কোরান সূরা নূর আয়াত 52 তাফসীর

  1. Mokhtasar
  2. Ahsanul Bayan
  3. AbuBakr Zakaria
  4. Ibn Kathir
Surah An Nur ayat 52 Bangla tafsir - তাফসীর ইবনে কাসীর - Tafsir Ahsanul Bayan তাফসীরে আহসানুল বায়ান - Tafsir Abu Bakr Zakaria bangla কিং ফাহাদ কুরআন প্রিন্টিং কমপ্লেক্স - বাংলা ভাষায় নোবেল কোরআনের অর্থের অনুবাদ উর্দু ভাষা ও ইংরেজি ভাষা & তাফসীর ইবনে কাসীর : সূরা নূর আয়াত 52 আরবি পাঠে(An Nur).
  
   

﴿وَمَن يُطِعِ اللَّهَ وَرَسُولَهُ وَيَخْشَ اللَّهَ وَيَتَّقْهِ فَأُولَٰئِكَ هُمُ الْفَائِزُونَ﴾
[ النور: 52]

যারা আল্লাহ ও তাঁর রসূলের আনুগত্য করে আল্লাহকে ভয় করে ও তাঁর শাস্তি থেকে বেঁচে থাকে তারাই কৃতকার্য। [সূরা নূর: 52]

Surah An-Nur in Bangla

জহুরুল হক সূরা বাংলা Surah An Nur ayat 52


আর যে আল্লাহ্‌র ও তাঁর রসূলের আজ্ঞা পালন করে, আর আল্লাহ্‌কে ভয় করে ও তাঁকে ভক্তিশ্রদ্ধা করে, তাহলে তারা নিজেরাই বিজেতা হবে।


Tafsir Mokhtasar Bangla


৫২. মূলতঃ যারা আল্লাহ ও তাঁর রাসূলের আনুগত্য করে এবং তাঁদের ফায়সালাকে মাথা পেতে গ্রহণ করে উপরন্তু পাপরাশির পরিণতিকে তারা ভয় পায় এবং আল্লাহর আদেশ-নিষেধ মেনে কেবল তাঁর আযাবের ভয়েই তারা আতঙ্কিত থাকে একমাত্র তারাই দুনিয়া ও আখিরাতের কল্যাণ পেয়ে পুরস্কৃত হবে।

Tafsir Ahsanul Bayan তাফসীরে আহসানুল বায়ান


যারা আল্লাহ ও তাঁর রসূলের আনুগত্য করে, আল্লাহকে ভয় করে ও তাঁর শাস্তি হতে সাবধান থাকে, তারাই হল কৃতকার্য।[১] [১] অর্থাৎ, কৃতকার্যতা ও সফলতার যোগ্য একমাত্র সেই সমস্ত লোক, যারা নিজেদের সকল ব্যাপারে আল্লাহ ও রসূলের ফায়সালাকে আনন্দচিত্তে মেনে নেয়, আল্লাহ ও রসূলের অনুসরণ করে এবং তারা সংযম ও আল্লাহ-ভীতির সকল গুণে গুণান্বিত। তারা সফলতার উপযুক্ত নয়, যারা উক্ত গুণের অধিকারী নয়।

Tafsir Abu Bakr Zakaria bangla কিং ফাহাদ কুরআন প্রিন্টিং কমপ্লেক্স


আর যে কেউ আল্লাহ্‌ ও তাঁর রাসূলের আনুগত্য করে, আল্লাহ্‌কে ভয় করে ও তাঁর তাকওয়া অবলম্বন করে, তাহলে তারাই কৃতকার্য []। [] এই আয়াতে চারটি বিষয় বর্ণনা করার পর বলা হয়েছে, যে ব্যাক্তি এই চারটি বিষয় যথাযথ পালন করে, সে-ই দুনিয়া ও আখেরাতে সফলকাম। [ দেখুন-তাবারী, ইবন কাসীর, ফাতহুল কাদীর ] কোন কোন তাফসীর গ্রন্থে এ প্রসঙ্গে উমার রাদিয়াল্লাহু ‘আনহুর একটি ঘটনা বর্ণনা করা হয়েছে। এতে এই চারটি বিষয়ের ব্যাখ্যা ও পারস্পরিক পার্থক্য ফুটে উঠে। ফারূকে আযম একদিন মসজিদুন নববীতে দণ্ডায়মান ছিলেন। হঠাৎ, জনৈক রূমী গ্রাম্য ব্যাক্তি তার কাছে এসে বলতে লাগলোঃ أَشْهَدُأن لَّاإِلٰهَ إِلَّا اللّٰهُ وَ أَشْهَدُ أَنَّ مُحَمَّدًا رَسُولُ اللّٰهِ উমার রাদিয়াল্লাহু ‘আনহু জিজ্ঞেস করলেনঃ ব্যাপার কি? সে বললোঃ আমি আল্লাহ্‌র ওয়াস্তে মুসলিম হয়ে গেছি। উমার রাদিয়াল্লাহু ‘আনহু জিজ্ঞেস করলেনঃ এর কোন কারণ আছে কি? সে বললোঃ হ্যাঁ, আমি তাওরাত, ইঞ্জিল, যবূর ও পূর্ববর্তী নবীগণের অনেক গ্রন্থ পাঠ করেছি। কিন্তু সম্প্রতি জনৈক মুসলিম কয়েদীর মুখে একটি আয়াত শুনে জানতে পারলাম যে, এই ছোট্ট আয়াতটির মধ্যে সমস্ত প্রাচীন গ্রন্থের বিষয়বস্তু সন্নিবেশিত রয়েছে। এতে আমার মনের দৃঢ় বিশ্বাস জন্মেছে যে, এটা আল্লাহ্‌র পক্ষ থেকেই আগত। উমার রাদিয়াল্লাহু ‘আনহু জিজ্ঞেস করলেনঃ আয়াতটি কি? রূমী ব্যাক্তি উল্লেখিত আয়াতটিই তিলাওয়াত করলো এবং সাথে সাথে তার অভিনব তাফসীরও বর্ণনা করলো যে, وَمَنْ يُّطِعِ اللهَ আল্লাহ্‌র ফরয কার্যাদির সাথে, وَرَسُوْلَهٗ রাসূলের সুন্নাতের সাথে, وَخَيْشَ اللهَ অতীত জীবনের সাথে এবং وَيَتَّقْهِ ভবিষ্যত জীবনের সাথে সম্পর্ক রাখে। মানুষ যখন এই চারটি বিষয় পালন করবে, তখন তাকে فَاوُلَيِٓكَ هُمُ الْفَآىِٕزُوْنَ এর সুসংবাদ দেয়া হবে। فاىٔز তথা সফলকাম সে ব্যাক্তি, যে জাহান্নাম থেকে মুক্তি ও জান্নাতে স্থান পায়। উমার রাদিয়াল্লাহু ‘আনহু একথা শুনে বললেনঃ রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লামের কথায় এর সমর্থন পাওয়া যায়। তিনি বলেছেনঃ আল্লাহ্‌ তা‘আলা আমাকে সুদূরপ্রসারী স্বল্পবাক্যসম্পন্ন অথচ ব্যাপক অৰ্থবোধক বাক্যাবলী দান করেছেন” [ বুখারীঃ ২৮১৫, মুসলিমঃ ৫২৩ ]

Tafsir ibn kathir bangla তাফসীর ইবনে কাসীর


৪৭-৫২ নং আয়াতের তাফসীর আল্লাহ তা'আল মুনাফিকদের সম্পর্কে খবর দিচ্ছেন, তারা মুখে তো ঈমান ও আনুগত্যের কথা স্বীকার করছে বটে, কিন্তু তাদের অন্তর এর সম্পূর্ণ বিপরীত। তাদের কথা ও কাজের মধ্যে কোন মিল নেই। কারণ তারা ঈমানদার নয়। হাদীসে আছে যে, যাকে বাদশাহর সামনে হাযির হওয়ার জন্যে আহ্বান করা হয়। এবং সে ঐ আহ্বানে সাড়া দেয় না সে যালিম। সে অন্যায়ের উপর রয়েছে।” ( এ হাদীসটি ইমাম তিবরানী (রঃ ) হযরত সামুরা প্রমুখ বর্ণনা করেছেন)মহান আল্লাহ বলেনঃ যখন তাদেরকে আহ্বান করা হয় আল্লাহ ও তাঁর রাসূল ( সঃ )-এর দিকে তাদের মধ্যে ফায়সালা করে দেবার জন্যে, অর্থাৎ যখন তাদেরকে হিদায়াতের দিকে আহবান করা হয় এবং কুরআন ও হাদীস মানতে বলা হয় তখন তারা গর্বভরে মুখ ফিরিয়ে নেয়। এটা আল্লাহ তা'আলার নিম্নের উজির মতঃ ( আরবি ) হতে ( আরবি ) পর্যন্ত।অর্থাৎ “ তুমি কি তাদেরকে দেখনি যারা দাবী করে যে, তোমার প্রতি যা অবতীর্ণ হয়েছে এবং তোমার পূর্বে যা অবতীর্ণ হয়েছে তাতে তারা বিশ্বাস করে, অথচ তারা তাগূতের কাছে বিচার প্রার্থী হতে চায়, যদিও ওটা প্রত্যাখ্যান করার জন্যে তাদেরকে নির্দেশ দেয়া হয়েছে এবং শয়তান তাদেরকে ভীষণভাবে পথভ্রষ্ট করতে চায়? তাদেরকে যখন বলা হয়ঃ আল্লাহ যা অবতীর্ণ করেছেন তার দিকে এবং রাসূল ( সঃ )-এর দিকে এসো, তখন মুনাফিকদেরকে তুমি তোমার নিকট হতে মুখ একেবারে ফিরিয়ে নিতে দেখবে ।( ৪:৬০-৬১ ) ঘোষিত হচ্ছেঃ যদি তাদের প্রাপ্য থাকে তাহলে তারা বিনীতভাবে রাসূল ( সঃ )-এর নিকট ছুটে আসে। অর্থাৎ তারা যদি শরীয়তের ফায়সালায় নিজেদের লাভ দেখতে পায় তবে আনন্দে আটখানা হয়ে রাসূল ( সঃ )-এর নিকট ছুটে আসে। আর যদি জানতে পারে যে, শরয়ী ফায়সালা তাদের মনের চাহিদার উল্টো, পার্থিব স্বার্থের পরিপন্থী, তবে তারা সত্যের দিকে ফিরেও তাকায় না। সুতরাং এইরূপ লোকে পাকা কাফির। কেননা, তাদের মধ্যে তিন অবস্থার যে কোন একটি অবশ্যই রয়েছে। হয়তো তাদের অন্তরে বে-ঈমানী বদ্ধমূল হয়ে গেছে, কিংবা হয়তো তারা আল্লাহর দ্বীনের সত্যতায় সন্দিহান রয়েছে, অথবা হয়তো তারা এই ভয় করে যে, না জানি আল্লাহ ও তাঁর রাসূল ( সঃ ) তাদের হক নষ্ট করেন এবং তাদের প্রতি যুলুম করেন। এই তিনটাই কুফরীর অবস্থা। আল্লাহ তা'আলা তাদের প্রত্যেককেই জানেন। তাদের অন্তরে যা রয়েছে তা তার কাছে স্পষ্টভাবে প্রতীয়মান। প্রকৃতপক্ষে এই লোকগুলোই পাপী ও অত্যাচারী। আল্লাহ ও তাঁর রাসূল ( সঃ ) তাদের থেকে সম্পূর্ণরূপে পবিত্র।রাসূলুল্লাহ ( সঃ )-এর যুগে এরূপ কাফিরের সংখ্যা অনেক ছিল যারা বাহ্যিকভাবে মুসলমান ছিল। যখন তারা দেখতো যে, কুরআন ও হাদীসমূলে তাদের উদ্দেশ্য হাসিল হবে তখন তারা নবী ( সঃ )-এর খিদমতে তাদের মুকদ্দমা পেশ করতো। আর যখন দেখতো যে, তাদের প্রতিপক্ষের অনুকূলে রায় যাবে তখন নবী ( সঃ )-এর দরবারে হাযির হতে প্রকাশ্যভাবে অস্বীকার করতো। তখন এ আয়াত অবতীর্ণ হয় এবং রাসূলুল্লাহ ( সঃ ) বলেনঃ “ যদি দুই ব্যক্তির মধ্যে কোন বিবাদ হয় এবং তাদেরকে ইসলামী হুকুম অনুযায়ী ফায়সালার দিকে আহ্বান করা হয়, আর তারা তা অস্বীকার করে তবে তারা যালিম এবং তারা অন্যায়ের উপর রয়েছে ।( এ হাদীসটি গারীব ও মুরসাল )এরপর সঠিক ও খাঁটি মুমিনের বিশেষণ বর্ণনা করা হচ্ছে যে, তারা আল্লাহর কিতাব ও রাসূল ( সঃ )-এর সুন্নাত ছাড়া অন্য কিছুকেই দ্বীনের অন্তর্ভুক্ত মনে করে না। তারা তো কুরআন ও হাদীস শোনা মাত্রই এবং এগুলোর ডাক কানে আসা মাত্রই পরিষ্কারভাবে বলে থাকেঃ আমরা শুনলাম ও মানলাম। এরা উদ্দেশ্যে সফলকাম ও মুক্তিপ্রাপ্ত লোক।হযরত উবাদা ইবনে সামিত ( রাঃ ), যিনি ছিলেন একজন বদরী সাহাবী এবং আনসারদের মধ্যে একজন নেতৃস্থানীয় লোক, মৃত্যুর সময় স্বীয় ভাতুপুত্র জানাদাহ ইবনে আবি উমাইয়া ( রাঃ )-কে বলেনঃ “ তোমার উপর কি কর্তব্য এবং তোমার কি উপকারী তাকি আমি তোমাকে বলে দেবো না? তিনি জবাবে বললেনঃ “হ্যা বলুন ।” তখন তিনি বললেনঃ “ তোমার কর্তব্য হলো ( ধর্মীয় উপদেশ ) শ্রবণ করা ও মান্য করা কঠিন অবস্থায়ও এবং সহজ অবস্থায়ও, আনন্দের সময়ও এবং দুঃখের সময়ও, আর ঐ সময়েও যখন তোমার হক অন্যকে দিয়ে দেয়া হচ্ছে । তোমার জিহ্বাকে তুমি ন্যায় ও সত্যবাদিতার উপর প্রতিষ্ঠিত রাখবে। যোগ্য শাসনকর্তার নিকট থেকে শাসনকার্য ছিনিয়ে নিবে না। তবে সে। যদি প্রকাশ্যভাবে অবাধ্যতার হুকুম করে তবে তা কখনো মানবে না। সে যদি আল্লাহর কিতাবের বিপরীত কিছু বলে তবে তা কখনো স্বীকার করবে না। সদা-সর্বদা আল্লাহর কিতাবের অনুসরণ করবে।” হযরত আবু দারদা ( রাঃ ) বলেন যে, আল্লাহর আনুগত্য ছাড়া ইসলাম নেই। আর সমস্ত মঙ্গল নিহিত রয়েছে জামাআতের মধ্যে এবং আল্লাহ, তদীয় রাসূল ( সঃ ), মুসলমানদের খলীফা এবং সাধারণ মুসলমানদের মঙ্গল কামনার মধ্যে।হযরত উমার ইবনে খাত্তাব ( রাঃ ) বলেন যে, ইসলামের দৃঢ় রঙ্গু হলো আল্লাহর একত্ববাদের সাক্ষ্য দেয়া, নামায প্রতিষ্ঠিত করা, যাকাত প্রদান করা এবং মুসলমানদের বাদশাহদের আনুগত্য স্বীকার করা।আল্লাহ, তাঁর রাসূল ( সঃ )-এর এবং মুসলমান বাদশাহদের আনুগত্যের ব্যাপারে যেসব হাদীস ও আসার এসেছে সেগুলোর সংখ্যা এতো বেশী যে, সকলো এখানে বর্ণনা করা কোনক্রমেই সম্ভব নয়। যে ব্যক্তি আল্লাহ ও তাঁর রাসূল ( সঃ )-এর অনুগত হবে, তারা যা করতে আদেশ করেছেন তা পালন কবে, যা করতে নিষেধ করেছেন তা হতে বিরত থাকবে, যে পাপকার্য করে ফেলেছে তার জন্যে সদা ভীত-সন্ত্রস্ত থাকবে এবং আগামীতে ঐ সব পাপকার্য হতে বিরত থাকবে সে সমুদয় কল্যাণ জমাকার এবং সমস্ত অকল্যাণ হতে পৰিত্ৰাণ প্রাপ্ত। দুনিয়া ও আখিরাতে সে মুক্তিপ্রাপ্ত ও সফলকাম।

সূরা নূর আয়াত 52 সূরা

ومن يطع الله ورسوله ويخش الله ويتقه فأولئك هم الفائزون

سورة: النور - آية: ( 52 )  - جزء: ( 18 )  -  صفحة: ( 356 )


English Türkçe Indonesia
Русский Français فارسی
تفسير Urdu اعراب

বাংলায় পবিত্র কুরআনের আয়াত

  1. অতঃপর আপনার পালনকর্তা তাদেরকে শাস্তির কশাঘাত করলেন।
  2. অভিযোগ কেবল তাদের বিরুদ্ধে, যারা মানুষের উপর অত্যাচার চালায় এবং পৃথিবীতে অন্যায়ভাবে বিদ্রোহ করে বেড়ায়।
  3. হে আমাদের পালনকর্তা! আমাদেরকে দাও, যা তুমি ওয়াদা করেছ তোমার রসূলগণের মাধ্যমে এবং কিয়ামতের দিন
  4. এ রাতে প্রত্যেক প্রজ্ঞাপূর্ণ বিষয় স্থিরীকৃত হয়।
  5. তথায় শুনবে না কোন অসার কথাবার্তা।
  6. আর যে স্থান থেকে তুমি বের হও, নিজের মুখ মসজিদে হারামের দিকে ফেরাও-নিঃসন্দেহে এটাই হলো
  7. যখন পর্বতমালাকে উড়িয়ে দেয়া হবে এবং
  8. হে মুমিনগণ! যখন তোমরা কোন নির্দিষ্ট সময়ের জন্যে ঋনের আদান-প্রদান কর, তখন তা লিপিবদ্ধ করে
  9. হে আহলে কিতাবগণ, কেন তোমরা সত্যকে মিথ্যার সাথে সংমিশ্রণ করছ এবং সত্যকে গোপন করছ, অথচ
  10. এবং সুলায়মানের অধীন করে দিয়েছিলাম প্রবল বায়ুকে; তা তাঁর আদেশে প্রবাহিত হত ঐ দেশের দিকে,

বাংলায় কোরআনের সূরা পড়ুন :

সুরত আল বাক্বারাহ্ আলে ইমরান সুরত আন-নিসা
সুরত আল-মায়েদাহ্ সুরত ইউসুফ সুরত ইব্রাহীম
সুরত আল-হিজর সুরত আল-কাহফ সুরত মারইয়াম
সুরত আল-হাজ্জ সুরত আল-ক্বাসাস আল-‘আনকাবূত
সুরত আস-সাজদা সুরত ইয়াসীন সুরত আদ-দুখান
সুরত আল-ফাতহ সুরত আল-হুজুরাত সুরত ক্বাফ
সুরত আন-নাজম সুরত আর-রাহমান সুরত আল-ওয়াক্বি‘আহ
সুরত আল-হাশর সুরত আল-মুলক সুরত আল-হাক্কাহ্
সুরত আল-ইনশিক্বাক সুরত আল-আ‘লা সুরত আল-গাশিয়াহ্

সবচেয়ে বিখ্যাত কোরআন তেলাওয়াতকারীদের কণ্ঠে সূরা নূর ডাউনলোড করুন:

সূরা An Nur mp3 : উচ্চ মানের সাথে সম্পূর্ণ অধ্যায়টি An Nur শুনতে এবং ডাউনলোড করতে আবৃত্তিকারকে বেছে নিন
সুরত নূর  ভয়েস আহমেদ আল-আজমি
আহমেদ আল-আজমি
সুরত নূর  ভয়েস ইব্রাহীম আল-আখদার
ইব্রাহীম আল-আখদার
সুরত নূর  ভয়েস বান্দার বেলাইলা
বান্দার বেলাইলা
সুরত নূর  ভয়েস খালিদ গালিলি
খালিদ গালিলি
সুরত নূর  ভয়েস হাতেম ফরিদ আল ওয়ার
হাতেম ফরিদ আল ওয়ার
সুরত নূর  ভয়েস খলিফা আল টুনাইজি
খলিফা আল টুনাইজি
সুরত নূর  ভয়েস সাদ আল-গামদি
সাদ আল-গামদি
সুরত নূর  ভয়েস সৌদ আল-শুরাইম
সৌদ আল-শুরাইম
সুরত নূর  ভয়েস সালাহ আবু খাতর
সালাহ বুখাতীর
সুরত নূর  ভয়েস আবদুল বাসিত আব্দুল সামাদ
আবদ এল বাসেট
সুরত নূর  ভয়েস আবদুল রশিদ সুফি
আবদুল রশিদ সুফি
সুরত নূর  ভয়েস আব্দুল্লাহ্ বাস্‌ফার
আব্দুল্লাহ্ বাস্‌ফার
সুরত নূর  ভয়েস আবদুল্লাহ আওওয়াদ আল-জুহানী
আবদুল্লাহ আল-জুহানী
সুরত নূর  ভয়েস আলী আল-হুদায়েফি
আলী আল-হুদায়েফি
সুরত নূর  ভয়েস আলী জাবের
আলী জাবের
সুরত নূর  ভয়েস ফারেস আব্বাদ
ফারেস আব্বাদ
সুরত নূর  ভয়েস মাহের আলমাইকুলই
মাহের আলমাইকুলই
সুরত নূর  ভয়েস মোহাম্মদ আইয়ুব
মোহাম্মদ আইয়ুব
সুরত নূর  ভয়েস মুহাম্মদ আল-মুহাইসনি
মুহাম্মদ আল-মুহাইসনি
সুরত নূর  ভয়েস মুহাম্মাদ জিব্রীল
মুহাম্মাদ জিব্রীল
সুরত নূর  ভয়েস মুহাম্মদ সিদ্দিক আল মিনশাবি
আল-মিনশাবি
সুরত নূর  ভয়েস আল হোসারি
আল হোসারি
সুরত নূর  ভয়েস আল-আফসী
মিশারী আল-আফসী
সুরত নূর  ভয়েস নাসের আল কাতামি
নাসের আল কাতামি
সুরত নূর  ভয়েস ইয়াসের আল-দোসারি
ইয়াসের আল-দোসারি


Monday, November 25, 2024

Please remember us in your sincere prayers