কোরান সূরা আ'রাফ আয়াত 58 তাফসীর

  1. Mokhtasar
  2. Ahsanul Bayan
  3. AbuBakr Zakaria
  4. Ibn Kathir
Surah Araf ayat 58 Bangla tafsir - তাফসীর ইবনে কাসীর - Tafsir Ahsanul Bayan তাফসীরে আহসানুল বায়ান - Tafsir Abu Bakr Zakaria bangla কিং ফাহাদ কুরআন প্রিন্টিং কমপ্লেক্স - বাংলা ভাষায় নোবেল কোরআনের অর্থের অনুবাদ উর্দু ভাষা ও ইংরেজি ভাষা & তাফসীর ইবনে কাসীর : সূরা আ'রাফ আয়াত 58 আরবি পাঠে(Araf).
  
   

﴿وَالْبَلَدُ الطَّيِّبُ يَخْرُجُ نَبَاتُهُ بِإِذْنِ رَبِّهِ ۖ وَالَّذِي خَبُثَ لَا يَخْرُجُ إِلَّا نَكِدًا ۚ كَذَٰلِكَ نُصَرِّفُ الْآيَاتِ لِقَوْمٍ يَشْكُرُونَ﴾
[ الأعراف: 58]

যে শহর উৎকৃষ্ট, তার ফসল তার প্রতিপালকের নির্দেশে উৎপন্ন হয় এবং যা নিকৃষ্ট তাতে অল্পই ফসল উৎপন্ন হয়। এমনিভাবে আমি আয়াতসমূহ ঘুরিয়ে ফিরিয়ে বর্ণনা করি কৃতজ্ঞ সম্প্রদায়ের জন্যে। [সূরা আ'রাফ: 58]

Surah Al-Araf in Bangla

জহুরুল হক সূরা বাংলা Surah Araf ayat 58


আর ভালো জমি -- এর গাছপালা গজায় তার প্রভুর অনুমতিক্রমে, আর যা মন্দ -- কিছুই গজায় না অল্পস্বল্প ছাড়া। এই ভাবে আমরা নির্দেশসমূহ বিশদভাবে বর্ণনা করি যারা কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করে তেমন লোকের জন্য।


Tafsir Mokhtasar Bangla


৫৮. উৎকৃষ্ট ভ‚মি আল্লাহর আদেশে পরিপূর্ণ ও সুন্দরভাবে তরুলতা উৎপাদন করে। তেমনিভাবে একজন মু’মিন সদুপদেশ শুনে তা কর্তৃক লাভবান হয়। তখন তা নেক আমল ফলায়। আর লবনাক্ত অনুর্বর জমিন খুব কষ্টেই সামান্য তরুলতা উৎপাদন করে। যাতে কোন কল্যাণ নেই। এভাবেই একজন কাফির সদুপদেশ কর্তৃক কোন ধরনের লাভবান হয় না। না তা লাভজনক কোন নেক আমল ফলায়। এ নিপুণ পদ্ধতি - যা আল্লাহর অস্তিত্বের দলীল - এর ন্যায় আমি কৃতজ্ঞ সম্প্রদায়ের সামনে সত্যের পক্ষে বিভিন্ন ধরনের দলীল ও প্রমাণ উপস্থাপন করি। ফলে তারা সেগুলোর সাথে কুফরি করে না। বরং তারা নিজেদের প্রতিপালকের আনুগত্য করে।

Tafsir Ahsanul Bayan তাফসীরে আহসানুল বায়ান


উৎকৃষ্ট ভূমি তার প্রতিপালকের নির্দেশে ফসল উৎপন্ন করে এবং যা নিকৃষ্ট তাতে কঠিন পরিশ্রম ব্যতীত কিছুই জন্মায় না।[১] এভাবে কৃতজ্ঞ সম্প্রদায়ের জন্য আমি নিদর্শনসমূহ বিভিন্নভাবে বিবৃত করে থাকি। [১] এ অর্থ ছাড়া এটি দৃষ্টান্তও হতে পারে। الْبَلَدُ الطَّيِّبُ ( উৎকৃষ্ট ভূমি ) এর অর্থ বুদ্ধিমান এবং الْبَلَدُ الْخَبِيْثُ ( নিকৃষ্ট ভূমি )এর অর্থ স্থূলবুদ্ধি। ওয়ায-নসীহত গ্রহণকারী অন্তর এবং এর বিপরীত অন্তর। মু'মিনের অন্তর অথবা মুনাফিকের অন্তর। অথবা পাক-পবিত্র মানুষ ও নাপাক-অপবিত্র মানুষ। পাক-পবিত্র ও ওয়ায-নসীহত গ্রহণকারী মু'মিনের অন্তর হল বৃষ্টিকে গ্রহণকারী যমীনের মত। আল্লাহর আয়াতসমূহ শুনে তাদের ঈমান ও নেক আমলে আরো দৃঢ়তা সৃষ্টি হয়। পক্ষান্তরে অন্য অন্তর এর বিপরীত লবণাক্ত যমীনের মত হয়; যা বৃষ্টির পানি গ্রহণই করে না, আবার করলেও নামমাত্র, যার দ্বারা ফসলাদিও অতি অল্প নগণ্য হয়। এই বিষয়টাকেই একটি হাদীসে এইভাবে বর্ণনা করা হয়েছে। রসূল ( সাঃ ) বলেছেন, " যে জ্ঞান ও হিদায়াত দিয়ে মহান আল্লাহ আমাকে প্রেরণ করেছেন, তার দৃষ্টান্ত মাটির উপর মুষলধারায় বর্ষিত প্রচুর বৃষ্টির মত। যে ভূমি পরিষ্কার ও ঊর্বর হয়, তা ঐ পানি গ্রহণ করে অনেক ঘাস ও ফল-ফসল উৎপন্ন করে। আর ভূমির কিছু অংশ শক্ত, যা ঐ পানি ধরে রাখে। আল্লাহ তার সাহায্যে মানব-জাতির কল্যাণ করেন। মানুষ তা নিজেরা পান করে, পশুদেরকে পান করায় এবং সেচের মাধ্যমে ফসল উৎপন্ন করে। আর তার কিছু অংশ পাথুরে থাকে, যা বৃষ্টির পানি ধরে রাখে না এবং ঘাসও উৎপন্ন করে না। এটাই হচ্ছে সেই ব্যক্তির দৃষ্টান্ত যে আল্লাহর দ্বীনের জ্ঞান অর্জন করে এবং আল্লাহ আমাকে যা দিয়ে পাঠিয়েছেন, তার দ্বারা সে লাভবান হয়। সে নিজে শিক্ষা করে এবং অপরকেও শিক্ষা দেয়। আর এটা সেই লোকেরও দৃষ্টান্ত, যে কিছুই শিখে না এবং যে হিদায়াত দিয়ে আল্লাহ আমাকে পাঠিয়েছেন, তাও সে গ্রহণ করে না। " ( বুখারী, ইলম অধ্যায় )

Tafsir Abu Bakr Zakaria bangla কিং ফাহাদ কুরআন প্রিন্টিং কমপ্লেক্স


আর উৎকৃষ্ট ভূমি-তার ফসল তার রবের আদেশে উৎপন্ন হয়। আর যা নিকৃষ্ট, তাতে কঠোর পরিশ্রম না করলে কিছুই জন্মে না []। এভাবে আমরা কৃতজ্ঞ সম্প্রদায়ের জন্য নিদর্শনসমূহ বিভিন্নভাবে বিবৃত করি []। [] অর্থাৎ বৃষ্টির কল্যাণধারা যদিও প্রত্যেক শহর ও ভূখণ্ডে সমভাবে বর্ধিত হয়, কিন্তু ফলাফলের দিক দিয়ে ভূখণ্ড দু' প্রকার হয়ে থাকে। ( এক ) উর্বর ও ভাল- যাতে উৎপাদন ক্ষমতা রয়েছে। এ ধরণের ভূখণ্ড থেকে সর্বপ্রকার ফল-মূল উৎপন্ন হয়। ( দুই ) শক্ত ও লবনাক্ত ভূখণ্ড। এতে উৎপাদনের যোগ্যতা নেই। এরূপ ভূখণ্ডে হয়তো কিছুই উৎপন্ন হয় না, আর কিছু হলেও খুব অল্প পরিমাণে হয়। তাও অকেজো ও নষ্ট হয়ে থাকে। [ তাবারী, বাগভী, ইবন কাসীর, সাদী, জালালাইন ] এর উদাহরণ দিতে গিয়ে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ আল্লাহ আমাকে যে হেদায়াত ও ইলম নিয়ে পাঠিয়েছেন তার উদাহরণ হল এমন মুষল বৃষ্টির মত যা কোন যমীনের উপর গিয়ে পড়ল । কিন্তু সেখানে বিভিন্ন শ্রেণীর যমীন ছিল। তন্মধ্যে কিছু ভাল জমি ছিল যা পানি গ্রহণ করল ফলে তাতে ফসল ও প্রচুর ঘাস জন্মালো, আবার তন্মধ্যে এমন কিছু নিম যমীনও ছিল যা পানি আটকে রাখতে সক্ষম হয়েছিল, ফলে আল্লাহ তার দ্বারা মানুষের উপকার করলেন। তারা তা পান করল এবং ফসল সিক্ত করল, ক্ষেত খামার করল। আবার তন্মধ্যে এমন কিছু যমীনও ছিল যা শক্ত ভূমি যা পানিও ধারণ করতে পারল না, কিছু উৎপন্নও করতে পারল না। ঠিক এটাই হল ঐ ব্যক্তির উদাহরণ যে আল্লাহর দ্বীনের ফিকহ তথা সুক্ষ জ্ঞান অর্জন করেছে আর আল্লাহ আমাকে যা নিয়ে পাঠিয়েছে তা তার উপকারে আসল, সে সেটা নিজে জানল অপরকে জানাল। আর ঐ ব্যক্তির উদাহরণ যে এর প্রতি মাথা উঠিয়ে তাকাল না, আর আমি যে হেদায়াত নিয়ে এসেছি তা কবুল করল না। [ বুখারীঃ ৭৯, মুসলিমঃ ২২৮২ ] [] বৃষ্টির কল্যাণধারার মত আল্লাহর হেদায়াত ও নির্দেশাবলীর কল্যাণও সব মানুষের জন্য ব্যাপক; কিন্তু প্রতিটি ভূখণ্ডই যেমন বৃষ্টি থেকে উপকার লাভ করে না, তেমনি প্রতিটি মানুষও এ হেদায়াত থেকে ফায়দা হাসিল করে না; বরং একমাত্র তারাই ফায়দা হাসিল করে, যারা কৃতজ্ঞ ও এর মর্যাদা দিয়ে থাকে। [ সা'দী ]

Tafsir ibn kathir bangla তাফসীর ইবনে কাসীর


৫৭-৫৮ নং আয়াতের তাফসীর: আল্লাহই যে আকাশ ও পৃথিবীর সৃষ্টিকর্তা, হুকুমের মালিক একমাত্র তিনিই এবং সবকিছুর পরিচালক শুধুমাত্র তিনিই, এগুলোর বর্ণনা দেয়ার পর এখানে তিনি অবহিত করেছেন যে, তিনিই হচ্ছেন আহার্যদাতা এবং মৃতকে কিয়ামতের দিন তিনিই উথিত করবেন। বায়ুকে তিনিই প্রেরণ করেন যা বৃষ্টিপূর্ণ মেঘকে চতুর্দিকে ছড়িয়ে দেয়। কেউ ( আরবী ) শব্দকে ( আরবী ) পড়েছেন। যেমন আল্লাহ পাক এক জায়গায় বলেনঃ ( আরবী ) নিদর্শনাবলীর মধ্যে এটাও নিদর্শন যে, তিনি ( বৃষ্টির ) সুসংবাদ বহনকারীরূপে বাতাস প্রেরণ করেন। ( ৩০:৪৬ )আল্লাহ পাকের উক্তিঃ ( আরবী ) এখানে ( আরবী ) দ্বারা বৃষ্টিকে বুঝানো হয়েছে। যেমন তিনি এক জায়গায় বলেছেনঃ আল্লাহ তিনিই যিনি মানুষের নিরাশ হয়ে যাওয়ার পর বৃষ্টি বর্ষণ করে থাকেন এবং তিনি তাঁর রহমত ছড়িয়ে দেন, তিনি হচ্ছেন প্রশংসিত বন্ধু ।" অন্য জায়গায় তিনি বলেনঃ “ সুতরাং আল্লাহর রহমতের লক্ষণের প্রতি লক্ষ্য কর যে, কিভাবে তিনি যমীনকে ওর মরে যাওয়ার ( শুকিয়ে যাওয়ার পর পুনর্জীবিত করেন! এভাবেই তিনি মৃতকে পুনর্জীবন দান করতে সক্ষম এবং তিনি প্রত্যেক জিনিসের উপরই ক্ষমতাবান ।আল্লাহ তা'আলার উক্তিঃ “ যখন ঐ বাতাস ভারী মেঘমালাকে বহন করে নিয়ে আসে ।” অর্থাৎ তাতে অধিক পানি থাকে, যা যমীনের নিকটবর্তী হয়। ইরশাদ হচ্ছে- (আরবী ) অর্থাৎ ঐ মেঘমালাকে কোন নির্জীব ভূখণ্ডের দিকে প্রেরণ করি এবং ওটা হতে বারিধারা বর্ষণ করে ওকে পরিতৃপ্ত করি। যেমন তিনি বলেনঃ ( আরবী ) অর্থাৎ তাদের জন্যে একটি নিদর্শন হচ্ছে নির্জীব যমীন, আমি ওকে সঞ্জীবিত করেছি।” ( ৩৬:৩৩ ) এজন্যেই ইরশাদ হচ্ছে- ( আরবী ) অর্থাৎ যেমন আমি যমীনকে ওর মরে যাওয়ার পর সঞ্জীবিত করি, তদ্রুপ দেহকেও মাটি হয়ে যাওয়ার পর কিয়ামতের দিন জীবিত করবে। আল্লাহ পাক আকাশ থেকে বৃষ্টি বর্ষণ করবেন এবং চল্লিশ দিন পর্যন্ত যমীনে বৃষ্টি বর্ষিত হতেই থাকবে এবং মানবদেহ কবর থেকে এমনিভাবে উঠতে থাকবে যেমনিভাবে ভূমিতে জীব অঙ্কুরিত হয়। এ ধরনের আয়াত কুরআন কারীমে বহু রয়েছে যে, তিনি মৃত যমীনকে পুনর্জীবিত করবেন। এগুলো তিনি কিয়ামত সংঘটনের দৃষ্টান্ত হিসেবে বর্ণনা করেছেন। ( আরবী ) উদ্দেশ্য এই যে, যেন তোমরা এটা থেকে শিক্ষা গ্রহণ করতে পার।( আরবী ) ভাল ও উৎকৃষ্ট ভূমি ওর প্রতিপালকের নির্দেশক্রমে খুব ভাল ফসল ফলায়। অর্থাৎ উত্তম ভূমিতে অতিসত্বর ফসল উৎপন্ন হয়। যেমন তিনি এক জায়গায় ( আরবী ) ( ৩:৩৭ ) বলেছেন। এরপর আল্লাহ পাক বলেনঃ ( আরবী ) অর্থাৎ যা খারাপ ভূমি, অর্থাৎ কংকরময় বা বালুকাময় ভূমি, তাতে খুব কমই ফসল হয়ে থাকে। এটা মুমিন ও কাফিরের জন্যে দৃষ্টান্ত স্বরূপ বর্ণনা করা হয়েছে।ইমাম বুখারী ( রঃ ) হযরত আবু মূসা আশআরী ( রাঃ ) হতে বর্ণনা করেছেন। যে, রাসূলুল্লাহ ( সঃ ) বলেছেনঃ আল্লাহ আমাকে যে হিদায়াত ও ইলম সহকারে পাঠিয়েছেন ওর দৃষ্টান্ত হচ্ছে মুষলধারার বৃষ্টি, যা কোন যমীনে পড়েছে । সেই যমীনের এক অংশ উৎকৃষ্ট ছিল যা সেই বৃষ্টি গ্রহণ করেছে এবং প্রচুর উদ্ভিদ ও তৃণরাশি জন্মিয়েছে। আর অপর একাংশ কঠিন ( ও গভীর ) ছিল যা পানি ( শোষণ করেনি, কিন্তু ) আটকিয়ে রেখেছে, যা দ্বারা আল্লাহ লোকের উপকার সাধন করেছেন। তারা তা পান করেছে, পান করিয়েছে এবং তার দ্বারা ক্ষেতকৃষি করেছে। আর কতক বৃষ্টি যমীনের এমন অংশে পড়েছে যা সমতল ( ও কঠিন ); ওটা পানি আটকিয়ে রাখে না। অথবা ( শোষণ করে ) ঘাস পাতাও জন্মায় না। এটা ঐ ব্যক্তির দৃষ্টান্ত যে আল্লাহর দ্বীন সম্পর্কে জ্ঞান লাভ করেছে এবং যেটা সহকারে আল্লাহ আমাকে পাঠিয়েছেন ওটা তার উপকার সাধন করেছে-সে শিক্ষা করেছে ও শিক্ষা দিয়েছে এবং ঐ ব্যক্তির দৃষ্টান্ত যে ব্যক্তি ওর ( অর্থাৎ যা সহ আল্লাহ আমাকে পাঠিয়েছেন ) দিকে মাথা তুলেও দেখেনি এবং আল্লাহর যে হিদায়াত আমার প্রতি পাঠানো হয়েছে তা কবূল করেনি।”

সূরা আ'রাফ আয়াত 58 সূরা

والبلد الطيب يخرج نباته بإذن ربه والذي خبث لا يخرج إلا نكدا كذلك نصرف الآيات لقوم يشكرون

سورة: الأعراف - آية: ( 58 )  - جزء: ( 8 )  -  صفحة: ( 158 )


English Türkçe Indonesia
Русский Français فارسی
تفسير Urdu اعراب

বাংলায় পবিত্র কুরআনের আয়াত

  1. রসূলগণ বলল, তোমাদের অকল্যাণ তোমাদের সাথেই! এটা কি এজন্যে যে, আমরা তোমাদেরকে সদুপদেশ দিয়েছি? বস্তুতঃ
  2. এটা বিচার দিবস, আমি তোমাদেরকে এবং তোমাদের পূর্ববর্তীদেরকে একত্রিত করেছি।
  3. বলুনঃ আমি তো আমার পালনকর্তাকেই ডাকি এবং তাঁর সাথে কাউকে শরীক করি না।
  4. যারা আল্লাহ ও তাঁর রসূলের সাথে সংগ্রাম করে এবং দেশে হাঙ্গামা সৃষ্টি করতে সচেষ্ট হয়,
  5. এবং আপনার পালনকর্তার নেয়ামতের কথা প্রকাশ করুন।
  6. আর যদি তারা সন্ধি করতে আগ্রহ প্রকাশ করে, তাহলে তুমিও সে দিকেই আগ্রহী হও এবং
  7. এই কিতাবে ইসমাঈলের কথা বর্ণনা করুন, তিনি প্রতিশ্রুতি পালনে সত্যাশ্রয়ী এবং তিনি ছিলেন রসূল, নবী।
  8. অতঃপর যখন তারা বাগান দেখল, তখন বললঃ আমরা তো পথ ভূলে গেছি।
  9. আর তোমার পরওয়ারদেগার যদি চাইতেন, তবে পৃথিবীর বুকে যারা রয়েছে, তাদের সবাই ঈমান নিয়ে আসতে
  10. এই কোরআন তো বিশ্ব-জাহানের পালনকর্তার নিকট থেকে অবতীর্ণ।

বাংলায় কোরআনের সূরা পড়ুন :

সুরত আল বাক্বারাহ্ আলে ইমরান সুরত আন-নিসা
সুরত আল-মায়েদাহ্ সুরত ইউসুফ সুরত ইব্রাহীম
সুরত আল-হিজর সুরত আল-কাহফ সুরত মারইয়াম
সুরত আল-হাজ্জ সুরত আল-ক্বাসাস আল-‘আনকাবূত
সুরত আস-সাজদা সুরত ইয়াসীন সুরত আদ-দুখান
সুরত আল-ফাতহ সুরত আল-হুজুরাত সুরত ক্বাফ
সুরত আন-নাজম সুরত আর-রাহমান সুরত আল-ওয়াক্বি‘আহ
সুরত আল-হাশর সুরত আল-মুলক সুরত আল-হাক্কাহ্
সুরত আল-ইনশিক্বাক সুরত আল-আ‘লা সুরত আল-গাশিয়াহ্

সবচেয়ে বিখ্যাত কোরআন তেলাওয়াতকারীদের কণ্ঠে সূরা আ'রাফ ডাউনলোড করুন:

সূরা Araf mp3 : উচ্চ মানের সাথে সম্পূর্ণ অধ্যায়টি Araf শুনতে এবং ডাউনলোড করতে আবৃত্তিকারকে বেছে নিন
সুরত আ'রাফ  ভয়েস আহমেদ আল-আজমি
আহমেদ আল-আজমি
সুরত আ'রাফ  ভয়েস ইব্রাহীম আল-আখদার
ইব্রাহীম আল-আখদার
সুরত আ'রাফ  ভয়েস বান্দার বেলাইলা
বান্দার বেলাইলা
সুরত আ'রাফ  ভয়েস খালিদ গালিলি
খালিদ গালিলি
সুরত আ'রাফ  ভয়েস হাতেম ফরিদ আল ওয়ার
হাতেম ফরিদ আল ওয়ার
সুরত আ'রাফ  ভয়েস খলিফা আল টুনাইজি
খলিফা আল টুনাইজি
সুরত আ'রাফ  ভয়েস সাদ আল-গামদি
সাদ আল-গামদি
সুরত আ'রাফ  ভয়েস সৌদ আল-শুরাইম
সৌদ আল-শুরাইম
সুরত আ'রাফ  ভয়েস সালাহ আবু খাতর
সালাহ বুখাতীর
সুরত আ'রাফ  ভয়েস আবদুল বাসিত আব্দুল সামাদ
আবদ এল বাসেট
সুরত আ'রাফ  ভয়েস আবদুল রশিদ সুফি
আবদুল রশিদ সুফি
সুরত আ'রাফ  ভয়েস আব্দুল্লাহ্ বাস্‌ফার
আব্দুল্লাহ্ বাস্‌ফার
সুরত আ'রাফ  ভয়েস আবদুল্লাহ আওওয়াদ আল-জুহানী
আবদুল্লাহ আল-জুহানী
সুরত আ'রাফ  ভয়েস আলী আল-হুদায়েফি
আলী আল-হুদায়েফি
সুরত আ'রাফ  ভয়েস আলী জাবের
আলী জাবের
সুরত আ'রাফ  ভয়েস ফারেস আব্বাদ
ফারেস আব্বাদ
সুরত আ'রাফ  ভয়েস মাহের আলমাইকুলই
মাহের আলমাইকুলই
সুরত আ'রাফ  ভয়েস মোহাম্মদ আইয়ুব
মোহাম্মদ আইয়ুব
সুরত আ'রাফ  ভয়েস মুহাম্মদ আল-মুহাইসনি
মুহাম্মদ আল-মুহাইসনি
সুরত আ'রাফ  ভয়েস মুহাম্মাদ জিব্রীল
মুহাম্মাদ জিব্রীল
সুরত আ'রাফ  ভয়েস মুহাম্মদ সিদ্দিক আল মিনশাবি
আল-মিনশাবি
সুরত আ'রাফ  ভয়েস আল হোসারি
আল হোসারি
সুরত আ'রাফ  ভয়েস আল-আফসী
মিশারী আল-আফসী
সুরত আ'রাফ  ভয়েস নাসের আল কাতামি
নাসের আল কাতামি
সুরত আ'রাফ  ভয়েস ইয়াসের আল-দোসারি
ইয়াসের আল-দোসারি


Wednesday, December 18, 2024

Please remember us in your sincere prayers