কোরান সূরা কাহ্ফ আয়াত 5 তাফসীর
﴿مَّا لَهُم بِهِ مِنْ عِلْمٍ وَلَا لِآبَائِهِمْ ۚ كَبُرَتْ كَلِمَةً تَخْرُجُ مِنْ أَفْوَاهِهِمْ ۚ إِن يَقُولُونَ إِلَّا كَذِبًا﴾
[ الكهف: 5]
এ সম্পর্কে তাদের কোন জ্ঞান নেই এবং তাদের পিতৃপুরুষদেরও নেই। কত কঠিন তাদের মুখের কথা। তারা যা বলে তা তো সবই মিথ্যা। [সূরা কাহ্ফ: 5]
Surah Al-Kahf in Banglaজহুরুল হক সূরা বাংলা Surah Kahf ayat 5
তাদের এ বিষয়ে কোনো জ্ঞান নেই আর তাদের পিতৃপুরুষদেরও ছিল না। এ এক সাংঘাতিক কথা যা তাদের মুখ থেকে নির্গত হয়। তারা যা বলে তা মিথ্যা বৈ তো নয়।
Tafsir Mokhtasar Bangla
৫. আল্লাহর সাথে সন্তানাদিকে সংশ্লিষ্ট করার দাবির ক্ষেত্রে এ অপবাদকারীদের কোন জ্ঞান বা দলীল নেই। না তাদের বাপ-দাদাদের এ ব্যাপারে কোন জ্ঞান রয়েছে যাদের তারা অনুসরণ করছে। প্রমাণবিহীন যে বাক্য তাদের মুখ থেকে বের হয় তা খুবই কুৎসিত। তারা এমন মিথ্যা কথাই বলছে যে, তার কোন ভিত্তি ও বুনিয়াদ নেই।
Tafsir Ahsanul Bayan তাফসীরে আহসানুল বায়ান
এই বিষয়ে তাদের কোনই জ্ঞান নেই এবং তাদের পিতৃপুরুষদেরও ছিল না; তাদের মুখনিঃসৃত বাক্য[১] কি সাংঘাতিক! তারা তো শুধু মিথ্যাই বলে। [১] সেই 'বাক্য' এই যে, আল্লাহর সন্তান-সন্ততি আছে। যা একেবারে মনগড়া মিথ্যা।
Tafsir Abu Bakr Zakaria bangla কিং ফাহাদ কুরআন প্রিন্টিং কমপ্লেক্স
এ বিষয়ে তাদের কোন জ্ঞান নেই এবং তাদের পিতৃপুরুষদেরও ছিল না। তাদের মুখ থেকে বের হওয়া বাক্য কি সাংঘাতিক! তারা তো শুধু মিথ্যাই বলে [ ১ ]। [ ১ ] অৰ্থাৎ তাদের এ উক্তি যে, অমুক আল্লাহর পুত্র অথবা অমুককে আল্লাহ পুত্র হিসেবে গ্রহণ করেছেন, এগুলো তারা এ জন্য বলছে না যে, তাদের আল্লাহর পুত্র হবার বা আল্লাহর কাউকে পুত্র বানিয়ে নেবার ব্যাপারে তারা কিছু জানে। বরং নিছক নিজেদের ভক্তি শ্রদ্ধার বাড়াবাড়ির কারণে তারা একটি মনগড়া মত দিয়েছে এবং এভাবে তারা যে কত মারাত্মক গোমরাহীর কথা বলছে এবং বিশ্বজাহানের মালিক ও প্ৰভু আল্লাহর বিরুদ্ধে যে কত বড় বেয়াদবী ও মিথ্যাচার করে যাচ্ছে তার কোন অনুভূতিই তাদের নেই। এভাবে তারা নিজেরা যেমন পথভ্রষ্ট হচ্ছে তেমনি ভ্ৰষ্ট করছে তাদের সন্তানসন্ততিদেরকেও। [ দেখুন, ফাতহুল কাদীর ]
Tafsir ibn kathir bangla তাফসীর ইবনে কাসীর
সূরার ফজীলত বিশেষ করে প্রথম দশটি আয়াতের ফজীলতের বর্ণনা এবং সূরাটি যে দাজ্জালের ফিৎনা হতে রক্ষাকারী তার বর্ণনা।মুসনাদে আহমাদে রয়েছে যে, একজন সাহাবী এই সূরাটি পাঠ করতে শুরু করেন। তাঁর বাড়ীতে একটি জন্তু ছিল, সে লাফাতে শুরু করে। সাহাবী গভীরভাবে দৃষ্টিপাত করে সামিয়ানার মত এক খণ্ড মেঘ দেখতে পান যা তাঁর উপর ছায়া করে রয়েছে। তিনি এটা রাসূলুল্লাহর ( সঃ ) কাছে বর্ণনা করেন। রাসূলুল্লাহ ( সঃ ) তাকে বলেনঃ “ তুমি এটা পাঠ করতে থাকো । এটা হচ্ছে আল্লাহ তাআলার পক্ষ হতে ঐ ‘সাকীনা' যা কুরআন পাঠের সময় অবতীর্ণ হয়ে থাকে। সহীহ বুখারী ও সহীহ মুসলিমেও এই রিওয়াইয়াতটি রয়েছে। এই সাহাবী ছিলেন হযরত উসায়েদ ইবনু হুযায়ের ( রাঃ ), যেমন সূরায়ে বাকারার তাফসীরে আমরা বর্ণনা করেছি।মুসনাদে আহমাদে রয়েছে যে, যে ব্যক্তি সূরায়ে কাহফের প্রথম দশটি আয়াত মুখস্থ, করে তাকে দাজ্জালের ফিত্রা হতে রক্ষা করা হয়; জামে তিরমিযীতে তিনটি আয়াতের বর্ণনা রয়েছে। সহীহ মুসলিমে শেষ দশটি আয়াতের বর্ণনা আছে। সুনানে নাসায়ীতে সাধারণভাবে দশটি আয়াতের বর্ণনা রয়েছে।মুসনাদে আহমাদে রয়েছে যে, যে ব্যক্তি সূরায়ে কাহফের প্রথম ও শেষ আয়াত পাঠ করে, তার পা থেকে মাথা পর্যন্ত নূর হবে। আর যে ব্যক্তি সম্পূর্ণ সূরাটি পড়বে সে যমীন হতে আসমান পর্যন্ত নূর লাভ করবে। একটি গারীব বা দুর্বল সনদে ইবনু মীরদুওয়াই ( রঃ ) বর্ণনা করেছেন যে, জুমআর দিন যে ব্যক্তি সূরায়ে কাহফ পাঠ করবে সে তার পায়ের নীচ থেকে নিয়ে আকাশের উচ্চতা পর্যন্ত নূর লাভ করবে। ওটা কিয়ামতের দিন খুবই উজ্জ্বল হবে এবং পরবর্তী জুমআ পর্যন্ত তার সমস্ত গুনাহ মাফ হয়ে যাবে। এই হাদীসের মর’ হওয়ার ব্যাপারে চিন্তা ভাবনার অবকাশ রয়েছে। এর মাওকুফ হওয়টাই সঠিক কথা।হযরত আবু সাঈদ খুদরী ( রাঃ ) হতে বর্ণিত আছে যে, যে ব্যক্তি জুমআর দিন সূরায়ে কাহফ পাঠ করে তার পার্শ্ব থেকে নিয়ে বায়তুল্লাহ পর্যন্ত আলোকিত হয়ে যায়।মুসতাদরিকে হাকিমে মারফু রূপে বর্ণিত আছে যে, যে ব্যক্তি জুমআর দিন সূরায়ে কাহফ পড়ে তার জন্যে দুই জুমআর মধ্যবর্তী সময় আলোকিত হয়ে থাকে।ইমাম বায়হাকীর ( রঃ ) হাদীস গ্রন্থে রয়েছে যে, যে ব্যক্তি সূরায়ে কাফকে ঐ ভাবে পড়বে যেভাবে তা নাযিল হয়েছে, তার জন্যে কিয়ামতের দিন জ্যোতি হয়ে যাবে।হাফিয যিআ' মুকাদ্দাসীর ( রঃ ) কিতাবুল মুখতারা’ গ্রন্থে আছে যে, যেই ব্যক্তি জুমআর দিন সূরায়ে কাহফ পাঠ করবে সে আট দিন পর্যন্ত সমস্ত ফিৎনা ফাসাদ হতে নিরপিত্তা লাভ করবে। এমন কি যদি এই সময়ের মধ্যে দাজ্জালও এসে পড়ে তবে তারও ফিন্যা হতে তাকে রক্ষা করা হবে। ১-৫ নং আয়াতের তাফসীর: আমরা পূর্বেই এটা বর্ণনা করে দিয়েছি যে, আল্লাহ তাআলা প্রত্যেক বিষয়ের শুরুতে ও শেষে তার প্রশংসা করে থাকেন। সর্বাবস্থাতেই তিনি তা’রীফ ও প্রশংসার যোগ্য। প্রথমে ও শেষে প্রশংসার যোগ্য একমাত্র তিনিই। তিনি স্বীয় নবীর ( সঃ ) উপর কুরআন কারীম অবতীর্ণ করেছেন যা তার একটি বড় নিয়ামত। এর মাধ্যমে আল্লাহর সমস্ত বান্দা অন্ধকার হতে। বেরিয়ে আলোকের দিকে আসতে পারে। এই কিতাবকে তিনি ঠিকঠাক, সোজা ও সঠিক রেখেছেন। এতে কোনই বক্রতা নেই এবং নেই কোন ত্রুটি। এটা যে সরল ও সঠিক পথ প্রদর্শন করে এটা স্পষ্ট, পরিষ্কার ও প্রকাশমান। এই কিতাব অসৎ লোকদেরকে ভয় প্রদর্শন করে এবং সৎলোকদেরকে শুভসংবাদ দেয়। এটা বিরুদ্ধাচরণকারী ও প্রত্যাখ্যানকারীদেরকে ভয়াবহ শাস্তির খবর দেয়, যে শাস্তি আল্লাহ তাআলার পক্ষ হতে। দুনিয়াতেও হবে এবং আখেরাতেও হবে। এমন শাস্তি যা আল্লাহ ছাড়া আর কেউ দিতে পারে না। যারা এর উপর বিশ্বাস স্থাপন করবে, ঈমান আনবে এবং আমল করবে, এই কিতাব তাদেরকে মহাপুরস্কারের সুসংবাদ শুনাচ্ছে। যে পুরস্কার হলো চিরস্থায়ী ও অবিনশ্বর, যা তারা জান্নাতে প্রাপ্ত হবে, যা কখনো ধ্বংস হবে না এবং যার নিয়ামতরাশি চিরকাল থাকবে।এই কিতাব ঐ লোকদেরকে ভীষণ শাস্তি হতে সর্তক করছে যারা বলছে যে, আল্লাহর সন্তান রয়েছে। যেমন মক্কার মুশরিকরা বলতো যে, ফেরেশতারা আল্লাহর কন্যা ( নাউযু বিল্লাহি মিন্যালিকা )। না জেনে শুনেই তারা মুখ দিয়ে একথা বলে ফেলতো। তারা তো দূরের কথা, তাদের বড়রাও এরূপ কথা বলতে থেকেছে।( আরবী ) শব্দের উপর যবর দেয়া হিসেবে ( আরবী )। বাকপদ্ধতির গঠন হবে ( আরবী ) এইরূপ। আবার একথাও বলা হয়েছে যে, শব্দের দেয়া হয়েছে হিসেবে। তখন ইবারতের গঠন হবে ( আরবী ) এইরূপ। যেমন বলা হয় ( আরবী ) অর্থাৎ যায়েদ মানুষ হিসেবে কতই না সম্মানিত। বসরাবাসী কারো কারো উক্তি এই যে, কোন কোন কারী এটাকে ( আরবী ) পড়েছেন। যেমন-বলা হয় ( আরবী ) অর্থাৎ তোমার কথা বিরাট হয়েছে এবং তোমার শান শওকত বড় হয়েছে। জমহুরের কিরআতে তো অর্থ সম্পূর্ণরূপে প্রকাশমান যে, তাদের কথা যে খুবই মন্দ ও জঘন্য, তারই এখানে বর্ণনা দেয়া হয়েছে, যা মিথ্যা ও অপবাদ ছাড়া কিছুই নয়। এজন্যেই বলা হয়েছে। যে, তারা শুধু মিথ্যা বলে।এই সূরার শানে নুযূল এই যে, কুরায়েশরা নাযার ইবনু হারিস ও উকবা’ ইবনু মুঈতকে মদীনার ইয়াহুদী আলেমদের নিকট পাঠিয়ে দেয় এবং তাদেরকে বলেঃ “ তোমরা তাদের কাছে গিয়ে তাদের সামনে মুহাম্মদের ( সঃ ) সমস্ত অবস্থা বর্ণনা করবে । পূর্ববর্তী নবীদের সম্পর্কে তাদের জ্ঞান রয়েছে। সুতরাং মুহাম্মদ ( সঃ ) সম্পর্কে তাদের মতামত কি তা তাদেরকে জিজ্ঞেস করবে।” এই দু’জন তখন মদীনার ইয়াহূদী আলেমদের সাথে সাক্ষাৎ করে এবং তাদের সামনে হযরত মুহাম্মদের ( সঃ ) অবস্থা ও গুণাবলী বর্ণনা করে, তারা এদেরকে বলেঃ “ দেখো, আমরা তোমাদেরকে একটা মীমাংসাযুক্ত কথা বলছি । তোমরা ফিরে গিয়ে তাঁকে তিনটি প্রশ্ন করবে। যদি তিনি উত্তর দিতে পারেন, তবে তিনি যে সত্য নবী এতে কোন সন্দেহ নেই। আর যদি উত্তর দিতে না পারেন, তবে তার মিথ্যাবাদী হওয়া সম্পর্কে কোন সন্দেহ থাকবে না। তখন তোমরা তার ব্যাপারে যা ইচ্ছা করতে পার।” তোমরা তাকে জিজ্ঞেস করবেঃ “ পূর্বযুগে যে যুবকগণ বেরিয়ে গিয়েছিলেন তাদের ঘটনা বর্ণনা করুন তো? এটা একটা বিস্ময়কর ঘটনা তারপর তাকে ঐ ব্যক্তির অবস্থা জিজ্ঞেস করবে যিনি সমস্ত পৃথিবী ভ্রমণ করেছিলেন । তিনি পূর্ব প্রান্ত হতে পশ্চিম প্রান্ত পর্যন্ত ঘুরে এসেছিলেন। আর তাকে তোমরা রূহের অবস্থা সম্পর্কে জিজ্ঞেস করবে। যদি তিনি এই প্রশ্নগুলির উত্তর দিতে পারেন, তবে তোমরা তাকে নবী বলে স্বীকার করে নিয়ে তার অনুসরণ করবে। আর যদি উত্তর দিতে না পারেন তবে জানবে যে, তিনি মিথ্যাবাদী। সুতরাং যা ইচ্ছা তা-ই করবে।" এরা দু’জন মক্কায় ফিরে গিয়ে কুরায়েশদেরকে বলেঃ“ শেষ ফায়সালার কথা ইয়াহূদী আলেমগণ বলে দিয়েছেন । সুতরাং চল আমরা তাকে প্রশ্নগুলি করি।” অতঃপর তারা রাসূলুল্লাহর ( সঃ ) কাছে আগমন করে এবং তাঁকে ঐ তিনটি প্রশ্ন করে। তিনি তাদেরকে বলেনঃ “ তোমরা আগামী কাল এসো, আমি তোমাদের এই প্রশ্নগুলির উত্তর দিবো ।” কিন্তু তিনি ইনশা আল্লাহ ( আল্লাহ চান তো ) বলতে ভুলে যান। এরপর পনেরো। দিন অতিবাহিত হয়ে যায়, কিন্তু তাঁর কাছে না কোন ওয়াহী আসে, না আল্লাহ তাআলার পক্ষ থেকে তাঁকে এই প্রশ্নগুলির জবাব জানিয়ে দেয়া হয়। এর ফলে মক্কাবাসী ফুলে ওঠে এবং পরস্পর বলাবলি করেঃ “ দেখো, কালকার ওয়াদা ছিল, আর আজ পনেরো দিন কেটে গেল, তবুও সে জবাব । দিতে পারলো না।" এতে রাসূলুল্লাহ ( সঃ ) দ্বিগুণ দুঃখে জর্জরিত হতে লাগলেন। একতো কুরায়েশদেরকে জবাব দিতে না পারায় তাদের কথা শুনতে হচ্ছে, দ্বিতীয়তঃ ওয়াহী আসা বন্ধ হয়েছে। এরপর হযরত জিবরাঈল ( আঃ ) আগমন করেন এবং সূরায়ে কাহফ অবতীর্ণ হয়। এতেই ইনশা আল্লাহ না বলায় তাঁকে ধমকানো হয়, ঐ যুবকদের ঘটনা বর্ণনা করা হয়, ঐ ভ্রমণকারীর বর্ণনা দেয়া হয় এবং রূহের ব্যাপারে জবাব দেয়া হয়।
সূরা কাহ্ফ আয়াত 5 সূরা
English | Türkçe | Indonesia |
Русский | Français | فارسی |
تفسير | Urdu | اعراب |
বাংলায় পবিত্র কুরআনের আয়াত
- আমি ইতিপূর্বে আদমকে নির্দেশ দিয়েছিলাম। অতঃপর সে ভুলে গিয়েছিল এবং আমি তার মধ্যে দৃঢ়তা পাইনি।
- আমি তাকে সুখের বিষয়ের জন্যে সহজ পথ দান করব।
- বলুন, আমি আমার পালনকর্তার অবাধ্য হলে এক মহাদিবসের শাস্তির ভয় করি।
- যেদিন তোমরা পেছনে ফিরে পলায়ন করবে; কিন্তু আল্লাহ থেকে তোমাদেরকে রক্ষাকারী কেউ থাকবে না। আল্লাহ
- বলুন, আমাদের অপরাধের জন্যে তোমরা জিজ্ঞাসিত হবে না এবং তোমরা যা কিছু কর, সে সম্পর্কে
- কখনই নয়; যদি তোমরা নিশ্চিত জানতে।
- আর তোমরা কেমন করে কাফের হতে পার, অথচ তোমাদের সামনে পাঠ করা হয় আল্লাহর আয়াত
- তাদের অন্তর থাকে খেলায় মত্ত। জালেমরা গোপনে পরামর্শ করে, সে তো তোমাদেরই মত একজন মানুষ;
- তার চাইতে অত্যাচারী কে, যে আল্লাহর পক্ষ থেকে তার কাছে প্রমাণিত সাক্ষ্যকে গোপন করে? আল্লাহ
- ছোট ও বড় সবই লিপিবদ্ধ।
বাংলায় কোরআনের সূরা পড়ুন :
সবচেয়ে বিখ্যাত কোরআন তেলাওয়াতকারীদের কণ্ঠে সূরা কাহ্ফ ডাউনলোড করুন:
সূরা Kahf mp3 : উচ্চ মানের সাথে সম্পূর্ণ অধ্যায়টি Kahf শুনতে এবং ডাউনলোড করতে আবৃত্তিকারকে বেছে নিন
আহমেদ আল-আজমি
ইব্রাহীম আল-আখদার
বান্দার বেলাইলা
খালিদ গালিলি
হাতেম ফরিদ আল ওয়ার
খলিফা আল টুনাইজি
সাদ আল-গামদি
সৌদ আল-শুরাইম
সালাহ বুখাতীর
আবদ এল বাসেট
আবদুল রশিদ সুফি
আব্দুল্লাহ্ বাস্ফার
আবদুল্লাহ আল-জুহানী
আলী আল-হুদায়েফি
আলী জাবের
ফারেস আব্বাদ
মাহের আলমাইকুলই
মোহাম্মদ আইয়ুব
মুহাম্মদ আল-মুহাইসনি
মুহাম্মাদ জিব্রীল
আল-মিনশাবি
আল হোসারি
মিশারী আল-আফসী
নাসের আল কাতামি
ইয়াসের আল-দোসারি
Please remember us in your sincere prayers