কোরান সূরা মু'মিনুন আয়াত 67 তাফসীর

  1. Mokhtasar
  2. Ahsanul Bayan
  3. AbuBakr Zakaria
  4. Ibn Kathir
Surah Muminun ayat 67 Bangla tafsir - তাফসীর ইবনে কাসীর - Tafsir Ahsanul Bayan তাফসীরে আহসানুল বায়ান - Tafsir Abu Bakr Zakaria bangla কিং ফাহাদ কুরআন প্রিন্টিং কমপ্লেক্স - বাংলা ভাষায় নোবেল কোরআনের অর্থের অনুবাদ উর্দু ভাষা ও ইংরেজি ভাষা & তাফসীর ইবনে কাসীর : সূরা মু'মিনুন আয়াত 67 আরবি পাঠে(Muminun).
  
   

﴿مُسْتَكْبِرِينَ بِهِ سَامِرًا تَهْجُرُونَ﴾
[ المؤمنون: 67]

অহংকার করে এ বিষয়ে অর্থহীন গল্প-গুজব করে যেতে। [সূরা মু'মিনুন: 67]

Surah Al-Muminun in Bangla

জহুরুল হক সূরা বাংলা Surah Muminun ayat 67


''অহংকারের সাথে, এ ব্যাপারে সারারাত আবোল-তাবোল গল্পগুজব করতে করতে।’’


Tafsir Mokhtasar Bangla


৬৭. তোমরা মানুষের সাথে অহঙ্কার করে এমন করতে। কারণ, তোমরা এ কথা মনে করতে যে, তোমরাই ছিলে হারামের তথা পবিত্র মক্কার অধিবাসী। বস্তুতঃ তোমরা তার অধিবাসী নও। কেননা, তার অধিবাসী হলো মূলতঃ মুত্তাকীরা। উপরন্তু তোমরা এর আশেপাশে বিশ্রী কথার গল্প করতে। এর কোন সম্মান করতে না।

Tafsir Ahsanul Bayan তাফসীরে আহসানুল বায়ান


দম্ভভরে[১] এই নিয়ে অর্থহীন গল্প-গুজব করতে করতে। [২] [১] بِه ( এই ) সর্বনামের সম্পর্ক অধিকাংশ মুফাসসিরগণের মতে البَيتُ العَتِيق ( কা'বাগৃহ ) বা হারাম শরীফের সঙ্গে। অর্থাৎ, কা'বার দায়িত্বশীল ও তার সেবক-রক্ষক হওয়ার ফলে ওদের যে গর্ব ছিল সেই গর্ব করেই তারা আল্লাহর আয়াতসমূহকে অস্বীকার করেছিল। আবার কেউ কেউ ( এই ) সর্বনামের সম্পর্ক কুরআনের সাথে বলেছেন। এ অবস্থায় অর্থ হবে কুরআন শ্রবণ করে তাদের অন্তরে গর্ব ও অহংকার সৃষ্টি হত, যা কুরআনের প্রতি ঈমান আনতে বাধা সৃষ্টি করত। [২] سَمَر এর অর্থ হল রাত্রে গল্প করা। এখানে এর অর্থ বিশেষভাবে এমন কথাবার্তা বলা, যা কুরআন কারীম ও রসূল করীম ( সাঃ )-এর বিরোধী। এই বিরুদ্ধ কথাবার্তা ও সমালোচনার ফলে তারা হক কথা শুনতে ও তা গ্রহণ করতে অস্বীকার করত। هجر এর অর্থঃ বর্জন করা। অর্থাৎ, তারা হক বর্জন করত। আবার কেউ কেউ এর অর্থ বলেছেন, অসার বাক্য ও অশ্লীল কথাবার্তা বলা। অর্থাৎ, রাত্রের কথাবার্তায় তারা কুরআনের ব্যাপারে অশ্লীল ও অসভ্য ধরনের বাজে কথাবার্তা বলত। ( ফাতহুল কাদীর, আয়সারুত্ তাফাসীর )

Tafsir Abu Bakr Zakaria bangla কিং ফাহাদ কুরআন প্রিন্টিং কমপ্লেক্স


দম্ভভরে এ বিষয়ে অর্থহীন গল্প-গুজবে [] রাত মাতিয়ে [] তোমরা খারাপ কথা বলতে। [] আয়াতের দু’টি অর্থ হতে পারে। প্রথম অর্থ, তারা যখন ঈমান না এনে পিছনে ফিরে যায়, তখন তারা সেটা করে থাকে অহংকারবশত। তারা হক পন্থীদেরকে ঘৃণা ও হেয় মনে করে নিজেদেরকে বড় মনে করে এটি করে থাকে। এমতাবস্থায় আয়াতের পরবর্তী অংশ به এর অর্থ নির্ণয়ে তিনটি মত রয়েছে। এক.
به এর সর্বনাম পবিত্র মক্কার হারামের দিকে প্রত্যাবর্তন করবে তবে ‘হারাম’ শব্দটি পূর্বে কোথাও উল্লেখ করা হয়নি। তার সাথে কুরাইশদের গভীর সম্পর্ক এবং একে নিয়ে তাদের গর্ব সুবিদিত ছিল। এর পরিপ্রেক্ষিতে শব্দটি উল্লেখ করার প্রয়োজন মনে করা হয়নি। অর্থ এই যে, মক্কার কুরাইশদের আল্লাহ্‌র আয়াতসমূহ শুনে মুখ ঘুরিয়ে সরে যাওয়া এবং না মানার কারণ হারামে বসে খারাপ কথা বলে রাত কাটায়। দুই.
অথবা এখানে به বলে কুরআনকে বুঝানো হয়েছে। অর্থাৎ কুরাইশদের আল্লাহ্‌র আয়াতসমূহ শুনে মুখ ঘুরিয়ে সরে যাওয়া এবং না মানার কারণ তারা এ কুরআন নিয়ে খারাপ কথা বলে রাত কাটায়। কখনও এটাকে বলে জাদু, কখনও বলে কবিতা, কখনও গণকের কথা, ইত্যাদি বাতিল কথা। তিন.
অথবা به শব্দ দ্বারা এখানে মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকেই বোঝানো হয়েছে। অর্থাৎ কুরাইশদের আল্লাহ্‌র আয়াতসমূহ শুনে মুখ ঘুরিয়ে সরে যাওয়া এবং না মানার কারণ তারা মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে নিয়ে খারাপ ও কটু কথা বলে রাত কাটায়। কখনও তাকে কবি, আবার কখনও গণক, কখনও জাদুকর, কখনও মিথ্যাবাদী অথবা পাগল, ইত্যাদি বাতিল ও অসার কথাসমূহ বলে থাকে। অথচ তিনি আল্লাহ্‌র রাসূল। যাকে আল্লাহ্‌ তাদের উপর বিজয় দিয়েছেন আর তাদেরকে সেখান থেকে অপমানিত ও হেয় করে বের করে দিয়েছেন। [ ইবন কাসীর ] আয়াতের দ্বিতীয় অর্থ হচ্ছে, তারা যখন ঈমান না এনে পিছনে ফিরে যায়, তখন তারা কা‘বা ঘর নিয়ে অহংকারে মত্ত থাকে। এ অহংকারেই তারা হক গ্ৰহণ করতে রাযী হয় না। কারণ, তারা কা‘বার সাথে সম্পর্ক ও তত্ত্বাবধানপ্রসূত অহংকার ও গর্বে ফেটে পড়ার উপক্রম হয়। তারা মনে করে যে, যতকিছুই হোক তাদের ব্যাপারটা আলাদা। কারণ, তারা কা‘বার অভিভাবক, অথচ তারা কা‘বার অভিভাবক নয়। [ ইবন কাসীর ] ইবন আব্বাস বলেন, তারা সেখানে বসে রাত জেগে খোশগল্পে মেতে থাকত। মসজিদ ও কা‘বাকে খোশ-গল্প ও অসার কথাবার্তার আসরে পরিণত করেছিল, ইবাদাতের মাধ্যমে আবাদ করেনি। [ ইবন কাসীর ] [] রাত্রিকালে কাহিনী বলার প্রথা আরব-আজমে প্রাচীনকাল থেকেই প্রচলিত রয়েছে। এতে অনেক ক্ষতিকর দিক ছিল এবং বৃথা সময় নষ্ট হত। বর্তমান কালেও যারা সবচেয়ে ভয়ংকর ধরনের লোক তারা রাত জেগে ব্যাক্তি, সমাজ, রাষ্ট্র ও দ্বীনের বিরুদ্ধে নানা ষড়যন্ত্র পাকাতে থাকে। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু 'আলাইহি ওয়াসাল্লাম এই প্রথা মিটানোর প্রচেষ্টা চালান। তিনি “ এশার পূর্বে নিদ্ৰা যাওয়া এবং এশার পর অনৰ্থক কিসসা-কাহিনী বলা নিষিদ্ধ করেন ।” [ বুখারীঃ ৫৭৪ ] এর পেছনে সম্ভবত অন্য এক রহস্য এটাও ছিল যে, এশার সালাতের সাথে সাথে মানুষের সেদিনের কাজকর্ম শেষ হয়ে যায়। এই সালাত সারাদিনের গোনাহসমূহের কাফফারাও হতে পারে। কাজেই এটাই তার দিনের সর্বশেষ কাজ হওয়া উত্তম। যদি এশার পর অনর্থক কিসসা-কাহিনীতে লিপ্ত হয়, তবে প্রথমতঃ এটা স্বয়ং অনর্থক ও অপছন্দনীয়; এছাড়া এই প্রসঙ্গে পরনিন্দা, মিথ্যা এবং আরও বহু রকমের গোনাহ সংঘটিত হয়। এর আরেকটি কুপরিণতি এই যে, বিলম্বে নিদ্রা গেলে প্রত্যুষে জাগ্রত হওয়া সম্ভবপর হয় না। [ কুরতুবী ]

Tafsir ibn kathir bangla তাফসীর ইবনে কাসীর


৬২-৬৭ নং আয়াতের তাফসীর: আল্লাহ তাআলা খবর দিচ্ছেন যে, তিনি শরীয়তকে সহজ করেছেন। তিনি বান্দাদেরকে এমন কাজের হুকুম দেন না যা তাদের সাধ্যের অতিরিক্ত। অতঃপর কিয়ামতের দিন তিনি তাদের কাজের হিসেব গ্রহণ করবেন। ওগুলো তারা পুস্তিকাকারে লিখিতরূপে বিদ্যমান পাবে। এই আমলনামা সঠিকভাবে তাদের এক একটি কাজের কথা প্রকাশ করে দেবে। কারো উপর কোন প্রকারের যুলুম করা হবে না। কারো পুণ্য কমিয়ে দেয়া হবে না। তবে অধিকাংশ মুমিনের পাপ ক্ষমা করে দেয়া হবে।ইরশাদ হচ্ছেঃ বরং এই বিষয়ে তাদের অন্তর অজ্ঞানতায় আচ্ছন্ন, এ ছাড়া আরো কাজ আছে যা তারা করে থাকে, যেমন শিরক ইত্যাদি। এ সবকিছু তারা নির্ভয়ে করে চলেছে। মৃত্যু পর্যন্ত তারা এসব মন্দ কাজ করতেই থাকবে যাতে তারা সমস্ত শাস্তির হকদার হয়ে যায়। যেমন ইতিপূর্বে হযরত ইবনে মাসউদ ( রাঃ ) হতে হাদীস বর্ণিত হয়েছেঃ “ যিনি ছাড়া কোন মা'বুদ নেই তাঁর শপথ! কোন লোক জান্নাতের কাজ করতে করতে জান্নাত হতে মাত্র এক হাত দূরে রয়ে যায়, অতঃপর তার তকদীরের লিখন তার উপর বিজয়ী হয় এবং সে জাহান্নামীদের কাজ করতে শুরু করে দেয় । পরিণামে সে জাহান্নামে প্রবেশ করে।”মহান আল্লাহর উক্তিঃ আর আমি যখন তাদের ঐশ্বর্যশালী ব্যক্তিদেরকে শাস্তি দ্বারা ধৃত করি তখনই তারা আর্তনাদ করে উঠে। সূরায়ে মুযযামিলে রয়েছেঃ ( আরবী ) অর্থাৎ “ ছেড়ে দাও আমাকে এবং বিলাস সামগ্রীর অধিকারী সত্য প্রত্যাখ্যানকারীদেরকে, আর কিছুকালের জন্যে তাদেরকে অবকাশ দাও । আমার নিকট আছে শৃংখল, প্রজ্বলিত অগ্নি।” ( ৭৩:১১-১২ ) অন্য জায়গায় আছেঃ ( আরবী ) অর্থাৎ তাদের পূর্বে আমি কত জনগোষ্ঠী ধ্বংস করেছি; তখন তারা আচষ্কার করেছিল। কিন্তু তখন পরিত্রাণের কোনই উপায় ছিল না।” ( ৩৮:৩ ) এখানে বলা হচ্ছেঃ আজ তোমরা চীৎকার করছো কেন? কেন আজ আর্তনাদ করছো? আজ এসবের কিছুই তোমাদের কাজে আসবে না। তোমাদের উপর আল্লাহর শাস্তি এসে পড়েছে। এখন চীৎকার আর্তনাদ সবই বৃথা। এমন কে আছে যে তোমাদেরকে সাহায্য করতে পারে? এরপর আল্লাহ তাআলা বলেনঃ আমার আয়াত তো তোমাদের নিকট আবৃত্তি করা হতো, কিন্তু তোমরা পিছনে ফিরে সরে পড়তে দম্ভভরে। ( আরবী ) তাদের সত্য হতে সরে পড়া ও সত্যকে অস্বীকার করা হতে ( আরবী ) হয়েছে যে, তারা ঐ সময় অহংকার করতো এবং সত্যপন্থীদেরকে তুচ্ছ জ্ঞান করতো। এই অর্থ হিসেবে ( আরবী ) এর ( আরবী ) সর্বনামটি হয়তো বা ( আরবী )-এর দিকে অর্থাৎ মক্কার দিকে প্রত্যাবর্তিত হবে যে, তারা সেখানে বাজে ও অর্থহীন গল্প-গুজব করতো। কিংবা ওর ( আরবী ) হবে কুরআন, যাকে তারা উপহাসের বস্তু বানিয়ে নিয়েছিল। কখনো ওটাকে কবিতা বলতো, কখনো বলতো ভবিষ্যৎ কথন ইত্যাদি। অথবা এর ( আরবী ) স্বয়ং রাসূলুল্লাহ ( সঃ )। রাত্রিকালে অযথা বসে থেকে তাদের গল্প-গুজবের মধ্যে তারা তাকে কখনো কবি বলতো, কখনো বলতো যাদুকর, কখনো বলতো, মিথ্যাবাদী এবং কখনো পাগল বলতো। অথচ ‘হারাম’ আল্লাহর ঘর, কুরআন তাঁর কালাম এবং মুহাম্মাদ ( সঃ ) তাঁর রাসূল, যাকে তিনি সাহায্য করেছেন এবং মক্কার উপর বিজয়ী করেছেন। মুশরিকদেরকে লাঞ্ছিত ও অপমানিত অবস্থায় সেখান থেকে বের করিয়েছেন। আবার ভাবার্থ এও বলা হয়েছে যে, তারা বায়তুল্লাহর কারণে গর্ব করতো। তারা ধারণা করতো যে, তারা আল্লাহর বন্ধু ও প্রিয়পাত্র। অথচ ওটা ছিল তাদের অলিক ধারণা মাত্র। হযরত ইবনে আব্বাস ( রাঃ ) হতে বর্ণিত আছে যে, কুরায়েশ মুশরিকরা বায়তুল্লাহর উপর ফখর করতো এবং নিজেদেরকে ওর ব্যবস্থাপক এবং মুতাওয়াল্লী মনে করতো। অথচ না তারা ওটা আবাদ করতো না ওর আদব করতো। ইমাম ইবনে আবি হাতিম ( রঃ ) এখানে অনেক কিছু লিখেছেন যেগুলোর মূল বক্তব্য এটাই।

সূরা মু'মিনুন আয়াত 67 সূরা

مستكبرين به سامرا تهجرون

سورة: المؤمنون - آية: ( 67 )  - جزء: ( 18 )  -  صفحة: ( 346 )


English Türkçe Indonesia
Русский Français فارسی
تفسير Urdu اعراب

বাংলায় পবিত্র কুরআনের আয়াত

  1. অতঃপর আমি মূসাকে আদেশ করলাম, তোমার লাঠি দ্বারা সমূদ্রকে আঘাত কর। ফলে, তা বিদীর্ণ হয়ে
  2. আর যখন তোমরা ছিলে সমরাঙ্গনের এ প্রান্তে আর তারা ছিল সে প্রান্তে অথচ কাফেলা তোমাদের
  3. তিনি বললেনঃ আমার পালনকর্তা আমাকে যে সামর্থ?2470;িয়েছেন, তাই যথেষ্ট। অতএব, তোমরা আমাকে শ্রম দিয়ে সাহায্য
  4. আমরা সবাই তাঁর আজ্ঞাবহ। তারা ছিল এক সম্প্রদায়-যারা গত হয়ে গেছে। তারা যা করেছে, তা
  5. যা সীমাতিক্রমকারীদের জন্যে আপনার পালনকর্তার কাছে চিহিߦ#2468; আছে।
  6. যাতে আপনি এমন এক জাতিকে সতর্ক করেন, যাদের পূর্ব পুরুষগণকেও সতর্ক করা হয়নি। ফলে তারা
  7. তারা আল্লাহর প্রতি ও কিয়ামত দিবসের প্রতি ঈমান রাখে এবং কল্যাণকর বিষয়ের নির্দেশ দেয়; অকল্যাণ
  8. তোমাদেরকে যা কিছু দেয়া হয়েছে, তা পার্থিব জীবনের ভোগ ও শোভা বৈ নয়। আর আল্লাহর
  9. এবং তোমরাও অপেক্ষা করে থাক, আমরাও অপেক্ষায় রইলাম।
  10. অতএব, পরবর্তী ও পূর্ববর্তী সব মঙ্গলই আল্লাহর হাতে।

বাংলায় কোরআনের সূরা পড়ুন :

সুরত আল বাক্বারাহ্ আলে ইমরান সুরত আন-নিসা
সুরত আল-মায়েদাহ্ সুরত ইউসুফ সুরত ইব্রাহীম
সুরত আল-হিজর সুরত আল-কাহফ সুরত মারইয়াম
সুরত আল-হাজ্জ সুরত আল-ক্বাসাস আল-‘আনকাবূত
সুরত আস-সাজদা সুরত ইয়াসীন সুরত আদ-দুখান
সুরত আল-ফাতহ সুরত আল-হুজুরাত সুরত ক্বাফ
সুরত আন-নাজম সুরত আর-রাহমান সুরত আল-ওয়াক্বি‘আহ
সুরত আল-হাশর সুরত আল-মুলক সুরত আল-হাক্কাহ্
সুরত আল-ইনশিক্বাক সুরত আল-আ‘লা সুরত আল-গাশিয়াহ্

সবচেয়ে বিখ্যাত কোরআন তেলাওয়াতকারীদের কণ্ঠে সূরা মু'মিনুন ডাউনলোড করুন:

সূরা Muminun mp3 : উচ্চ মানের সাথে সম্পূর্ণ অধ্যায়টি Muminun শুনতে এবং ডাউনলোড করতে আবৃত্তিকারকে বেছে নিন
সুরত মু'মিনুন  ভয়েস আহমেদ আল-আজমি
আহমেদ আল-আজমি
সুরত মু'মিনুন  ভয়েস ইব্রাহীম আল-আখদার
ইব্রাহীম আল-আখদার
সুরত মু'মিনুন  ভয়েস বান্দার বেলাইলা
বান্দার বেলাইলা
সুরত মু'মিনুন  ভয়েস খালিদ গালিলি
খালিদ গালিলি
সুরত মু'মিনুন  ভয়েস হাতেম ফরিদ আল ওয়ার
হাতেম ফরিদ আল ওয়ার
সুরত মু'মিনুন  ভয়েস খলিফা আল টুনাইজি
খলিফা আল টুনাইজি
সুরত মু'মিনুন  ভয়েস সাদ আল-গামদি
সাদ আল-গামদি
সুরত মু'মিনুন  ভয়েস সৌদ আল-শুরাইম
সৌদ আল-শুরাইম
সুরত মু'মিনুন  ভয়েস সালাহ আবু খাতর
সালাহ বুখাতীর
সুরত মু'মিনুন  ভয়েস আবদুল বাসিত আব্দুল সামাদ
আবদ এল বাসেট
সুরত মু'মিনুন  ভয়েস আবদুল রশিদ সুফি
আবদুল রশিদ সুফি
সুরত মু'মিনুন  ভয়েস আব্দুল্লাহ্ বাস্‌ফার
আব্দুল্লাহ্ বাস্‌ফার
সুরত মু'মিনুন  ভয়েস আবদুল্লাহ আওওয়াদ আল-জুহানী
আবদুল্লাহ আল-জুহানী
সুরত মু'মিনুন  ভয়েস আলী আল-হুদায়েফি
আলী আল-হুদায়েফি
সুরত মু'মিনুন  ভয়েস আলী জাবের
আলী জাবের
সুরত মু'মিনুন  ভয়েস ফারেস আব্বাদ
ফারেস আব্বাদ
সুরত মু'মিনুন  ভয়েস মাহের আলমাইকুলই
মাহের আলমাইকুলই
সুরত মু'মিনুন  ভয়েস মোহাম্মদ আইয়ুব
মোহাম্মদ আইয়ুব
সুরত মু'মিনুন  ভয়েস মুহাম্মদ আল-মুহাইসনি
মুহাম্মদ আল-মুহাইসনি
সুরত মু'মিনুন  ভয়েস মুহাম্মাদ জিব্রীল
মুহাম্মাদ জিব্রীল
সুরত মু'মিনুন  ভয়েস মুহাম্মদ সিদ্দিক আল মিনশাবি
আল-মিনশাবি
সুরত মু'মিনুন  ভয়েস আল হোসারি
আল হোসারি
সুরত মু'মিনুন  ভয়েস আল-আফসী
মিশারী আল-আফসী
সুরত মু'মিনুন  ভয়েস নাসের আল কাতামি
নাসের আল কাতামি
সুরত মু'মিনুন  ভয়েস ইয়াসের আল-দোসারি
ইয়াসের আল-দোসারি


Sunday, December 22, 2024

Please remember us in your sincere prayers