কোরান সূরা আ'রাফ আয়াত 17 তাফসীর

  1. Mokhtasar
  2. Ahsanul Bayan
  3. AbuBakr Zakaria
  4. Ibn Kathir
Surah Araf ayat 17 Bangla tafsir - তাফসীর ইবনে কাসীর - Tafsir Ahsanul Bayan তাফসীরে আহসানুল বায়ান - Tafsir Abu Bakr Zakaria bangla কিং ফাহাদ কুরআন প্রিন্টিং কমপ্লেক্স - বাংলা ভাষায় নোবেল কোরআনের অর্থের অনুবাদ উর্দু ভাষা ও ইংরেজি ভাষা & তাফসীর ইবনে কাসীর : সূরা আ'রাফ আয়াত 17 আরবি পাঠে(Araf).
  
   

﴿ثُمَّ لَآتِيَنَّهُم مِّن بَيْنِ أَيْدِيهِمْ وَمِنْ خَلْفِهِمْ وَعَنْ أَيْمَانِهِمْ وَعَن شَمَائِلِهِمْ ۖ وَلَا تَجِدُ أَكْثَرَهُمْ شَاكِرِينَ﴾
[ الأعراف: 17]

এরপর তাদের কাছে আসব তাদের সামনের দিক থেকে, পেছন দিক থেকে, ডান দিক থেকে এবং বাম দিক থেকে। আপনি তাদের অধিকাংশকে কৃতজ্ঞ পাবেন না। [সূরা আ'রাফ: 17]

Surah Al-Araf in Bangla

জহুরুল হক সূরা বাংলা Surah Araf ayat 17


''তারপর আমি আলবৎ তাদের উপরে এসে পড়বো তাদের সামনে থেকে ও তাদের পেছন থেকে, আর তাদের ডাইনে থেকে ও তাদের বামে থেকে, আর তাদের অনেককেই তুমি কৃতজ্ঞ পাবে না।’’


Tafsir Mokhtasar Bangla


১৭. অতঃপর আমি তাদের নিকট সর্ব দিক থেকে এসে তাদেরকে আখিরাতের প্রতি নিরুৎসাহিত ও দুনিয়ার প্রতি উৎসাহিত করবো। উপরন্তু তাদের মাঝে সন্দেহ সৃষ্টি ও তাদের সামনে কুপ্রবৃত্তিকে সুন্দরভাবে উপস্থাপন করবো। হে আমার প্রতিপালক! আমি তাদেরকে কুফরি শিখানোর দরুন আপনি তাদের অধিকাংশকেই আপনার প্রতি অকৃতজ্ঞ পাবেন।

Tafsir Ahsanul Bayan তাফসীরে আহসানুল বায়ান


অতঃপর আমি অবশ্যই তাদের সম্মুখ, পশ্চাৎ, ডান ও বাম দিক হতে তাদের নিকট আসব[১] এবং তুমি তাদের অধিকাংশকেই কৃতজ্ঞ পাবে না।’ [২] [১] অর্থ হল, প্রত্যেক ভালো ও মন্দের পথে আমি বসে থাকব। ভালো থেকে তাদেরকে বাধা দেব এবং মন্দকে তাদের নজরে সুন্দরভাবে তুলে ধরে তা অবলম্বন করার উপর তাদেরকে প্রলুব্ধ করব।[২] شَاكِرِيْنَ এর দ্বিতীয় অর্থ مُوْحِّدِيْنَ করা হয়েছে। অর্থাৎ, অধিকাংশ লোককে আমি শির্কে পতিত করব। শয়তান তার এই ধারণাকে বাস্তবে সত্য করেই দেখাল। মহান আল্লাহ বলেন, {وَلَقَدْ صَدَّقَ عَلَيْهِمْ إِبْلِيسُ ظَنَّهُ فَاتَّبَعُوهُ إِلَّا فَرِيقًا مِنَ الْمُؤْمِنِينَ} অর্থাৎ, তাদের উপর ইবলীস তার অনুমান সত্য হিসাবে প্রতিষ্ঠিত করল। ফলে তাদের মধ্যে মু'মিনদের একটি দল ব্যতীত সকলেই তার অনুসরণ করল। ( সূরা সাবা' ৩৪:২০ ) এই জন্য কুরআন ও হাদীসে শয়তান থেকে পানাহ চাওয়ার এবং তার চক্রান্ত থেকে বেঁচে থাকার প্রতি বড়ই তাকীদ করা হয়েছে।

Tafsir Abu Bakr Zakaria bangla কিং ফাহাদ কুরআন প্রিন্টিং কমপ্লেক্স


তারপর অবশ্যই আমি তাদের কাছে আসব তাদের সামনে থেকে ও তাদের পিছন থেকে, ‘তাদের ডানদিক থেকে ও তাদের বাম দিক থেকে [] এবং আপনি তাদের অধিকাংশকে কৃতজ্ঞ পাবেন না []।’ [] মানুষের উপর শয়তানের হামলা শুধু চতুর্দিকেই সীমাবদ্ধ নয়; বরং আরো ব্যাপক। আলোচ্য আয়াতে ইবলীস আদম সন্তানদের উপর আক্রমণ করার জন্য চারটি দিক বর্ণনা করেছে- অগ্র, পশ্চাৎ, ডান ও বাম। এখানে প্রকৃতপক্ষে কোন সীমাবদ্ধতা উদ্দেশ্য নয়; বরং এর অর্থ হল প্রত্যেক দিক ও প্রত্যেক কোণ থেকে। এভাবে হাদীসের এ বর্ণনাও এর পরিপন্থী নয় যে, শয়তান মানবদেহে প্রবেশ করে রক্তবাহী রগের মাধ্যমে। তারপর সমগ্র দেহে হস্তক্ষেপ করে। ইবন আব্বাস রাদিয়াল্লাহু আনহুমা বলেন, এখানে সামনে থেকে আসার অর্থ, দুনিয়ায়। পশ্চাৎ দিক থেকে আসার অর্থ আখেরাতে। ডানদিক থেকে আসার অর্থ, নেককাজের মাধ্যমে আসা। আর বামদিক থেকে আসার অর্থ, গুনাহের দিক থেকে আসা। [ তাবারী; আত-তাফসীরুস সহীহ ] কাতাদাহ বলেন, ‘ইবলীস মানুষের সামনে থেকে এসে বলে, পুনরুত্থান নেই, জান্নাত নেই, জাহান্নাম নেই। মানুষের পিছন দিক থেকে দুনিয়াকে তার কাছে চাকচিক্যময় করে তোলে এবং দুনিয়ার প্রতি লোভ লাগিয়ে সেদিক আহবান করতে থাকে। তার ডানদিক থেকে আসার অর্থ নেক কাজ করার সময় সেটা করতে দেরী করায়, আর বাম দিক থেকে আসার অর্থ, গোনাহ ও অপরাধমূলক কাজকে সুশোভিত করে দেয়, সেদিকে আহবান করে, সেটার প্রতি নির্দেশ দেয়।” হে বনী আদম! শয়তান তোমার সবদিক থেকেই আসছে, তবে সে তোমার উপর দিক থেকে আসে না, কারণ, সে তোমার ও আল্লাহর রহমতের মধ্যে বাধা হতে পারে না। [ তাবারী ] [] শয়তান এটা বলেছিল তার ধারণা অনুসারে। সে মনে করেছিল যে, তারা তার আহবানে সাড়া দিবে, তার অনুসরণ করবে। যাতে সে তাদেরকে ধ্বংস করতে পারে। আল্লাহ তা'আলা অন্যত্র শয়তানের এ ধারণার কথা স্পষ্ট বর্ণনা করেছেন। তিনি বলেন, “ আর অবশ্যই তাদের সম্বন্ধে ইবলীস তার ধারণা সত্য প্রমাণ করল, ফলে তাদের মধ্যে একটি মুমিন দল ছাড়া সবাই তার অনুসরণ করল" [ সূরা সাবা: ২০ ] [ আদওয়াউল বায়ান ] ইবন আব্বাস বলেন, এখানে মানুষদের অধিকাংশকে কৃতজ্ঞ না থাকার কথা বলে, তাওহীদের কথা বোঝানো হয়েছে । অর্থাৎ আপনি তাদেরকে তাওহীদবাদী পাবেন না। [ তাবারী ]

Tafsir ibn kathir bangla তাফসীর ইবনে কাসীর


১৬-১৭ নং আয়াতের তাফসীর: যখন ইবলীস কিয়ামতের দিন পর্যন্ত অবকাশ পেয়ে গেল এবং স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেললো তখন সে বিদ্রোহ ও একগুয়েমী শুরু করে দিলো। সে বললো-“ হে আল্লাহ! যেমনভাবে আপনি আমাকে পথভ্রষ্ট করে দিলেন, তেমনভাবেই আমিও আপনার বান্দাদেরকে সরল সোজা পথ থেকে বিভ্রান্ত করে দেবো । হযরত ইবনে আব্বাস ( রাঃ ) ( আরবী )-এর অনুবাদ ( আরবী ) করেছেন। আর অন্যেরা ( আরবী ) করেছেন। সে বললো- “ আমি আদম ( আঃ )-এর প্রতিশোধ তার বংশধর হতে গ্রহণ করবো । কেননা, তারই কারণে আমি আপনার দরবার হতে বহিষ্কৃত হয়েছি।” সিরাতে মুসতাকীম দ্বারা সত্যপথ ও মুক্তির পথ বুঝানো হয়েছে। ( ইবলীস বললোঃ ) “ আমি আপনার বান্দাদেরকে এইভাবে পথভ্রষ্ট ও বিভ্রান্ত করবো যে, তারা আপনার ইবাদত করবে না এবং আপনার একত্ববাদ থেকে দূরে থাকবে । কোন কোন আরবী ব্যাকরণবিদ বলেন যে, এখানে ( আরবী ) শব্দের আক্ষরটি কসমের জন্যে আনা হয়েছে। যেন বলা হয়েছে-আপনার কুপথে পরিচালনার শপথ, যা আমার প্রতি করা হয়েছে।মুজাহিদ ( রঃ ) “ সিরাত’ ( আরবী ) বুঝিয়েছেন । আর মুহাম্মাদ ইবনে সাওকার মতে এর দ্বারা মক্কার পথ’ বুঝানো হয়েছে। আর ইবনে জারীর ( রঃ ) বলেন-সঠিক কথা তো এই যে, এই শব্দটি এই সমুদয় অর্থের জন্যে আম’ বা সাধারণ। সীরা ইবনে আবিল ফাকা’ হতে বর্ণিত আছে যে, রাসূলুল্লাহ ( সঃ ) বলতেন, শয়তান বিভিন্ন পন্থায় বানী আদমকে পথভ্রষ্ট করে থাকে। সে ইসলামের পথের উপর এসে বসে পড়ে এবং বলে- “ তুমি কি ইসলাম গ্রহণ করবে এবং স্বীয় বাপ-দাদার ধর্ম ত্যাগ করবে?” কিন্তু ঐ লোকটি শয়তানের অবাধ্য হয় এবং ইসলাম গ্রহণ করে । তারপর সে লোকটির হিজরতের পথে এসে বসে যায় এবং বলে- “ তুমি স্বীয় দেশ ছেড়ে কেন হিজরত করছো? মুহাজিরের মর্যাদা একটা জানোয়ার ও ঘোড়ার চেয়ে বেশী হয় না । কিন্তু সে তার কথা অমান্য করে ও হিজরতের পথ অবলম্বন করে। এরপর শয়তান তার জিহাদে গমন বন্ধ করার জন্যে পথে বসে পড়ে। জিহাদ জীবন দিয়েও হতে পারে এবং মালধন দিয়েও হতে পারে। সে তাকে বলে- “ তুমি কি যুদ্ধ করার জন্যে বের হচ্ছো? সাবধান! তুমি নিহত হয়ে যাবে এবং তোমার স্ত্রী অন্যের সাথে বিবাহিতা হয়ে যাবে । আর তোমার মালধন লোকেরা পরস্পরের মধ্যে ভাগ বণ্টন করে নেবে।” কিন্তু তবুও সে জিহাদের জন্যে বেরিয়ে পড়ে। রাসূলুল্লাহ ( সঃ ) বলেনঃ “ যে ব্যক্তি এই কাজ করে এবং মারা যায়, তাকে জান্নাতে স্থান দেয়া আল্লাহ পাকের জন্যে অবশ্যকর্তব্য হয়ে পড়ে, হয় সে নিহতই হাক বা পথে ডুবেই মরুক অথবা পথিমধ্যে কোন জীন-জন্তু দ্বারা পদদলিতই হাক ।”শয়তান বললো-আমি বানী আদমের সামনের দিক থেকেও আসবো এবং পিছনের দিক থেকেও আসবো। অর্থাৎ পরকাল সম্পর্কে তাদের মনে সন্দেহ সৃষ্টি করে দেবো এবং দুনিয়ার আসক্তির প্রতি তাদেরকে উদ্বুদ্ধ করবো। আর ডান দিক থেকেও আসবো। অর্থাৎ আমরে দ্বীন তাদের উপর সন্দেহপূর্ণ করে তুলবো। তাদের বাম দিক থেকেও আসবো। অর্থাৎ পাপ ও অবাধ্যতামূলক কার্যকলাপ তাদের জন্যে যোগ্য ও গ্রহণীয় বানিয়ে দেবো।আবার বিভিন্ন লোক এর বিভিন্ন ভাবার্থ নিয়ে থাকেন, যেগুলো প্রয়ি কাছাকাছি। শয়তান ‘আমি উপরের দিক থেকেও আসবো’ এ কথা বলেনি। কেননা, উপর থেকে তো শুধুমাত্র আল্লাহর রহমতই আসতে পারে। সে বললোঃ “ হে আল্লাহ! আপনি আপনার বান্দাদের অধিকাংশকেই কৃতজ্ঞতা প্রকাশকারী অর্থাৎ একত্ববাদীরূপে পাবেন না” এ কথাটা শয়তান স্বীয় খেয়াল ও ধারণার ভিত্তিতেই বলেছিল বটে, কিন্তু সেটা সত্যে পরিণত হয়েছে । যেমন আল্লাহ তা'আলা বলেনঃ ইবলীসের এ ধারণা ঠিকই ছিল। কেননা, মুমিনরা ছাড়া সবাই তার অনুসরণ করছে। কিন্তু মুমিনদের উপর সে তার জাল বিস্তার করতে সক্ষম হয়নি। আর আমি যে শয়তানকে এই চেষ্টা-তদবীরের ক্ষমতা দিয়েছি তার উদ্দেশ্য এই যে, কে পরকালের উপর বিশ্বাস স্থাপনকারী এবং কে সন্দেহ পোষণকারী তা যেন প্রকাশ পেয়ে যায়। আর আল্লাহ তো প্রত্যেক জিনিসেরই রক্ষক।এ জন্যেই তো হাদীসে এসেছে যে, রাসূলুল্লাহ ( সঃ ) বলেছেন, আল্লাহর কাছে শয়তান থেকে এইভাবে আশ্রয় প্রার্থনা কর- “ হে আল্লাহ! কোন দিক থেকেই সে যেন আমার উপর আধিপত্য বিস্তার করতে না পারে । যেমন রাসূলুল্লাহ ( সঃ ) স্বয়ং প্রার্থনায় বলতেন- “ হে আল্লাহ! আমি আপনার কাছে ক্ষমা ও নিরাপত্তা প্রার্থনা করছি, দ্বীনের জন্যেও দুনিয়ার জন্যেও এবং পরিবার ও ধন-সম্পদের জন্যেও । হে আল্লাহ! আমার গুনাহগুলো মাফ করে দিন, ভয় থেকে আমাকে নিরাপদে রাখুন। আর সামনের দিক থেকেও আমাকে রক্ষা করুন, পিছনের দিক থেকেও রক্ষা করুন এবং ডান দিক থেকেও আমাকে হিফাযত করুন, বাম দিক থেকেও আমাকে হিফাযত করুন এবং উপর দিক থেকেও রক্ষা করুন! আর শয়তান নীচের দিক থেকে আমার উপর প্রতারণার জাল বিস্তার করে, এ থেকে আমি আপনার নিকট আশ্রয় প্রার্থনা করছি।”

সূরা আ'রাফ আয়াত 17 সূরা

ثم لآتينهم من بين أيديهم ومن خلفهم وعن أيمانهم وعن شمائلهم ولا تجد أكثرهم شاكرين

سورة: الأعراف - آية: ( 17 )  - جزء: ( 8 )  -  صفحة: ( 152 )


English Türkçe Indonesia
Русский Français فارسی
تفسير Urdu اعراب

বাংলায় পবিত্র কুরআনের আয়াত

  1. নিশ্চয় আমি আকাশে রাশিচক্র সৃষ্টি করেছি এবং তাকে দর্শকদের জন্যে সুশোভিত করে দিয়েছি।
  2. আল্লাহ দয়াশীল নবীর প্রতি এবং মুহাজির ও আনসারদের প্রতি, যারা কঠিন মহূর্তে নবীর সঙ্গে ছিল,
  3. অতঃপর তিনি সেগুলোকে চূর্ণ-বিচুর্ণ করে দিলেন ওদের প্রধানটি ব্যতীতঃ যাতে তারা তাঁর কাছে প্রত্যাবর্তন করে।
  4. যদি আশু লাভের সম্ভাবনা থাকতো এবং যাত্রাপথও সংক্ষিপ্ত হতো, তবে তারা অবশ্যই আপনার সহযাত্রী হতো,
  5. আল্লাহ বললেনঃ বের হয়ে যা, এখান থেকে। কারণ, তুই অভিশপ্ত।
  6. মুমিনগণ, যখন তোমাদেরকে বলা হয়ঃ মজলিসে স্থান প্রশস্ত করে দাও, তখন তোমরা স্থান প্রশস্ত করে
  7. এবং একটি কাফেলা এল। অতঃপর তাদের পানি সংগ্রাহককে প্রেরণ করল। সে বালতি ফেলল। বললঃ কি
  8. তিনি বললেন, তাহলে কি আল্লাহকে ছাড়া তোমাদের জন্য অন্য কোন উপাস্য অনুসন্ধান করব, অথচ তিনিই
  9. এতীমদের ধনসম্পদের কাছেও যেয়ো না; কিন্তু উত্তম পন্থায় যে পর্যন্ত সে বয়ঃপ্রাপ্ত না হয়। ওজন
  10. তিনিই সুউচ্চ মর্যাদার অধিকারী, আরশের মালিক, তাঁর বান্দাদের মধ্যে যার প্রতি ইচ্ছা তত্ত্বপূর্ণ বিষয়াদি নাযিল

বাংলায় কোরআনের সূরা পড়ুন :

সুরত আল বাক্বারাহ্ আলে ইমরান সুরত আন-নিসা
সুরত আল-মায়েদাহ্ সুরত ইউসুফ সুরত ইব্রাহীম
সুরত আল-হিজর সুরত আল-কাহফ সুরত মারইয়াম
সুরত আল-হাজ্জ সুরত আল-ক্বাসাস আল-‘আনকাবূত
সুরত আস-সাজদা সুরত ইয়াসীন সুরত আদ-দুখান
সুরত আল-ফাতহ সুরত আল-হুজুরাত সুরত ক্বাফ
সুরত আন-নাজম সুরত আর-রাহমান সুরত আল-ওয়াক্বি‘আহ
সুরত আল-হাশর সুরত আল-মুলক সুরত আল-হাক্কাহ্
সুরত আল-ইনশিক্বাক সুরত আল-আ‘লা সুরত আল-গাশিয়াহ্

সবচেয়ে বিখ্যাত কোরআন তেলাওয়াতকারীদের কণ্ঠে সূরা আ'রাফ ডাউনলোড করুন:

সূরা Araf mp3 : উচ্চ মানের সাথে সম্পূর্ণ অধ্যায়টি Araf শুনতে এবং ডাউনলোড করতে আবৃত্তিকারকে বেছে নিন
সুরত আ'রাফ  ভয়েস আহমেদ আল-আজমি
আহমেদ আল-আজমি
সুরত আ'রাফ  ভয়েস ইব্রাহীম আল-আখদার
ইব্রাহীম আল-আখদার
সুরত আ'রাফ  ভয়েস বান্দার বেলাইলা
বান্দার বেলাইলা
সুরত আ'রাফ  ভয়েস খালিদ গালিলি
খালিদ গালিলি
সুরত আ'রাফ  ভয়েস হাতেম ফরিদ আল ওয়ার
হাতেম ফরিদ আল ওয়ার
সুরত আ'রাফ  ভয়েস খলিফা আল টুনাইজি
খলিফা আল টুনাইজি
সুরত আ'রাফ  ভয়েস সাদ আল-গামদি
সাদ আল-গামদি
সুরত আ'রাফ  ভয়েস সৌদ আল-শুরাইম
সৌদ আল-শুরাইম
সুরত আ'রাফ  ভয়েস সালাহ আবু খাতর
সালাহ বুখাতীর
সুরত আ'রাফ  ভয়েস আবদুল বাসিত আব্দুল সামাদ
আবদ এল বাসেট
সুরত আ'রাফ  ভয়েস আবদুল রশিদ সুফি
আবদুল রশিদ সুফি
সুরত আ'রাফ  ভয়েস আব্দুল্লাহ্ বাস্‌ফার
আব্দুল্লাহ্ বাস্‌ফার
সুরত আ'রাফ  ভয়েস আবদুল্লাহ আওওয়াদ আল-জুহানী
আবদুল্লাহ আল-জুহানী
সুরত আ'রাফ  ভয়েস আলী আল-হুদায়েফি
আলী আল-হুদায়েফি
সুরত আ'রাফ  ভয়েস আলী জাবের
আলী জাবের
সুরত আ'রাফ  ভয়েস ফারেস আব্বাদ
ফারেস আব্বাদ
সুরত আ'রাফ  ভয়েস মাহের আলমাইকুলই
মাহের আলমাইকুলই
সুরত আ'রাফ  ভয়েস মোহাম্মদ আইয়ুব
মোহাম্মদ আইয়ুব
সুরত আ'রাফ  ভয়েস মুহাম্মদ আল-মুহাইসনি
মুহাম্মদ আল-মুহাইসনি
সুরত আ'রাফ  ভয়েস মুহাম্মাদ জিব্রীল
মুহাম্মাদ জিব্রীল
সুরত আ'রাফ  ভয়েস মুহাম্মদ সিদ্দিক আল মিনশাবি
আল-মিনশাবি
সুরত আ'রাফ  ভয়েস আল হোসারি
আল হোসারি
সুরত আ'রাফ  ভয়েস আল-আফসী
মিশারী আল-আফসী
সুরত আ'রাফ  ভয়েস নাসের আল কাতামি
নাসের আল কাতামি
সুরত আ'রাফ  ভয়েস ইয়াসের আল-দোসারি
ইয়াসের আল-দোসারি


Friday, November 22, 2024

Please remember us in your sincere prayers