কোরান সূরা নামল আয়াত 60 তাফসীর

  1. Mokhtasar
  2. Ahsanul Bayan
  3. AbuBakr Zakaria
  4. Ibn Kathir
Surah Naml ayat 60 Bangla tafsir - তাফসীর ইবনে কাসীর - Tafsir Ahsanul Bayan তাফসীরে আহসানুল বায়ান - Tafsir Abu Bakr Zakaria bangla কিং ফাহাদ কুরআন প্রিন্টিং কমপ্লেক্স - বাংলা ভাষায় নোবেল কোরআনের অর্থের অনুবাদ উর্দু ভাষা ও ইংরেজি ভাষা & তাফসীর ইবনে কাসীর : সূরা নামল আয়াত 60 আরবি পাঠে(Naml).
  
   

﴿أَمَّنْ خَلَقَ السَّمَاوَاتِ وَالْأَرْضَ وَأَنزَلَ لَكُم مِّنَ السَّمَاءِ مَاءً فَأَنبَتْنَا بِهِ حَدَائِقَ ذَاتَ بَهْجَةٍ مَّا كَانَ لَكُمْ أَن تُنبِتُوا شَجَرَهَا ۗ أَإِلَٰهٌ مَّعَ اللَّهِ ۚ بَلْ هُمْ قَوْمٌ يَعْدِلُونَ﴾
[ النمل: 60]

বল তো কে সৃষ্টি করেছেন নভোমন্ডল ও ভূমন্ডল এবং আকাশ থেকে তোমাদের জন্যে বর্ষণ করেছেন পানি; অতঃপর তা দ্বারা আমি মনোরম বাগান সৃষ্টি করেছি। তার বৃক্ষাদি উৎপন্ন করার শক্তিই তোমাদের নেই। অতএব, আল্লাহর সাথে অন্য কোন উপাস্য আছে কি? বরং তারা সত্যবিচ্যুত সম্প্রদায়। [সূরা নামল: 60]

Surah An-Naml in Bangla

জহুরুল হক সূরা বাংলা Surah Naml ayat 60


আচ্ছা! কে মহাকাশমন্ডলী ও পৃথিবী সৃষ্টি করেছেন, আর তোমাদের জন্য আকাশ থেকে পানি বর্ষণ করেন? তারপর আমরা তা দিয়ে উৎপন্ন করি শোভাময় বাগানসমূহ, -- তোমাদের পক্ষে এটি সম্ভবপর নয় যে তোমরা এগুলোর গাছপালা বাড়িয়ে তুলবে। আল্লাহ্‌র সঙ্গে কি অন্য উপাস্য আছে? তবুও তারা সত্য ত্যাগ করে এমন এক জাতি।


Tafsir Mokhtasar Bangla


৬০. নাকি তিনিই যিনি পূর্বের কোন নমুনা ছাড়া আকাশ ও জমিনকে সৃষ্টি করেছেন এবং হে মানুষ! তোমাদের জন্য আকাশ থেকে বৃষ্টির পানি নাযিল করেছেন। অতঃপর আমি তারই মাধ্যমে তোমাদের জন্য অনেকগুলো সুন্দর ও সুষমামÐিত বাগান তৈরি করেছি। তোমরা এ বাগানগুলোর গাছ জন্মাতে পারতে না। কারণ, তোমরা তা করতে অক্ষম। বস্তুতঃ আল্লাহই তা জন্মিয়েছেন। আল্লাহর পাশাপাশি কোন মা’বূদ কি তা করতে পারে?! না, বরং তারা সত্যবিচ্যুত একটি সম্প্রদায় যারা অন্যায়ভাবে ্̄রষ্টাকে সৃষ্টির সাথে একাকার করতে চায়।

Tafsir Ahsanul Bayan তাফসীরে আহসানুল বায়ান


অথবা তিনি, যিনি সৃষ্টি করেছেন আকাশমন্ডলী ও পৃথিবী এবং আকাশ হতে তোমাদের জন্য বৃষ্টি বর্ষণ করেন; অতঃপর তা দিয়ে মনোরম উদ্যান সৃষ্টি করেন। ওর বৃক্ষাদি উদগত করার ক্ষমতা তোমাদের নেই।[১] আল্লাহর সঙ্গে অন্য কোন উপাস্য আছে কি? [২] তবুও ওরা এমন এক সম্প্রদায় যারা সত্য বিচ্যুত হয়। [৩] [১] এখানে পূর্বের বাক্যের ব্যাখ্যা ও তার প্রমাণ দেওয়া হচ্ছে যে, সেই আল্লাহই সৃষ্টি, রুযী তথা ব্যবস্থাপনা ইত্যাদিতে একক; তাঁর কোন শরীক নেই। বলছেন যে, আকাশকে এত উঁচু ও সুন্দর করে সৃষ্টিকারী ও চলমান গ্রহ-নক্ষত্র সৃষ্টিকারী অনুরূপ পৃথিবী ও তার মাঝে পাহাড়, নদ-নদী, সমুদ্র, গাছ-পালা, ফল-ফসল, নানা প্রকারের পশু-পক্ষী সৃষ্টিকারী, আকাশ হতে বৃষ্টি বর্ষণ করে সুন্দর বাগান উৎপাদনকারী কে? তোমাদের মধ্যে এমন কে আছে যে, কেবলমাত্র পৃথিবী হতে গাছ সৃষ্টি করতে পারে? এ সবের উত্তরে মুশরিকরাও বলত এবং স্বীকার করত যে, এ সব কিছুর কর্তা একমাত্র আল্লাহ। যেমন, এ কথা কুরআনের অন্য জায়গায়ও রয়েছে। ( সূরা আনকাবূত ২৯:৬৩ নং আয়াত ) [২] এ সকল বাস্তবতার পরেও আল্লাহর সাথে এমন কোন্ সত্তা আছে, যে ইবাদতের যোগ্য? বা কেউ উক্ত জিনিসগুলির মধ্যে কোন একটিকে সৃষ্টি করেছে? অর্থাৎ, কেউ এমন নেই যে, সে কিছু সৃষ্টি করেছে বা ইবাদতের যোগ্য। এই সব আয়াতে أَمَّن এর অর্থ হল যে, সেই সত্তা যিনি ঐ সকল জিনিসের সৃষ্টিকর্তা, তিনি কি ওর মত, যে এর মধ্যে কোন জিনিস সৃষ্টি করার ক্ষমতা রাখে না? ( ইবনে কাসীর ) [৩] يَعدِلُون এর অন্য এক অনুবাদ হল যে, তারা আল্লাহর সমকক্ষ ও সমতুল্য স্থির করে?

Tafsir Abu Bakr Zakaria bangla কিং ফাহাদ কুরআন প্রিন্টিং কমপ্লেক্স


নাকি তিনি [], যিনি সৃষ্টি করেছেন আসমানসমূহ ও যমীন এবং আকাশ থেকে তোমাদের জন্য বর্ষণ করেন বৃষ্টি, তারপর আমরা তা দ্বারা মনোরম উদ্যান সৃষ্টি করি, তার গাছ উদ্‌গত করার ক্ষমতা তোমাদের নেই। আল্লাহ্‌র সাথে অন্য কোন ইলাহ্‌ আছে কি? বরং তারা এমন এক সম্প্রদায় যারা ( আল্লাহ্‌র ) সমকক্ষ নির্ধারণ করে []। [] পরবর্তী কয়েকটি আয়াতে ‘নাকি তিনি’ বলে এটা বলাই উদ্দেশ্য যে, যিনি এ কাজগুলো করতে পারেন, তিনি কি তাদের মত, যারা কিছুই করতে পারে না? কথার আগ-পিছ থেকে এটা বোঝা যায়, যদিও দ্বিতীয়টি এখানে বর্ণিত হয়নি। তাছাড়া আগের আয়াত “ শ্রেষ্ঠ কি আল্লাহ্‌, নাকি তারা যাদেরকে শরীক করে তারা?” এ কথা এর উপর প্রমাণবহ । [ ইবন কাসীর ] [] মূলে يَغْدِلُوْنَ শব্দ এসেছে, এ শব্দটির পরে যদি ب অব্যয় যুক্ত হয়ে তখন এর অর্থ হয়, সমকক্ষ দাঁড় করানো যেমন, সূরা আল-আন‘আমের ১ম আয়াতে এসেছে। কিন্তু যদি এর পরে عن অব্যয় আসে তখন এর অর্থ হয়, কোন কিছু ত্যাগ করে অন্য কিছু গ্ৰহণ করা। এ আয়াতে যেহেতু কোন কিছুই উল্লেখ করা হয়নি সেহেতু এর অর্থ নির্ধারণে দুটি মত এসেছে, একঃ তারা এমন এক সম্প্রদায় যারা আল্লাহ্‌র সাথে সমকক্ষ দাঁড় করায়। দুইঃ তারা এমন এক সম্প্রদায় যারা হক্বকে পরিত্যাগ করে বাতিলকে গ্ৰহণ করেছে। [ ফাতহুল কাদীর ] তবে এখানে প্রথম অর্থটিই বেশী গ্রহণযোগ্য। [ ইবন কাসীর ] তাছাড়া يعدلون শব্দের আরেকটি অর্থ হচ্ছে, ইনসাফ করা। যেমন সূরা আল-আ‘রাফঃ ১৫৯, ১৮১। কিন্তু এ অর্থ এখানে উদ্দেশ্য নয়।

Tafsir ibn kathir bangla তাফসীর ইবনে কাসীর


বর্ণনা করা হচ্ছে যে, সারা বিশ্বের সবকিছুই নির্ধারণকারী, সকলের সৃষ্টিকর্তা এবং সবারই আহার্যদাতা একমাত্র আল্লাহ্। বিশ্ব জুগতের সব কিছুর ব্যবস্থাপক তিনিই। ঐ সুউচ্চ আকাশমণ্ডলী এবং ঐ উজ্জ্বল তারকারাজি তিনিই সৃষ্টি করেছেন। এই কঠিন ও ভারী যমীন, এই সুউচ্চ শৃঙ্গবিশিষ্ট পর্বতরাজি এবং এই বিস্তীর্ণ মাঠ সৃষ্টি করেছেন তিনিই। এই ক্ষেত-খামার, বাগ-বাগিচা, ফল-মূল, নদ-নদী, জীব-জন্তু, দানব-মানব এবং জল ও স্থল ভাগের সাধারণ প্রাণীসমূহের তিনিই সৃষ্টিকর্তা। তিনিই আকাশ হতে বৃষ্টি বর্ষণকারী। এর দ্বারা স্বীয় সৃষ্টজীবের জীবিকার ব্যবস্থা তিনিই করেছেন। মনোরম উদ্যান ও বৃক্ষাদি উদগত করার ক্ষমতা তার ছাড়া আর কারো নেই। এগুলো হতে ফল-মূল বের করেন তিনিই, যেগুলো চক্ষু জুড়ায় এবং খেতেও সুস্বাদু ও আমাদের জীবন বাঁচিয়ে রাখে।মহান আল্লাহ্ বলেনঃ হে মুশরিক ও কাফিরের দল! তোমাদের মধ্যে কেউ বা তোমাদের বাতিল মা'বূদদের কেউই না কোন কিছু সৃষ্টি করার ক্ষমতা রাখে, বৃক্ষাদি উদ্গত করবার শক্তি রাখে। আল্লাহ্ তা'আলাই একমাত্র আহার্যদাতা।একমাত্র আল্লাহ্ তা'আলাই যে সৃষ্টিকর্তা এবং একমাত্র তিনিই যে রিযুকদাতা তা মুশরিকরাও স্বীকার করতো। যেমন আল্লাহ্ পাক অন্য আয়াতে বলেনঃ ( আরবি ) অর্থাৎ “ যদি তুমি তাদেরকে জিজ্ঞেস কর ও তাদেরকে সৃষ্টি করেছেন কে? তবে অবশ্যই তারা বলবে- আল্লাহ্ ।( ৪৩:৮৭ ) আর এক জায়গায় বলেনঃ ( আরবি )অর্থাৎ “ যদি তুমি তাদেরকে জিজ্ঞেস কর, আকাশ হতে বৃষ্টি বর্ষণ করেন কে? অতঃপর ওর দ্বারা যমীনকে ওর মরে যাওয়ার পর পুনর্জীবন দান করেন? তবে অবশ্যই তারা উত্তরে বলবে- আল্লাহ্ ।( ২৯:৬৩ ) মোটকথা, তারা জানে ও মানে যে, সব কিছুর সৃষ্টিকর্তা শুধুমাত্র আল্লাহই বটে, কিন্তু তাদের জ্ঞান-বিবেক লোপ পেয়ে গেছে যে, তারা ইবাদতের সময় আল্লাহ্ তা'আলার সাথে অন্যদেরকেও শরীক করে থাকে। অথচ তারা জানে যে, তাদের মা’রূদরা না পারে সৃষ্টি করতে এবং না পারে রুযী দিতে। আর প্রত্যেক জ্ঞানী লোকই তো সহজেই এই কথার ফায়সালা করতে পারে যে, ইবাদতের যোগ্য তিনিই যিনি সৃষ্টিকর্তা, অধিকর্তা ও রিকদাতা।এ জনোই মহান আল্লাহ এখানে প্রশ্ন করেনঃ আল্লাহর সাথে অন্য কেউ ইবাদতের যোগ্য আছে কি? মাখলুককে সৃষ্টি করার কাজে এবং তাদেরকে আহার্য দেয়ার কাজে আল্লাহর সাথে অন্য কেউও শরীক আছে কি?” মুশরিকরা সৃষ্টিকর্তা ও আহার্যদাতা রূপে একমাত্র আল্লাহকেই স্বীকার করতে অথচ ইবাদতে অন্যদেরকেও শরীক করতো বলেই মহামহিমান্বিত আল্লাহ অন্য জায়গায় বলেনঃ ( আরবি ) অর্থাৎ “যিনি সৃষ্টি করেন তিনি কি তার মত যে সৃষ্টি করতে পারে না?” ( ১৬: ১৭ )অর্থাৎ সৃষ্টিকর্তা ও সৃষ্টিকৃত কখনো সমান হতে পারে না । সুতরাং হে মুশরিকরা! কেমন করে তোমরা খালেক ও মাখলুককে সমান করে দিচ্ছ? এটা শরণ রাখার বিষয় যে, এসব আয়াতে যেখানে যেখানে ( আরবি ) শব্দ রয়েছে সেখানে অর্থ এটাই যে, এক তো তিনি যিনি এই সমুদয় কাজ করতে পারেন এবং এগুলোর উপর পূর্ণ ক্ষমতাবান, আর অন্য সে যে এ কাজগুলোর কোন একটা কাজ না করেছে, না করতে পারে, এ দু’জন কি কখনো সমান হতে পারে? শব্দে দ্বিতীয় অংশের বর্ণনা যদিও নেই, কিন্তু বাকরীতি এটাকে পরিষ্কার করে দিচ্ছে। অন্য আয়াতে রয়েছেঃ ( আরবি )অর্থাৎ আল্লাহই কি উত্তম, না যাদেরকে তারা শরীক করছে ( তারা উত্তম )?” অতঃপর আল্লাহ পাক বলেনঃ “বরং তারা এমন কওম যারা আল্লাহর সমকক্ষ স্থাপন করছে । আর একটি আয়াতে বলেনঃ ( আরবি )অর্থাৎ “ ঐ ব্যক্তি যে নিজের অন্তরে আখিরাতের ভয় রেখে স্বীয় প্রতিপালকের রহমতের আশা পোষণ করে রাত্রি নামাযে কাটিয়ে দেয় ( সে কি ঐ ব্যক্তির মত যে এইরূপ নয় )?” ( ৩৯:৯ ) অন্য এক জায়গায় রয়েছেঃ ( আরবি )অর্থাৎ “যারা জানে এবং যারা জানে না তারা কি সমান? নিশ্চয়ই জ্ঞানীরাই উপদেশ গ্রহণ করে থাকে ।( ৩৯: ৯ ) আরো এক আয়াতে রয়েছেঃ ( আরবি )অর্থাৎ “ এই ব্যক্তি, যার বক্ষ ইসলামের জন্যে খুলে গেছে এবং সে তার প্রতিপালকের পক্ষ হতে প্রাপ্ত নূর বা জ্যোতির উপর রয়েছে সে কি ঐ ব্যক্তির মত কি যার অন্তর আল্লাহর যিক্র হতে শক্ত হয়ে গেছে? তারা প্রকাশ্য ভ্রান্তির মধ্যে রয়েছে ।( ৩৯:২২ ) আল্লাহ তা'আলা স্বয়ং তাঁর সত্তা সম্পর্কে বলেন ।অর্থাৎ “ তিনি, যিনি প্রত্যেকের কাজ-কারবার সম্পর্কে পূর্ণ ওয়াকিফহাল, যিনি সমস্ত অদৃশ্যের খবর রাখেন তিনি কি তার মত যে কিছুই জানে না ( এমন কি যার চক্ষু ও কর্ণও নেই, যেমন তোমাদের এসব প্রতিমা ? )( ১৩: ৩৩ ) এ জন্যেই আল্লাহ তা'আলা বলেনঃ ( আরবি )অর্থাৎ “তারা আল্লাহর শরীক স্থাপন করছে, তুমি ( তাদেরকে ) বলঃ তোমরা ( আমাকে ) তাদের নাম তো বল ।( ১৩:৩৩ )সুতরাং এসব আয়াতেরও ভাবার্থ এটাই যে, আল্লাহ তা'আলা নিজের গুণাবলীর বর্ণনা দিলেন, অতঃপর এসব গুণ অন্য কারো মধ্যে না থাকার খবর প্রদান করলেন।

সূরা নামল আয়াত 60 সূরা

أمن خلق السموات والأرض وأنـزل لكم من السماء ماء فأنبتنا به حدائق ذات بهجة ما كان لكم أن تنبتوا شجرها أإله مع الله بل هم قوم يعدلون

سورة: النمل - آية: ( 60 )  - جزء: ( 20 )  -  صفحة: ( 382 )


English Türkçe Indonesia
Русский Français فارسی
تفسير Urdu اعراب

বাংলায় পবিত্র কুরআনের আয়াত

  1. বামপার্শ্বস্থ লোক, কত না হতভাগা তারা।
  2. হয় তো এর কারণেই এখনই নভোমন্ডল ফেটে পড়বে, পৃথিবী খন্ড-বিখন্ড হবে এবং পর্বতমালা চূর্ণ-বিচুর্ণ হবে।
  3. আর যদি তুমি দেখ, যখন ফেরেশতারা কাফেরদের জান কবজ করে; প্রহার করে, তাদের মুখে এবং
  4. তিনিই সমান্তরালে দুই সমুদ্র প্রবাহিত করেছেন, এটি মিষ্ট, তৃষ্ণা নিবারক ও এটি লোনা, বিস্বাদ; উভয়ের
  5. তারা তোমাদের প্রতি কুন্ঠাবোধ করে। যখন বিপদ আসে, তখন আপনি দেখবেন মৃত্যুভয়ে অচেতন ব্যক্তির মত
  6. পূর্ব ও পশ্চিম আল্লারই। অতএব, তোমরা যেদিকেই মুখ ফেরাও, সেদিকেই আল্লাহ বিরাজমান। নিশ্চয় আল্লাহ সর্বব্যাপী,
  7. আপন পালনকর্তার পথের প্রতি আহবান করুন জ্ঞানের কথা বুঝিয়ে ও উপদেশ শুনিয়ে উত্তমরূপে এবং তাদের
  8. তার ফলসমূহ অবনমিত থাকবে।
  9. অতঃপর আল্লাহ তাদেরকে পার্থিব জীবনে লাঞ্ছনার স্বাদ আস্বাদন করালেন, আর পরকালের আযাব হবে আরও গুরুতর,
  10. তারা বলল-হে হুদ, তুমি আমাদের কাছে কোন প্রমাণ নিয়ে আস নাই, আমরা তোমার কথায় আমাদের

বাংলায় কোরআনের সূরা পড়ুন :

সুরত আল বাক্বারাহ্ আলে ইমরান সুরত আন-নিসা
সুরত আল-মায়েদাহ্ সুরত ইউসুফ সুরত ইব্রাহীম
সুরত আল-হিজর সুরত আল-কাহফ সুরত মারইয়াম
সুরত আল-হাজ্জ সুরত আল-ক্বাসাস আল-‘আনকাবূত
সুরত আস-সাজদা সুরত ইয়াসীন সুরত আদ-দুখান
সুরত আল-ফাতহ সুরত আল-হুজুরাত সুরত ক্বাফ
সুরত আন-নাজম সুরত আর-রাহমান সুরত আল-ওয়াক্বি‘আহ
সুরত আল-হাশর সুরত আল-মুলক সুরত আল-হাক্কাহ্
সুরত আল-ইনশিক্বাক সুরত আল-আ‘লা সুরত আল-গাশিয়াহ্

সবচেয়ে বিখ্যাত কোরআন তেলাওয়াতকারীদের কণ্ঠে সূরা নামল ডাউনলোড করুন:

সূরা Naml mp3 : উচ্চ মানের সাথে সম্পূর্ণ অধ্যায়টি Naml শুনতে এবং ডাউনলোড করতে আবৃত্তিকারকে বেছে নিন
সুরত নামল  ভয়েস আহমেদ আল-আজমি
আহমেদ আল-আজমি
সুরত নামল  ভয়েস ইব্রাহীম আল-আখদার
ইব্রাহীম আল-আখদার
সুরত নামল  ভয়েস বান্দার বেলাইলা
বান্দার বেলাইলা
সুরত নামল  ভয়েস খালিদ গালিলি
খালিদ গালিলি
সুরত নামল  ভয়েস হাতেম ফরিদ আল ওয়ার
হাতেম ফরিদ আল ওয়ার
সুরত নামল  ভয়েস খলিফা আল টুনাইজি
খলিফা আল টুনাইজি
সুরত নামল  ভয়েস সাদ আল-গামদি
সাদ আল-গামদি
সুরত নামল  ভয়েস সৌদ আল-শুরাইম
সৌদ আল-শুরাইম
সুরত নামল  ভয়েস সালাহ আবু খাতর
সালাহ বুখাতীর
সুরত নামল  ভয়েস আবদুল বাসিত আব্দুল সামাদ
আবদ এল বাসেট
সুরত নামল  ভয়েস আবদুল রশিদ সুফি
আবদুল রশিদ সুফি
সুরত নামল  ভয়েস আব্দুল্লাহ্ বাস্‌ফার
আব্দুল্লাহ্ বাস্‌ফার
সুরত নামল  ভয়েস আবদুল্লাহ আওওয়াদ আল-জুহানী
আবদুল্লাহ আল-জুহানী
সুরত নামল  ভয়েস আলী আল-হুদায়েফি
আলী আল-হুদায়েফি
সুরত নামল  ভয়েস আলী জাবের
আলী জাবের
সুরত নামল  ভয়েস ফারেস আব্বাদ
ফারেস আব্বাদ
সুরত নামল  ভয়েস মাহের আলমাইকুলই
মাহের আলমাইকুলই
সুরত নামল  ভয়েস মোহাম্মদ আইয়ুব
মোহাম্মদ আইয়ুব
সুরত নামল  ভয়েস মুহাম্মদ আল-মুহাইসনি
মুহাম্মদ আল-মুহাইসনি
সুরত নামল  ভয়েস মুহাম্মাদ জিব্রীল
মুহাম্মাদ জিব্রীল
সুরত নামল  ভয়েস মুহাম্মদ সিদ্দিক আল মিনশাবি
আল-মিনশাবি
সুরত নামল  ভয়েস আল হোসারি
আল হোসারি
সুরত নামল  ভয়েস আল-আফসী
মিশারী আল-আফসী
সুরত নামল  ভয়েস নাসের আল কাতামি
নাসের আল কাতামি
সুরত নামল  ভয়েস ইয়াসের আল-দোসারি
ইয়াসের আল-দোসারি


Tuesday, July 16, 2024

Please remember us in your sincere prayers