কোরান সূরা ক্বাফ আয়াত 40 তাফসীর

  1. Mokhtasar
  2. Ahsanul Bayan
  3. AbuBakr Zakaria
  4. Ibn Kathir
Surah Qaf ayat 40 Bangla tafsir - তাফসীর ইবনে কাসীর - Tafsir Ahsanul Bayan তাফসীরে আহসানুল বায়ান - Tafsir Abu Bakr Zakaria bangla কিং ফাহাদ কুরআন প্রিন্টিং কমপ্লেক্স - বাংলা ভাষায় নোবেল কোরআনের অর্থের অনুবাদ উর্দু ভাষা ও ইংরেজি ভাষা & তাফসীর ইবনে কাসীর : সূরা ক্বাফ আয়াত 40 আরবি পাঠে(Qaf).
  
   

﴿وَمِنَ اللَّيْلِ فَسَبِّحْهُ وَأَدْبَارَ السُّجُودِ﴾
[ ق: 40]

রাত্রির কিছু অংশে তাঁর পবিত্রতা ঘোষণা করুন এবং নামাযের পশ্চাতেও। [সূরা ক্বাফ: 40]

Surah Qaf in Bangla

জহুরুল হক সূরা বাংলা Surah Qaf ayat 40


আর রাতের বেলাতেও তাঁর জপতপ করো, আর এই সিজদাগুলোর পরেও,


Tafsir Mokhtasar Bangla


৪০. রাত্রেও তাঁর উদ্দেশ্যে নামায পড়ুন এবং ফরয নামাযের পর তাঁর পবিত্রতা বর্ণনা করুন।

Tafsir Ahsanul Bayan তাফসীরে আহসানুল বায়ান


তাঁর পবিত্রতা ও মহিমা ঘোষণা কর রাত্রির একাংশে[১] এবং নামাযের পরেও। [২] [১] مِنْ এখানে শব্দটি 'তাবঈয' ( আংশিক বুঝাতে ব্যবহার হয়েছে )। অর্থাৎ, রাতের কিছু অংশেও আল্লাহর 'তসবীহ' পাঠ কর কিংবা রাতের নামায ( তাহাজ্জুদ ) পড়। যেমন, অন্যত্র বলেন, {وَمِنَ اللَّيْلِ فَتَهَجَّدْ بِهِ نَافِلَةً لَكَ} " রাতে উঠে তাহাজ্জুদের নামায পড়, যা তোমার জন্য অতিরিক্ত নেকীর কারণ হবে। " ( সূরা বনী ইস্রাঈল ১৭:৭৯ ) কেউ কেউ বলেছেন, মি'রাজের পূর্বে মুসলিমদের জন্য শুধু ফজর ও আসরের নামায এবং নবী করীম ( সাঃ )-এর জন্য তাহাজ্জুদের নামাযও ফরয ছিল। অতঃপর মি'রাজের রাতে পাঁচ ওয়াক্ত নামায ফরয করে দেওয়া হলো। ( ইবনে কাসীর ) [২] অর্থাৎ, আল্লাহর তসবীহ পাঠ কর। কেউ কেউ এ থেকে সেই তসবীহসমূহ বুঝিয়েছেন, যা নবী করীম ( সাঃ ) ফরয নামাযের পর পড়ার তাকীদ করেছেন। যেমন, ৩৩বার 'সুবহানাল্লাহ' ৩৩বার 'আলহামদু লিল্লা-হ'এবং ৩৪বার 'আল্লাহু আকবার' ইত্যাদি পড়া। ( বুখারীঃ আযান অধ্যায় ) কিন্তু এই তসবীহগুলোর কথা এই সূরা অবতীর্ণ হওয়ার বহুকাল পর বলা হয়েছে। কেউ বলেছেন, أَدْبَارُ السُّجُوْد থেকে মাগরিবের পর দু' রাকআত সুন্নতকে বুঝানো হয়েছে।

Tafsir Abu Bakr Zakaria bangla কিং ফাহাদ কুরআন প্রিন্টিং কমপ্লেক্স


আর তাঁর পবিত্রতা ও মহিমা ঘোষণা করুন রাতের একাংশে এবং সালাতের পরেও []। [] মুজাহিদ বলেন, এখানে فسبح বলে ফরয সালাত বোঝানো হয়েছে এবং وَاَنْبَارَالسُّجُوْدِ বা সালাতের পশ্চাতে বলে সেই সব তসবিহ বোঝানো হয়েছে, যেগুলোর ফযিলত প্রত্যেক ফরয সালাতের পর হাদীসে বর্ণিত আছে। [ কুরতুবী,কাগভী ] রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেন, যে ব্যক্তি প্রত্যেক ফরয সালাতের পর ৩৩ বার সুবহানাল্লাহ ৩৩ বার আলহামদুলিল্লাহ ৩৩ বার আল্লাহু আকবার এবং একবার লা-ইলাহা ইল্লাল্লাহু ওয়াহদাহু লা শারীকা লাহু লাহুল মুলকু ওয়া লাহুল হামদু ওয়া হুয়া 'আলা কুল্লি শাইয়িন কাদির’ পাঠ করবে, তার গোনাহ মাফ করা হবে। যদিও তা সমুদ্রের ঢেউয়ের সমান হয়। [ মুয়াত্তা:৪৩৯, মুসলিম: ৯৩৯ ]

Tafsir ibn kathir bangla তাফসীর ইবনে কাসীর


৩৬-৪০ নং আয়াতের তাফসীর: ইরশাদ হচ্ছেঃ এই কাফিররা কতটুকু ক্ষমতা রাখে? এদের পূর্বে এদের চেয়ে বেশী শক্তিশালী এবং সংখ্যায় অধিক লোকদের এই অপরাধের কারণেই আল্লাহ তা'আলা ধ্বংস করে দিয়েছেন, যারা শহরে বহু কিছু স্মৃতিসৌধ ছেড়ে গেছে। ভূ-পৃষ্ঠে তারা বিপর্যয় সৃষ্টি করেছিল। তারা দীর্ঘ সফর করতো। আল্লাহর শাস্তি দেখে তা হতে বাঁচার পথ তারা অনুসন্ধান করতে থাকে। কিন্তু তাদের ঐ চেষ্টা সম্পূর্ণরূপে ব্যর্থ হয়। আল্লাহর পাকড়াও হতে কে বাঁচতে পারে? প্রবল প্রতাপান্বিত আল্লাহ কাফিরদেরকে সম্বোধন করে বলেনঃ তোমরা মনে রেখো যে, যখন আমার শাস্তি এসে যাবে তখন ভূষির মত উড়ে যাবে। প্রত্যেক জ্ঞানী ও বিবেকবান ব্যক্তির জন্যে এতে যথেষ্ট উপদেশ ও শিক্ষণীয় বিষয় রয়েছে। যে নিবিষ্ট চিত্তে এটা শ্রবণ করে তার জন্যেও এতে শিক্ষা ও উপদেশ আছে।অতঃপর মহান আল্লাহ বলেনঃ আমি আকাশমণ্ডলী ও পৃথিবী এবং এগুলোর অন্তর্বর্তী সব কিছু সৃষ্টি করেছি ছয় দিনে এবং এতে আমি ক্লান্ত হয়ে পড়িনি। এতেও এটা প্রমাণিত হয় যে, আল্লাহ তা'আলা মৃত্যুর পর পুনর্জীবন দান করতে পূর্ণরূপে ক্ষমতাবান। কেননা, এতো বড় মাখলুককে যিনি প্রথমবার সৃষ্টি করেছেন তাঁর পক্ষে মৃতকে পুনর্জীবিত করা মোটেই কঠিন নয়।হযরত কাতাদা ( রঃ ) বলেনঃ অভিশপ্ত ইয়াহূদীরা বলতো যে, আল্লাহ তা'আলা ছয় দিনে আকাশমণ্ডলী ও পৃথিবী সৃষ্টি করেন এবং সপ্তম দিনে বিশ্রাম গ্রহণ করেন। আর ঐ দিনটি ছিল শনিবার। ঐ দিনের নামটিই তারা। রেখে তবে ছেড়েছিল। সুতরাং আল্লাহ তা'আলা তাদের এই বাজে ধারণাটি খণ্ডন করতে গিয়ে বলেন যে, তিনি ক্লান্তই হননি, কাজেই বিশ্রাম কিসের? যেমন অন্য আয়াতে রয়েছেঃ( আরবী ) অর্থাৎ “ তারা কি অনুধাবন করে না যে, আল্লাহ, যিনি আকাশমণ্ডলী ও পৃথিবী সৃষ্টি করেছেন এবং এসবের সৃষ্টিতে কোন ক্লান্তি বোধ করেননি, তিনি মৃতের জীবনদান করতেও সক্ষম? বস্তুতঃ তিনি সর্ববিষয়ে সর্বশক্তিমান ।( ৪৬:৩৩ ) আর যেমন মহামহিমান্বিত আল্লাহ আর এক আয়াতে বলেনঃ ( আরবী ) অর্থাৎ “ অবশ্যই আকাশমণ্ডলী ও পৃথিবী সৃষ্টি করা মানব সৃষ্টি করা অপেক্ষা বহুগুণে বড় ( কঠিন )( ৪০:৫৭ ) আল্লাহ তা'আলা আরো বলেনঃ ( আরবী ) অর্থাৎ “ তোমাদেরকেই কি সৃষ্টি করা কঠিন, না আকাশ, যা তিনি বানিয়েছেন?” ( ৭৯:২৭ )এরপর আল্লাহ তাবারাকা ওয়া তা'আলা বলেনঃ হে নবী ( সঃ )! অতএব তারা তোমাকে যা বলে তাতে তুমি মনঃক্ষুন্ন হয়ো না বরং ধৈর্যধারণ কর, তাদেরকে অবকাশ দাও, তাদেরকে ছেড়ে দাও এবং সূর্যোদয় ও সূর্যাস্তের পূর্বে এবং রাত্রে তোমার প্রতিপালকের সপ্রশংস পবিত্রতা ও মহিমা ঘোষণা কর ।মিরাজের পূর্বে ফজরের ও আসরের নামায ফরয ছিল এবং রাত্রে রাসূলুল্লাহ ( সঃ )-এর উপর এবং তার উম্মতের উপর এক বছর পর্যন্ত তাহাজ্জুদের নামায ওয়াজিব থাকে। তারপর তাঁর উম্মতের উপর হতে এর বাধ্যবাধকতা রহিত হয়ে যায়। অতঃপর মিরাজের রাত্রে পাঁচ ওয়াক্ত নামায ফরয হয়, যেগুলোর মধ্যে। ফজর ও আসরের নাম যেমন ছিল তেমনই থাকে। সুতরাং সূর্যোদয়ের পূর্বে ও সূর্যাস্তের পূর্বে এ কথার দ্বারা ফজর ও আসরের নামাযকে বুঝানো হয়েছে। হযরত জারীর ইবনে আবদিল্লাহ ( রাঃ ) হতে বর্ণিত, তিনি বলেনঃ “ আমরা ( একদা ) নবী ( সঃ )-এর নিকট বসেছিলাম । তিনি চৌদ্দ তারিখের চাঁদের দিকে দৃষ্টিপাত করেন এবং বলেনঃ “ তোমাদেরকে তোমাদের প্রতিপালকের সামনে হাযির করা হবে এবং তাকে তোমরা এমনিভাবে দেখতে পাবে যেমনভাবে এই চাঁদকে দেখছো । সুতরাং তোমরা পারলে অবশ্যই সূর্যোদয় ও সূর্যাস্তের পূর্বের নামাযকে কখনো ছাড়বে না।” অতঃপর তিনি ..
( আরবী )-এ আয়াতটি তিলাওয়াত করেন।” ( এ হাদীসটি ইমাম আহমাদ (রঃ ), ইমাম বুখারী ( রঃ ) এবং ইমাম মুসলিম ( রঃ ) বর্ণনা করেছেন)মহান আল্লাহ স্বীয় নবী ( সঃ )-কে আরো বলেনঃ ‘রাত্রেও তাঁর পবিত্রতা ও মহিমা ঘোষণা কর।' যেমন অন্য আয়াতে বলেনঃ ( আরবী ) অর্থাৎ “ এবং রাত্রির কিছু অংশে তাহাজ্জুদ কায়েম করবে, এটা তোমার এক অতিরিক্ত বর্তব্য । আশা করা যায় তোমার প্রতিপালক তোমাকে প্রতিষ্ঠিত করবেন প্রশংসিত স্থানে।” ( ১৭:৭৯ )( আরবী ) দ্বারা হযরত ইবনে আব্বাস ( রাঃ )-এর মতে নামাযের পরে তাসবীহ পাঠকে বুঝানো হয়েছে। সহীহ বুখারী ও সহীহ মুসলিমে হযরত আবু হুরাইরা ( রাঃ ) হতে বর্ণিত আছে যে, দরিদ্র মুহাজিরগণ রাসূলুল্লাহ ( সঃ )-এর নিকট এসে বলেনঃ “ হে আল্লাহর রাসূল ( সঃ )! ধনী লোকেরা তো উচ্চ মর্যাদা ও চিরস্থায়ী নিয়ামত লাভ করে ফেলেছেন!” রাসূলুল্লাহ ( সঃ ) জিজ্ঞেস করলেনঃ “কিরূপে?” তারা জবাবে বললেনঃ আমাদের মত তারাও নামায পড়েন ও রোযা রাখেন । কিন্তু তারা দান-খয়রাত করেন যা আমরা করতে পারি না এবং তাঁরা গোলাম আযাদ করেন, আমরা তা করতে সমর্থ হই না।” তিনি তখন তাদেরকে বললেনঃ “ এসো, আমি তোমাদেরকে এমন আমলের কথা বলে দিই যা তোমরা করলে তোমরাই সর্বাপেক্ষা অগ্রগামী হয়ে যাবে, তোমাদের উপর কেউই শ্রেষ্ঠত্ব লাভ করতে পারবে না । কিন্তু তারাই পারবে যারা তোমাদের মত আমল করবে। তোমরা প্রত্যেক নামাযের পরে সুবহানাল্লাহ', 'আলহামদুলিল্লাহ’ এবং আল্লাহু আকবার' তেত্রিশবার করে পাঠ করবে।” ( কিছু দিন পর ) তারা আবার আসলেন এবং বললেনঃ “ হে আল্লাহর রাসূল ( সঃ )! আমাদের ধনী ভ্রাতাগণও আমাদের এ আমলের মত আমল করতে শুরু করেছেন!” রাসূলুল্লাহ ( সঃ ) তখন বললেনঃ “এটা আল্লাহর অনুগ্রহ, তিনি যাকে ইচ্ছা তা দান করে থাকেন ।”দ্বিতীয় উক্তি এই যে, এর দ্বারা মাগরিবের পরে দুই রাকআত নামাযকে বুঝানো হয়েছে। হযরত উমার ( রাঃ ), হযরত আলী ( রাঃ ), হযরত হাসান ইবনে আলী ( রাঃ ), হযরত ইবনে আব্বাস ( রাঃ ), হযরত আবু হুরাইরা ( রাঃ ) এবং হযরত আবু উমামাও ( রাঃ ) এ কথাই বলেন। হযরত মুজাহিদ ( রঃ ), হযরত ইকরামা ( রঃ ), হযরত শা’বী ( রঃ ), হযরত নাখঈ ( রঃ ) এবং হযরত কাতাদা ( রঃ )-এরও এটাই উক্তি।হযরত আলী ( রাঃ ) হতে বর্ণিত আছে যে, রাসূলুল্লাহ ( সঃ ) প্রত্যেক ফরয নামাযের পরে দুই রাকআত নামায পড়তেন, শুধু ফজর ও আসরের পরে পড়তেন না । ( এ হাদীসটি ইমাম আহমাদ (রঃ ) বর্ণনা করেছেন) আব্দুর রহমান ( রঃ ) প্রত্যেক নামাযের পরে’ একথা বলেছেন। হযরত ইবনে আব্বাস ( রাঃ ) হতে বর্ণিত, তিনি বলেন, আমি একটি রাত্রি রাসূলুল্লাহ ( সঃ )-এর নিকট অতিবাহিত করি। তিনি ফজরের ফরয নামাযের পূর্বে দুই রাকআত নামায হালকাভাবে আদায় করেন। তারপর তিনি ( ফরয ) নামাযের জন্যে বাড়ী হতে বের হন এবং আমাকে বলেনঃ “ হে ইবনে আব্বাস ( রাঃ )! ফজরের পূর্বে দুই রাকআত নামায হলো ( আরবী )এবং মাগরিবের পরে দুই রাকআত নামায হলো ( আরবী )” এটা ঐ রাত্রির ঘটনা, যে রাত্রিতে হযরত ইবনে আব্বাস ( রাঃ ) তাহাজ্জুদের তেরো রাকআত নামায রাসূলুল্লাহ ( সঃ )-এর সাথে আদায় করেছিলেন এবং ঐটি ছিল তার খালা হযরত মায়মূনা ( রাঃ )-এর পালার রাত্রি। ( এ হাদীসটি ইমাম ইবনে আবি হাতিম (রঃ ) এবং ইমাম তিরমিযী ( রঃ ) বর্ণনা করেছেন। ইমাম তিরমিযী ( রঃ ) এটাকে গারীব বলেছেন। হ্যাঁ, তবে তাহাজ্জুদের মূল হাদীস তো সহীহ বুখারী ও সহীহ মুসলিমেও রয়েছে। সম্ভবতঃ পরবতী কথাটি হযরত ইবনে আব্বাস ( রাঃ )-এর নিজের কথাই হবে। এসব ব্যাপারে আল্লাহ তাআলাই সবচেয়ে ভাল জানেন)

সূরা ক্বাফ আয়াত 40 সূরা

ومن الليل فسبحه وأدبار السجود

سورة: ق - آية: ( 40 )  - جزء: ( 26 )  -  صفحة: ( 520 )


English Türkçe Indonesia
Русский Français فارسی
تفسير Urdu اعراب

বাংলায় পবিত্র কুরআনের আয়াত

  1. আমার কাছে এ ওহীই আসে যে, আমি একজন স্পষ্ট সতর্ককারী।
  2. আমি তাকে দান করলাম ইসহাক ও ইয়াকুব, তাঁর বংশধরদের মধ্যে নবুওয়ত ও কিতাব রাখলাম এবং
  3. আমি চাই যে, আমার পাপ ও তোমার পাপ তুমি নিজের মাথায় চাপিয়ে নাও। অতঃপর তুমি
  4. আমি কিন্তু তাদের প্রতি জুলুম করি নাই বরং তারা নিজেরাই নিজের উপর অবিচার করেছে। ফলে
  5. যারা নির্যাতিত হওয়ার পর আল্লাহর জন্যে গৃহত্যাগ করেছে, আমি অবশ্যই তাদেরকে দুনিয়াতে উত্তম আবাস দেব
  6. হে যাকারিয়া, আমি তোমাকে এক পুত্রের সুসংবাদ দিচ্ছি, তার নাম হবে ইয়াহইয়া। ইতিপূর্বে এই নামে
  7. তোমরা কি ভাবনামুক্ত হয়ে গেছ যে, আকাশে যিনি আছেন তিনি তোমাদেরকে ভূগর্ভে বিলীন করে দেবেন,
  8. এবং এ কারণে যে, কেয়ামত অবশ্যম্ভাবী, এতে সন্দেহ নেই এবং এ কারণে যে, কবরে যারা
  9. কিন্তু যখন দেখলেন যে, আহার্য্যের দিকে তাদের হস্ত প্রসারিত হচ্ছে না, তখন তিনি সন্ধিগ্ধ হলেন
  10. এবং তা এই যে, নামায কায়েম কর এবং তাঁকে ভয় কর। তাঁর সামনেই তোমরা একত্রিত

বাংলায় কোরআনের সূরা পড়ুন :

সুরত আল বাক্বারাহ্ আলে ইমরান সুরত আন-নিসা
সুরত আল-মায়েদাহ্ সুরত ইউসুফ সুরত ইব্রাহীম
সুরত আল-হিজর সুরত আল-কাহফ সুরত মারইয়াম
সুরত আল-হাজ্জ সুরত আল-ক্বাসাস আল-‘আনকাবূত
সুরত আস-সাজদা সুরত ইয়াসীন সুরত আদ-দুখান
সুরত আল-ফাতহ সুরত আল-হুজুরাত সুরত ক্বাফ
সুরত আন-নাজম সুরত আর-রাহমান সুরত আল-ওয়াক্বি‘আহ
সুরত আল-হাশর সুরত আল-মুলক সুরত আল-হাক্কাহ্
সুরত আল-ইনশিক্বাক সুরত আল-আ‘লা সুরত আল-গাশিয়াহ্

সবচেয়ে বিখ্যাত কোরআন তেলাওয়াতকারীদের কণ্ঠে সূরা ক্বাফ ডাউনলোড করুন:

সূরা Qaf mp3 : উচ্চ মানের সাথে সম্পূর্ণ অধ্যায়টি Qaf শুনতে এবং ডাউনলোড করতে আবৃত্তিকারকে বেছে নিন
সুরত ক্বাফ  ভয়েস আহমেদ আল-আজমি
আহমেদ আল-আজমি
সুরত ক্বাফ  ভয়েস ইব্রাহীম আল-আখদার
ইব্রাহীম আল-আখদার
সুরত ক্বাফ  ভয়েস বান্দার বেলাইলা
বান্দার বেলাইলা
সুরত ক্বাফ  ভয়েস খালিদ গালিলি
খালিদ গালিলি
সুরত ক্বাফ  ভয়েস হাতেম ফরিদ আল ওয়ার
হাতেম ফরিদ আল ওয়ার
সুরত ক্বাফ  ভয়েস খলিফা আল টুনাইজি
খলিফা আল টুনাইজি
সুরত ক্বাফ  ভয়েস সাদ আল-গামদি
সাদ আল-গামদি
সুরত ক্বাফ  ভয়েস সৌদ আল-শুরাইম
সৌদ আল-শুরাইম
সুরত ক্বাফ  ভয়েস সালাহ আবু খাতর
সালাহ বুখাতীর
সুরত ক্বাফ  ভয়েস আবদুল বাসিত আব্দুল সামাদ
আবদ এল বাসেট
সুরত ক্বাফ  ভয়েস আবদুল রশিদ সুফি
আবদুল রশিদ সুফি
সুরত ক্বাফ  ভয়েস আব্দুল্লাহ্ বাস্‌ফার
আব্দুল্লাহ্ বাস্‌ফার
সুরত ক্বাফ  ভয়েস আবদুল্লাহ আওওয়াদ আল-জুহানী
আবদুল্লাহ আল-জুহানী
সুরত ক্বাফ  ভয়েস আলী আল-হুদায়েফি
আলী আল-হুদায়েফি
সুরত ক্বাফ  ভয়েস আলী জাবের
আলী জাবের
সুরত ক্বাফ  ভয়েস ফারেস আব্বাদ
ফারেস আব্বাদ
সুরত ক্বাফ  ভয়েস মাহের আলমাইকুলই
মাহের আলমাইকুলই
সুরত ক্বাফ  ভয়েস মোহাম্মদ আইয়ুব
মোহাম্মদ আইয়ুব
সুরত ক্বাফ  ভয়েস মুহাম্মদ আল-মুহাইসনি
মুহাম্মদ আল-মুহাইসনি
সুরত ক্বাফ  ভয়েস মুহাম্মাদ জিব্রীল
মুহাম্মাদ জিব্রীল
সুরত ক্বাফ  ভয়েস মুহাম্মদ সিদ্দিক আল মিনশাবি
আল-মিনশাবি
সুরত ক্বাফ  ভয়েস আল হোসারি
আল হোসারি
সুরত ক্বাফ  ভয়েস আল-আফসী
মিশারী আল-আফসী
সুরত ক্বাফ  ভয়েস নাসের আল কাতামি
নাসের আল কাতামি
সুরত ক্বাফ  ভয়েস ইয়াসের আল-দোসারি
ইয়াসের আল-দোসারি


Friday, November 22, 2024

Please remember us in your sincere prayers