কোরান সূরা মু'মিন আয়াত 35 তাফসীর

  1. Mokhtasar
  2. Ahsanul Bayan
  3. AbuBakr Zakaria
  4. Ibn Kathir
Surah Ghafir ayat 35 Bangla tafsir - তাফসীর ইবনে কাসীর - Tafsir Ahsanul Bayan তাফসীরে আহসানুল বায়ান - Tafsir Abu Bakr Zakaria bangla কিং ফাহাদ কুরআন প্রিন্টিং কমপ্লেক্স - বাংলা ভাষায় নোবেল কোরআনের অর্থের অনুবাদ উর্দু ভাষা ও ইংরেজি ভাষা & তাফসীর ইবনে কাসীর : সূরা মু'মিন আয়াত 35 আরবি পাঠে(Ghafir).
  
   

﴿الَّذِينَ يُجَادِلُونَ فِي آيَاتِ اللَّهِ بِغَيْرِ سُلْطَانٍ أَتَاهُمْ ۖ كَبُرَ مَقْتًا عِندَ اللَّهِ وَعِندَ الَّذِينَ آمَنُوا ۚ كَذَٰلِكَ يَطْبَعُ اللَّهُ عَلَىٰ كُلِّ قَلْبِ مُتَكَبِّرٍ جَبَّارٍ﴾
[ غافر: 35]

যারা নিজেদের কাছে আগত কোন দলীল ছাড়াই আল্লাহর আয়াত সম্পর্কে বিতর্ক করে, তাদের একজন আল্লাহ ও মুমিনদের কাছে খুবই অসন্তোষজনক। এমনিভাবে আল্লাহ প্রত্যেক অহংকারী-স্বৈরাচারী ব্যক্তির অন্তরে মোহর এঁটে দেন। [সূরা মু'মিন: 35]

Surah Ghafir in Bangla

জহুরুল হক সূরা বাংলা Surah Ghafir ayat 35


''যারা তর্ক করে আল্লাহ্‌র বাণী সন্বন্ধে তাদের কাছে কোনো দলিল-প্রমাণের আগমন ব্যতীত। এটি খুবই ঘৃণিত আল্লাহ্‌র কাছে ও যারা ঈমান এনেছে তাদের কাছে। এইভাবেই আল্লাহ্ মোহর মেরে দেন প্রত্যেক গর্বিত স্বৈরাচারীর হৃদয়ের উপরে।’’


Tafsir Mokhtasar Bangla


৩৫. যারা আল্লাহর আয়াতগুলোকে বাতিল করার জন্য সেগুলো নিয়ে তাদের নিকট আগত কোনরূপ দলীল-প্রমাণ ব্যতীত ঝগড়া করে তাদের এই বাক-বিতÐা আল্লাহ ও তাঁর রাসূলদের উপর বিশ্বাসীদের নিকট অতি ঘৃণিত। আল্লাহ যেমনিভাবে তাঁর আয়াতসমূহকে বাতিল সাব্যস্তকারী এ সব ঝগড়াকারীদের অন্তরে মোহর মেরেছেন তেমনিভাবে সত্য গ্রহণে প্রত্যেক অহঙ্কারী ও দাম্ভিকের অন্তরে মোহর লাগিয়ে থাকেন। ফলে সে সঠিক ও কল্যাণের পথ দেখে না।

Tafsir Ahsanul Bayan তাফসীরে আহসানুল বায়ান


যারা নিজেদের নিকট আগত কোন দলীল-প্রমাণ ছাড়াই আল্লাহর নিদর্শন সম্পর্কে বিতন্ডায় লিপ্ত হয়[১] --তাদের এ কাজ আল্লাহ এবং বিশ্বাসীদের নিকট অতিশয় অসন্তোষের বিষয়।[২] এইভাবে আল্লাহ প্রত্যেক উদ্ধত ও স্বৈরাচারী ব্যক্তির হৃদয়কে মোহর করে দেন। [৩] [১] অর্থাৎ, আল্লাহর পক্ষ হতে অবতীর্ণকৃত কোন দলীল তাদের কাছে নেই। তা সত্ত্বেও তারা আল্লাহর তাওহীদ এবং তাঁর বিধি-বিধানের ব্যাপারে অন্যায়ভাবে তর্ক করে। যেমন, প্রত্যেক যুগের বাতিলপন্থীদের এটাই হল অভ্যাস। [২] অর্থাৎ, তাদের এই মন্দ আচরণের কারণে কেবল মহান আল্লাহই অসন্তুষ্ট হন না, বরং মু'মিনরাও তাতে চরম অসন্তুষ্ট হন। [৩] অর্থাৎ, যেভাবে এই বিতর্ককারীদের অন্তরে মোহর এঁটে দেওয়া হয়েছে, ঐভাবেই এমন সকল ব্যক্তির অন্তরে মোহর এঁটে দেওয়া হয়, যারা আল্লাহর আয়াতের মোকাবেলায় অহংকার ও ধৃষ্টতা প্রদর্শন করে। যার পরে ভাল তাদের নজরে ভাল দেখায় না এবং মন্দও তাদের নজরে মন্দ দেখায় না। বরং অনেক সময় মন্দ তাদের কাছে ভাল এবং ভাল তাদের কাছে মন্দ রূপে পরিগণিত হয়।

Tafsir Abu Bakr Zakaria bangla কিং ফাহাদ কুরআন প্রিন্টিং কমপ্লেক্স


যারা নিজেদের কাছে ( তাদের দাবীর সমর্থনে ) কোন দলীল-প্রমাণ না আসলেও আল্লাহর নিদর্শনাবলী সম্পর্কে বিতণ্ডায় লিপ্ত হয়। তাদের এ কাজ আল্লাহ ও মুমিনদের দৃষ্টিতে খুবই ঘূণার যোগ্য। এভাবে আল্লাহ্ মোহর করে দেন প্রত্যেক অহংকারী, স্বৈরাচারী ব্যক্তির হৃদয়ে []। [] অর্থাৎ বিনা কারণে কারো মনে মোহর লাগিয়ে দেয়া হয় না। যার মধ্যে অহংকার ও স্বেচ্ছাচারিতা সৃষ্টি হয় লা'নতের এ মোহর কেবল তার মনের ওপরেই লাগানো হয়। “ তাকাববুর’ অর্থ ব্যক্তির মিথ্যা অহংকার যার কারণে ন্যায় ও সত্যের সামনে মাথা নত করাকে সে তার মর্যাদার চেয়ে নীচু কাজ বলে মনে করে । স্বেচ্ছাচারিতা অর্থ আল্লাহর সৃষ্টির ওপর জুলুম করা। এ জুলুমের অবাধ লাইসেন্স লাভের জন্য ব্যক্তি আল্লাহর শরীয়াতের বাধ্য-বাধকতা মেনে নেয়া থেকে দূরে থাকে। ফিরআউন ও হামানের অন্তর যেমন মুসা আলাইহিস সালাম ও মুমিন ব্যক্তির উপদেশে প্রভাবান্বিত হয়নি, এমনিভাবে আল্লাহ তা'আলা প্রত্যেক উদ্ধত, স্বৈরাচারীর অন্তরে মোহর এটে দেন। ফলে তাদের অন্তরে ঈমানের নূর প্রবেশ করে না এবং সে ভাল-মন্দের পার্থক্য করতে পারবে না। আয়াতে مُتَكَبر ও جَبَّار শব্দদ্বয়কে قلب এর বিশেষণ করা হয়েছে। কারণ, সকল নৈতিকতা ও ক্রিয়াকর্মের উৎস হচ্ছে অন্তর। অন্তর থেকেই ভাল-মন্দ কর্ম জন্ম লাভ করে। এ কারণেই হাদীসে বলা হয়েছে, মানুষের দেহে একটি মাংসপিন্ড ( অর্থাৎ অন্তরে ) এমন আছে, যা ঠিক থাকলে সমগ্ৰ দেহ ঠিক থাকে এবং যা নষ্ট হলে সমগ্ৰ দেহ নষ্ট হয়ে যায়। [ বুখারী: ৫২, মুসলিম: ১৫৯৯ ]

Tafsir ibn kathir bangla তাফসীর ইবনে কাসীর


৩০-৩৫ নং আয়াতের তাফসীর: ঐ মুমিন লোকটির নসীহতের শেষাংশের বর্ণনা দেয়া হচ্ছে যে, তিনি স্বীয় কওমকে সম্বোধন করে আরো বলেনঃ “ হে আমার কওম! যদি তোমরা আল্লাহর এই রাসূল ( সঃ )-কে নামানো এবং নিজেদের হঠকারিতার উপর স্থির থাকো তবে আমি আশংকা করছি যে, তোমাদের পূর্ববর্তী কওমের মত তোমাদের উপরও আল্লাহর আযাব এসে পড়বে । হযরত নূহ ( আঃ )-এর সম্প্রদায়, আ’দ সম্প্রদায় এবং সামূদ সম্প্রদায়ের প্রতি লক্ষ্য কর যে, রাসূলদেরকে ( আঃ ) না মানার কারণে তাদের উপর কি ভীষণ আযাবই না আপতিত হয়েছিল! এমন কেউ ছিল না যে, তাদেরকে ঐ আযাব হতে রক্ষা করতে পারে। এতে তাদের প্রতি মহান আল্লাহর কোন যুলুম ছিল না। তার মহান সত্তা বান্দাদের উপর যুলুম করা হতে সম্পূর্ণরূপে পবিত্র। ওটা ছিল তাদের নিজেদেরই কৃতকর্মের ফল। আমি তোমাদের ব্যাপারে কিয়ামত দিবসের শাস্তিকে ভয় করি, যেই দিন অত্যন্ত ভয়াবহ হবে।”শিংগায় ফুৎকার দেয়ার হাদীসে রয়েছে যে, যখন যমীনের উপর ভূমিকম্প আসবে এবং যমীন ফেটে যাবে তখন জনগণ ভয় ও সন্ত্রাসে হতবুদ্ধি হয়ে এদিক ওদিক ছুটাছুটি করবে এবং একে অপরকে ডাকাডাকি করতে থাকবে। যহহাক ( রঃ ) প্রমুখ গুরুজন বলেন যে, এটা ঐ সময়ের বর্ণনা, যখন জাহান্নামকে আনয়ন করা হবে এবং জনগণ ওটা দেখে ভীত-সন্ত্রস্ত হয়ে পালাতে থাকবে এবং ফেরেশতামণ্ডলী তাদেরকে হাশরের ময়দানের দিকে ফিরিয়ে আনবেন। যেমন আল্লাহ তা'আলা বলেনঃ ( আরবী ) অর্থাৎ “ ফেরেশতারা আকাশের প্রান্তদেশে থাকবে ।” আর এক জায়গায় বলেনঃ ( আরবী ) অর্থাৎ “ হে জ্বিন ও মনুষ্য সম্প্রদায়! আকাশমণ্ডলী ও পৃথিবীর সীমা তোমরা যদি অতিক্রম করতে পার, অতিক্রম কর, কিন্তু তোমরা তা পারবে না শক্তি ব্যতিরেকে ।( ৫৫:৩৩ ) হযরত হাসান ( রঃ ) হযরত কাতাদা ( রঃ )-এর কিরআতে অর্থাৎ ( আরবী ) অক্ষরে তাশদীদ রয়েছে। এটা ( আরবী ) বাক্য হতে গৃহীত হয়েছে। যখন উট বেয়াড়া ও উদ্ধত হয়ে উঠে তখন এই বাক্য বলা হয়ে থাকে।বলা হয়েছে যে, যে দাঁড়িপাল্লায় আমল ওযন করা হবে সেখানে একজন ফেরেশতা থাকবেন। যার পুণ্য বেশী হবে তার ব্যাপারে ঐ ফেরেস্তা উচ্চ স্বরে ডাক দিয়ে বলবেনঃ “ হে জনমণ্ডলী! অমুকের পুত্র অমুক সৌভাগ্যবান হয়ে গেছে এবং আজকের পরে তার ভাগ্য কখনো আর খারাপ হবে না । আর যার পুণ্য কমে যাবে তার সম্পর্কে ঐ ফেরেশতা উচ্চ স্বরে ডাক দিয়ে বলবেনঃ “ অমুকের পুত্র অমুক হতভাগ্য হয়ে গেছে এবং সে ধ্বংসের মুখে পতিত হয়েছে ।”হযরত কাতাদা ( রঃ ) বলেনঃ কিয়ামতকে ( আরবী ) বলার কারণ এই যে, প্রত্যেক কওমকে তাদের আমলসহ ডাক দেয়া হবে। জান্নাতবাসী ডাকবে জান্নাতবাসীকে এবং জাহান্নামবাসী ডাকবে জাহান্নামবাসীকে। এ কথাও বলা হয়েছে যে, জান্নাতবাসীরা জাহান্নামবাসীদেরকে ডাক দিবে এবং জাহান্নামবাসীরা জান্নাতবাসীদেরকে আহ্বান করবে বলেই কিয়ামত দিবসকে ( আরবী ) বলা হয়েছে। যেমন জান্নাতীরা জাহান্নামীদের ডাক দিয়ে বলবেঃ ( আরবী ) অর্থাৎ “ আমাদের প্রতিপালক আমাদেরকে যে প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন আমরা তো তা সত্য পেয়েছি । তোমাদের প্রতিপালক তোমাদেরকে যা বলেছিলেন তোমরাও তা সত্য পেয়েছো কি? তারা বলবে, হাঁ।” ( ৭:৪৪ ) আর জাহান্নামীরা জান্নাতীদেরকে সম্বোধন করে বলবেঃ ( আরবী ) অর্থাৎ “ আমাদের উপর কিছু পানি ঢেলে দাও, অথবা আল্লাহ্ জীবিকারূপে তোমাদেরকে যা দিয়েছেন তা হতে কিছু দাও । তারা বলবেঃ আল্লাহ্ এ দু'টি নিষিদ্ধ করেছেন কাফিরদের উপর।”( ৭:৫০ ) আর এ কারণেও যে, আরাফবাসীরা জান্নাতবাসীদেরকে ও জাহান্নাম বাসীদেরকে ডাক দিবে। যেমন এগুলো সূরায়ে আ'রাফে বর্ণিত হয়েছে।ইমাম বাগাভী ( রঃ ) প্রমুখ গুরুজন এটাই গ্রহণ করেছেন যে, এসব কারণেই কিয়ামত দিবসকে ( আরবী ) বলা হয়েছে। এই উক্তিটি খুবই পছন্দনীয় বটে। তবে এসব ব্যাপারে সঠিক জ্ঞানের অধিকারী একমাত্র আল্লাহ।মহামহিমান্বিত আল্লাহ বলেনঃ সেই দিন মানুষ পশ্চাৎ ফিরে পলায়ন করতে চাইবে, কিন্তু পালাবার কোন জায়গা পাবে না এবং তাদেরকে বলা হবেঃ আজ অবস্থান স্থল এটাই। সেই দিন আল্লাহর শাস্তি হতে রক্ষা করার কেউ থাকবে না। আল্লাহ ছাড়া ব্যাপক ক্ষমতার অধিকারী আর কেউই নেই। তিনি যাকে পথভ্রষ্ট করেন তার জন্যে কোন পথ প্রদর্শক নেই।এরপর ইরশাদ হচ্ছে ? ইতিপূর্বে মিসরবাসীদের নিকট হযরত ইউসুফ ( আঃ ) আল্লাহর নবী হিসেবে আগমন করেছিলেন। তিনিই প্রেরিত হয়েছিলেন হযরত মূসা ( আঃ )-এর পূর্বে। মিসরের আযীযও তিনি ছিলেন। তিনি স্বীয় উম্মতকে আল্লাহর পথে আহ্বান করেছিলেন। কিন্তু তাঁর কওম তার কথা মানেনি। তবে পার্থিব শাসন ক্ষমতা তার ছিল বলে পার্থিব দিক দিয়ে তাদেরকে তাঁর অধীনতা স্বীকার করতেই হয়েছিল। তাই মহান আল্লাহ্ বলেনঃ পরিশেষে যখন ইউসুফ ( আঃ )-এর মৃত্যু হলো তখন তোমরা বলেছিলেঃ তার পরে আল্লাহ্ আর কাউকেও রাসূল করে প্রেরণ করবেন না। এই ছিল তাদের কুফরী ও অবিশ্বাসকরণ। এই ভাবে আল্লাহ্ বিভ্রান্ত করেন সীমালংঘনকারী ও সংশয়বাদীদেরকে। অর্থাৎ তোমাদের যে অবস্থা হয়েছে এই অবস্থাই এমন সবারই হয়ে থাকে যারা সীমালংঘন করে সংশয় সন্দেহের মধ্যে পতিত হয়। যারা সত্যকে মিথ্যা দ্বারা সরিয়ে দেয় এবং বিনা দলীলে প্রকৃত দলীলসমূহ পরিহার করে ও বিতর্কে লিপ্ত হয়। এ কারণে আল্লাহ তাদের প্রতি খুবই অসন্তুষ্ট। তাদের এ কার্যকলাপ যখন আল্লাহ্ তা'আলার অসন্তুষ্টির কারণ তখন মুমিনরাও তাদের প্রতি অসন্তুষ্ট। যেসব লোকের মধ্যে এই ঘৃণ্য বিশেষণ থাকে তাদের অন্তরে আল্লাহ্ তা'আলা মোহর মেরে দেন, যার কারণে এর পরে তারা না ভাল-কে ভাল বলে বুঝতে পারে, না .
মন্দকে মন্দ জ্ঞান করতে পারে। তাই তো মহান আল্লাহ বলেনঃ এই ভাবে আল্লাহ্ প্রত্যেক উদ্ধত ও স্বৈরাচারী ব্যক্তির হৃদয়কে মোহর করে দেন। হযরত শা'বী ( রঃ ) বলেন যে, জাব্বার হলো ঐ ব্যক্তি যে দু’জন লোককে হত্যা করে। আবূ ইমরান জাওনী ( রঃ ) এবং কাতাদা ( রঃ ) বলেন যে, যে অন্যায়ভাবে কাউকেও হত্যা করে সেই হলো জাব্বার। এসব ব্যাপারে আল্লাহ তাআলাই সবচেয়ে ভাল জানেন।

সূরা মু'মিন আয়াত 35 সূরা

الذين يجادلون في آيات الله بغير سلطان أتاهم كبر مقتا عند الله وعند الذين آمنوا كذلك يطبع الله على كل قلب متكبر جبار

سورة: غافر - آية: ( 35 )  - جزء: ( 24 )  -  صفحة: ( 471 )


English Türkçe Indonesia
Русский Français فارسی
تفسير Urdu اعراب

বাংলায় পবিত্র কুরআনের আয়াত

  1. সেই মহাদিবসে,
  2. বলুনঃ আমার ও তোমাদের মধ্যে সত্য প্রতিষ্ঠাকারী হিসেবে আল্লাহই যথেষ্ট। তিনি তো স্বীয় বান্দাদের বিষয়ে
  3. অপর সে উকি দিয়ে দেখবে এবং তাকে জাহান্নামের মাঝখানে দেখতে পাবে।
  4. অর্থাৎ আল্লাহর একজন রসূল, যিনি আবৃত্তি করতেন পবিত্র সহীফা,
  5. আমি নিজ অনুগ্রহে তাঁকে দান করলাম তাঁর ভাই হারুনকে নবীরূপে।
  6. আজকের দিনে কারও প্রতি জুলুম করা হবে না এবং তোমরা যা করবে কেবল তারই প্রতিদান
  7. অতঃপর আল্লাহ তাকে তাদের চক্রান্তের অনিষ্ট থেকে রক্ষা করলেন এবং ফেরাউন গোত্রকে শোচনীয় আযাব গ্রাস
  8. হে পরওয়ারদেগার! তাদের মধ্যে থেকেই তাদের নিকট একজন পয়গম্বর প্রেরণ করুণ যিনি তাদের কাছে তোমার
  9. নাকি যাকিছু আল্লাহ তাদেরকে স্বীয় অনুগ্রহে দান করেছেন সে বিষয়ের জন্য মানুষকে হিংসা করে। অবশ্যই
  10. হে ঈমানদারগণ! তোমরা মুমিন ব্যতীত অন্য কাউকে অন্তরঙ্গরূপে গ্রহণ করো না, তারা তোমাদের অমঙ্গল সাধনে

বাংলায় কোরআনের সূরা পড়ুন :

সুরত আল বাক্বারাহ্ আলে ইমরান সুরত আন-নিসা
সুরত আল-মায়েদাহ্ সুরত ইউসুফ সুরত ইব্রাহীম
সুরত আল-হিজর সুরত আল-কাহফ সুরত মারইয়াম
সুরত আল-হাজ্জ সুরত আল-ক্বাসাস আল-‘আনকাবূত
সুরত আস-সাজদা সুরত ইয়াসীন সুরত আদ-দুখান
সুরত আল-ফাতহ সুরত আল-হুজুরাত সুরত ক্বাফ
সুরত আন-নাজম সুরত আর-রাহমান সুরত আল-ওয়াক্বি‘আহ
সুরত আল-হাশর সুরত আল-মুলক সুরত আল-হাক্কাহ্
সুরত আল-ইনশিক্বাক সুরত আল-আ‘লা সুরত আল-গাশিয়াহ্

সবচেয়ে বিখ্যাত কোরআন তেলাওয়াতকারীদের কণ্ঠে সূরা মু'মিন ডাউনলোড করুন:

সূরা Ghafir mp3 : উচ্চ মানের সাথে সম্পূর্ণ অধ্যায়টি Ghafir শুনতে এবং ডাউনলোড করতে আবৃত্তিকারকে বেছে নিন
সুরত মু'মিন  ভয়েস আহমেদ আল-আজমি
আহমেদ আল-আজমি
সুরত মু'মিন  ভয়েস ইব্রাহীম আল-আখদার
ইব্রাহীম আল-আখদার
সুরত মু'মিন  ভয়েস বান্দার বেলাইলা
বান্দার বেলাইলা
সুরত মু'মিন  ভয়েস খালিদ গালিলি
খালিদ গালিলি
সুরত মু'মিন  ভয়েস হাতেম ফরিদ আল ওয়ার
হাতেম ফরিদ আল ওয়ার
সুরত মু'মিন  ভয়েস খলিফা আল টুনাইজি
খলিফা আল টুনাইজি
সুরত মু'মিন  ভয়েস সাদ আল-গামদি
সাদ আল-গামদি
সুরত মু'মিন  ভয়েস সৌদ আল-শুরাইম
সৌদ আল-শুরাইম
সুরত মু'মিন  ভয়েস সালাহ আবু খাতর
সালাহ বুখাতীর
সুরত মু'মিন  ভয়েস আবদুল বাসিত আব্দুল সামাদ
আবদ এল বাসেট
সুরত মু'মিন  ভয়েস আবদুল রশিদ সুফি
আবদুল রশিদ সুফি
সুরত মু'মিন  ভয়েস আব্দুল্লাহ্ বাস্‌ফার
আব্দুল্লাহ্ বাস্‌ফার
সুরত মু'মিন  ভয়েস আবদুল্লাহ আওওয়াদ আল-জুহানী
আবদুল্লাহ আল-জুহানী
সুরত মু'মিন  ভয়েস আলী আল-হুদায়েফি
আলী আল-হুদায়েফি
সুরত মু'মিন  ভয়েস আলী জাবের
আলী জাবের
সুরত মু'মিন  ভয়েস ফারেস আব্বাদ
ফারেস আব্বাদ
সুরত মু'মিন  ভয়েস মাহের আলমাইকুলই
মাহের আলমাইকুলই
সুরত মু'মিন  ভয়েস মোহাম্মদ আইয়ুব
মোহাম্মদ আইয়ুব
সুরত মু'মিন  ভয়েস মুহাম্মদ আল-মুহাইসনি
মুহাম্মদ আল-মুহাইসনি
সুরত মু'মিন  ভয়েস মুহাম্মাদ জিব্রীল
মুহাম্মাদ জিব্রীল
সুরত মু'মিন  ভয়েস মুহাম্মদ সিদ্দিক আল মিনশাবি
আল-মিনশাবি
সুরত মু'মিন  ভয়েস আল হোসারি
আল হোসারি
সুরত মু'মিন  ভয়েস আল-আফসী
মিশারী আল-আফসী
সুরত মু'মিন  ভয়েস নাসের আল কাতামি
নাসের আল কাতামি
সুরত মু'মিন  ভয়েস ইয়াসের আল-দোসারি
ইয়াসের আল-দোসারি


Wednesday, December 18, 2024

Please remember us in your sincere prayers