কোরান সূরা আ'রাফ আয়াত 7 তাফসীর

  1. Mokhtasar
  2. Ahsanul Bayan
  3. AbuBakr Zakaria
  4. Ibn Kathir
Surah Araf ayat 7 Bangla tafsir - তাফসীর ইবনে কাসীর - Tafsir Ahsanul Bayan তাফসীরে আহসানুল বায়ান - Tafsir Abu Bakr Zakaria bangla কিং ফাহাদ কুরআন প্রিন্টিং কমপ্লেক্স - বাংলা ভাষায় নোবেল কোরআনের অর্থের অনুবাদ উর্দু ভাষা ও ইংরেজি ভাষা & তাফসীর ইবনে কাসীর : সূরা আ'রাফ আয়াত 7 আরবি পাঠে(Araf).
  
   

﴿فَلَنَقُصَّنَّ عَلَيْهِم بِعِلْمٍ ۖ وَمَا كُنَّا غَائِبِينَ﴾
[ الأعراف: 7]

অতঃপর আমি স্বজ্ঞানে তাদের কাছে অবস্থা বর্ণনা করব। বস্তুতঃ আমি অনুপস্থিত তো ছিলাম না। [সূরা আ'রাফ: 7]

Surah Al-Araf in Bangla

জহুরুল হক সূরা বাংলা Surah Araf ayat 7


তখন আমরা নিশ্চয়ই তাদের কাছে বর্ণনা করবো জ্ঞানের সাথে, আর আমরা তো অনুপস্থিত ছিলাম না।


Tafsir Mokhtasar Bangla


৭. আমি সেদিন সকল সৃষ্টিজীবের সামনে নিজ জ্ঞান থেকেই তারা দুনিয়াতে কী করেছে সেগুলোর বর্ণনা দেবো। কারণ, আমি তাদের সকল আমল সম্পর্কেই জানি। সেগুলোর কোনটিই আমার নিকট অদৃশ্য নয়। আমি কোন সময় তাদের নিকট থেকে অনুপস্থিতও ছিলাম না।

Tafsir Ahsanul Bayan তাফসীরে আহসানুল বায়ান


তারপর অবশ্যই আমি তাদের নিকট সজ্ঞানে তাদের কার্যাবলী বিবৃত করব।[১] আর আমি তো অনুপস্থিত ছিলাম না। [১] যেহেতু আমি প্রকাশ্য ও অপ্রকাশ্য প্রত্যেক বিষয়ের খবর রাখি, তাই ( উম্মত ও পয়গম্বর ) উভয়ের সামনেই সমস্ত ব্যাপার বিবৃত করব এবং তারা যা যা করেছিল, তা সবই তাদের সামনে পেশ করে দেব।

Tafsir Abu Bakr Zakaria bangla কিং ফাহাদ কুরআন প্রিন্টিং কমপ্লেক্স


অতঃপর অবশ্যই আমরা তাদের কাছে পূর্ণ জ্ঞানের সাথে তাদের কাজগুলো বিবৃত করব, আর আমারা তো অনুপস্থিত ছিলাম না []। [] আল্লাহ তা'আলা এ আয়াতে বলছেন যে, তিনি তার বান্দারা ছোট, বড়, গুরুত্বপূর্ণ, গুরুত্বহীন যা করত বা বলত সবকিছু সম্পর্কে কিয়ামতের মাঠে বিস্তারিত জানাবেন। কারণ, তিনি সবকিছু দেখছেন, কোন কিছুই তাঁর অগোচরে নেই, কোন কিছু সম্পর্কেই তিনি বেখবর নন। বরং তিনি চোখের খিয়ানত ও অন্তরের গোপন ভেদ সম্পর্কেও অবগত। আল্লাহ বলেন, “ তার অজানায় একটি পাতাও পড়ে না । মাটির অন্ধকারে এমন কোন শস্যকণাও অংকুরিত হয় না বা রসযুক্ত কিংবা শুষ্ক এমন কোন বস্তু নেই যা সুস্পষ্ট কিতাবে নেই " [ সূরা আল-আন’আম: ৫৯ ] [ ইবন কাসীর ] সুতরাং আল্লাহ হাশরের মাঠে তাদেরকে যা জানাবেন তা জ্ঞানের ভিত্তিতেই জানাবেন। দুনিয়াতে যা কিছুই ঘটেছে সবই তার জ্ঞানের মধ্যে রয়েছে। সবকিছু তিনি জানার পরও তাঁর ফেরেশতাদের দিয়ে লিখিয়ে নিয়েছেন। অন্য আয়াতে আল্লাহ বলেন, “ আপনি কি লক্ষ্য করেন না যে, আসমানসমূহ ও যমীনে যা কিছু আছে আল্লাহ তা জানেন? তিন ব্যক্তির মধ্যে এমন কোন গোপন পরামর্শ হয় না যাতে চতুর্থ জন হিসেবে তিনি উপস্থিত থাকেন না এবং পাঁচ ব্যক্তির মধ্যেও হয় না যাতে ষষ্ট জন হিসেবে তিনি উপস্থিত থাকেন না । তারা এর চেয়ে কম হোক বা বেশী হোক তিনি তো তাদের সংগেই আছেন তারা যেখানেই থাকুক না কেন। তারপর তারা যা করে, তিনি তাদেরকে কিয়ামতের দিন তা জানিয়ে দেবেন। নিশ্চয়ই আল্লাহ সব কিছু সম্পর্কে সম্যক অবগত।" [ সূরা আল-মুজাদালাহ:৭ ] অন্যত্র বলেন, “ তিনি জানেন যা যমীনে প্রবেশ করে এবং যা তা থেকে নির্গত হয় আর যা আসমান থেকে নাযিল হয় এবং যা কিছু তাতে উত্থিত হয়” [ সূরা সাবা: ২ ] আরও বলেন, “তিনি জানেন যা কিছু যমীনে প্রবেশ করে ও যা কিছু তা থেকে বের হয় এবং আসমান হতে যা কিছু নামে ও আসমানে যা কিছু উখিত হয় । তোমরা যেখানেই থাক না কেন---তিনি ( জ্ঞানে ) তোমাদের সংগে আছেন" [ সূরা আল-হাদীদ: ৪ ] আরও বলেন, “ আর আপনি যে অবস্থাতেই থাকুন না কেন এবং আপনি সে সম্পর্কে কুরআন থেকে যা-ই তিলাওয়াত করেন এবং তোমরা যে কাজই কর না কেন, আমরা তোমাদের সাক্ষী থাকি- যখন তোমরা তাতে প্রবৃত্ত হও । আর আসমানসমূহ ও যমীনের অণু পরিমাণও আপনার রবের দৃষ্টির বাইরে নয় এবং তার চেয়ে ক্ষুদ্রতর বা বৃহত্তর কিছুই নেই যা সুস্পষ্ট কিতাবে নেই” [ সূরা ইউনুস: ৬১ ] [ আদওয়াউল বায়ান ]

Tafsir ibn kathir bangla তাফসীর ইবনে কাসীর


৪-৭ নং আয়াতের তাফসীর: আল্লাহ পাক বলেনঃ রাসূলের বিরুদ্ধাচরণের কারণে আমি কত লোকালয়কেই ধ্বংস করেছি! আর দুনিয়া ও আখিরাতের লাঞ্ছনা ও অপমান তাদের উপর চাপিয়ে দিয়েছি। যেমন তিনি বলেনঃ ( হে নবী সঃ! ) তোমার পূর্বে রাসূলদেরকে উপহাস করা হয়েছিল, ফলে ঐ উপহাসের শাস্তি হিসেবে সেই উপহাসকারীদেরকে ধ্বংস করে দেয়া হয়েছিল । যেমন তিনি আর এক জায়গায় বলেনঃ “ যখন আমি পাপের কারণে বহু জনপদকে ধ্বংস করে দিলাম তখন তাদের বড় বড় অট্টালিকা ও মজবুত ঘরবাড়ী ভেঙ্গে চুরমার হয়ে পড়লো এবং তাদের প্রস্রবণ ও নদী-নালা তছনছ হয়ে গেল ।” অন্য জায়গায় বলেনঃ “ জীবিকার প্রাচুর্যের কারণে যখন তারা অহংকারে ফেটে পড়লো তখন আমি তাদেরকে ধ্বংস করে দিলাম, তাদের বাড়ীঘর এমন হয়ে গেল যে, যেন তারা তাতে কোন দিন বসবাসই করেনি, কিন্তু অল্প কয়েকজন বেঁচে গেল, এখন তাদের উত্তরাধিকারী একমাত্র আমিই ।আল্লাহ তা'আলা বলেনঃ আমার শাস্তি তাদের উপর রাত্রিকালে ঘুমন্ত অবস্থায় অথবা ভরা দ্বিপ্রহরে যখন তারা বিশ্রামরত ছিল তখনই আপতিত হয়েছে। আর এ দু'টোই হচ্ছে উদাসীন থাকার সময়। যেমন তিনি অন্যত্র বলেনঃ “ ঐ লোকদের কি এই ভয় নেই যে, আমার শাস্তি রাত্রিকালে ঘুমন্ত অবস্থায় অকস্মাৎ তাদেরকে ঘিরে ফেলে অথবা অতি প্রত্যুষে তাদের উপর এসে পড়ে যখন তারা অশ্লীল ও বাজে কাজে লিপ্ত থাকে? আর নিজেদের পাপরাশির মাধ্যমে চালবাজীকারীরা এটাকে কি ভয় করে না যে, আল্লাহ সম্পূর্ণরূপে তাদেরকে ভূ-গর্ভে ধ্বসিয়ে দিতে সক্ষম অথবা এমনভাবে তাদেরকে ভীষণ শাস্তি দ্বারা গ্রেফতার করতে পারেন যা তারা কল্পনা বা ধারণাও করতে পারবে না? কিংবা তাদের সফরে তাদেরকে পাকড়াও করবেন যা তারা প্রতিরোধ করতে পারবে না?” যেমন তিনি আরও বলেনঃ “যখন তাদের উপর শাস্তি এসেই পড়ে তখন ‘বাস্তবিকই আমরা অপরাধী ছিলাম’ একথা বলা ছাড়া তাদের আর কিছুই বলার থাকে না যেমন তিনি আর এক জায়গায় বলেনঃ “ যারা সীমালংঘন করেছিল এরূপ বহু গ্রামবাসীকে আমি সমূলে ধ্বংস করে দিয়েছি ।” উপরোক্ত আয়াতগুলো নবী ( সঃ )-এর নিম্নের হাদীসের স্পষ্ট দলীলঃ “ কোন কওমকে ধ্বংস করে দেয়া হয়নি যে পর্যন্ত না তাদের সমস্ত শাস্তি শেষ করে দেয়া হয়েছে ।” আবদুল মালিককে জিজ্ঞেস করা হয়েছিলঃ “ এটা কিরূপ হবে?” তখন তিনি “আমার শাস্তি যখন তাদের কাছে এসেই পড়েছিল তখন তাদের মুখে-বাস্তবিকই আমরা অত্যাচারী ছিলাম এই কথা ছাড়া আর কিছুই ছিল না” এই আয়াতটিই পাঠ করেছিলেন । আল্লাহ পাকের উক্তি ( আরবী ) অর্থাৎ “ যাদের কাছে রাসূল পাঠানো হয়েছিল আমি তাদেরকে অবশ্যই জিজ্ঞাসবাদ করবো ।” যেমন তিনি আর এক জায়গায় বলেনঃ “ রাসূলগণ যখন প্রচারের দায়িত্ব পালন করতে গিয়েছিল তখন তোমরা তাদেরকে কি উত্তর দিয়েছিলে?” আরও এক জায়গায় তিনি বলেনঃ “সেইদিন আল্লাহ রাসূলদেরকে একত্রিত করে জিজ্ঞেস করবেনতোমাদের কওম তোমাদেরকে কি জবাব দিয়েছিল? তারা উত্তরে বলবে-আমাদের জানা নেই, আপনিই গায়েবের সংবাদ রাখেন । তখন আল্লাহ কিয়ামতের দিন ঐ লোকদেরকে জিজ্ঞেস করবেন-তোমরা রাসূলদেরকে কি জবাব দিয়েছিলে?” তাই আল্লাহ তা'আলা এখানে বলেনঃ “ আমি রাসূলদেরকেও জিজ্ঞাসাবাদ করবো । রাসূলুল্লাহ ( সঃ ) বলেছেনঃ “ তোমাদের প্রত্যেকেই দায়িত্বশীল নেতা । তোমাদের সকলকেই নিজ নিজ অধীনস্থ সম্পর্কে জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে। বাদশাহ্ তার প্রজাদের সম্পর্কে জিজ্ঞাসিত হবে, পুরুষ লোককে তার স্ত্রী ও ছেলে মেয়েদের সম্পর্কে জিজ্ঞেস করা হবে, স্ত্রীলোক জিজ্ঞাসিত হবে তার স্বামী সম্পর্কে এবং খাদেমকে জিজ্ঞেস করা হবে তার মনিবের মাল সম্পর্কে।”মহান আল্লাহ বলেনঃ “ আমি তাদের সমস্ত বিবরণ অকপটে প্রকাশ করে দেবো, যেহেতু আমি পূর্ণরূপে জ্ঞাত আছি, আর আমি তো বে-খবর ছিলাম না ।” কিয়ামতের দিন তাদের আমলনামা খুলে দেয়া হবে এবং তাদের আমল পরীক্ষা নিরীক্ষা করে দেখা হবে। আল্লাহ তা'আলা সবকিছুই দেখতে রয়েছেন। তিনি তো গোপন দৃষ্টিপাত সম্পর্কেও পূর্ণ অবগত। তিনি অন্তরের গোপন কথাও জানেন। যদি গাছের কোন পাতা পড়ে যায় বা অন্ধকারে কোন বীজ পড়ে থাকে তবে সেটাও তার দৃষ্টির অন্তরালে থাকে না। স্পষ্ট কিতাবের মধ্যে কী নেই? আর্দ্রতা ও শুষ্কতা সবকিছুই তো লিপিবদ্ধ রয়েছে এতে।

সূরা আ'রাফ আয়াত 7 সূরা

فلنقصن عليهم بعلم وما كنا غائبين

سورة: الأعراف - آية: ( 7 )  - جزء: ( 8 )  -  صفحة: ( 151 )


English Türkçe Indonesia
Русский Français فارسی
تفسير Urdu اعراب

বাংলায় পবিত্র কুরআনের আয়াত

  1. তিনিই কিতাবধারীদের মধ্যে যারা কাফের, তাদেরকে প্রথমবার একত্রিত করে তাদের বাড়ী-ঘর থেকে বহিস্কার করেছেন। তোমরা
  2. এটা আল্লাহর শত্রুদের শাস্তি-জাহান্নাম। তাতে তাদের জন্যে রয়েছে স্থায়ী আবাস, আমার আয়াতসমূহ অস্বীকার করার প্রতিফলস্বরূপ।
  3. তারা ইতিপূর্বে স্বাচ্ছন্দ্যশীল ছিল।
  4. আমি আপনার কাছে মূসা ও ফেরাউনের বৃত্তান্ত সত্য সহকারে বর্ণনা করছি ঈমানদার সম্প্রদায়ের জন্যে।
  5. শহরবাসীরা আনন্দ-উল্লাস করতে করতে পৌছল।
  6. এবং আমার জান্নাতে প্রবেশ কর।
  7. অতঃপর ফিরে এল মুসলমানরা আল্লাহর অনুগ্রহ নিয়ে, তদের কিছুই অনিষ্ট হলো না। তারপর তারা আল্লাহর
  8. যারা আল্লাহর পথে বাধা দিত এবং তাতে বক্রতা অন্বেষণ করত। তারা পরকালের বিষয়েও অবিশ্বাসী ছিল।
  9. যখন ফেরেশতাগণ বললো, হে মারইয়াম আল্লাহ তোমাকে তাঁর এক বানীর সুসংবাদ দিচ্ছেন, যার নাম হলো
  10. আল্লাহ তোমাদের জন্যে তোমাদেরই মধ্য থেকে একটি দৃষ্টান্ত বর্ণনা করেছেনঃ তোমাদের আমি যে রুযী দিয়েছি,

বাংলায় কোরআনের সূরা পড়ুন :

সুরত আল বাক্বারাহ্ আলে ইমরান সুরত আন-নিসা
সুরত আল-মায়েদাহ্ সুরত ইউসুফ সুরত ইব্রাহীম
সুরত আল-হিজর সুরত আল-কাহফ সুরত মারইয়াম
সুরত আল-হাজ্জ সুরত আল-ক্বাসাস আল-‘আনকাবূত
সুরত আস-সাজদা সুরত ইয়াসীন সুরত আদ-দুখান
সুরত আল-ফাতহ সুরত আল-হুজুরাত সুরত ক্বাফ
সুরত আন-নাজম সুরত আর-রাহমান সুরত আল-ওয়াক্বি‘আহ
সুরত আল-হাশর সুরত আল-মুলক সুরত আল-হাক্কাহ্
সুরত আল-ইনশিক্বাক সুরত আল-আ‘লা সুরত আল-গাশিয়াহ্

সবচেয়ে বিখ্যাত কোরআন তেলাওয়াতকারীদের কণ্ঠে সূরা আ'রাফ ডাউনলোড করুন:

সূরা Araf mp3 : উচ্চ মানের সাথে সম্পূর্ণ অধ্যায়টি Araf শুনতে এবং ডাউনলোড করতে আবৃত্তিকারকে বেছে নিন
সুরত আ'রাফ  ভয়েস আহমেদ আল-আজমি
আহমেদ আল-আজমি
সুরত আ'রাফ  ভয়েস ইব্রাহীম আল-আখদার
ইব্রাহীম আল-আখদার
সুরত আ'রাফ  ভয়েস বান্দার বেলাইলা
বান্দার বেলাইলা
সুরত আ'রাফ  ভয়েস খালিদ গালিলি
খালিদ গালিলি
সুরত আ'রাফ  ভয়েস হাতেম ফরিদ আল ওয়ার
হাতেম ফরিদ আল ওয়ার
সুরত আ'রাফ  ভয়েস খলিফা আল টুনাইজি
খলিফা আল টুনাইজি
সুরত আ'রাফ  ভয়েস সাদ আল-গামদি
সাদ আল-গামদি
সুরত আ'রাফ  ভয়েস সৌদ আল-শুরাইম
সৌদ আল-শুরাইম
সুরত আ'রাফ  ভয়েস সালাহ আবু খাতর
সালাহ বুখাতীর
সুরত আ'রাফ  ভয়েস আবদুল বাসিত আব্দুল সামাদ
আবদ এল বাসেট
সুরত আ'রাফ  ভয়েস আবদুল রশিদ সুফি
আবদুল রশিদ সুফি
সুরত আ'রাফ  ভয়েস আব্দুল্লাহ্ বাস্‌ফার
আব্দুল্লাহ্ বাস্‌ফার
সুরত আ'রাফ  ভয়েস আবদুল্লাহ আওওয়াদ আল-জুহানী
আবদুল্লাহ আল-জুহানী
সুরত আ'রাফ  ভয়েস আলী আল-হুদায়েফি
আলী আল-হুদায়েফি
সুরত আ'রাফ  ভয়েস আলী জাবের
আলী জাবের
সুরত আ'রাফ  ভয়েস ফারেস আব্বাদ
ফারেস আব্বাদ
সুরত আ'রাফ  ভয়েস মাহের আলমাইকুলই
মাহের আলমাইকুলই
সুরত আ'রাফ  ভয়েস মোহাম্মদ আইয়ুব
মোহাম্মদ আইয়ুব
সুরত আ'রাফ  ভয়েস মুহাম্মদ আল-মুহাইসনি
মুহাম্মদ আল-মুহাইসনি
সুরত আ'রাফ  ভয়েস মুহাম্মাদ জিব্রীল
মুহাম্মাদ জিব্রীল
সুরত আ'রাফ  ভয়েস মুহাম্মদ সিদ্দিক আল মিনশাবি
আল-মিনশাবি
সুরত আ'রাফ  ভয়েস আল হোসারি
আল হোসারি
সুরত আ'রাফ  ভয়েস আল-আফসী
মিশারী আল-আফসী
সুরত আ'রাফ  ভয়েস নাসের আল কাতামি
নাসের আল কাতামি
সুরত আ'রাফ  ভয়েস ইয়াসের আল-দোসারি
ইয়াসের আল-দোসারি


Tuesday, November 5, 2024

Please remember us in your sincere prayers