কোরান সূরা ইউনুস আয়াত 73 তাফসীর

  1. Mokhtasar
  2. Ahsanul Bayan
  3. AbuBakr Zakaria
  4. Ibn Kathir
Surah Yunus ayat 73 Bangla tafsir - তাফসীর ইবনে কাসীর - Tafsir Ahsanul Bayan তাফসীরে আহসানুল বায়ান - Tafsir Abu Bakr Zakaria bangla কিং ফাহাদ কুরআন প্রিন্টিং কমপ্লেক্স - বাংলা ভাষায় নোবেল কোরআনের অর্থের অনুবাদ উর্দু ভাষা ও ইংরেজি ভাষা & তাফসীর ইবনে কাসীর : সূরা ইউনুস আয়াত 73 আরবি পাঠে(Yunus).
  
   

﴿فَكَذَّبُوهُ فَنَجَّيْنَاهُ وَمَن مَّعَهُ فِي الْفُلْكِ وَجَعَلْنَاهُمْ خَلَائِفَ وَأَغْرَقْنَا الَّذِينَ كَذَّبُوا بِآيَاتِنَا ۖ فَانظُرْ كَيْفَ كَانَ عَاقِبَةُ الْمُنذَرِينَ﴾
[ يونس: 73]

তারপরও এরা মিথ্যা প্রতিপন্ন করল। সুতরাং তাকে এবং তার সাথে নৌকায় যারা ছিল তাদের কে বাঁচিয়ে নিয়েছি এবং যথাস্থানে আবাদ করেছি। আর তাদেরকে ডুবিয়ে দিয়েছি যারা আমার কথাকে মিথ্যা প্রতিপন্ন করেছে। সুতরাং লক্ষ্য কর, কেমন পরিণতি ঘটেছে তাদের যাদেরকে ভীতি প্রদর্শন করা হয়েছিল। [সূরা ইউনুস: 73]

Surah Yunus in Bangla

জহুরুল হক সূরা বাংলা Surah Yunus ayat 73


কিন্তু তারা তাঁকে প্রত্যাখ্যান করল, সেজন্যে আমরা তাঁকে ও তাঁর সঙ্গে যারা ছিল তাদের উদ্ধার করেছিলাম জাহাজে, আর আমরা তাদের প্রতিনিধি করেছিলাম, আর ডুবিয়ে দিয়েছিলাম তাদের যারা আমাদের নির্দেশাবলী প্রত্যাখ্যান করেছিল। অতএব চেয়ে দেখো! কেমন হয়েছিল সতর্কীকৃতদের পরিণাম।


Tafsir Mokhtasar Bangla


৭৩. তাঁর সম্প্রদায় তাঁকে মিথ্যুক বলেছে এবং তাঁকে বিশ্বাস করে নি। তাই আমি তাঁকে ও তাঁর সাথে থাকা মু’মিনদেরকে নৌকায় চড়িয়ে উদ্ধার করলাম এবং তাদেরকে পূর্ববর্তীদের অনুগামী বানালাম। এদিকে আমি নূহ ( আলাইহিস-সালাম ) এর নিয়ে আসা দলীল ও নিদর্শনসমূহের অস্বীকারকারীদেরকে তুফান দিয়ে ধ্বংস করে দিলাম। হে রাসূল! আপনি একটু চিন্তা করে দেখুন, নূহ ( আলাইহিস-সালাম ) যাদেরকে ভীতি প্রদর্শন করার পরও তারা ঈমান আনে নি সেই সম্প্রদায়ের শেষ পরিণতি কেমন ছিলো?!

Tafsir Ahsanul Bayan তাফসীরে আহসানুল বায়ান


অতঃপর তারা তাকে মিথ্যুক মনে করল,[১] অতএব আমি তাকে এবং যারা তার সাথে নৌকায় ছিল, তাদেরকে উদ্ধার করলাম ও তাদেরকে প্রতিনিধি বানালাম।[২] আর যারা আমার নিদর্শনসমূহকে মিথ্যা জ্ঞান করেছিল, তাদেরকে ডুবিয়ে মারলাম। সুতরাং দেখ, যাদেরকে সতর্ক করা হয়েছিল, তাদের পরিণাম কি হয়েছিল? [১] অর্থাৎ, নূহ ( আঃ )-এর সম্প্রদায় সব রকমের ওয়ায-নসীহত শোনার পরেও মিথ্যাজ্ঞান করা থেকে বিরত থাকল না। সুতরাং আল্লাহ তাআলা নূহ ( আঃ ) ও তাঁর প্রতি ঈমান আনয়নকারীদেরকে নৌকায় আরোহণ করিয়ে বাঁচিয়ে নিলেন এবং বাকি সকলকে, এমনকি নূহ ( আঃ )-এর একজন পুত্রকেও ডুবিয়ে মারলেন। [২] অর্থাৎ সেই সময় যারা জীবিত ছিল, তাদেরকে তাদের পূর্বের মানুষদের স্থলাভিষিক্ত করলাম। মানুষের পরবর্তী প্রজন্ম তাদের বংশ থেকেই, বিশেষ করে নূহ ( আঃ )-এর তিন পুত্র থেকে বিস্তার লাভ করেছে। এই জন্য নূহ ( আঃ )-কে দ্বিতীয় আদম বলা হয়।

Tafsir Abu Bakr Zakaria bangla কিং ফাহাদ কুরআন প্রিন্টিং কমপ্লেক্স


অবশেষে তারা তার প্রতি মিথ্যারোপ করল; ফলে আমরা তাকে ও তার সঙ্গে যারা নৌকাতে ছিল তাদেরকে নাজাত দিলাম এবং তাদেরকে স্থলাভিষিক্ত করি। আর যারা আমাদের আয়াতসমূহে মিথ্যারোপ করেছিল তাদেরকে নিমজ্জিত করলাম। কাজেই দেখুন, যাদেরকে সতর্ক করা হয়েছিল তাদের পরিণাম কি হয়েছিল?

Tafsir ibn kathir bangla তাফসীর ইবনে কাসীর


৭১-৭৩ নং আয়াতের তাফসীর: আল্লাহ তা'আলা স্বীয় নবী ( সঃ )-কে বলছেন- হে নবী ( সঃ )! মক্কার কাফিরদেরকে, যারা তোমাকে মিথ্যা প্রতিপন্ন করছে এবং তোমার বিরোধিতা করছে তাদেরকে নূহ ( আঃ ) এবং তার কওমের ঘটনা শুনিয়ে দাও। তারা তাদের নবীকে অবিশ্বাস করেছিল, ফলে আল্লাহ তা'আলা তাদেরকে কিভাবে ধ্বংস করে দিয়েছিলেন এবং তাদের সকলকে কিভাবে পানিতে ডুবিয়ে দেন! যাতে পূর্ববর্তীদের এই ভয়াবহ পরিণাম দেখে এ লোকগুলো সতর্ক হয়ে যায় যে, না জানি তাদেরকেও ধ্বংসের সম্মুখীন হতে হয়। ঘটনা এই যে, নূহ ( আঃ ) যখন তার কওমকে বললেনঃ “ যদি তোমাদের কাছে আমার ঘোরাফেরা এবং সঠিক পথে আনয়নের জন্যে তোমাদেরকে উপদেশ দান তোমাদের নিকট ভারী বোধ হয়, তবে জেনে রেখো যে, আমি এটাকে মোটেই গ্রাহ্য করি না । আমি শুধু আল্লাহর উপর নির্ভর করেছি। তোমাদের কাছে কঠিন বোধ হাক বা নাই হাক, আমি কিন্তু প্রচার কার্য থেকে বিরত থাকতে পারি না। আচ্ছা, তোমরা এবং আল্লাহ ছাড়া তোমরা যাদেরকে শরীক বানিয়ে নিয়েছে, অর্থাৎ তোমাদের উপাস্য প্রতিমাগুলো, সবাই একমত হয়ে যাও এবং নিজেদের চেষ্টার কোনই ক্রটি না করে সবদিক দিয়ে নিজেদেরকে দৃঢ় করে নাও। অতঃপর তোমাদের যদি বিশ্বাস থাকে যে, তোমরাই হক পথে রয়েছে, তবে আমার ব্যাপারে তোমাদের সিদ্ধান্ত কার্যকরী করে ফেলো এবং আমাকে এক ঘন্টাকালও অবকাশ দিও না। সাধ্যমত তোমরা সবকিছুই করতে পার। তথাপি জেনে রেখো যে, তোমাদেরকে আমি পরওয়া করি না এবং ভীতও নই। কেননা, আমি জানি যে, তোমাদের অনুমানের ভিত্তি কোন কিছুরই উপর প্রতিষ্ঠিত নয়।”হুদ ( আঃ ) স্বীয় কওমকে এরূপই বলেছিলেনঃ “ আমিও আল্লাহকে সাক্ষী রাখছি এবং তোমরাও সাক্ষী থাকো যে, তোমরা যে আল্লাহকে ছেড়ে মূর্তিগুলোকে তাঁর শরীক বানিয়ে নিচ্ছ, আমি এ ব্যাপারে তোমাদের থেকে সম্পূর্ণরূপে মুক্ত । এখন তোমরা যত পার আমার বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করতে থাকো এবং আমাকে মুহূর্তকালও অবকাশ দিয়ো না। আমার ভরসাস্থল একমাত্র আল্লাহ, যিনি তোমাদেরও প্রতিপালক এবং আমারও প্রতিপালক । যদি তোমরা আমাকে অবিশ্বাস করতঃ আমার দিক থেকে সরে পড়, তবে এতে আমার কি হবে? এমন তো নয় যে, তোমাদের কাছে আমার কিছু পাওয়ার আশা ছিল, যা নষ্ট হওয়ার কারণে আমার দুঃখ হবে? আমি যে তোমাদের কল্যাণ কামনা করছি তার তো কোন বিনিময় তোমাদের কাছে চাচ্ছি না। আমাকে তো বিনিময় প্রদান করবেন আল্লাহ। আমার প্রতি এই গুরুত্ব আরোপ করা হয়েছে যে, আমি যেন সর্বপ্রথম ঈমান আনয়ন করি। আর আমার জন্যে এটা অবশ্য কর্তব্য যে, আমি যেন ইসলামের আহকাম কার্যকর করি। কেননা, প্রথম হতে শেষ পর্যন্ত সমস্ত নবীর দ্বীন ইসলামই বটে। নীতি ও পন্থা পৃথক হলেও কোন ক্ষতি নেই। তাওহীদের শিক্ষা তো একই।” আল্লাহ পাকের উক্তিঃ “ তোমাদের প্রত্যেকের জন্যে আমি এক একটি শরীয়ত এবং পৃথক পৃথক নীতি ও পন্থা বানিয়েছি । এই নূহ ( আঃ ) বলেনঃ “ আমাকে এই নির্দেশ দেয়া হয়েছে যে, আমি যেন মুসলিমদের অন্তর্ভুক্ত হই ।”ইবরাহীম ( আঃ ) সম্পর্কে আল্লাহ্ তা'আলা বলেনঃ “ যখন তার প্রতিপালক তাকে বললেন, ঈমান আনয়ন কর, তখন সে তৎক্ষণাৎ বলে উঠলো- আমি ঈমান আনলাম বিশ্ব প্রতিপালকের প্রতি । আর এই হুকুম করে গেছে ইবরাহীম ( আঃ ) নিজ সন্তানদেরকে এবং ইয়াকুব ( আঃ ), হে আমার সন্তানগণ! আল্লাহ এই দ্বীনকে তোমাদের জন্যে মনোনীত করেছেন, সুতরাং তোমরা ইসলাম ছাড়া আর কোন অবস্থায় মরো না।”ইউসুফও ( আঃ ) বলেছিলেনঃ “ হে আমার প্রতিপালক! আপনি আমাকে রাজত্বের বিরাট অংশ দান করেছেন এবং আমাকে স্বপ্নফল বর্ণনা শিক্ষা দিয়েছেন, হে আসমানসমূহের ও যমীনের সৃষ্টিকর্তা! আপনি আমার কার্য নির্বাহক, দুনিয়াতেও এবং আখিরাতেও, আমাকে পূর্ণ আনুগত্যের অবস্থায় দুনিয়া হতে উঠিয়ে নিন এবং আমাকে বিশিষ্ট নেক বান্দাদের অন্তর্ভুক্ত করুন ।”মূসা ( আঃ ) বলেছিলেনঃ “ হে লোক সকল! যদি তোমরা মুসলিম হও, তবে আল্লাহর উপরই ভরসা কর এবং তাঁরই উপর ঈমান আনয়ন কর ।” মূসা ( আঃ )-এর যুগের যাদুকরগণ বলেছিলঃ “ হে আমাদের প্রতিপালক! আমাদের মধ্যে ধৈর্য আনয়ন করুন এবং ইসলামের অবস্থায় আমাদের মৃত্যু দিন!বিলকিস বলেছিলঃ “হে আমার প্রতিপালক! আমি আমার নিজের উপর যুলুম । করেছি এবং সুলাইমান ( আঃ )-এর বিশ্ব প্রতিপালকের প্রতি ঈমান আনলাম।"ইরশাদ হচ্ছে- “ আমি যে তাওরাত অবতীর্ণ করেছি তা হচ্ছে হিদায়াত ও নূর । নবী এর মাধ্যমে মুসলিমদের উপর হুকুম কায়েম করে থাকে। আর এক জায়গায় মহান আল্লাহ বলেনঃ “ আমি যখন ( ঈসার আঃ ) হাওয়ারীদের উপর অহী করেছিলাম- তোমরা আমার উপর ও আমার রাসূলের উপর ঈমান আনয়ন কর, তখন তারা বলেছিল, আমরা ঈমান আনলাম এবং আপনি সাক্ষী থাকুন যে, আমরা মুসলিম ।” সর্বশেষ নবী, মানব নেতা মুহাম্মাদ ( সঃ ) বলেছেনঃ “ আমার সালাত, আমার ইবাদত, আমার জীবন এবং আমার মরণ সমস্তই বিশ্ব প্রতিপালক আল্লাহর জন্যেই । তার কোনই অংশীদার নেই, আমি এ কাজেই আদিষ্ট হয়েছি এবং আমিই হলাম প্রথম মুসলিম।” তিনি বলেনঃ “ আমরা নবীদের দল যেন বৈমাত্রেয় ভাই । আমাদের সবারই পিতা একজন এবং মাতা পৃথক পৃথক। অর্থাৎ আমাদের সবারই দ্বীন একই। আর সেটা হচ্ছে এক আল্লাহর ইবাদত করা, যদিও আমাদের শরীয়ত পৃথক পৃথক।”আল্লাহ পাকের উক্তিঃ “ আমি নূহ ( আঃ )-কে এবং তার অনুসারীদেরকে নৌকার উপর উঠিয়ে মুক্তি দিয়েছিলাম এবং তাদেরকে যমীনের উপর প্রতিনিধি বানিয়েছিলাম । পক্ষান্তরে যারা তাকে ( নূহ আঃ-কে ) অবিশ্বাস ও মিথ্যা প্রতিপন্ন করেছিল তাদেরকে পানিতে ডুবিয়ে দিয়েছিলাম। দেখো, হতভাগ্যদের পরিণাম কি হয়েছিল! হে মুহাম্মাদ ( সঃ )! দেখো, আমি মুমিনদেরকে কিরূপে মুক্তি দিয়েছি এবং নাফরমানদেরকে কিভাবে ধ্বংস করেছি!”

সূরা ইউনুস আয়াত 73 সূরা

فكذبوه فنجيناه ومن معه في الفلك وجعلناهم خلائف وأغرقنا الذين كذبوا بآياتنا فانظر كيف كان عاقبة المنذرين

سورة: يونس - آية: ( 73 )  - جزء: ( 11 )  -  صفحة: ( 217 )


English Türkçe Indonesia
Русский Français فارسی
تفسير Urdu اعراب

বাংলায় পবিত্র কুরআনের আয়াত

  1. বাদশাহ বললঃ ফিরে যাও তোমাদের প্রভুর কাছে এবং জিজ্ঞেস কর তাকে ঐ মহিলার স্বরূপ কি,
  2. এবং নিদর্শন রয়েছে মূসার বৃত্তান্তে; যখন আমি তাকে সুস্পষ্ট প্রমাণসহ ফেরাউনের কাছে প্রেরণ করেছিলাম।
  3. জাহান্নামের সামনে উপস্থিত করার সময় আপনি তাদেরকে দেখবেন, অপমানে অবনত এবং অর্ধ নিমীলিত দৃষ্টিতে তাকায়।
  4. এবং চন্দ্রের, যখন তা পূর্ণরূপ লাভ করে,
  5. এরপর তোমরা মৃত্যুবরণ করবে
  6. আপনি তো আমাদের অবস্থা সবই দেখছেন।
  7. অতঃপর কেয়ামতের দিন তোমরা পুনরুত্থিত হবে।
  8. তিনিই দৃশ্য ও অদৃশ্যের জ্ঞানী, পরাক্রমশালী, পরম দয়ালু,
  9. আর যে লোক সেদিন তাদের থেকে পশ্চাদপসরণ করবে, অবশ্য যে লড়াইয়ের কৌশল পরিবর্তনকল্পে কিংবা যে
  10. অতঃপর সে তার পালনকর্তাকে ডেকে বললঃ আমি অক্ষম, অতএব, তুমি প্রতিবিধান কর।

বাংলায় কোরআনের সূরা পড়ুন :

সুরত আল বাক্বারাহ্ আলে ইমরান সুরত আন-নিসা
সুরত আল-মায়েদাহ্ সুরত ইউসুফ সুরত ইব্রাহীম
সুরত আল-হিজর সুরত আল-কাহফ সুরত মারইয়াম
সুরত আল-হাজ্জ সুরত আল-ক্বাসাস আল-‘আনকাবূত
সুরত আস-সাজদা সুরত ইয়াসীন সুরত আদ-দুখান
সুরত আল-ফাতহ সুরত আল-হুজুরাত সুরত ক্বাফ
সুরত আন-নাজম সুরত আর-রাহমান সুরত আল-ওয়াক্বি‘আহ
সুরত আল-হাশর সুরত আল-মুলক সুরত আল-হাক্কাহ্
সুরত আল-ইনশিক্বাক সুরত আল-আ‘লা সুরত আল-গাশিয়াহ্

সবচেয়ে বিখ্যাত কোরআন তেলাওয়াতকারীদের কণ্ঠে সূরা ইউনুস ডাউনলোড করুন:

সূরা Yunus mp3 : উচ্চ মানের সাথে সম্পূর্ণ অধ্যায়টি Yunus শুনতে এবং ডাউনলোড করতে আবৃত্তিকারকে বেছে নিন
সুরত ইউনুস  ভয়েস আহমেদ আল-আজমি
আহমেদ আল-আজমি
সুরত ইউনুস  ভয়েস ইব্রাহীম আল-আখদার
ইব্রাহীম আল-আখদার
সুরত ইউনুস  ভয়েস বান্দার বেলাইলা
বান্দার বেলাইলা
সুরত ইউনুস  ভয়েস খালিদ গালিলি
খালিদ গালিলি
সুরত ইউনুস  ভয়েস হাতেম ফরিদ আল ওয়ার
হাতেম ফরিদ আল ওয়ার
সুরত ইউনুস  ভয়েস খলিফা আল টুনাইজি
খলিফা আল টুনাইজি
সুরত ইউনুস  ভয়েস সাদ আল-গামদি
সাদ আল-গামদি
সুরত ইউনুস  ভয়েস সৌদ আল-শুরাইম
সৌদ আল-শুরাইম
সুরত ইউনুস  ভয়েস সালাহ আবু খাতর
সালাহ বুখাতীর
সুরত ইউনুস  ভয়েস আবদুল বাসিত আব্দুল সামাদ
আবদ এল বাসেট
সুরত ইউনুস  ভয়েস আবদুল রশিদ সুফি
আবদুল রশিদ সুফি
সুরত ইউনুস  ভয়েস আব্দুল্লাহ্ বাস্‌ফার
আব্দুল্লাহ্ বাস্‌ফার
সুরত ইউনুস  ভয়েস আবদুল্লাহ আওওয়াদ আল-জুহানী
আবদুল্লাহ আল-জুহানী
সুরত ইউনুস  ভয়েস আলী আল-হুদায়েফি
আলী আল-হুদায়েফি
সুরত ইউনুস  ভয়েস আলী জাবের
আলী জাবের
সুরত ইউনুস  ভয়েস ফারেস আব্বাদ
ফারেস আব্বাদ
সুরত ইউনুস  ভয়েস মাহের আলমাইকুলই
মাহের আলমাইকুলই
সুরত ইউনুস  ভয়েস মোহাম্মদ আইয়ুব
মোহাম্মদ আইয়ুব
সুরত ইউনুস  ভয়েস মুহাম্মদ আল-মুহাইসনি
মুহাম্মদ আল-মুহাইসনি
সুরত ইউনুস  ভয়েস মুহাম্মাদ জিব্রীল
মুহাম্মাদ জিব্রীল
সুরত ইউনুস  ভয়েস মুহাম্মদ সিদ্দিক আল মিনশাবি
আল-মিনশাবি
সুরত ইউনুস  ভয়েস আল হোসারি
আল হোসারি
সুরত ইউনুস  ভয়েস আল-আফসী
মিশারী আল-আফসী
সুরত ইউনুস  ভয়েস নাসের আল কাতামি
নাসের আল কাতামি
সুরত ইউনুস  ভয়েস ইয়াসের আল-দোসারি
ইয়াসের আল-দোসারি


Monday, November 4, 2024

Please remember us in your sincere prayers