কোরান সূরা ইউসুফ আয়াত 40 তাফসীর

  1. Mokhtasar
  2. Ahsanul Bayan
  3. AbuBakr Zakaria
  4. Ibn Kathir
Surah Yusuf ayat 40 Bangla tafsir - তাফসীর ইবনে কাসীর - Tafsir Ahsanul Bayan তাফসীরে আহসানুল বায়ান - Tafsir Abu Bakr Zakaria bangla কিং ফাহাদ কুরআন প্রিন্টিং কমপ্লেক্স - বাংলা ভাষায় নোবেল কোরআনের অর্থের অনুবাদ উর্দু ভাষা ও ইংরেজি ভাষা & তাফসীর ইবনে কাসীর : সূরা ইউসুফ আয়াত 40 আরবি পাঠে(Yusuf).
  
   

﴿مَا تَعْبُدُونَ مِن دُونِهِ إِلَّا أَسْمَاءً سَمَّيْتُمُوهَا أَنتُمْ وَآبَاؤُكُم مَّا أَنزَلَ اللَّهُ بِهَا مِن سُلْطَانٍ ۚ إِنِ الْحُكْمُ إِلَّا لِلَّهِ ۚ أَمَرَ أَلَّا تَعْبُدُوا إِلَّا إِيَّاهُ ۚ ذَٰلِكَ الدِّينُ الْقَيِّمُ وَلَٰكِنَّ أَكْثَرَ النَّاسِ لَا يَعْلَمُونَ﴾
[ يوسف: 40]

তোমরা আল্লাহকে ছেড়ে নিছক কতগুলো নামের এবাদত কর, সেগুলো তোমরা এবং তোমাদের বাপ-দাদারা সাব্যস্ত করে নিয়েছে। আল্লাহ এদের কোন প্রমাণ অবতীর্ণ করেননি। আল্লাহ ছাড়া কারও বিধান দেবার ক্ষমতা নেই। তিনি আদেশ দিয়েছেন যে, তিনি ব্যতীত অন্য কারও এবাদত করো না। এটাই সরল পথ। কিন্তু অধিকাংশ লোক তা জানে না। [সূরা ইউসুফ: 40]

Surah Yusuf in Bangla

জহুরুল হক সূরা বাংলা Surah Yusuf ayat 40


''তাঁকে ছেড়ে দিয়ে তোমরা যাদের উপাসনা কর তারা নামাবলী মাত্র যা তোমরা নামকরণ করেছ -- তোমরা ও তোমাদের পূর্বপুরুষরা, যেজন্যে কোনো দলিল-দস্তাবেজ আল্লাহ্ পাঠান নি। বিধান দেবার অধিকার শুধু আল্লাহ্‌র। তিনি আদেশ দিয়েছেন যে তোমরা তাঁকে ছাড়া আর কারোর উপাসনা করবে না। এই হচ্ছে সঠিক ধর্ম, কিন্তু অধিকাংশ লোকেই জানে না।


Tafsir Mokhtasar Bangla


৪০. তোমরা আল্লাহকে ছেড়ে যেগুলোর ইবাদত করছ সেগুলো নিছক কিছু কিংবদন্তীমূলক নাম মাত্র। যেগুলোকে তোমরা ও তোমাদের বাপ-দাদারা মাবূদ হিসেবে সাব্যস্ত করে নিয়েছে। অথচ তাদের মাঝে উপাস্য হওয়ার বৈশিষ্ট্যাবলীর কোন কিছুই নেই। তোমরা তাদেরকে মাবূদ সাব্যস্ত করে নেয়ার ব্যাপারে আল্লাহ এমন কোন প্রমাণ অবতীর্ণ করেননি যা সেগুলোর সত্যতার ব্যাপারে কোন ধরনের দলীল বলে অভিহিত হতে পারে। এক আল্লাহ ছাড়া সকল সৃষ্টির মধ্যে কারও হুকুম দেয়ার ক্ষমতা নেই, না এসব নামের যেগুলোকে তোমরা ও তোমাদের বাপ-দাদারা মাবূদ হিসেবে সাব্যস্ত করে নিয়েছ। আল্লাহ তাআলা তোমাদেরকে ইবাদতের ক্ষেত্রে তাঁরই এককত্ব সাব্যস্ত করার হুকুম দেন এবং তিনি তোমাদেরকে তাঁর সাথে অন্য কাউকে শরীক করতে নিষেধ করেন। আর এটিই হল তাওহীদ; এমন সরল দ্বীন যার মধ্যে কোন ধরনের বক্রতা নেই। কিন্তু অধিকাংশ লোক তা জানেনা। যার কারণে তারা আল্লাহর সাথে শরীক করে কোন কোন সৃষ্টির ইবাদত করে থাকে।

Tafsir Ahsanul Bayan তাফসীরে আহসানুল বায়ান


তাকে ছেড়ে তোমরা শুধু এমন কতকগুলি নামের উপাসনা করছ যা তোমরা এবং তোমাদের পিতৃপুরুষরা রেখে নিয়েছ। এইগুলির কোন প্রমাণ আল্লাহ অবতীর্ণ করেননি।[১] বিধান দেওয়ার অধিকার শুধু আল্লাহরই। তিনি নির্দেশ দিয়েছেন যে, তোমরা তিনি ছাড়া আর কারোও উপাসনা করবে না। এটাই সরল-সঠিক দ্বীন।[২] কিন্তু অধিকাংশ মানুষ এটা অবগত নয়। [৩] [১] এর এক অর্থ এই যে, তাদের 'উপাস্য' নামটি তোমরা নিজেরাই দিয়েছ। প্রকৃতপক্ষে না তারা উপাস্য, আর না সে সম্পর্কে কোন প্রমাণ আল্লাহ তাআলা অবতীর্ণ করেছেন। দ্বিতীয় অর্থ এই যে, সেই উপাস্যদের বিভিন্ন নাম যা তোমরা দিয়ে রেখেছ; যেমন বর্তমানে, খাজা গরীব নেওয়ায, গঞ্জ বখশ, কিরনী ওয়ালা, কারমাঁ ওয়ালা, গওসে আযম, দস্তগীর, মুশকিল কুশা ( অনুরূপ দাতা সাহেব, খাজাবাবা, সাঁইবাবা ) ইত্যাদি এসব তোমাদের নিজেদের মনগড়া নাম, আল্লাহ তাআলার পক্ষ থেকে এর কোন প্রমাণ অবতীর্ণ করা হয়নি।[২] এই দ্বীন, যার দিকে আমি তোমাদেরকে আহবান জানাচ্ছি, যাতে কেবল এক আল্লাহরই ইবাদত করার কথা বলা হয়েছে, তা সঠিক ও সুদৃঢ়, যা অবলম্বন করার আদেশ আল্লাহ তাআলা দিয়েছেন।[৩] যার কারণে অধিকাংশ মানুষ শির্কে লিপ্ত হয়, মহান আল্লাহ বলেন,{وَمَا يُؤْمِنُ أَكْثَرُهُمْ بِاللّهِ إِلاَّ وَهُم مُّشْرِكُونَ} অর্থাৎ, তাদের অধিকাংশই আল্লাহকে বিশ্বাস করে; কিন্তু তাঁর অংশী স্থাপন করে। ( সূরা ইউসুফ ১২:১০৬ ) {وَمَا أَكْثَرُ النَّاسِ وَلَوْ حَرَصْتَ بِمُؤْمِنِينَ} অর্থাৎ, তুমি যতই আগ্রহী হও না কেন, অধিকাংশ লোকই বিশ্বাস করবার নয়। ( সূরা ইউসুফ ১২:১০৩)

Tafsir Abu Bakr Zakaria bangla কিং ফাহাদ কুরআন প্রিন্টিং কমপ্লেক্স


তাঁকে ছেড়ে তোমরা শুধু কতগুলো নামের ‘ইবাদাত করছ, যে নামগুলো তোমাদের পিতৃপুরুষ ও তোমরা রেখেছ; এগুলোর কোন প্রমাণ আল্লাহ্‌ পাঠাননি। বিধান দেয়ার অধিকার শুধু মাত্র আল্লাহ্‌রই। তিনি নির্দেশ দিয়েছেন শুধু তাঁকে ছাড়া অন্য কারো ‘ইবাদাত না করতে, এটাই শাশ্বত দ্বীন কিন্তু অধিকাংশ মানুষ এটা জানে না []। [] এখানে যে কাহিনীটি বর্ণনা করা হয়েছে এ ভাষণটি হচ্ছে তার প্রাণ। এটি কুরআনেরও তাওহীদ সম্পর্কিত সর্বোত্তম ভাষণগুলোর অন্যতম। ইউসুফের নিজের একটি নবুওয়াত মিশন ছিল এবং তার দাওয়াত ও তাবলীগের কাজ তিনি কারাগারেই শুরু করে দিয়েছিলেন। এ প্রথম তিনি লোকদের সামনে নিজের আসল পরিচয় প্রকাশ করেন। প্রথমেই তিনি বলেন যে, হে আমার কারা সঙ্গীদ্বয়! ভিন্ন ভিন্ন বহু রব উত্তম, না মহাপরাক্রমশালী এক আল্লাহ্? যিনি তাঁর সম্মান ও মাহাত্ম্য দিয়ে সবকিছুর অভিভাবকত্ব গ্রহণ করেছেন? তারপর তিনি তাদেরকে বললেন, যেগুলোর তোমরা ইবাদাত করো এবং যাদেরকে তোমরা ইলাহরূপে নাম দিয়েছ, সেটা নিতান্তই তাদের মূর্খতা। তারা নিজেরাই সেগুলোর নাম রেখেছে। তাদের পরবর্তীরা পূর্ববর্তীদের অনুসরণ করেছে মাত্র। এ ব্যাপারে তাদের কাছে আল্লাহ্‌র কাছ থেকে কোন প্রমাণ নেই। তারপর তিনি বললেন, রাজত্ব ও হুকুম সবই একমাত্র আল্লাহ্‌র। আর তিনি তাঁর বান্দাদের সবাইকে এ নির্দেশ দিচ্ছেন যে, তিনি ব্যতীত আর কারও যেন ইবাদাত করা না হয়। তারপর তিনি বললেন, এই যে বস্তুটির দিকে আমি তোমাদের আহ্বান জানাচ্ছি, আল্লাহ্‌র জন্য তাওহীদ, একমাত্র তাঁরই সন্তুষ্টির জন্য নিষ্ঠাসহকারে আমল করা সেটাই তো সরল সোজা প্রকৃত দ্বীন। যা গ্রহণ করার নির্দেশ আল্লাহ্ দিয়েছেন। যার জন্য তিনি দলীল-প্রমাণাদি নাযিল করেছেন। কিন্তু অধিকাংশ মানুষ জানে না বলেই শির্কে লিপ্ত হয়। [ ইবন কাসীর ] ইবন জারীর বলেন, তিনি যখন দেখলেন যে, তারা তাকে সম্মান ও মর্যাদা দিয়ে প্রশ্ন করছে তখন এটাকেই তাদেরকে তাওহীদ ও ইসলামের দিকে দাওয়াতের মাধ্যম হিসেবে গ্রহণ করলেন। কারণ তিনি দেখতে পেলেন যে, তাদের প্রকৃতিতে কল্যাণ গ্রহণের ও শোনার প্রবণতা রয়েছে। আর সেজন্যই যখন তিনি তার দাওয়াত ও নসীহত শেষ করলেন, তখনি তাদের স্বপ্নের ব্যাখ্যার দিকে মনোনিবেশ করলেন। দ্বিতীয়বার প্রশ্নের অপেক্ষায় থাকলেন না। [ তাবারী ]

Tafsir ibn kathir bangla তাফসীর ইবনে কাসীর


৩৯-৪০ নং আয়াতের তাফসীর হযরত ইউসুফের ( আঃ ) কারা-সঙ্গীদ্বয় তাঁর কাছে তাদের স্বপ্নের তাৎপর্য জিজ্ঞেস করতে এসেছে। তিনি তাদেরকে তা বলে দেয়ার ওয়াদা করেছেন। কিন্তু এর পূর্বে তিনি তাদেরকে তাওহীদের ওয়ায শুনাচ্ছেন এবং শিরক হতে ও মাখলুকের উপাসনা হতে বিরত থাকতে বলছেন। তিনি বলছেনঃ “ সেই এক আল্লাহ যিনি সকল বস্তুর উপর নিজের অধিকার প্রতিষ্ঠিত করেছেন, যাঁর সামনে সমস্ত মাখলুক নত, অক্ষম ও শক্তিহীন, যার কোন অংশীদার নেই, সব কিছুরই উপর যার রাজত্ব ও আধিপত্য তিনিই উত্তম, না তোমাদের কাল্পনিক দুর্বল ও অপদার্থ বহু উপাস্য উত্তম? এরপর তিনি বলেনঃ “তোমরা যেগুলির পূজাঅর্চনা করছে সেগুলি একেবারে অকেজো । এই নামগুলি এবং এগুলির ইবাদত শুধু তোমাদের মনগড়া। খুব বেশি বললে তোমরা শুধু এতটুকুই বলতে পারবে যে, তোমাদের পূর্ব পুরুষরাও এই রোগেরই রোগী ছিল। কিন্তু এর কোন প্রমাণ তোমরা উপস্থাপন করতে পারবে না। আল্লাহ তাআ’লা এর কোন আকলী ও নকলী দলীল দুনিয়ায় তৈরীই করেন নাই। হুকুম, আধিপত্য, ক্ষমতা একমাত্র আল্লাহরই। তিনি স্বীয় বান্দাদেরকে তাঁরই ইবাদত করার এবং তিনি ছাড়া অন্য কারো ইবাদত করা হতে বিরত থাকার অকাট্য হুকুম দিয়ে রেখেছেন। দ্বীনে মুসতাক্কীম এটাই যে, আল্লাহর একত্ব ঘোষিত হবে, আমল ও ইবাদত হবে একমাত্র তাঁরই জন্যে এবং হুকুম চলবে শুধুমাত্র তারই। এর উপর অসংখ্য দলীল প্রমাণ বিদ্যমান রয়েছে। কিন্তু অধিকাংশ লোকই এটা অবগত নয়। তারা তাওহীদ ও শিরকের মধ্যে পার্থক্য করতে পারে না। এ কারণেই অধিকাংশ মানুষ শিরকের পংকিলে নিমজ্জিত রয়েছে। নবীদের আকাংখা সত্ত্বেও ঈমানের সৌভাগ্য তারা লাভ করে না। স্বপ্নের তাৎপর্য বর্ণনা করার পূর্বে এই বাহাসের অবতারণার মধ্যে এক বিশেষ যৌক্তিকতাও ছিল। তা এই যে, তাদের দু’জনের মধ্যে একজনের স্বপ্নের তাৎপর্য ছিল খুবই খারাপ। তাই তিনি তাদের সাথে অন্য প্রসঙ্গ নিয়ে আলোচনা করছিলেন যেন তারা তাদের প্রশ্নের পুনরাবৃত্তি না করে। কিন্তু তারা যখন পুনরায় তাৎপর্য জিজ্ঞেস করলো তখন তিনিও তাঁর ওয়াযের পুনরাবৃত্তি করলেন। তাদের বারবার প্রশ্ন উত্থাপন করার কোন প্রয়োজনই ছিল না। কেননা, তিনি তো তাদের স্বপ্নের তাৎপর্য বলে দেয়ার ওয়াদাই করেছেন। এখানে কথা শুধু এটাই যে, তারা তাঁর শ্রেষ্ঠত্ব ও মর্যাদা দেখেই তাকে এটা জিজ্ঞেস করেছিল। তিনি ওর জবাব দেয়ার পূর্বে ওর চেয়ে উত্তম বিষয়ের দিকে তাদের মনোযোগ আকর্ষণ করেন এবং দ্বীন ইসলামকে তাদের সামনে দলীলসহ পেশ করেন। কেননা, তিনি বুঝতে পেরেছিলেন যে, তাদের মধ্যে সত্যকে কবুল করে নেয়ার উপাদান বিদ্যমান রয়েছে। তারা কথা বুঝবে, দলীল প্রমাণের উপর গবেষণা চালাবে এবং সত্যকে মেনে নেয়ার কথা কানে শ্রবণ করবে। যখন তিনি স্বীয় কর্তব্য পালন করলেন এবং আল্লাহর আহকামের তাবলীগের কাজ শেষ করলেন তখন তিনি তাদের দ্বিতীয়বার প্রশ্ন করার পূর্বে তাদের স্বপ্নের তাৎপর্য বর্ণনা করতে শুরু করলেন।

সূরা ইউসুফ আয়াত 40 সূরা

ما تعبدون من دونه إلا أسماء سميتموها أنتم وآباؤكم ما أنـزل الله بها من سلطان إن الحكم إلا لله أمر ألا تعبدوا إلا إياه ذلك الدين القيم ولكن أكثر الناس لا يعلمون

سورة: يوسف - آية: ( 40 )  - جزء: ( 12 )  -  صفحة: ( 240 )


English Türkçe Indonesia
Русский Français فارسی
تفسير Urdu اعراب

বাংলায় পবিত্র কুরআনের আয়াত

  1. কয়েক বছরের মধ্যে। অগ্র-পশ্চাতের কাজ আল্লাহর হাতেই। সেদিন মুমিনগণ আনন্দিত হবে।
  2. এমন কে আছে যে, আল্লাহকে করজ দেবে, উত্তম করজ; অতঃপর আল্লাহ তাকে দ্বিগুণ-বহুগুণ বৃদ্ধি করে
  3. নিশ্চয় তোমাদের প্রতিপালক আল্লাহ। তিনি নভোমন্ডল ও ভূমন্ডলকে ছয় দিনে সৃষ্টি করেছেন। অতঃপর আরশের উপর
  4. কি আশ্চর্য, যখন তারা কোন অঙ্গীকারে আবদ্ধ হয়, তখন তাদের একদল তা ছুঁড়ে ফেলে, বরং
  5. নূহ বলেছিলঃ হে আমার পালনকর্তা, আমাকে সাহায্য কর; কেননা, তারা আমাকে মিথ্যাবাদী বলছে।
  6. আর যার পাল্লা হালকা হবে,
  7. উভয়ের মাঝখানে রয়েছে এক অন্তরাল, যা তারা অতিক্রম করে না।
  8. বস্তুতঃ তারা ছিল গোনাহগার। তারপর আমার পক্ষ থেকে যখন তাদের কাছে সত্য বিষয় উপস্থিত হল,
  9. বৎসগণ! যাও, ইউসুফ ও তার ভাইকে তালাশ কর এবং আল্লাহর রহমত থেকে নিরাশ হয়ো না।
  10. যখন তাদের কাছে আমার সুস্পষ্ট আয়াতসমূহ তেলাওয়াত করা হয়, তখন কাফেররা মুমিনদেরকে বলেঃ দুই দলের

বাংলায় কোরআনের সূরা পড়ুন :

সুরত আল বাক্বারাহ্ আলে ইমরান সুরত আন-নিসা
সুরত আল-মায়েদাহ্ সুরত ইউসুফ সুরত ইব্রাহীম
সুরত আল-হিজর সুরত আল-কাহফ সুরত মারইয়াম
সুরত আল-হাজ্জ সুরত আল-ক্বাসাস আল-‘আনকাবূত
সুরত আস-সাজদা সুরত ইয়াসীন সুরত আদ-দুখান
সুরত আল-ফাতহ সুরত আল-হুজুরাত সুরত ক্বাফ
সুরত আন-নাজম সুরত আর-রাহমান সুরত আল-ওয়াক্বি‘আহ
সুরত আল-হাশর সুরত আল-মুলক সুরত আল-হাক্কাহ্
সুরত আল-ইনশিক্বাক সুরত আল-আ‘লা সুরত আল-গাশিয়াহ্

সবচেয়ে বিখ্যাত কোরআন তেলাওয়াতকারীদের কণ্ঠে সূরা ইউসুফ ডাউনলোড করুন:

সূরা Yusuf mp3 : উচ্চ মানের সাথে সম্পূর্ণ অধ্যায়টি Yusuf শুনতে এবং ডাউনলোড করতে আবৃত্তিকারকে বেছে নিন
সুরত ইউসুফ  ভয়েস আহমেদ আল-আজমি
আহমেদ আল-আজমি
সুরত ইউসুফ  ভয়েস ইব্রাহীম আল-আখদার
ইব্রাহীম আল-আখদার
সুরত ইউসুফ  ভয়েস বান্দার বেলাইলা
বান্দার বেলাইলা
সুরত ইউসুফ  ভয়েস খালিদ গালিলি
খালিদ গালিলি
সুরত ইউসুফ  ভয়েস হাতেম ফরিদ আল ওয়ার
হাতেম ফরিদ আল ওয়ার
সুরত ইউসুফ  ভয়েস খলিফা আল টুনাইজি
খলিফা আল টুনাইজি
সুরত ইউসুফ  ভয়েস সাদ আল-গামদি
সাদ আল-গামদি
সুরত ইউসুফ  ভয়েস সৌদ আল-শুরাইম
সৌদ আল-শুরাইম
সুরত ইউসুফ  ভয়েস সালাহ আবু খাতর
সালাহ বুখাতীর
সুরত ইউসুফ  ভয়েস আবদুল বাসিত আব্দুল সামাদ
আবদ এল বাসেট
সুরত ইউসুফ  ভয়েস আবদুল রশিদ সুফি
আবদুল রশিদ সুফি
সুরত ইউসুফ  ভয়েস আব্দুল্লাহ্ বাস্‌ফার
আব্দুল্লাহ্ বাস্‌ফার
সুরত ইউসুফ  ভয়েস আবদুল্লাহ আওওয়াদ আল-জুহানী
আবদুল্লাহ আল-জুহানী
সুরত ইউসুফ  ভয়েস আলী আল-হুদায়েফি
আলী আল-হুদায়েফি
সুরত ইউসুফ  ভয়েস আলী জাবের
আলী জাবের
সুরত ইউসুফ  ভয়েস ফারেস আব্বাদ
ফারেস আব্বাদ
সুরত ইউসুফ  ভয়েস মাহের আলমাইকুলই
মাহের আলমাইকুলই
সুরত ইউসুফ  ভয়েস মোহাম্মদ আইয়ুব
মোহাম্মদ আইয়ুব
সুরত ইউসুফ  ভয়েস মুহাম্মদ আল-মুহাইসনি
মুহাম্মদ আল-মুহাইসনি
সুরত ইউসুফ  ভয়েস মুহাম্মাদ জিব্রীল
মুহাম্মাদ জিব্রীল
সুরত ইউসুফ  ভয়েস মুহাম্মদ সিদ্দিক আল মিনশাবি
আল-মিনশাবি
সুরত ইউসুফ  ভয়েস আল হোসারি
আল হোসারি
সুরত ইউসুফ  ভয়েস আল-আফসী
মিশারী আল-আফসী
সুরত ইউসুফ  ভয়েস নাসের আল কাতামি
নাসের আল কাতামি
সুরত ইউসুফ  ভয়েস ইয়াসের আল-দোসারি
ইয়াসের আল-দোসারি


Sunday, November 17, 2024

Please remember us in your sincere prayers