কোরান সূরা বাকারাহ্ আয়াত 214 তাফসীর

  1. Mokhtasar
  2. Ahsanul Bayan
  3. AbuBakr Zakaria
  4. Ibn Kathir
Surah Baqarah ayat 214 Bangla tafsir - তাফসীর ইবনে কাসীর - Tafsir Ahsanul Bayan তাফসীরে আহসানুল বায়ান - Tafsir Abu Bakr Zakaria bangla কিং ফাহাদ কুরআন প্রিন্টিং কমপ্লেক্স - বাংলা ভাষায় নোবেল কোরআনের অর্থের অনুবাদ উর্দু ভাষা ও ইংরেজি ভাষা & তাফসীর ইবনে কাসীর : সূরা বাকারাহ্ আয়াত 214 আরবি পাঠে(Baqarah).
  
   

﴿أَمْ حَسِبْتُمْ أَن تَدْخُلُوا الْجَنَّةَ وَلَمَّا يَأْتِكُم مَّثَلُ الَّذِينَ خَلَوْا مِن قَبْلِكُم ۖ مَّسَّتْهُمُ الْبَأْسَاءُ وَالضَّرَّاءُ وَزُلْزِلُوا حَتَّىٰ يَقُولَ الرَّسُولُ وَالَّذِينَ آمَنُوا مَعَهُ مَتَىٰ نَصْرُ اللَّهِ ۗ أَلَا إِنَّ نَصْرَ اللَّهِ قَرِيبٌ﴾
[ البقرة: 214]

তোমাদের কি এই ধারণা যে, তোমরা জান্নাতে চলে যাবে, অথচ সে লোকদের অবস্থা অতিক্রম করনি যারা তোমাদের পূর্বে অতীত হয়েছে। তাদের উপর এসেছে বিপদ ও কষ্ট। আর এমনি ভাবে শিহরিত হতে হয়েছে যাতে নবী ও তাঁর প্রতি যারা ঈমান এনেছিল তাদেরকে পর্যন্ত একথা বলতে হয়েছে যে, কখন আসবে আল্লাহর সাহায্যে! তোমরা শোনে নাও, আল্লাহর সাহায্যে একান্তই নিকটবর্তী। [সূরা বাকারাহ্: 214]

Surah Al-Baqarah in Bangla

জহুরুল হক সূরা বাংলা Surah Baqarah ayat 214


অথবা তোমরা কি বিবেচনা করো যে তোমরা বেহেশতে দাখিল হতে পারবে যতক্ষণ না তোমাদের উপরেও তোমাদের আগে যারা গত হয়েছে তাদের ন্যায় না বর্তায়? তাদের আক্রমণ করেছিল দারুণ বিপর্যয় এবং চরম দুর্দশা, আর তারা কেঁপেছিল, শেষ পর্যন্ত রসূল ও তাঁর সঙ্গে যারা ঈমান এনেছিল তারা বললে -- ''আল্লাহ্‌র সাহায্য কখন?’’ আল্লাহ্‌র সাহায্য অবশ্যই নিকটবর্তী নয় কি?


Tafsir Mokhtasar Bangla


২১৪. হে মু’মিনরা! তোমরা কি মনে করছো যে, তোমরা এমনিতেই জান্নাতে প্রবেশ করবে? অথচ তোমাদের উপর এখনো তোমাদের পূর্ববর্তীতের ন্যায় কোন পরীক্ষা তথা বিপদাপদ নেমে আসেনি। তাদেরকে কঠিন দরিদ্রতা ও রোগ-বালাই দেয়া হয়েছিলো। এমনিভাবে প্রচÐ ভয়ভীতি তাদের ভীতকে নাড়িয়ে দিয়েছিলো। তাদের উপর বিপদাপদ এমনভাবে এসেছে যে, তারা দ্রæত আল্লাহর সাহায্য কামনা করতে বাধ্য হয়েছে। তখন রাসূল ও তাঁর মু’মিন সাথীরা হতাশ হয়ে বলেছে: আল্লাহর সাহায্য কোথায়? জেনে রাখো, নিশ্চয়ই আল্লাহর সাহায্য মু’মিন ও আল্লাহর উপর নির্ভরশীলদের অতি নিকটেই।

Tafsir Ahsanul Bayan তাফসীরে আহসানুল বায়ান


তোমরা কি মনে কর যে, তোমরা বেহেশত প্রবেশ করবে; যদিও পূর্বে যারা গত হয়েছে তাদের অবস্থা এখনো তোমরা প্রাপ্ত হওনি?[১] দুঃখ-দারিদ্র্য ও রোগ-বালা তাদেরকে স্পর্শ করেছিল এবং তারা ভীত-কম্পিত হয়েছিল। তারা এতদূর বিচলিত হয়েছিল যে, রসূল ও তাঁর প্রতি বিশ্বাসস্থাপনকারিগণ বলে উঠেছিল, ‘আল্লাহর সাহায্য কখন আসবে?’ জেনে রাখ, নিশ্চয়ই আল্লাহর সাহায্য নিকটবর্তী।[২] [১] মদীনায় হিজরত করার পর মুসলিমরা যখন ইয়াহুদী, মুনাফিক এবং আরবের মুশরিকদের পক্ষ থেকে বিভিন্ন পীড়া ও কষ্ট পেতে লাগল, তখন কোন কোন মুসলিম নবী করীম ( সাঃ )-এর কাছে অভিযোগ করল। তাই মুসলিমদেরকে সান্ত্বনা দেওয়ার জন্য এই আয়াত নাযিল হল এবং রসূল ( সাঃ )ও বললেন যে, " তোমাদের পূর্বের লোকদেরকে তাদের মাথা থেকে পা পর্যন্ত করাত দিয়ে চিরা হত এবং লোহার চিরুনী দিয়ে তাঁদের গোশত ও চামড়াকে ছিন্ন-বিচ্ছিন্ন করা হত। কিন্তু এই অকথ্য যুলুম-নির্যাতন তাদেরকে তাদের দ্বীন থেকে ফেরাতে পারেনি। " অতঃপর বললেন, " আল্লাহর শপথ! মহান আল্লাহ এই দ্বীনকে এমনভাবে জয়যুক্ত করবেন যে, একজন আরোহী ( ইয়ামানের ) সানআ' থেকে হাযরে-মাউত পর্যন্ত একা সফর করবে, তার মধ্যে আল্লাহ ব্যতীত অন্য কারো ভয় থাকবে না। " ( সহীহ বুখারী ৩৬১২নং ) এ থেকে নবী করীম ( সাঃ )-এর উদ্দেশ্য, মুসলিমদের মধ্যে দ্বীনের উপর প্রতিষ্ঠিত থাকার প্রেরণা ও অটল থাকার দৃঢ় সংকল্প সৃষ্টি করা। [২] এই জন্যই বলা হয়, 'যা আসবেই, তা আসন্ন'। আর ঈমানদারদের জন্য আল্লাহর সাহায্য যেহেতু সুনিশ্চিত তাই তা নিকটেই।

Tafsir Abu Bakr Zakaria bangla কিং ফাহাদ কুরআন প্রিন্টিং কমপ্লেক্স


নাকি তোমরা মনে কর যে, তোমরা জান্নাতে প্রবেশ করবে [] অথচ এখনও তোমাদের কাছে তোমাদের পূর্ববর্তীদের মত অবস্থা আসেনি ? অর্থ-সংকট ও দুঃখ-ক্লেশ তাদেরকে স্পর্শ করেছিল এবং তারা ভীত-কম্পিত হয়েছিল। এমনকি রাসূল ও তাঁর সংগী-সাথী ঈমানদারগণ বলে উঠেছিল, ‘আল্লাহ্‌র সাহায্য কখন আসবে’ [] ? জেনে রাখ, নিশ্চয় আল্লাহ্‌র সাহায্য অতি নিকটে। [] এ আয়াত থেকে বোঝা যায় যে, পরিশ্রম ও মেহনত ব্যতীত এবং বিপদ-আপদে পতিত হওয়া ছাড়া কেউই জান্নাত লাভ করতে পারবে না। তবে কষ্ট ও পরিশ্রমের স্তর বিভিন্ন। নিম্নস্তরের পরিশ্রম ও কষ্ট হচ্ছে স্বীয় জৈবিক কামনা-বাসনা ও শয়তানের প্রতারণা থেকে নিজেকে রক্ষা করে কিংবা সত্য দ্বীনের বিরুদ্ধবাদীদের বিরুদ্ধাচরণ করে নিজের বিশ্বাস ও আকীদাকে ঠিক করা। এ স্তর প্রত্যেক মুমিনেরই অর্জন করতে হয়। অতঃপর মধ্যম ও উচ্চস্তরের বর্ণনা - যে পরিমাণ কষ্ট ও পরিশ্রম করতে হবে, সে স্তরেরই জান্নাত লাভ হবে। এভাবে কষ্ট ও পরিশ্রম হতে কেউই রেহাই পায়নি। রাসূল সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, ‘সবচাইতে অধিক বালা-মুসীবতে পতিত হয়েছেন নবী-রাসূলগণ। তারপর ( মর্যাদার দিক থেকে ) তাদের নিকটবর্তী ব্যক্তিবর্গ’। [ ইবনে মাজাহঃ ৪০২৩ ] [] নবীগণ ও তাদের সাথীদের প্রার্থনা যে, ‘আল্লাহ্‌র সাহায্য কখন আসবে’ তা কোন সন্দেহের কারণে নয়। বরং এ প্রশ্নের উদ্দেশ্য ছিল এই যে, যদিও আল্লাহ্‌ তা'আলা সাহায্যের ওয়াদা করেছেন, এর সময় ও স্থান নির্ধারণ করেননি। অতএব, এ অশান্ত অবস্থায় এ ধরনের প্রার্থনার অর্থ ছিল এই যে, সাহায্য তাড়াতাড়ি আসুক। এমন প্রার্থনা আল্লাহ্‌র প্রতি ভরসা ও শানে নবুওয়াতের খেলাফ নয়। বরং আল্লাহ্ তাআলা স্বীয় বান্দাদের সবিনয় প্রার্থনাকে পছন্দ করেন। বস্তুত নবী এবং সালেহীনগণই এরূপ প্রার্থনার অধিক উপযুক্ত।

Tafsir ibn kathir bangla তাফসীর ইবনে কাসীর


ভাবার্থ এই যে,পরীক্ষার পূর্বে বেহেশতে প্রবেশের আশা করা ঠিক নয়। পূর্ববর্তী সমস্ত উম্মতেরই পরীক্ষা নেয়া হয়েছিল। তাদেরকেও রোগ ও বিপদাপদ স্পর্শ করেছিল। ( আরবি ) শব্দটির অর্থ দারিদ্র এবং ( আরবি ) শব্দটির অর্থ রোগও ধরা হয়েছে। তাদেরকে শত্রুর ভয় এমন আতংকিত করে তুলেছিল যে, তারা কম্পিত হয়েছিল। ঐ সমুদয় পরীক্ষায় তারা সফলতা লাভ করেছিল। ফলে তারা বেহেশতের উত্তরাধিকারী হয়েছিল। সহীহ হাদীসে রয়েছে যে, একদা হযরত খাব্বাব বিন আরাত ( রাঃ ) বলেন, হে আল্লাহর রাসূল ( সঃ )! আপনি কি আমাদের সাহায্যের জন্যে প্রার্থনা করেন না:' তিনি বলেন, এখনই ভীত হয়ে পড়লে: জেনে রেখো যে, পূর্ববর্তী একতুবাদীদের মস্তোকোপরি করাত রেখে তাদেরকে পা পর্যন্ত ফেঁড়ে দ্বিখণ্ডিত করে দেয়া হতো, কিন্তু তথাপি তারা তাওহীদ ও সুন্নাত হতে সরে পড়তো না। লোহার চিরুণী দিয়ে তাদের দেহের গোত আঁচড়া হতো, তথাপি তারা আল্লাহর দ্বীন পরিত্যাগ করতো না। আল্লাহর শপথ! আমার এই দ্বীনকে আল্লাহ এমন পরিপূর্ণ করবেন যে, একজন অশ্বারোহী ‘সুনআ' হতে ‘হাযারা মাওত পর্যন্ত নির্ভয়ে ভ্রমণ করবে এবং একমাত্র আল্লাহর ভয় ছাড়া তার আর কোন ভয় থাকবে না। তবে অন্তরে এই ধারণা হওয়া অন্য কথা যে, হয়তো তার বকরীর উপরে বাঘ এসে পড়বে। কিন্তু আফসোস! তোমরা তাড়াতা কুরআন মাজীদের মধ্যে ঠিক এই ভাবটিই অন্য জায়গায় নিম্নলিখিতভাবে বর্ণিত হয়েছে ( আরবি )অর্থাৎ মানুষেরা কি মনে করছে যে, তারা ‘আমরা ঈমান এনেছি একথা বললেই তাদেরকে ছেড়ে দেয়া হবে এবং তাদেরকে পরীক্ষা করা হবে না: আর অবশ্যই আমি তাদের পূর্ববর্তীদেরকেও পরীক্ষা করেছিলাম, সুতরাং অবশ্যই আল্লাহ সত্যবাদীদেরকেও জেনে নেবেন এবং নিশ্চয় যারা মিথ্যাবাদী তাদেরকেও আল্লাহ জানবেন।' ( ২৯:১-৩ ) এভাবেই ‘পরিখার যুদ্ধে’ সাহাবা-ই-কিরামেরও পরীক্ষা নেয়া হয়েছিল। যেমন, স্বয়ং পবিত্র কুরআনই এর চিত্র এঁকেছে। ঘোষণা হচ্ছে, যখন তারা ( কাফিরেরা ) তোমাদের উপরের দিক হতে এবং তোমাদের নিম্ন দিক হতেও তোমাদের উপর চড়াও করেছিল এবং যখন ( ভয়ে -বিস্ময়ে ) চক্ষুসমূহ বিস্ফারিতই রয়ে গিয়েছিল এবং অন্তরসমূহ কণ্ঠাগত হওয়ার উপক্রম হয়েছিল, আর তোমরা আল্লাহ সম্বন্ধে নানারূপ ধারণা পোষণ করছিলে। তথায় মুসলমানদেরকে পরীক্ষা করা হয়েছিল এবং তাদেরকে প্রবল প্ৰকম্পে নিক্ষেপ করা হয়েছিল। যখন মুনাফিকরা এবং যাদের অন্তরে ব্যাধি রয়েছে তারা বলেছিল-আল্লাহ এবং তাঁর রাসূলতো আমাদেরকে শুধু প্রবঞ্চনামূলক ওয়াদাই দিয়েছেন।' রোমক সম্রাট হিরাক্লিয়াস যখন হযরত আবু সুফিয়ান ( রাঃ )-কে তাঁর কুফরীর অবস্থায় জিজ্ঞেস করেছিলেন, এই নবুওয়াতের দাবীদারের ( মুহাম্মদ সঃ ) সাথে আপনাদের কোন যুদ্ধ হয়েছিল কি': আবু সুফিয়ান ( রাঃ ) বলেন, ‘হাঁ'। হিরাক্লিয়াস পুনরায় জিজ্ঞেস করেন, যুদ্ধের ফলাফল কি হয়েছিল: তিনি বলেন, 'কখনও আমরা জয়যুক্ত হয়েছিলাম এবং কখনও তিনি। হিরাক্লিয়াস বলেন, এভাবেই নবীদের ( আঃ ) পরীক্ষা হয়ে আসছে। কিন্তু পরিণামে প্রকাশ্য বিজয় তাঁদেরই হয়ে থাকে। ( আরবি ) শব্দটির অর্থ এখানে রীতি। যেমন অন্য জায়গায় রয়েছে ( আরবি ) অর্থাৎ পূর্ববর্তীদের রীতি অতীত হয়েছে। পূর্ব যুগের মু'মিনগণ তাঁদের নবীদের ( আঃ ) সাথে এরকমই কঠিন অবস্থায় আল্লাহ তা'আলার সাহায্য প্রার্থনা করেছিলেন এবং সেই সঠিক ও সংকীর্ণ অবস্থা হতে মুক্তি চেয়েছিলেন। উত্তরে তাঁদেরকে বলা হয়েছিল যে, সাহায্য অতি নিকটবতী। যেমন অন্য স্থানে রয়েছে( আরবি ) অর্থাৎ “ নিশ্চয় কাঠিন্যের সাথে সহজতা রয়েছে ।' ( ৯৪:৫ ) একটি হাদীসে রয়েছে যে, বান্দা যখন নিরাশ হতে থাকে তখন আল্লাহ তা'আলা বিস্মিত হয়ে বলেন-আমার সাহায্য তো এসেই যাচ্ছে, অথচ তারা নিরাশ হয়ে যাচ্ছে। সুতরাং আল্লাহ তা'আলা তাদের এই দ্রুততা এবং তাঁর দয়া নিকটবর্তী হওয়ার উপর হেসে থাকেন।

সূরা বাকারাহ্ আয়াত 214 সূরা

أم حسبتم أن تدخلوا الجنة ولما يأتكم مثل الذين خلوا من قبلكم مستهم البأساء والضراء وزلزلوا حتى يقول الرسول والذين آمنوا معه متى نصر الله ألا إن نصر الله قريب

سورة: البقرة - آية: ( 214 )  - جزء: ( 2 )  -  صفحة: ( 33 )


English Türkçe Indonesia
Русский Français فارسی
تفسير Urdu اعراب

বাংলায় পবিত্র কুরআনের আয়াত

  1. আপনি জানেন, সিজ্জীন কি?
  2. অতএব, তোমরা উভয়ে তোমাদের পালনকর্তার কোন কোন অবদানকে অস্বীকার করবে?
  3. এমনিভাবে আমি আপনাকে একটি উম্মতের মধ্যে প্রেরণ করেছি। তাদের পূর্বে অনেক উম্মত অতিক্রান্ত হয়েছে। যাতে
  4. আমি কোন জনপদ ধবংস করিনি; কিন্ত তার নির্দিষ্ট সময় লিখিত ছিল।
  5. আমি জীবন দান করি, মৃত্যু ঘটাই এবং আমারই দিকে সকলের প্রত্যাবর্তন।
  6. তোমরা কি প্রতিটি উচ্চস্থানে অযথা নিদর্শন নির্মান করছ?
  7. অনুসরণ কর তাদের, যারা তোমাদের কাছে কোন বিনিময় কামনা করে না, অথচ তারা সুপথ প্রাপ্ত।
  8. যার জন্যে অনুমতি দেয়া হয়, তার জন্যে ব্যতীত আল্লাহর কাছে কারও সুপারিশ ফলপ্রসূ হবে না।
  9. আল্লাহ তোমাদের জন্যে সব কিছু পরিষ্কার বর্ণনা করে দিতে চান, তোমাদের পূর্ববর্তীদের পথ প্রদর্শন করতে
  10. তখন আমি খুলে দিলাম আকাশের দ্বার প্রবল বারিবর্ষণের মাধ্যমে।

বাংলায় কোরআনের সূরা পড়ুন :

সুরত আল বাক্বারাহ্ আলে ইমরান সুরত আন-নিসা
সুরত আল-মায়েদাহ্ সুরত ইউসুফ সুরত ইব্রাহীম
সুরত আল-হিজর সুরত আল-কাহফ সুরত মারইয়াম
সুরত আল-হাজ্জ সুরত আল-ক্বাসাস আল-‘আনকাবূত
সুরত আস-সাজদা সুরত ইয়াসীন সুরত আদ-দুখান
সুরত আল-ফাতহ সুরত আল-হুজুরাত সুরত ক্বাফ
সুরত আন-নাজম সুরত আর-রাহমান সুরত আল-ওয়াক্বি‘আহ
সুরত আল-হাশর সুরত আল-মুলক সুরত আল-হাক্কাহ্
সুরত আল-ইনশিক্বাক সুরত আল-আ‘লা সুরত আল-গাশিয়াহ্

সবচেয়ে বিখ্যাত কোরআন তেলাওয়াতকারীদের কণ্ঠে সূরা বাকারাহ্ ডাউনলোড করুন:

সূরা Baqarah mp3 : উচ্চ মানের সাথে সম্পূর্ণ অধ্যায়টি Baqarah শুনতে এবং ডাউনলোড করতে আবৃত্তিকারকে বেছে নিন
সুরত বাকারাহ্  ভয়েস আহমেদ আল-আজমি
আহমেদ আল-আজমি
সুরত বাকারাহ্  ভয়েস ইব্রাহীম আল-আখদার
ইব্রাহীম আল-আখদার
সুরত বাকারাহ্  ভয়েস বান্দার বেলাইলা
বান্দার বেলাইলা
সুরত বাকারাহ্  ভয়েস খালিদ গালিলি
খালিদ গালিলি
সুরত বাকারাহ্  ভয়েস হাতেম ফরিদ আল ওয়ার
হাতেম ফরিদ আল ওয়ার
সুরত বাকারাহ্  ভয়েস খলিফা আল টুনাইজি
খলিফা আল টুনাইজি
সুরত বাকারাহ্  ভয়েস সাদ আল-গামদি
সাদ আল-গামদি
সুরত বাকারাহ্  ভয়েস সৌদ আল-শুরাইম
সৌদ আল-শুরাইম
সুরত বাকারাহ্  ভয়েস সালাহ আবু খাতর
সালাহ বুখাতীর
সুরত বাকারাহ্  ভয়েস আবদুল বাসিত আব্দুল সামাদ
আবদ এল বাসেট
সুরত বাকারাহ্  ভয়েস আবদুল রশিদ সুফি
আবদুল রশিদ সুফি
সুরত বাকারাহ্  ভয়েস আব্দুল্লাহ্ বাস্‌ফার
আব্দুল্লাহ্ বাস্‌ফার
সুরত বাকারাহ্  ভয়েস আবদুল্লাহ আওওয়াদ আল-জুহানী
আবদুল্লাহ আল-জুহানী
সুরত বাকারাহ্  ভয়েস আলী আল-হুদায়েফি
আলী আল-হুদায়েফি
সুরত বাকারাহ্  ভয়েস আলী জাবের
আলী জাবের
সুরত বাকারাহ্  ভয়েস ফারেস আব্বাদ
ফারেস আব্বাদ
সুরত বাকারাহ্  ভয়েস মাহের আলমাইকুলই
মাহের আলমাইকুলই
সুরত বাকারাহ্  ভয়েস মোহাম্মদ আইয়ুব
মোহাম্মদ আইয়ুব
সুরত বাকারাহ্  ভয়েস মুহাম্মদ আল-মুহাইসনি
মুহাম্মদ আল-মুহাইসনি
সুরত বাকারাহ্  ভয়েস মুহাম্মাদ জিব্রীল
মুহাম্মাদ জিব্রীল
সুরত বাকারাহ্  ভয়েস মুহাম্মদ সিদ্দিক আল মিনশাবি
আল-মিনশাবি
সুরত বাকারাহ্  ভয়েস আল হোসারি
আল হোসারি
সুরত বাকারাহ্  ভয়েস আল-আফসী
মিশারী আল-আফসী
সুরত বাকারাহ্  ভয়েস নাসের আল কাতামি
নাসের আল কাতামি
সুরত বাকারাহ্  ভয়েস ইয়াসের আল-দোসারি
ইয়াসের আল-দোসারি


Wednesday, December 18, 2024

Please remember us in your sincere prayers