কোরান সূরা মুহাম্মদ আয়াত 38 তাফসীর

  1. Mokhtasar
  2. Ahsanul Bayan
  3. AbuBakr Zakaria
  4. Ibn Kathir
Surah Muhammad ayat 38 Bangla tafsir - তাফসীর ইবনে কাসীর - Tafsir Ahsanul Bayan তাফসীরে আহসানুল বায়ান - Tafsir Abu Bakr Zakaria bangla কিং ফাহাদ কুরআন প্রিন্টিং কমপ্লেক্স - বাংলা ভাষায় নোবেল কোরআনের অর্থের অনুবাদ উর্দু ভাষা ও ইংরেজি ভাষা & তাফসীর ইবনে কাসীর : সূরা মুহাম্মদ আয়াত 38 আরবি পাঠে(Muhammad).
  
   

﴿هَا أَنتُمْ هَٰؤُلَاءِ تُدْعَوْنَ لِتُنفِقُوا فِي سَبِيلِ اللَّهِ فَمِنكُم مَّن يَبْخَلُ ۖ وَمَن يَبْخَلْ فَإِنَّمَا يَبْخَلُ عَن نَّفْسِهِ ۚ وَاللَّهُ الْغَنِيُّ وَأَنتُمُ الْفُقَرَاءُ ۚ وَإِن تَتَوَلَّوْا يَسْتَبْدِلْ قَوْمًا غَيْرَكُمْ ثُمَّ لَا يَكُونُوا أَمْثَالَكُم﴾
[ محمد: 38]

শুন, তোমরাই তো তারা, যাদেরকে আল্লাহর পথে ব্যয় করার আহবান জানানো হচ্ছে, অতঃপর তোমাদের কেউ কেউ কৃপণতা করছে। যারা কৃপণতা করছে, তারা নিজেদের প্রতিই কৃপণতা করছে। আল্লাহ অভাবমুক্ত এবং তোমরা অভাবগ্রস্থ। যদি তোমরা মুখ ফিরিয়ে নাও, তবে তিনি তোমাদের পরিবর্তে অন্য জাতিকে প্রতিষ্ঠিত করবেন, এরপর তারা তোমাদের মত হবে না। [সূরা মুহাম্মদ: 38]

Surah Muhammad in Bangla

জহুরুল হক সূরা বাংলা Surah Muhammad ayat 38


দেখো, তোমরাই তো তারা যাদের আহ্বান করা হচ্ছে যেন তোমরা আল্লাহ্‌র পথে ব্যয় কর, কিন্ত তোমাদের মধ্যে রয়েছে তারা যারা কৃপণতা করছে, বস্তুতঃ যে কার্পণ্য করে সে তো বখিলি করছে তার নিজেরই বিরুদ্ধে। আর আল্লাহ্ ধনবান, এবং তোমরা অভাবগ্রস্ত। আর তোমরা যদি ফিরে যাও তবে তিনি তোমাদের স্থলে অন্য লোকদের বদলে আনবেন, তখন তারা তোমাদের মতন হবে না।


Tafsir Mokhtasar Bangla


৩৮. তোমরা তো সে সব লোক; তোমাদেরকে আল্লাহর পথে নিজেদের সম্পদের একাংশ ব্যয় করার আহŸান করা হলো। অথচ তোমাদের সম্পদের সবটুকু ব্যয় করতে বলা হয় না। তবুও তোমাদের মধ্যে এমন লোক রয়েছে যে কার্পণ্যের কারণে উদ্দিষ্ট পরিমাণটুকু ব্যয় করতে অপারগতা প্রকাশ করবে। বস্তুতঃ যে কিছু পরিমাণ সম্পদ আল্লাহর পথে ব্যয় করতে কার্পণ্য করবে সে বাস্তবিক পক্ষে নিজেকে ব্যয়ের সওয়াব থেকে বঞ্চিত করার মাধ্যমে তার নিজের জন্য কার্পণ্য প্রদর্শন করলো। আল্লাহ ধনাঢ্য। তিনি তোমাদের ব্যয়ের মুখাপেক্ষী নন। বরং তোমরাই তাঁর প্রতি মুখাপেক্ষী। যদি তোমরা ইসলাম থেকে কুফরীর দিকে ফিরে যাও তাহলে তিনি তোমাদেরকে ধ্বংস করবেন এবং অন্য জাতি নিয়ে আসবেন। অতঃপর তারা তোমাদের মতো হবে না। বরং তারা হবে তাঁর একান্ত অনুগত।

Tafsir Ahsanul Bayan তাফসীরে আহসানুল বায়ান


তোমরাই তো তারা যাদেরকে আল্লাহর পথে ব্যয় করতে বলা হচ্ছে[১] অথচ তোমাদের অনেকে কৃপণতা করছে; যারা কার্পণ্য করে, তারা তো কার্পণ্য করে নিজেদের প্রতি।[২] আল্লাহ অভাবমুক্ত এবং তোমরা অভাবগ্রস্ত।[৩] যদি তোমরা বিমুখ হও,[৪] তাহলে তিনি অন্য জাতিকে তোমাদের স্থলবর্তী করবেন; অতঃপর তারা তোমাদের মত হবে না। [৫] [১] অর্থাৎ, কিয়দংশ যাকাত হিসেবে এবং কিছু আল্লাহর পথে ব্যয় কর। [২] অর্থাৎ, নিজেকেই আল্লাহর পথে ব্যয় করার পুণ্য থেকে বঞ্চিত রাখে। [৩] অর্থাৎ, আল্লাহ তোমাদেরকে ব্যয় করার উৎসাহ এই কারণে দেন না যে, তিনি তোমাদের ধন-সম্পদের মুখাপেক্ষী। তা আদৌ নয়। তিনি তো ধনী ও অমুখাপেক্ষী। তিনি তোমাদেরই লাভের জন্য তোমাদেরকে এই নির্দেশ দেন। যাতে প্রথমতঃ তোমাদের নাফসের পবিত্রতা সাধন হয়। দ্বিতীয়তঃ তোমাদেরই অভাবী ভাইদের প্রয়োজন পূরণ হয়। আর তৃতীয়তঃ তোমরা শত্রুদের উপর বিজয়ী ও উন্নত থাক। কাজেই আল্লাহর রহমত ও তাঁর সাহায্যের মুখাপেক্ষী তোমরাই। তিনি তোমাদের মুখাপেক্ষী নন। [৪] অর্থাৎ, ইসলাম থেকে কুফরীর দিকে প্রত্যাবর্তন কর। [৫] বরং তোমাদের চেয়েও বেশী আল্লাহ ও রাসূলের আনুগত্যশীল এবং আল্লাহর পথে অনেক ব্যয়কারী হবে। নবী করীম ( সাঃ )-কে এ সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করা হলে তিনি সালমান ফারসী ( রাঃ )-এর কাঁধে হাত রেখে বললেন, "এ থেকে লক্ষ্য এই ( সালমান ) এবং তাঁর গোত্রের লোক। শপথ সেই সত্তার, যাঁর হাতে আমার প্রাণ রয়েছে, যদি ঈমান 'সুরাইয়া' তারকাগুচ্ছের সাথে ঝুলে থাকত, তবুও তা পারস্যের কিছু মানুষ অর্জন করে নিত। ( তিরমিযী, আল্লামা আলবানী তাঁর সহীহাতেও উল্লেখ করেছেন। )

Tafsir Abu Bakr Zakaria bangla কিং ফাহাদ কুরআন প্রিন্টিং কমপ্লেক্স


দেখ, তোমারাই তো তারা যাদেরকে আল্লাহর পথে ব্যয় করতে বলা হচ্ছে অথচ তোমাদের কেউ কেউ কার্পণ্য করছে। তবে যে কার্পণ্য করছে সে তো কার্পণ্য করছে নিজেরই প্রতি []। আর আলাহ অভাবমুক্ত এবং তোমারা অভাবগ্রস্ত। আর যদি তোমারা বিমুখ হও, তবে তিনি তোমাদের ছাড়া অন্য সম্প্রদায়কে তোমাদের স্থলবর্তী করবেন; তারপর তারা তোমাদের মত হবে না []। [] অর্থাৎ তোমাদেরকে তোমাদের ধন-সম্পদের কিছু অংশ আল্লাহর পথে ব্যয় করার দাওয়াত দেয়া হলে তোমাদের কেউ কেউ এতে কৃপণতা করে। যে ব্যক্তি এতেও কৃপণতা করে, সে আল্লাহর কোন ক্ষতি করে না; বরং এর মাধ্যমে সে নিজেরই ক্ষতি করে। [ ফাতহুল কাদীর, সাদী ] [] রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম যখন সাহাবায়ে কেরামের সামনে এই আয়াত তেলাওয়াত করলেন, তখন তারা বললেন: ইয়া রাসূলাল্লাহ, তারা কোন জাতি, যাদেরকে আমাদের স্থলে আনা হবে, অতঃপর আমাদের মত শরীয়তের বিধানাবলীর প্রতি বিমুখ হবে না? রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম মজলিসে উপস্থিত সালমান ফারেসী রাদিয়াল্লাহু ‘আনহুর উরুতে হাত মেরে বললেন: সে এবং তার জাতি। যদি সত্য দ্বীন সপ্তর্ষিমণ্ডলস্থ নক্ষত্রেও থাকত, ( যেখানে মানুষ পৌঁছতে পারে না )। তবে পারস্যের কিছু সংখ্যক লোক সেখানেও পৌঁছে সত্যদ্বান হাসিল করতো এবং তা মেনে চলত। [ হিব্বান: ৭১২৩, তিরমিয়ী: ৩২৬০, ৩২৬১ ] এখানে এ কথা স্মরণ রাখতে হবে যে, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের ভবিষ্যদ্বাণীর উদ্দেশ্য হচ্ছে, যদি কোন সম্প্রদায় আল্লাহর দ্বীন থেকে, রাসূলের সুন্নাত থেকে দূরে সরে যায়, রাসূলের দ্বীনের সাহায্য করতে পিছপা হয়, তবে আল্লাহ তাদের পরিবর্তে অন্য কাউকে এর স্থলাভিষিক্ত করবেন, তারা হতে পারে আরব, হতে পারে অনারব, হতে পারে কাছে কিংবা দূরের কোন জাতি। ইতিহাস থেকে প্রমাণিত যে আল্লাহ তা’আলা বিভিন্ন জাতির মাধ্যমে তাঁর দ্বীনের জন্য এ খেদমত নিয়েছেন। তারা সবাই পারস্য কিংবা কোন সুনির্দিষ্ট এক জাতি ছিল না। পারস্যের লোকদের মধ্য থেকে যারা এ কাজের আঞ্জাম দিয়েছেন তাদের মধ্যে বিখ্যাত হচ্ছেন, ইমাম বুখারী, তিরমিয়ী, ইবন মাজাহ, নাসায়ী সহ আরও অনেকে। তারা সবাই আহলে সুন্নাত ওয়াল জামা'আতের অনুসারী ছিলেন। এ ব্যাপারে শী'আ, রাফেয়ী, মু'তাযিলা কিংবা খারেজীদের কোন সামান্যতমও খেদমত ছিল না। বরং তাদের মতবাদ খণ্ডন করতে আহলে সুন্নাত ওয়াল জামা'আতের যে সমস্ত ইমাম পরিশ্রম করেছেন এ আয়াত তাদেরকেও শামিল করে।

Tafsir ibn kathir bangla তাফসীর ইবনে কাসীর


৩৬-৩৮ নং আয়াতের তাফসীর: আল্লাহ তা'আলা দুনিয়ার তুচ্ছতা, হীনতা ও স্বল্পতার বর্ণনা দিতে গিয়ে বলেন যে, পার্থিব জীবন ক্রীড়া-কৌতুক ও খেল-তামাশা ছাড়া কিছুই নয়, তবে যে কাজ আল্লাহর জন্যে করা হয় তা-ই শুধু বাকী থাকে। আল্লাহ তা'আলা যে বান্দার মোটেই মুখাপেক্ষী নন তার বর্ণনা দিতে গিয়ে তিনি বলেনঃ তোমাদের ভাল কর্মের সুফল তোমরাই লাভ করবে, তিনি তোমাদের ধন-মালের প্রত্যাশী নন। তিনি তোমাদের উপর যাকাত ফরয করেছেন এই কারণে যে, যাতে ওর মাধ্যমে গরীব-দুঃখীরা লালিত-পালিত হতে পারে। আর এর মাধ্যমে তোমরাও যাতে পরকালের পুণ্য সঞ্চয় করতে পার। এরপর মহান আল্লাহ মানুষের কার্পণ্য এবং কার্পণ্যের পর অন্তরের হিংসা প্রকাশিত হওয়ার অবস্থা বর্ণনা করতে গিয়ে বলেনঃ ধন-সম্পদ বের করার ব্যাপারে এটা তো হয়েই থাকে যে, ওটা মানুষের নিকট খুবই প্রিয় হয় এবং তা বের করতে তার কাছে খুবই কঠিন ঠেকে।অতঃপর কৃপণদের কার্পণ্যের কুফল বর্ণনা করা হচ্ছে যে, আল্লাহর পথে ধন-সম্পদ খরচ করা হতে বিরত থাকলে প্রকৃতপক্ষে নিজেরই ক্ষতি সাধন করা হয়। কেননা, যারা আল্লাহর পথে ব্যয় করতে কার্পণ্য করে, এই কৃপণতার শাস্তি তাদেরকেই ভোগ করতে হবে। আর দান-খয়রাতের ফযীলত এবং ওর পুরস্কার হতেও তারা বঞ্চিত থাকবে। আল্লাহ তা'আলা সম্পূর্ণরূপে অভাবমুক্ত এবং মানুষ অভাবগ্রস্ত আর তারা তাঁর চরম মুখাপেক্ষী। অভাবমুক্ত ও অমুখাপেক্ষী হওয়া আল্লাহ তা'আলার অপরিহার্য গুণ এবং অভাবগ্রস্ত ও মুখাপেক্ষী হওয়া মাখলুক বা সৃষ্টজীবের অপরিহার্য গুণ। ঐ গুণ আল্লাহ তা'আলা হতে কখনো পৃথক হবে না এবং এই গুণ মাখলূক হতে কখনো পৃথক হবে না।মহাপরাক্রমশালী আল্লাহ বলেনঃ তোমরা যদি শরীয়ত মেনে চলতে অস্বীকার কর তবে আল্লাহ তা'আলা তোমাদের স্থলে অন্য জাতিকে আনয়ন করবেন, যারা তোমাদের মত ( অবাধ্য ) হবে না। তারা শরীয়তকে পূর্ণভাবে মেনে চলবে। হযরত আবু হুরাইরা ( রাঃ ) হতে বর্ণিত আছে যে, রাসূলুল্লাহ ( সঃ ) একদা ( আরবী ) -এই আয়াতটি পাঠ করেন, তখন সাহাবীগণ জিজ্ঞেস করেনঃ “ হে আল্লাহর রাসূল ( সঃ )! যাদেরকে আমাদের স্থলবর্তী করা হতো তারা কোন জাতি হতো?” উত্তরে রাসূলুল্লাহ ( সঃ ) হযরত সালমান ফারেসীর ( রাঃ ) স্কন্ধে হস্ত রেখে বলেনঃ “এ ব্যক্তি এবং এর কওম । দ্বীন যদি সুরাইয়ার ( সপ্তর্ষিমণ্ডলস্থ নক্ষত্রের ) নিকটেও থাকতো তবুও পারস্যের লোকেরা ওটা নিয়ে আসতো।” ( এ হাদীসটি ইমাম ইবনে আবি হাতিম (রঃ ) ও ইমাম ইবনে জারীর ( রঃ ) বর্ণনা করেছেন খালিদ যনজী নামক এর একজন বর্ণনাকারীর ব্যাপারে কোন কোন ইমাম কিছু সমালোচনা করেছেন)

সূরা মুহাম্মদ আয়াত 38 সূরা

هاأنتم هؤلاء تدعون لتنفقوا في سبيل الله فمنكم من يبخل ومن يبخل فإنما يبخل عن نفسه والله الغني وأنتم الفقراء وإن تتولوا يستبدل قوما غيركم ثم لا يكونوا أمثالكم

سورة: محمد - آية: ( 38 )  - جزء: ( 26 )  -  صفحة: ( 510 )


English Türkçe Indonesia
Русский Français فارسی
تفسير Urdu اعراب

বাংলায় পবিত্র কুরআনের আয়াত

  1. আল্লাহ মানুষের প্রাণ হরণ করেন তার মৃত্যুর সময়, আর যে মরে না, তার নিদ্রাকালে। অতঃপর
  2. মুমিনগণ, তোমরা অনেক ধারণা থেকে বেঁচে থাক। নিশ্চয় কতক ধারণা গোনাহ। এবং গোপনীয় বিষয় সন্ধান
  3. যারা অবিশ্বাস করে এবং আমার নিদর্শনাবলীকে মিথ্যা বলে, তার দোযখী।
  4. যদি শয়তানের পক্ষ থেকে আপনি কিছু কুমন্ত্রণা অনুভব করেন, তবে আল্লাহর শরণাপন্ন হোন। নিশ্চয় তিনি
  5. আর তিনি বললেন, তোমরা এতে আরোহন কর। আল্লাহর নামেই এর গতি ও স্থিতি। আমার পালনকর্তা
  6. তারা যখন কোন নিদর্শন দেখে তখন বিদ্রূপ করে।
  7. আর অনেক মুখমন্ডল সেদিন উদাস হয়ে পড়বে।
  8. আমি চাই যে, আমার পাপ ও তোমার পাপ তুমি নিজের মাথায় চাপিয়ে নাও। অতঃপর তুমি
  9. অতঃপর অপর দলটিকে নিমজ্জত কললাম।
  10. তারা বললঃ আমাদের উপাস্যদের সাথে এরূপ ব্যবহার কে করল? সে তো নিশ্চয়ই কোন জালিম।

বাংলায় কোরআনের সূরা পড়ুন :

সুরত আল বাক্বারাহ্ আলে ইমরান সুরত আন-নিসা
সুরত আল-মায়েদাহ্ সুরত ইউসুফ সুরত ইব্রাহীম
সুরত আল-হিজর সুরত আল-কাহফ সুরত মারইয়াম
সুরত আল-হাজ্জ সুরত আল-ক্বাসাস আল-‘আনকাবূত
সুরত আস-সাজদা সুরত ইয়াসীন সুরত আদ-দুখান
সুরত আল-ফাতহ সুরত আল-হুজুরাত সুরত ক্বাফ
সুরত আন-নাজম সুরত আর-রাহমান সুরত আল-ওয়াক্বি‘আহ
সুরত আল-হাশর সুরত আল-মুলক সুরত আল-হাক্কাহ্
সুরত আল-ইনশিক্বাক সুরত আল-আ‘লা সুরত আল-গাশিয়াহ্

সবচেয়ে বিখ্যাত কোরআন তেলাওয়াতকারীদের কণ্ঠে সূরা মুহাম্মদ ডাউনলোড করুন:

সূরা Muhammad mp3 : উচ্চ মানের সাথে সম্পূর্ণ অধ্যায়টি Muhammad শুনতে এবং ডাউনলোড করতে আবৃত্তিকারকে বেছে নিন
সুরত মুহাম্মদ  ভয়েস আহমেদ আল-আজমি
আহমেদ আল-আজমি
সুরত মুহাম্মদ  ভয়েস ইব্রাহীম আল-আখদার
ইব্রাহীম আল-আখদার
সুরত মুহাম্মদ  ভয়েস বান্দার বেলাইলা
বান্দার বেলাইলা
সুরত মুহাম্মদ  ভয়েস খালিদ গালিলি
খালিদ গালিলি
সুরত মুহাম্মদ  ভয়েস হাতেম ফরিদ আল ওয়ার
হাতেম ফরিদ আল ওয়ার
সুরত মুহাম্মদ  ভয়েস খলিফা আল টুনাইজি
খলিফা আল টুনাইজি
সুরত মুহাম্মদ  ভয়েস সাদ আল-গামদি
সাদ আল-গামদি
সুরত মুহাম্মদ  ভয়েস সৌদ আল-শুরাইম
সৌদ আল-শুরাইম
সুরত মুহাম্মদ  ভয়েস সালাহ আবু খাতর
সালাহ বুখাতীর
সুরত মুহাম্মদ  ভয়েস আবদুল বাসিত আব্দুল সামাদ
আবদ এল বাসেট
সুরত মুহাম্মদ  ভয়েস আবদুল রশিদ সুফি
আবদুল রশিদ সুফি
সুরত মুহাম্মদ  ভয়েস আব্দুল্লাহ্ বাস্‌ফার
আব্দুল্লাহ্ বাস্‌ফার
সুরত মুহাম্মদ  ভয়েস আবদুল্লাহ আওওয়াদ আল-জুহানী
আবদুল্লাহ আল-জুহানী
সুরত মুহাম্মদ  ভয়েস আলী আল-হুদায়েফি
আলী আল-হুদায়েফি
সুরত মুহাম্মদ  ভয়েস আলী জাবের
আলী জাবের
সুরত মুহাম্মদ  ভয়েস ফারেস আব্বাদ
ফারেস আব্বাদ
সুরত মুহাম্মদ  ভয়েস মাহের আলমাইকুলই
মাহের আলমাইকুলই
সুরত মুহাম্মদ  ভয়েস মোহাম্মদ আইয়ুব
মোহাম্মদ আইয়ুব
সুরত মুহাম্মদ  ভয়েস মুহাম্মদ আল-মুহাইসনি
মুহাম্মদ আল-মুহাইসনি
সুরত মুহাম্মদ  ভয়েস মুহাম্মাদ জিব্রীল
মুহাম্মাদ জিব্রীল
সুরত মুহাম্মদ  ভয়েস মুহাম্মদ সিদ্দিক আল মিনশাবি
আল-মিনশাবি
সুরত মুহাম্মদ  ভয়েস আল হোসারি
আল হোসারি
সুরত মুহাম্মদ  ভয়েস আল-আফসী
মিশারী আল-আফসী
সুরত মুহাম্মদ  ভয়েস নাসের আল কাতামি
নাসের আল কাতামি
সুরত মুহাম্মদ  ভয়েস ইয়াসের আল-দোসারি
ইয়াসের আল-দোসারি


Sunday, December 22, 2024

Please remember us in your sincere prayers