কোরান সূরা নামল আয়াত 14 তাফসীর
﴿وَجَحَدُوا بِهَا وَاسْتَيْقَنَتْهَا أَنفُسُهُمْ ظُلْمًا وَعُلُوًّا ۚ فَانظُرْ كَيْفَ كَانَ عَاقِبَةُ الْمُفْسِدِينَ﴾
[ النمل: 14]
তারা অন্যায় ও অহংকার করে নিদর্শনাবলীকে প্রত্যাখ্যান করল, যদিও তাদের অন্তর এগুলো সত্য বলে বিশ্বাস করেছিল। অতএব দেখুন, অনর্থকারীদের পরিণাম কেমন হয়েছিল? [সূরা নামল: 14]
Surah An-Naml in Banglaজহুরুল হক সূরা বাংলা Surah Naml ayat 14
আর তারা এসব প্রত্যাখ্যান করল অন্যায়ভাবে ও উদ্ধতভাবে, যদিও তাদের অন্তর এগুলোতে নিঃসংশয় ছিল। অতএব চেয়ে দেখো -- কেমন হয়েছিল বিপর্যয় সৃষ্টিকারীদের পরিণাম।
Tafsir Mokhtasar Bangla
১৪. তারা নিজেদের যুলুম ও সত্য গ্রহণে দাম্ভিকতার দরুন এ সুস্পষ্ট নিদর্শনগুলোকে অস্বীকার করলো এবং তা কোনভাবে স্বীকারই করলো না। যদিও তাদের অন্তরাত্মা বিশ্বাস করেছে যে, নিশ্চয়ই এগুলো আল্লাহরই পক্ষ থেকে। হে রাসূল! আপনি একটু চিন্তা করে দেখুন, জমিনে ফাসাদ সৃষ্টিকারীদের কুফরি ও পাপের দরুন তাদের পরিণাম কেমন ছিলো। আমি তাদের সবাইকে ধ্বংস ও নিশ্চিহ্ন করে দিয়েছি।
Tafsir Ahsanul Bayan তাফসীরে আহসানুল বায়ান
ওরা অন্যায় ও উদ্ধতভাবে[১] নিদর্শনগুলি প্রত্যাখ্যান করল, যদিও ওদের অন্তর এগুলিকে সত্য বলে গ্রহণ করেছিল। দেখ, বিপর্যয় সৃষ্টিকারীদের পরিণাম কি হয়েছিল? [১] অর্থাৎ, জানা সত্ত্বেও তারা তা অস্বীকার ও প্রত্যাখ্যান করল, এর কারণ তাদের ঔদ্ধত্য ও অহংকার।
Tafsir Abu Bakr Zakaria bangla কিং ফাহাদ কুরআন প্রিন্টিং কমপ্লেক্স
আর তারা অন্যায় ও উদ্ধতভাবে নিদর্শনগুলো প্রত্যাখ্যান করল, যদিও তাদের অন্তর এগুলোকে নিশ্চিত সত্য বলে গ্ৰহণ করেছিল [ ১ ]। সুতরাং দেখুন, বিপর্যয় সৃষ্টিকারীদের পরিণাম কেমন হয়েছিল ! [ ১ ] কুরআনের অন্যান্য স্থানে বলা হয়েছে যে, যখন মূসা আলাইহিস সালামের ঘোষণা অনুযায়ী মিসরের উপর কোন সাধারণ বালা-মুসীবত নাযিল হতো তখন ফির‘আউন মূসাকে বলতো, আপনার আল্লাহ্র কাছে দো‘আ করে এ বিপদ থেকে উদ্ধার করুন তারপর আপনি যা বলবেন তা মেনে নেবো। কিন্তু যখন সে বিপদ সরে যেতো তখন ফির‘আউন আবার তার আগের হঠকারিতায় ফিরে যেতো। [ সূরা আল-আ‘রাফঃ ১৩৪ এবং সূরা আয যুখরুফঃ ৪৯-৫০ ] তাছাড়া এমনিতেও একটি দেশের সমগ্র এলাকা দুর্ভিক্ষ, বন্যা ও ঘূর্ণি কবলিত হওয়া, সারা দেশের উপর পংগপাল ঝাঁপিয়ে পড়া এবং ব্যাঙ ও শস্যকীটের আক্রমণ কোন জাদুকরের তেলসমাতি হতে পারে বলে কোনক্রমেই ধারণা করা যেতে পারে না। এগুলো এমন প্রকাশ্য মু‘জিযা ছিল যেগুলো দেখে একজন নিরেট বোকাও বুঝতে পারতো যে, নবীর কথায় এ ধরনের দেশ ব্যাপী বালা-মুসীবতের আগমন এবং আবার তার কথায় তাদের চলে যাওয়া একমাত্র আল্লাহ্ রাব্বুল আলমীনেরই হস্তক্ষেপের ফল হতে পারে। এ কারণে মূসা ফির‘আউনকে পরিষ্কার বলে দিয়েছিলেনঃ “ তুমি খুব ভালো করেই জানো, এ নিদর্শনগুলো পৃথিবী ও আকাশের মালিক ছাড়া আর কেউ নাযিল করেনি ।” [ সূরা আল-ইসরাঃ ১০২ ] কিন্তু যে কারণে ফির‘আউন ও তার জাতির সরদাররা জেনে বুঝে সেগুলো অস্বীকার করে তা এই ছিলঃ “আমরা কি আমাদের মতই দু’জন লোকের কথা মেনে নেবো, অথচ তাদের জাতি আমাদের গোলাম?” [ সূরা আল-মুমিনূনঃ ৪৭ ]
Tafsir ibn kathir bangla তাফসীর ইবনে কাসীর
৭-১৪ নং আয়াতের তাফসীর আল্লাহ তা'আলা স্বীয় প্রিয় পাত্র হযরত মুহাম্মাদ ( সঃ )-কে হযরত মূসা ( আঃ )-এর ঘটনা স্মরণ করিয়ে দিচ্ছেন। তিনি হযরত মূসা ( আঃ )-কে মর্যাদাসম্পন্ন নবী বানিয়েছিলেন, তার সাথে কথা বলেছিলেন, তাঁকে বড় বড় মু'জিযা দান করেছিলেন এবং ফিরাউন ও তার লোকদের কাছে তাঁকে নবীরূপে প্রেরণ করেছিলেন। কিন্তু ঐ কাফিরের দল তাকে অস্বীকার করে। তারা কুফরী ও অহংকার করে এবং তাঁর অনুসরণ করতে অস্বীকৃতি জানায়।মহান আল্লাহ বলেন যে, যখন হযরত মূসা ( আঃ ) নিজের পরিবারবর্গকে নিয়ে চলছিলেন তখন তিনি পথ ভুলে যান। রাত্রি এসে পড়ে এবং চতুর্দিক ঘন অন্ধকারে ছেয়ে যায়। একদিকে তিনি অগ্নিশিখা দেখতে পান। তখন তিনি তাঁর পরিবারবর্গকে বলেনঃ “ তোমরা এখানে অবস্থান কর । আমি ঐ আলোর দিকে যাচ্ছি। হয়তো সেখানে কেউ রয়েছে, তার কাছে পথ জেনে নেবো, অথবা সেখান হতে কিছু আগুন নিয়ে আসবো। যাতে তোমরা আগুন পোহাতে পার। হলোও তাই। সেখান হতে তিনি একটি বড় খবর আনলেন এবং বড় একটা নূর ( জ্যোতি ) লাভ করলেন। এরপর আল্লাহ তা'আলা বলেন যে, যখন হযরত মূসা ( আঃ ) ঐ আলোর নিকট পৌঁছলেন তখন তিনি সেখানকার দৃশ্য দেখে হতবাক হয়ে গেলেন। তিনি একটি সবুজ রং গাছ দেখলেন যার উপর আগুন জড়িয়ে রয়েছে। অগ্নিশিখা প্রচণ্ড আকার ধারণ করেছে এবং গাছের শ্যামলতা বৃদ্ধি পাচ্ছে। উপরের দিকে তাকিয়ে তিনি দেখতে পান যে, ঐ নূর আকাশ পর্যন্ত পৌঁছে গেছে। প্রকৃতপক্ষে ওটা আগুন ছিল না। বরং জ্যোতি ছিল। সেটা আবার ছিল বিশ্বপ্রতিপালক এক ও শরীকবিহীন আল্লাহর। হযরত মূসা ( আঃ ) অত্যন্ত বিস্মিত হয়েছিলেন এবং তিনি কোন কিছুই বুঝতে পারছিলেন না। হঠাৎ শব্দ আসলোঃ ধন্য সে ব্যক্তি যে আছে এই অগ্নির মধ্যে এবং যারা আছে ওর চতুষ্পর্শ্বে ( অর্থাৎ ফেরেশতামণ্ডলী )।হযরত আবু মূসা ( রাঃ ) হতে বর্ণিত, তিনি বলেন যে, রাসূলুল্লাহ ( সঃ ) বলেছেনঃ “ আল্লাহ নিদ্রা যান না এটা তার জন্যে উপযুক্ত নয় । তিনি দাঁড়িপাল্লাকে নীচে নামিয়ে দেন এবং উঁচু করে থাকেন। রাত্রির কাজ দিনের পূর্বেই এবং দিনের কাজ রাত্রির পূর্বেই তাঁর নিকট উঠে যায়। ( এ হাদীসটি মুসনাদে আবি হাতিমে বর্ণিত হয়েছে ) “ তার পর্দা হলো জ্যোতি অথবা অগ্নি । যদি ওটা সরে যায় তবে তার চেহারার তাজাল্লীতে ঐ সমুদয় জিনিস পুড়ে যাবে যেগুলোর উপর তাঁর দৃষ্টি পড়বে ( অর্থাৎ সারা জগত )।" এটুকু মাসঊদী ( রঃ ) বেশী করেছেন। এ হাদীসের বর্ণনাকারী আবু উবাইদাহ ( রঃ ) এ হাদীসটি বর্ণনা করার( আরবি ) এ আয়াতটিই পাঠ করেন। জগতসমূহের প্রতিপালক আল্লাহ পবিত্র ও মহিমান্বিত। তিনি যা চান তা-ই করে থাকেন। তাঁর সৃষ্টের মধ্যে তাঁর সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ কেউই নেই। তিনি সমুচ্চ ও মহান। তিনি সমুদয় সৃষ্ট হতে পৃথক। যমীন ও আসমান তাকে পরিবেষ্টন করতে পারে না। তিনি এক, তিনি কারো মুখাপেক্ষী নন। তিনি মাখলুকের সঙ্গে তুলনীয় হওয়া হতে সম্পূর্ণরূপে পবিত্র।এরপর আল্লাহ তা'আলা খবর দিচ্ছেন যে, তিনি হযরত মূসা ( আঃ )-কে সম্বোধন করে বলেনঃ হে মূসা ( আঃ )! আমি তো আল্লাহ, পরাক্রমশালী, প্রজ্ঞাময়।অতঃপর মহামহিমান্বিত আল্লাহ হযরত মূসা ( আঃ )-কে নির্দেশ দিচ্ছেনঃ “ হে মূসা ( আঃ )! তুমি তোমার হাতের লাঠিখানা যমীনে ফেলে দাও যাতে তুমি স্বচক্ষে দেখতে পাও যে, আল্লাহ তাআলা স্বেচ্ছাচারী এবং তিনি সবকিছুর উপরই পূর্ণ ক্ষমতাবান ।” আল্লাহ তা'আলার নির্দেশ শ্রবণ মাত্রই হযরত মূসা ( আঃ ) তাঁর লাঠিখানা মাটিতে ফেলে দেন। তৎক্ষণাৎ লাঠিখানা এক বিরাট সাপ হয়ে যায় এবং চলতে ফিরতে শুরু করে। লাঠিকে এরূপ বিরাট জীবন্ত সাপ হতে দেখে হযরত মূসা ( আঃ ) ভীত হয়ে পড়েন। কুরআন কারীমে ( আরবি ) শব্দ রয়েছে, এটা হলো এক প্রকার সাপ যা অতি দ্রুত চলতে পারে এবং খুবই ভয়াবহ হয়ে থাকে। একটি হাদীসে আছে যে, রাসূলুল্লাহ ( সঃ ) ঘরে অবস্থানকারী সাপকে মেরে ফেলতে নিষেধ করেছেন।মোটকথা, হযরত মূসা ( আঃ ) ঐ সাপ দেখে ভীত হয়ে পড়েন এবং ভয়ের কারণে স্থির থাকতে পারেননি, বরং পিঠ ফিরিয়ে সেখান হতে পালাতে শুরু করেন। তিনি এতো ভীত-সন্ত্রস্ত ছিলেন যে, একবার মুখ ঘুরিয়েও দেখেননি। তৎক্ষণাৎ আল্লাহ তা'আলা ডাক দিয়ে বললেনঃ “ হে মূসা ( আঃ )! ভীত হয়ো না । আমি তো তোমাকে আমার মনোনীত রাসূল ও মর্যাদা সম্পন্ন নবী বানাতে চাই। এরপর মহান আল্লাহ বলেনঃ ( আরবি ) অর্থাৎ “ তবে যারা যুলুম করার পর মন্দকর্মের পরিবর্তে সৎ কর্ম করে তাদের প্রতি আমি ক্ষমাশীল পরম দয়ালু ।” এখানে হয়েছে। এই আয়াতে মানুষের জন্যে বড়ই সুসংবাদ রয়েছে। যে কেউই কোন অন্যায় ও মন্দ কাজ করবে, অতঃপর লজ্জিত ও অনুতপ্ত হয়ে ঐ কাজ ছেড়ে দেবে ও খাটি অন্তরে তাওবা করবে এবং আল্লাহর দিকে ঝুঁকে পড়বে, আল্লাহ তা'আলা তার তাওবা ককূল করে নিবেন। যেমন তিনি বলেনঃ ( আরবি ) অর্থাৎ “ নিশ্চয়ই আমি ঐ ব্যক্তির উপর অত্যন্ত ক্ষমাশীল যে তাওবা করে, ঈমান আনে এবং ভাল কাজ করে অতঃপর হিদায়াত লাভ করে ।” ( ২০:৮২ ) আর এক জায়গায় বলেনঃ ( আরবি ) অর্থাৎ “ যে ব্যক্তি খারাপ কাজ করে অথবা নিজের নফসের উপর যুলুম করে ।” ( ৪:১১০ ) এই বিষয়ের আয়াত বহু রয়েছে।লাঠি সাপ হয়ে যাওয়া একটি মুজিযা, এর সাথে সাথে হযরত মূসা ( আঃ )-কে আর একটি মু'জিযা দেয়া হচ্ছে। আল্লাহ তা'আলা তাঁর প্রিয় নবী হযরত মূসা ( আঃ )-কে সম্বোধন করে বলেনঃ তোমার হাত তোমার বক্ষপার্শ্বে বস্ত্রের মধ্যে প্রবেশ করাও, তাহলে এটা বের হয়ে আসবে শুভ্র নির্দোষ হয়ে। এটা ফিরাউন ও তার সম্প্রদায়ের নিকট আনীত নয়টি নিদর্শনের অন্তর্গত, যেগুলো দ্বারা আমি সময়ে সময়ে তোমার পৃষ্ঠপোষকতা করবো, যাতে তুমি সত্যত্যাগী ফিরাউন ও তার কওমের উপর প্রভাব বিস্তার করতে পার ।এ নয়টি মু'জিয়া এগুলোই ছিল যেগুলোর বর্ণনা, ( আরবি ) ( ১৭: ১০১ ) এই আয়াতে রয়েছে যার পূর্ণ তাফসীর ওখানেই গত হয়েছে।যখন এই সুস্পষ্ট ও প্রকাশমান মু'জিযাগুলো ফিরাউন ও তার লোকদেরকে দেখানো হলো তখন তারা হঠকারিতা করে বললোঃ “ এটা তো সুস্পষ্ট যাদু । আমরা তোমার প্রতিদ্বন্দ্বিতা করাবার জন্যে আমাদের বড় বড় যাদুকরদেরকে আহ্বান করছি। যাদুকরদের সাথে প্রতিদ্বন্দ্বিতা হলো। আল্লাহ তা'আলা সত্যকে জয়যুক্ত করলেন এবং ঐ হঠকারিদের সবকিছুই ব্যর্থ হয়ে গেল। তবুও তারা। বাহ্যিক মুকাবিলা হতে সরলো না। শুধু যুলুম ও ফখরের উপর ভিত্তি করেই তারা সত্যকে অবিশ্বাস করতে থাকলো। মহান আল্লাহ বলেনঃ দেখো, বিপর্যয় সৃষ্টিকারীদের পরিণাম কতই না। বিস্ময়কর ও শিক্ষামূলক হয়েছিল। একই বারে একই সাথে সবাই তারা সমদে নিমজ্জিত হয়েছিল। সুতরাং হে শেষ নবী ( সঃ )-কে অবিশ্বাসকারীর দল! তোমরা এই নবী ( সঃ )-কে অবিশ্বাস করে নিজেদেরকে নিরাপদ মনে করে বসো না। কেননা, এই নবী ( সঃ ) তো হযরত মূসা ( আঃ ) অপেক্ষাও উত্তম ও শ্রেষ্ঠতর। তার দলীল প্রমাণাদি ও মু'জিযাগুলোও হযরত মূসা ( আঃ )-এর মু'জিযাগুলো অপেক্ষা বড় এবং মযবূত। স্বয়ং তাঁর ঐ অস্তিত্ব, তাঁর স্বভাব চরিত্র, পূর্ববর্তী কিতাবসমূহের এবং পূর্ববর্তী নবীদের ( আঃ ) তাঁর সম্পর্কে শুভ সংবাদ ও তাঁদের নিকট হতে তার জন্য আল্লাহ তা'আলার ওয়াদা অঙ্গীকার গ্রহণ ইত্যাদি সবকিছুই তার মধ্যে বিদ্যমান রয়েছে। সুতরাং তোমরা তাঁকে না মেনে নির্ভয়ে থাকবে এটা মোটেই উচিত নয়।
সূরা নামল আয়াত 14 সূরা
English | Türkçe | Indonesia |
Русский | Français | فارسی |
تفسير | Urdu | اعراب |
বাংলায় পবিত্র কুরআনের আয়াত
- আর তোমরা নিজেদের পালনকর্তা সমীপে ক্ষমা প্রার্থনা কর। অনন্তর তাঁরই প্রতি মনোনিবেশ কর। তাহলে তিনি
- নিশ্চয় তোমাদের কর্ম প্রচেষ্টা বিভিন্ন ধরনের।
- তারাই মানে, যারা শ্রবণ করে। আল্লাহ মৃতদেরকে জীবিত করে উত্থিত করবেন। অতঃপর তারা তাঁরই দিকে
- হয় আল্লাহ তাদের ক্ষমা করবেন কিংবা তাদেরকে আযাব দেবেন। এ ব্যাপারে আপনার কোন করণীয় নাই।
- কাফেররা বলে, যখন আমরা ও আমাদের বাপ-দাদারা মৃত্তিকা হয়ে যাব, তখনও কি আমাদেরকে পুনরুত্থিত করা
- ফেরাউন বলল, তুমি সত্যবাদী হলে তা উপস্থিত কর।
- অথচ তারা বিশ্বাসীদের তত্ত্বাবধায়করূপে প্রেরিত হয়নি।
- এবং যারা বিশ্বাস স্থাপন করেছে সেসব বিষয়ের উপর যা কিছু তোমার প্রতি অবতীর্ণ হয়েছে এবং
- ইয়াকুব বললেনঃ হে আমার বৎসগণ! সবাই একই প্রবেশদ্বার দিয়ে যেয়ো না, বরং পৃথক পৃথক দরজা
- নিশ্চয় এই মহা সাফল্য।
বাংলায় কোরআনের সূরা পড়ুন :
সবচেয়ে বিখ্যাত কোরআন তেলাওয়াতকারীদের কণ্ঠে সূরা নামল ডাউনলোড করুন:
সূরা Naml mp3 : উচ্চ মানের সাথে সম্পূর্ণ অধ্যায়টি Naml শুনতে এবং ডাউনলোড করতে আবৃত্তিকারকে বেছে নিন
আহমেদ আল-আজমি
ইব্রাহীম আল-আখদার
বান্দার বেলাইলা
খালিদ গালিলি
হাতেম ফরিদ আল ওয়ার
খলিফা আল টুনাইজি
সাদ আল-গামদি
সৌদ আল-শুরাইম
সালাহ বুখাতীর
আবদ এল বাসেট
আবদুল রশিদ সুফি
আব্দুল্লাহ্ বাস্ফার
আবদুল্লাহ আল-জুহানী
আলী আল-হুদায়েফি
আলী জাবের
ফারেস আব্বাদ
মাহের আলমাইকুলই
মোহাম্মদ আইয়ুব
মুহাম্মদ আল-মুহাইসনি
মুহাম্মাদ জিব্রীল
আল-মিনশাবি
আল হোসারি
মিশারী আল-আফসী
নাসের আল কাতামি
ইয়াসের আল-দোসারি
Please remember us in your sincere prayers