবুজ হয়, তারপর হলদে হয় এবং শেষে পূর্ণ সজীবতা লাভ করে থাকে?” তখন সাহাবীদের কোন একজন বললেনঃ “নবীপাক ( সঃ ), কথাগুলো এমনভাবে বললেন যে, যেন তিনি জঙ্গলেই ছিলেন ।” ( এ হাদীসটি মুসনাদে আহমদে হযরত আবু সাঈদ (রাঃ ) হতে বর্ণিত আছে। তাছাড়া এটা বিভিন্ন শব্দে আরো বহু হাদীসগ্রন্থে বর্ণিত হয়েছে)আল্লাহ্ তা'আলা জাহান্নামবাসীদের সম্পর্কে খবর দিতে গিয়ে কুরআন কারীমে বলেছেনঃ ( আরবি )অর্থাৎ “ জাহান্নামীরা চীৎকার করে বলবেঃ হে ( জাহান্নামের দারোগা ) মালিক! আপনার প্রতিপালককে বলুন যে, তিনি যেন আমাদের মৃত্যু ঘটিয়ে দেন । তখন জবাবে তাদেরকে বলা হবেঃ তোমাদেরকে এখানেই পড়ে থাকতে হবে।” ( ৪৩:৭৭ ) আর এক জায়গায় আল্লাহ পাক বলেনঃ ( আরবি )তাদের মৃত্যুও ঘটানো হবে না এবং তাদের আযাবও হালকা করা করেন। ( ০৫:৬ )এই অর্থ সম্বলিত আরো আয়াত রয়েছে।
সূরা আ'লা আয়াত 13 সূরা
English | Türkçe | Indonesia |
Русский | Français | فارسی |
تفسير | Urdu | اعراب |
বাংলায় পবিত্র কুরআনের আয়াত
- সে বলল, আপনার ইযযতের কসম, আমি অবশ্যই তাদের সবাইকে বিপথগামী করে দেব।
- অতএব আপনি সেই দিনের অপেক্ষা করুন, যখন আকাশ ধূয়ায় ছেয়ে যাবে।
- তারা বলল, হে লূত, তুমি যদি বিরত না হও, তবে অবশ্যই তোমাকে বহিস্কৃত করা হবে।
- আল্লাহ জানেন যা তোমরা গোপন কর এবং যা তোমরা প্রকাশ কর।
- আর আমি মালিক ইহকালের ও পরকালের।
- তোমরা তোমাদের ধ্বংস স্তুপের উপর দিয়ে গমন কর ভোর বেলায়
- তারা মর্যাদা দেয় না কোন মুসলমানের ক্ষেত্রে আত্নীয়তার, আর না অঙ্গীকারের। আর তারাই সীমালংঘনকারী।
- হে অপরাধীরা! আজ তোমরা আলাদা হয়ে যাও।
- বলুন, আল্লাহ ব্যতীত নভোমন্ডল ও ভূমন্ডলে কেউ গায়বের খবর জানে না এবং তারা জানে না
- আমি বনী ইসরাঈলকে কিতাবে পরিষ্কার বলে দিয়েছি যে, তোমরা পৃথিবীর বুকে দুবার অনর্থ সৃষ্টি করবে
বাংলায় কোরআনের সূরা পড়ুন :
সবচেয়ে বিখ্যাত কোরআন তেলাওয়াতকারীদের কণ্ঠে সূরা আ'লা ডাউনলোড করুন:
সূরা Al Ala mp3 : উচ্চ মানের সাথে সম্পূর্ণ অধ্যায়টি Al Ala শুনতে এবং ডাউনলোড করতে আবৃত্তিকারকে বেছে নিন
আহমেদ আল-আজমি
ইব্রাহীম আল-আখদার
বান্দার বেলাইলা
খালিদ গালিলি
হাতেম ফরিদ আল ওয়ার
খলিফা আল টুনাইজি
সাদ আল-গামদি
সৌদ আল-শুরাইম
সালাহ বুখাতীর
আবদ এল বাসেট
আবদুল রশিদ সুফি
আব্দুল্লাহ্ বাস্ফার
আবদুল্লাহ আল-জুহানী
আলী আল-হুদায়েফি
আলী জাবের
ফারেস আব্বাদ
মাহের আলমাইকুলই
মোহাম্মদ আইয়ুব
মুহাম্মদ আল-মুহাইসনি
মুহাম্মাদ জিব্রীল
আল-মিনশাবি
আল হোসারি
মিশারী আল-আফসী
নাসের আল কাতামি
ইয়াসের আল-দোসারি
Please remember us in your sincere prayers