কোরান সূরা সাবা আয়াত 14 তাফসীর

  1. Mokhtasar
  2. Ahsanul Bayan
  3. AbuBakr Zakaria
  4. Ibn Kathir
Surah Saba ayat 14 Bangla tafsir - তাফসীর ইবনে কাসীর - Tafsir Ahsanul Bayan তাফসীরে আহসানুল বায়ান - Tafsir Abu Bakr Zakaria bangla কিং ফাহাদ কুরআন প্রিন্টিং কমপ্লেক্স - বাংলা ভাষায় নোবেল কোরআনের অর্থের অনুবাদ উর্দু ভাষা ও ইংরেজি ভাষা & তাফসীর ইবনে কাসীর : সূরা সাবা আয়াত 14 আরবি পাঠে(Saba).
  
   

﴿فَلَمَّا قَضَيْنَا عَلَيْهِ الْمَوْتَ مَا دَلَّهُمْ عَلَىٰ مَوْتِهِ إِلَّا دَابَّةُ الْأَرْضِ تَأْكُلُ مِنسَأَتَهُ ۖ فَلَمَّا خَرَّ تَبَيَّنَتِ الْجِنُّ أَن لَّوْ كَانُوا يَعْلَمُونَ الْغَيْبَ مَا لَبِثُوا فِي الْعَذَابِ الْمُهِينِ﴾
[ سبأ: 14]

যখন আমি সোলায়মানের মৃত্যু ঘটালাম, তখন ঘুণ পোকাই জিনদেরকে তাঁর মৃত্যু সম্পর্কে অবহিত করল। সোলায়মানের লাঠি খেয়ে যাচ্ছিল। যখন তিনি মাটিতে পড়ে গেলেন, তখন জিনেরা বুঝতে পারল যে, অদৃশ্য বিষয়ের জ্ঞান থাকলে তারা এই লাঞ্ছনাপূর্ণ শাস্তিতে আবদ্ধ থাকতো না। [সূরা সাবা: 14]

Surah Saba in Bangla

জহুরুল হক সূরা বাংলা Surah Saba ayat 14


তারপর যখন আমরা তাঁর প্রতি মৃত্যুবিধান করেছিলাম তখন কিছুই তাদের কাছে তাঁর মৃত্যু সন্বন্ধে জানতে দেয় নি শুধু এক মাটির কীট ব্যতীত, সে খেয়ে ফেলেছিল তাঁর শাঁস। তারপর যখন তার পতন ঘটল তখন জিনেরা পরিস্কারভাবে বুঝলো যে যদি তারা অদৃশ্যটা জানতো তাহলে তারা লাঞ্ছনাদায়ক শাস্তিতে অবস্থান করত না।


Tafsir Mokhtasar Bangla


১৪. আর আমি যখন সুলাইমানের জন্য মৃত্যুর ফয়সালা করলাম তখন জিনদেরকে তা জানানো হয়নি। যখন উই পোকা তাঁর লাঠি খেয়ে ফেলল এরপর তিনি পড়ে গেলেন তখন জিনরা বুঝতে পারল যে, তারা গায়েবের খবর জানে না। কেননা, তারা যদি জানত তবে সুলাইমানের জন্য তারা এই কঠোর পরিশ্রমের কাজে লেগে থাকত না। যা তারা তাঁকে জীবিত অবস্থায় পর্যবেক্ষক মনে করার ফলে চালিয়ে যাচ্ছিল।

Tafsir Ahsanul Bayan তাফসীরে আহসানুল বায়ান


যখন আমি সুলাইমানের মৃত্যু ঘটালাম, তখন উই পোকাই জ্বিনদেরকে তার মৃত্যু বিষয় জানাল; যা সুলাইমানের লাঠি খাচ্ছিল। যখন সুলাইমান মাটিতে পড়ে গেল, তখন জ্বিনেরা বুঝতে পারল যে, ওরা যদি অদৃশ্য বিষয় অবগত থাকত, তাহলে ওরা এতকাল লাঞ্ছনাদায়ক শাস্তিতে আবদ্ধ থাকত না। [১] [১] সুলাইমান ( আঃ )-এর সময়ে জ্বিনদের বিষয়ে এই খবর প্রসিদ্ধ হয়ে গিয়েছিল যে, জ্বিনরা গায়বের খবর জানে, আল্লাহ তাআলা সুলাইমান ( আঃ )-এর মৃত্যু দ্বারা সেই আকীদার ভ্রষ্টতা পরিষ্কার করে দিলেন।

Tafsir Abu Bakr Zakaria bangla কিং ফাহাদ কুরআন প্রিন্টিং কমপ্লেক্স


অতঃপর যখন আমরা সুলাইমানের মৃত্যু ঘটালাম, তখন জিনদেরকে তার মৃত্যুর খবর জানাল শুধু মাটির পোকা, যা তার লাঠি খাচ্ছিল। অতঃপর যখন তিনি পড়ে গেলেন তখন জিনরা -বুঝতে পারল যে, যদি তারা গায়েব জানত, তাহলে তারা লাঞ্ছনাদায়ক শাস্তিতে আবদ্ধ থাকত না []। [] কারণ, সুলাইমান আলাইহিস সালাম তার ঘরে ইবাদাতে মশগুল ছিলেন। তারপর জিনরা তার জন্য বিল্ডিং বানাচ্ছিল। এমতাবস্থায় আল্লাহ সুলাইমান আলাইহিস সালামের মৃত্যু দিলেন। কিন্তু জিনরা তা জানতেই পারল না। শেষ পর্যন্ত তার লাঠিতে যমীনের পোকা লেগে সেটা নষ্ট হয়ে যাওয়ার পর তিনি পড়ে গেলেন। কোন কোন বর্ণনায় দেখা যায় সেটা ছিল পূর্ণ এক বছর পর। তখন জিনরা তাদের ভুল বুঝতে পারল যে, যদি তারা গায়েবের কিছু জানত। তবে এতদিন কষ্ট করত না। [ সা’দী ]

Tafsir ibn kathir bangla তাফসীর ইবনে কাসীর


এখানে আল্লাহ তাআলা হযরত সুলাইমান ( আঃ )-এর মৃত্যুর অবস্থা বর্ণনা। করছেন। হযরত সুলাইমান ( আঃ )-এর মৃত্যুর পরেও তাঁর মৃতদেহটি তাঁর লাঠির উপর ভর করে দাঁড়িয়েই ছিল। তাঁর অধীনস্থ জ্বিনেরা তিনি জীবিতই আছেন ভেবে মাথা নীচু করে বড় বড় কঠিন কাজে লিপ্তই ছিল।হযরত মুজাহিদ ( রঃ ) প্রমুখ গুরুজন বলেন যে, এভাবেই প্রায় এক বছর কেটে যায়। যে লাঠিটির সাহায্যে তিনি দাঁড়িয়েছিলেন তাতে যখন উই ধরে ওটাকে খেয়ে শেষ করে দেয় তখন তাঁর মৃতদেহ পড়ে যায়। ঐ সময় তারা তার মৃত্যুর খবর জানতে পারে। তখন শুধু মানুষই নয়, বরং জ্বিনদেরও এ দৃঢ় বিশ্বাস জনিলো যে, তাদের মধ্যে কেউই গায়েবের খবর রাখে না। একটি মুনকার ও গারীব মারফু হাদীসে আছে যে, নবী ( সঃ ) বলেছেন, হযরত সুলাইমান ( আঃ ) যখন নামাযে দাঁড়াতেন তখন সামনে কোন গাছ দেখতে পেলে জিজ্ঞেস করতেনঃ “ তোমার নাম কি? তোমার দ্বারা কি কাজ হয়?” গাছটি তখন তার নাম বলতো এবং কি কাজে ব্যবহৃত হয় সেটাও বলতো । তখন হযরত সুলাইমান ( আঃ ) ওটাকে ঐ কাজেই ব্যবহার করতেন। একবার তিনি নামাযে দাঁড়িয়ে যান এবং একটি গাছ দেখতে পেয়ে ওকে জিজ্ঞেস করেনঃ “ তোমার নাম কি? উত্তরে গাছটি বলেঃ “আমার নাম খারূব ।” আবার তিনি গাছটিকে প্রশ্ন করেনঃ “ তুমি কি কাজে লাগবে?” গাছটি জবাব দেয়ঃ “এই ঘরকে উজাড় ও ধ্বংস করার কাজে আমি ব্যবহৃত হবো ।” তখন হযরত সুলাইমান ( আঃ ) প্রার্থনা করলেনঃ “ হে আল্লাহ! আমার মৃত্যুর খবর আপনি জ্বিনদেরকে জানতে দিবেন না । যাতে মানুষের মনে দৃঢ় বিশ্বাস জন্মে যে, জ্বিনেরা গায়েব জানে না।”অতঃপর তিনি একটি লাঠির উপর ভর দিয়ে দাঁড়িয়ে গেলেন এবং জ্বিনদেরকে কঠিন কাজে লাগিয়ে দিলেন। এমতাবস্থায় তাঁর মৃত্যু হয়ে গেল। কিন্তু লাঠির উপর তার মৃতদেহ দাঁড়িয়েই ছিল। জ্বিনেরা তাকে দেখছিল আর ভাবছিল যে, তিনি জীবিতই আছেন। সুতরাং তারা তাদের উপর অর্পিত কাজ করতেই থাকলো। এভাবেই এক বছর কেটে গেল। হযরত সুলাইমান ( আঃ )-এর লাঠিতে উঁই ধরলো এবং লাঠিকে খেতে শুরু করলো। এক বছরে ঐ লাঠিকে খেয়ে শেষ করে দিলো। তখন হযরত সুলাইমান ( আঃ )-এর মৃতদেহ মাটিতে পড়ে গেল। তখন মানুষ জানতে পারলো যে, জ্বিনেরা গায়েবের খবর রাখে না। তা না হলে। দীর্ঘ এক বছর তারা এ কঠিন কাজে লিপ্ত থাকতো না।” ( এ হাদীসটি তাফসীরে ইবনে জারীরে হযরত ইবনে আব্বাস (রাঃ ) হতে বর্ণিত হয়েছে কিন্তু হাদীসটি মার’রূপে বর্ণিত হওয়া সঠিক নয়)কোন কোন সাহাবী ( রাঃ ) কর্তৃক বর্ণিত হয়েছে যে, কোন সময় তিন বছর ধরে এবং কোন সময় দু' বছর ধরে মসজিদে কুদসে ইতেকাফে বসে যাওয়া হযরত সুলাইমান ( আঃ )-এর অভ্যাস ছিল। প্রত্যহ সকালে তিনি তাঁর সামনে একটি গাছ দেখতে পেতেন। তিনি গাছটিকে ওর নাম জিজ্ঞেস করতেন এবং ওর। উপকারিতা কি তা জানতে চাইতেন। গাছটি বলতো এবং তিনি ওকে ঐ কাজে ব্যবহার করতেন। অবশেষে একটি গাছ প্রকাশিত হয় এবং ওটা নিজের নাম ‘খারূবাহ' বলে হযরত সুলাইমান ( আঃ ) ওকে প্রশ্ন করেনঃ “ তোমার উদ্দেশ্য কি?” গাছটি জবাবে বলেঃ “এই মসজিদকে ধ্বংস করার জন্যে আমি প্রকাশিত হয়েছি । হযরত সুলাইমান ( আঃ ) বুঝতে পারলেন। সুতরাং তিনি গাছটিকে বললেনঃ “ আমার জীবিতাবস্থায় তো এই মসজিদ ধ্বংস হবে না । অবশ্যই তুমি আমার মৃত্যু ও ধ্বংসের জন্যেই প্রকাশিত হয়েছে। তিনি গাছটিকে তার বাগানে লাগিয়ে দিলেন। মসজিদের মধ্যে এক জায়গায় দাঁড়িয়ে তার লাঠির উপর ভর করে তিনি নামায শুরু করে দেন। সেখানেই তার মৃত্যু হয়ে যায়। কেউই তা জানতে পারলো না। শয়তানরা তার আদেশ অনুযায়ী নিজ নিজ দায়িত্ব প্রতিপালনে লেগে থাকলো। তারা চিন্তা করছিল যে, যদি তাদের কাজে কোন শৈথিল্য প্রকাশ পায় এবং আল্লাহর নবী হযরত সুলাইমান ( আঃ ) তা দেখে নেন তবে তাদেরকে কঠিন শাস্তি দিবেন। তারা মেহরাবের সামনে ও পিছনে এসে গেল। তাদের মধ্যে যে একজন বড় দুষ্ট শয়তান ছিল সে বললোঃ “ দেখো, এর আগে ও পিছনে ছিদ্র রয়েছে । যদি আমি এখান হতে গিয়ে সেখান হতে বেরিয়ে আসতে পারি তবে তোমরা আমার শক্তির কথা স্বীকার করবে তো?” অতঃপর সে গেল এবং বেরিয়ে আসলো। কিন্তু সে হযরত সুলাইমান ( আঃ )-এর কোন শব্দ শুনতে পেলো না। কিন্তু সে তো তাঁর দিকে তাকিয়ে তাঁকে দেখতে পারছিল না। কেননা, তাঁর দিকে তাকালেই সে জ্বলে পুড়ে মরে যেতো। কিন্তু তার মনে সন্দেহের উদ্রেক হলো। সুতরাং সে আরো সাহস দেখালো। সে মসজিদের মধ্যে চলে গেল। দেখলো যে, সেখানে যাওয়ার পরেও সে জুলে পুড়ে গেল না। কাজেই তার সাহস আরো বেড়ে গেল। সে চোখ ভরে তাকে দেখলো। তখন দেখলো যে, তিনি পড়ে আছেন এবং তাঁর মৃত্যু হয়ে গেছে। তখন এসে সে সবাইকে খবর দিলো। লোকেরা আসলো এবং মেহরাব খুলে দেখলো যে, সত্যিই আল্লাহর নবী ( আঃ ) ইন্তেকাল করেছেন। তারা তাঁকে মসজিদ হতে বের করে আনলো। তার ইন্তেকাল কতদিন পূর্বে হয়েছে তা পরীক্ষা করার জন্যে তারা তাঁর লাঠিকে উঁই এর সামনে রেখে দিলো। একদিন ও একরাত ধরে উঁই লাঠিটিকে যে পরিমাণ খেলো তা দেখে তারা অনুমান করলো যে, এক বছর পূর্বে তার মৃত্যু হয়েছে। সমস্ত লোকের তখন দৃঢ় বিশ্বাস জন্মিলো যে, জ্বিনেরা যে গায়েবের খবর জানে বলে দাবী করে তা সম্পূর্ণরূপে মিথ্যা ও ভিত্তিহীন। তা না হলে দীর্ঘ এক বছর ধরে তারা লাঞ্ছনাজক শাস্তিতে আবদ্ধ থাকতো না। ঐ সময় হতে জ্বিনেরা ঘুণের পোকাকে মাটি ও পানি এনে দেয়। এটা যেন তাদের ঘুণের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ। তারা পোকাগুলোকে একথাও বলেছিলঃ “ তোমরা যদি কিছু খেতে ও পান করতে তবে আমরা ভাল ভাল খাদ্য তোমাদেরকে এনে দিতাম ।”কিন্তু এগুলো সব বানী ইসরাঈলের আলেমদের কথা। তবে তাদের এ কথাগুলোর যেটা হক বা সত্য সেটা আমাদের কাছে গ্রহণীয়। আর যা সত্যের বিপরীত তা বর্জনীয়। এগুলোকে না সত্য বলে মেনে নেয়া যায়, না মিথ্যা বলে উড়িয়ে দেয়া যায়। এসব ব্যাপারে আল্লাহ তাআলাই সর্বাধিক সঠিক জ্ঞানের। অধিকারী। হযরত যায়েদ ইবনে আসলাম ( রঃ ) হতে বর্ণিত আছে যে, হযরত সুলাইমান ( আঃ ) মালাকুল মাউতকে বলে রেখেছিলেনঃ “ আমার মৃত্যুর সময়টা আমাকে কিছুকাল পূর্বে জ্ঞাত করাবেন ।” তার এ কথা অনুযায়ী মালাকুল মাউত ( মৃত্যুর ফেরেশতা ) তাঁকে তাঁর মৃত্যুর সময়টা জানিয়ে দিলেন। তখন তিনি দরবিহীন একটি শীশার ঘর নির্মাণ করার জন্যে জ্বিনদেরকে আদেশ করলেন। তাতে তিনি একটি লাঠির উপর ভর করে নামায শুরু করে দিলেন। এটা তার মৃত্যু-ভয়ের কারণে ছিল না। মালাকুল মাউত সময়মত এসে যান এবং তাঁর রূহ কবয করে নিয়ে চলে যান। অতঃপর তার মৃতদেহ এক বছর ধরে লাঠির উপর দাঁড়িয়েই থাকে। জ্বিনেরা তাঁকে জীবিত মনে করে নিজেদের কাজে লেগেই থাকে। কিন্তু যে পোকা তাঁর লাঠিকে খাচ্ছিল, যখন অর্ধেক খেয়ে ফেলেছে তখন ঐ লাঠি আর তার মৃতদেহ ধরে রাখতে সক্ষম হয়নি। সুতরাং তার মৃতদেহ পড়ে যায়। তখন জ্বিনেরা জানতে পারে যে, তিনি মৃত্যুবরণ করেছেন। অতঃপর তারা সেখান থেকে পলায়ন করে। পূর্বযুগীয় গুরুজন হতে আরো বহু কিছু বর্ণিত আছে।

সূরা সাবা আয়াত 14 সূরা

فلما قضينا عليه الموت ما دلهم على موته إلا دابة الأرض تأكل منسأته فلما خر تبينت الجن أن لو كانوا يعلمون الغيب ما لبثوا في العذاب المهين

سورة: سبأ - آية: ( 14 )  - جزء: ( 22 )  -  صفحة: ( 429 )


English Türkçe Indonesia
Русский Français فارسی
تفسير Urdu اعراب

বাংলায় পবিত্র কুরআনের আয়াত

  1. তোমরা আল্লাহ রাব্বুল আলামীনের অভিপ্রায়ের বাইরে অন্য কিছুই ইচ্ছা করতে পার না।
  2. বলুন! কে তোমাদেরকে আল্লাহ থেকে রক্ষা করবে যদি তিনি তোমাদের অমঙ্গল ইচ্ছা করেন অথবা তোমাদের
  3. তোমরা যে পানি পান কর, সে সম্পর্কে ভেবে দেখেছ কি?
  4. নিশ্চয় যারা আল্লাহ ও তাঁর রসূলের বিরুদ্ধাচারণ করে, তারাই লাঞ্ছিতদের দলভূক্ত।
  5. তার কারণ এই যে, আল্লাহ কখনও পরিবর্তন করেন না, সে সব নেয়ামত, যা তিনি কোন
  6. এবং জাহান্নামে প্রবেশ করবে।
  7. তোমরা ভয় কর সেদিনকে, যে দিন এক ব্যক্তি থেকে অন্য ব্যক্তি বিন্দুমাত্র উপকৃত হবে না,
  8. অতঃপর তারা যখন ঐ উপদেশ ভুলে গেল, যা তাদেরকে দেয়া হয়েছিল, তখন আমি তাদের সামনে
  9. নিশ্চয় আপনি প্রেরিত রসূলগণের একজন।
  10. দুশ্চরিত্রা নারীকূল দুশ্চরিত্র পুরুষকুলের জন্যে এবং দুশ্চরিত্র পুরুষকুল দুশ্চরিত্রা নারীকুলের জন্যে। সচ্চরিত্রা নারীকুল সচ্চরিত্র পুরুষকুলের

বাংলায় কোরআনের সূরা পড়ুন :

সুরত আল বাক্বারাহ্ আলে ইমরান সুরত আন-নিসা
সুরত আল-মায়েদাহ্ সুরত ইউসুফ সুরত ইব্রাহীম
সুরত আল-হিজর সুরত আল-কাহফ সুরত মারইয়াম
সুরত আল-হাজ্জ সুরত আল-ক্বাসাস আল-‘আনকাবূত
সুরত আস-সাজদা সুরত ইয়াসীন সুরত আদ-দুখান
সুরত আল-ফাতহ সুরত আল-হুজুরাত সুরত ক্বাফ
সুরত আন-নাজম সুরত আর-রাহমান সুরত আল-ওয়াক্বি‘আহ
সুরত আল-হাশর সুরত আল-মুলক সুরত আল-হাক্কাহ্
সুরত আল-ইনশিক্বাক সুরত আল-আ‘লা সুরত আল-গাশিয়াহ্

সবচেয়ে বিখ্যাত কোরআন তেলাওয়াতকারীদের কণ্ঠে সূরা সাবা ডাউনলোড করুন:

সূরা Saba mp3 : উচ্চ মানের সাথে সম্পূর্ণ অধ্যায়টি Saba শুনতে এবং ডাউনলোড করতে আবৃত্তিকারকে বেছে নিন
সুরত সাবা  ভয়েস আহমেদ আল-আজমি
আহমেদ আল-আজমি
সুরত সাবা  ভয়েস ইব্রাহীম আল-আখদার
ইব্রাহীম আল-আখদার
সুরত সাবা  ভয়েস বান্দার বেলাইলা
বান্দার বেলাইলা
সুরত সাবা  ভয়েস খালিদ গালিলি
খালিদ গালিলি
সুরত সাবা  ভয়েস হাতেম ফরিদ আল ওয়ার
হাতেম ফরিদ আল ওয়ার
সুরত সাবা  ভয়েস খলিফা আল টুনাইজি
খলিফা আল টুনাইজি
সুরত সাবা  ভয়েস সাদ আল-গামদি
সাদ আল-গামদি
সুরত সাবা  ভয়েস সৌদ আল-শুরাইম
সৌদ আল-শুরাইম
সুরত সাবা  ভয়েস সালাহ আবু খাতর
সালাহ বুখাতীর
সুরত সাবা  ভয়েস আবদুল বাসিত আব্দুল সামাদ
আবদ এল বাসেট
সুরত সাবা  ভয়েস আবদুল রশিদ সুফি
আবদুল রশিদ সুফি
সুরত সাবা  ভয়েস আব্দুল্লাহ্ বাস্‌ফার
আব্দুল্লাহ্ বাস্‌ফার
সুরত সাবা  ভয়েস আবদুল্লাহ আওওয়াদ আল-জুহানী
আবদুল্লাহ আল-জুহানী
সুরত সাবা  ভয়েস আলী আল-হুদায়েফি
আলী আল-হুদায়েফি
সুরত সাবা  ভয়েস আলী জাবের
আলী জাবের
সুরত সাবা  ভয়েস ফারেস আব্বাদ
ফারেস আব্বাদ
সুরত সাবা  ভয়েস মাহের আলমাইকুলই
মাহের আলমাইকুলই
সুরত সাবা  ভয়েস মোহাম্মদ আইয়ুব
মোহাম্মদ আইয়ুব
সুরত সাবা  ভয়েস মুহাম্মদ আল-মুহাইসনি
মুহাম্মদ আল-মুহাইসনি
সুরত সাবা  ভয়েস মুহাম্মাদ জিব্রীল
মুহাম্মাদ জিব্রীল
সুরত সাবা  ভয়েস মুহাম্মদ সিদ্দিক আল মিনশাবি
আল-মিনশাবি
সুরত সাবা  ভয়েস আল হোসারি
আল হোসারি
সুরত সাবা  ভয়েস আল-আফসী
মিশারী আল-আফসী
সুরত সাবা  ভয়েস নাসের আল কাতামি
নাসের আল কাতামি
সুরত সাবা  ভয়েস ইয়াসের আল-দোসারি
ইয়াসের আল-দোসারি


Sunday, November 17, 2024

Please remember us in your sincere prayers