কোরান সূরা বাকারাহ্ আয়াত 136 তাফসীর

  1. Mokhtasar
  2. Ahsanul Bayan
  3. AbuBakr Zakaria
  4. Ibn Kathir
Surah Baqarah ayat 136 Bangla tafsir - তাফসীর ইবনে কাসীর - Tafsir Ahsanul Bayan তাফসীরে আহসানুল বায়ান - Tafsir Abu Bakr Zakaria bangla কিং ফাহাদ কুরআন প্রিন্টিং কমপ্লেক্স - বাংলা ভাষায় নোবেল কোরআনের অর্থের অনুবাদ উর্দু ভাষা ও ইংরেজি ভাষা & তাফসীর ইবনে কাসীর : সূরা বাকারাহ্ আয়াত 136 আরবি পাঠে(Baqarah).
  
   

﴿قُولُوا آمَنَّا بِاللَّهِ وَمَا أُنزِلَ إِلَيْنَا وَمَا أُنزِلَ إِلَىٰ إِبْرَاهِيمَ وَإِسْمَاعِيلَ وَإِسْحَاقَ وَيَعْقُوبَ وَالْأَسْبَاطِ وَمَا أُوتِيَ مُوسَىٰ وَعِيسَىٰ وَمَا أُوتِيَ النَّبِيُّونَ مِن رَّبِّهِمْ لَا نُفَرِّقُ بَيْنَ أَحَدٍ مِّنْهُمْ وَنَحْنُ لَهُ مُسْلِمُونَ﴾
[ البقرة: 136]

তোমরা বল, আমরা ঈমান এনেছি আল্লাহর উপর এবং যা অবতীর্ণ হয়েছে আমাদের প্রতি এবং যা অবতীর্ণ হয়েছে ইব্রাহীম, ইসমাঈল, ইসহাক, ইয়াকুব এবং তদীয় বংশধরের প্রতি এবং মূসা, ঈসা, অন্যান্য নবীকে পালনকর্তার পক্ষ থেকে যা দান করা হয়েছে, তৎসমুদয়ের উপর। আমরা তাদের মধ্যে পার্থক্য করি না। আমরা তাঁরই আনুগত্যকারী। [সূরা বাকারাহ্: 136]

Surah Al-Baqarah in Bangla

জহুরুল হক সূরা বাংলা Surah Baqarah ayat 136


তোমরা বলো -- “আমরা আল্লাহ্‌তে ঈমান এনেছি, আর তা’তে যা আমাদের জন্য নাযিল হয়েছে, আর যা নাযিল হয়েছিল ইব্রাহীমের কাছে, আর ইসমাইল ও ইসহাক, আর ইয়াকুব এবং বিভিন্ন গোত্রের কাছে, আর যা দেয়া হয়েছিল মূসাকে এবং ঈসাকে, আর যা সকল নবীদের তাঁদের প্রভুর কাছ থেকে দেয়া হয়েছিল। আমরা তাঁদের কোনো একজনের মধ্যেও পার্থক্য করি না। আর আমরা তাঁরই কাছে মুসলিম হচ্ছি।”


Tafsir Mokhtasar Bangla


১৩৬. হে মু’মিনরা! তোমরা এ বাতিল দাবিদার ইহুদি ও খ্রিস্টানদেরকে বলো: আমরা আল্লাহর উপর ঈমান এনেছি এবং সে কুর‘আনের উপর যা আমাদের উপর নাযিল করা হয়েছে। আর আমরা ঈমান এনেছি সে কিতাবসমূহের উপরও যা নাযিল করা হয়েছে ইব্রাহীম ( আলাইহিস-সালাম ) এবং তাঁর সন্তানসমূহ তথা ইসমাঈল, ইসহাক ও ইয়া’ক‚ব ( আলাইহিমুস-সালাম ) এর উপর। উপরন্তু আমরা সে কিতাবসমূহের উপরও ঈমান এনেছি যা নাযিল করা হয়েছে ইয়া’ক‚ব ( আলাইহিস-সালাম ) এর সন্তানদের মধ্যকার অন্যান্য নবীগণের উপর। তেমনিভাবে আমরা ঈমান এনেছি তাওরাতের উপর যা আল্লাহ তা‘আলা মূসা ( আলাইহিস-সালাম ) কে দিয়েছেন। আর ইঞ্জীলের উপর যা আল্লাহ তা‘আলা ঈসা ( আলাইহিস-সালাম ) কে দিয়েছেন। অনুরূপভাবে সে সকল কিতাবের উপর যা আল্লাহ তা‘আলা অন্যান্য সকল নবীকে দিয়েছেন। আমরা তাঁদের কারো মাঝে পার্থক্য সৃষ্টি করি না যে, কারো উপর ঈমান আনবো আবার কারো সাথে কুফরি করবো। বরং আমরা তাঁদের সকলের উপরই ঈমান এনেছি। আর আমরা এক আল্লাহর সামনে বিনয়ী ও তাঁর বাধ্য।

Tafsir Ahsanul Bayan তাফসীরে আহসানুল বায়ান


তোমরা বল, ‘আমরা আল্লাহতে বিশ্বাস করি এবং যা আমাদের প্রতি এবং ইব্রাহীম, ইসমাঈল, ইসহাক, ইয়াকুব ও তার বংশধরগণের প্রতি অবতীর্ণ করা হয়েছে এবং যা মূসা ও ঈসাকে প্রদান করা হয়েছে এবং যা অন্যান্য নবীগণ তাদের প্রতিপালকের নিকট থেকে প্রদত্ত হয়েছে, তাতেও ( বিশ্বাস করি )। আমরা তাদের মধ্যে কোন পার্থক্য করি না এবং আমরা তাঁর কাছে আত্ম-সমর্পণকারী।’ [১] [১] অর্থাৎ, ঈমান হল এই যে, সমস্ত নবীগণ আল্লাহ কর্তৃক যা কিছু পেয়েছেন বা যা কিছু তাঁদের উপর অবতীর্ণ হয়েছে, সে সবের উপর ঈমান আনা। কোন কিতাব ও রসূলকে অস্বীকার না করা। কোন এক কিতাব বা নবীকে মেনে নেওয়া এবং কোন নবীকে অস্বীকার করা হল নবীদের মধ্যে পার্থক্য সূচিত করা; যা ইসলামে বৈধ নয়। অবশ্য আমল এখন কেবল কুরআনের বিধান অনুযায়ী হবে। পূর্বের কিতাবে লিখিত কথা অনুযায়ী হবে না। কেননা, প্রথমতঃ তা ( পূর্বের কিতাবগুলো ) তার আসল অবস্থায় অবিকৃত নেই, দ্বিতীয়তঃ কুরআন সেগুলোকে রহিত করে দিয়েছে।

Tafsir Abu Bakr Zakaria bangla কিং ফাহাদ কুরআন প্রিন্টিং কমপ্লেক্স


তোমরা বল, ‘আমরা ঈমান এনেছি আল্লাহ্‌র প্রতি এবং যা আমাদের নাযিল হয়েছে, এবং যা ইবরাহীম, ইসমা’ঈল, ইসহাক, ইয়া’কূব ও তার বংশধরদের প্রতি [] প্রতি নাযিল হয়েছে, এবং যা মূসা, ঈসা ও অন্যান্য নবীগণকে তাদের রব-এর নিকট হতে দেয়া হয়েছে []। আমরা তাদের মধ্যে কোন তারতম্য করি না []। আর আমরা তাঁরই কাছে আত্মসমর্পণকারী’। [] কুরআন ইয়াকুব ‘আলাইহিস সালাম-এর বংশধরকে ( اَسْبَاط ) শব্দ দ্বারা ব্যক্ত করেছে। এটা ( سبط ) এর বহুবচন। এর অর্থ গোত্র ও দল। তাদের ( سِبْط ) বলার কারণ এই যে, ইয়াকুব ‘আলাইহিস সালাম-এর ঔরসজাত পুত্রদের সংখ্যা ছিল বারজন। পরে প্রত্যেক পুত্রের সন্তানরা এক-একটি গোত্রে পরিণত হয়। আল্লাহ্‌ তা'আলা তার বংশে বিশেষ বরকত দান করেছিলেন। তিনি যখন ইউসুফ ‘আলাইহিস সালাম-এর কাছে মিশরে যান, তখন সন্তান ছিল বার জন। পরে ফিরআউনের সাথে মোকাবেলার পর মূসা ‘আলাইহিস সালাম যখন মিশর থেকে ইসরাঈল বংশধরকে নিয়ে বের হলেন, তখন তার সাথে ইয়াকুব ‘আলাইহিস সালাম-এর সন্তানদের মধ্য থেকে প্রত্যেক ভাইয়ের সন্তান হাজার হাজার সদস্যের একটি গোত্র ছিল। তার বংশে আল্লাহ্‌ তা'আলা আরও একটি বরকত দান করেছেন এই যে, অনেক নবী ও রাসূল ইয়াকুব ‘আলাইহিস সালাম-এর বংশেই জন্মেছে। [ তাফসীরে মা'আরিফুল কুরআন ] [] আবু হুরাইরা রাদিয়াল্লাহু আনহু বলেন, আহলে কিতাবগণ হিব্রু ভাষায় তাওরাত পড়ত এবং মুসলিমদের জন্য আরবীতে অনুবাদ করে দিত। তখন রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম বললেন, “ তোমরা তাদেরকে সত্যায়নও করবে না, মিথ্যারোপ করবে না; বরং বলবে, আমরা ঈমান এনেছি আল্লাহ্‌র প্রতি এবং যা আমাদের প্রতি নাযিল হয়েছে এবং যা ইবরাহীম, ইসমাঈল, ইসহাক, ইয়াকুব ও তার বংশধরদের প্রতি নাযিল হয়েছে, এবং যা মূসা, ঈসা ও অন্যান্য নবীগণকে তাদের রব-এর নিকট হতে দেয়া হয়েছে ” [ বুখারী ৪৪৮৫ ] [] নবীদের মধ্যে পার্থক্য না করার অর্থ হচ্ছে, কেউ সত্যের উপর প্রতিষ্ঠিত ছিলেন এবং কেউ সত্যের উপর প্রতিষ্ঠিত ছিলেন না অথবা কাউকে মানি এবং কাউকে মানি না - আমরা তাদের মধ্যে এভাবে পার্থক্য করি না। আল্লাহ্‌র পক্ষ থেকে আগত সকল নবীই একই চিরন্তন সত্য ও একই সরল-সোজা পথের দিকে আহবান জানিয়েছেন। কাজেই যথার্থ সত্যপ্রিয় ব্যক্তির পক্ষে সকল নবীকে সত্যপন্থী ও সত্যের উপর প্রতিষ্ঠিত বলে মেনে নেয়া ছাড়া গত্যন্তর নেই। যে ব্যক্তি এক নবীকে মানে এবং অন্য নবীকে অস্বীকার করে, সে আসলে যে নবীকে মানে তারও অনুগামী নয়। তার আসল দ্বীন হচ্ছে বর্ণবাদ, বংশবাদ ও বাপ-দাদার অন্ধ অনুসরণ। কোন নবীর অনুসরণ তার দ্বীন নয়।

Tafsir ibn kathir bangla তাফসীর ইবনে কাসীর


আল্লাহ তা'আলা মুসলমানদেরকে নির্দেশ দিচ্ছেন যে, যা কিছু হযরত মুহাম্মদ ( সঃ )-এর উপর অবতীর্ণ হয়েছে তার উপর যেন তারা বিস্তারিতভাবে বিশ্বাস স্থাপন করে এবং যা তাঁর পূর্ববর্তী নবীগণের উপর অবতীর্ণ হয়েছিল ঐগুলোর উপরেও যেন সংক্ষিপ্তভাবে ঈমান আনয়ন করে। ঐ পূর্ববর্তী নবীগণের মধ্যে কারও কারও নামও নেয়া হয়েছে এবং অন্যান্য নবীদের সংক্ষিপ্ত বর্ণনা দিয়েছেন। সাথে সাথে মহান আল্লাহ একথাও বলেছেন যে, তারা যেন নবীদের মধ্যে প্রভেদ সৃষ্টি না করে। অর্থাৎ তারা যেন কোন নবীকে মানবে এবং কোন কোন নবীকে মানবে না, এরূপ যেন না করে। এরকম অভ্যাস পূর্ববর্তী লোকদের ছিল যে, তারা কাউকে মানতো আবার কাউকে মানতো না। ইয়াহূদীরা হযরত ঈসা ( আঃ )কে মানতো না, খ্রীষ্টানেরা হযরত মুহাম্মদ ( সঃ ) কে মানতো না এবং হিজাজে আরব হযরত মূসা ( আঃ ) হযরত ঈসা ( আঃ ) এবং হযরত মুহাম্মদ ( সঃ ) এই তিনজনকেই স্বীকার করতো না। এদের সম্পর্কেই আল্লাহ তা'আলা বলেছেনঃ ( আরবি ) অর্থাৎ ‘ঐসব লোকে নিশ্চিত রূপেই কাফির( ৪:১৫১ ) হযরত আবু হুরাইরা ( রাঃ ) বর্ণনা করেন যে, কিতাবিরা তাওরাতকে ইবরাণী ভাষায় পাঠ করতো। এবং আরবী ভাষায় এর তাফসীর করে মুসলমানদেরকে শুনাতো। রাসূলুল্লাহ ( সঃ ) বলেনঃ তোমরা আহলে কিতাবের সত্যতাও স্বীকার করো না এবং মিথ্যাও প্রতিপন্ন করো না, বরং বল যে, আমরা আল্লাহ তাআলার উপর এবং তার অবতারিত কিতাবসমহের উপর বিশ্বাস স্থাপন করছি।রাসূলুল্লাহ ( সঃ ) ফজরের দুই রাকআত সুন্নাত নামাযের প্রথম রাকআতে নিম্নের এই আয়াতটি ( আরবি ) ( ২:১৩৬ )সম্পূর্ণ পড়তেন এবং দ্বিতীয় রাকাতে ( আরবি ) ( ৩:৫২ )এই আয়াতটি পড়তেন ( আরবি ) হযরত ইয়াকুব ( আঃ )-এর পুত্রগণকে বলা হতো। তাঁরা ছিলেন বারোজন। প্রত্যেকের বংশে বহু লোকের জন্ম হয়। বানী ইসমাঈলকে ( আরবি ) বলা হতো। এবং বানী ইসরাঈলকে ( আরবি ) বলা হতো। ইমাম যামাখশারী ( রঃ ) তাফসীরে কাশশাফে’ লিখেছেন যে, এরা ছিল হযরত ইয়াকুব ( আঃ )-এর পৌত্র, যারা তাঁর বারোটি পুত্রের সন্তানাদি ছিল। বুখারী শরীফের মধ্যে রয়েছে যে, ( আরবি )-এর ভাবার্থ হচ্ছে ‘বানী ইসরাঈল। তাদের মধ্যেও নবী হয়েছিলেন, যাদের উপর ওয়াহী অবতীর্ণ হয়েছিল। আল্লাহ তা'আলা হযরত মূসা ( আঃ )-এর উক্তি নকল করেন যা তিনি বানী ইসরাঈলকে সম্বোধন করে বলেছিলেনঃ তোমরা আল্লাহর ঐ নিয়ামত স্মরণ কর যে, তিনি তোমাদের মধ্যে বাদশাহ ও নবী করেছেন। অন্য জায়গায় মহান আল্লাহ বলেনঃ ( আরবি ) অর্থাৎ আমি তাদের বারোটি দল করে দিয়েছিলাম।' ( ৭:১৬০ ) পর্যায়ক্রমে আসাকে ( আরবি ) বলা হয়। এরাও পর্যায়ক্রমে এসেছিল। কেউ কেউ বলেন যে, এটা ( আরবি ) হতে নেয়া হয়েছে। গাছকে ( আরবি ) বলা হয়। অর্থাৎ এরা গাছের মত যার শাখা প্রশাখাগুলো ছড়িয়ে রয়েছে। হযরত ইবনে আব্বাস ( রাঃ ) বলেন যে, দশজন নবী ছাড়া সমস্ত নবীই বানী ইসরাঈলের মধ্য হতে হয়েছেন। ঐ দশজন নবী হচ্ছেঃ ( ১ ) হযরত নূহ ( আঃ ) ( ২ ) হযরত হূদ ( আঃ ) ( ৩ ) হযরত সালেহ্ ( আঃ ) ( ৪ ) হযরত শুয়াইব ( আঃ ) ( ৫ ) হযরত ইবরাহীম ( আঃ ) ( ৬ ) হযরত ইসহাক ( আঃ ) ( ৭ ) হযরত ইয়াকুব ( আঃ ) ( ৮ ) হযরত ইসমাঈল ( আঃ ) এবং ( ৯ ) হযরত মুহাম্মদ মোস্তফা ( সঃ ) মূল তাফসীরে দশম নবীর নাম উল্লেখ করা হয়নি ( আরবি ) বলা হয় ঐ দল ও গোত্রকে যার মূল ব্যক্তি উপরে গিয়ে একই হয়ে যায়। তাওরাত ও ইঞ্জীলের উপর আমাদের ঈমান আনা অবশ্য কর্তব্য। কিন্তু আমলের জন্যে শুধুমাত্র কোরআন ও হাদীসই যথেষ্ট। মুসনাদই ইবনে আবি হাতিমের মধ্যে রয়েছে যে, রাসূলুল্লাহ ( সঃ ) বলেছেনঃ তোমরা তাওরাত ও ইঞ্জীলের উপর বিশ্বাস স্থাপন কর, কিন্তু আমলের জন্যে কুরআনই যথেষ্ট।

সূরা বাকারাহ্ আয়াত 136 সূরা

قولوا آمنا بالله وما أنـزل إلينا وما أنـزل إلى إبراهيم وإسماعيل وإسحاق ويعقوب والأسباط وما أوتي موسى وعيسى وما أوتي النبيون من ربهم لا نفرق بين أحد منهم ونحن له مسلمون

سورة: البقرة - آية: ( 136 )  - جزء: ( 1 )  -  صفحة: ( 21 )


English Türkçe Indonesia
Русский Français فارسی
تفسير Urdu اعراب

বাংলায় পবিত্র কুরআনের আয়াত

  1. এবং যখন তারা আসবাবপত্র খুলল, তখন দেখতে পেল যে, তাদেরকে তাদের পন্যমুল্য ফেরত দেয়া হয়েছে।
  2. এরপর যখন আল্লাহ তোমাদের কষ্ট দুরীভূত করে দেন, তখনই তোমাদের একদল স্বীয় পালনকর্তার সাথে অংশীদার
  3. পূর্ব থেকেই আমি ধাত্রীদেরকে মূসা থেকে বিরত রেখেছিলাম। মূসার ভগিনী বলল, আমি তোমাদেরকে এমন এক
  4. যে পর্যন্ত না ইয়াজুজ ও মাজুজকে বন্ধন মুক্ত করে দেয়া হবে এবং তারা প্রত্যেক উচ্চভুমি
  5. দাউদ বললঃ সে তোমার দুম্বাটিকে নিজের দুম্বাগুলোর সাথে সংযুক্ত করার দাবী করে তোমার প্রতি অবিচার
  6. যখন লোকমান উপদেশচ্ছলে তার পুত্রকে বললঃ হে বৎস, আল্লাহর সাথে শরীক করো না। নিশ্চয় আল্লাহর
  7. বলে দিনঃ অপবিত্র ও পবিত্র সমান নয়, যদিও অপবিত্রের প্রাচুর্য তোমাকে বিস্মিত করে। অতএব, হে
  8. আল্লাহ অমুখাপেক্ষী,
  9. যারা আল্লাহ ও তাঁর রসূলের সাথে সংগ্রাম করে এবং দেশে হাঙ্গামা সৃষ্টি করতে সচেষ্ট হয়,
  10. তিনি বললেনঃ অতঃপর তোমাদের প্রধান উদ্দেশ্য কি হে আল্লাহর প্রেরিতগণ ?

বাংলায় কোরআনের সূরা পড়ুন :

সুরত আল বাক্বারাহ্ আলে ইমরান সুরত আন-নিসা
সুরত আল-মায়েদাহ্ সুরত ইউসুফ সুরত ইব্রাহীম
সুরত আল-হিজর সুরত আল-কাহফ সুরত মারইয়াম
সুরত আল-হাজ্জ সুরত আল-ক্বাসাস আল-‘আনকাবূত
সুরত আস-সাজদা সুরত ইয়াসীন সুরত আদ-দুখান
সুরত আল-ফাতহ সুরত আল-হুজুরাত সুরত ক্বাফ
সুরত আন-নাজম সুরত আর-রাহমান সুরত আল-ওয়াক্বি‘আহ
সুরত আল-হাশর সুরত আল-মুলক সুরত আল-হাক্কাহ্
সুরত আল-ইনশিক্বাক সুরত আল-আ‘লা সুরত আল-গাশিয়াহ্

সবচেয়ে বিখ্যাত কোরআন তেলাওয়াতকারীদের কণ্ঠে সূরা বাকারাহ্ ডাউনলোড করুন:

সূরা Baqarah mp3 : উচ্চ মানের সাথে সম্পূর্ণ অধ্যায়টি Baqarah শুনতে এবং ডাউনলোড করতে আবৃত্তিকারকে বেছে নিন
সুরত বাকারাহ্  ভয়েস আহমেদ আল-আজমি
আহমেদ আল-আজমি
সুরত বাকারাহ্  ভয়েস ইব্রাহীম আল-আখদার
ইব্রাহীম আল-আখদার
সুরত বাকারাহ্  ভয়েস বান্দার বেলাইলা
বান্দার বেলাইলা
সুরত বাকারাহ্  ভয়েস খালিদ গালিলি
খালিদ গালিলি
সুরত বাকারাহ্  ভয়েস হাতেম ফরিদ আল ওয়ার
হাতেম ফরিদ আল ওয়ার
সুরত বাকারাহ্  ভয়েস খলিফা আল টুনাইজি
খলিফা আল টুনাইজি
সুরত বাকারাহ্  ভয়েস সাদ আল-গামদি
সাদ আল-গামদি
সুরত বাকারাহ্  ভয়েস সৌদ আল-শুরাইম
সৌদ আল-শুরাইম
সুরত বাকারাহ্  ভয়েস সালাহ আবু খাতর
সালাহ বুখাতীর
সুরত বাকারাহ্  ভয়েস আবদুল বাসিত আব্দুল সামাদ
আবদ এল বাসেট
সুরত বাকারাহ্  ভয়েস আবদুল রশিদ সুফি
আবদুল রশিদ সুফি
সুরত বাকারাহ্  ভয়েস আব্দুল্লাহ্ বাস্‌ফার
আব্দুল্লাহ্ বাস্‌ফার
সুরত বাকারাহ্  ভয়েস আবদুল্লাহ আওওয়াদ আল-জুহানী
আবদুল্লাহ আল-জুহানী
সুরত বাকারাহ্  ভয়েস আলী আল-হুদায়েফি
আলী আল-হুদায়েফি
সুরত বাকারাহ্  ভয়েস আলী জাবের
আলী জাবের
সুরত বাকারাহ্  ভয়েস ফারেস আব্বাদ
ফারেস আব্বাদ
সুরত বাকারাহ্  ভয়েস মাহের আলমাইকুলই
মাহের আলমাইকুলই
সুরত বাকারাহ্  ভয়েস মোহাম্মদ আইয়ুব
মোহাম্মদ আইয়ুব
সুরত বাকারাহ্  ভয়েস মুহাম্মদ আল-মুহাইসনি
মুহাম্মদ আল-মুহাইসনি
সুরত বাকারাহ্  ভয়েস মুহাম্মাদ জিব্রীল
মুহাম্মাদ জিব্রীল
সুরত বাকারাহ্  ভয়েস মুহাম্মদ সিদ্দিক আল মিনশাবি
আল-মিনশাবি
সুরত বাকারাহ্  ভয়েস আল হোসারি
আল হোসারি
সুরত বাকারাহ্  ভয়েস আল-আফসী
মিশারী আল-আফসী
সুরত বাকারাহ্  ভয়েস নাসের আল কাতামি
নাসের আল কাতামি
সুরত বাকারাহ্  ভয়েস ইয়াসের আল-দোসারি
ইয়াসের আল-দোসারি


Tuesday, July 16, 2024

Please remember us in your sincere prayers