কোরান সূরা বাকারাহ্ আয়াত 169 তাফসীর

  1. Mokhtasar
  2. Ahsanul Bayan
  3. AbuBakr Zakaria
  4. Ibn Kathir
Surah Baqarah ayat 169 Bangla tafsir - তাফসীর ইবনে কাসীর - Tafsir Ahsanul Bayan তাফসীরে আহসানুল বায়ান - Tafsir Abu Bakr Zakaria bangla কিং ফাহাদ কুরআন প্রিন্টিং কমপ্লেক্স - বাংলা ভাষায় নোবেল কোরআনের অর্থের অনুবাদ উর্দু ভাষা ও ইংরেজি ভাষা & তাফসীর ইবনে কাসীর : সূরা বাকারাহ্ আয়াত 169 আরবি পাঠে(Baqarah).
  
   

﴿إِنَّمَا يَأْمُرُكُم بِالسُّوءِ وَالْفَحْشَاءِ وَأَن تَقُولُوا عَلَى اللَّهِ مَا لَا تَعْلَمُونَ﴾
[ البقرة: 169]

সে তো এ নির্দেশই তোমাদিগকে দেবে যে, তোমরা অন্যায় ও অশ্লীল কাজ করতে থাক এবং আল্লাহর প্রতি এমন সব বিষয়ে মিথ্যারোপ কর যা তোমরা জান না। [সূরা বাকারাহ্: 169]

Surah Al-Baqarah in Bangla

জহুরুল হক সূরা বাংলা Surah Baqarah ayat 169


সে তোমাদের কেবল প্ররোচনা দেয় মন্দ ও অশালীনতার প্রতি, আর আল্লাহ্‌র বিরুদ্ধে তাই বলতে যা তোমরা জানো না।


Tafsir Mokhtasar Bangla


১৬৯. শয়তান কেবল তোমাদেরকে নিকৃষ্ট পাপ ও বড় বড় গুনাহের আদেশ করবে। তেমনিভাবে সে তোমাদেরকে সর্বদা প্রবঞ্চনা দিবে যেন তোমরা আক্বীদা-বিশ্বাস ও শরীয়তের ব্যাপারে আল্লাহর উপর এমন কথা বানিয়ে বলো যে ব্যাপারে তোমাদের নিকট আল্লাহ ও তাঁর রাসূলের পক্ষ থেকে কোন দলীল নেই।

Tafsir Ahsanul Bayan তাফসীরে আহসানুল বায়ান


সে তো কেবল তোমাদেরকে মন্দ ও অশ্লীল কার্যের নির্দেশ দেয় এবং সে চায় যে, আল্লাহ সম্বন্ধে যা জান না, তোমরা তা বল।

Tafsir Abu Bakr Zakaria bangla কিং ফাহাদ কুরআন প্রিন্টিং কমপ্লেক্স


সে তো শুধু তোমাদেরকে নির্দেশ দেয় [] মন্দ ও অশ্লীল [] কাজের এবং আল্লাহ্‌ সম্বন্ধে এমন সব বিষয় বলার যা তোমরা জান না []। [] এখানে শয়তানের নির্দেশদান অর্থ হচ্ছে মনের মাঝে ওয়াসওয়াসা বা সন্দেহের উদ্ভব করা। আব্দুল্লাহ ইবনে মাসউদ রাদিয়াল্লাহু আনহু বর্ণিত এক হাদীসে রাসূল সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন, ‘আদম সন্তানের অন্তরে একাধারে শয়তানী প্রভাব এবং ফেরেশতার প্রভাব বিদ্যমান থাকে’ [ মুস্তাদরাকে হাকিম: ৩/৫৪৩ ] শয়তানী ওয়াস্‌ওয়াসার প্রভাবে অসৎ কাজের কল্যাণ এবং উপকারিতাগুলো সামনে এসে উপস্থিত হয় এবং তাতে সত্যকে মিথ্যা প্রতিপন্ন করার পথগুলো উন্মুক্ত হয়। পক্ষান্তরে ফেরেশতাদের ইলহামের প্রভাবে সৎ ও নেক কাজের জন্য আল্লাহ্ তাআলা যে কল্যাণ ও পুরস্কার দানের ওয়াদা করেছেন, সেগুলোর প্রতি আগ্রহ সৃষ্টি হয় এবং সত্য ও সঠিক পথে চলতে গিয়ে অন্তরে শান্তি লাভ হয় [ দেখুন,সহীহ ইবন হিব্বান: ৯৯৭ ] [] ( سُوْءٌ ) বলা হয় এমন বস্তু বা বিষয়কে যা দেখে রুচিজ্ঞানসম্পন্ন যে কোন বুদ্ধিমান লোক দুঃখবোধ করে। ( فَحْشَاءٌ ) অর্থ অশ্লীল ও নির্লজ্জ কাজ। আবার অনেকে বলেন যে, এ ক্ষেত্রে ( سُوْءٌ ) এবং ( فَحْشَاءٌ ) - এর মর্ম যথাক্রমে ক্ষুদ্র ও বৃহৎ পাপ অর্থাৎ সাধারণ গোনাহ্‌ এবং কবীরা গোনাহ্‌। [] না জেনে আল্লাহ্‌ ও তাঁর দ্বীন সম্পর্কে কথা বলা বড় গোনাহ। এ আয়াতে এবং পবিত্র কুরআনের বিভিন্ন স্থানে আল্লাহ্‌ ও তাঁর দ্বীন সম্পর্কে না জেনে কথা বলাকে বড় অপরাধ হিসেবে সাব্যস্ত করা হয়েছে। যেমন, [ সূরা আল-বাকারাহ: ৮০, সূরা আল-আরাফ: ২৮,৩৩, সূরা ইউনুস: ৬৮ ] তবে এ আয়াতে ‘না জেনে’ কোন কথা বলতে শয়তান মানুষকে নির্দেশ দেয় সেটা ব্যাখ্যা করে বলা হয় নি। পবিত্র কুরআনের অন্যত্র সেটার বর্ণনা দেয়া হয়েছে। যেমন, আল্লাহ্‌ ব্যতীত অন্য কারও সন্তুষ্টি বিধানের জন্য জন্তু-জানোয়ারকে ছেড়ে দেয়া, হালালকে হারাম করা ও হারামকে হালাল করা, আল্লাহ্‌র সাথে কাউকে শরীক করা, আল্লাহ্‌র জন্য সন্তান সাব্যস্ত করা, আল্লাহ্‌র জন্য এমন গুণাবলী সাব্যস্ত করা যা থেকে তিনি পবিত্র। যেমন আল্লাহ্‌ বলেন, “বাহীরাহ্‌, সায়েবাহ্‌, ওহীলাহ্‌ ও হামী আল্লাহ্‌ প্রবর্তণ করেননি; কিন্তু কাফেররা আল্লাহ্‌র প্রতি মিথ্যা আরোপ করে এবং তাদের অধিকাংশই উপলব্ধি করে না" [ সূরা আল-মায়েদাহ ১০৩ ] “ তারা জিনকে আল্লাহ্‌র শরীক করে, অথচ তিনিই এদেরকে সৃষ্টি করেছেন, আর তারা অজ্ঞতাবশত আল্লাহ্‌র প্রতি পুত্র-কন্যা আরোপ করে; তিনি পবিত্র---মহিমান্বিত! এবং ওরা যা বলে তিনি তার উর্ধ্বে । ” [ সূরা আল-আনআমঃ ১০০ ] “ যারা নির্বুদ্ধিতার জন্য ও অজ্ঞানতাবশত নিজেদের সন্তানদেরকে হত্যা করে এবং আল্লাহ্‌ প্রদত্ত জীবিকাকে আল্লাহ্‌ সম্বন্ধে মিথ্যা রচনা করার উদ্দেশ্যে নিষিদ্ধ গণ্য করে তারা তো ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে । " [ সূরা আল-আনআমঃ ১৪০ ] “বলুন, তোমরা কি ভেবে দেখেছ আল্লাহ্‌ তোমাদের যে রিযক দিয়েছেন তারপর তোমরা তার কিছু হালাল ও কিছু হারাম করেছ?" বলুন, ‘আল্লাহ্‌ কি তোমাদেরকে এটার অনুমতি দিয়েছেন, না তোমরা আল্লাহ্‌র উপর মিথ্যা রটনা করছ" [ সূরা ইউনুস: ৫৯ ] “ তারা বলে, 'আল্লাহ্‌ সন্তান গ্রহণ করেছেন । তিনি মহান পবিত্র। তিনি অভাবমুক্ত! যা কিছু আছে আসমানসমূহে ও যা কিছু আছে পৃথিবীতে তা তাঁরই। এ বিষয়ে তোমাদের কাছে কোন সনদ নেই। তোমরা কি আল্লাহ্‌র উপর এমন কিছু বলছ যা তোমরা জান না ?” [ সূরা ইউনুস:৬৮ ] “ তোমাদের জি্‌হ্বা মিথ্যা আরোপ করে বলে আল্লাহ্‌র প্রতি মিথ্যা আরোপ করার জন্য তোমরা বলো না, ‘এটা হালাল এবং ওটা হারাম’ নিশ্চয়ই যারা আল্লাহ্‌র উপর মিথ্যা উদ্ভাবন করবে তারা সফলকাম হবে না" [ সূরা আন-নাহল: ১১৬ ] “ আর তারা আল্লাহ্‌কে যথোচিত সম্মান করেনি অথচ কিয়ামতের দিন সমস্ত যমীন থাকবে তাঁর হাতের মুঠিতে এবং আসমানসমূহ থাকবে ভাঁজ করা অবস্থায় তার ডান হাতে । পবিত্র ও মহান তিনি, তারা যাদেরকে শরীক করে তিনি তাদের উধের্ব” [ সূরা আয-যুমার: ৬৭ ]

Tafsir ibn kathir bangla তাফসীর ইবনে কাসীর


১৬৮-১৬৯ নং আয়াতের তাফসীর উপরে যেহেতু তাওহীদের বর্ণনা দেয়া হয়েছে, কাজেই এখানে এই বর্ণনা দেয়া হচ্ছে যে, সমস্ত সৃষ্ট জীবের আহার দাতাও তিনিই। তিনি বলেনঃ “ তোমরা আমার এই অনুগ্রহের কথা ভুলে যেও না যে, আমি তোমাদের জন্য উত্তম ও পবিত্র জিনিসগুলো বৈধ করে দিয়েছি যা তোমাদের কাছে খুবই সুস্বাদু ও তৃপ্তি দানকারী । ঐ খাদ্য তোমাদের শরীর, স্বাস্থ্য এবং জ্ঞান বিবেকের কোন ক্ষতি করে না। আমি তোমাদেরকে শয়তানের পদাংক অনুসরণ করতে নিষেধ করছি। কেউ কেউ যেমন শয়তানের পথে চলে কতকগুলো হালাল বস্তু তাদের উপর হারাম করে নিয়েছে, শয়তানের পদাঙ্ক অনুসরণ করলে তোমাদের অবস্থাও দ্রুপই হবে। সহীহ মুসলিম শরীফে রয়েছে, রাসূলুল্লাহ ( সঃ ) বলেছেনঃ 'আল্লাহ তা'আলা বলেনঃ “ আমি যে মাল-ধন আমার বান্দাদেরকে প্রদান করেছি তা তার জন্য বৈধ করেছি । আমি আমার বান্দাদের একত্ববাদী রূপে সৃষ্টি করেছি, কিন্তু শয়তান তাদেরকে এই সুদৃঢ় ধর্ম হতে সরিয়ে ফেলেছে এবং আমার বৈধকৃত বস্তুকে তাদের উপর অবৈধ করে দিয়েছে। রাসূলুল্লাহ ( সঃ )-এর সামনে এই আয়াতটি পঠিত হলে হযরত সা'দ বিন আবি ওয়াক্কাস ( রাঃ ) দাঁড়িয়ে বলেনঃ “ হে আল্লাহর রাসূল! আমার জন্য দু'আ করুন যেন আল্লাহ তা'আলা আমারপ্রার্থনা কবুল করেন । তখন রাসূলুল্লাহ ( সঃ ) বলেনঃ “ হে সাদি ( রাঃ )! পবিত্র জিনিস এবং হালাল গ্রাস ভক্ষণ কর, তা হলেই আল্লাহ পাক তোমার প্রার্থনা ম র করবেন । যে আল্লাহর হাতে মুহাম্মদ ( সঃ )-এর প্রাণ রয়েছে তাঁর শপথ! যে হারাম গ্রাস মানুষ তার পেটের ভিতরে নিক্ষেপ করে,ওরই কুফল স্বরূপ চল্লিশ দিন পর্যন্ত তার কোন ইবাদত গৃহীত হয় না। হারাম আহার্যের দ্বারা শরীরের যে গোশত বৃদ্ধি প্রাপ্ত হয় তা দোযখী।' অতঃপর আল্লাহ তা'আলা বলেনঃ ‘শয়তান তোমাদের প্রকাশ্য শত্রু।' যেমন অন্য স্থানে রয়েছে, শয়তান তোমাদের শত্রু। তোমরাও তাকে শত্রু মনে কর। তার ও তার অনুচরদের একমাত্র বাসনাই হচ্ছে তোমাদেরকে শাস্তির দিকে এগিয়ে দেয়া।' অন্য এক জায়গায় আল্লাহ পাক বলেনঃ তোমরা কি তাকে ও তার সন্তানদেরকে তোমাদের বন্ধু মনে করছো? অথচ প্রকৃতপক্ষে তো তারা তোমাদের শত্রু। অত্যাচারিদের জন্য জঘন্য প্রতিদান রয়েছে।' ( আরবি ) এর ভাবার্থ হচ্ছে আল্লাহ তা'আলার যে কোন আদেশ অমান্যকরণ যাতে শয়তানের প্ররোচনা রয়েছে। ইমাম শাফেঈ ( রঃ ) বলেনঃ একটি লোক নযর মানে যে, সে তার ছেলেকে যবাহ করবে। হযরত মাসরূকের ( রঃ ) নিকট এই সংবাদ পৌছলে তিনি ফতওয়া দেন যে, সে যেন একটি মেষ যবাহ করে। এই নযর খুতওয়াত-ই- শয়তানের অন্তর্গত। হযরত আবদুল্লাহ ইবনে মাসউদ ( রাঃ ) একদা ছাগীর খুর লবন দিয়ে খাচ্ছিলেন। তার পার্শে উপবিষ্ট এক ব্যক্তি দূরে সরে গিয়ে উপবেশন করে। তিনি ( হযরত আবদুল্লাহ ইবনে মাসউদ রাঃ ) লোকটিকে বলেনঃ ‘এস খাও।' সে বলেঃ আমি খাবো না। তিনি বলেনঃ তুমি কি রোযা রেখেছছ?' সে বলেঃ না, কিন্তু আমি ওটা নিজের উপর হারাম করেছি। তখন তিনি বলেনঃ “ এটা শয়তানের পথে চলা হচ্ছে । তোমার কসমের কাফফারা আদায় কর ও ওটা খেয়ে নাও। হযরত আবু রাফি ( রঃ ) বলেনঃ “ একদা আমি আমার স্ত্রীর উপর অসন্তুষ্ট হলে সে বলে- তুমি যদি তোমার স্ত্রীকে তালাক না দাও তবে আমি একদিন ইয়াহূদিয়্যাহ, একদিন নাসরানিয়্যাহ এবং আমার সমস্ত গোলাম আযাদ । এখন আমি হযরত আবদুল্লাহ বিন উমারের ( রাঃ ) নিকট বিষয়টি জিজ্ঞেস করতে আসি যে, এখন কি করা যায়। তখন তিনি বলেন যে, এটা হচ্ছে শয়তানের পদাংক অনুসরণ। অতঃপর আমি হযরত যয়নাব বিনতে সালমার ( রাঃ ) নিকট গমন করি। সেই সময় গোটা মদীনা নগরীতে তার মত সুশিক্ষিতা ও জ্ঞানবতী নারী আর একজনও ছিলেন না। আমি তাকে এই সম্পর্কে জিজ্ঞেস করি। তার কাছেও এই উত্তরই পাই। হযরত ইবনে আব্বাস ( রাঃ ) এই ফতওয়া দেন। হযরত ইবনে আব্বাসের ( রাঃ ) ফতওয়া এই যে, ক্রোধের অবস্থায় যে কসম করা হয় এবং এই অবস্থায় যে নযর মানা হয় ওটা শয়তানের পদাংক অনুসরণ। কসমের কাফফারার সমান কাফফারা আদায় করে দিতে হবে। এরপরে আল্লাহ তাআলা বলেনঃ ‘শয়তান তোমাদেরকে অসৎ কাজ করতে প্ররোচিত করে। যেমন ব্যভিচার করতে এবং আল্লাহ তাআলা সম্বন্ধে, এমন কথা বলতে প্ররোচিত করে যে সম্বন্ধে তোমাদের কোন জ্ঞান নেই। সুতরাং প্রত্যেক কাফির ও বিদআতপন্থী এর অন্তর্ভুক্ত যারা অন্যায় কার্যের নির্দেশ দিয়ে থাকে এবং অসৎ কার্যে উৎসাহ প্রদান করে থাকে।

সূরা বাকারাহ্ আয়াত 169 সূরা

إنما يأمركم بالسوء والفحشاء وأن تقولوا على الله ما لا تعلمون

سورة: البقرة - آية: ( 169 )  - جزء: ( 2 )  -  صفحة: ( 25 )


English Türkçe Indonesia
Русский Français فارسی
تفسير Urdu اعراب

বাংলায় পবিত্র কুরআনের আয়াত

  1. হে আমাদের পালনকর্তা, আমাকে, আমার পিতা-মাতাকে এবং সব মুমিনকে ক্ষমা করুন, যেদিন হিসাব কায়েম হবে।
  2. আমি কি আপনার বক্ষ উম্মুক্ত করে দেইনি?
  3. আল্লাহ নভোমন্ডল ও ভূ-মন্ডল যথাযথভাবে সৃষ্টি করেছেন, যাতে প্রত্যেক ব্যক্তি তার উপার্জনের ফল পায়। তাদের
  4. আমি আপনাকে প্রেরণ করেছি অবস্থা ব্যক্তকারীরূপে, সুসংবাদদাতা ও ভয় প্রদর্শনকারীরূপে।
  5. বরং তাঁকে উঠিয়ে নিয়েছেন আল্লাহ তা’আলা নিজের কাছে। আর আল্লাহ হচ্ছেন মহাপরাক্রমশালী, প্রজ্ঞাময়।
  6. আমি মানুষকে পিতা-মাতার সাথে সদ্ব্যবহার করার জোর নির্দেশ দিয়েছি। যদি তারা তোমাকে আমার সাথে এমন
  7. ওদেরকে বিতাড়নের উদ্দেশে। ওদের জন্যে রয়েছে বিরামহীন শাস্তি।
  8. তোমাদের কে প্রতিপালকের পয়গাম পৌঁছাই এবং আমি তোমাদের হিতাকাঙ্ক্ষী বিশ্বস্ত।
  9. আপনি কি তাদেরকে দেখেননি, যারা দাবী করে যে, যা আপনার প্রতি অবর্তীর্ণ হয়েছে আমরা সে
  10. অবদানের উদ্যানসমূহে,

বাংলায় কোরআনের সূরা পড়ুন :

সুরত আল বাক্বারাহ্ আলে ইমরান সুরত আন-নিসা
সুরত আল-মায়েদাহ্ সুরত ইউসুফ সুরত ইব্রাহীম
সুরত আল-হিজর সুরত আল-কাহফ সুরত মারইয়াম
সুরত আল-হাজ্জ সুরত আল-ক্বাসাস আল-‘আনকাবূত
সুরত আস-সাজদা সুরত ইয়াসীন সুরত আদ-দুখান
সুরত আল-ফাতহ সুরত আল-হুজুরাত সুরত ক্বাফ
সুরত আন-নাজম সুরত আর-রাহমান সুরত আল-ওয়াক্বি‘আহ
সুরত আল-হাশর সুরত আল-মুলক সুরত আল-হাক্কাহ্
সুরত আল-ইনশিক্বাক সুরত আল-আ‘লা সুরত আল-গাশিয়াহ্

সবচেয়ে বিখ্যাত কোরআন তেলাওয়াতকারীদের কণ্ঠে সূরা বাকারাহ্ ডাউনলোড করুন:

সূরা Baqarah mp3 : উচ্চ মানের সাথে সম্পূর্ণ অধ্যায়টি Baqarah শুনতে এবং ডাউনলোড করতে আবৃত্তিকারকে বেছে নিন
সুরত বাকারাহ্  ভয়েস আহমেদ আল-আজমি
আহমেদ আল-আজমি
সুরত বাকারাহ্  ভয়েস ইব্রাহীম আল-আখদার
ইব্রাহীম আল-আখদার
সুরত বাকারাহ্  ভয়েস বান্দার বেলাইলা
বান্দার বেলাইলা
সুরত বাকারাহ্  ভয়েস খালিদ গালিলি
খালিদ গালিলি
সুরত বাকারাহ্  ভয়েস হাতেম ফরিদ আল ওয়ার
হাতেম ফরিদ আল ওয়ার
সুরত বাকারাহ্  ভয়েস খলিফা আল টুনাইজি
খলিফা আল টুনাইজি
সুরত বাকারাহ্  ভয়েস সাদ আল-গামদি
সাদ আল-গামদি
সুরত বাকারাহ্  ভয়েস সৌদ আল-শুরাইম
সৌদ আল-শুরাইম
সুরত বাকারাহ্  ভয়েস সালাহ আবু খাতর
সালাহ বুখাতীর
সুরত বাকারাহ্  ভয়েস আবদুল বাসিত আব্দুল সামাদ
আবদ এল বাসেট
সুরত বাকারাহ্  ভয়েস আবদুল রশিদ সুফি
আবদুল রশিদ সুফি
সুরত বাকারাহ্  ভয়েস আব্দুল্লাহ্ বাস্‌ফার
আব্দুল্লাহ্ বাস্‌ফার
সুরত বাকারাহ্  ভয়েস আবদুল্লাহ আওওয়াদ আল-জুহানী
আবদুল্লাহ আল-জুহানী
সুরত বাকারাহ্  ভয়েস আলী আল-হুদায়েফি
আলী আল-হুদায়েফি
সুরত বাকারাহ্  ভয়েস আলী জাবের
আলী জাবের
সুরত বাকারাহ্  ভয়েস ফারেস আব্বাদ
ফারেস আব্বাদ
সুরত বাকারাহ্  ভয়েস মাহের আলমাইকুলই
মাহের আলমাইকুলই
সুরত বাকারাহ্  ভয়েস মোহাম্মদ আইয়ুব
মোহাম্মদ আইয়ুব
সুরত বাকারাহ্  ভয়েস মুহাম্মদ আল-মুহাইসনি
মুহাম্মদ আল-মুহাইসনি
সুরত বাকারাহ্  ভয়েস মুহাম্মাদ জিব্রীল
মুহাম্মাদ জিব্রীল
সুরত বাকারাহ্  ভয়েস মুহাম্মদ সিদ্দিক আল মিনশাবি
আল-মিনশাবি
সুরত বাকারাহ্  ভয়েস আল হোসারি
আল হোসারি
সুরত বাকারাহ্  ভয়েস আল-আফসী
মিশারী আল-আফসী
সুরত বাকারাহ্  ভয়েস নাসের আল কাতামি
নাসের আল কাতামি
সুরত বাকারাহ্  ভয়েস ইয়াসের আল-দোসারি
ইয়াসের আল-দোসারি


Monday, November 4, 2024

Please remember us in your sincere prayers