কোরান সূরা হিজর আয়াত 44 তাফসীর

  1. Mokhtasar
  2. Ahsanul Bayan
  3. AbuBakr Zakaria
  4. Ibn Kathir
Surah Hijr ayat 44 Bangla tafsir - তাফসীর ইবনে কাসীর - Tafsir Ahsanul Bayan তাফসীরে আহসানুল বায়ান - Tafsir Abu Bakr Zakaria bangla কিং ফাহাদ কুরআন প্রিন্টিং কমপ্লেক্স - বাংলা ভাষায় নোবেল কোরআনের অর্থের অনুবাদ উর্দু ভাষা ও ইংরেজি ভাষা & তাফসীর ইবনে কাসীর : সূরা হিজর আয়াত 44 আরবি পাঠে(Hijr).
  
   

﴿لَهَا سَبْعَةُ أَبْوَابٍ لِّكُلِّ بَابٍ مِّنْهُمْ جُزْءٌ مَّقْسُومٌ﴾
[ الحجر: 44]

এর সাতটি দরজা আছে। প্রত্যেক দরজার জন্যে এক একটি পৃথক দল আছে। [সূরা হিজর: 44]

Surah Al-Hijr in Bangla

জহুরুল হক সূরা বাংলা Surah Hijr ayat 44


''তার সাতটি দরজা আছে। প্রত্যেক প্রবেশপথের জন্য রয়েছে তাদের মধ্যের পৃথক পৃথক দল।’’


Tafsir Mokhtasar Bangla


৪৪. জাহান্নামের সাতটি দরজা দিয়ে তারা প্রবেশ করবে। প্রত্যেক দরজার জন্য ইবলিসের অনুসারীদের একটি নির্দিষ্ট পরিমাণ রয়েছে যারা সেখান দিয়ে প্রবেশ করবে।

Tafsir Ahsanul Bayan তাফসীরে আহসানুল বায়ান


ওর সাতটি দরজা আছে; প্রত্যেক দরজার জন্য তাদের মধ্য থেকে পৃথক পৃথক দল আছে। [১] [১] অর্থাৎ, প্রত্যেক দরজা এক এক ধরনের বিশেষ লোকেদের জন্য নিদিষ্ট হবে। যেমন একটি হবে মুশরিকদের জন্য, একটি হবে নাস্তিকদের জন্য, একটি হবে ধর্মদ্রোহীদের জন্য, একটি ব্যভিচারী, সুদখোর ও চোর-ডাকাত ইত্যাদিদের জন্য হবে আলাদা আলাদা। অথবা সাতটি দরজা বলতে জাহান্নামের সাতটি স্তরকে বুঝানো হয়েছে। প্রথমটির নাম জাহান্নাম, তারপর লাযা, তারপর হুত্বামাহ, তারপর সায়ীর, তারপর সাক্বার, তারপর জাহীম, তারপর হা বি য়াহ। সবার উপরের স্তরটি আল্লাহর একতত্ত্ববাদে বিশ্বাসীদের জন্য হবে। তাদেরকে ( পাপ অনুপাতে ) কিছুদিন শাস্তি দেওয়ার পর অথবা কারো সুপারিশের পর বের করে নেওয়া হবে। দ্বিতীয়টিতে ইয়াহুদী, তৃতীয়টিতে খ্রিষ্টান, চতুর্থটিতে সবী, পঞ্চমটিতে অগ্নিপূজক, ষষ্ঠটিতে মুশরিক এবং ( সর্বনিম্ন স্তর ) সপ্তমটিতে মুনাফিকরা থাকবে। সবচেয়ে উপরের স্তরটির নাম জাহান্নাম তার পর পর্যায়ক্রমে যেমন উল্লেখ হয়েছে। ( ফাতহুল কাদীর )

Tafsir Abu Bakr Zakaria bangla কিং ফাহাদ কুরআন প্রিন্টিং কমপ্লেক্স


সেটার সাতটি দরজা আছে [], প্রত্যেক দরজা দিয়ে প্রবেশ করার জন্য ( শয়তানের অনুসারীদের ) নির্দিষ্ট অংশ রয়েছে []।’ [] এ আয়াত থেকে প্রমাণিত হলো যে, জাহান্নামের সাতটি দরজা রয়েছে, তাছাড়া এ ব্যাপারে বিভিন্ন হাদীসও রয়েছে। [ দেখুনঃ সহীহ ইবনে হিববানঃ ৪৬৬৩ ] এ গুলো অপরাধ অনুসারে শাস্তি দেয়ার জন্য একই জাহান্নামের বিভিন্ন স্তর। আলী রাদিয়াল্লাহু আনহু বলেন, জাহান্নামের দরজা সাতটি, সেগুলো একটির উপরে আরেকটি প্রথমটি পূর্ণ হওয়ার পর দ্বিতীয়টি তারপর তৃতীয়টি, এভাবে সবগুলো পূর্ণ হবে। ইকরিমা বলেন, জাহান্নামের সাত দরজার অর্থ, সাত তলা। ইবন জুরাইজ বলেন, প্রথমটি জাহান্নাম, দ্বিতীয়টি লাযা, তৃতীয়টি হুতামা, চতুর্থটি সায়ীর, পঞ্চমটি সাকার, ষষ্ঠটি জাহীম, আর সপ্তমটি হা-ওয়ীয়াহ [ ইবন কাসীর ] [] যেসব গোমরাহী ও গোনাহের পথ পাড়ি দিয়ে মানুষ নিজের জন্য জাহান্নামের পথের দরজা খুলে নেয় সেগুলোর প্রেক্ষিতে জাহান্নামের এ দরজাগুলো নির্ধারিত হয়েছে। যেমন কেউ নাস্তিক্যবাদের পথ পাড়ি দিয়ে জাহান্নামের দিকে যায়। কেউ যায় শির্কের পথ পাড়ি দিয়ে, কেউ মুনাফিকীর পথ ধরে, কেউ প্রবৃত্তি পূজা, কেউ অশ্লীলতা ও ফাসেকী, কেউ জুলুম, নিপীড়ন ও নিগ্রহ, আবার কেউ ভ্ৰষ্টতার প্রচার ও কুফরীর প্রতিষ্ঠা এবং কেউ অশ্লীলতা ও নৈতিকতা বিরোধী কার্যকলাপের প্রচারের পথ ধরে জাহান্নামের দিকে যায়। আবার জাহান্নামেও তাদের শাস্তির পর্যায় হবে ভিন্ন ভিন্ন। হাদীসে এসেছে, “ তাদের কাউকে কাউকে আগুন দু গোড়ালী পর্যন্ত আক্রমন করবে । আবার কারো কারো হবে কোমর পর্যন্ত। আর কারো কারো গর্দান পর্যন্ত পাকড়াও করবে"। [ মুসলিমঃ ২৮৪৫ ]

Tafsir ibn kathir bangla তাফসীর ইবনে কাসীর


৩৯-৪৪ নং আয়াতের তাফসীর আল্লাহ তাআলা ইবলীসের অবাধ্যতা ও হঠকারিতার খবর দিতে গিয়ে। বলছেন যে, সে শপথ করে বলেঃ “ হে আমার প্রতিপালক! যেহেতু আপনি আমাকে বিপথগামী করলেন সে হেতু আমি পৃথিবীতে বনি আদমের নিকট আপনার বিরোধিতা ও অবাধ্যতামূলক কাজকে শোভনীয় করে তুলবো এবং তাদেরকে উৎসাহিত করে আপনার বিরুদ্ধাচরণে জড়িয়ে ফেলবো । সকলকেই পথ ভষ্ট করতে আমি যথাসাধ্য চেষ্টা করবো। তবে হ্যা যারা আপনার খাটি ও একনিষ্ট বান্দা তাদের উপর আমার কোন হাত থাকবে না। যেমন অন্য এক জায়গায় মহান আল্লাহ ইবলীসের উক্তি উদ্ধৃত করেনঃ “ বলুন, তাকে ( আদম, আঃ কে ) যে আপনি আমার উপর মর্যাদা দান করলেন, কেন? কিয়ামতের দিন পর্যন্ত যদি আমাকে অবকাশ দেন তা হলে আমি অল্প কয়েকজন ব্যতীত তার বংশধরদেরকে কর্তৃত্বাধীন করে ফেলবো ।” উত্তরে আল্লাহ তাআলা তাকে ধমকের সুরে বলেনঃ “ এটাই আমার নিকট পৌছার সরল পথ । অর্থাৎ তোমাদের সকলকে আমারই কাছে প্রত্যাবর্তন করতে হবে। অতঃপর আমি তোমাদেরকে তোমাদের কৃতকর্মের বিনিময় প্রদান করবো। ভাল হলে ভাল বিনিময় হবে এবং মন্দ হলে মন্দ বিনিময় হবে। যেমন আল্লাহ তাআলার উক্তি রয়েছেঃ ( আরবি ) অর্থাৎ “ তোমার প্রতিপালক অবশ্যই সতর্ক দৃষ্টি রাখেন ।( ৮৯:১৪ )( আরবি ) শব্দটি একটি কিরআতে ( আরবি ) ও রয়েছে। যেমন অন্য একটি আয়াতে আছেঃ ( আরবি ) ( ৪৩:১৪ ) তখন এর অর্থ হবে বুলন্দ বা উচ্চ। কিন্তু প্রথম কিরআতটিই প্রসিদ্ধতর।ঘোষিত হচ্ছেঃ ‘বিভ্রান্তদের মধ্যে যারা তোমার অনুসরণ করবে তারা ছাড়া আমার বান্দাদের উপর তোমার কোন ক্ষমতা থাকবে না। এটা হচ্ছে ‘ইসতিসনা মুনকাতা। ইয়াযীদ ইবনু কুসাইত ( রঃ ) হতে বর্ণিত আছে যে, নবীদের মসজিদ তাঁদের গ্রামের বাইরে থাকতো যখন তারা তাঁদের প্রতিপালকের নিকট থেকে কোন বিশেষ বিষয় জানতে চাইতেন তখন সেখানে গিয়ে তাঁরা আল্লাহ তাআলা কর্তৃক নির্ধারণকৃত নামায আদায় করতেন। অতঃপর প্রার্থনা জানাতেন। একদিন একজন নবী তাঁর মসজিদে অবস্থান করছিলেন। এমন সময় আল্লাহর শত্রু অর্থাৎ ইবলীস তাঁর ও তাঁর কিবলার মাঝে বসে পড়ে। তখন ঐ নবী তিন বার বলেনঃ ( আরবি ) অর্থাৎ “ আমি বিতাড়িত শয়তান হতে আল্লাহর নিকট আশ্রয় চাচ্ছি ।” তখন আল্লাহর শত্রু নবীকে বলেঃ “ কি করে আপনি আমার ( অনিষ্ট ) থেকে মুক্তি পেয়ে থাকেন । সেই খবর আমাকে দিন।” নবী ( আঃ ) তখন তাকে বলেনঃ “ তুমি বরং আমাকে খবর দাও কিভাবে তুমি বণী আদমের উপর জয়যুক্ত হয়ে থাকো ।” শেষ পর্যন্ত একে অপরকে সঠিক খবর বলে দেয়ার চুক্তি হয়ে যায়। নবী ( আঃ ) তাকে বলেনঃ আল্লাহ তাআলা বলেছেনঃ “নিশ্চয় বিভ্রান্তদের মধ্যে যারা তোমার অনুসরণ করবে তারা ছাড়া আমার বান্দাদের উপর তোমার কোন কর্তত্ব থাকবে না ।” তখন আল্লাহর দুশমন ( ইবলীস ) বলেঃ “ এটা তো আমি আপনার জন্মেরও পূর্ব হতে জানি ।” তার এ কথা শুনে নবী ( আঃ ) বলেনঃ আল্লাহ তাআলা আরো বলেছেনঃ “যদি শয়তানের কুমন্ত্রণা তোমাকে প্ররোচিত করে তবে তুমি আল্লাহর শরণাপন্ন হবে, তিনি তো সর্বশ্রোতা, সর্বজ্ঞ । আল্লাহর শপথ! তোমার আগমনের আভাস পাওয়া মাত্রই আমি আল্লাহ তাআলার নিকট আশ্রয় প্রার্থনা করে থাকি।” আল্লাহর শত্রু তখন বলেঃ “ আপনি সত্য বলেছেন । এর দ্বারাই আপনি আমার ( কুমন্ত্রণা ) হতে। মুক্তি পেয়ে থাকেন।” অতঃপর নবী ( আঃ ) তাকে বলেনঃ “ এবার কিভাবে তুমি বনী আদমের উপর জয়যুক্ত হয়ে থাকো । সেই খবর আমাকে প্রদান। করো।” সে বলেঃ “ আমি ক্রোধ ও কুপ্রবৃত্তির সময় তাকে পাকড়াও করে থাকি ।( এটা ইবনু জারীর (রঃ ) বর্ণনা করেছেন)আল্লাহ পাক বলেনঃ “ অবশ্যই তোমার অনুসারীদের সবারই নির্ধারিত স্থান হবে জাহান্নাম । যেমন কুরআন কারীমে এ সম্পর্কে রয়েছেঃ “ দলসমূহের কেউ এটাকে অমান্য করলে তার নির্ধারিত স্থান হবে জাহান্নাম ।”এরপর আল্লাহ তাআলা বলেনঃ “ ওর ( জাহান্নামের ) সাতটি দরজা রয়েছে । নিজ নিজ প্রত্যেক দরজার জন্যে পৃথক পৃথক দল আছে। প্রত্যেক দরজা দিয়ে গমনকারী ইবলীসী দল নির্ধারিত রয়েছে নিজ নিজ আমল অনুযায়ী তাদের জন্যে দরজা বন্টন করা আছে।হযরত আলী ইবনু আবি তালিব ( রাঃ ) তাঁর এক ভাষণে বলেনঃ “ জাহান্নামের দরজাগুলি এইভাবে রয়েছে অর্থাৎ একের উপর একটি । ঐ গুলি রয়েছে সাতটি। একটির পর একটি করে সাতটি দরজা পূর্ণ হয়ে যাবে।” হযরত ইকরামা ( রঃ ) বলেন যে, সাতটি স্তর রয়েছে। ইমাম ইবনু জারীর ( রঃ ) সাতটি দরজার নিম্নরূপ নাম বলেছেনঃ ( ১ ) জাহান্নাম, ( ২ ) লাযা, ( ৩ ) হুতামাহ ( ৪ ) সাঈর, ( ৫ ) সাকার, ( ৬ ) জাহীম এবং ( ৭ ) হাবীয়াহ। হযরত ইবনু আব্বাস ( রাঃ ) হতেও অনুরূপ বর্ণিত আছে। কাতাদা ( রঃ ) বলেন, এগুলি হবে আমল হিসেবে মনযিল। যেমন একটি দরজা ইয়াহূদীদের, একটি খৃস্টানদের, একটি সাবেঈদের, একটি মাজুসদের, একটি মুশরিকদের, একটি কাফিরদের, একটি মুনাফিকদের এবং একটি একত্ববাদীদের। কিন্তু একত্ববাদীদের মুক্তি লাভের আশা রয়েছে। আর বাকী সব নিরাশ হয়ে যাবে।হযরত ইবনু উমার ( রাঃ ) হতে বর্ণিত আছে যে, নবী ( সঃ ) বলেছেনঃ “ জাহান্নামের সাতটি দরজা রয়েছে । ওগুলির মধ্যে একটি দরজা ঐ লোকদের জন্যে যারা আমার উম্মতের বিরুদ্ধে তরবারী ধারণ করেছে।” ( এ হাদীসটি ইমাম তিরমিযী (রঃ ) বর্ণনা করেছেন)হযরত সামুরা ইবনু জুনদুব ( রাঃ ) হতে বর্ণিত আছে যে, নবী ( সঃ ) এই আয়াতের তাফসীরে বলেনঃ “ আগুন জাহান্নামবাসীদের কারো কারো হাঁটু পর্যন্ত ধরবে, কারো ধরবে কোমর পর্যন্ত এবং কারো ধরবে কাঁধ পর্যন্ত । মোট কথা, এ সব তাদের আমল অনুপাতে হবে।

সূরা হিজর আয়াত 44 সূরা

لها سبعة أبواب لكل باب منهم جزء مقسوم

سورة: الحجر - آية: ( 44 )  - جزء: ( 14 )  -  صفحة: ( 264 )


English Türkçe Indonesia
Русский Français فارسی
تفسير Urdu اعراب

বাংলায় পবিত্র কুরআনের আয়াত

  1. কখনও না, বরং তারা পরকালকে ভয় করে না।
  2. অতঃপর তুমি তোমার পালনকর্তার কোন অনুগ্রহকে মিথ্যা বলবে?
  3. তুমি তো স্বপ্নকে সত্যে পরিণত করে দেখালে! আমি এভাবেই সৎকর্মীদেরকে প্রতিদান দিয়ে থাকি।
  4. এরা সে লোক, যারা নিজেরাই নিজেদেরকে ক্ষতিগ্রস্ত করেছে, আর এরা যা কিছু মিথ্যা মা’বুদ সাব্যস্ত
  5. আপনি আশা করতেন না যে, আপনার প্রতি কিতাব অবর্তীর্ণ হবে। এটা কেবল আপনার পালনকর্তার রহমত।
  6. নিশ্চয় আল্লাহর কাছেই কেয়ামতের জ্ঞান রয়েছে। তিনিই বৃষ্টি বর্ষণ করেন এবং গর্ভাশয়ে যা থাকে, তিনি
  7. তোমাদের কি হল? তোমাদের এ কেমন সিন্ধান্ত?
  8. অতঃপর কেউ এদেরকে ছাড়া অন্যকে কামনা করলে তারা সীমালংঘনকারী হবে।
  9. হা-মীম।
  10. নূহ বললেন, হে আমার পালনকর্তা, আমার সম্প্রদায় তো আমাকে মিথ্যাবাদী বলছে।

বাংলায় কোরআনের সূরা পড়ুন :

সুরত আল বাক্বারাহ্ আলে ইমরান সুরত আন-নিসা
সুরত আল-মায়েদাহ্ সুরত ইউসুফ সুরত ইব্রাহীম
সুরত আল-হিজর সুরত আল-কাহফ সুরত মারইয়াম
সুরত আল-হাজ্জ সুরত আল-ক্বাসাস আল-‘আনকাবূত
সুরত আস-সাজদা সুরত ইয়াসীন সুরত আদ-দুখান
সুরত আল-ফাতহ সুরত আল-হুজুরাত সুরত ক্বাফ
সুরত আন-নাজম সুরত আর-রাহমান সুরত আল-ওয়াক্বি‘আহ
সুরত আল-হাশর সুরত আল-মুলক সুরত আল-হাক্কাহ্
সুরত আল-ইনশিক্বাক সুরত আল-আ‘লা সুরত আল-গাশিয়াহ্

সবচেয়ে বিখ্যাত কোরআন তেলাওয়াতকারীদের কণ্ঠে সূরা হিজর ডাউনলোড করুন:

সূরা Hijr mp3 : উচ্চ মানের সাথে সম্পূর্ণ অধ্যায়টি Hijr শুনতে এবং ডাউনলোড করতে আবৃত্তিকারকে বেছে নিন
সুরত হিজর  ভয়েস আহমেদ আল-আজমি
আহমেদ আল-আজমি
সুরত হিজর  ভয়েস ইব্রাহীম আল-আখদার
ইব্রাহীম আল-আখদার
সুরত হিজর  ভয়েস বান্দার বেলাইলা
বান্দার বেলাইলা
সুরত হিজর  ভয়েস খালিদ গালিলি
খালিদ গালিলি
সুরত হিজর  ভয়েস হাতেম ফরিদ আল ওয়ার
হাতেম ফরিদ আল ওয়ার
সুরত হিজর  ভয়েস খলিফা আল টুনাইজি
খলিফা আল টুনাইজি
সুরত হিজর  ভয়েস সাদ আল-গামদি
সাদ আল-গামদি
সুরত হিজর  ভয়েস সৌদ আল-শুরাইম
সৌদ আল-শুরাইম
সুরত হিজর  ভয়েস সালাহ আবু খাতর
সালাহ বুখাতীর
সুরত হিজর  ভয়েস আবদুল বাসিত আব্দুল সামাদ
আবদ এল বাসেট
সুরত হিজর  ভয়েস আবদুল রশিদ সুফি
আবদুল রশিদ সুফি
সুরত হিজর  ভয়েস আব্দুল্লাহ্ বাস্‌ফার
আব্দুল্লাহ্ বাস্‌ফার
সুরত হিজর  ভয়েস আবদুল্লাহ আওওয়াদ আল-জুহানী
আবদুল্লাহ আল-জুহানী
সুরত হিজর  ভয়েস আলী আল-হুদায়েফি
আলী আল-হুদায়েফি
সুরত হিজর  ভয়েস আলী জাবের
আলী জাবের
সুরত হিজর  ভয়েস ফারেস আব্বাদ
ফারেস আব্বাদ
সুরত হিজর  ভয়েস মাহের আলমাইকুলই
মাহের আলমাইকুলই
সুরত হিজর  ভয়েস মোহাম্মদ আইয়ুব
মোহাম্মদ আইয়ুব
সুরত হিজর  ভয়েস মুহাম্মদ আল-মুহাইসনি
মুহাম্মদ আল-মুহাইসনি
সুরত হিজর  ভয়েস মুহাম্মাদ জিব্রীল
মুহাম্মাদ জিব্রীল
সুরত হিজর  ভয়েস মুহাম্মদ সিদ্দিক আল মিনশাবি
আল-মিনশাবি
সুরত হিজর  ভয়েস আল হোসারি
আল হোসারি
সুরত হিজর  ভয়েস আল-আফসী
মিশারী আল-আফসী
সুরত হিজর  ভয়েস নাসের আল কাতামি
নাসের আল কাতামি
সুরত হিজর  ভয়েস ইয়াসের আল-দোসারি
ইয়াসের আল-দোসারি


Monday, May 20, 2024

لا تنسنا من دعوة صالحة بظهر الغيب