কোরান সূরা কুরাইশ আয়াত 4 তাফসীর

  1. Mokhtasar
  2. Ahsanul Bayan
  3. AbuBakr Zakaria
  4. Ibn Kathir
Surah Quraysh ayat 4 Bangla tafsir - তাফসীর ইবনে কাসীর - Tafsir Ahsanul Bayan তাফসীরে আহসানুল বায়ান - Tafsir Abu Bakr Zakaria bangla কিং ফাহাদ কুরআন প্রিন্টিং কমপ্লেক্স - বাংলা ভাষায় নোবেল কোরআনের অর্থের অনুবাদ উর্দু ভাষা ও ইংরেজি ভাষা & তাফসীর ইবনে কাসীর : সূরা কুরাইশ আয়াত 4 আরবি পাঠে(Quraysh).
  
   

﴿الَّذِي أَطْعَمَهُم مِّن جُوعٍ وَآمَنَهُم مِّنْ خَوْفٍ﴾
[ قريش: 4]

যিনি তাদেরকে ক্ষুধায় আহার দিয়েছেন এবং যুদ্ধভীতি থেকে তাদেরকে নিরাপদ করেছেন। [সূরা কুরাইশ: 4]

Surah Quraysh in Bangla

জহুরুল হক সূরা বাংলা Surah Quraysh ayat 4


যিনি ক্ষুধায় তাদের আহার দিয়েছেন, আর ভয়-ভীতি থেকে তাদের নিরাপদ রেখেছেন।


Tafsir Mokhtasar Bangla


৪. উপরন্তু যিনি তাদেরকে ক্ষুধায় অন্ন যোগিয়েছেন এবং আরবদের মনে তাঁর ঘর ও এর প্রতিবেশীদের সম্মান ঢেলে দিয়ে তাদেরকে ভয়-ভীতি থেকে নিরাপদ করেছেন।

Tafsir Ahsanul Bayan তাফসীরে আহসানুল বায়ান


যিনি তাদেরকে ক্ষুধায় আহার দিয়েছেন[১] এবং ভয় হতে দিয়েছেন নিরাপত্তা। [২] [১] উক্ত বাণিজ্যিক সফরের মাধ্যমে। [২] তখন আরবদেশে হত্যাকান্ড ও লুঠতরাজ ব্যাপকভাবে প্রচলিত ছিল। কিন্তু মক্কায় হারাম শরীফ হওয়ার কারণে কুরাইশদের যে সম্মান ছিল, তার ফলেই তারা ভয়-ভীতি থেকে নিরাপত্তা লাভ করেছিল।

Tafsir Abu Bakr Zakaria bangla কিং ফাহাদ কুরআন প্রিন্টিং কমপ্লেক্স


যিনি তাদেরকে ক্ষুধায় খাদ্য দিয়েছেন [] এবং ভীতি থেকে তাদেরকে নিরাপদ করেছেন []। [] মক্কায় আসার পুর্বে কুরাইশরা যখন আরবের চারদিকে ছড়িয়ে ছিটিয়ে ছিল তখন তারা অনাহারে মরতে বসেছিল। এখানে আসার পর তাদের জন্য রিযিকের দরজাগুলো খুলে যেতে থাকে। তাদের সপক্ষে ইবরাহীম আলাইহিস সালাম এই বলে দোয়া করেছিলেন ‘হে আল্লাহ! আমি তোমার মর্যাদাশালী ঘরের কাছে একটি পানি ও শস্যহীন উপত্যকায় আমার সন্তানদের একটি অংশের বসতি স্থাপন করিয়েছি, যাতে তারা সালাত কায়েম করতে পারে। কাজেই আপনি লোকদের হৃদয়কে তাদের অনুরাগী করে দিন, তাদের খাবার জন্য ফলমূল দান করুন।” [ সূরা ইবরাহীম ৩৭ ] তার এই দো‘আ অক্ষরে অক্ষরে পূর্ণ হয়। [ তাবারী, আদওয়াউল বায়ান ] [] অর্থাৎ যে ভীতি থেকে আরব দেশে কেউ নিরাপদ নয়, তা থেকে তারা নিরাপদ রয়েছে। সে যুগে আরবের অবস্থা এমন ছিল যে, সারা দেশে এমন কোন জনপদ ছিল না যেখানে লোকেরা রাতে নিশ্চিন্তে ঘুমাতে পারতো। কারণ সবসময় তারা আশংকা করতো, এই বুঝি কোন লুটেরা দল রাতের অন্ধকারে হঠাৎ তাদের ওপর ঝাঁপিয়ে পড়লো এবং তাদের সবকিছু লুট করে নিয়ে গেলো। কিন্তু কুরাইশরা মক্কায় সম্পূর্ণ নিরাপদ ছিল। তাদের নিজেদের ওপর কোন শত্রুর আক্রমণের ভয় ছিল না। তাদের ছোট বড় সব রকমের কাফেলা দেশের প্রত্যেক এলাকায় যাওয়া আসা করতো। হারাম শরীফের খাদেমদের কাফেলা, একথা জানার পর কেউ তাদের ওপর আক্রমণ করার সাহস করতো না। [ কুরতুবী, তাবারী ] এখানে লক্ষণীয় যে, সুখী জীবনের জন্যে যা যা দরকার তা সমস্তই এ আয়াতে উল্লেখ করা হয়েছে। আল্লাহ তা‘আলা কোরাইশকে এগুলো দান করেছিলেন। اَطْعَمَهُمْ مِّنْ جُوْءٍ বলে পানাহারের যাবতীয় সাজসরঞ্জাম বোঝানো হয়েছে এবং وَّاٰمَنَحُمْ مِّنْ خَوْفٍ বাক্যে দস্যু ও শক্ৰদের থেকে এবং যাবতীয় ভয়-ভীতি থেকে নিরাপত্তা বোঝানো হয়েছে। [ তাবারী, আদ্ওয়াউল বায়ান ] এভাবে তাদের কাছে জিনিসপত্র সহজলভ্য হওয়া ও নিরাপত্তা বিস্তৃত থাকা একমাত্র আল্লাহ্র পক্ষ থেকেই হয়েছে। সুতরাং, শুধু তাঁরই ইবাদত করা দরকার। তাঁর সাথে কাউকে শরীক না করা উচিত। তাঁর জন্য কোন অংশীদার, শির্ক ইত্যাদি সাব্যস্ত করা থেকে দুরে থাকা কর্তব্য। এ জন্যই আল্লাহ্ তা‘আলা যারাই একমাত্র তাঁর ইবাদত করেছে শির্ক থেকে দুরে থেকে তাঁর দেয়া নে‘আমতের শুকরিয়া আদায় করেছে তাদের জন্য নিরাপত্তা ও পানাহার এ দুটি বিষয়ের ব্যবস্থা করে দিয়েছেন কিন্তু যখনই তারা আল্লাহ্র সাথে শির্ক করেছে তখনই তা উঠিয়ে নিয়েছেনআল্লাহ্ বলেন, “ আর আল্লাহ্ দৃষ্টান্ত দিচ্ছেন এক জনপদের যা ছিল নিরাপদ ও নিশ্চিন্ত, যেখানে আসত সবদিক থেকে তার প্রচুর জীবনোপকরণ । তারপর সে আল্লাহ্র অনুগ্রহ অস্বীকার করল, ফলে তারা যা করত সে জন্য আল্লাহ্ সেটাকে আস্বাদ গ্ৰহণ করালেন ক্ষুধা ও ভীতির আচ্ছাদনের।” [ সূরা আন-নাহল: ১১২ ] [ ইবন কাসীর ]

Tafsir ibn kathir bangla তাফসীর ইবনে কাসীর


এ সূরার ফযীলত সম্পর্কে ইমাম বায়হাকী ( রঃ ) তাঁর কিতাবুল খিলাফিয়্যাত' এ একটি গারীব হাদীস বর্ণনা করেছেন। হাদীসটি হলোঃ হযরত উম্মিহানী বিনতে আবী তালিব ( রাঃ ) হতে বর্ণিত আছে যে, রাসূলুল্লাহ( সঃ ) বলেছেনঃ আল্লাহ্ তা'আলা কুরায়েশদেরকে সাতটি ফযীলত প্রদান করেছেন । ( এক ) আমি তাদেরই অন্তর্ভুক্ত। ( দুই ) নবুওয়াত তাদের মধ্যে রয়েছে। ( তিন ) তারা আল্লাহর ঘরের তত্ত্বাবধায়ক। ( চার ) তারা যমযম কূপের পানি পরিবেশনকারী। ( পাঁচ ) আল্লাহ্ তা'আলা তাদেরকে হস্তী অধিপতিদের উপর বিজয় দান করেছেন। ( ছয় ) দশবছর পর্যন্ত তারা আল্লাহর ইবাদত করেছে যখন অন্য কেউ ইবাদত করতো না। ( সাত ) তাদের সম্পর্কে আল্লাহ্ তা'আলা কুরআন কারীমের একটি সূরা অবতীর্ণ করেছেন।” অতঃপর রাসূলুল্লাহ( সঃ ) পাঠ করেনঃ ( আরবি ) ১-৪ নং আয়াতের তাফসীর কুরআনের বর্তমান উসমানী ( রাঃ ) সংস্করণের বিন্যাসে এ সূরাটিকে সূরা ফীল হতে পৃথকভাবে বিন্যস্ত করা হয়েছে। উভয় সূরার মধ্যে ( আরবি ) দ্বারা পার্থক্য সৃষ্টি করা হয়েছে। বিষয়বস্তুর দিক থেকে এ সূরাটিও সূরা ফীল এরই অনুরূপ। মুহাম্মদ ইবনে ইসহাক ( রঃ ), আব্দুর রহমান ইবনে যায়েদ ইবনে আসলাম ( রঃ ) প্রমুখ গুরুজন যে ব্যাখ্যা করেছেন তাতে বলা হয়েছেঃ আমি মক্কা হতে হাতীদের ফিরিয়ে রেখেছি এবং হাতী ওয়ালাদেরকে ধ্বংস করে দিয়েছি। কুরায়েশদেরকে সান্ত্বনা দেয়ার জন্যে এবং শান্তিপূর্ণভাবে মক্কায় অবস্থানের জন্যেও এ সূরার বক্তব্য উপস্থাপিত হয়েছে এরূপ ব্যাখ্যাও করা হয়েছে। আবার এই অর্থও লিখিত হয়েছে যে, শীত-গ্রীষ্ম যে কোন ঋতুতে কুরায়েশরা দূর দূরান্তে শান্তিপূর্ণভাবে সফর করতো। কেননা, মক্কার মত সম্মানিত শহরে বসবাস করার কারণে সবাই তাদের সম্মান করতো। তাদের সঙ্গে যারা থাকতো তারাও শান্তিপূর্ণভাবে সফর করতে সক্ষম হতো। একইভাবে নিজ দেশেও তারা। সর্বপ্রকার নিরাপত্তা ও সুযোগ-সুবিধা লাভ করতো। যেমন কুরআনের অন্য এক আয়াতে রয়েছেঃ ( আরবি )অর্থাৎ “ তারা কি দেখে না যে, আমি হরমকে শান্তিমূলক স্থান হিসেবে মনোনীত করেছি, অথচ লোকদেরকে তাদের চতুর্দিক হতে ছিনতাই করা হয়?” ( ২৯:৬৭ ) কিন্তু সেখানে যারা অবস্থান করে তারা সম্পূর্ণ নির্ভয় ও নিশ্চিন্ত থাকে ।ইমাম ইবনে জারীর ( রঃ ) বলেন যে, ( আরবি ) এর মধ্যে প্রথম যে ( আরবি ) টি রয়েছে ওটা বিস্ময় প্রকাশক ( আরবি ) এবং উভয় সূরা অর্থাৎ সূরা ফীল এবং সূরা লিঈলাফি কুরাইশ সম্পূর্ণ পৃথক। এ ব্যাপারে মুসলমানদের ইজমা রয়েছে।আল্লাহ তাআলা কুরায়েশদের প্রতি তাঁর নিয়ামতের কথা স্মরণ করিয়ে দিয়ে বলছেনঃ এই গৃহের মালিকের ইবাদত করা তাদের উচিত, যিনি তাদেরকে ক্ষুধায় আহার দিয়েছেন এবং ভীতি হতে তাদেরকে নিরাপত্তা দান করেছেন। যেমন আল্লাহ্ পাক অন্য জায়গায় বলেনঃ ( আরবি )অর্থাৎ “ হে নবী ( সঃ )! তুমি বলে দাও আমাকে শুধু এ আদেশই দেয়া হয়েছে যে, আমি এই শহরের প্রভুর ইবাদত করবো যিনি ওকে হরম বানিয়েছেন, যিনি সকল জিনিষের মালিক । আমাকে আত্মসমর্পণকারীদের অন্তর্ভুক্ত হওয়ার নির্দেশ দেয়া হয়েছে।” ( ২৭:৯১ ) সুতরাং আল্লাহ্ তা'আলা বলছেনঃ যিনি ক্ষুধায় আহার্য দিয়েছেন এবং ভয়ভীতি থেকে নিরাপত্তা দান করেছেন তাঁর ইবাদত কর এবং ছোট বড় কোন কিছুকে তার অংশীদার করো না। আল্লাহ্ তা'আলার এ আদেশ যে পালন করবে আল্লাহ্ তাকে দুনিয়ায় ও আখেরাতে সুখে-শান্তিতে কালাতিপাত করাবেন। পক্ষান্তরে তার অবাধ্যাচরণ যে করবে তার ইহকালের শান্তিকেও অশান্তিতে পরিণত করা হবে এবং আখেরাতেও সে শান্তির পরিবর্তে ভয়ভীতি ও হতাশার সম্মুখীন হবে। যেমন আল্লাহ্ তা'আলা বলেনঃ ( আরবি )অর্থাৎ আল্লাহ দৃষ্টান্ত দিচ্ছেন এক জনপদের যা ছিল নিরাপদ ও নিশ্চিন্ত, যেথায় আসতো সর্বদিক হতে ওর প্রচুর জীবনোপকরণ; অতঃপর ওটা আল্লাহর অনুগ্রহ অস্বীকার করলো; ফলে, তারা যা করতো তজ্জন্যে আল্লাহ্ তাদেরকে আস্বাদ গ্রহণ করালেন ক্ষুধা ও ভীতির আচ্ছাদনের । তাদের নিকট তো এসেছিল এক রাসূল তাদেরই মধ্য হতে, কিন্তু তারা তাকে অস্বীকার করেছিল; ফলে, সীমা লংঘন করা অবস্থায় শাস্তি তাদেরকে গ্রাস করলো।” ( ১৬:১১২-১১৩ )একটি হাদীসে রয়েছে যে, রাসূলুল্লাহ( সঃ ) বলেছেনঃ “ হে কুরায়েশগণ! আল্লাহ্ তা'আলা তোমাদের জন্যে আরাম আয়েশের ব্যবস্থা করেছেন, ঘরে বসিয়ে তোমাদেরকে পানাহার করিয়েছেন, চতুর্দিকে অশান্তির দাবানল ছড়িয়ে থাকা সত্ত্বেও তোমাদেরকে তিনি শান্তি ও নিরাপত্তা দান করেছেন । এরপরও তোমাদের কি হলো যে, তোমরা এই বিশ্ব প্রতিপালকের ইবাদত করবে না এবং তাঁর তাওহীদ বা একত্ববাদকে অবিশ্বাস করবে? তোমাদের উপর কি এমন বিপদ আপতিত হলো, যে কারণে তোমরা আল্লাহ্ ছাড়া অন্যদের সামনে মাথানত করবে?”

সূরা কুরাইশ আয়াত 4 সূরা

الذي أطعمهم من جوع وآمنهم من خوف

سورة: قريش - آية: ( 4 )  - جزء: ( 30 )  -  صفحة: ( 602 )


English Türkçe Indonesia
Русский Français فارسی
تفسير Urdu اعراب

বাংলায় পবিত্র কুরআনের আয়াত

  1. চন্দ্রের জন্যে আমি বিভিন্ন মনযিল নির্ধারিত করেছি। অবশেষে সে পুরাতন খর্জুর শাখার অনুরূপ হয়ে যায়।
  2. স্মরণ কর, যখন ইব্রাহীম ও ইসমাঈল কা’বাগৃহের ভিত্তি স্থাপন করছিল। তারা দোয়া করেছিলঃ পরওয়ারদেগার! আমাদের
  3. সে তো এমন ব্যক্তি বৈ নয়, যে আল্লাহ সম্বন্ধে মিথ্যা উদ্ভাবন করেছে এবং আমরা তাকে
  4. আল্লাহই সত্যসহ কিতাব ও ইনসাফের মানদন্ড নাযিল করেছেন। আপনি কি জানেন, সম্ভবতঃ কেয়ামত নিকটবর্তী।
  5. আমি এই কোরআনে মানুষকে বিভিন্ন উপকার দ্বারা সব রকম বিষয়বস্তু বুঝিয়েছি। কিন্তু অধিকাংশ লোক অস্বীকার
  6. তারপর যখন যাদুকররা এল, মূসা তাদেরকে বলল, নিক্ষেপ কর, তোমরা যা কিছু নিক্ষেপ করে থাক।
  7. আল্লাহ বললেনঃ তোমরা দুই উপাস্য গ্রহণ করো না উপাস্য তো মাত্র একজনই। অতএব আমাকেই ভয়
  8. আমি পর্বতমালাকে তার অনুগামী করে দিয়েছিলাম, তারা সকাল-সন্ধ্যায় তার সাথে পবিত্রতা ঘোষণা করত;
  9. গুরু শাস্তির পূর্বে আমি অবশ্যই তাদেরকে লঘু শাস্তি আস্বাদন করাব, যাতে তারা প্রত্যাবর্তন করে।
  10. যখন আমি একদল জিনকে আপনার প্রতি আকৃষ্ট করেছিলাম, তারা কোরআন পাঠ শুনছিল,। তারা যখন কোরআন

বাংলায় কোরআনের সূরা পড়ুন :

সুরত আল বাক্বারাহ্ আলে ইমরান সুরত আন-নিসা
সুরত আল-মায়েদাহ্ সুরত ইউসুফ সুরত ইব্রাহীম
সুরত আল-হিজর সুরত আল-কাহফ সুরত মারইয়াম
সুরত আল-হাজ্জ সুরত আল-ক্বাসাস আল-‘আনকাবূত
সুরত আস-সাজদা সুরত ইয়াসীন সুরত আদ-দুখান
সুরত আল-ফাতহ সুরত আল-হুজুরাত সুরত ক্বাফ
সুরত আন-নাজম সুরত আর-রাহমান সুরত আল-ওয়াক্বি‘আহ
সুরত আল-হাশর সুরত আল-মুলক সুরত আল-হাক্কাহ্
সুরত আল-ইনশিক্বাক সুরত আল-আ‘লা সুরত আল-গাশিয়াহ্

সবচেয়ে বিখ্যাত কোরআন তেলাওয়াতকারীদের কণ্ঠে সূরা কুরাইশ ডাউনলোড করুন:

সূরা Quraysh mp3 : উচ্চ মানের সাথে সম্পূর্ণ অধ্যায়টি Quraysh শুনতে এবং ডাউনলোড করতে আবৃত্তিকারকে বেছে নিন
সুরত কুরাইশ  ভয়েস আহমেদ আল-আজমি
আহমেদ আল-আজমি
সুরত কুরাইশ  ভয়েস ইব্রাহীম আল-আখদার
ইব্রাহীম আল-আখদার
সুরত কুরাইশ  ভয়েস বান্দার বেলাইলা
বান্দার বেলাইলা
সুরত কুরাইশ  ভয়েস খালিদ গালিলি
খালিদ গালিলি
সুরত কুরাইশ  ভয়েস হাতেম ফরিদ আল ওয়ার
হাতেম ফরিদ আল ওয়ার
সুরত কুরাইশ  ভয়েস খলিফা আল টুনাইজি
খলিফা আল টুনাইজি
সুরত কুরাইশ  ভয়েস সাদ আল-গামদি
সাদ আল-গামদি
সুরত কুরাইশ  ভয়েস সৌদ আল-শুরাইম
সৌদ আল-শুরাইম
সুরত কুরাইশ  ভয়েস সালাহ আবু খাতর
সালাহ বুখাতীর
সুরত কুরাইশ  ভয়েস আবদুল বাসিত আব্দুল সামাদ
আবদ এল বাসেট
সুরত কুরাইশ  ভয়েস আবদুল রশিদ সুফি
আবদুল রশিদ সুফি
সুরত কুরাইশ  ভয়েস আব্দুল্লাহ্ বাস্‌ফার
আব্দুল্লাহ্ বাস্‌ফার
সুরত কুরাইশ  ভয়েস আবদুল্লাহ আওওয়াদ আল-জুহানী
আবদুল্লাহ আল-জুহানী
সুরত কুরাইশ  ভয়েস আলী আল-হুদায়েফি
আলী আল-হুদায়েফি
সুরত কুরাইশ  ভয়েস আলী জাবের
আলী জাবের
সুরত কুরাইশ  ভয়েস ফারেস আব্বাদ
ফারেস আব্বাদ
সুরত কুরাইশ  ভয়েস মাহের আলমাইকুলই
মাহের আলমাইকুলই
সুরত কুরাইশ  ভয়েস মোহাম্মদ আইয়ুব
মোহাম্মদ আইয়ুব
সুরত কুরাইশ  ভয়েস মুহাম্মদ আল-মুহাইসনি
মুহাম্মদ আল-মুহাইসনি
সুরত কুরাইশ  ভয়েস মুহাম্মাদ জিব্রীল
মুহাম্মাদ জিব্রীল
সুরত কুরাইশ  ভয়েস মুহাম্মদ সিদ্দিক আল মিনশাবি
আল-মিনশাবি
সুরত কুরাইশ  ভয়েস আল হোসারি
আল হোসারি
সুরত কুরাইশ  ভয়েস আল-আফসী
মিশারী আল-আফসী
সুরত কুরাইশ  ভয়েস নাসের আল কাতামি
নাসের আল কাতামি
সুরত কুরাইশ  ভয়েস ইয়াসের আল-দোসারি
ইয়াসের আল-দোসারি


Tuesday, July 16, 2024

Please remember us in your sincere prayers