কোরান সূরা হাশ্র আয়াত 20 তাফসীর

  1. Mokhtasar
  2. Ahsanul Bayan
  3. AbuBakr Zakaria
  4. Ibn Kathir
Surah Al Hashr ayat 20 Bangla tafsir - তাফসীর ইবনে কাসীর - Tafsir Ahsanul Bayan তাফসীরে আহসানুল বায়ান - Tafsir Abu Bakr Zakaria bangla কিং ফাহাদ কুরআন প্রিন্টিং কমপ্লেক্স - বাংলা ভাষায় নোবেল কোরআনের অর্থের অনুবাদ উর্দু ভাষা ও ইংরেজি ভাষা & তাফসীর ইবনে কাসীর : সূরা হাশ্র আয়াত 20 আরবি পাঠে(Al Hashr).
  
   

﴿لَا يَسْتَوِي أَصْحَابُ النَّارِ وَأَصْحَابُ الْجَنَّةِ ۚ أَصْحَابُ الْجَنَّةِ هُمُ الْفَائِزُونَ﴾
[ الحشر: 20]

জাহান্নামের অধিবাসী এবং জান্নাতের অধিবাসী সমান হতে পারে না। যারা জান্নাতের অধিবাসী, তারাই সফলকাম। [সূরা হাশ্র: 20]

Surah Al-Hashr in Bangla

জহুরুল হক সূরা বাংলা Surah Al Hashr ayat 20


আগুনের বাসিন্দারা ও জান্নাতের বাসিন্দারা একসমান নয়। জান্নাতের অধিবাসীরাই স্বয়ং সফলকাম।


Tafsir Mokhtasar Bangla


২০. জান্নাতী ও জাহান্নামী সমান হতে পারে না। বরং তারা যেমন দুনিয়াতে আমলের দিক থেকে ভিন্ন ছিলো ঠিক তেমনিভাবে তারা পরকালের প্রতিদানেও ভিন্ন হবে। বস্তুতঃ জান্নাতীরা নিজের স্বপ্ন পূরণে এবং ভয়ের বিষয় থেকে রক্ষা পাওয়ার মাধ্যমে সফল হবে।

Tafsir Ahsanul Bayan তাফসীরে আহসানুল বায়ান


জাহান্নামের অধিবাসী এবং জান্নাতের অধিবাসী সমান নয়। [১] জান্নাতের অধিবাসীরাই সফলকাম। [২] [১] যারা আল্লাহকে ভুলে এ কথাও ভুলে গেছে যে, তারা এইভাবে নিজেদেরই উপর অত্যাচার করছে এবং এক দিন এমন আসবে যে, এর ফলস্বরূপ তাদের এই দেহ, যার জন্যে তারা দুনিয়াতে বহু কষ্ট ও অনেক দৌড়-ঝাঁপ করছে, তা জাহান্নামের আগুনের জ্বালানী হবে। আর এদের বিপরীত কিছু লোক এমন আছে, যারা আল্লাহকে স্মরণে রাখে। তাঁর যাবতীয় বিধি-বিধান অনুযায়ী জীবন পরিচালনা করে। এক দিন আসবে, যেদিন আল্লাহ তাদেরকে উত্তম প্রতিদান দেবেন এবং স্বীয় জান্নাতে প্রবেশ করাবেন। যেখানে তাদের আরাম ও শান্তির জন্য সব রকমের নিয়ামত ও সুখ-সুবিধা থাকবে। এই উভয় দল অর্থাৎ, জান্নাতী ও জাহান্নামী সমান হবে না। আর উভয় দল সমান কিভাবেই বা হতে পারে? এক দল নিজের পরিণামকে স্মরণে রেখে তার জন্য প্রস্তুতি গ্রহণ করেছে। পক্ষান্তরে দ্বিতীয় দল নিজের পরিণাম থেকে ছিল উদাসীন। তাই তার জন্য প্রস্তুতি গ্রহণ করার ব্যাপারে অপরাধমূলক উদাসীনতা প্রদর্শন করেছে। [২] যেমন, পরীক্ষার জন্য প্রস্তুতি গ্রহণকারী সফলকাম হয় এবং ভিন্নজন অসফল হয়, অনুরূপ আল্লাহভীরু মু'মিন জান্নাত লাভের সফলতা অর্জন করবে। কারণ, এর জন্য সে দুনিয়াতে সৎকর্মের মাধ্যমে প্রস্তুতি গ্রহণ করেছে। অর্থাৎ, দুনিয়া হল কর্মক্ষেত্র ও পরীক্ষালয়। যে এই বাস্তবতাকে বুঝে নেবে এবং পরিণাম থেকে উদাসীন হয়ে জীবন-যাপন করবে না, সে সফলতা অর্জন করবে। পক্ষান্তরে যে পার্থিব জীবনের বাস্তবতাকে বুঝতে না পেরে পরিণাম থেকে উদাসীন হয়ে অন্যায়-অনাচারে লিপ্ত থাকবে, সে ক্ষতিগ্রস্ত ও অসফল হবে। اللَّهُمَّ اجْعَلْنَا مِنَ الْفَائْزِيْنَ

Tafsir Abu Bakr Zakaria bangla কিং ফাহাদ কুরআন প্রিন্টিং কমপ্লেক্স


জাহান্নামের অধিবাসী এবং জান্নাতের অধিবাসী সমান নয়। জান্নাতবাসীরাই তো সফলকাম।

Tafsir ibn kathir bangla তাফসীর ইবনে কাসীর


১৮-২০ নং আয়াতের তাফসীর: হযরত জারীর ( রাঃ ) বলেনঃ “ একদা সূর্য কিছু উপরে উঠার সময় আমরা রাসূলুল্লাহ( সঃ )-এর নিকট ছিলাম । এমন সময় উলঙ্গ দেহ ও নগ্ন পদ বিশিষ্ট কতকগুলো তোক সেখানে আগমন করলো। তারা শুধু ই’বা ( আরব দেশীয় পোশাক ) দ্বারা নিজেদের দেহ আবৃত করেছিল। তাদের কাঁধে তরবারী লটকানো ছিল। তাদের অধিকাংশই বরং সবাই ছিল মুযার গোত্রীয় লোক। তাদের দারিদ্র্য ও দুরবস্থা দেখে রাসূলুল্লাহ( সঃ )-এর চেহারা মুবারক বিবর্ণ হয়ে গেল। তিনি বাড়ীর মধ্যে প্রবেশ করলেন এবং আবার বেরিয়ে আসলেন। অতঃপর তিনি হযরত বিলাল ( রাঃ )-কে আযান দেয়ার নির্দেশ দিলেন। আযান হলো, ইকামত হলো এবং রাসূলুল্লাহ( সঃ ) নামায পড়ালেন। তারপর তিনি খুবাহ্ শুরু, করলেন। তিনি বললেনঃ ...
( আরবী ) অর্থাৎ “ হে মানবমণ্ডলী! তোমরা তোমাদের প্রতিপালককে ভয় কর যিনি তোমাদেরকে এক ব্যক্তি হতেই সৃষ্টি করেছেন ... ।” তারপর তিনি সূরায়ে হাশরের ( আরবী )-এই আয়াতটি তিলাওয়াত করেন। অতঃপর তিনি দান-খয়রাতের প্রতি মানুষকে উৎসাহিত করেন। তখন জনগণ দান-খয়রাত করতে শুরু করেন। বহু দিরহাম ( রৌপ্যমুদ্রা ), দীনার ( স্বর্ণমুদ্রা ), কাপড়-চোপড়, গম, খেজুর ইত্যাদি আসতে থাকে। রাসূলুল্লাহ( সঃ ) ভাষণ দিতেই থাকেন। এমন কি শেষ পর্যন্ত তিনি বলেনঃ “ তোমরা অর্ধেক খেজুর হলেও তা নিয়ে এসো ।” একজন আনসারী ( রাঃ ) অর্থ বোঝাই ভারী একটি থলে কষ্ট করে উঠিয়ে দিয়ে আসলেন। তারপর তো লোকদের দানের পর দান আসতেই থাকে। শেষ পর্যন্ত প্রত্যেক জিনিসের এক একটি স্কুপ হয়ে যায়। এর ফলে রাসূলুল্লাহ( সঃ )-এর বিবর্ণ চেহারা উজ্জ্বল হয়ে ওঠে এবং সোনার মত ঝলমল করতে থাকে। তিনি বলেনঃ “ যে কেউ ইসলামের কোন ভাল কাজ শুরু করবে তাকে তার নিজের কাজের প্রতিদান তো দেয়া হবেই, এমনকি তার পরে । যে কেউই ঐ কাজটি করবে, প্রত্যেকের সমপরিমাণ প্রতিদান তাকে দেয়া হবে। এবং তাদের প্রতিদানের কিছুই কম করা হবে না। পক্ষান্তরে যে ব্যক্তি শরীয়ত বিরোধী কোন কাজ শুরু করবে, তার নিজের এ কাজের গুনাহ্ তো হবেই, এমনকি তার পরে যে কেউই ঐ কাজ করবে, প্রত্যেকেরই গুনাহ তার উপর পড়বে এবং তাদের গুনাহ্ কিছুই কম করা হবে না।” ( এ হাদীসটি ইমাম আহমাদ (রঃ ) বর্ণনা করেছেন এবং ইমাম মুসলিম ( রঃ ) এটা তাখরীজ করেছেন)আয়াতে প্রথমে নির্দেশ হচ্ছেঃ আল্লাহর আযাব হতে বাঁচার ব্যবস্থা কর অর্থাৎ তাঁর হুকুম পালন করে এবং তাঁর নাফরমানী হতে দূরে থেকে তার শাস্তি হতে রক্ষা পাওয়ার ব্যবস্থা কর।এরপর আল্লাহ্ পাক বলেনঃ সময়ের পূর্বেই নিজের হিসাব নিজেই গ্রহণ কর। চিন্তা করে দেখতে থাকে যে, কিয়ামতের দিন যখন আল্লাহর সামনে হাযির হবে তখন কাজে লাগার মত কতটা সঞ্চিত আমল তোমাদের কাছে রয়েছে!আবার তাগীদের সাথে বলা হচ্ছেঃ আল্লাহ তাআলাকে ভয় করতে থাকো এবং জেনে রেখো যে, তোমাদের আমল ও অবস্থা সম্বন্ধে তিনি পূর্ণ ওয়াকিফহাল। না কোন ছোট কাজ তাঁর কাছে গোপন আছে, না কোন বড় কাজ তাঁর অগোচরে আছে। কোন গোপনীয় এবং কোন প্রকাশ্য কাজ তাঁর অজানা নেই।অতঃপর মহান আল্লাহ্ বলেনঃ তোমরা তাদের মত হয়ো না যারা বিস্মৃত হয়েছে, ফলে আল্লাহ তাদেরকে আত্মবিস্মৃত করেছেন। অর্থাৎ তোমরা আল্লাহর যিকিরকে ভুলে বসো না, অন্যথায় তিনি তোমাদেরকে তোমাদের ঐ সকার্যাবলী ভুলিয়ে দিবেন যেগুলো আখিরাতে কাজে লাগবে। কেননা, প্রত্যেক আমলের প্রতিদান ঐ শ্রেণীরই হয়ে থাকে। এ জন্যেই তিনি বলেনঃ তারাই তো পাপাচারী। যেমন অন্য জায়গায় তিনি বলেনঃ ( আরবী ) অর্থাৎ “ হে মুমিনগণ! তোমাদের ঐশ্বর্য ও সন্তান-সন্ততি যেন তোমাদেরকে আল্লাহর স্মরণে উদাসীন না করে, যারা উদাসীন হবে তারাই তো ক্ষতিগ্রস্ত ।( ৬৩:৯ ) হযরত নাঈম ইবনে নামহাহ্ ( রাঃ ) হতে বর্ণিত আছে যে, হযরত আবু বকর সিদ্দীক ( রাঃ ) তাঁর এক ভাষণে বলেনঃ “ তোমরা কি জান না যে, তোমরা সকাল-সন্ধ্যায় তোমাদের নির্দিষ্ট সময়ের দিকে অগ্রসর হচ্ছ? সুতরাং তোমাদের উচিত যে, তোমরা তোমাদের জীবনের সময়গুলো আল্লাহর আনুগত্যের কাজে কাটিয়ে দিবে । আর এটা আল্লাহর দয়া ও অনুগ্রহ ছাড়া শুধু নিজের ক্ষমতার মাধ্যমে লাভ করা যায় না। যারা আল্লাহ্ তা'আলার সন্তুষ্টির কাজ ছাড়া অন্য কাজে লেগে যাবে তোমরা তাদের মত হয়ো না। আল্লাহ তোমাদেরকে এটা হতে নিষেধ করেছেন। যেমন তিনি বলেনঃ “ তোমরা তাদের মত হয়ো না যারা আল্লাহকে বিস্মৃত হয়েছে, ফলে আল্লাহ তাদেরকে আত্মবিস্মৃত করেছেন ।” তোমাদের পরিচিত ভাইয়েরা আজ কোথায়? তারা তাদের অতীত জীবনে যেসব আমল করেছিল তার প্রতিফল নেয়ার অথবা তার শাস্তি ভোগ করার জন্যে আল্লাহর দরবারে পৌঁছে গেছে। সেখানে তারা সৌভাগ্য লাভ করেছে অথবা হতভাগ্য হয়েছে। যেসব উদ্ধত লোক আঁকজমক পূর্ণ শহর বসিয়েছিল তারা আজ কোথায়? তারা ঐ শহরে মযবুত দূর্গসমূহ নির্মাণ করেছিল। আজ তারা কবরের গর্তে পাথরের নীচে চাপা পড়ে রয়েছে। এটা হলো আল্লাহর কিতাব কুরআন কারীম। তোমরা এর নূর হতে আলো নিয়ে নাও। এটা কিয়ামতের দিনের অন্ধকারে তোমাদের কাজে আসবে। এর সুন্দর বর্ণনা হতে তোমরা শিক্ষা গ্রহণ কর এবং সুন্দর হয়ে যাও। দেখো, আল্লাহ্ তা'আলা হযরত যাকারিয়া ( আঃ ) ও তাঁর পরিবারবর্গের প্রশংসা করতে গিয়ে বলেনঃ ( আরবী ) অর্থাৎ “ নিশ্চয়ই তারা সৎকার্যে অগ্রগামী ছিল এবং বড় লোভ ও ভয়ের সাথে আমার কাছে প্রার্থনা করতো এবং আমার সামনে ঝুঁকে পড়তো ।( ২১:৯০ ) জেনে রেখো যে, ঐ কথা কল্যাণশূন্য যার দ্বারা আল্লাহর সন্তুষ্টি উদ্দেশ্য না হয়। ঐ মাল কল্যাণ ও বরকতপূর্ণ নয় যা আল্লাহর পথে খরচ করা হয় না। ঐ ব্যক্তি সৌভাগ্য হতে দূরে রয়েছে যার মূর্খতা সহনশীলতার উপর বিজয়ী হয়েছে। অনুরূপভাবে ঐ ব্যক্তিও পুণ্যলাভে বঞ্চিত হয়েছে যে আল্লাহর আহকাম পালনের ক্ষেত্রে কোন তিরস্কারকারীর তিরস্কারকে ভয় করেছে।” ( এ হাদীসটি হাফিয আবুল কাসিম তিরবানী (রঃ ) বর্ণনা করেছেন। এর ইসনাদ খুবই উত্তম এবং এর বর্ণনাকারী নির্ভরযোগ্য। যদিও এর একজন বর্ণনাকারী নাঈম ইবনে নামহাহ নামক ব্যক্তি সুপরিচিত নন, কিন্তু ইমাম আবু দাউদ সিজিস্তানী ( রঃ )-এর এই ফায়সালাই যথেষ্ট যে, জারীর ইবনে উসমান ( রঃ )-এর সমস্ত উস্তাদই বিশ্বাসযোগ্য এবং ইনিও তার একজন উস্তাদ)মহামহিমান্বিত আল্লাহ বলেনঃ জাহান্নামের অধিবাসী ও জান্নাতের অধিবাসী সমান নয়। অর্থাৎ কিয়ামতের দিন জাহান্নামী ও জান্নাতীরা আল্লাহ্ তা'আলার নিকট সমান হবে না। যেমন আল্লাহ্ তাবারাকা ওয়া তা'আলা বলেনঃ ( আরবী ) অর্থাৎ “ যারা পাপকার্যে লিপ্ত রয়েছে তারা কি ধারণা করেছে যে, আমি তাদেরকে ঈমান আনয়নকারী ও সৎ আমলকারীদের মত করবে? তাদের জীবিত ও মৃত কি সমান? তারা যা ফায়সালা করছে তা কতই না নিকৃষ্ট ।( ৪৫:২১ ) আল্লাহ তা'আলা আরো বলেনঃ ( আরবী )অর্থাৎ “ অন্ধ ও চক্ষুষ্মন সমান নয় এবং মুমিন ও সৎ আমলকারী এবং দুষ্কার্যকারী সমান নয়, তোমরা অল্পই উপদেশ গ্রহণ করে থাকো ।( ৪০:৫৮ ) আর এক জায়গায় বলেনঃ ( আরবী ) অর্থাৎ “ যারা ঈমান এনেছে ও ভাল কাজ করেছে তাদেরকে কি আমি ভূ-পৃষ্ঠে বিপর্যয় সষ্টিকারীদের মত করবে অথবা আমি কি মুত্তাকীদেরকে পাপীদের মত করবে?” ( ৩৮:২৮ ) এসব আয়াত এটাই প্রমাণ করে যে, নিশ্চয়ই আল্লাহ্ তা'আলা পুণ্যবানদেরকে সম্মানিত করেন এবং পাপীদেরকে লাঞ্ছিত করেন । এ জন্যেই এখানে আল্লাহ তা'আলা বলেনঃ জান্নাতবাসীরাই সফলকাম। অর্থাৎ মুসলমানরা আল্লাহ তা'আলার আযাব হতে পরিত্রাণ লাভকারী।

সূরা হাশ্র আয়াত 20 সূরা

لا يستوي أصحاب النار وأصحاب الجنة أصحاب الجنة هم الفائزون

سورة: الحشر - آية: ( 20 )  - جزء: ( 28 )  -  صفحة: ( 548 )


English Türkçe Indonesia
Русский Français فارسی
تفسير Urdu اعراب

বাংলায় পবিত্র কুরআনের আয়াত

  1. এর চরম জ্ঞান আপনার পালনকর্তার কাছে।
  2. যৎসামান্য সুখ-সম্ভোগ ভোগ করে নিক। তাদের জন্যে যন্ত্রনাদায়ক শাস্তি রয়েছে।
  3. তারা শ্রুত কথা এনে দেয় এবং তাদের অধিকাংশই মিথ্যাবাদী।
  4. আল্লাহ তা’আলা ব্যতীত তাদের কোন সাহায্যকারী থাকবে না, যে তাদেরকে সাহায্য করবে। আল্লাহ তা’আলা যাকে
  5. আপনার পালনকর্তার কৃপায় এটাই মহা সাফল্য।
  6. তাদের উপর শয়তানের কোন ক্ষমতা ছিল না, তবে কে পরকালে বিশ্বাস করে এবং কে তাতে
  7. ফেরাউনের স্ত্রী বলল, এ শিশু আমার ও তোমার নয়নমণি, তাকে হত্যা করো না। এ আমাদের
  8. তবে তাঁকে কেয়ামত দিবস পর্যন্ত মাছের পেটেই থাকতে হত।
  9. মুমিনগণ, তোমরা আল্লাহ তা’আলাকে ভয় কর। প্রত্যেক ব্যক্তির উচিত, আগামী কালের জন্যে সে কি প্রেরণ
  10. তিনি আকাশ থেকে পৃথিবী পর্যন্ত সমস্ত কর্ম পরিচালনা করেন, অতঃপর তা তাঁর কাছে পৌছবে এমন

বাংলায় কোরআনের সূরা পড়ুন :

সুরত আল বাক্বারাহ্ আলে ইমরান সুরত আন-নিসা
সুরত আল-মায়েদাহ্ সুরত ইউসুফ সুরত ইব্রাহীম
সুরত আল-হিজর সুরত আল-কাহফ সুরত মারইয়াম
সুরত আল-হাজ্জ সুরত আল-ক্বাসাস আল-‘আনকাবূত
সুরত আস-সাজদা সুরত ইয়াসীন সুরত আদ-দুখান
সুরত আল-ফাতহ সুরত আল-হুজুরাত সুরত ক্বাফ
সুরত আন-নাজম সুরত আর-রাহমান সুরত আল-ওয়াক্বি‘আহ
সুরত আল-হাশর সুরত আল-মুলক সুরত আল-হাক্কাহ্
সুরত আল-ইনশিক্বাক সুরত আল-আ‘লা সুরত আল-গাশিয়াহ্

সবচেয়ে বিখ্যাত কোরআন তেলাওয়াতকারীদের কণ্ঠে সূরা হাশ্র ডাউনলোড করুন:

সূরা Al Hashr mp3 : উচ্চ মানের সাথে সম্পূর্ণ অধ্যায়টি Al Hashr শুনতে এবং ডাউনলোড করতে আবৃত্তিকারকে বেছে নিন
সুরত হাশ্র  ভয়েস আহমেদ আল-আজমি
আহমেদ আল-আজমি
সুরত হাশ্র  ভয়েস ইব্রাহীম আল-আখদার
ইব্রাহীম আল-আখদার
সুরত হাশ্র  ভয়েস বান্দার বেলাইলা
বান্দার বেলাইলা
সুরত হাশ্র  ভয়েস খালিদ গালিলি
খালিদ গালিলি
সুরত হাশ্র  ভয়েস হাতেম ফরিদ আল ওয়ার
হাতেম ফরিদ আল ওয়ার
সুরত হাশ্র  ভয়েস খলিফা আল টুনাইজি
খলিফা আল টুনাইজি
সুরত হাশ্র  ভয়েস সাদ আল-গামদি
সাদ আল-গামদি
সুরত হাশ্র  ভয়েস সৌদ আল-শুরাইম
সৌদ আল-শুরাইম
সুরত হাশ্র  ভয়েস সালাহ আবু খাতর
সালাহ বুখাতীর
সুরত হাশ্র  ভয়েস আবদুল বাসিত আব্দুল সামাদ
আবদ এল বাসেট
সুরত হাশ্র  ভয়েস আবদুল রশিদ সুফি
আবদুল রশিদ সুফি
সুরত হাশ্র  ভয়েস আব্দুল্লাহ্ বাস্‌ফার
আব্দুল্লাহ্ বাস্‌ফার
সুরত হাশ্র  ভয়েস আবদুল্লাহ আওওয়াদ আল-জুহানী
আবদুল্লাহ আল-জুহানী
সুরত হাশ্র  ভয়েস আলী আল-হুদায়েফি
আলী আল-হুদায়েফি
সুরত হাশ্র  ভয়েস আলী জাবের
আলী জাবের
সুরত হাশ্র  ভয়েস ফারেস আব্বাদ
ফারেস আব্বাদ
সুরত হাশ্র  ভয়েস মাহের আলমাইকুলই
মাহের আলমাইকুলই
সুরত হাশ্র  ভয়েস মোহাম্মদ আইয়ুব
মোহাম্মদ আইয়ুব
সুরত হাশ্র  ভয়েস মুহাম্মদ আল-মুহাইসনি
মুহাম্মদ আল-মুহাইসনি
সুরত হাশ্র  ভয়েস মুহাম্মাদ জিব্রীল
মুহাম্মাদ জিব্রীল
সুরত হাশ্র  ভয়েস মুহাম্মদ সিদ্দিক আল মিনশাবি
আল-মিনশাবি
সুরত হাশ্র  ভয়েস আল হোসারি
আল হোসারি
সুরত হাশ্র  ভয়েস আল-আফসী
মিশারী আল-আফসী
সুরত হাশ্র  ভয়েস নাসের আল কাতামি
নাসের আল কাতামি
সুরত হাশ্র  ভয়েস ইয়াসের আল-দোসারি
ইয়াসের আল-দোসারি


Sunday, December 22, 2024

Please remember us in your sincere prayers