কোরান সূরা নিসা আয়াত 46 তাফসীর

  1. Mokhtasar
  2. Ahsanul Bayan
  3. AbuBakr Zakaria
  4. Ibn Kathir
Surah Nisa ayat 46 Bangla tafsir - তাফসীর ইবনে কাসীর - Tafsir Ahsanul Bayan তাফসীরে আহসানুল বায়ান - Tafsir Abu Bakr Zakaria bangla কিং ফাহাদ কুরআন প্রিন্টিং কমপ্লেক্স - বাংলা ভাষায় নোবেল কোরআনের অর্থের অনুবাদ উর্দু ভাষা ও ইংরেজি ভাষা & তাফসীর ইবনে কাসীর : সূরা নিসা আয়াত 46 আরবি পাঠে(Nisa).
  
   

﴿مِّنَ الَّذِينَ هَادُوا يُحَرِّفُونَ الْكَلِمَ عَن مَّوَاضِعِهِ وَيَقُولُونَ سَمِعْنَا وَعَصَيْنَا وَاسْمَعْ غَيْرَ مُسْمَعٍ وَرَاعِنَا لَيًّا بِأَلْسِنَتِهِمْ وَطَعْنًا فِي الدِّينِ ۚ وَلَوْ أَنَّهُمْ قَالُوا سَمِعْنَا وَأَطَعْنَا وَاسْمَعْ وَانظُرْنَا لَكَانَ خَيْرًا لَّهُمْ وَأَقْوَمَ وَلَٰكِن لَّعَنَهُمُ اللَّهُ بِكُفْرِهِمْ فَلَا يُؤْمِنُونَ إِلَّا قَلِيلًا﴾
[ النساء: 46]

কোন কোন ইহুদী তার লক্ষ্য থেকে কথার মোড় ঘুড়িয়ে নেয় এবং বলে, আমরা শুনেছি কিন্তু অমান্য করছি। তারা আরো বলে, শোন, না শোনার মত। মুখ বাঁকিয়ে দ্বীনের প্রতি তাচ্ছিল্য প্রদর্শনের উদ্দেশে বলে, রায়েনা’ (আমাদের রাখাল)। অথচ যদি তারা বলত যে, আমরা শুনেছি ও মান্য করেছি এবং (যদি বলত, ) শোন এবং আমাদের প্রতি লক্ষ্য রাখ, তবে তাই ছিল তাদের জন্য উত্তম আর সেটাই ছিল যথার্থ ও সঠিক। কিন্তু আল্লাহ তাদের প্রতি অভিসম্পাত করেছেন তাদের কুফরীর দরুন। অতএব, তারা ঈমান আনছে না, কিন্তু অতি অল্পসংখ্যক। [সূরা নিসা: 46]

Surah An-Nisa in Bangla

জহুরুল হক সূরা বাংলা Surah Nisa ayat 46


যারা ইহুদী মত পোষণ করে তাদের মাঝে কেউ কেউ কালামগুলো তাদের স্থান থেকে সরিয়ে দেয় আর বলে -- 'আমরা শুনেছি’, আর 'আমরা অমান্য করি’; আর 'শোনো’ -- 'তার মতো যে শোনে না’; আর ''রা'ইর্না" -- তাদের জিহবারদ্বারা বিকৃত ক’রে; আর ধর্ম নিয়ে বিদ্রূপ করে। আর যদি তারা বলতো -- ''আমরা শুনেছি ও আমরা মান্য করি, আর শুনুন ও 'উনযুরনর্া’ তবে তা তাদের জন্য বেশী ভালো হতো ও বেশী ন্যায়সঙ্গত। কিন্তু আল্লাহ্ তাদের ধিক্কার দিয়েছেন তাদের অবিশ্বাসের জন্য, কাজেই তারা ঈমান আনে না অল্প ছাড়া।


Tafsir Mokhtasar Bangla


৪৬. ইহুদিদের মাঝে একটি নিকৃষ্ট সম্প্রদায় রয়েছে যারা আল্লাহর নাযিলকৃত বাণীকে পরিবর্তন করে। তারা আল্লাহর নাযিলকৃত উদ্দেশ্যের বিপরীতে তার ব্যাখ্যা দেয়। রাসূল ( সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ) যখন তাদেরকে কোন কিছুর আদেশ করেন তখন তারা তাঁকে উদ্দেশ্য করে বলে: আমরা আপনার কথা শুনেছি ও আপনার আদেশ অমান্য করেছি। তারা ঠাট্টাচ্ছলে আরো বলে: আপনি আমাদের কথা শুনুন। আপনি যেন না শুনেন! তারা رَاعِنَا “ রা-য়িনা ” বলে রাসূল ( সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ) কে এ ধারণা দিতে চাচ্ছে যে, তারা বুঝাচ্ছে আপনি আমাদের কথা শুনুন। অথচ তারা এর মাধ্যমে রুক্ষতার অর্থই বুঝাচ্ছে। তারা এ শব্দটি বলতে গিয়ে নিজেদের জিহŸাগুলোকে একটু বাঁকা করে বলে। তারা এর মাধ্যমে মূলতঃ নবী ( সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ) এর উপর বদদু‘আ করে এবং ধর্মকে আঘাত করার ইচ্ছা পোষণ করে। তারা যদি এ কথা তথা “ আমরা আপনার কথা শুনেছি ও আপনার বিরুদ্ধাচরণ করেছি ” এর পরিবর্তে বলতো: “ আমরা আপনার কথা শুনেছি এবং আপনার আদেশ মেনে নিয়েছি ”। তেমনিভাবে এ কথা তথা “ আপনি শুনুন, আপনি যেন না শুনেন! ” এর পরিবর্তে বলতো: “ আপনি আমাদের কথা শুনুন ”। অনুরূপভাবে এ কথা তথা “ আপনি আমাদের সাথে রুক্ষতার আচরণ করুন ” এর পরিবর্তে “ আপনি একটু অপেক্ষা করুন; আমরা যেন আপনার কথাটুকু বুঝতে পারি ” তাহলে তা তাদের পূর্বের কথা থেকে তাদের জন্য অনেক ইনসাফপূর্ণ ও কল্যাণকর হতো। কারণ, তাতে রয়েছে নবী ( সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ) এর সম্মানের উপযুক্ত উত্তম শিষ্টাচার। তবে আল্লাহ তা‘আলা তাদেরকে লা’নত করেছেন এবং তাদের কুফরির দরুন তাদেরকে তাঁর রহমত থেকে বিতাড়িত করেছেন। তাই তারা তাদের জন্য লাভজনক এমন কোন ঈমান আনেনি।

Tafsir Ahsanul Bayan তাফসীরে আহসানুল বায়ান


ইয়াহুদীদের কিছু লোক ( তাওরাতের ) বাক্যাবলী বিকৃত করে এবং ( মুহাম্মাদকে ) বলে, ‘আমরা ( তোমার কথা ) শুনলাম ও অমান্য করলাম’ এবং ‘শোন! যেন শোনা না হয়।’[১] আর নিজেদের জিহ্বা কুঞ্চিত করে এবং ধর্মের প্রতি তাচ্ছিল্য করে বলে, ‘রায়িনা’। কিন্তু তারা যদি বলত, ‘শুনলাম ও মান্য করলাম’ এবং ‘শোন ও উনযুরনা ( আমাদের খেয়াল কর )’ তবে তা তাদের জন্য উত্তম ও সুসঙ্গত হত। কিন্তু তাদের অবিশ্বাসের জন্য আল্লাহ তাদেরকে অভিসম্পাত করেছেন। অতএব, তাদের অল্পসংখক লোকই বিশ্বাস করবে। [২] [১] ইয়াহুদীদের বহু ধৃষ্টতা ও বদমায়েশির মধ্যে একটা এটাও ছিল যে, তারা 'আমরা শুনলাম' বলার সাথে সাথেই বলে দিত যে, 'অমান্য করলাম।' অর্থাৎ, আমরা তোমার আনুগত্য করব না। এটা মনে মনে বলত অথবা নিজেদের সঙ্গী-সাথীদেরকে বলত বা অতি বড় অভদ্রতা ও বাহাদুরী দেখিয়ে সামনা-সামনিই বলে দিত। অনুরূপ غَيْرَ مُسْمَعٍ অর্থাৎ, তোমার কথা যেন শোনা না হয়, বদ্দুআ করে এ রকম বলত। অর্থাৎ, তোমার কথা যেন গৃহীত না হয়। আর رَاعِنَا সম্পর্কে জানার জন্য দ্রষ্টব্যঃ সূরা বাক্বারার ২:১০৪ নং আয়াতের টীকা।[২] অর্থাৎ, তাদের মধ্যে ঈমান আনয়নকারী লোকের সংখ্যা খুবই নগণ্য হবে। পূর্বে আলোচিত হয়েছে যে, ইয়াহুদীদের মধ্য থেকে ঈমান আনয়নকারীদের সংখ্যা দশ পর্যন্তও পৌঁছেনি। অথবা এর অর্থ হল, তারা অনেক অল্প বিষয়ের উপর ঈমান আনবে। অথচ ফলপ্রসূ ঈমানের দাবী হল, সমস্ত বিষয়ের প্রতি বিশ্বাস স্থাপন করা।

Tafsir Abu Bakr Zakaria bangla কিং ফাহাদ কুরআন প্রিন্টিং কমপ্লেক্স


ইয়াহুদীদের মধ্যে কিছু লোক কথাগুলো স্থানচ্যুত করে বিকৃত করে [] এবং বলে, ‘শুনলাম ও অমান্য করলাম’ এবং শোনে না শোনার মত; আর নিজেদের জিহবা কুঞ্চিত করে এবং দ্বীনের প্রতি তাচ্ছিল্য করে বলে, ‘রাইনা’ []। কিন্তু তারা যদি বলত, ‘শুনলাম ও মান্য করলাম এবং শুনুন ও আমাদের প্রতি লক্ষ্য করুন’, তবে তা তাদের জন্য ভাল ও সঙ্গত হত। কিন্তু তাদের কুফরীর জন্য আল্লাহ তাদেরকে লা’নত করেছেন। ফলে তাদের অল্প সংখ্যকই ঈমান আনে। [] অর্থাৎ ইয়াহুদীরা তাওরাতে বর্ণিত আল্লাহর হুদুদসমূহ বিকৃত করত। [ আততাফসীরুস সহীহ ] [] সূরা আল-বাকারাহ এর ১০৪ নং আয়াতে এ শব্দের ব্যাখ্যা করা হয়েছে। মূলত: বাক্যটি দ্ব্যর্থবোধক। তারা এটাকে খারাপ অর্থে ব্যবহার করত।

Tafsir ibn kathir bangla তাফসীর ইবনে কাসীর


৪৪-৪৬ নং আয়াতের তাফসীর: আল্লাহ তা'আলা বর্ণনা করেছেন- ইয়াহুদীদের ( কেয়ামত পর্যন্ত তাদের প্রতি আল্লাহর অভিশাপ বর্ষিত হোক ) একটি নিন্দনীয় স্বভাব এও রয়েছে যে, তারা সুপথের বিনিময়ে ভ্রান্তপথকে গ্রহণ করেছে, শেষ নবী ( সঃ )-এর উপর যা অবতীর্ণ হয়েছে তা হতে তারা মুখ ফিরিয়ে নিচ্ছে এবং পূর্ববর্তী নবীগণ হতে মুহাম্মাদ ( সঃ )-এর গুণাবলী সম্বন্ধে যে জ্ঞান তারা প্রাপ্ত হয়েছে সেটাও তারা শিষ্যদের নিকট হতে নৈবেদ্য নেয়ার লোভে প্রকাশ করছে না। বরং সাথে সাথে এটাও কামনা করছে যে, স্বয়ং মুসলমানেরাও যেন পথভ্রষ্ট হয়ে যায়, আল্লাহ তা'আলার গ্রন্থকে অস্বীকার করে এবং সুপথ ও সঠিক ইলকে পরিত্যাগ করে। আল্লাহ তা'আলা তোমাদের শত্রুদের সংবাদ খুব ভালভাবেই রাখেন। তিনি তোমাদেরকে তাদের হতে সতর্ক করে দিচ্ছেন যে, তোমরা যেন তাদের প্রতারণার ফাঁদে না পড়। তোমাদের জন্য আল্লাহ তা'আলার সাহায্যই যথেষ্ট। তোমরা বিশ্বাস রাখ যে, যারা তাঁর দিকে প্রত্যাবর্তিত হয়, তিনি তাদের অবশ্যই সহায়তা করে থাকেন এবং তিনি তাদের সাহায্যকারী হয়ে যান। তৃতীয় আয়াতটি যা ( আরবী ) শব্দ দ্বারা শুরু হয়েছে তাতে ( আরবী ) শব্দটি ( আরবী ) বর্ণনা করার জন্য এসেছে। যেমন ( আরবী ) ( ২২:৩০ ) অতঃপর ইয়াহূদীদের ঐ দলের যে পরিবর্তন করণের কথা বলা হচ্ছে, তার ভাবার্থ এই যে, তারা আল্লাহ তা'আলার কথার ভাবার্থ বদলিয়ে দেয় এবং ভুল ব্যাখ্যা দিয়ে থাকে। আর এ কাজ তারা জেনে শুনে ও বুঝে সুঝে করে থাকে। এর ফলে তারা আল্লাহ তা'আলার উপর মিথ্যা আরোপকারীদের অন্তর্ভুক্ত হয়ে যায়।এরপর আল্লাহ তা'আলা তাদের কথা নকল করেছেন যে, তারা বলে- “ হে মুহাম্মাদ ( সঃ )! আপনি যা কিছু বলেন আমরা তা শুনি কিন্তু মান্য করি না । তাদের কুফরী ও ধর্মদ্রোহীতার প্রতি লক্ষ্য করলে দেখা যাবে যে, তারা জেনে ও বুঝে স্পষ্টভাষায় কিভাবে নিজেদের অপবিত্র খেয়ালের কথা প্রকাশ করছে এবং বলছে- ‘আমরা যা বলি তা আপনি শুনুন, আল্লাহ করেন আপনি না শুনেন। কিংবা ভাবার্থ এই যে, আপনি শুনুন, কিন্তু আপনার কথা মান্য করা হবে না। কিন্তু প্রথম ভাবার্থটিই অধিকতর সঠিক। এ কথা তারা উপহাস ও বিদ্রুপের ছলে বলতো। আল্লাহ তাআলা তাদের প্রতি অভিসম্পাত বর্ষণ করুন। তারা ( আরবী ) বলতো। এর দ্বারা বাহ্যতঃ বুঝা যেতো যে তারা বলছে- আমাদের দিকে কান লাগিয়ে দিন। কিন্তু তারা এ শব্দ দ্বারা ভাবার্থ গ্রহণ করতো- আপনি বড়ই উদ্ধত ও অহংকারী। এর পূর্ণ ভাবার্থ ( আরবী ) ( ২:১০৪ )-এ আয়াতের তাফসীরে বর্ণিত হয়েছে। উদ্দেশ্য এই যে, যা তারা বাইরে প্রকাশ করতো, স্বীয় জিহ্বাকে বক্র করে বিদ্রুপ সূচক ভঙ্গিতে অন্তরের মধ্যে তার উল্টো ভাব গোপন করে রাখতো। প্রকৃতপক্ষে তারা রাসূলুল্লাহ ( সঃ )-এর সঙ্গে বেয়াদবী করতো। তাই তাদেরকে হিদায়াত করা হচ্ছে যে, তারা যেন এ দু’অর্থযুক্ত শব্দগুলো বর্ণনা পরিত্যাগ করে এবং স্পষ্টভাবে বলে, আমরা শুনলাম ও মানলাম, আপনি আমাদের আর শুনুন ও আমাদের দিকে দেখুন। এ কথা তাদের জন্য উত্তম এবং এটাই হচ্ছে পরিষ্কার, সরল, সোজা এবং উপযুক্ত কথা। কিন্তু তাদের অন্তরকে মঙ্গল হতে বহুদূরে নিক্ষেপ করা হয়েছে। প্রকৃত ঈমান পূর্ণভাবে তাদের অন্তরে স্থানই পায় না। এ বাক্যের তাফসীরও পূর্বে বর্ণিত হয়েছে। ভাবার্থ এই যে, উপকার দানকারী ঈমান তাদের মধ্যে নেই।

সূরা নিসা আয়াত 46 সূরা

من الذين هادوا يحرفون الكلم عن مواضعه ويقولون سمعنا وعصينا واسمع غير مسمع وراعنا ليا بألسنتهم وطعنا في الدين ولو أنهم قالوا سمعنا وأطعنا واسمع وانظرنا لكان خيرا لهم وأقوم ولكن لعنهم الله بكفرهم فلا يؤمنون إلا قليلا

سورة: النساء - آية: ( 46 )  - جزء: ( 5 )  -  صفحة: ( 86 )


English Türkçe Indonesia
Русский Français فارسی
تفسير Urdu اعراب

বাংলায় পবিত্র কুরআনের আয়াত

  1. বলুনঃ যদি পৃথিবীতে ফেরেশতারা স্বচ্ছন্দে বিচরণ করত, তবে আমি আকাশ থেকে কোন ফেরেশতাকেই তাদের নিকট
  2. মূসা বললঃ তোমাদের ওয়াদার দিন উৎসবের দিন এবং পূর্বাহেߠলোকজন সমবেত হবে।
  3. উত্তরে তাঁর কওম শুধু এ কথাটিই বললো, লূত পরিবারকে তোমাদের জনপদ থেকে বের করে দাও।
  4. যারা কাফের, তাদের কর্ম মরুভুমির মরীচিকা সদৃশ, যাকে পিপাসার্ত ব্যক্তি পানি মনে করে। এমনকি, সে
  5. তারা কি আমার শাস্তি দ্রুত কামনা করে?
  6. যা থেকে তোমরা মুখ ফিরিয়ে নিয়েছ।
  7. স্বর্ণ খচিত সিংহাসন।
  8. তিনি আকাশ থেকে পানি বর্ষণ করেন। অতঃপর স্রোতধারা প্রবাহিত হতে থাকে নিজ নিজ পরিমাণ অনুযায়ী।
  9. যখন তাদের দৃষ্টি দোযখীদের উপর পড়বে, তখন বলবেঃ হে আমাদের প্রতিপালক, আমাদেরকে এ জালেমদের সাথী
  10. সামুদ সম্প্রদায়ের কাছে প্রেরণ করেছি তাদের ভাই সালেহকে। সে বললঃ হে আমার সম্প্রদায়, তোমরা আল্লাহর

বাংলায় কোরআনের সূরা পড়ুন :

সুরত আল বাক্বারাহ্ আলে ইমরান সুরত আন-নিসা
সুরত আল-মায়েদাহ্ সুরত ইউসুফ সুরত ইব্রাহীম
সুরত আল-হিজর সুরত আল-কাহফ সুরত মারইয়াম
সুরত আল-হাজ্জ সুরত আল-ক্বাসাস আল-‘আনকাবূত
সুরত আস-সাজদা সুরত ইয়াসীন সুরত আদ-দুখান
সুরত আল-ফাতহ সুরত আল-হুজুরাত সুরত ক্বাফ
সুরত আন-নাজম সুরত আর-রাহমান সুরত আল-ওয়াক্বি‘আহ
সুরত আল-হাশর সুরত আল-মুলক সুরত আল-হাক্কাহ্
সুরত আল-ইনশিক্বাক সুরত আল-আ‘লা সুরত আল-গাশিয়াহ্

সবচেয়ে বিখ্যাত কোরআন তেলাওয়াতকারীদের কণ্ঠে সূরা নিসা ডাউনলোড করুন:

সূরা Nisa mp3 : উচ্চ মানের সাথে সম্পূর্ণ অধ্যায়টি Nisa শুনতে এবং ডাউনলোড করতে আবৃত্তিকারকে বেছে নিন
সুরত নিসা  ভয়েস আহমেদ আল-আজমি
আহমেদ আল-আজমি
সুরত নিসা  ভয়েস ইব্রাহীম আল-আখদার
ইব্রাহীম আল-আখদার
সুরত নিসা  ভয়েস বান্দার বেলাইলা
বান্দার বেলাইলা
সুরত নিসা  ভয়েস খালিদ গালিলি
খালিদ গালিলি
সুরত নিসা  ভয়েস হাতেম ফরিদ আল ওয়ার
হাতেম ফরিদ আল ওয়ার
সুরত নিসা  ভয়েস খলিফা আল টুনাইজি
খলিফা আল টুনাইজি
সুরত নিসা  ভয়েস সাদ আল-গামদি
সাদ আল-গামদি
সুরত নিসা  ভয়েস সৌদ আল-শুরাইম
সৌদ আল-শুরাইম
সুরত নিসা  ভয়েস সালাহ আবু খাতর
সালাহ বুখাতীর
সুরত নিসা  ভয়েস আবদুল বাসিত আব্দুল সামাদ
আবদ এল বাসেট
সুরত নিসা  ভয়েস আবদুল রশিদ সুফি
আবদুল রশিদ সুফি
সুরত নিসা  ভয়েস আব্দুল্লাহ্ বাস্‌ফার
আব্দুল্লাহ্ বাস্‌ফার
সুরত নিসা  ভয়েস আবদুল্লাহ আওওয়াদ আল-জুহানী
আবদুল্লাহ আল-জুহানী
সুরত নিসা  ভয়েস আলী আল-হুদায়েফি
আলী আল-হুদায়েফি
সুরত নিসা  ভয়েস আলী জাবের
আলী জাবের
সুরত নিসা  ভয়েস ফারেস আব্বাদ
ফারেস আব্বাদ
সুরত নিসা  ভয়েস মাহের আলমাইকুলই
মাহের আলমাইকুলই
সুরত নিসা  ভয়েস মোহাম্মদ আইয়ুব
মোহাম্মদ আইয়ুব
সুরত নিসা  ভয়েস মুহাম্মদ আল-মুহাইসনি
মুহাম্মদ আল-মুহাইসনি
সুরত নিসা  ভয়েস মুহাম্মাদ জিব্রীল
মুহাম্মাদ জিব্রীল
সুরত নিসা  ভয়েস মুহাম্মদ সিদ্দিক আল মিনশাবি
আল-মিনশাবি
সুরত নিসা  ভয়েস আল হোসারি
আল হোসারি
সুরত নিসা  ভয়েস আল-আফসী
মিশারী আল-আফসী
সুরত নিসা  ভয়েস নাসের আল কাতামি
নাসের আল কাতামি
সুরত নিসা  ভয়েস ইয়াসের আল-দোসারি
ইয়াসের আল-দোসারি


Wednesday, December 18, 2024

Please remember us in your sincere prayers