কোরান সূরা যুমার আয়াত 42 তাফসীর

  1. Mokhtasar
  2. Ahsanul Bayan
  3. AbuBakr Zakaria
  4. Ibn Kathir
Surah Zumar ayat 42 Bangla tafsir - তাফসীর ইবনে কাসীর - Tafsir Ahsanul Bayan তাফসীরে আহসানুল বায়ান - Tafsir Abu Bakr Zakaria bangla কিং ফাহাদ কুরআন প্রিন্টিং কমপ্লেক্স - বাংলা ভাষায় নোবেল কোরআনের অর্থের অনুবাদ উর্দু ভাষা ও ইংরেজি ভাষা & তাফসীর ইবনে কাসীর : সূরা যুমার আয়াত 42 আরবি পাঠে(Zumar).
  
   

﴿اللَّهُ يَتَوَفَّى الْأَنفُسَ حِينَ مَوْتِهَا وَالَّتِي لَمْ تَمُتْ فِي مَنَامِهَا ۖ فَيُمْسِكُ الَّتِي قَضَىٰ عَلَيْهَا الْمَوْتَ وَيُرْسِلُ الْأُخْرَىٰ إِلَىٰ أَجَلٍ مُّسَمًّى ۚ إِنَّ فِي ذَٰلِكَ لَآيَاتٍ لِّقَوْمٍ يَتَفَكَّرُونَ﴾
[ الزمر: 42]

আল্লাহ মানুষের প্রাণ হরণ করেন তার মৃত্যুর সময়, আর যে মরে না, তার নিদ্রাকালে। অতঃপর যার মৃত্যু অবধারিত করেন, তার প্রাণ ছাড়েন না এবং অন্যান্যদের ছেড়ে দেন এক নির্দিষ্ট সময়ের জন্যে। নিশ্চয় এতে চিন্তাশীল লোকদের জন্যে নিদর্শনাবলী রয়েছে। [সূরা যুমার: 42]

Surah Az-Zumar in Bangla

জহুরুল হক সূরা বাংলা Surah Zumar ayat 42


আল্লাহ্ আ‌ত্মাগুলো গ্রহণ করেন তাদের মৃত্যুর সময়ে, আর যারা মরে না তাদের ঘুমের মধ্যে, তারপর তিনি রেখে দেন তাদের ক্ষেত্রে যাদের উপরে মৃত্যু অবধারিত করেছেন, আর অন্যগুলো ফেরত পাঠান একটি নির্ধারিত কাল পর্যন্ত। নিঃসন্দেহ এতে তো নিদর্শনাবলী রয়েছে সেই লোকদের জন্য যারা চিন্তা করে।


Tafsir Mokhtasar Bangla


৪২. তিনিই আল্লাহ যিনি আয়ু শেষে আত্মাগুলো কবজ করেন। আবার ঘুমানোর সময় ওই সব আত্মাগুলোকে কবজ করেন যেগুলোর আয়ু শেষ হয় নি। অতঃপর যেগুলোর মৃত্যুর ফয়সালা করেন সেগুলোকে রেখে দেন। আর যেগুলোর মৃত্যুর ফয়সালা হয় নি সেগুলোকে তাঁর জ্ঞানে নির্ধারিত মেয়াদ পর্যন্ত অবকাশ দেন। এই কবজ করা, অবকাশ দেয়া, জীবন ও মৃত্যু দানের মধ্যে চিন্তাশীল লোকদের জন্য নিদর্শন রয়েছে। যিনি এ সব কিছু করতে সক্ষম তিনি মানুষকে তাদের মৃত্যুর পর হিসাব ও প্রতিদানের জন্য পুনরুত্থানেও সক্ষম।

Tafsir Ahsanul Bayan তাফসীরে আহসানুল বায়ান


মৃত্যুর সময় আল্লাহ প্রাণ হরণ করেন[১] এবং যারা জীবিত তাদেরও চেতনা হরণ করেন ওরা যখন নিদ্রিত থাকে।[২] অতঃপর যার জন্য মৃত্যু অবধারিত করেছেন, তিনি তার প্রাণ রেখে দেন[৩] এবং অপরকে এক নির্দিষ্ট সময়ের জন্য চেতনা ফিরিয়ে দেন।[৪] এতে অবশ্যই চিন্তাশীল সম্প্রদায়ের জন্য নিদর্শন রয়েছে।[৫] [১] এটা হল বড় মৃত্যু। এতে রূহকে ধরে নেওয়া হয়। আর ফিরে আসে না।[২] অর্থাৎ, যার মৃত্যুর সময় এখনো আসেনি, নিদ্রাকালে তারও রূহ কবয করে তাকে ছোট মৃত্যুতে পতিত করেন।[৩] এটা সেই বড় মৃত্যু, যার কথা এখনি আলোচনা হল। এতে রূহকে আর ছাড়া হয় না।[৪] অর্থাৎ, যতক্ষণ পর্যন্ত তার নির্ধারিত সময় আসে না, ততক্ষণ পর্যন্ত তার আত্মা আসা-যাওয়া করে। এটা হল ছোট মৃতু। এই বিষয়টাই সূরা আনআমের ৬:৬০-৬১ নং আয়াতে আলোচিত হয়েছে। তবে সেখানে ছোট মৃত্যুর কথা প্রথমে এবং বড় মৃত্যুর কথা পরে বর্ণিত হয়েছে। আর এখানে তার বিপরীত এসেছে।[৫] অর্থাৎ, রূহকে ধরা ও ছাড়া এবং মরণ ও জীবনের ব্যাপারটা প্রমাণ করে যে, মহান আল্লাহ প্রতিটি জিনিসের উপর সর্বশক্তিমান এবং কিয়ামতের দিন তিনি মৃতদেরকে অবশ্যই জীবিত করবেন।

Tafsir Abu Bakr Zakaria bangla কিং ফাহাদ কুরআন প্রিন্টিং কমপ্লেক্স


আল্লাহ্ই জীবসমূহের প্রাণ হরণ করেন তাদের মৃত্যুর সময় এবং যাদের মৃত্যু আসেনি তাদের প্রাণও নিদ্রার সময়। তারপর তিনি যার জন্য মৃত্যুর সিদ্ধান্ত করেন তার প্রাণ তিনি রেখে দেন এবং অন্যগুলো ফিরিয়ে দেন, এক নির্দিষ্ট সময়ের জন্য []। নিশ্চয় এতে নিদর্শন রয়েছে এমন সম্প্রদায়ের জন্য, যারা চিন্তা করে। [] توفى এর শাব্দিক অর্থ লওয়া ও করায়ত্ত করা। আলোচ্য আয়াতে আল্লাহ বলেন, প্রাণীদের প্রাণ সর্বাবস্থায় ও সর্বক্ষণই আল্লাহ্ তা'আলার আয়ত্ত্বাধীন। তিনি যখন ইচ্ছা তা হরণ করতে বা ফিরিয়ে নিতে পারেন। আল্লাহ তা'আলার এ কুদরত প্রত্যেক প্রাণীই প্রত্যহ দেখে ও অনুভব করে। নিদ্রার সময় তার প্রাণ আল্লাহ তা'আলার করায়ত্তে চলে যায় এবং ফিরিয়ে দেয়ার পর জাগ্রত হয়। অবশেষে এমন এক সময় আসবে, যখন তা সম্পূর্ণ করায়ত্ত হয়ে যাবে এবং ফিরে পাওয়া যাবে না। প্রাণ হরণ করা অর্থ তার সম্পর্ক দেহ থেকে বিচ্ছিন্ন করে দেয়া। কখনও বাহ্যিক ও আভ্যন্তরীণ সবদিক দিয়ে বিচ্ছিন্ন করে দেয়া হয়, এরই নাম মৃত্যু। আবার কখনও শুধু বাহিকভাবে বিচ্ছিন্ন করা হয়। আভ্যন্তরীণভাবে যোগাযোগ থাকে। এর ফলে কেবল বাহ্যিকভাবে জীবনের লক্ষণ, চেতনা ও ইচ্ছাভিত্তিক নড়াচড়ার শক্তি বিচ্ছিন্ন করে দেয়া হয় এবং আভ্যন্তরীণ দিক দিয়ে দেহের সাথে প্ৰাণের সম্পর্ক বাকী থাকে। ফলে সে শ্বাস গ্রহণ করে ও জীবিত থাকে। আলোচ্য আয়াতে توفى শব্দটি উপরোক্ত উভয় প্রকার প্রাণ হরণের অর্থকেই অন্তর্ভুক্ত করে। এখানে প্রথমে বড় মৃত্যুর কথা পরে ছাোট মৃত্যু বা ঘুমের কথা উল্লেখ করা হয়েছে। পবিত্র কুরআনের অন্যত্রও দু'ধরনের মৃত্যুর উল্লেখ করা হয়েছে। বলা হয়েছে, وَهُوَ الَّذِي يَتَوَفَّاكُم بِاللَّيْلِ وَيَعْلَمُ مَا جَرَحْتُم بِالنَّهَارِ ثُمَّ يَبْعَثُكُمْ فِيهِ لِيُقْضَىٰ أَجَلٌ مُّسَمًّى ۖ ثُمَّ إِلَيْهِ مَرْجِعُكُمْ ثُمَّ يُنَبِّئُكُم بِمَا كُنتُمْ تَعْمَلُونَ “ তিনিই রাতে তোমাদের মৃত্যু ঘটান এবং দিনে তোমরা যা কর তা তিনি জানেন । তারপর দিনে তোমাদেরকে তিনি আবার জীবিত করেন যাতে নির্ধারিত সময় পূর্ণ হয়। তারপর তাঁর দিকেই তোমাদের ফিরে যাওয়া। তারপর তোমরা যা কর সে সম্বন্ধে তিনি তোমাদেরকে অবহিত করবেন।" [ সূরা আল-আন’আম: ৬০ ] এখানে প্রথমে ছোট মৃত্যু বা ঘুমের কথা, পরে বড় মৃত্যুর কথা বলা হয়েছে। [ ইবন কাসীর ] মোটকথা: এ আয়াতে আল্লাহ তা'আলা প্রত্যেক মানুষকে এ অনুভূতি দিতে চাচ্ছেন যে, জীবন ও মৃত্যু কিভাবে তাঁর অসীম ক্ষমতার করায়ত্ব। শয়নে, জাগরণে, ঘরে অবস্থানের সময় কিংবা কোথাও চলাফেরা করার সময় মানব দেহের আভ্যন্তরীণ কোন ক্ৰটি অথবা বাইরের অজানা কোন বিপদ অকস্মাৎ এমন মোড় নিতে পারে যা তার মৃত্যু ঘটাতে পারে। যে মানুষ আল্লাহর হাতে এতটা অসহায় সে যদি সেই আল্লাহ সম্পর্কে এতটা অমনোযোগী ও বিদ্রোহী হয় তাহলে সে কত অজ্ঞ। সে জন্যই রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ঘুমাবার আগে এবং ঘুম থেকে উঠে যে দো'আ করতেন তাতে রূহ ফেরত পাওয়ায় আল্লাহর শুকরিয়া আদায় করতেন। হাদীসে এসেছে, তিনি ঘুমাবার সময় বলতেন: بِاسْمِكَ اللّٰهُمَّ أَمُوْتُ وَ أَخْيَا “ হে আল্লাহ! আপনার নামেই আমি মারা যাই এবং জীবিত হই ।” আর যখন ঘুম থেকে জাগতেন তখন বলতেন: الْحَمْدُللّٰهِ الَّذِيْ أَحْيَانَا بَعْدَ مَا أَمَاتَنَا وَإِلَيْهِ النُّشُوْرُ “ সকল প্রশংসা আল্লাহর জন্য যিনি আমাদেরকে আমাদের মৃত্যুর পর পুনরায় জীবিত করেছেন । আর তাঁর কাছেই আমরা উত্থিত হবো।” [ বুখারী: ৬৩১২ ]

Tafsir ibn kathir bangla তাফসীর ইবনে কাসীর


৪১-৪২ নং আয়াতের তাফসীর: আল্লাহ তাআলা স্বীয় রাসূল ( সঃ )-কে সম্বোধন করে বলছেনঃ হে নবী ( সঃ )! আমি সত্য ও সঠিকতার সাথে এই কুরআনকে সমস্ত দানব ও মানবের হিদায়াতের জন্যে তোমার উপর অবতীর্ণ করেছি। যে ব্যক্তি এর আদেশ ও নিষেধ মেনে নিয়ে সত্য ও সরল পথ লাভ করবে সে নিজেরই উপকার সাধন করবে। পক্ষান্তরে যে ব্যক্তি এর বিদ্যমানতায় অন্য ভুল পথের উপর চলবে সে নিজেরই ক্ষতি করবে। তুমি তাদের কাজের তত্ত্বাবধায়ক নও। তোমার দায়িত্ব হলো শুধু এটা জনগণের নিকট পৌছিয়ে দেয়া। হিসাব গ্রহণের দায়িত্ব আমার উপর ন্যস্ত। আমি তো বিদ্যমান রয়েছি। আমি নিজের ইচ্ছামত ব্যবস্থাপনার কাজ চালিয়ে যাবো। ( আরবী ) ( বড় মৃত্যু ), যাতে আমার প্রেরিত ফেরেশতারা মানুষের রূহ কবয করে থাকে, আর ( আরবী ) ( ছোট মৃত্যু ), যা নিদ্রাবস্থায় হয়, দুটোই আমার অধিকারে রয়েছে। যেমন অন্য জায়গায় রয়েছেঃ ( আরবী ) অর্থাৎ “ ঐ আল্লাহ তিনি যিনি রাত্রে তোমাদের মৃত্যু ঘটান এবং দিনে তোমরা যা কিছু কর তা তিনি জানেন, দিনে তিনি তোমাদেরকে উঠাবসা করিয়ে থাকেন, যাতে নির্ধারিত সময় পুরো করে দেয়া হয়, অতঃপর তোমাদের প্রত্যাবর্তন স্থল তারই নিকট এবং তিনি তোমাদেরকে জানিয়ে দিবেন যা তোমরা করতে । তিনি তাঁর বান্দাদের উপর বিজয়ী, তিনিই তোমাদের উপর রক্ষক ফেরেশতা পাঠিয়ে থাকেন, শেষ পর্যন্ত যখন তোমাদের কারো মৃত্যুর সময় এসে যায় তখন আমার প্রেরিত ফেরেশতা তার প্রাণ কবয করে নেয় এবং তাতে সে মোটেই ক্রটি করে।" ( ৬:৬০-৬১ )এ দুটি আয়াতেও এরই বর্ণনা দেয়া হয়েছে। প্রথমে ছোট মৃত্যুর এবং পরে বড় মৃত্যুর বর্ণনা রয়েছে। আর এখানে প্রথমে বড় মৃত্যুর এবং পরে ছোট মৃত্যুর বর্ণনা দেয়া হয়েছে। এর দ্বারা এটাও জানা যাচ্ছে যে, মালায়ে আ’লাতে এই রূহগুলো একত্রিত হয়।হযরত আবু হুরাইরা ( রাঃ ) হতে বর্ণিত আছে যে, রাসূলুল্লাহ ( সঃ ) বলেছেনঃ তোমাদের কেউ যখন বিছানায় শুইতে যাবে তখন সে যেন তার লুঙ্গির ভিতর অংশ হতে ওটা ঝেড়ে নেয়, কেননা সে জানে না, তার উপর কি হতে যাচ্ছে। তারপর যেন নিম্নের দু'আটি পাঠ করে ।( আরবী ) অর্থাৎ “ হে আমার প্রতিপালক! আপনার পবিত্র নামের বরকতে আমি শয়ন করছি এবং আপনার রহমতেই আমি জাগ্রত হবে । যদি আমার প্রাণকে আপনি আটকিয়ে নেন তবে ওটার উপর দয়া করুন, আর যদি ওটাকে পাঠিয়ে দেন তবে ওর এমনই হিফাযত করুন যেমন আপনার সৎ বান্দাদের হিফাযত করে থাকেন।" ( এ হাদীসটি ইমাম বুখারী (রঃ ) ও ইমাম মুসলিম ( রঃ ) বর্ণনা করেছেন)কোন কোন গুরুজনের উক্তি রয়েছে যে, মৃতদের রূহ যখন মরে যায় এবং জীবিতদের রূহ যখন নিদ্রিত হয় তখন ওগুলো কবয করে নেয়া হয়। তাদের পরস্পরের পরিচয় ঘটে যে পর্যন্ত আল্লাহ ইচ্ছা করেন। তারপর মৃতদের রূহ তো আটকিয়ে দেয়া হয় এবং জীবিতদের রূহগুলো নির্দিষ্ট সময়ের জন্যে ছেড়ে দেয়া হয়। অর্থাৎ মৃত্যু পর্যন্ত সময়ের জন্যে। হযরত ইবনে আব্বাস ( রাঃ ) বলেন যে, মৃতদের রূহগুলো আল্লাহ আটক করে দেন এবং জীবিতদের রূহগুলো ফিরিয়ে দেন। এতে কখনো কোন ভুল হয় না। চিন্তা-গবেষণা করতে যারা অভ্যস্ত তারা এই একটি কথাতেই আল্লাহ তা'আলার ব্যাপক ক্ষমতার বহু কিছু নিদর্শন পেয়ে যায়।

সূরা যুমার আয়াত 42 সূরা

الله يتوفى الأنفس حين موتها والتي لم تمت في منامها فيمسك التي قضى عليها الموت ويرسل الأخرى إلى أجل مسمى إن في ذلك لآيات لقوم يتفكرون

سورة: الزمر - آية: ( 42 )  - جزء: ( 24 )  -  صفحة: ( 463 )


English Türkçe Indonesia
Русский Français فارسی
تفسير Urdu اعراب

বাংলায় পবিত্র কুরআনের আয়াত

  1. তোমরা যেখানেই থাক না কেন; মৃত্যু কিন্তু তোমাদেরকে পাকড়াও করবেই। যদি তোমরা সুদৃঢ় দূর্গের ভেতরেও
  2. শপথ রাত্রির যখন তার অবসান হয়,
  3. আমার বিরুদ্ধে তাদের অভিযোগ আছে। অতএব আমি আশংকা করি যে, তারা আমাকে হত্যা করবে।
  4. আমি এমন লোকদের সুকর্মগুলো কবুল করি এবং মন্দকর্মগুলো মার্জনা করি। তারা জান্নাতীদের তালিকাভুক্ত সেই সত্য
  5. আর তোমরা আল্লাহর বিরুদ্ধে ঔদ্ধত্য প্রকাশ করো না। আমি তোমাদের কাছে প্রকাশ্য প্রমাণ উপস্থিত করছি।
  6. মূসা বললেনঃ দূর হ, তোর জন্য সারা জীবন এ শাস্তিই রইল যে, তুই বলবি; আমাকে
  7. আল্লাহর দিকে একনিষ্ট হয়ে, তাঁর সাথে শরীক না করে; এবং যে কেউ আল্লাহর সাথে শরীক
  8. এটা এমন দিন, যেদিন কেউ কথা বলবে না।
  9. যারা পৃথিবীতে অনর্থ সৃষ্টি করে এবং শান্তি স্থাপন করে না;
  10. তারা আপনাকে আযাব ত্বরান্বিত করতে বলে। অথচ আল্লাহ কখনও তাঁর ওয়াদা ভঙ্গ করেন না। আপনার

বাংলায় কোরআনের সূরা পড়ুন :

সুরত আল বাক্বারাহ্ আলে ইমরান সুরত আন-নিসা
সুরত আল-মায়েদাহ্ সুরত ইউসুফ সুরত ইব্রাহীম
সুরত আল-হিজর সুরত আল-কাহফ সুরত মারইয়াম
সুরত আল-হাজ্জ সুরত আল-ক্বাসাস আল-‘আনকাবূত
সুরত আস-সাজদা সুরত ইয়াসীন সুরত আদ-দুখান
সুরত আল-ফাতহ সুরত আল-হুজুরাত সুরত ক্বাফ
সুরত আন-নাজম সুরত আর-রাহমান সুরত আল-ওয়াক্বি‘আহ
সুরত আল-হাশর সুরত আল-মুলক সুরত আল-হাক্কাহ্
সুরত আল-ইনশিক্বাক সুরত আল-আ‘লা সুরত আল-গাশিয়াহ্

সবচেয়ে বিখ্যাত কোরআন তেলাওয়াতকারীদের কণ্ঠে সূরা যুমার ডাউনলোড করুন:

সূরা Zumar mp3 : উচ্চ মানের সাথে সম্পূর্ণ অধ্যায়টি Zumar শুনতে এবং ডাউনলোড করতে আবৃত্তিকারকে বেছে নিন
সুরত যুমার  ভয়েস আহমেদ আল-আজমি
আহমেদ আল-আজমি
সুরত যুমার  ভয়েস ইব্রাহীম আল-আখদার
ইব্রাহীম আল-আখদার
সুরত যুমার  ভয়েস বান্দার বেলাইলা
বান্দার বেলাইলা
সুরত যুমার  ভয়েস খালিদ গালিলি
খালিদ গালিলি
সুরত যুমার  ভয়েস হাতেম ফরিদ আল ওয়ার
হাতেম ফরিদ আল ওয়ার
সুরত যুমার  ভয়েস খলিফা আল টুনাইজি
খলিফা আল টুনাইজি
সুরত যুমার  ভয়েস সাদ আল-গামদি
সাদ আল-গামদি
সুরত যুমার  ভয়েস সৌদ আল-শুরাইম
সৌদ আল-শুরাইম
সুরত যুমার  ভয়েস সালাহ আবু খাতর
সালাহ বুখাতীর
সুরত যুমার  ভয়েস আবদুল বাসিত আব্দুল সামাদ
আবদ এল বাসেট
সুরত যুমার  ভয়েস আবদুল রশিদ সুফি
আবদুল রশিদ সুফি
সুরত যুমার  ভয়েস আব্দুল্লাহ্ বাস্‌ফার
আব্দুল্লাহ্ বাস্‌ফার
সুরত যুমার  ভয়েস আবদুল্লাহ আওওয়াদ আল-জুহানী
আবদুল্লাহ আল-জুহানী
সুরত যুমার  ভয়েস আলী আল-হুদায়েফি
আলী আল-হুদায়েফি
সুরত যুমার  ভয়েস আলী জাবের
আলী জাবের
সুরত যুমার  ভয়েস ফারেস আব্বাদ
ফারেস আব্বাদ
সুরত যুমার  ভয়েস মাহের আলমাইকুলই
মাহের আলমাইকুলই
সুরত যুমার  ভয়েস মোহাম্মদ আইয়ুব
মোহাম্মদ আইয়ুব
সুরত যুমার  ভয়েস মুহাম্মদ আল-মুহাইসনি
মুহাম্মদ আল-মুহাইসনি
সুরত যুমার  ভয়েস মুহাম্মাদ জিব্রীল
মুহাম্মাদ জিব্রীল
সুরত যুমার  ভয়েস মুহাম্মদ সিদ্দিক আল মিনশাবি
আল-মিনশাবি
সুরত যুমার  ভয়েস আল হোসারি
আল হোসারি
সুরত যুমার  ভয়েস আল-আফসী
মিশারী আল-আফসী
সুরত যুমার  ভয়েস নাসের আল কাতামি
নাসের আল কাতামি
সুরত যুমার  ভয়েস ইয়াসের আল-দোসারি
ইয়াসের আল-দোসারি


Sunday, December 22, 2024

Please remember us in your sincere prayers