কোরান সূরা হুদ আয়াত 61 তাফসীর

  1. Mokhtasar
  2. Ahsanul Bayan
  3. AbuBakr Zakaria
  4. Ibn Kathir
Surah Hud ayat 61 Bangla tafsir - তাফসীর ইবনে কাসীর - Tafsir Ahsanul Bayan তাফসীরে আহসানুল বায়ান - Tafsir Abu Bakr Zakaria bangla কিং ফাহাদ কুরআন প্রিন্টিং কমপ্লেক্স - বাংলা ভাষায় নোবেল কোরআনের অর্থের অনুবাদ উর্দু ভাষা ও ইংরেজি ভাষা & তাফসীর ইবনে কাসীর : সূরা হুদ আয়াত 61 আরবি পাঠে(Hud).
  
   

﴿۞ وَإِلَىٰ ثَمُودَ أَخَاهُمْ صَالِحًا ۚ قَالَ يَا قَوْمِ اعْبُدُوا اللَّهَ مَا لَكُم مِّنْ إِلَٰهٍ غَيْرُهُ ۖ هُوَ أَنشَأَكُم مِّنَ الْأَرْضِ وَاسْتَعْمَرَكُمْ فِيهَا فَاسْتَغْفِرُوهُ ثُمَّ تُوبُوا إِلَيْهِ ۚ إِنَّ رَبِّي قَرِيبٌ مُّجِيبٌ﴾
[ هود: 61]

আর সামুদ জাতি প্রতি তাদের ভাই সালেহ কে প্রেরণ করি; তিনি বললেন, হে আমার জাতি। আল্লাহর বন্দেগী কর, তিনি ছাড়া তোমাদের কোন উপাস্য নাই। তিনিই যমীন হতে তোমাদেরকে পয়দা করেছেন, তন্মধ্যে তোমাদেরকে বসতি দান করেছেন। অতএব; তাঁর কাছে ক্ষমা প্রার্থনা কর অতঃপর তাঁরই দিকে ফিরে চল আমার পালনকর্তা নিকটেই আছেন, কবুল করে থাকেন; সন্দেহ নেই। [সূরা হুদ: 61]

Surah Hud in Bangla

জহুরুল হক সূরা বাংলা Surah Hud ayat 61


আর ছামুদ জাতির কাছে তাদের ভাই সালিহ্‌কে। তিনি বললেন -- ''হে আমার সম্প্রদায়! আল্লাহ্‌র উপাসনা কর, তোমাদের জন্য তিনি ব্যতীত অন্য উপাস্য নেই। তিনি তোমাদের গড়ে তুলেছেন মাটি থেকে আর এতেই তোমাদের বসবাস করিয়েছেন, অতএব তাঁর কাছেই পরিত্রাণ খোঁজো এবং তাঁর দিকেই ফেরো। নিঃসন্দেহ আমার প্রভু নিকটেই, জবাবদয়াক।’’


Tafsir Mokhtasar Bangla


৬১. আমি সামূদ জাতির কাছে তাদের ভাই সালেহকে পাঠাই। তিনি বলল: ওহে আমার জাতি! তোমরা এক আল্লাহর ইবাদত কর, তিনি ছাড়া ইবাদতের উপযুক্ত কোন মাবূদ নেই। তিনিই তোমাদেরকে এ জমিনের মাটি থেকে সৃষ্টি করেছেন তোমাদের বাবা আদমকে সৃষ্টি করার মাধ্যমে এবং তিনি তোমাদেরকে এর আবাদকারীও বানিয়েয়েছেন। সুতরাং তোমরা তাঁর কাছে ক্ষমা চাও অতঃপর সৎ আমল বাস্তবায়ন ও পাপাচার বর্জনের মাধ্যমে তাঁর দিকে প্রত্যাবর্তন কর। নিশ্চয়ই আমার রব তাঁর খালেস ইবাদতকারীর অতিনিকটবর্তী এবং আহŸানকারীর ডাকে সাড়া দানকারী।

Tafsir Ahsanul Bayan তাফসীরে আহসানুল বায়ান


আর আমি সামূদ ( জাতি )এর নিকট তাদের ভাই সালেহকে ( নবীরূপে প্রেরণ করলাম )।[১] সে বলল, ‘হে আমার সম্প্রদায়! তোমরা আল্লাহর উপাসনা কর, তিনি ছাড়া তোমাদের আর কোন ( সত্য ) উপাস্য নেই।[২] তিনি তোমাদেরকে পৃথিবী ( মাটি ) হতে সৃষ্টি করেছেন[৩] এবং তোমাদেরকে তাতে আবাদ করেছেন।[৪] অতএব তোমরা ( নিজেদের পাপের জন্য ) তাঁর কাছে ক্ষমা প্রার্থনা কর, অতঃপর প্রত্যাবর্তন কর তাঁরই দিকে; নিশ্চয়ই আমার প্রতিপালক নিকটবর্তী, আহবানে সাড়াদানকারী।’ [১] وإلى ثمودَ পূর্ব বাক্যের উপর সংযোজন হয়েছে, অর্থাৎ, وأرسلنا إلى ثمود অর্থাৎ আমি সা'মূদ সম্প্রদায়ের নিকট প্রেরণ করেছি। এ সম্প্রদায় তাবুক ও মদীনার মাঝে মাদায়েন সালেহ ( হিজর ) নামক স্থানে বসবাস করত এবং এ সম্প্রদায় আ'দ সম্প্রদায়ের পরে আবির্ভূত হয়েছিল। সালেহ ( আঃ )-কে এখানেও সা'মূদের ভাই বলেছেন। এর উদ্দেশ্য হল তাদেরই বংশ ও গোত্রেরই এক ব্যক্তি। [২] সালেহ ( আঃ ) তাঁর সম্প্রদায়কে সর্বপ্রথম তওহীদের দাওয়াত দিয়েছিলেন, যেমন সমস্ত নবীদের তরীকা তাই ছিল। [৩] অর্থাৎ, প্রথমে তিনি তোমাদেরকে মাটি থেকে সৃষ্টি করেছেন, তা এরূপ যে তোমাদের পিতা আদম ( আঃ ) মাটি থেকে সৃষ্টি হয়েছেন। অতঃপর সকল মানুষ আদম ( আঃ )-এর পৃষ্ঠদেশ থেকে সৃষ্টি হয়েছে। সুতরাং সমস্ত মানুষ আসলে মাটি থেকেই সৃষ্টি হয়েছে। অথবা অর্থ এই যে, তোমরা যা কিছু ভক্ষণ করছ, তা মাটি থেকেই উৎপন্ন হয় এবং সেই খাবার দ্বারা সেই বীর্য তৈরী হয় যা মায়ের গর্ভাশয়ে গিয়ে মানুষ সৃষ্টির উপাদান হয়। [৪] অর্থাৎ, তোমাদের মাঝে ভূমি আবাদ ও চাষ করার ক্ষমতা ও যোগ্যতা সৃষ্টি করেছেন, যার দ্বারা তোমরা বসবাসের জন্য ঘর নির্মাণ কর, খাবারের জন্য চাষাবাদ কর এবং জীবনের অন্যান্য প্রয়োজন পূরণ করার জন্য কারিগরী করে থাক।

Tafsir Abu Bakr Zakaria bangla কিং ফাহাদ কুরআন প্রিন্টিং কমপ্লেক্স


আর আমি সামূদ জাতির কাছে তাদের ভাই সালেহকে পাঠিয়েছিলাম []। তিনি বলেছিলেন, ‘হে আমার সম্প্রদায়! তোমরা আল্লাহ্‌র ইবাদাত কর, তিনি ছাড়া তোমাদের অন্য কোন সত্য ইলাহ্ নেই। তিনি তোমাদেরকে মাটি থেকে সৃষ্টি করেছেন এবং তাতেই তিনি তোমাদেরকে বসবাস করিয়েছেন []। কাজেই তোমরা তাঁর কাছে ক্ষমা প্রার্থনা কর আর তাঁর দিকেই ফিরে আস। নিশ্চয় আমার রব খুব কাছেই, ডাকে সাড়া প্রদানকারী []।‘ [] ৬১ থেকে ৬৮ পর্যন্ত ৮ আয়াতে সালেহ আলাইহিসসালামের কাহিনী বর্ণিত হয়েছে। যিনি ‘আদ জাতির দ্বিতীয় শাখা ‘কাওমে সামূদ’ এর প্রতি প্রেরিত হয়েছিলেন। তিনি তার কাওমকে সর্বপ্রথম তাওহীদের দাওয়াত দিলেন। দেশবাসী তা প্রত্যাখান করে বলল “ এ পাহাড়ের প্রস্তরখন্ড থেকে আমাদের সম্মুখে আপনি যদি একটি উষ্ট্রী বের করে দেখাতে পারেন তাহলে আমরা আপনাকে সত্য নবী বলে মানতে রাজী আছি? সালেহ আলাইহিস সালাম তাদেরকে এই বলে সতর্ক করলেন যে, তোমাদের চাহিদা মোতাবেক মু'জিযা প্রদর্শনের পরেও তোমরা যদি ঈমান আনতে দ্বিধা প্রকাশ কর তাহলে কিন্তু আল্লাহ তা'আলার বিধান অনুসারে তোমাদের উপর আযাব নেমে আসবে, তোমরা সমূলে ধ্বংস হয়ে যাবে । তারপরও তারা নিজেদের হঠকারিতা থেকে বিরত হল না। আল্লাহ তা'আলার তাঁর অসীম কুদরতে তাদের চাহিদা মোতাবেক মু'জিযা প্রকাশ করলেন। বিশাল প্রস্তরখন্ড বিদীর্ণ হয়ে তাদের কথিত গুণাবলী সম্পন্ন উষ্ট্রী আত্মপ্রকাশ করল। আল্লাহ তা'আলা হুকুম দিলেন যে, এ উন্ত্রীকে কেউ যেন কোনরূপ কষ্ট-ক্লেশ না দেয়। যদি এরূপ করা হয় তবে তোমাদের প্রতি আযাব নাযিল হয়ে তোমরা ধ্বংস হয়ে যাবে। কিন্তু তারা নিষেধাজ্ঞা অমান্য করল, উষ্ট্রীকে হত্যা করল। তখন আল্লাহ তা'আলা কঠোরভাবে তাদেরকে পাকড়াও করলেন। সালেহ আলাইহিসসালাম ও তার সঙ্গী ঈমানদারগণ নিরাপদে রক্ষা পেলেন। অন্য সবাই এক ভয়াবহ গর্জনে ধ্বংস হল। [] প্রথম বাক্যাংশে যে দাবী করা হয়েছিল যে, আল্লাহ ছাড়া তোমাদের আর কোন প্রকৃত ইলাহ নেই, এটি হচ্ছে সেই দাবীর সপক্ষে যুক্তি। মুশরিকরা নিজেরাও স্বীকার করতো যে, আল্লাহই তাদের স্রষ্টা। এ স্বীকৃত সত্যের ওপর যুক্তির ভিত্তি করে সালেহ আলাইহিস্‌সালাম তাদেরকে বুঝান, পৃথিবীর নিম্প্রাণ উপাদানের সংমিশ্রণে যখন আল্লাহই তোমাদের অর্থাৎ তোমাদের পিতা আদমকে এ পার্থিব অস্তিত্ব দান করেছেন এবং তিনিই যখন এ পৃথিবীর বুকে জীবন ধারণের ব্যবস্থা করেছেন, তখন তিনি ছাড়া আর কে বন্দেগী লাভের অধিকার পেতে পারে? সুতরাং তোমরা একমাত্র তাঁরই ইবাদত কর। তাঁর সাথে কাউকে শরীক করো না [ সা’দী ] [] অর্থাৎ তিনি তাঁর অতি নিকটে যে তাঁকে কোন কিছু চাওয়ার জন্য ডাকে, বা তাঁর ইবাদতের মাধ্যমে তাঁকে আহবান করে। তিনি তার ডাকে সাড়াও দেন। প্রার্থিত বিষয় তাকে দান করেন, ইবাদত কবুল করেন, সাওয়াব দেন পূর্ণরূপে। এখানে জানা আবশ্যক যে, আল্লাহর নৈকট্য দু'ধরনের, এক.
ব্যাপক, দুই.
বিশেষ। ব্যাপক নৈকট্য হচ্ছে, তিনি তাঁর জ্ঞানে সবার নিকটে, সমস্ত সৃষ্টি জগত সে হিসেবে তার নিকটে। আর এটাই আল্লাহ্ তা'আলা অন্যত্র বলেছেন, “ আর আমরা তার গ্রীবাস্থিত ধমনীর চেয়েও নিকটতর" [ সূরা কাফ: ১৬ ] আর বিশেষ নৈকট্য হচ্ছে, তিনি তার ইবাদাতকারী, যাচ্ঞাকারী, যারা তাকে ভালবাসে তাদের নিকটে থাকেন । আর এ নৈকট্য সম্পর্কে অন্যত্রও তিনি বলেছেন, “ আর সিজদা করুন এবং আমার নিকটবতী হোন" [ সূরা আল-আলাক:১৯ ] অনুরূপ সূরা হুদের আলোচ্য আয়াত । তাছাড়া আরও এসেছে, “ আর আমার বান্দাগণ যখন আমার সম্পর্কে আপনাকে জিজ্ঞেস করে, ( তখন বলে দিন যে ) নিশ্চয় আমি অতি নিকটে । আহবানকারী যখন আমাকে আহবান করে আমি তার আহবানে সাড়া দেই। কাজেই তারাও আমার ডাকে সাড়া দিক এবং আমার প্রতি ঈমান আনুক, যাতে তারা সঠিক পথে চলতে পারে” [ সূরা আল-বাকারাহ: ১৮৬ ] এ ধরনের নৈকট্য এমন যে, আল্লাহর বিশেষ দয়া, দো'আ কবুল হওয়া, উদ্দেশ্য হাসিল হওয়া এর মাধ্যমেই হয়ে থাকে। এজন্যই এ আয়াতের শেষে ‘মুজীব’ শব্দটি যোগ করা হয়েছে। [ সা'দী; ইবন তাইমিয়্যা, মাজমু' ফাতাওয়া: ৫/৪৯৩ ]

Tafsir ibn kathir bangla তাফসীর ইবনে কাসীর


আল্লাহ তাআ’লা বলেন যে, তিনি সালেহকে ( আঃ ) সামূদ সম্প্রদায়ের নিকট নবীরূপে প্রেরণ করেছিলেন। তিনি স্বীয় কওমকে আল্লাহর ইবাদত করার এবং তিনি ছাড়া অন্যান্য মাবুদমা’বুদগুলির ইবাদত পরিত্যাগ করার উপদেশ দেন। তিনি তাদেরকে বলেনঃ আল্লাহ তাআ’লা মানুষের প্রথম সৃষ্টি মাটি দ্বারা শুরু করেছিলেন। তোমাদের সবারই পিতা হযরত আদমকে ( আঃ ) এই মাটি দ্বারাই সৃষ্টি করা হয়েছিল। আল্লাহ তাআ’লাই তোমাদেরকে স্বীয় অনুগ্রহে ভূ-পৃষ্ঠে বসতি স্থাপন করিয়েছিলেন। ফলে তোমরা আজ এখানে কালাতিপাত করছে। তোমাদের পাপের জন্যে আল্লাহ পাকের নিকট তোমাদের ক্ষমা প্রার্থনা করা উচিত। আর তাঁরই পানে মনোনিবেশ করা তোমাদের একান্ত কর্তব্য। তিনি খুবই নিকটে রয়েছেন এবং তিনি প্রার্থনা কবুলকারী। যেমন তিনি বলেনঃ ( আরবি )অর্থাৎ ( হে নবী সাঃ )! যখন আমার বান্দারা তোমাকে আমার সম্পর্কে জিজ্ঞেস করে ( যে, আমি দূরে রয়েছি, না নিকটে রয়েছি, তুমি তাদেরকে জানিয়ে দাও ) আমি ( আল্লাহ ) নিকটেই রয়েছি, আমি আহ্‌বানকারীর আহ্‌বানে সাড়া দিয়ে থাকি, যখন সে আমাকে আহ্‌বান করে । ( ২:১৮৬ )

সূরা হুদ আয়াত 61 সূরা

وإلى ثمود أخاهم صالحا قال ياقوم اعبدوا الله ما لكم من إله غيره هو أنشأكم من الأرض واستعمركم فيها فاستغفروه ثم توبوا إليه إن ربي قريب مجيب

سورة: هود - آية: ( 61 )  - جزء: ( 12 )  -  صفحة: ( 228 )


English Türkçe Indonesia
Русский Français فارسی
تفسير Urdu اعراب

বাংলায় পবিত্র কুরআনের আয়াত

  1. অতঃপর আমি কারুনকে ও তার প্রাসাদকে ভূগর্ভে বিলীন করে দিলাম। তার পক্ষে আল্লাহ ব্যতীত এমন
  2. অতএব আমাদের কোন সুপারিশকারী নেই।
  3. মূসা বললঃ হে আমার পালনকর্তা, আমি শুধু নিজের উপর ও নিজের ভাইয়ের উপর ক্ষমতা রাখি।
  4. সত্ত্বরই আপনি দেখে নিবেন এবং তারাও দেখে নিবে।
  5. তারা বলেঃ যখন আমরা মরে যাব এবং মৃত্তিকা ও অস্থিতে পরিণত হব, তখনও কি আমরা
  6. তিনি যদি রিযিক বন্ধ করে দেন, তবে কে আছে, যে তোমাদেরকে রিযিক দিবে বরং তারা
  7. যদি তোমাদের হিসাব-কিতাব না হওয়াই ঠিক হয়,
  8. যখন বৃক্ষটি দ্বারা আচ্ছন্ন হওয়ার, তদ্দ্বারা আচ্ছন্ন ছিল।
  9. নিশ্চয় তাদের পালনকর্তার শাস্তি থেকে নিঃশঙ্কা থাকা যায় না।
  10. কখনও না, নিশ্চয় সৎলোকদের আমলনামা আছে ইল্লিয়্যীনে।

বাংলায় কোরআনের সূরা পড়ুন :

সুরত আল বাক্বারাহ্ আলে ইমরান সুরত আন-নিসা
সুরত আল-মায়েদাহ্ সুরত ইউসুফ সুরত ইব্রাহীম
সুরত আল-হিজর সুরত আল-কাহফ সুরত মারইয়াম
সুরত আল-হাজ্জ সুরত আল-ক্বাসাস আল-‘আনকাবূত
সুরত আস-সাজদা সুরত ইয়াসীন সুরত আদ-দুখান
সুরত আল-ফাতহ সুরত আল-হুজুরাত সুরত ক্বাফ
সুরত আন-নাজম সুরত আর-রাহমান সুরত আল-ওয়াক্বি‘আহ
সুরত আল-হাশর সুরত আল-মুলক সুরত আল-হাক্কাহ্
সুরত আল-ইনশিক্বাক সুরত আল-আ‘লা সুরত আল-গাশিয়াহ্

সবচেয়ে বিখ্যাত কোরআন তেলাওয়াতকারীদের কণ্ঠে সূরা হুদ ডাউনলোড করুন:

সূরা Hud mp3 : উচ্চ মানের সাথে সম্পূর্ণ অধ্যায়টি Hud শুনতে এবং ডাউনলোড করতে আবৃত্তিকারকে বেছে নিন
সুরত হুদ  ভয়েস আহমেদ আল-আজমি
আহমেদ আল-আজমি
সুরত হুদ  ভয়েস ইব্রাহীম আল-আখদার
ইব্রাহীম আল-আখদার
সুরত হুদ  ভয়েস বান্দার বেলাইলা
বান্দার বেলাইলা
সুরত হুদ  ভয়েস খালিদ গালিলি
খালিদ গালিলি
সুরত হুদ  ভয়েস হাতেম ফরিদ আল ওয়ার
হাতেম ফরিদ আল ওয়ার
সুরত হুদ  ভয়েস খলিফা আল টুনাইজি
খলিফা আল টুনাইজি
সুরত হুদ  ভয়েস সাদ আল-গামদি
সাদ আল-গামদি
সুরত হুদ  ভয়েস সৌদ আল-শুরাইম
সৌদ আল-শুরাইম
সুরত হুদ  ভয়েস সালাহ আবু খাতর
সালাহ বুখাতীর
সুরত হুদ  ভয়েস আবদুল বাসিত আব্দুল সামাদ
আবদ এল বাসেট
সুরত হুদ  ভয়েস আবদুল রশিদ সুফি
আবদুল রশিদ সুফি
সুরত হুদ  ভয়েস আব্দুল্লাহ্ বাস্‌ফার
আব্দুল্লাহ্ বাস্‌ফার
সুরত হুদ  ভয়েস আবদুল্লাহ আওওয়াদ আল-জুহানী
আবদুল্লাহ আল-জুহানী
সুরত হুদ  ভয়েস আলী আল-হুদায়েফি
আলী আল-হুদায়েফি
সুরত হুদ  ভয়েস আলী জাবের
আলী জাবের
সুরত হুদ  ভয়েস ফারেস আব্বাদ
ফারেস আব্বাদ
সুরত হুদ  ভয়েস মাহের আলমাইকুলই
মাহের আলমাইকুলই
সুরত হুদ  ভয়েস মোহাম্মদ আইয়ুব
মোহাম্মদ আইয়ুব
সুরত হুদ  ভয়েস মুহাম্মদ আল-মুহাইসনি
মুহাম্মদ আল-মুহাইসনি
সুরত হুদ  ভয়েস মুহাম্মাদ জিব্রীল
মুহাম্মাদ জিব্রীল
সুরত হুদ  ভয়েস মুহাম্মদ সিদ্দিক আল মিনশাবি
আল-মিনশাবি
সুরত হুদ  ভয়েস আল হোসারি
আল হোসারি
সুরত হুদ  ভয়েস আল-আফসী
মিশারী আল-আফসী
সুরত হুদ  ভয়েস নাসের আল কাতামি
নাসের আল কাতামি
সুরত হুদ  ভয়েস ইয়াসের আল-দোসারি
ইয়াসের আল-দোসারি


Wednesday, December 18, 2024

Please remember us in your sincere prayers