কোরান সূরা নূর আয়াত 40 তাফসীর

  1. Mokhtasar
  2. Ahsanul Bayan
  3. AbuBakr Zakaria
  4. Ibn Kathir
Surah An Nur ayat 40 Bangla tafsir - তাফসীর ইবনে কাসীর - Tafsir Ahsanul Bayan তাফসীরে আহসানুল বায়ান - Tafsir Abu Bakr Zakaria bangla কিং ফাহাদ কুরআন প্রিন্টিং কমপ্লেক্স - বাংলা ভাষায় নোবেল কোরআনের অর্থের অনুবাদ উর্দু ভাষা ও ইংরেজি ভাষা & তাফসীর ইবনে কাসীর : সূরা নূর আয়াত 40 আরবি পাঠে(An Nur).
  
   

﴿أَوْ كَظُلُمَاتٍ فِي بَحْرٍ لُّجِّيٍّ يَغْشَاهُ مَوْجٌ مِّن فَوْقِهِ مَوْجٌ مِّن فَوْقِهِ سَحَابٌ ۚ ظُلُمَاتٌ بَعْضُهَا فَوْقَ بَعْضٍ إِذَا أَخْرَجَ يَدَهُ لَمْ يَكَدْ يَرَاهَا ۗ وَمَن لَّمْ يَجْعَلِ اللَّهُ لَهُ نُورًا فَمَا لَهُ مِن نُّورٍ﴾
[ النور: 40]

অথবা (তাদের কর্ম) প্রমত্ত সমুদ্রের বুকে গভীর অন্ধকারের ন্যায়, যাকে উদ্বেলিত করে তরঙ্গের উপর তরঙ্গ, যার উপরে ঘন কালো মেঘ আছে। একের উপর এক অন্ধকার। যখন সে তার হাত বের করে, তখন তাকে একেবারেই দেখতে পায় না। আল্লাহ যাকে জ্যোতি দেন না, তার কোন জ্যোতিই নেই। [সূরা নূর: 40]

Surah An-Nur in Bangla

জহুরুল হক সূরা বাংলা Surah An Nur ayat 40


অথবা গভীর সমুদ্রের তলার ঘোর অন্ধকারের ন্যায়, তাকে ঢেকে রাখে এক ঢেউ, তার উপরে আরেক ঢেউ, তার উপরে আছে মেঘ। ঘোর অন্ধকার -- যার একটি অপরটির উপরে। সে যখন তার হাত বাড়ায় সে তা যেন দেখতেই পায় না। আর যাকে আল্লাহ্ তার নিমিত্তে আলোক দেন নি তার জন্য তবে কোনো আলোক নেই।


Tafsir Mokhtasar Bangla


৪০. অথবা তাদের আমলগুলো গভীর সাগরের অন্ধকারের ন্যায় যার উপর ঢেউ রয়েছে। সেই ঢেউয়ের উপর আবার অন্য ঢেউ রয়েছে। তার উপর আবার মেঘ রয়েছে যা পথপ্রদর্শক নক্ষত্রগুলোকে ঢেকে রাখে। অন্ধকারগুলো একের উপর আরেকটি স্ত‚পীকৃত। এ অন্ধকারগুলোতে পতিত ব্যক্তি যখন নিজের হাতটা বের করে তখন সে কঠিন অন্ধকারের দরুন তাও দেখতে পায় না। তেমনিভাবে একজন কাফির ব্যক্তি। তার উপর স্ত‚পীকৃত হয়েছে অজ্ঞতা, সন্দেহ, অস্থিরতা ও অন্তরের মোহরের অন্ধকারগুলো। বস্তুতঃ আল্লাহ তা‘আলা যাকে ভ্রষ্টতা থেকে উদ্ধারের জন্য হিদায়েতের তাওফীক এবং তাঁর কিতাবের জ্ঞান দিবেন না তখন তার জন্য কোন হিদায়েতই থাকবে না যা দ্বারা সে সঠিক পথের দিশা পাবে। না তার জন্য কোন কিতাব থাকবে যা দ্বারা সে আলোকিত হতে পারবে।

Tafsir Ahsanul Bayan তাফসীরে আহসানুল বায়ান


অথবা ( ওদের কর্মের উপমা ) গভীর সমুদ্রতলের অন্ধকার সদৃশ,[১] তরঙ্গের উপর তরঙ্গ যাকে আচ্ছন্ন করে, যার ঊর্ধ্বদেশে ঘন মেঘ, এক অন্ধকারের উপর আর এক অন্ধকার, কেউ নিজ হাত বার করলে তা প্রায় দেখতেই পায় না।[২] আর আল্লাহ যাকে আলো দান করেন না, তার জন্য কোন আলো নেই।[৩] [১]( সমুদ্রের প্রায় ৩০০ মিটার গভীরে ঘন অন্ধকার রয়েছে। এখানে রয়েছে অভ্যন্তরীণ তরঙ্গ। এখানে বসবাসকারী প্রাণীদের নিজস্ব আলো আছে, যার মাধ্যমে চলাফেরা করে থাকে। -সম্পাদক [২] এটি দ্বিতীয় উপমা, তাদের আমল অন্ধকারের ন্যায়। অর্থাৎ, তাদের আমলগুলি মরীচিকার মত অথবা অন্ধকারের মত। অথবা আগের উপমা ছিল কাফেরদের আমলের। আর এটি তাদের কুফরের উপমা, যার মধ্যে একজন কাফের সারা জীবন নিমজ্জিত থাকে। কুফর, অবিশ্বাস, অস্বীকার, মিথ্যাজ্ঞান ও ভ্রষ্টতার অন্ধকার, নিকৃষ্ট আমল ও শিরকী বিশ্বাসের অন্ধকার এবং প্রতিপালক ও তাঁর পরকালের আযাব সম্বন্ধে অজ্ঞানতার অন্ধকার। এই সমস্ত অন্ধকার তাকে হিদায়াতের কোন পথই দেখতে দেয় না; যেমন অন্ধকারে মানুষ তার নিজের হাতও দেখতে পায় না। [৩] অর্থাৎ পৃথিবীতে ঈমান ও ইসলামের আলো ভাগ্যে জোটে না। আর আখেরাতে ঈমানদাররা যে আলো পাবে, তা থেকেও বঞ্চিত থাকবে।

Tafsir Abu Bakr Zakaria bangla কিং ফাহাদ কুরআন প্রিন্টিং কমপ্লেক্স


অথবা তাদের কাজ গভীর সাগরের তলের অন্ধকারের মত, যাকে আচ্ছন্ন করে তরংগের উপর তরঙ্গ, যার ঊর্ধ্বে মেঘপুঞ্জ, অন্ধকারপুঞ্জ স্তরের উপর স্তর, এমনকি সে হাত বের করলে তা আদৌ দেখতে পাবে না। আর আল্লাহ্‌ যার জন্য নূর রাখেননি তার জন্য কোন নূরই নেই।

Tafsir ibn kathir bangla তাফসীর ইবনে কাসীর


৩৯-৪০ নং আয়াতের তাফসীর আরো দু'প্রকার কাফিরের এ দু’টি দৃষ্টান্ত বর্ণনা করা হয়েছে। যেমন সূরায়ে বাকারার শুরুতে দু'শ্রেণীর দু’টি উপমা বর্ণনা করা হয়েছে, একটি আগুনের উপমা এবং একটি পানির উপমা। আর যেমন সূরায়ে রা’দে মানুষের অন্তরে স্থান ধারণকারী ইলম ও হিদায়াতের এরূপই আগুন ও পানির দুটি দৃষ্টান্ত পেশ করা হয়েছে। ঐ দু’টি সূরায় ঐ আয়াতগুলোর পূর্ণ তাফসীর গত হয়েছে। সুতরাং সমস্ত প্রশংসা আল্লাহরই জন্যে। প্রথমটি হচ্ছে ঐ কাফিরদের দৃষ্টান্ত যারা অন্যদেরকেও কুফরীর দিকে আহ্বান করে থাকে এবং মনে করে যে, তারা হিদায়াতের উপরই প্রতিষ্ঠিত রয়েছে। কিন্তু ওটা শুধু তাদের কল্পনা মাত্র। তাদের দৃষ্টান্ত তো হলো এরূপ যেমন কোন পিপাসার্ত লোক মরুভূমিতে দূর থেকে চকচকে বালু দেখতে পায় এবং ওকে পানির তরঙ্গ মনে করে বসে।( আরবি ) শব্দটি ( আরবি ) শব্দের বহুবচন, যেমন শব্দটির বহুবচন হলো ( আরবি ) এবং ( আরবি ) শব্দের বহুবচন ( আরবি ) ও এসে থাকে, যেমন ( আরবি ) শব্দের বহুবচন ( আরবি ) ও আসে। ( আরবি ) শব্দের অর্থ হলো জনশূন্য প্রশস্ত ও বিস্তীর্ণ মরুভূমি। এরূপ মরুভূমিতেই মরীচিকা দৃষ্টিগোচর হয়ে থাকে। দুপুরের সময় এরূপই মনে হয় যে, পানির প্রশস্ত সমুদ্র তরঙ্গায়িত হচ্ছে। মরুভূমির উপর দিয়ে চলতে চলতে যখন কোন লোক পিপাসায় কাতর হয়ে ছটফট করে এবং ওষ্ঠাগত প্রাণ হয়ে যায়, আর উড্রান্তের মত পানির খোঁজে ফিরতে থাকে, তখন সে ওটাকে পানি মনে করে সেখানে পৌছে যায়। কিন্তু গিয়ে দেখে যে, সেখানে এক ফোটা পানিরও কোন নাম-নিশানা নেই। দ্রুপ এই কাফিররাও মনে করে নিয়েছে যে, তারা খুব ভাল কাজই করছে। কিন্তু কিয়ামতের দিন তারা দেখতে পাবে যে, তাদের কাছে একটা পুণ্যও নেই। হয়তো তাদের পুণ্য তাদের বদ নিয়তের কারণে নষ্ট হয়ে গেছে অথবা শরীয়ত মোতাবেক না হওয়ার কারণে নষ্ট হয়ে গেছে। মোটকথা, সেখানে পৌছবার পূর্বেই তারা জাহান্নামীদের তালিকাভুক্ত হয়ে গেছে। সুতরাং সেখানে তারা হয়ে গেছে সম্পূর্ণ শূন্য হস্ত। হিসাব গ্রহণের সময় স্বয়ং মহিমান্বিত ও প্রবল পরাক্রান্ত আল্লাহ সেখানে বিদ্যমান। তিনি এক এক করে প্রত্যেকটি আমলের হিসাব গ্রহণ করছেন এবং ঐ কাফিরদের একটি আমলও পুণ্যের যোগ্যরূপে পাওয়া যাচ্ছেনা।সহীহ বুখারী ও সহীহ মুসলিমে বর্ণিত আছে যে, কিয়ামতের দিন ইয়াহূদীদেরকে জিজ্ঞেস করা হবেঃ “ দুনিয়ায় তোমরা কার উপাসনা করতে?” উত্তরে তারা বলবেঃ “আমরা আল্লাহর পুত্র ( নাউযুবিল্লাহ ) উযায়ের ( আঃ )-এর উপাসনা করতাম ।” তখন তাদেরকে বলা হবেঃ “ তোমরা মিথ্যা কথা বলছো, আল্লাহর কোন পুত্র নেই । তারপর তাদেরকে প্রশ্ন করা হবেঃ “ আচ্ছা, এখন তোমরা কি চাও?” তারা জবাবে বলবেঃ “হে আমাদের প্রতিপালক! আমরা খুবই পিপাসার্ত । সুতরাং আমাদেরকে পানি পান করিয়ে দিন!” তখন তাদেরকে বলা হবেঃ “ তোমরা কি দেখতে পাচ্ছ না ( ঐ যে পানি দেখা যায়, সেখানে যাও কেন )?” অতঃপর দূর থেকে তারা জাহান্নামকে তেমনই দেখবে যেমন দুনিয়ায় মরীচিকা দেখা যায় । সুতরাং তারা পানি মনে করে ওদিকে দৌড় দেবে এবং সেখানে পৌছলেই তারা জাহান্নামে নিক্ষিপ্ত হবে। এটা দৃষ্টান্ত হলো অনুসৃত লোকদের। এখন দৃষ্টান্ত বর্ণনা করা হচ্ছে অনুসরণকারী লোকদের, যারা মোটেই জ্ঞান রাখতো না। তারা পূর্ব বর্ণিত কাফিরদের অন্ধ অনুকরণ করতো। যাদের উপমা দেয়া হয়েছে গভীর সমুদ্রতলের অন্ধকারের সাথে, যাকে আচ্ছন্ন করে তরঙ্গের উপর তরঙ্গ, যার ঊর্ধ্বে মেঘপুঞ্জ, অন্ধকারপুঞ্জ স্তরের উপর স্তর, এমনকি সে হাত বের করলে তা আদৌ দেখতে পাবে না। এই অবস্থা ঐ অনুসরণকারী কাফিরদের হবে যারা নেতৃস্থানীয় কাফিরদেরকে অন্ধভাবে অনুসরণ করে থাকে। যাদের তারা অনুসরণ করে তাদেরকেও তারা সঠিকভাবে চিনে না। তারা ন্যায়ের উপর আছে কি অন্যায়ের উপর আছে সেটাও তারা জানে না। তারা তাদের পিছনে চলতে রয়েছে, কিন্তু তারা তাদেরকে কোথায় নিয়ে যাচ্ছে এ খবর তারা রাখে না। উদাহরণ স্বরূপ বলা হয়ে থাকে যে, কোন একজন অজ্ঞ লোককে জিজ্ঞেস করা হয়ঃ “ তু কোখায় যাচ্ছ?” উত্তরে সে বলেঃ “আমি এই লোকটির সাথে যাচ্ছি ।” আবার তাকে প্রশ্ন করা হয়ঃ “ এ লোকটি কোথায় যাচ্ছে?” জবাবে সে বলেঃ “তা তো আমি জানি না ।” যেমন সমুদ্র তরঙ্গায়িত হচ্ছে তেমনই এই কাফিরের কানে এবং চোখের উপর পর্দা পড়ে রয়েছে। যেমন মহান আল্লাহ বলেনঃ আল্লাহ তাদের অন্তরের উপর ও কানের উপর মোহর লাগিয়ে দিয়েছেন ( শেষ পর্যন্ত )” অন্য আয়াতে রয়েছে-( আরবি )অর্থাৎ “ তুমি কি ঐ ব্যক্তিকে দেখনি যে তার প্রবৃত্তিকে তার মা'বুদ বানিয়ে নিয়েছে, আর আল্লাহ তাকে জ্ঞানের উপর পথভ্রষ্ট করেছেন এবং তার কানের উপর ও অন্তরের উপর মোহর লাগিয়ে দিয়েছেন ও তার চোখের উপর পর্দা ফেলে দিয়েছেন? ।( ৪৫: ২৩ ) হযরত উবাই ইবনে কা'ব ( রাঃ ) বলেছেন যে, এই ধরনের লোক পাঁচটি অন্ধকারের মধ্যে থাকে। তার কথা, কাজ, যাওয়া, আসা এবং পরিণাম অন্ধকারের মধ্যে রয়েছে। মহান আল্লাহ বলেনঃ আল্লাহ যাকে জ্যোতি দান করেন। তার জন্যে কোন জ্যোতিই নেই। অর্থাৎ আল্লাহ তাআলা যাকে হিদায়াতের জ্যোতি দান না করেন সে হিদায়াত শূন্য থাকে এবং অজ্ঞতার মধ্যে জড়িয়ে পড়ে ধ্বংসের মধ্যে পতিত হয়। যেমন মহামহিমান্বিত আল্লাহ বলেনঃ ( আরবি ) অর্থাৎ আল্লাহ যাকে পথভ্রষ্ট করেন তার জন্যে কোন হিদায়াতকারী নেই ।( ৭: ১৮৬ ) এটা ওরই মুকাবিলায় বলা হয়েছে যা মুমিনদের উপমার বর্ণনায় বলা হয়েছিল যে, আল্লাহ যাকে ইচ্ছা পথ-নির্দেশ করেন তাঁর জ্যোতির দিকে। আমরা মহান আল্লাহর নিকট প্রার্থনা করছি যে, তিনি যেন আমাদের অন্তরে নূর সৃষ্টি করেন এবং আমাদের ডানে এবং বামেও যেন নূর বা জ্যোতি দান করেন। তিনি যেন আমাদের জ্যোতি বাড়িয়ে দেন এবং ওটাকে খুবই বড় ও বেশী করেন।

সূরা নূর আয়াত 40 সূরা

أو كظلمات في بحر لجي يغشاه موج من فوقه موج من فوقه سحاب ظلمات بعضها فوق بعض إذا أخرج يده لم يكد يراها ومن لم يجعل الله له نورا فما له من نور

سورة: النور - آية: ( 40 )  - جزء: ( 18 )  -  صفحة: ( 355 )


English Türkçe Indonesia
Русский Français فارسی
تفسير Urdu اعراب

বাংলায় পবিত্র কুরআনের আয়াত

  1. যদি বের না হও, তবে আল্লাহ তোমাদের মর্মন্তুদ আযাব দেবেন এবং অপর জাতিকে তোমাদের স্থলাভিষিক্ত
  2. যারা বিশ্বাস স্থাপন করে ও সৎকর্ম সম্পাদন করে, আল্লাহ তাদেরকে জান্নাতে দাখিল করবেন, যার তলদেশ
  3. অতঃপর সেখানে বিস্তর অশান্তি সৃষ্টি করেছিল।
  4. সেখানে থাকবে সচ্চরিত্রা সুন্দরী রমণীগণ।
  5. বস্তুতঃ আমি সাগর পার করে দিয়েছি বনী-ইসরাঈলদিগকে। তখন তারা এমন এক সম্প্রদায়ের কাছে গিয়ে পৌছাল,
  6. হা-মীম।
  7. সুতরাং যদি কখনো তুমি তাদেরকে যুদ্ধে পেয়ে যাও, তবে তাদের এমন শাস্তি দাও, যেন তাদের
  8. অতঃপর কেমন কঠোর ছিল আমার শাস্তি ও সতর্কবাণী।
  9. এমনিভাবে আমি প্রত্যেক নবীর জন্যে শত্রু করেছি শয়তান, মানব ও জিনকে। তারা ধোঁকা দেয়ার জন্যে
  10. আপনি বলে দিনঃ আমার প্রতিপালক সুবিচারের নির্দেশ দিয়েছেন এবং তোমরা প্রত্যেক সেজদার সময় স্বীয় মুখমন্ডল

বাংলায় কোরআনের সূরা পড়ুন :

সুরত আল বাক্বারাহ্ আলে ইমরান সুরত আন-নিসা
সুরত আল-মায়েদাহ্ সুরত ইউসুফ সুরত ইব্রাহীম
সুরত আল-হিজর সুরত আল-কাহফ সুরত মারইয়াম
সুরত আল-হাজ্জ সুরত আল-ক্বাসাস আল-‘আনকাবূত
সুরত আস-সাজদা সুরত ইয়াসীন সুরত আদ-দুখান
সুরত আল-ফাতহ সুরত আল-হুজুরাত সুরত ক্বাফ
সুরত আন-নাজম সুরত আর-রাহমান সুরত আল-ওয়াক্বি‘আহ
সুরত আল-হাশর সুরত আল-মুলক সুরত আল-হাক্কাহ্
সুরত আল-ইনশিক্বাক সুরত আল-আ‘লা সুরত আল-গাশিয়াহ্

সবচেয়ে বিখ্যাত কোরআন তেলাওয়াতকারীদের কণ্ঠে সূরা নূর ডাউনলোড করুন:

সূরা An Nur mp3 : উচ্চ মানের সাথে সম্পূর্ণ অধ্যায়টি An Nur শুনতে এবং ডাউনলোড করতে আবৃত্তিকারকে বেছে নিন
সুরত নূর  ভয়েস আহমেদ আল-আজমি
আহমেদ আল-আজমি
সুরত নূর  ভয়েস ইব্রাহীম আল-আখদার
ইব্রাহীম আল-আখদার
সুরত নূর  ভয়েস বান্দার বেলাইলা
বান্দার বেলাইলা
সুরত নূর  ভয়েস খালিদ গালিলি
খালিদ গালিলি
সুরত নূর  ভয়েস হাতেম ফরিদ আল ওয়ার
হাতেম ফরিদ আল ওয়ার
সুরত নূর  ভয়েস খলিফা আল টুনাইজি
খলিফা আল টুনাইজি
সুরত নূর  ভয়েস সাদ আল-গামদি
সাদ আল-গামদি
সুরত নূর  ভয়েস সৌদ আল-শুরাইম
সৌদ আল-শুরাইম
সুরত নূর  ভয়েস সালাহ আবু খাতর
সালাহ বুখাতীর
সুরত নূর  ভয়েস আবদুল বাসিত আব্দুল সামাদ
আবদ এল বাসেট
সুরত নূর  ভয়েস আবদুল রশিদ সুফি
আবদুল রশিদ সুফি
সুরত নূর  ভয়েস আব্দুল্লাহ্ বাস্‌ফার
আব্দুল্লাহ্ বাস্‌ফার
সুরত নূর  ভয়েস আবদুল্লাহ আওওয়াদ আল-জুহানী
আবদুল্লাহ আল-জুহানী
সুরত নূর  ভয়েস আলী আল-হুদায়েফি
আলী আল-হুদায়েফি
সুরত নূর  ভয়েস আলী জাবের
আলী জাবের
সুরত নূর  ভয়েস ফারেস আব্বাদ
ফারেস আব্বাদ
সুরত নূর  ভয়েস মাহের আলমাইকুলই
মাহের আলমাইকুলই
সুরত নূর  ভয়েস মোহাম্মদ আইয়ুব
মোহাম্মদ আইয়ুব
সুরত নূর  ভয়েস মুহাম্মদ আল-মুহাইসনি
মুহাম্মদ আল-মুহাইসনি
সুরত নূর  ভয়েস মুহাম্মাদ জিব্রীল
মুহাম্মাদ জিব্রীল
সুরত নূর  ভয়েস মুহাম্মদ সিদ্দিক আল মিনশাবি
আল-মিনশাবি
সুরত নূর  ভয়েস আল হোসারি
আল হোসারি
সুরত নূর  ভয়েস আল-আফসী
মিশারী আল-আফসী
সুরত নূর  ভয়েস নাসের আল কাতামি
নাসের আল কাতামি
সুরত নূর  ভয়েস ইয়াসের আল-দোসারি
ইয়াসের আল-দোসারি


Wednesday, December 18, 2024

Please remember us in your sincere prayers