কোরান সূরা হাদীদ আয়াত 29 তাফসীর

  1. Mokhtasar
  2. Ahsanul Bayan
  3. AbuBakr Zakaria
  4. Ibn Kathir
Surah Hadid ayat 29 Bangla tafsir - তাফসীর ইবনে কাসীর - Tafsir Ahsanul Bayan তাফসীরে আহসানুল বায়ান - Tafsir Abu Bakr Zakaria bangla কিং ফাহাদ কুরআন প্রিন্টিং কমপ্লেক্স - বাংলা ভাষায় নোবেল কোরআনের অর্থের অনুবাদ উর্দু ভাষা ও ইংরেজি ভাষা & তাফসীর ইবনে কাসীর : সূরা হাদীদ আয়াত 29 আরবি পাঠে(Hadid).
  
   

﴿لِّئَلَّا يَعْلَمَ أَهْلُ الْكِتَابِ أَلَّا يَقْدِرُونَ عَلَىٰ شَيْءٍ مِّن فَضْلِ اللَّهِ ۙ وَأَنَّ الْفَضْلَ بِيَدِ اللَّهِ يُؤْتِيهِ مَن يَشَاءُ ۚ وَاللَّهُ ذُو الْفَضْلِ الْعَظِيمِ﴾
[ الحديد: 29]

যাতে কিতাবধারীরা জানে যে, আল্লাহর সামান্য অনুগ্রহের উপর ও তাদের কোন ক্ষমতা নেই, দয়া আল্লাহরই হাতে; তিনি যাকে ইচ্ছা, তা দান করেন। আল্লাহ মহা অনুগ্রহশীল। [সূরা হাদীদ: 29]

Surah Al-Hadid in Bangla

জহুরুল হক সূরা বাংলা Surah Hadid ayat 29


গ্রন্থধারীরা হয়ত নাও জানতে পারে যে তারা আল্লাহ্‌র করুণাভান্ডারের মধ্যের কোনো কিছুতেই ক্ষমতা রাখে না, আর এই যে করুণাভান্ডার তো আল্লাহ্‌রই হাতে রয়েছে, তিনি এটি প্রদান করেন যাকে তিনি ইচ্ছা করেন। বস্তুত আল্লাহ্ বিরাট করুণাভান্ডারের অধিকারী।


Tafsir Mokhtasar Bangla


২৯. হে মুমিনরা! আমি বিশদভাবে তোমাদের উদ্দেশ্যে আমার প্রস্তুতকৃত মহা অনুগ্রহ তথা বহু গুণে প্রবৃদ্ধ প্রতিদানের কথা বলে দিয়েছি। যাতে করে পূর্বেকার ইহুদি ও খ্রিস্টান রূপী আহলে কিতাব জানতে পারে যে, তারা আল্লাহর অনুগ্রহের ব্যাপারে এমন কোন ক্ষমতা রাখে না যে, তারা যাকে ইচ্ছা কিছু দিয়ে দিবে আর যাকে ইচ্ছা কোন কিছু থেকে বিরত রাখবে। তারা যেন জানতে পারে যে, অনুগ্রহ বলতে সবই মহান আল্লাহর হাতে। তিনি তাঁর বান্দাদের মধ্যকার যাকে ইচ্ছা তা দান করেন। বস্তুতঃ আল্লাহ মহা অনুগ্রহের অধিকারী। যদ্বারা তিনি তাঁর বান্দাদের মধ্যকার যাকে ইচ্ছা অধিকারী করেন।

Tafsir Ahsanul Bayan তাফসীরে আহসানুল বায়ান


এটা এ জন্য যে,[১] আহলে কিতাবগণ যেন জানতে পারে, আল্লাহর সামান্যতম অনুগ্রহের উপরও তাদের কোন অধিকার নেই এবং অনুগ্রহ আল্লাহরই হাতে, তিনি যাকে ইচ্ছা তাকে তা দান করে থাকেন। আর আল্লাহ মহা অনুগ্রহশীল। [১] لِئَلاَّ এতে 'লা' অক্ষরটি অতিরিক্ত এবং অর্থ হল, ( لِيَعْلَمَ أَهْلُ الْكِتَابِ أَنَّهُمْ لاَ يَقْدِرُوْنَ عَلَى أَن يَّنَالُوْا شَيْئًا مِّنْ فَضْلِ اللهِ ) ( ফাতহুল ক্বাদীর )

Tafsir Abu Bakr Zakaria bangla কিং ফাহাদ কুরআন প্রিন্টিং কমপ্লেক্স


এটা এজন্যে যে, কিতাবীগণ যেন জানতে পারে, আল্লাহর সামান্যতম অনুগ্রহের উপরও ওদের কোন অধিকার নেই []। আর নিশ্চয় অনুগ্রহ আল্লাহর ইখতিয়ারে, যাকে ইচ্ছে তাকে তিনি তা দান করেন। আর আল্লাহ মহা অনুগ্রহশীল। [] আয়াতের উদ্দেশ্য এই যে, উল্লেখিত বিধানাবলী এজন্যে বর্ণনা করা হলো, যাতে কিতাবধারীরা জেনে নেয় যে, তারা রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম-এর প্রতি ঈমান না। এনে কেবল ঈসা আলাইহিস সালাম-এর প্রতি ঈমান স্থাপন করেই আল্লাহ তা'আলার কৃপা লাভের যোগ্য নয়। [ দেখুন, মুয়াসসার ]

Tafsir ibn kathir bangla তাফসীর ইবনে কাসীর


২৮-২৯ নং আয়াতের তাফসীর: এর পূর্ববর্তী আয়াতে বর্ণিত হয়েছে যে, হযরত ইবনে আব্বাস ( রাঃ ) বলেনঃ যে মুমিনদের বর্ণনা এখানে দেয়া হয়েছে এর দ্বারা আহলে কিতাবের মুমিনদেরকে বুঝানো হয়েছে এবং তারা দ্বিগুণ পুরস্কার লাভ করবে। যেমন সূরায়ে কাসাসের আয়াতে রয়েছে। আর যেমন একটি হাদীসে হযরত আবু মুসা। আশআরী ( রাঃ ) হতে বর্ণিত আছে যে, রাসূলুল্লাহ ( সঃ ) বলেছেনঃ “ তিন ব্যক্তিকে । আল্লাহ দ্বিগুণ প্রতিদান প্রদান করবেন। ( এক ) ঐ আহলে কিতাব, যে তার নবী ( আঃ )-এর উপর ঈমান এনেছে, তারপর আমার উপরও ঈমান আনয়ন করেছে। সে দ্বিগুণ বিনিময় লাভ করবে। ( দুই ) ঐ গোলাম, যে আল্লাহ তা'আলার হক আদায় করে এবং তার মনিবের হক আদায় করে। তার জন্যে রয়েছে দ্বিগুণ পুরস্কার। ( তিন ) ঐ ব্যক্তি, যে তার ক্রীতদাসীকে আদব শিক্ষা দিয়েছে এবং খুব ভাল আদব অর্থাৎ শরয়ী আদব শিখিয়েছে। অতঃপর তাকে আযাদ করে দিয়ে বিয়ে করে নিয়েছে। তার জন্যেও দ্বিগুণ প্রতিদান রয়েছে।” ( এ হাদীসটি ইমাম বুখারী (রঃ ) ও ইমাম মুসলিম ( রঃ ) তাখরীজ করেছেন)হযরত সাঈদ ইবনে জুবায়ের ( রঃ ) বলেন যে, আহলে কিতাব যখন দ্বিগুণ প্রতিদান প্রাপ্তির কারণে গর্ব ও ফখর করতে শুরু করে তখন আল্লাহ তা'আলা ( আরবী )-এ আয়াতটি অবতীর্ণ করেন। সুতরাং এই উম্মতকে দ্বিগুণ প্রতিদান প্রদানের পর হিদায়াতের নূর দেয়ারও ওয়াদা দেয়া হলো এবং সাথে সাথে ক্ষমা করে দেয়ারও ওয়াদা আল্লাহ। পাক করলেন। সুতরাং এই উম্মতকে নূর ও মাগফিরাত এ দু’টি অতিরিক্ত দেয়া হলো। ( এটা ইমাম ইবনে জারীর (রঃ ) বর্ণনা করেছেন) যেমন আল্লাহ তাআলা অন্য আয়াতে বলেনঃ ( আরবী )অর্থাৎ “ হে ঈমানদারগণ!.
যদি তোমরা আল্লাহকে ভয় কর তবে তিনি তোমাদের জন্যে ফুরকান ( হক ও বাতিলের মধ্যে পার্থক্যকারী ) করবেন, তোমাদের অপরাধ মার্জনা করবেন ও তোমাদেরকে ক্ষমা করে দিবেন এবং আল্লাহ বড় অনুগ্রহশীল ।
( ৮:২৯ ) হযরত সাঈদ ইবনে আবদিল আযীয ( রঃ ) বলেন যে, হযরত উমার ইবনে খাত্তাব ( রাঃ ) ইয়াহূদীদের একজন বড় আলেমকে জিজ্ঞেস করেনঃ “ তোমাদেরকে একটি পুণ্যের বিনিময়ে সর্বাধিক কতগুণ প্রদান করা হয়?" সে উত্তরে বলেনঃ “সাড়ে তিনশগুণ পর্যন্ত ।” তখন হযরত উমার ( রাঃ ) আল্লাহ তা'আলার প্রতি কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করে বলেনঃ আল্লাহ তাআলা আমাদেরকে তোমাদের দ্বিগুণ দিয়েছেন । হযরত সাঈদ ( রঃ ) এটা বর্ণনা করার পর মহামহিমান্বিত আল্লাহ( আরবী )-এই উক্তিটিই তিলাওয়াত করেন। হযরত ইবনে উমার ( রাঃ ) হতে বর্ণিত আছে যে, রাসূলুল্লাহ ( সঃ ) বলেছেনঃ “ তোমাদের এবং ইয়াহূদী ও নাসারাদের দৃষ্টান্ত হলো ঐ ব্যক্তির ন্যায় যে তার কোন একটি কাজে কতকগুলো মজুর নিয়োগ করার ইচ্ছা করলো । অতঃপর সে ঘোষণা করলোঃ “ এমন কেউ আছে কি যে আমার নিকট হতে এক কীরাত ( এক আউন্সের চব্বিশ ভাগের এক ভাগ পরিমাণ ওজন ) গ্রহণ করবে এবং এর বিনিময়ে ফজরের নামায হতে নিয়ে দুপুর পর্যন্ত আমার কাজ করবে?” তার এ ঘোষণা শুনে ইয়াহূদরা প্রস্তুত হয়ে গেল । সে আবার ঘোষণা করলোঃ “ যে যোহর হতে আসর পর্যন্ত কাজ করবে তাকে আমি এক কীরাত প্রদান করবে ।” এতে নাসারাগণ প্রস্তুত হলো এবং কাজ করলো ( ও মজুরী নিলো )। পুনরায় লোকটি। ঘোষণা করলোঃ “ আসর হতে মাগরিব পর্যন্ত যে কাজ করবে তাকে আমি দুই কীরাত প্রদান করবে ।” তখন তোমরা ( মুসলমানরা ) কাজ করলে। এই ইয়াহূদী ও নাসারারা খুবই অসন্তুষ্ট হলো। তারা বলতে লাগলোঃ “ আমরা কাজ করলাম বেশী এবং পারিশ্রমিক পেলাম কম, তারা কাজ করলো কম এবং পারিশ্রমিক পেলো বেশী ।” তখন তাদেরকে বলা হলো তোমাদের হক কি নষ্ট করা হয়েছে?” তারা উত্তরে বললোঃ “ না, আমাদের হক নষ্ট করা হয়নি বটে ।” তখন তাদেরকে বলা হলোঃ “ তাহলে এটা হলো আমার অনুগ্রহ, আমি যাকে ইচ্ছা এটা প্রদান করে থাকি ।( এ হাদীসটি ইমাম আহমাদ (রঃ ) বর্ণনা করেছেন)হযরত আবূ মূসা ( রাঃ ) হতে বর্ণিত আছে যে, নবী ( সঃ ) বলেছেন, মুসলমান এবং ইয়াহুদী ও নাসারাদের দৃষ্টান্ত হলো ঐ ব্যক্তির মত যে তার কোন কাজে কতকগুলো লোককে নিয়োগ করলো এবং পারিশ্রমিক নির্ধারণ করলো। আর বললোঃ “ তোমরা সারা দিন কাজ করবে । তারা কাজে লেগে গেল। কিন্তু অর্ধদিন কাজ করার পর তারা বললোঃ “ আমরা আর কাজ করবে না এবং যেটুকু কাজ করেছি পারিশ্রমিকও নিবো না ।” লোকটি তাদেরকে বুঝিয়ে বললোঃ “ এরূপ করো না, বরং কাজ পূর্ণ কর এবং মজুরীও নিয়ে নাও ।” কিন্তু তারা পরিষ্কারভাবে অস্বীকার করলো এবং আধা কাজ ফেলে দিয়ে মজুরী না নিয়ে চলে গেল। সে তখন অন্য লোকদেরকে কাজে লাগিয়ে দিলো এবং বললোঃ “ তোমরা সন্ধ্যা পর্যন্ত কাজ করবে এবং পুরো এক দিনেরই মজুরী পাবে ।” এ লোকগুলো কাজে লেগে গেল। কিন্তু আসরের সময়েই তারা কাজ ছেড়ে দিয়ে বললোঃ “ আমরা আজ কাজ করতে পারবো না এবং মজুরীও নিবো না । লোকটি খুব বুঝালো এবং বললোঃ “ দেখো, এখন দিনের তো আর বেশী অংশ বাকী নেই । তোমরা কাজ কর এবং পারিশ্রমিক নিয়ে নাও।” কিন্তু তারা মানলো না এবং মজুরী না নিয়েই চলে গেল। লোকটি আবার অন্যদেরকে কাজে নিয়োগ করলো এবং বললোঃ “ তোমরা মাগরিব পর্যন্ত কাজ করবে এবং পুরো দিনের মজুরী পাবে ।” অতঃপর তারা মাগরিব পর্যন্ত কাজ করলো এবং পূর্বের দুটি দলের মজুরীও নিয়ে নিলো। সুতরাং এটা হলো তাদের দৃষ্টান্ত এবং ঐ নূরের দৃষ্টান্ত যা তারা কবুল করলো।” ( এ হাদীসটি সহীহ বুখারীতে বর্ণিত হয়েছে )এ জন্যেই আল্লাহ তাআলা এখানে বলেনঃ এটা এই জন্যে যে, কিতাবীগণ যেন জানতে পারে, আল্লাহর সামান্যতম অনুগ্রহের উপরেও তাদের কোন অধিকার নেই এবং এটাও যেন তারা জানতে পারে যে, অনুগ্রহ আল্লাহরই ইখতিয়ারে। তাঁর অনুগ্রহের হিসাব কেউই লাগাতে পারে না। তিনি তাঁর অনুগ্রহ যাকে ইচ্ছা দান করে থাকেন। আল্লাহ মহাঅনুগ্রহশীল। ইমাম ইবনে জারীর ( রঃ ) বলেন যে, ( আরবী ) এখানে ( আরবী ) অর্থে ব্যবহৃত হয়েছে। হযরত ইবনে মাসউদ ( রাঃ )-এর ( আরবী ) কিরআতে রয়েছে। অনুরূপভাবে হযরত সাঈদ ইবনে জুবায়ের ( রঃ ) এবং হযরত আতা ইবনে আবদিল্লাহ ( রঃ ) হতেও এই কিরআতই বর্ণিত আছে। উদ্দেশ্য এটাই যে, আরবের কালামে ( আরবী ) শব্দটি ( আরবী )-এর জন্যে এসে থাকে, যা কালামের শুরুতে ও শেষে আসে এবং তখন অস্বীকৃতি উদ্দেশ্য হয় না। যেমন আল্লাহ পাকের ( আরবী ) এবং ( আরবী ) -এই উক্তিগুলোতে রয়েছে।

সূরা হাদীদ আয়াত 29 সূরা

لئلا يعلم أهل الكتاب ألا يقدرون على شيء من فضل الله وأن الفضل بيد الله يؤتيه من يشاء والله ذو الفضل العظيم

سورة: الحديد - آية: ( 29 )  - جزء: ( 27 )  -  صفحة: ( 541 )


English Türkçe Indonesia
Русский Français فارسی
تفسير Urdu اعراب

বাংলায় পবিত্র কুরআনের আয়াত

  1. হে আহলে-কিতাবগণ! তোমরা দ্বীনের ব্যাপারে বাড়াবাড়ি করো না এবং আল্লাহর শানে নিতান্ত সঙ্গত বিষয় ছাড়া
  2. তিনি বলেন, উহা তোমাদের কাছে আল্লাহই আনবেন, যদি তিনি ইচ্ছা করেন তখন তোমরা পালিয়ে তাঁকে
  3. আর যারা ঈমান আনে না, তাদেরকে বলে দাও যে, তোমরা নিজ নিজ অবস্থায় কাজ করে
  4. তোমাকে এই দেয়া হল যে, তুমি এতে ক্ষুধার্ত হবে না এবং বস্ত্রহীণ হবে না।
  5. যখন আমি বনী-ইসরাঈলের কাছ থেকে অঙ্গীকার নিলাম যে, তোমরা আল্লাহ ছাড়া কারও উপাসনা করবে না,
  6. অতঃপর আমি তাদের পশ্চাতে প্রেরণ করেছি আমার রসূলগণকে এবং তাদের অনুগামী করেছি মরিয়ম তনয় ঈসাকে
  7. হে আমাদের পালনকর্তা! তাদেরকে দ্বিগুণ শাস্তি দিন এবং তাদেরকে মহা অভিসম্পাত করুন।
  8. তারা বলল, তোমার পালনকর্তার কাছে আমাদের জন্য প্রার্থনা কর যে, তার রঙ কিরূপ হবে? মূসা
  9. অথবা তাদের কৃতকর্মের জন্যে সেগুলোকে ধ্বংস করে দেন এবং অনেককে ক্ষমাও করে দেন।
  10. আপনি ছেড়ে দিন তাদেরকে, খেয়ে নিক এবং ভোগ করে নিক এবং আশায় ব্যাপৃত থাকুক। অতি

বাংলায় কোরআনের সূরা পড়ুন :

সুরত আল বাক্বারাহ্ আলে ইমরান সুরত আন-নিসা
সুরত আল-মায়েদাহ্ সুরত ইউসুফ সুরত ইব্রাহীম
সুরত আল-হিজর সুরত আল-কাহফ সুরত মারইয়াম
সুরত আল-হাজ্জ সুরত আল-ক্বাসাস আল-‘আনকাবূত
সুরত আস-সাজদা সুরত ইয়াসীন সুরত আদ-দুখান
সুরত আল-ফাতহ সুরত আল-হুজুরাত সুরত ক্বাফ
সুরত আন-নাজম সুরত আর-রাহমান সুরত আল-ওয়াক্বি‘আহ
সুরত আল-হাশর সুরত আল-মুলক সুরত আল-হাক্কাহ্
সুরত আল-ইনশিক্বাক সুরত আল-আ‘লা সুরত আল-গাশিয়াহ্

সবচেয়ে বিখ্যাত কোরআন তেলাওয়াতকারীদের কণ্ঠে সূরা হাদীদ ডাউনলোড করুন:

সূরা Hadid mp3 : উচ্চ মানের সাথে সম্পূর্ণ অধ্যায়টি Hadid শুনতে এবং ডাউনলোড করতে আবৃত্তিকারকে বেছে নিন
সুরত হাদীদ  ভয়েস আহমেদ আল-আজমি
আহমেদ আল-আজমি
সুরত হাদীদ  ভয়েস ইব্রাহীম আল-আখদার
ইব্রাহীম আল-আখদার
সুরত হাদীদ  ভয়েস বান্দার বেলাইলা
বান্দার বেলাইলা
সুরত হাদীদ  ভয়েস খালিদ গালিলি
খালিদ গালিলি
সুরত হাদীদ  ভয়েস হাতেম ফরিদ আল ওয়ার
হাতেম ফরিদ আল ওয়ার
সুরত হাদীদ  ভয়েস খলিফা আল টুনাইজি
খলিফা আল টুনাইজি
সুরত হাদীদ  ভয়েস সাদ আল-গামদি
সাদ আল-গামদি
সুরত হাদীদ  ভয়েস সৌদ আল-শুরাইম
সৌদ আল-শুরাইম
সুরত হাদীদ  ভয়েস সালাহ আবু খাতর
সালাহ বুখাতীর
সুরত হাদীদ  ভয়েস আবদুল বাসিত আব্দুল সামাদ
আবদ এল বাসেট
সুরত হাদীদ  ভয়েস আবদুল রশিদ সুফি
আবদুল রশিদ সুফি
সুরত হাদীদ  ভয়েস আব্দুল্লাহ্ বাস্‌ফার
আব্দুল্লাহ্ বাস্‌ফার
সুরত হাদীদ  ভয়েস আবদুল্লাহ আওওয়াদ আল-জুহানী
আবদুল্লাহ আল-জুহানী
সুরত হাদীদ  ভয়েস আলী আল-হুদায়েফি
আলী আল-হুদায়েফি
সুরত হাদীদ  ভয়েস আলী জাবের
আলী জাবের
সুরত হাদীদ  ভয়েস ফারেস আব্বাদ
ফারেস আব্বাদ
সুরত হাদীদ  ভয়েস মাহের আলমাইকুলই
মাহের আলমাইকুলই
সুরত হাদীদ  ভয়েস মোহাম্মদ আইয়ুব
মোহাম্মদ আইয়ুব
সুরত হাদীদ  ভয়েস মুহাম্মদ আল-মুহাইসনি
মুহাম্মদ আল-মুহাইসনি
সুরত হাদীদ  ভয়েস মুহাম্মাদ জিব্রীল
মুহাম্মাদ জিব্রীল
সুরত হাদীদ  ভয়েস মুহাম্মদ সিদ্দিক আল মিনশাবি
আল-মিনশাবি
সুরত হাদীদ  ভয়েস আল হোসারি
আল হোসারি
সুরত হাদীদ  ভয়েস আল-আফসী
মিশারী আল-আফসী
সুরত হাদীদ  ভয়েস নাসের আল কাতামি
নাসের আল কাতামি
সুরত হাদীদ  ভয়েস ইয়াসের আল-দোসারি
ইয়াসের আল-দোসারি


Tuesday, July 16, 2024

Please remember us in your sincere prayers