কোরান সূরা আনফাল আয়াত 46 তাফসীর

  1. Mokhtasar
  2. Ahsanul Bayan
  3. AbuBakr Zakaria
  4. Ibn Kathir
Surah Anfal ayat 46 Bangla tafsir - তাফসীর ইবনে কাসীর - Tafsir Ahsanul Bayan তাফসীরে আহসানুল বায়ান - Tafsir Abu Bakr Zakaria bangla কিং ফাহাদ কুরআন প্রিন্টিং কমপ্লেক্স - বাংলা ভাষায় নোবেল কোরআনের অর্থের অনুবাদ উর্দু ভাষা ও ইংরেজি ভাষা & তাফসীর ইবনে কাসীর : সূরা আনফাল আয়াত 46 আরবি পাঠে(Anfal).
  
   

﴿وَأَطِيعُوا اللَّهَ وَرَسُولَهُ وَلَا تَنَازَعُوا فَتَفْشَلُوا وَتَذْهَبَ رِيحُكُمْ ۖ وَاصْبِرُوا ۚ إِنَّ اللَّهَ مَعَ الصَّابِرِينَ﴾
[ الأنفال: 46]

আর আল্লাহ তা’আলার নির্দেশ মান্য কর এবং তাঁর রসূলের। তাছাড়া তোমরা পরস্পরে বিবাদে লিপ্ত হইও না। যদি তা কর, তবে তোমরা কাপুরুষ হয়ে পড়বে এবং তোমাদের প্রভাব চলে যাবে। আর তোমরা ধৈর্য্যধারণ কর। নিশ্চয়ই আল্লাহ তা'আলা রয়েছেন ধৈর্য্যশীলদের সাথে। [সূরা আনফাল: 46]

Surah Al-Anfal in Bangla

জহুরুল হক সূরা বাংলা Surah Anfal ayat 46


আর আল্লাহ্ ও তাঁর রসূলকে মেনে চলো, আর বিবাদ করো না পাছে তোমরা দুর্বলচিত্ত হও, ও তোমাদের বায়ুপ্রবাহ চলে যাক, আর অধ্যবসায় অবলন্বন করো। নিঃসন্দেহ আল্লাহ্ অধ্যবসায়ীদের সাথে রয়েছেন।


Tafsir Mokhtasar Bangla


৪৬. তোমরা কথা, কাজ তথা সর্বাবস্থায় আল্লাহর আনুগত্য ও তাঁর রাসূলের আনুগত্য করো। কোন সিদ্ধান্ত গ্রহণে কখনো দ্ব›দ্ব করো না। কারণ, দ্ব›দ্ব দুর্বলতা, কাপুরুষতা তোমাদের শক্তি নিঃশেষের অন্যতম কারণ। তোমরা শত্রæর মুখোমুখী হলে ধৈর্যধারণ করবে। নিশ্চয়ই আল্লাহ তা‘আলা সাহায্য ও সহযোগিতা প্রদানে ধৈর্যশীলদের সাথেই রয়েছেন। আর আল্লাহ তা‘আলা যার সাথে রয়েছেন সে অবশ্যই বিজয়ী ও জয়লাভকারী।

Tafsir Ahsanul Bayan তাফসীরে আহসানুল বায়ান


আর আল্লাহ ও তাঁর রসূলের আনুগত্য কর ও নিজেদের মধ্যে ঝগড়া-বিবাদ করো না, করলে তোমরা সাহস হারাবে এবং তোমাদের শক্তি ও প্রতিপত্তি বিলুপ্ত হবে। আর তোমরা ধৈর্য ধারণ কর; নিশ্চয় আল্লাহ ধৈর্যশীলদের সঙ্গে থাকেন। [১] [১] তৃতীয় আদব হল আল্লাহ ও তাঁর রসূলের আনুগত্য করবে। এটা একেবারে স্পষ্ট কথা যে, এই শোচনীয় অবস্থায় আল্লাহ এবং তাঁর রসূলের অবাধ্যাচরণে বড় ভয়ঙ্কর পরিণতি হতে পারে। এই জন্য প্রত্যেক মুসলমানের জন্য এহেন অবস্থায় বরং প্রত্যেক বিষয়ে আল্লাহ ও তাঁর রসূলের আনুগত্য করা আবশ্যক। তথাপি যুদ্ধের ময়দানে তাঁদের আনুগত্য করা আরো অধিকরূপে আবশ্যক হয়ে যায়। আর এই অবস্থায় সামান্য অবাধ্যাচরণও আল্লাহর সাহায্য থেকে বঞ্চনার কারণ হয়ে দাঁড়াতে পারে। চতুর্থ আদব হল, কোন বিষয় নিয়ে আপোসে ঝগড়া-বিবাদ ও মতবিরোধ করবে না। কারণ এরূপ করলে তোমরা হীনবল হয়ে পড়বে। আর তোমাদের শক্তি চূর্ণ হয়ে দুর্বল হয়ে পড়বে। পঞ্চম আদব হল যে, ধৈর্যধারণ করবে। অর্থাৎ, যত বড়ই বিপদ বা কঠিন কষ্টের সম্মুখীন হও না কেন, ধৈর্যচ্যুত হবে না। নবী ( সাঃ ) বলেছেন, " হে লোক সকল! শত্রুদের সাথে মুখোমুখি হওয়ার আকাঙ্ক্ষা করো না, বরং তা হতে আল্লাহর নিকট নিরাপত্তা চাও। পরন্তু যদি শত্রুদের সাথে লড়াই শুরু হয়েই যায়, তাহলে সবর কর ( অর্থাৎ, বিচলিত না হয়ে লড়াই কর )। আর জেনে রাখ, জান্নাত তরবারির ছায়ার নিচেই আছে। " ( সহীহ বুখারী, জিহাদ অধ্যায় )

Tafsir Abu Bakr Zakaria bangla কিং ফাহাদ কুরআন প্রিন্টিং কমপ্লেক্স


আর তোমরা আল্লাহ্‌ ও তাঁর রাসূলের আনুগত্য কর [] এবং নিজেদের মধ্যে ঝগড়া করবে না [], করলে তোমরা সাহস হারাবে এবং তোমাদের শক্তি বিলুপ্ত হবে []। আর ধৈর্য ধারণ কর []; নিশ্চয় আল্লাহ্‌ ধৈর্যশীলদের সাথে রয়েছেন []। [] এ আয়াতের মাধ্যমে যুদ্ধক্ষেত্রের জন্য কুরআনী হেদায়াতনামার তিনটি ধারা সাব্যস্ত হয়ে যায়। তা হল দৃঢ়চিত্ততা, আল্লাহর যিকর ও আনুগত্য। [] অর্থাৎ তোমরা পারস্পরিক বিবাদ-বিসংবাদে লিপ্ত হয়ো না। এটি চতুর্থ হিদায়াত। [ আইসারুত তাফাসীর ] [] এখানে আরও একটি হিদায়াত দেয়া হয়েছে। যাতে দূর্বল ও শক্তিহীন হওয়ার কারণ বলে দেয়া হয়েছে, যাতে তা থেকে প্রতিকারের ব্যবস্থা নেয়া যায়। বলা হয়েছে, তোমরা যদি বিবাদে লিপ্ত হও তবে তোমাদের মাঝে সাহসহীনতা বিস্তার লাভ করবে এবং তোমাদের মনোবল ভেঙ্গে যাবে, তোমরা হীনবল হয়ে পড়বে। [ আইসারুত তাফাসীর ] এখানে আনুগত্য না করার ক্ষতিকর দিকগুলোর উপর আলোকপাত করে তা থেকে বেঁচে থাকার নির্দেশ দেয়া হয়েছে। এটি পঞ্চম হিদায়াত। [] বলা হয়েছে, আর ধৈর্য ধারণ কর। এটি ষষ্ঠ হিদায়াত [ আইসারুত তাফাসীর ] এটা যেমন বিবাদ-বিসংবাদ থেকে রক্ষা পাবার একান্ত কার্যকর ব্যবস্থা, তেমনি নিজেদের লোভ-লালসা ও আবেগ উচ্ছাসের ধারা সংযত রাখার উপায়। তাড়াহুড়া, ঘাবড়িয়ে যাওয়া, কাতর হয়ে পড়া, লোভ ও অবাঞ্ছনীয় উত্তেজনা পরিহার কর। বিপদ ও কঠিন অবস্থা সম্মুখে আসলেও যেন পদস্খলন না ঘটে, সে বিষয়ে সচেতন থাকবে। যুদ্ধ চালিয়ে যাওয়ার মত মানসিকতা রাখতে হবে। মনকে এ ব্যাপারে তৈরী করে নিতে হবে। [] এখানে সবর অবলম্বনের এক বিরাট উপকারিতার কথা বলে এর তিক্ততা দূর করে দিয়েছেন যে, ( اِنَّ اللهَ مَعَ الصّٰبِرِيْنَ ) ( যারা সবর তথা ধৈর্য ধারণ করে আল্লাহ তাদের সঙ্গে রয়েছেন ) এটি এমন এক মহা সম্পদ যে, দুনিয়া ও আখেরাতের যাবতীয় সম্পদ এর মোকাবেলায় নগণ্য। যারা এ সমস্ত অবস্থায় ধৈর্য ধারণ করতে পারবে আল্লাহর সহায়তা ও সাহায্য কেবল তারাই লাভ করবে। মনে রাখা প্রয়োজন যে, আল্লাহর কারো সাথে থাকার অর্থ এ নয় যে, তার সাথে লেগে থাকবে। বরং এর অর্থ দুটি: এক.
সাহায্য ও সহযোগিতা দ্বারা সাথে থাকা। দুই.
জ্ঞানের মাধ্যমে সাথে থাকা। কারণ, সবকিছুই আল্লাহর জ্ঞানে রয়েছে। কোন কিছুই আল্লাহর কাছে গোপন নেই। [ সিফাতিল্লাহিল ওয়ারিদা ফিল কিতাবি ওয়াস সুন্নাহ ] এখানে সবরকারীদের সাথে থাকার অর্থ সাহায্য ও সহযোগিতায় তাদের সাথে থাকা। [ সা’দী ]

Tafsir ibn kathir bangla তাফসীর ইবনে কাসীর


৪৫-৪৬ নং আয়াতের তাফসীর: এখানে আল্লাহ তা'আলা স্বীয় মুমিন বান্দাদেরকে যুদ্ধের কৌশল এবং শত্রুদের সাথে মুকাবিলার সময় বীরত্ব প্রকাশ করার কথা শিক্ষা দিচ্ছেন। এক যুদ্ধে রাসূলুল্লাহ ( সঃ ) সূর্য পশ্চিম গগণে ঢলে পড়ার পর দাঁড়িয়ে গিয়ে বলেনঃ “ হে লোকসকল! যুদ্ধে শত্রুদের সম্মুখীন হওয়ার আশা করো না । আল্লাহর নিকট নিরাপত্তার প্রার্থনা কর। কিন্তু যখন শত্রুদের সাথে মুকাবিলা হয়ে যাবে তখন যুদ্ধক্ষেত্রে অটল থাকো এবং বিশ্বাস রাখো যে, জান্নাত তরবারীর ছায়ার নীচে রয়েছে। তারপর তিনি দাঁড়িয়ে গিয়ে আল্লাহ তা'আলার নিকট প্রার্থনা করেনঃ “ হে কিতাব অবতীর্ণকারী আল্লাহ! হে মেঘমালাকে চালনাকারী আল্লাহ! হে সেনাবাহিনীকে পরাজিতকারী আল্লাহ! এই কাফিরদেরকে পরাজিত করুন এবং তাদের উপর আমাদেরকে সাহায্য করুন । ( এ হাদীসটি ইমাম বুখারী (রঃ ) ও ইমাম মুসলিম ( রঃ ) আবদুল্লাহ ইবনে আবি আউফা ( রাঃ ) হতে মারফুরূপে তাখরীজ করেছেন)আবদুল্লাহ ইবনে আমর ( রাঃ ) হতে বর্ণিত আছে যে, রাসূলুল্লাহ ( সঃ ) বলেছেনঃ “ তোমরা শত্রুদের সাথে মুকাবিলা করার আকাঙ্ক্ষা করো না এবং আল্লাহর নিকট নিরাপত্তার প্রার্থনা করো । আর তাদের সাথে মুকাবিলার সময় স্থির পদে থাকো ও বীরত্ব প্রদর্শন করো এবং আল্লাহকে স্মরণ করো। তারা যদিও হৈ হুল্লোড় ও চিৎকার করে তবে তোমরা নীরবতা অবলম্বন করো।” তিবরানীর ( রঃ ) হাদীস গ্রন্থে যায়েদ ইবনে আরকাম ( রঃ ) হতে বর্ণিত আছে। যে, “ রাসূল( সঃ ) বলেছেন, তিন সময় আল্লাহ তা'আলা নীরবতা পছন্দ করেন( ১ ) কুরআন কারীম পাঠের সময়, ( ২ ) যুদ্ধের সময় এবং ( ৩ ) জানাযার সময় ।” অন্য একটি মারফু হাদীসে রয়েছে যে, আল্লাহ তাআলা বলেনঃ “ আমার কামেল বান্দা হচ্ছে ঐ ব্যক্তি যে শত্রুর সাথে মুকাবিলার সময়েও আমার যিক্র করে অর্থাৎ ঐ অবস্থাতেও আমার যি করতে, আমার কাছে প্রার্থনা জানাতে এবং আমার নিকট ফরিয়াদ করতে অমনোযোগী হয় না ।" কাতাদা ( রঃ ) বলেন যে, পূর্ণ ব্যস্ততার সময়েও অর্থাৎ যখন তরবারী চলতে থাকে তখনও আল্লাহ তা'আলা তাঁর যির ফরয করেছেন। আতা ( রঃ )-এর উক্তি রয়েছে যে, যুদ্ধের সময়েও নীরবতা অবলম্বন করা এবং আল্লাহ তা'আলার যিক্র করা ওয়াজিব। অতঃপর তিনি এই আয়াতটি পাঠ করেন। তখন জুরাইজ ( রঃ ) তাঁকে জিজ্ঞেস করেনঃ আল্লাহ তা'আলার যি কি উচ্চ শব্দে করতে হবে? তিনি উত্তরে বলেনঃ “হ্যা ।" কা'ব ইবনে আহবার ( রঃ ) বলেনঃ “ কুরআন কারীমের তিলাওয়াত এবং আল্লাহ তা'আলার যিক্র হতে বেশী প্রিয় আল্লাহ পাকের নিকট আর কিছুই নেই । এর মধ্যে আবার ওটাই উত্তম যার হুকুম মানুষকে সালাতের মধ্যে ও জিহাদে দেয়া হয়েছে। তোমরা কি দেখছো না যে, আল্লাহ তাবারাকা ওয়া তা'আলা জিহাদের সময়েও তাঁর যিক্র করার হুকুম করেছেন?” তারপর তিনি এই আয়াতটিই পাঠ করেন। কোন কবি বলেনঃ “ ঠিক যুদ্ধ ও লড়াইয়ের সময়েও আমার অন্তরে আপনার ( আল্লাহর ) স্মরণ হয়ে থাকে ।” আনতারা বলেনঃ “ বর্শা ও তরবারীর কাজ চালু থাকা অবস্থাতেও আমি আপনাকে ( আল্লাহকে ) স্মরণ করতে থাকি । সুতরাং এই আয়াতে মহান আল্লাহ শত্রুদের সাথে মুকাবিলার সময় যুদ্ধক্ষেত্রে অটল থাকার ও ধৈর্যধারণ করার নির্দেশ দিয়েছেন। তারা ( মুমিনরা ) যেন ভীরুতা প্রদর্শন না করে এবং ভয় না পায়। আল্লাহর উপরই যেন ভরসা করে এবং তারই কাছে সাহায্য প্রার্থনা করে। তারা যেন সর্বদা আল্লাহকেই স্মরণ করে, কখনও যেন তাকে ভুলে না যায়। এটাই হচ্ছে সফলতার উপায় । আল্লাহ ও তাঁর রাসূল ( সঃ )-এর আনুগত্য পরিত্যাগ না করে। তারা যা বলেন তা-ই যেন পালন করে এবং যা করতে নিষেধ করেন তা থেকে বিরত থাকে। পরস্পর যেন ঝগড়া বিবাদে লিপ্ত না হয় এবং মতানৈক্য সৃষ্টি না করে। নতুবা তারা লাঞ্ছিত হয়ে যাবে, তাদেরকে কাপুরুষতায় ঘিরে ফেলবে এবং তারা শক্তিহীন হয়ে পড়বে। এর ফলে তাদের অগ্রযাত্রায় বাধা পড়বে। তারা ধৈর্যের অঞ্চল যেন ছেড়ে না দেয় এবং তারা যেন বিশ্বাস রাখে ধৈর্যশীলদের সাথে স্বয়ং আল্লাহ রয়েছেন। সাহাবায়ে কিরাম এই হুকুম এমন পুরোপুরিভাবে পালন করেছিলেন যে, তাদের তুলনা পূর্বেও ছিল না এবং পরবর্তীদের মধ্যে তো তুলনার কোন কথাই উঠতে পারে না। এই বীরত্ব, এই রাসূল ( সঃ )-এর প্রতি আনুগত্য এবং এই ধৈর্য ও সহ্যই ছিল আল্লাহ তা'আলার সাহায্য লাভের কারণ। আর এর ফলেই অতি অল্প সময়ের মধ্যে সংখ্যার স্বল্পতা এবং যুদ্ধাস্ত্রের নগণ্যতা সত্ত্বেও মুসলিমরা প্রাচ্য ও পাশ্চাত্যের দেশগুলো জয় করে নেন। তারা শুধুমাত্র বিজিত দেশগুলোর অধিপতিই হননি। বরং অধিবাসীদের অন্তরও জয় করে ফেলেন এবং তাদেরকে আল্লাহর পথে নিয়ে আসেন। রোমক, পারসিক, তুর্কী, সাকালিয়া, বার্বারী, হাবশী, সুদানী এবং কিবতীদেরকে তথা দুনিয়ার সমস্ত গৌর ও কৃষ্ণ বর্ণের লোককে বশীভূত করে ফেলেন। এভাবে তারা আল্লাহর কালেমাকে সমুচ্চ করেন, সত্য দ্বীনকে ছড়িয়ে দেন এবং ইসলামী হুকুমত বিশ্বের প্রান্তে প্রান্তে পৌঁছিয়ে দেন। মহান আল্লাহ তাদের প্রতি সন্তুষ্ট থাকুন এবং তাঁদেরকেও সন্তুষ্ট রাখুন। দেখে বিস্মিত হতে হয় যে, তাঁরা ত্রিশ বছরের মধ্যে দুনিয়ার মানচিত্র পরিবর্তন করে দেন এবং ইতিহাসের পৃষ্ঠা পরিবর্তিত করেন। আল্লাহ আমাদেরকেও তাঁদেরই দলভুক্ত করুন। তিনি পরমদাতা ও করুণাময়।

সূরা আনফাল আয়াত 46 সূরা

وأطيعوا الله ورسوله ولا تنازعوا فتفشلوا وتذهب ريحكم واصبروا إن الله مع الصابرين

سورة: الأنفال - آية: ( 46 )  - جزء: ( 10 )  -  صفحة: ( 183 )


English Türkçe Indonesia
Русский Français فارسی
تفسير Urdu اعراب

বাংলায় পবিত্র কুরআনের আয়াত

  1. বলুন, হে মুর্খরা, তোমরা কি আমাকে আল্লাহ ব্যতীত অন্যের এবাদত করতে আদেশ করছ?
  2. সেদিন কোন কোন মুখ উজ্জ্বল হবে, আর কোন কোন মুখ হবে কালো। বস্তুতঃ যাদের মুখ
  3. আমি কি তাঁর পরিবর্তে অন্যান্যদেরকে উপাস্যরূপে গ্রহণ করব? করুণাময় যদি আমাকে কষ্টে নিপতিত করতে চান,
  4. তিনি বললেনঃ এখানেই আমার ও আপনার মধ্যে সম্পর্কচ্ছেদ হল। এখন যে বিষয়ে আপনি ধৈর্য্য ধরতে
  5. আমি তাকে উচ্চে উন্নীত করেছিলাম।
  6. আল্লাহ যাকে অনুগ্রহ করেছেন; আপনিও যাকে অনুগ্রহ করেছেন; তাকে যখন আপনি বলেছিলেন, তোমার স্ত্রীকে তোমার
  7. তারা বলল, আমরা তোমাদেরকে অশুভ-অকল্যাণকর দেখছি। যদি তোমরা বিরত না হও, তবে অবশ্যই তোমাদেরকে প্রস্তর
  8. তাদের পূর্বে আমি ফেরাউনের সম্প্রদায়কে পরীক্ষা করেছি এবং তাদের কাছে আগমন করেছেন একজন সম্মানিত রসূল,
  9. তোমরা তাদের মত হয়ো না, যারা আল্লাহ তা’আলাকে ভুলে গেছে। ফলে আল্লাহ তা’আলা তাদেরকে আত্ন
  10. যারা মনে বিশ্বাস ঘাতকতা পোষণ করে তাদের পক্ষ থেকে বিতর্ক করবেন না। আল্লাহ পছন্দ করেন

বাংলায় কোরআনের সূরা পড়ুন :

সুরত আল বাক্বারাহ্ আলে ইমরান সুরত আন-নিসা
সুরত আল-মায়েদাহ্ সুরত ইউসুফ সুরত ইব্রাহীম
সুরত আল-হিজর সুরত আল-কাহফ সুরত মারইয়াম
সুরত আল-হাজ্জ সুরত আল-ক্বাসাস আল-‘আনকাবূত
সুরত আস-সাজদা সুরত ইয়াসীন সুরত আদ-দুখান
সুরত আল-ফাতহ সুরত আল-হুজুরাত সুরত ক্বাফ
সুরত আন-নাজম সুরত আর-রাহমান সুরত আল-ওয়াক্বি‘আহ
সুরত আল-হাশর সুরত আল-মুলক সুরত আল-হাক্কাহ্
সুরত আল-ইনশিক্বাক সুরত আল-আ‘লা সুরত আল-গাশিয়াহ্

সবচেয়ে বিখ্যাত কোরআন তেলাওয়াতকারীদের কণ্ঠে সূরা আনফাল ডাউনলোড করুন:

সূরা Anfal mp3 : উচ্চ মানের সাথে সম্পূর্ণ অধ্যায়টি Anfal শুনতে এবং ডাউনলোড করতে আবৃত্তিকারকে বেছে নিন
সুরত আনফাল  ভয়েস আহমেদ আল-আজমি
আহমেদ আল-আজমি
সুরত আনফাল  ভয়েস ইব্রাহীম আল-আখদার
ইব্রাহীম আল-আখদার
সুরত আনফাল  ভয়েস বান্দার বেলাইলা
বান্দার বেলাইলা
সুরত আনফাল  ভয়েস খালিদ গালিলি
খালিদ গালিলি
সুরত আনফাল  ভয়েস হাতেম ফরিদ আল ওয়ার
হাতেম ফরিদ আল ওয়ার
সুরত আনফাল  ভয়েস খলিফা আল টুনাইজি
খলিফা আল টুনাইজি
সুরত আনফাল  ভয়েস সাদ আল-গামদি
সাদ আল-গামদি
সুরত আনফাল  ভয়েস সৌদ আল-শুরাইম
সৌদ আল-শুরাইম
সুরত আনফাল  ভয়েস সালাহ আবু খাতর
সালাহ বুখাতীর
সুরত আনফাল  ভয়েস আবদুল বাসিত আব্দুল সামাদ
আবদ এল বাসেট
সুরত আনফাল  ভয়েস আবদুল রশিদ সুফি
আবদুল রশিদ সুফি
সুরত আনফাল  ভয়েস আব্দুল্লাহ্ বাস্‌ফার
আব্দুল্লাহ্ বাস্‌ফার
সুরত আনফাল  ভয়েস আবদুল্লাহ আওওয়াদ আল-জুহানী
আবদুল্লাহ আল-জুহানী
সুরত আনফাল  ভয়েস আলী আল-হুদায়েফি
আলী আল-হুদায়েফি
সুরত আনফাল  ভয়েস আলী জাবের
আলী জাবের
সুরত আনফাল  ভয়েস ফারেস আব্বাদ
ফারেস আব্বাদ
সুরত আনফাল  ভয়েস মাহের আলমাইকুলই
মাহের আলমাইকুলই
সুরত আনফাল  ভয়েস মোহাম্মদ আইয়ুব
মোহাম্মদ আইয়ুব
সুরত আনফাল  ভয়েস মুহাম্মদ আল-মুহাইসনি
মুহাম্মদ আল-মুহাইসনি
সুরত আনফাল  ভয়েস মুহাম্মাদ জিব্রীল
মুহাম্মাদ জিব্রীল
সুরত আনফাল  ভয়েস মুহাম্মদ সিদ্দিক আল মিনশাবি
আল-মিনশাবি
সুরত আনফাল  ভয়েস আল হোসারি
আল হোসারি
সুরত আনফাল  ভয়েস আল-আফসী
মিশারী আল-আফসী
সুরত আনফাল  ভয়েস নাসের আল কাতামি
নাসের আল কাতামি
সুরত আনফাল  ভয়েস ইয়াসের আল-দোসারি
ইয়াসের আল-দোসারি


Thursday, November 21, 2024

Please remember us in your sincere prayers