কোরান সূরা ইউসুফ আয়াত 76 তাফসীর

  1. Mokhtasar
  2. Ahsanul Bayan
  3. AbuBakr Zakaria
  4. Ibn Kathir
Surah Yusuf ayat 76 Bangla tafsir - তাফসীর ইবনে কাসীর - Tafsir Ahsanul Bayan তাফসীরে আহসানুল বায়ান - Tafsir Abu Bakr Zakaria bangla কিং ফাহাদ কুরআন প্রিন্টিং কমপ্লেক্স - বাংলা ভাষায় নোবেল কোরআনের অর্থের অনুবাদ উর্দু ভাষা ও ইংরেজি ভাষা & তাফসীর ইবনে কাসীর : সূরা ইউসুফ আয়াত 76 আরবি পাঠে(Yusuf).
  
   

﴿فَبَدَأَ بِأَوْعِيَتِهِمْ قَبْلَ وِعَاءِ أَخِيهِ ثُمَّ اسْتَخْرَجَهَا مِن وِعَاءِ أَخِيهِ ۚ كَذَٰلِكَ كِدْنَا لِيُوسُفَ ۖ مَا كَانَ لِيَأْخُذَ أَخَاهُ فِي دِينِ الْمَلِكِ إِلَّا أَن يَشَاءَ اللَّهُ ۚ نَرْفَعُ دَرَجَاتٍ مَّن نَّشَاءُ ۗ وَفَوْقَ كُلِّ ذِي عِلْمٍ عَلِيمٌ﴾
[ يوسف: 76]

অতঃপর ইউসুফ আপন ভাইদের থলের পূর্বে তাদের থলে তল্লাশী শুরু করলেন। অবশেষে সেই পাত্র আপন ভাইয়ের থলের মধ্য থেকে বের করলেন। এমনিভাবে আমি ইউসুফকে কৌশল শিক্ষা দিয়েছিলাম। সে বাদশাহর আইনে আপন ভাইকে কখনও দাসত্বে দিতে পারত না, কিু栦#2438;ল্লাহ যদি ইচ্ছা করেন। আমি যাকে ইচ্ছা, মর্যাদায় উন্নীত করি এবং প্রত্যেক জ্ঞানীর উপরে আছে অধিকতর এক জ্ঞানীজন। [সূরা ইউসুফ: 76]

Surah Yusuf in Bangla

জহুরুল হক সূরা বাংলা Surah Yusuf ayat 76


অতঃপর তিনি তাদের মালপত্রে আর করলেন তাঁর ভাইয়ের মালের আগে, তারপর তিনি তা বের করলেন তাঁর ভাইয়ের মালপত্র থেকে। এইভাবেই আমরা ইউসুফের জন্য পরিকল্পনা করেছিলাম। তাঁর পক্ষে রাজার আইন অনুসারে তাঁর ভাইকে রাখা সম্ভব ছিল না যদি না আল্লাহ্ ইচ্ছা করতেন। আমরা যাকে ইচ্ছা করি স্তরে স্তরে উন্নত করি। আর প্রত্যেক জ্ঞানবানদের উপরে রয়েছেন সর্বজ্ঞানময়।


Tafsir Mokhtasar Bangla


৭৬. ফলে তাদের থলেগুলো অনুসন্ধানের জন্য তাদেরকে ইউসুফ ( আলাইহিস-সালাম ) এর নিকট ফিরিয়ে আনা হলো। তখন ইউসুফ ( আলাইহিস-সালাম ) কৌশলটি লুকানোর জন্য আপন ভাইয়ের থলে অনুসন্ধানের আগে সৎ ভাইদের থলেগুলো অনুসন্ধান করতে শুরু করলেন। এরপর তিনি আপন ভাইয়ের থলেটি অনুসন্ধান করে সেখান থেকে রাষ্ট্রপতির পেয়ালাটি বের করে আনলেন। যেমনিভাবে আমি ইউসুফ ( আলাইহিস-সালাম ) এর ভাইয়ের থলে পেয়ালাটি রাখার পরিকল্পনার মাধ্যমে তাঁর জন্য কৌশল করলাম তেমনিভাবে আমি তাঁর ভাইদেরকে তাদের এলাকার শাস্তি তথা চোরকে গোলাম বানানো কর্তৃক পাকড়াও করে তাঁর জন্য দ্বিতীয় কৌশল করলাম। এ উদ্দেশ্যটি হাসিল হতো না যদি রাষ্ট্রপতি কর্তৃক নির্ধারিত চোরের শাস্তি তথা প্রহার ও জরিমানা করার বিচারটি প্রয়োগ করা হতো। তবে আল্লাহ তা‘আলা যদি এর জন্য অন্য পরিকল্পনা করতে চাইতেন তাহলে তা ভিন্ন ব্যাপার। কারণ, তিনি তা করতে সক্ষম। যেভাবে আমি ইউসুফ ( আলাইহিস-সালাম ) এর মর্যাদাকে সুউচ্চ করেছি তেমনিভাবে আমি আমার বান্দাদের মধ্যকার যার ব্যাপারে ইচ্ছা করি তার মর্যাদাকেও উন্নীত করে থাকি। মূলতঃ প্রত্যেক জ্ঞানীর উপর রয়েছে আরেক জ্ঞানী। আর সবার জ্ঞানের উপরে রয়েছে আল্লাহর জ্ঞান। যিনি সবকিছুই জানেন।

Tafsir Ahsanul Bayan তাফসীরে আহসানুল বায়ান


অতঃপর সে তার ( সহোদর ) ভ্রাতার মালপত্র তল্লাশি করার পূর্বে ওদের মালপত্র তল্লাশি করতে লাগল, পরে তার সহোদরের মালপত্রের মধ্য হতে পাত্রটি বের করল।[১] এভাবে আমি ইউসুফের জন্য কৌশল করলাম।[২] আল্লাহ ইচ্ছা না করলে রাজার আইনে তার সহোদরকে সে ( দাস বানিয়ে ) আটক করতে পারত না।[৩] আমি যাকে ইচ্ছা মর্যাদায় উন্নীত করি।[৪] আর প্রত্যেক জ্ঞানবান ব্যক্তির উপর আছে অধিক জ্ঞানী।[৫] [১] প্রথমে অন্য ভাইদের মালপত্রের তল্লাশি নিল এবং শেষে বিনয়্যামীনের মালপত্র দেখল, যাতে করে তাদের সন্দেহ না হয় যে, এটা কোন সুপরিকল্পিত কৌশল। [২] অর্থাৎ, আমি ইউসুফকে অহীর মাধ্যমে এই কৌশলটি বুঝিয়ে দিলাম। এ থেকে জানা গেল যে, কোন সঠিক উদ্দেশ্য সাধনের জন্য এ ধরনের কৌশল-পথ অবলম্বন করা বৈধ; যার বাহ্যিক রূপ বাহানা ও ফন্দি, এই শর্তে যে উক্ত পথ যেন কোন শরয়ী নিয়মের পরিপন্থী না হয়। ( ফাতহুল কাদীর ) [৩] অর্থাৎ রাজার যে আইন তথা নিয়ম মিসরে প্রচলিত ছিল, সেই মোতাবেক বিনয়্যামীনকে এভাবে আটকানো সম্ভব ছিল না, তাই তারা যাত্রীদলকেই জিজ্ঞেস করল যে, বল, এই অপরাধের দন্ড কি হওয়া উচিত? [৪] যেমন নিজ দয়া ও অনুগ্রহে ইউসুফকে সুউচ্চ মর্যাদায় উন্নীত করেছি। [৫] অর্থাৎ প্রত্যেক জ্ঞানী থেকে বড় কোন না কোন জ্ঞানী থাকে। সুতরাং কোন জ্ঞানী যেন এই ধোকায় নিপতিত না হয় যে, আমিই এই যুগের সবচেয়ে বড় জ্ঞানী। কতক মুফাসসিরীন বলেছেন, এর ভাবার্থ এই যে, প্রত্যেক জ্ঞানীর উপর একজন সর্বজ্ঞানী অর্থাৎ মহান আল্লাহ আছেন।

Tafsir Abu Bakr Zakaria bangla কিং ফাহাদ কুরআন প্রিন্টিং কমপ্লেক্স


অতঃপর তিনি তার সহোদরের মালপত্র তল্লাশির আগে তাদের মালপত্র তল্লাশি করতে লাগলেন [], পরে তার সহোদরের মালপত্রের মধ্য হতে পাত্রটি বের করলেন []। এভাবে আমরা ইউসুফের জন্য কৌশল করেছিলাম []। রাজার আইনে তার ভাইকে আটক করা সংগত হতোনা, আল্লাহ্ ইচ্ছে না করলে। আমরা যাকে ইচ্ছে মর্যাদায় উন্নীত করি। আর প্রত্যেক জ্ঞানবান ব্যক্তির উপর আছে সর্বজ্ঞানী []। [] অর্থাৎ সরকারী তল্লাশীকারীরা প্রকৃত ষড়যন্ত্র ঢেকে রাখার জন্য প্রথমেই অন্য ভাইদের আসবাবপত্র তালাশ করল। প্রথমেই বিনইয়ামীনের আসবাবপত্র খুলল না, যাতে তাদের সন্দেহ না হয়। [ কুরতুবী; ইবন কাসীর ] [] অর্থাৎ সব শেষে বিনইয়ামীনের আসবাবপত্র খোলা হলে তা থেকে শাহী পাত্রটি বের হয়ে এল। তখন ভাইদের অবস্থা দেখে কে? লজ্জায় সবার মাথা হেঁট হয়ে গেল। তারা বিনইয়ামীনকে খারাপ কথা বলতে লাগল। [ কুরতুবী; ইবন কাসীর ] [] অর্থাৎ এমনিভাবে আমি ইউসুফের খাতিরে কৌশল করেছি। এ সমগ্র ধারাবাহিক ঘটনাবলীতে আল্লাহ্‌র পক্ষ থেকে ইউসুফের সমর্থনে সরাসরি কোন কৌশলটি অবলম্বন করা হয়েছিল তা অবশ্যি এখানে ভেবে দেখার মতো বিষয়। একথা সুস্পষ্ট যে, পেয়ালা রাখার কৌশলটি ইউসুফ নিজেই করেছিলেন। এটাও সুস্পষ্ট, সরকারী কর্মচারীদের চুরির সন্দেহে কাফেলাকে আটকানোও একটি নিয়ম মাফিক কাজ ছিল, যা এ ধরনের অবস্থায় সব সরকারী কর্মচারীই করে থাকে। তাহলে আল্লাহ্‌র সেই কৌশল কোনটি? উপরের আয়াতের মধ্যে অনুসন্ধান চালালে এ ছাড়া আর দ্বিতীয় কোন জিনিসই এর ক্ষেত্র হিসেবে পাওয়া যেতে পারে না যে, সরকারী কর্মচারীরা নিয়ম বিরোধীভাবে নিজেরাই সন্দেহপূর্ণ অপরাধীদের কাছে চুরির শাস্তি জিজ্ঞেস করলো এবং জবাবে তারাও এমন শাস্তির কথা বললো যা ইবরাহিমী শরীয়াতের দৃষ্টিতে চোরকে দেয়া হতো। এর ফলে দু’টি লাভ হলো। প্রথমত ইউসুফ ইবরাহিমী শরী’আতকে কার্যকর করার সুযোগ পেলেন এবং দ্বিতীয়ত নিজের ভাইকে হাজতে পাঠাবার পরিবর্তে তিনি নিজের কাছে রাখতে পারলেন। তিনি বাদশাহর আইনানুযায়ী ভাইকে গ্রেফতার করতে পারতেন না। কেননা, মিসরের আইনে চোরের এই শাস্তি ছিল না। কিন্তু তারা এখানে ইউসুফ-ভ্রাতাদের কাছ থেকেই ইয়াকূব ‘আলাইহিস্ সালাম-এর শরী’আতানুযায়ী চোরের বিধান জেনে নিয়েছিল। এ বিধান দৃষ্টে বিনইয়ামীনকে আটকে রাখা বৈধ হয়ে গেল। এমনিভাবে আল্লাহ্ তা'আলার ইচ্ছায় ইউসুফ ‘আলাইহিস্ সালাম-এর মনোবাঞ্ছা পূর্ণ হল। [] অর্থাৎ আমি যাকে ইচ্ছা, উচ্চ মর্যাদায় উন্নীত করে দেই, যেমন এ ঘটনায় ইউসুফের মর্যাদা তার ভাইদের তুলনায় উচ্চ করে দেয়া হয়েছে। প্রত্যেক জ্ঞানীর উপরেই তদপেক্ষা অধিক জ্ঞানী বিদ্যমান রয়েছে। উদ্দেশ্য এই যে, আমরা জ্ঞান ও ঈমানের দিক দিয়ে সৃষ্টজীবের মধ্যে একজনকে অন্যজনের উপর শ্রেষ্ঠত্ব দান করে থাকি। [ কুরতুবী ] হাসান বসরী বলেন, একজন যত বড় জ্ঞানীই হোক, তার তুলনায় আরো অধিক জ্ঞানী থাকে। মানবজাতির মধ্যে যদি কেউ এমন হয় যে, তার চাইতে অধিক জ্ঞানী আর নেই, তবে এ অবস্থায়ও আল্লাহ্ রাব্বুল ‘আলামীন-এর জ্ঞান সবারই উর্ধ্বে। [ ইবন কাসীর ]

Tafsir ibn kathir bangla তাফসীর ইবনে কাসীর


৭৩-৭৬ নং আয়াতের তাফসীর হযরত ইউসুফের ( আঃ ) ভ্রাতাগণ নিজেদের উপর চুরির অপবাদ শুনে কান খাড়া করে দেন এবং বলেনঃ “ আপনারা আমাদের পরিচয় পেয়ে গেছেন এবং আমাদের অভ্যাস ও চরিত্র সম্পর্কে পূর্ণ ওয়াকিফহাল । আমরা ভূপৃষ্ঠে বিশৃঙ্খলা ও অশান্তি সৃষ্টি করতে চাইনে এবং চুরি করার অভ্যাসও আমাদের নেই। তাদের এ কথা শুনে সরকারী কর্মচারীগণ বললো: “ যদি তোমাদের মধ্যে কেউ চোর সাব্যস্ত হয়ে যায় এবং তোমরা মিথ্যাবাদী প্রমাণিত হও তবে তার শাস্তি কি হবে?” তারা উত্তরে বললেনঃ “দ্বীনে ইবরাহীমের ( আঃ ) বিধান অনুযায়ী এর শাস্তি এই যে, যার মাল সে চুরি করেছে তারই কাছে তাকে সমর্পণ করতে হবে । আমাদের শরীয়তের ফায়সালা এটাই।” এতে হযরত ইউসুফের ( আঃ ) উদ্দেশ্য সফল হয়ে গেল। সুতরাং তিনি তাদের তল্লাশী নেয়ার নির্দেশ দিলেন। প্রথমে তার বৈমাত্রেয় ভাইদের তল্লাশী নেয়া হলো। অথচ তাঁর এটা জানা ছিল যে, তাঁদের মালপত্রের মধ্যে পেয়ালা নেই। কিন্তু যাতে তাদের এবং অন্যান্য লোকদের মনে কোন সন্দেহের উদ্রেক না হয় এ কারণেই তিনি এরূপ করলেন। যখন তার বৈমাত্রেয় ভাইদের মালপত্রের উপর তল্লাশী চালানোর পর পেয়ালা পাওয়া গেল না তখন বিনইয়ামীনের মাল পত্রের উপর তল্লাশী চালানো হলো। তাঁর মালপত্রের মধ্যে তা রাখা ছিল বলে তাঁর বস্তার মধ্যে থেকে তা বেরিয়ে পড়লো। সুতরাং তাঁকে বন্দী করে নেয়া হলো। এই ব্যবস্থাই ছিল আল্লাহ পাকের হিকমতের ফল যা তিনি হযরত ইউসুফ ( আঃ ) এবং বিনইয়ামীন প্রভৃতির উপযোগিতার জন্যেই তাঁকে শিক্ষা দিয়েছিলেন। কেননা, মিসরের বাদশাহর আইন অনুসারে চোর সাব্যস্ত হওয়া সত্ত্বেও হযরত ইউসুফ ( আঃ ) বিনইয়ামীনকে রাখতে পারতেন না। কিন্তু স্বয়ং ভ্রাতাগণ এই ফায়সালা করেছিলেন বলেই তিনি তা জারি করে দেন। হযরত ইবরাহীমের ( আঃ ) শরীয়তে চোরের শাস্তি কি তা তাঁর জানা ছিল বলেই তিনি তার ভাইদের কাছে ফায়সালা চেয়েছিলেন। আল্লাহ পাকের উক্তিঃ ( আরবি ) অর্থাৎ ‘আমি যাকে ইচ্ছা মর্যাদায় উন্নীত করি।’ যেমন তিনি অন্য জায়গায় বলেনঃ ( আরবি ) অর্থাৎ “ তোমাদের মধ্যে যারা ঈমানদার তাদেরকে আল্লাহ মর্যাদায় উন্নীত করে থাকেন ।( ৫৮: ১১ )প্রত্যেক জ্ঞানবানের উপরে রয়েছেন আর একজন জ্ঞানবান এবং শেষ পর্যন্ত আল্লাহ তাআ’লাই হচ্ছেন সর্বজ্ঞানী। জ্ঞানের সূচনা তাঁর থেকেই এবং তাঁর কাছেই রয়েছে জ্ঞানের শেষ সীমা। হযরত আবদুল্লাহর ( রাঃ ) কিরআতে ( আরবি ) এইরূপ রয়েছে। অর্থাৎ ‘প্রত্যেক জ্ঞানীর উপর একজন মহাজ্ঞানী রয়েছেন।’

সূরা ইউসুফ আয়াত 76 সূরা

فبدأ بأوعيتهم قبل وعاء أخيه ثم استخرجها من وعاء أخيه كذلك كدنا ليوسف ما كان ليأخذ أخاه في دين الملك إلا أن يشاء الله نرفع درجات من نشاء وفوق كل ذي علم عليم

سورة: يوسف - آية: ( 76 )  - جزء: ( 13 )  -  صفحة: ( 244 )


English Türkçe Indonesia
Русский Français فارسی
تفسير Urdu اعراب

বাংলায় পবিত্র কুরআনের আয়াত

  1. মূসা বললেনঃ দূর হ, তোর জন্য সারা জীবন এ শাস্তিই রইল যে, তুই বলবি; আমাকে
  2. তারা বলল, আমাদেরকে তো মৃত্যুর পর নিজেদের পরওয়ারদেগারের নিকট ফিরে যেতেই হবে।
  3. যারা আরশ বহন করে এবং যারা তার চারপাশে আছে, তারা তাদের পালনকর্তার সপ্রশংস পবিত্রতা বর্ণনা
  4. আপনার প্রতি এবং আপনার পূর্ববর্তীদের পতি প্রত্যাদেশ হয়েছে, যদি আল্লাহর শরীক স্থির করেন, তবে আপনার
  5. যুদ্ধে অনুমতি দেয়া হল তাদেরকে যাদের সাথে কাফেররা যুদ্ধ করে; কারণ তাদের প্রতি অত্যাচার করা
  6. অতঃপর তারা ঝুঁকে গেল মস্তক নত করে, তুমি তো জান যে, এরা কথা বলে না
  7. তিনি পৃথিবীকে স্থাপন করেছেন সৃষ্টজীবের জন্যে।
  8. তারপর যখন মূসা নিজ সম্প্রদায়ে ফিরে এলেন রাগাম্বিত ও অনুতপ্ত অবস্থায়, তখন বললেন, আমার অনুপস্থিতিতে
  9. তারা সংঘবদ্ধভাবেও তোমাদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করতে পারবে না। তারা যুদ্ধ করবে কেবল সুরক্ষিত জনপদে অথবা
  10. মুমিনগণ, তোমরা আল্লাহ তা’আলাকে ভয় কর। প্রত্যেক ব্যক্তির উচিত, আগামী কালের জন্যে সে কি প্রেরণ

বাংলায় কোরআনের সূরা পড়ুন :

সুরত আল বাক্বারাহ্ আলে ইমরান সুরত আন-নিসা
সুরত আল-মায়েদাহ্ সুরত ইউসুফ সুরত ইব্রাহীম
সুরত আল-হিজর সুরত আল-কাহফ সুরত মারইয়াম
সুরত আল-হাজ্জ সুরত আল-ক্বাসাস আল-‘আনকাবূত
সুরত আস-সাজদা সুরত ইয়াসীন সুরত আদ-দুখান
সুরত আল-ফাতহ সুরত আল-হুজুরাত সুরত ক্বাফ
সুরত আন-নাজম সুরত আর-রাহমান সুরত আল-ওয়াক্বি‘আহ
সুরত আল-হাশর সুরত আল-মুলক সুরত আল-হাক্কাহ্
সুরত আল-ইনশিক্বাক সুরত আল-আ‘লা সুরত আল-গাশিয়াহ্

সবচেয়ে বিখ্যাত কোরআন তেলাওয়াতকারীদের কণ্ঠে সূরা ইউসুফ ডাউনলোড করুন:

সূরা Yusuf mp3 : উচ্চ মানের সাথে সম্পূর্ণ অধ্যায়টি Yusuf শুনতে এবং ডাউনলোড করতে আবৃত্তিকারকে বেছে নিন
সুরত ইউসুফ  ভয়েস আহমেদ আল-আজমি
আহমেদ আল-আজমি
সুরত ইউসুফ  ভয়েস ইব্রাহীম আল-আখদার
ইব্রাহীম আল-আখদার
সুরত ইউসুফ  ভয়েস বান্দার বেলাইলা
বান্দার বেলাইলা
সুরত ইউসুফ  ভয়েস খালিদ গালিলি
খালিদ গালিলি
সুরত ইউসুফ  ভয়েস হাতেম ফরিদ আল ওয়ার
হাতেম ফরিদ আল ওয়ার
সুরত ইউসুফ  ভয়েস খলিফা আল টুনাইজি
খলিফা আল টুনাইজি
সুরত ইউসুফ  ভয়েস সাদ আল-গামদি
সাদ আল-গামদি
সুরত ইউসুফ  ভয়েস সৌদ আল-শুরাইম
সৌদ আল-শুরাইম
সুরত ইউসুফ  ভয়েস সালাহ আবু খাতর
সালাহ বুখাতীর
সুরত ইউসুফ  ভয়েস আবদুল বাসিত আব্দুল সামাদ
আবদ এল বাসেট
সুরত ইউসুফ  ভয়েস আবদুল রশিদ সুফি
আবদুল রশিদ সুফি
সুরত ইউসুফ  ভয়েস আব্দুল্লাহ্ বাস্‌ফার
আব্দুল্লাহ্ বাস্‌ফার
সুরত ইউসুফ  ভয়েস আবদুল্লাহ আওওয়াদ আল-জুহানী
আবদুল্লাহ আল-জুহানী
সুরত ইউসুফ  ভয়েস আলী আল-হুদায়েফি
আলী আল-হুদায়েফি
সুরত ইউসুফ  ভয়েস আলী জাবের
আলী জাবের
সুরত ইউসুফ  ভয়েস ফারেস আব্বাদ
ফারেস আব্বাদ
সুরত ইউসুফ  ভয়েস মাহের আলমাইকুলই
মাহের আলমাইকুলই
সুরত ইউসুফ  ভয়েস মোহাম্মদ আইয়ুব
মোহাম্মদ আইয়ুব
সুরত ইউসুফ  ভয়েস মুহাম্মদ আল-মুহাইসনি
মুহাম্মদ আল-মুহাইসনি
সুরত ইউসুফ  ভয়েস মুহাম্মাদ জিব্রীল
মুহাম্মাদ জিব্রীল
সুরত ইউসুফ  ভয়েস মুহাম্মদ সিদ্দিক আল মিনশাবি
আল-মিনশাবি
সুরত ইউসুফ  ভয়েস আল হোসারি
আল হোসারি
সুরত ইউসুফ  ভয়েস আল-আফসী
মিশারী আল-আফসী
সুরত ইউসুফ  ভয়েস নাসের আল কাতামি
নাসের আল কাতামি
সুরত ইউসুফ  ভয়েস ইয়াসের আল-দোসারি
ইয়াসের আল-দোসারি


Sunday, May 19, 2024

لا تنسنا من دعوة صالحة بظهر الغيب