কোরান সূরা মারইয়াম আয়াত 60 তাফসীর

  1. Mokhtasar
  2. Ahsanul Bayan
  3. AbuBakr Zakaria
  4. Ibn Kathir
Surah Maryam ayat 60 Bangla tafsir - তাফসীর ইবনে কাসীর - Tafsir Ahsanul Bayan তাফসীরে আহসানুল বায়ান - Tafsir Abu Bakr Zakaria bangla কিং ফাহাদ কুরআন প্রিন্টিং কমপ্লেক্স - বাংলা ভাষায় নোবেল কোরআনের অর্থের অনুবাদ উর্দু ভাষা ও ইংরেজি ভাষা & তাফসীর ইবনে কাসীর : সূরা মারইয়াম আয়াত 60 আরবি পাঠে(Maryam).
  
   

﴿إِلَّا مَن تَابَ وَآمَنَ وَعَمِلَ صَالِحًا فَأُولَٰئِكَ يَدْخُلُونَ الْجَنَّةَ وَلَا يُظْلَمُونَ شَيْئًا﴾
[ مريم: 60]

কিন্তু তারা ব্যতীত, যারা তওবা করেছে, বিশ্বাস স্থাপন করেছে। সুতরাং তারা জান্নাতে প্রবেশ করবে এবং তাদের উপর কোন জুলুম করা হবে না। [সূরা মারইয়াম: 60]

Surah Maryam in Bangla

জহুরুল হক সূরা বাংলা Surah Maryam ayat 60


তারা ছাড়া যে তওবা করে ও ঈমান আনে ও সৎকর্ম করে, তারাই তবে বেহেশতে প্রবেশ করবে, আর তাদের প্রতি কোনো অন্যায় করা হবে না, --


Tafsir Mokhtasar Bangla


৬০. তবে যে তার ত্রæটি ও অপকর্ম থেকে তাওবা করবে এবং আল্লাহর উপর ঈমান এনে নেক আমল করবে অর্থাৎ যারা এ সকল বৈশিষ্ট্যে বৈশিষ্ট্যময় তারা জান্নাতে প্রবেশ করবে। তাদের আমলসমূহের সাওয়াবে সামান্য কমতিও করা হবে না। চাই তা যে পর্যায়েরই হোক না কেন।

Tafsir Ahsanul Bayan তাফসীরে আহসানুল বায়ান


কিন্তু তারা নয় যারা তওবা করেছে, ঈমান এনেছে ও সৎকর্ম করেছে; তারা তো জান্নাতে প্রবেশ করবে; আর তাদের প্রতি কোন যুলুম করা হবে না। [১] [১] অর্থাৎ, যে ব্যক্তি তওবা করে নামায ত্যাগ ও খেয়াল-খুশীর অনুসরণ করা হতে ফিরে আসবে এবং ঈমান ও সৎকাজের দাবীসমূহ পূরণ করবে তারা উল্লিখিত অশুভ পরিণাম হতে পরিত্রাণ লাভ করবে এবং জান্নাতের অধিকারী বিবেচিত হবে।

Tafsir Abu Bakr Zakaria bangla কিং ফাহাদ কুরআন প্রিন্টিং কমপ্লেক্স


কিন্তু তারা নয়--- যারা তওবা করেছে, ঈমান এনেছে ও সৎকাজ করেছে। তারা তো জান্নাতে প্রবেশ করবে। আর তাদের প্রতি কোন যুলুম হবে না।

Tafsir ibn kathir bangla তাফসীর ইবনে কাসীর


৫৯-৬০ নং আয়াতের তাফসীর: আল্লাহ সৎলোকদের বিশেষ করে নবীদের ( আঃ ) বর্ণনা করলেন, যারা আল্লাহর হুদূদের রক্ষণাবেক্ষণকারী, সত্ত্বার্যের নমুনা স্বরূপ এবং মন্দকাজ থেকে দূরে অবস্থানকারী ছিলেন। এখন তিনি মন্দলোকদের বর্ণনা দিচ্ছেন, যারা ঐ ভাল লোকদের পরে এমনই হয়ে যায় যে, তারা নামায থেকেও বেপরোয়া হয়ে যায়। নামাযের ন্যায় গুরুত্বপূর্ণ ফরজকেও যখন তারা ভুলে বসে, তখন তো এটা স্পষ্টভাবে প্রতীয়মান যে, অন্যান্য ফরজগুলিকে কি পরোয়া তারা করতে পারে? কেননা নামায তো হচ্ছে দ্বীনের ভিত্তি এবং সমস্ত আমল হতে এটা উত্তম ও মর্যাদা সম্পন্ন। ঐ লোকগুলি তাদের কুপ্রবৃত্তির পিছনে লেগে পড়ে। পার্থিব জীবনেই তারা সন্তুষ্ট হয়ে যায়। কিয়ামতের দিন তারা চরমভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হবে।নামাযকে নষ্ট করা দ্বারা উদ্দেশ্য হয়তো বা নামাযকে সম্পূর্ণরূপেই ছেড়ে দেয়। এ জন্যেই ইমাম আহমাদ ( রঃ ) এবং পূর্ব যুগীয় ও পর যুগীয় অনেক গুরুজনের মাযহাব এটাই যে, নামায পরিত্যাগকারী কাফির। ইমাম শাফিয়ীরও ( রঃ ) একটি উক্তি এটাই। কেননা, হাদীসে রয়েছে যে, বান্দা ও কুফরীর ( শিরকের ) মধ্যে প্রভেদকারী হচ্ছে নামায। অন্য হাদীসে আছে যে, রাসূলুল্লাহ ( সঃ ) বলেছেনঃ “ আমাদের মধ্যে ও তাদের মধ্যে প্রভেদকারী হলো নামায । সুতরাং যে ব্যক্তি নামায ছেড়ে দিলো সে কাফির হয়ে গেল। এই মাসআলা বিস্তারিতভাবে বর্ণনা করার জায়গা এটা নয়। অথবা নামাযকে ছেড়ে দেয়ার অর্থ হচ্ছে সঠিকভাবে নামাযের সময়ের পাবন্দী না করা।হযরত ইবনু মাসউদকে ( আঃ ) জিজ্ঞেস করা হয়ঃ কুরআনকারীমে নামাযের বর্ণনা খুবই বেশী রয়েছে। কোথাও রয়েছে নামাযের প্রতি অবহেলা প্রদর্শনকারীদের শাস্তির বর্ণনা, কোথাও রয়েছে নামাযে চিরকালীনব্যাপী লেগে থাকার নির্দেশ এবং কোথাও আছে নামাযে যত্নবান থাকার হুকুম ( এর কারণ কি? ) উত্তরে তিনি বলেনঃ এর দ্বারা উদ্দেশ্য হচ্ছে নামাযের সময়ের ব্যাপারে অবহেলা না করা এবং সময়ের পাবন্দী করা।" জনগণ বললোঃ “ আমরা মনে করতাম যে, এর দ্বারা উদ্দেশ্য হলো নামাযকে ছেড়ে দেয়া ও ছেড়ে না দেয়া । হযরত ইবনু মাসউদ ( রাঃ ) তখন বললেনঃ “ নামায ছেড়ে দেয়া তো কুফরী ।" হযরত মারূক ( রঃ ) বলেন যে, পাঁচ ওয়াক্ত নামাযের প্রতি যত্নবান লোকেরা উদাসীনদের তালিকাভুক্ত নয়।খলীফাতুল মুসলেমীন আমীরুল মু'মিনীন হযরত উমার ইবনু আবদিল আযীয ( রঃ ) এই আয়াতটি পাঠ করে বলেনঃ “ এর দ্বারা উদ্দেশ্য সরাসরি নামাযকে ছেড়ে দেয়া নয়, বরং নামাযের সময়কে নষ্ট করে দেয়া উদ্দেশ্য । হযরত মুজাহিদ ( রঃ ) বলেন যে, কিয়ামতের নিকটবর্তী সময়ে এই সব অসৎ লোকের আবিভাব ঘটবে। এই লোকগুলি চতুষ্পদ জন্তুর মত লম্ফ ঝম্ফ করতে থাকবে। আতা ইবনু আবি রবাহ্ও একথাই বলেন যে, শেষ যামানায় এ সব লোকের আবির্ভাব হবে। তারা চতুষ্পদ জন্তু ও গাধার মত রাস্তাতেই লাফাতে থাকবে এবং যে আল্লাহ আকাশে রয়েছেন তাকে মোটেই ভয় করবে। তারা লোকদেরকে দেখে কোন লজ্জা শরমও করবে না।মুসনাদে ইবনু আবি হাতিমে হাদীস বর্ণিত আছে যে, রাসূলুল্লাহ ( সঃ ) বলেছেনঃ “ এই অপদার্থ পরবর্তী লোকেরা ষাট বছর পরে আসবে যারা নামাযকে নষ্ট করে দিবে এবং কুপ্রবৃত্তির পিছনে লেগে পড়বে । তারা কিয়ামতের দিন চরমভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হবে। অতঃপর এদের পরে ঐ সব অযোগ্য লোক আসবে যারা কুরআন কারীমের পাঠ করবে বটে, কিন্তু তা তাদের কণ্ঠ থেকে নীচে নামবে না।কুরআনের পাঠক তিন প্রকারের রয়েছে। তারা হচ্ছে মু'মিন, মুনাফিক ও পাপাচার।" এই হাদীসের বর্ণনাকারী হযরত ওয়ালীদকে ( রাঃ ) তাঁর শিষ্য এর ব্যাখ্যা জিজ্ঞেস করলে তিনি বলেনঃ “ মুমিন তো ওর সত্যতা স্বীকার করবে, মুনাফিক ওর উপর বিশ্বাস রাখবে না, আর পাপাচার এর দ্বারা নিজের পেট পূর্ণ করবে ।”মুসনাদে ইবনু আবি হাতিমে একটি গারীব হাদীসে রয়েছে যে, উম্মুল মুমিনীন হযরত আয়েশা ( রাঃ ) যখন আসহাবে সুফফার নিকট কিছু সাদকী পাঠাতেন, তখন তিনি বলতেনঃ “ কোন বারবারী পুরুষ ও বারবারিয়া স্ত্রী লোককে যেন এর থেকে কিছু না দেয়া হয় । কেননা, রাসূলুল্লাহকে ( সঃ ) আমি বলতে শুনেছিঃ “ এরাই হচ্ছে ঐ পরবর্তী অপদার্থ লোক যাদের বর্ণনা এই আয়াতে রয়েছে । মুহাম্মদ ইবনু কা'ব কারাযী ( রঃ ) বলেন যে, এর দ্বারা পশ্চিমের ঐ বাদশাহকে বুঝানো হয়েছে, যে চরম দুষ্ট বাদশাহ। হযরত কা'ব আহবার ( রঃ ) বলেনঃ আল্লাহর কসম! আমি মুনাফিকদের বিশেষণ কুরআনকারীমে পেয়ে থাকি । তা এই যে, তারা নেশাপানকারী, নামায পরিত্যাগকারী, দাবা ও চৌসির ( ক্রীড়া বিশেষ ) খেলোয়াড়, এশার নামাযের সময় শয়নকারী, পানাহারের ব্যাপারে বাড়াবাড়িকারী এবং জামাআত পরিত্যাগকারী।" হযরত হাসান বসরী ( রঃ ) বলেন যে, মসজিদগুলি তাদের থেকে শূন্য দেখা যায় এবং তারা অত্যন্ত শান শওকতের সাথে চলাফেরা করে। আবুল আশহাব আতারদী ( রঃ ) বলেন যে, হযরত দাউদের ( আঃ ) উপর ওয়াহী আসেঃ “ তোমার সঙ্গীদেরকে সতর্ক করে দাও যে, তারা যেন কুপ্রবৃত্তির অনুসরণ হতে বিরত থাকে । যার অন্তর কুপ্রবৃত্তির অনুসরণে পূর্ণ থাকে তাদের জ্ঞান ও বিবেকের উপর পর্দা পড়ে যায়। যখন কোন বান্দা প্রবৃত্তির বশীভূত হয়ে অন্ধ হয়ে যায়, তখন তাকে আমি সবচেয়ে হালকা শাস্তি এই দেই যে, তাকে আমার আনুগত্য হতে বঞ্চিত রাখি। হযরত উবা ইবনু আমির ( রাঃ ) হতে বর্ণিত, তিনি বলেন যে, রাসূলুল্লাহ ( সঃ ) বলেছেনঃ “ আমি উম্মতের ব্যাপারে দুটি জিনিসকে ভয় করি । এক এই যে, তারা মিথ্যা কৃত্রিমতা ও প্রবৃত্তির পিছনে পড়ে যাবে এবং নামাযকে ছেড়ে দিবে। দ্বিতীয় এই যে, মুনাফিকরা দুনিয়াকে দেখাবার জন্যে কুরআনের উপর আমলকারী হয়ে খাটি মুমিনদের বিরুদ্ধে যুদ্ধে অবতীর্ণ হবে।” ( এ হাদীসটি ইমাম আহমাদ (রঃ ) স্বীয় মুসনাদে বর্ণনা করেছেন)( আরবী ) শব্দের অর্থ হলো ক্ষতি ও অকল্যাণ। হযরত ইবনু মাসউদ ( রাঃ ) হতে বর্ণিত আছে যে, ( আরবী ) হলো জাহান্নামের একটি উপত্যকার নাম য অত্যন্ত গভীর। এতে কঠিন শাস্তির ব্যবস্থা রয়েছে। ওটা রক্ত ও পুঁজে পরিপূর্ণ রয়েছে।লুকমান ইবনু আমির ( রঃ ) বলেনঃ “ আমি হযরত আবু উমামা সাদী ইবনু আজলানের ( রাঃ ) নিকট গমন করি । আমি তাকে অনুরোধ জানিয়ে বলিঃ আপনি রাসূলুল্লাহ( সঃ ) কাছে যে হাদীস শ্রবণ করেছেন তা আমাকে শুনিয়ে দিন।" তিনি তখন বলেনঃ আচ্ছা তা হলে শুনো রাসূলুল্লাহ ( সঃ ) বলেছেন দশ ওজনের একটি পাথর যদি জাহান্নামের ধার থেকে তাতে নিক্ষেপ করা হয় তবে পঞ্চাশ বছর ধরে পড়তে থাকলেও তা জাহান্নামের তলদেশে পৌঁছতে পারবে না। ওটা ( আরবী )( আরবী ) এর মধ্যে পৌঁছবে। ( আরবী )( আরবী ) হলো জাহান্নামের দুটি কূপ, যেখানে জাহান্নামীদের রক্ত পুঁজ জমা হয়। ( আরবী ) এর বর্ণনা ( আরবী ) এর মধ্যে রয়েছে। আর ( আরবী ) এর বর্ণনা আছে ( আরবী ) এই আয়াতের মধ্যে। ( এটা ইমাম আবু জাফর ইবনু জারীর (রঃ ) বর্ণনা করেছেন। কিন্তু এটা রাসূলুল্লাহ ( সঃ ) হতে বর্ণনা করা মুনকার বা অস্বিকার্য। সনদের দিক দিয়েও এ হাদীসটি গারীব)এরপর আল্লাহ তাআলা বলেনঃ কিন্তু তারা নয় যারা তাওবা করেছে। অর্থাৎ নামাযে অবহেলা এবং প্রবৃত্তির অনুসরণ পরিত্যাগ করেছে, আল্লাহ তাআলা তাদের তাওবা কবুল করবেন, তাদের পরিণাম ভাল করবেন এবং তাদেরকে জাহান্নাম হতে বের করে জান্নাতে পৌঁছিয়ে দিবেন। তাওবার মাধ্যমে পর্বের সমস্ত গুনাহ মাফ হয়ে যায়। হাদীসে আছে যে, তাওবাকারী এমন হয়ে যায় যে, যেন সে নিস্পাপ। এই লোকগুলি যে সৎকর্ম করে তার প্রতিদান ও বিনিময় তারা অবশ্যই প্রাপ্ত হবে। কোন একটি পুণ্যের প্রতিদান কম হবে না। তাওবার পূর্ববর্তী পাপের জন্যে পাকড়াও করা হবে না। এটাই হচ্ছে ঐ দয়াময়ের দয়া ও সহনশীলের সহনশীলতা যে, তাওবা করার পর তিনি পূর্বের সমস্ত গুনাহ মাফ করে দিচ্ছেন। সূরায়ে ফুরকানে গুনাহ সমূহের বর্ণনা দেয়ার পর ওর শাস্তির বর্ণনা দিয়েছেন, অতঃপর ব্যতিক্রম দেখিয়ে বলেনঃ আল্লাহ ক্ষমাশীল ও দয়ালু ।

সূরা মারইয়াম আয়াত 60 সূরা

إلا من تاب وآمن وعمل صالحا فأولئك يدخلون الجنة ولا يظلمون شيئا

سورة: مريم - آية: ( 60 )  - جزء: ( 16 )  -  صفحة: ( 309 )


English Türkçe Indonesia
Русский Français فارسی
تفسير Urdu اعراب

বাংলায় পবিত্র কুরআনের আয়াত

  1. আমি শপথ করছি উদয়াচল ও অস্তাচলসমূহের পালনকর্তার, নিশ্চয়ই আমি সক্ষম!
  2. তাঁর কাছেই অদৃশ্য জগতের চাবি রয়েছে। এ গুলো তিনি ব্যতীত কেউ জানে না। স্থলে ও
  3. তালাকে-‘রাজঈ’ হ’ল দুবার পর্যন্ত তারপর হয় নিয়মানুযায়ী রাখবে, না হয় সহৃদয়তার সঙ্গে বর্জন করবে। আর
  4. আর আমার হুকুম যখন এল, আমি শোয়ায়েব (আঃ) ও তাঁর সঙ্গী ঈমানদারগণকে নিজ রহমতে রক্ষা
  5. হে আহলে-কিতাবগণ! তোমাদের কাছে আমার রসূল আগমণ করেছেন, যিনি পয়গম্বরদের বিরতির পর তোমাদের কাছে পুঙ্খানুপুঙ্খ
  6. কোরআন পরাক্রমশালী পরম দয়ালু আল্লাহর তরফ থেকে অবতীর্ণ,
  7. তোমরা কি আশ্চর্যবোধ করছ যে, তোমাদের কাছে তোমাদের প্রতিপালকের পক্ষ থেকে তোমাদের মধ্য থেকেই একজনের
  8. নবীর পক্ষে উচিত নয় বন্দীদিগকে নিজের কাছে রাখা, যতক্ষণ না দেশময় প্রচুর রক্তপাত ঘটাবে। তোমরা
  9. এরপর তাদের পরে আমি বহু সম্প্রদায় সৃষ্টি করেছি।
  10. যদি তোমরা তাকে (রসূলকে) সাহায্য না কর, তবে মনে রেখো, আল্লাহ তার সাহায্য করেছিলেন, যখন

বাংলায় কোরআনের সূরা পড়ুন :

সুরত আল বাক্বারাহ্ আলে ইমরান সুরত আন-নিসা
সুরত আল-মায়েদাহ্ সুরত ইউসুফ সুরত ইব্রাহীম
সুরত আল-হিজর সুরত আল-কাহফ সুরত মারইয়াম
সুরত আল-হাজ্জ সুরত আল-ক্বাসাস আল-‘আনকাবূত
সুরত আস-সাজদা সুরত ইয়াসীন সুরত আদ-দুখান
সুরত আল-ফাতহ সুরত আল-হুজুরাত সুরত ক্বাফ
সুরত আন-নাজম সুরত আর-রাহমান সুরত আল-ওয়াক্বি‘আহ
সুরত আল-হাশর সুরত আল-মুলক সুরত আল-হাক্কাহ্
সুরত আল-ইনশিক্বাক সুরত আল-আ‘লা সুরত আল-গাশিয়াহ্

সবচেয়ে বিখ্যাত কোরআন তেলাওয়াতকারীদের কণ্ঠে সূরা মারইয়াম ডাউনলোড করুন:

সূরা Maryam mp3 : উচ্চ মানের সাথে সম্পূর্ণ অধ্যায়টি Maryam শুনতে এবং ডাউনলোড করতে আবৃত্তিকারকে বেছে নিন
সুরত মারইয়াম  ভয়েস আহমেদ আল-আজমি
আহমেদ আল-আজমি
সুরত মারইয়াম  ভয়েস ইব্রাহীম আল-আখদার
ইব্রাহীম আল-আখদার
সুরত মারইয়াম  ভয়েস বান্দার বেলাইলা
বান্দার বেলাইলা
সুরত মারইয়াম  ভয়েস খালিদ গালিলি
খালিদ গালিলি
সুরত মারইয়াম  ভয়েস হাতেম ফরিদ আল ওয়ার
হাতেম ফরিদ আল ওয়ার
সুরত মারইয়াম  ভয়েস খলিফা আল টুনাইজি
খলিফা আল টুনাইজি
সুরত মারইয়াম  ভয়েস সাদ আল-গামদি
সাদ আল-গামদি
সুরত মারইয়াম  ভয়েস সৌদ আল-শুরাইম
সৌদ আল-শুরাইম
সুরত মারইয়াম  ভয়েস সালাহ আবু খাতর
সালাহ বুখাতীর
সুরত মারইয়াম  ভয়েস আবদুল বাসিত আব্দুল সামাদ
আবদ এল বাসেট
সুরত মারইয়াম  ভয়েস আবদুল রশিদ সুফি
আবদুল রশিদ সুফি
সুরত মারইয়াম  ভয়েস আব্দুল্লাহ্ বাস্‌ফার
আব্দুল্লাহ্ বাস্‌ফার
সুরত মারইয়াম  ভয়েস আবদুল্লাহ আওওয়াদ আল-জুহানী
আবদুল্লাহ আল-জুহানী
সুরত মারইয়াম  ভয়েস আলী আল-হুদায়েফি
আলী আল-হুদায়েফি
সুরত মারইয়াম  ভয়েস আলী জাবের
আলী জাবের
সুরত মারইয়াম  ভয়েস ফারেস আব্বাদ
ফারেস আব্বাদ
সুরত মারইয়াম  ভয়েস মাহের আলমাইকুলই
মাহের আলমাইকুলই
সুরত মারইয়াম  ভয়েস মোহাম্মদ আইয়ুব
মোহাম্মদ আইয়ুব
সুরত মারইয়াম  ভয়েস মুহাম্মদ আল-মুহাইসনি
মুহাম্মদ আল-মুহাইসনি
সুরত মারইয়াম  ভয়েস মুহাম্মাদ জিব্রীল
মুহাম্মাদ জিব্রীল
সুরত মারইয়াম  ভয়েস মুহাম্মদ সিদ্দিক আল মিনশাবি
আল-মিনশাবি
সুরত মারইয়াম  ভয়েস আল হোসারি
আল হোসারি
সুরত মারইয়াম  ভয়েস আল-আফসী
মিশারী আল-আফসী
সুরত মারইয়াম  ভয়েস নাসের আল কাতামি
নাসের আল কাতামি
সুরত মারইয়াম  ভয়েস ইয়াসের আল-দোসারি
ইয়াসের আল-দোসারি


Sunday, May 19, 2024

لا تنسنا من دعوة صالحة بظهر الغيب